Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “অচিরেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে”, জি-২০ বৈঠকে প্রত্যয়ী মোদি

    PM Modi: “অচিরেই ভারত তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে”, জি-২০ বৈঠকে প্রত্যয়ী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রেড টেপ ছেড়ে ভারত এখন রেড কার্পেটে।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই বাক্য-বাণের অভিমুখ অবশ্যই কংগ্রেসের দিকে। রাজস্থানের জয়পুরে এদিন বিনিয়োগ সংক্রান্ত বৈঠকে বসেন জি-২০-র সদস্য দেশগুলির মন্ত্রীরা। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ থেকে ভার্চুয়ালি ওই বৈঠকে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি কটাক্ষ করেন কংগ্রেসকে। এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে উঠে আসে ভারতের অর্থনীতির প্রসঙ্গ।

    মোদির কণ্ঠে ঝরে পড়ল প্রত্যয়

    তিনি বলেন, “ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। অচিরেই তৃতীয় স্থান দখল করবে। এসবই হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের কঠিন পরিশ্রমের ফলে। বাণিজ্য এবং বিশ্বায়ন লক্ষ লক্ষ মানুষকে দারিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের আশার আলো। এই অর্থনীতিতে বিশ্বাস রাখছে দুনিয়া। আমরা সেটা দেখতেও পাচ্ছি।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা নীতিগত বিষয়ে স্থিরতা এনেছি। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে। এর জন্য আমরা দায়বদ্ধ। বিশ্ব অতিমারির মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতাও আছে। এগুলি বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এবং সেই পরীক্ষাগুলিও উতরেছে দুনিয়া। জি-২০ গোষ্ঠীর সম্মেলনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্বাসের জায়গা গড়ে তোলাটা আমাদের দায়িত্ব। ভবিষ্যতে আরও অনেক ধাক্কা আসতে পারে। তার মোকাবিলায় বিশ্বজুড়ে সহনশীল ও সর্বব্যাপী মূল্যবোধের একটা শৃঙ্খল আমাদের গড়ে তোলা উচিত।”

    ‘গেম চেঞ্জার’

    তিনি বলেন, “রাজস্থানের জয়পুর শিল্পপতিদের কাছে সুপরিচিত। ইতিহাসে দেখা যায়, ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে দিয়ে চিন্তাভাবনার আদান-প্রদান হয়েছে, সংস্কৃতি ও প্রযুক্তিও ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। এতে মানুষ একে অপরের আরও কাছাকাছি এসেছে। ‘ওপেন নেটওয়ার্ক ফর ডিজিটাল কমার্সে’র ওপরও এদিন গুরুত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী। একে তিনি ‘গেম চেঞ্জার’ অভিধায় ভূষিত করেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করেছি। আমরা ডিজিটালাইজেশন সম্প্রসারিত করেছি এবং উদ্ভাবনের প্রচার করেছি। আমরা ডেডিকেটেড ফ্রেইট করিডর স্থাপন করেছি এবং শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলেছি। আমরা রেড টেপ থেকে রেড কার্পেটে চলে এসেছি এবং এফডিআই প্রবাহকে উদারীকরণ করেছি।”

    আরও পড়ুুন: “এক সময় এগরোল বিক্রি করতেন, তারপরে এই উত্থান”, সুজিতকে কটাক্ষ সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চে করমর্দন মোদি-জিনপিংয়ের, ভারতের সাফল্যে খুশি নন চিনা প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) মঞ্চ শেয়ার করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। তবে বুধবার ফটোশেসনের সময় দেখা গেল দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসের দু পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দুজন। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ভারতের চন্দ্রযান-৩।

    মোদি-জিনপিংয়ের করমর্দন

    ভারতই প্রথম দেশ যে পা রেখেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। সম্ভবত, তার পরেই বদলে গেল ছবিটা। বৃহস্পতিবার করমর্দন করতে দেখা গেল মোদি এবং জিনপিংকে। এএনআইয়ের প্রকাশ করা একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, মোদি ও জিনপিং একে অপরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন এবং কথা বলছেন। তবে এই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে ঠিক কী কথা হল, তা জানা যায়নি। গত বছর জি-২০ সম্মেলন হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি ও জিনপিং। সেই সময় করমর্দন (BRICS Summit) করতে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

    ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির প্রস্তাব

    এদিকে, ব্রিকসের কলেবর বৃদ্ধির পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রিকস বর্ধনকে সব সময় সমর্থন করে এসেছে ভারত। আমরা বিশ্বাস করি ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়লে তা আরও শক্ত হবে।” উন্নয়নশীল দেশগুলি যেভাবে ব্রিকসে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাতে তিনি খুশি বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এদিন ইজিপ্ট, আর্জেন্টিনা, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং ইউনাইটেড আরব আমিরশাহিকে ব্রিকসে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, বুধ-সন্ধ্যায় ভারতের চন্দ্রাভিযান সফল হওয়ায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এই তালিকায় যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের মতো বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ, তেমনি রয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোতায় শেরিং, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো উন্নয়নশীল দেশের নেতারাও। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও।

