Tag: PM Modi

PM Modi

  • Modi Hasina Meet: ‘‘ভারতের সঙ্গে রয়েছে রক্তের সম্পর্ক’’, বৈঠকে মোদিকে জানালেন হাসিনা

    Modi Hasina Meet: ‘‘ভারতের সঙ্গে রয়েছে রক্তের সম্পর্ক’’, বৈঠকে মোদিকে জানালেন হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Hasina Meet)। পরে বৈঠকের নির্যাস নিয়ে রীতিমতো ট্যুইটও করলেন বাংলায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী লিখলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অগ্রগতি খুবই সন্তোষজনক। আমাদের আলোচনায় যোগাযোগ ব্যবস্থা, বাণিজ্যিক সংযুক্তি এবং আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।

    হাসিনাকে স্বাগত প্রধানমন্ত্রীর

    শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে গিয়ে ঘণ্টা দেড়েক বৈঠক করেন হাসিনা। বাড়ির দরজায় এসে হাসিনাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী আবদুল মোমেন সহ দুই দেশের শীর্ষ কর্তারা।

    এদিনের বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে তিনটি মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে গবেষণায় সহযোগিতার জন্য ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ রিসার্চ এবং বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ কাউন্সিল মউ স্বাক্ষর করেছে। দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে রুপে কার্ড সংক্রান্ত চুক্তিপত্রও স্বাক্ষরিত হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।

    রক্তের সম্পর্ক

    এদিনের বৈঠকে (Modi Hasina Meet) হাসিনা বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে মার্কিন হস্তক্ষেপ ও চাপের কথা যেমন তুললেন, তেমনি সাফ জানিয়ে দিলেন চিনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিছকই বাণিজ্যিক ও আর্থিক। রক্তের সম্পর্ক মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গী ভারতের সঙ্গেই। যদিও নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে কোনও কথাই হয়নি বলেই দাবি বাংলাদেশের। সে দেশের বিদেশমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে আমাদের সামনে তাঁদের কোনও কথা হয়নি।

    আরও পড়ুুন: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    শনিবারই দিল্লিতে শুরু হয়েছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit)। বাংলাদেশ জি২০-এর সদস্য নয়। তবে আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে ভারতে এসেছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা। সম্মেলন শুরুর আগেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠক সেরে নিলেন মোদি। পরে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দু দেশের বৈঠক যে ফলপ্রসূ হয়েছে, তা জানান প্রধানমন্ত্রী। মোদি জানান, আমাদের আলোচনায় বাণিজ্যিক সংযোগ, সার্বিক সংযুক্তি এবং আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। ভারতের (Modi Hasina Meet) বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, আন্তরিক ও খোলামেলা পরিবেশে হয়েছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস ও মৈত্রীর প্রতিফলন ঘটেছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পূর্ব এশিয়ার ‘কণ্ঠস্বর’ জোরালো করার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ভারত-আসিয়ান শীর্ষবৈঠকে যোগ দিয়ে মোদি বলেন, ‘‘একবিংশ শতক এশিয়ার শতক। অতিমারি পরিস্থিতিতেও পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি।’’

    ইন্দোনেশিয়ায় মোদি

    আসিয়ান-ইন্ডিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার ভোরবেলা ইন্দোনেশিয়ায় পা রাখেন মোদি। সেখানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আসিয়ান সামিটে সহ-সভাপতিত্ব করা ভারতের জন্য গর্বের এবং সম্মানের। এই সম্মেলন ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি সংক্রান্ত নীতি বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমাদের এই সহযোগিতার চার দশক পূর্ণ হয়েছে। গত বছর আমরা ভারত-আসিয়ান বন্ধুত্ব উদযাপন করেছি। এই সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।”

    এদিন বিমানবন্দর থেকে হোটেলে পৌঁছলে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জাকার্তার প্রবাসী ভারতীয়রা। চারিদিক ‘মোদি মোদি’, ‘বন্দেমাতরম’ স্লোগানে কেঁপে ওঠে।  

    কী বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিষয়ে আসিয়ানের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভারত সমর্থন করে। শুধুমাত্র আর্থিক এবং বাণিজ্যিক লেনদেনের মধ্যে আসিয়ানকে সীমাবন্ধ না রেখে আসিয়ানকে বিশ্বের উন্নয়নে বৃহত্তর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গোষ্ঠী আসিয়ান এবং ভারতের বার্তালাপের পাশাপাশি, জাকার্তায় হবে পূর্ব এশিয়ান সম্মেলন। সেখানে আমন্ত্রিত দেশ হিসাবে থাকবেন চিন, আমেরিকা, জাপানের প্রতিনিধিরাও। তবে সময়ের স্বল্পতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও দ্বিপাক্ষিক পার্শ্ববৈঠক করবেন না।

    শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী তার আগেই দেশে ফিরবেন। তাই তাঁর অনুরোধেই সন্ধ্যায় নির্ধারিত পূর্ব এশিয়ান সম্মেলনকে দুপুরে এগিয়ে আনা হয়েছে বলে সাউথ ব্লক সূত্রের খবর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বারংবার নির্বাচনের ফলে যে বিস্তর খরচ হয়, মূলতঃ তা কমাতেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবের সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন বিরোধীরা।

    সমর্থন পিকের

    তবে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে শর্ত সাপেক্ষে সমর্থন করলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। তিনি বলেন, “সঠিক উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণয়ন করা হলে এক দেশ এক নির্বাচন জাতীয় স্বার্থের অনুসারী।” এক সময় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দলে ছিলেন পিকে। পরে তাঁর সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন। গড়েন নিজের দল জন সুরজ। পরে তৃণমূলকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য তাঁকে বাংলায় নিয়ে আসেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন তৃণমূলের সঙ্গেই।

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’

    তবে ইদানিং যেন তৃণমূল-পিকে সম্পর্কের সুতো খানিক আলগা হয়েছে। কারণ দিন কয়েক আগেই বিরোধীদের জোট গঠনের উদ্যোগকে কটাক্ষ করেছিলেন পিকে। এবার সমর্থন জানালেন প্রধানমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতিকে। ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতির প্রবক্তা প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল ভোট বাবদ বিস্তর খরচ কমার পাশাপাশি খাটনি কমবে সরকারি কর্মীদের। বারংবার নির্বাচন হলে একাধিকবার লাগু হবে আদর্শ আচরণ বিধি। যার জেরে থমকে যাবে উন্নয়ন-রথের গতি।  

    আরও পড়ুুন: ‘ধূপগুড়িতে গেরুয়া ঝড় হবে’, ভোট দিয়ে বললেন সদ্য তৃণমূলত্যাগী প্রাক্তন বিধায়ক

    প্রধানমন্ত্রীর মতো পিকেও বলেন, “এক দেশ এক নির্বাচন (One Nation One Election) নীতি কার্যকরী হলে কমবে জাতীয় ব্যয় এবং ভোটারদের ক্লান্তি। এই উদ্যোগের ফলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। ভারতের মতো বড় একটি দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট আসে। তাই যাঁরা সরকার পরিচালনা করেন, তাঁদের অনেকেই এই নির্বাচনের বৃত্তে ব্যস্ত থাকেন। এই ভোট প্রক্রিয়া যদি এক বা দু’ বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তবে ভালো হবে।” তিনি বলেন, “যদি সঠিক উদ্দেশ্যে এটা করা হয়, আর একটা সময়কাল চার থেকে পাঁচ বছর, যাতে পর্যাপ্ত সময় পায়, তাহলে এটা দেশের পক্ষে ভালো হবে। এটার কারণ, এটা আগে দেশে চালু ছিল ১৭-১৮ বছর ধরে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিজেকে জনগণের ‘চৌকিদার’ বলে দাবি করেন। তিনি যে সত্যিই প্রতিদিন চৌকি দিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল তথ্যের অধিকার আইনে। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১৭ ঘণ্টা কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। অর্থাৎ বছরের ৩৬৫ দিনই ১৭ ঘণ্টা কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরলস প্রধানমন্ত্রী

    কেবল তাই নয়, তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন ২০১৪ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সাড়ে ন’ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কালে একটি দিনও ছুটি নেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্যের অধিকার আইনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তারা জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই কাজ করেছেন মোদি। অথচ, তাঁর এই কার্যকালের মেয়াদে রবিবারের পাশাপাশি ছিল আঞ্চলিক ছুটির দিন, জাতীয় ছুটির দিনও।

    ‘বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়’

    তামাম ভারত যখন এই ছুটির দিনগুলিতে মধ্যাহ্নভোজ সেরে দিবা নিদ্রায় মগ্ন হয়েছেন, তখনও নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুদিন আগে ব্যাঙ্ককে ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমি মনে করি যে এই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির মতো একজনকে পাওয়া দেশের জন্য একটি বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়।” প্রসঙ্গত, তথ্যের অধিকার আইনে উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে পিএমও-র আন্ডার সেক্রেটারি পারভেশ কুমারের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগে সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নিয়েই মন্ত্রিসভার সদস্যদের মোদি বলেছিলেন, “মানসিকতা পাল্টান। সামনে অনেক কাজ। যে জনমত নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য শুধু কাজেই মনোনিবেশ করতে হবে।” শপথ নেওয়ার পরে সতীর্থদের মোদি এও বলেছিলেন, “স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান তিনি। তাই পরিবারের কাউকে ব্যক্তিগত সচিব না করা, নিয়মিত সম্পত্তির হিসেব দাখিল করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছুটি না নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আরটিআইয়ের ফলে জানা গেল, সনাতন ভারতের যে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ মন্ত্রটি ছিল, তা হুবহু মেনে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে দেশের বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। সংগঠনের নাম ‘ইন্ডিয়া’। এই জোটের তৃতীয় বৈঠকটি হয়ে গেল বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে। তবে বিরোধীরা যতই জোট বাঁধুন না কেন, তৃতীয়বার কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জিতবে বিজেপি-ই

    বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি বলতে শুরু করেছেন, কেন্দ্রের কুর্সিতে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি-ই। তাঁর জমানায় যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে এবং তার জেরে যে আমভারতবাসী বিজেপিকেই ভোট দেবেন, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও বিজেপি যে ক্ষমতায় ফিরছে, তা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। কেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই দিল্লির তখতে বসছে, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়ন

    তাঁর সরকারের আমলে অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়নই তাঁদের ফের ক্ষমতায় ফেরাবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। সেই সময় বৃহত্তর অর্থনীতির দেশের তালিকায় দশম স্থানে ছিল ভারত। আর মোদির ন’ বছর শাসনে দেশের ঠাঁই হয়েছে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে। দীর্ঘদিন যে জায়গাটা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। সেই রাজার দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে মোদির ভারত।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    অর্থনৈতিক উন্নয়নের নিরিখে যদি দেশবাসী বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরাতে মনস্থ করেন, তাহলে আরও আছে। তাঁর আমলেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে চন্দ্রযান ৩। ভারত যেদিন চন্দ্রবিজয় করেছে, তারই দিন কয়েক আগে চাঁদের মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে রাশিয়ার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের স্বপ্ন। তাই বিশ্ববাসীর চোখে আক্ষরিক অর্থে হিরো হয়ে গিয়েছে মোদির ভারত। চাঁদমারি সফল হওয়ার পর পরই সূর্যালোকে আদিত্য এল ওয়ান পাঠিয়েছে ভারত। দূর থেকে সূর্যের হালহকিকৎ বোঝার চেষ্টা করবে ইসরো প্রেরিত এই যান।

    জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্বও ভারত পেয়েছে মোদির (PM Modi) জমানায়। দেশের প্রতিনিধিত্ব করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে সম্মান অর্জন করেছেন, সাম্প্রতিক অতীতে তা পাননি কোনও প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদির আমলেই চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যার জেরে কমেছে দারিদ্র। তাই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি-ই ফের ক্ষমতায় আসছে বলে জানান মোদি। তাঁর আমলেই ভারত যে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিন নম্বরে জায়গা করে নেবে, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

        

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) উপলক্ষে ভারতে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁক্র, তেমনি রয়েছেন পড়শি দেশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। বাংলাদেশ অবশ্য জি২০-এর সদস্য দেশ নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে। এই বৈঠকে অবশ্য উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে উপস্থিত থাকবেন দুই দেশেরই প্রতিনিধিরা।

    পার্শ্ববৈঠকে মোদি 

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে হবে পার্শ্ব বৈঠকও। বাইডেন এবং মাঁক্রর সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। মাস কয়েক আগে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁর সম্মানে হোয়াইট হাউসে আয়োজন করা হয় রাজকীয় নৈশভোজের। পরে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে ফ্রান্সেও গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে ভূষিত করা হয় সে দেশের সর্বোচ্চ সম্মানে।

    মধ্যাহ্নভোজ-নৈশভোজ

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতাই। জানা গিয়েছে, এঁদের জন্য পৃথক ভোজসভার আয়োজন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ভোজসভা হবে দিনের বেলায়, অন্যটি রাতে। তবে নৈশভোজ এবং সান্ধ্যভোজের কে কোনটিতে উপস্থিত থাকবেন, তা জানা যায়নি। শুক্রবার রাতে ভারতে আসছেন বাইডেন। আর রবিবার ভারত ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন মাঁক্র। তাই মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রিত হতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। আর নৈশভোজে যোগ দিতে পারেন বাইডেন।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও অতিমারি?

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) অবশ্যাম্ভাবী হিসেবে উঠে আসবে ওই যুদ্ধ এবং বিশ্বরাজনীতিতে তার প্রভাবের প্রসঙ্গ। অতিমারি-উত্তর বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যে ১৭টি সাস্টেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। কথা হতে পারে গ্লোবাল সাউথ নিয়েও। করোনার আঁতুড়ঘর চিনের উহান প্রদেশ কীভাবে তামাম বিশ্বের ক্ষতি করেছে, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে জি২০-এর বৈঠকে। মহিলা উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নের ব্যাপারে যে নীতি নিয়েছে মোদি সরকার, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে। আলোচনায় উঠে আসতে পারে সরকারের অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পটিও।

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে চিনা প্রেসিডেন্ট যোগ দিচ্ছেন না শুনে হতাশা ব্যক্ত করলেন বাইডেন। তিনি বলেন, “আমি হতাশ, কিন্তু ওঁকে দেখতে যাব।” প্রসঙ্গত, নভেম্বরে আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোয় রয়েছে এপিইসি (APEC) সম্মেলন। ওই সম্মেলনে দেখা হতে পারে বাইডেন এবং জিনপিংয়ের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Modi Hasina Meeting: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    Modi Hasina Meeting: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে পৃথক বৈঠক (Modi Hasina Meeting) করতে পারেন তিনি। দুই দেশের এই বৈঠকে তিস্তার জল নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর। বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার বলেন, “জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশা করছি, সম্মেলনের পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও হবে।”

    ভারতে আসছেন হাসিনা 

    গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মলনের আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল ভারত। ভারতের হাত থেকে জি২০-এর ব্যাটন যাবে ইটালির হাতে। ভারতে দু’ দিনের জি২০-এর শীর্ষ সম্মেলন হবে নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মণ্ডপম কনভেনশন সেন্টারে। সম্মেলন শুরু হবে ৯ সেপ্টেম্বর। এই সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। বাংলাদেশ জি ২০-এর সদস্য নয়। তবে হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে।

    আলোচনায় তিস্তা সহ ৫৪ নদী

    কেবল তিস্তা নয়, ভারত-বাংলাদেশের আরও বেশ কিছু নদী নিয়েও আলোচনা হবে মোদি-হাসিনা পার্শ্ববৈঠকে (Modi Hasina Meeting)। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, “তিস্তার জলবণ্টনের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই উত্থাপন করবেন। এ ছাড়াও আমাদের আরও কিছু অসুবিধা রয়েছে। আমাদের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী রয়েছে। সেগুলির জলবণ্টনের প্রশ্নও রয়েছে।” তিনি জানান, ২০১১ সালে নীতিগত সমঝোতার পরেও তিস্তার জলবণ্টন নিয়ে বকেয়া রয়ে গিয়েছে দু দেশের চুক্তি। শেখ হাসিনা গত কয়েক বছরের প্রতিটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেই প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছেন।

    আরও পড়ুুন: সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের নায়ক অমৃত সঞ্জেনবামের হাতে মণিপুরের দায়িত্ব

    প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের ঢাকা সফরেই স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্য সরকারকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে চুক্তি করা হচ্ছে। এর পরেই স্থগিত হয়ে যায় তিস্তা চুক্তি। পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বাস দিয়েছিলেন, দেশে রাজনৈতিক সহমত গড়ে দ্রুত তিস্তা চুক্তি রূপায়ণ করা হবে। জি ২০ সম্মেলনের পার্শ্ববৈঠকে (Modi Hasina Meeting) এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’ দিনের সফরে তিনি যাচ্ছেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে। গত বছরের শেষের দিকে জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গিয়েছিলেন তিনি। এবার যাচ্ছেন ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায়।

    আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন

    চলতি মাসের ৬-৭ তারিখে দু’ দু’টো সম্মেলন হবে সেখানে। একটি ২০তম আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। অন্যটি ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন। গুরুত্বপূর্ণ এই দুই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো। ইন্দোনেশিয়ার পর ভারতে রয়েছে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানে মিলিত হবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। ভারত থেকেই জি ২০-এর ব্যাটন যাবে ইটালির হাতে।

    অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন

    অগাস্ট মাসেই ইন্দোনেশিয়ায় হয়েছিল আসিয়ান-ভারত গোষ্ঠীর অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন। এই বৈঠকে (PM Modi) পর্যালোচনা করা হয়েছিল ২০০৯ সালে আসিয়ান-ভারত যে পণ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তা নিয়ে। গত মাসের সেই সম্মেলনের পর এবার হতে চলেছে আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। প্রসঙ্গত, গত বছরই ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় দেশগুলির অ্যাসোসিয়েশনের (আশিয়ান) কৌশলগত অংশীদারিত্ব তৈরি হয়। এবারই হতে চলেছে এই গোষ্ঠীর প্রথম শীর্ষ সম্মেলন। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই শীর্ষ সম্মেলনে ভারত-আসিয়ান সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা (PM Modi) হবে।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এই অংশীদারিত্বের ভবিষ্যৎ দিক নির্দেশও করা হবে এই শীর্ষ সম্মেলনে। আঞ্চলিক এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতামত বিনিময় করবেন আসিয়ান গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির নেতারা। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার পর প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে জোর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর ঠিক চার বছর পরে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে জাকার্তা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সফরে ইন্দোনেশিয়া ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে সহমত পোষণ করেছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। তার পর থেকে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভূত উন্নতি হয়েছে। চলতি সফরে সেই সম্পর্ক আরও পোক্ত হবে বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞমহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “স্বাধীনতার শতবর্ষের মধ্যেই একটি উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত। সেই ভারতে দুর্নীতি থাকবে না, জাতিভেদ প্রথা থাকবে না, থাকবে না সাম্প্রদায়িকতাবাদও।” রবিবার এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের সাক্ষাৎকারে অনিবার্যভাবে উঠে এসেছে জি-২০ সম্মেলনের প্রসঙ্গও।

    ভবিষ্যতের রোডম্যাপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের বক্তব্য ও দৃষ্টিভঙ্গী সারা বিশ্ব ভবিষ্যতের রোডম্যাপ হিসেবে দেখছে। তারা একে কেবল ধারণা হিসেবে বিবেচনা করছে না। বিশ্বের জিডিপি-কেন্দ্রীয় দৃষ্টিভঙ্গী বদলে হচ্ছে মানব-কেন্দ্রিক। এই যে রূপান্তর, ভারত তাতে একটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।” তামাম বিশ্বে যে ক্রমেই ভারতের গুরুত্ব বাড়ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ভারত সম্পর্কে বদলাচ্ছে বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গীও।

    উচ্চাকাঙ্খী মানুষের দেশ

    তিনি বলেন, “দীর্ঘ দিন ধরে ভারতকে দেখা হত এক বিলিয়ন না খেতে পাওয়া মানুষের দেশ হিসেবে। আর আজ বিশ্ব ভারতকে দেখে এক বিলিয়ন উচ্চাকাঙ্খী এবং দুই বিলিয়ন দক্ষ মানুষের দেশ হিসেবে।” আগামী কয়েক দশকে ভারত জনসংখ্যা বৃদ্ধির সুফল কুড়োবে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ভারতবাসীর কাছে একটা সুযোগ এসেছে। সেটা হল বৃদ্ধির ভিত্তিস্থাপন। যা করলে আগামী হাজার বছর ধরে স্মরণে রাখবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।” তিনি বলেন, “এক সময় যাকে স্রেফ একটা বাজার হিসেবে গণ্য করত বিশ্ব, আজ তাকে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার একটা অংশ বলে মনে করে।”

    আরও পড়ুুন: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    এদিনের সাক্ষাৎকারে বিরোধীদের সস্তা রাজনীতির সমালোচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দায়িত্বজ্ঞানহীন আর্থিক নীতি এবং সস্তা জনপ্রিয়তার সাহায্যে সাময়িক রাজনৈতিক ফয়দা তোলা যেতে পারে, কিন্তু সামজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে তা দীর্ঘ মেয়াদি কোনও ফল দেয় না।” বিরোধীদের কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আগের সরকারগুলো দিল্লির বাইরে ভিন রাজ্যে গিয়ে বিশ্ব সম্মেলন করার সাহস দেখাত না।” প্রসঙ্গত, চলতি বছর কাশ্মীরের শ্রীনগরে একটি বৈঠক হয়েছে জি ২০ সম্মেলনের। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “জি ২০-এর বসুধৈব কুটুম্বকম কেবল একটি স্লোগান নয়, এটি আমাদের সাংস্কৃতিক নৈতিকতাও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Shaktikanta Das: ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর, কেন জানেন?

    Shaktikanta Das: ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ভারত। দীর্ঘদিন ধরে এই স্থানটি দখল করেছিল ইংল্যান্ড। রাজার দেশকে হটিয়ে পঞ্চম স্থানে চলে এসেছে মোদির ভারত। দিন কয়েক আগে জিডিপির যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানেও (Shaktikanta Das) ‘ফার্স্টবয়’ ভারত। এবার দেশের জন্য এল আরও একটি সুখবর।

    ত্রয়ীর শীর্ষে শক্তিকান্ত 

    চলতি বছর গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কারের রিপোর্টে ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেয়েছেন ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের এহেন সাফল্যে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শক্তিকান্তকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফেও শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে তাঁকে। প্রসঙ্গত, শক্তিকান্তকে (Shaktikanta Das) এই স্বীকৃতি দিয়েছে আমেরিকার গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন। এই ম্যাগাজিনের স্বীকৃতি জুটেছে সুইজারল্যান্ডের গভর্নর থমাস জে জর্ডন ও ভিয়েতনামের গভর্নর গুয়েন থি হং-ও ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রিপোর্ট প্রকাশ করেন গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন কর্তৃপক্ষ। তার পরেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে ট্যুইট-বার্তায় বলা হয়, “আমরা খুব আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি গভর্নর শক্তিকান্ত দাস গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কার রিপোর্টে এ প্লাস গ্রেড পেয়েছেন। যে তিনজন ব্যাঙ্ক গভর্নর এ প্লাস গ্রেড পেয়েছেন, তার মধ্যে শক্তিকান্ত দাস সবার শীর্ষে রয়েছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পাশাপাশি ট্যুইট-বার্তায় শক্তিকান্তকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি লিখেছেন, “গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কার রিপোর্ট কার্ডস ২০২৩-এ ‘এ প্লাস’ গ্রেডের জন্য আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। ‘এ প্লাস’ গ্রেড পাওয়া তিনজন গভর্নরের মধ্যে শীর্ষস্থানে থাকা সত্যিই গর্বের বিষয়।

    এটা ভারতের জন্য গর্বের মুহূর্ত। তাঁর নিষ্ঠা, দূরদর্শিতা আমাদের উন্নয়নকে আরও পোক্ত করবে।” গ্লোবাল ফাইনান্স ম্যাগাজিনের তরফে জানানো হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য, মুদ্রার স্থিতিশীলতা এবং সুদের হার ব্যবস্থাপনায় সাফল্যের জন্য গ্রেডগুলি ‘এ’ থেকে ‘এফ’ পর্যন্ত একটি স্কেলের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। ‘এ’ চমৎকার কর্মদক্ষতাকে বোঝায়। আর ‘এফ’ সরাসরি ব্যর্থতার কথা বলে।

    আরও পড়ুুন: চাঁদে ঘনাচ্ছে আঁধার, ‘হাতের কাজ’ শেষ করে বিক্রমের পেটে সেঁধিয়ে গেল প্রজ্ঞান

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share