    আরও পড়ুুন: “আমরা তো চাঁদেই বাস করছি”! ভারতের ‘চাঁদমারি’তে শ্লেষ পাক নাগরিকের

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম পা রেখে ইতিহাস গড়েছে ভারত। এহেন আবহে বিশ্ব নেতারা ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানালেও, অদ্ভুতভাবে নীরব জিনপিং। এ ব্যাপারে (BRICS Summit) একটি বাক্যও ব্যয় করেননি কমিউনিস্ট শাসিত দেশটির প্রেসিডেন্ট।

    ভারতের চাঁদ জয়ে কি তবে গোঁসা হল কমরেডের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chandrayaan 3: “মোদির নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে ভারত”, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর চন্দ্র-জয়ে উচ্ছ্বসিত বিজেপি

    Chandrayaan 3: “মোদির নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে ভারত”, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর চন্দ্র-জয়ে উচ্ছ্বসিত বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে সাফল্যের শিখরে পৌঁছচ্ছে ভারত।” চাঁদের মাটিতে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) সফল অবতরণের পর এমনই দাবি করছে বিজেপি (BJP)। বুধ-সন্ধ্যায় চাঁদের মাটি ছোঁয় ইসরোর চন্দ্রযান-৩। তার পরেই দেশ তো বটেই প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যেও দেখা যায় উন্মাদনা। ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সফল অবতরণের আগে আগেই রাশিয়ার চন্দ্রযান ‘লুনা ২৫’ মুখ থুবড়ে পড়েছিল চাঁদের মাটিতে। সেই কারণেও বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে চন্দ্রযান-৩-র সফল অবতরণ।

    প্রশংসা জেপি নাড্ডার 

    বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের। প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই সফল হয়েছে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) অবতরণ। মহাকাশ প্রযুক্তিতে ভারত যে একটা শক্তি, এবার তাও জানল বিশ্ব।” ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র মন্ত্রে দীক্ষিত ভারত যে একটা নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে পেরেছে, এজন্যও প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দেন নাড্ডা। তিনি বলেন, “মোদির নিরলস প্রচেষ্টা এবং আমাদের বিজ্ঞানীদের দক্ষতা না হলে এই সাফল্য (‘চন্দ্রযান ৩’-এর অবতরণ) আসত না। এটি একটি ঐতিহাসিক ও অভূতপূর্ব সাফল্য।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআইয়ের তলব তৃণমূল নেতা সুজিত বসুকে, ফাঁসতে পারেন মন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “ইসরো সব মিলিয়ে ৮৯টি স্যাটেলাইট লঞ্চ মিশন করেছে। এর মধ্যে ৪৭টিই হয়েছে মোদির আমলে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছে মহাকাশেও ভারতের কর্তৃত্ব করছে। ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) অবতরণে ঐতিহাসিক সাফল্যের জন্য আমি ইসরো এবং আমাদের বিজ্ঞানীদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও বলেন, “চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর সফল অবতরণ মহাকাশ অভিযানের ইতিহাসে একটি সোনালি অধ্যায় রচনা করল।”

    প্রশংসা শুভেন্দুরও 

    ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3) সফল অবতরণে গর্বিত বঙ্গ বিজেপিও। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari) বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, আমরাই প্রথম দেশ, যেটা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গিয়ে সফল ল্যান্ডিং করেছি। আপনারা দেখেছেন, নিজেদের উন্নত দেশ বলে দাবি করা, অন্য দেশগুলি পারেনি। নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যতে তাঁরা পারবেন, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন। ভারতের বিজ্ঞানীদের মেধা, ভারত সরকারের কর্ম তৎপরতা ও উদ্যোগ দুটোই মৌলিক।” শুভেন্দু বলেন, “আমরা দেশবাসী হিসেবে ভীষণ গর্বিত এবং উৎসাহিত। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মানুষ পাঠানোর জন্য কাজ করছে ইসরো। সূর্য, শুক্র সহ একাধিক গ্রহ নক্ষত্রকে নিয়ে গবেষণা চলছে। ব্রহ্মাণ্ডকে একদিন করায়ত্ব করে নেবে ভারতবর্ষ, তার জ্ঞান, প্রতিভা এবং আগামিদিনের লক্ষ্যকে সামনে রেখে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Chandrayaan 3: চাঁদের দেশে ভারত! শুভেচ্ছা বার্তা নাসার, সফল সফট ল্যান্ডিং-এর পর আবেগাপ্লুত ইসরো প্রধান

    Chandrayaan 3: চাঁদের দেশে ভারত! শুভেচ্ছা বার্তা নাসার, সফল সফট ল্যান্ডিং-এর পর আবেগাপ্লুত ইসরো প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের মাটিতে সফলভাবে সফট ল্যান্ডিং হয়েছে ল্যান্ডার বিক্রমের। চন্দ্রযান ৩ এর প্রাথমিক পর্যায়ের অভিযান সফল। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে ভারত। আর সফট ল্যান্ডিংয়ের নিরিখে বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে জায়গা পাকা করে নিয়েছে। চাঁদের মাটি স্পর্শ করার পরই উল্লাসে ফেটে পড়লেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। গর্বের সঙ্গে ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ ঘোষণা করেন ভারত এখন চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে।

    কী বললেন ইসরো প্রধান

    ল্যান্ডার বিক্রম চাঁদের মাটি স্পর্শ করার পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে  কৃতজ্ঞতা জানান ইসরোর প্রধান  এস সোমনাথ। তিনি বলেন, ‘স্যার উই হ্যাভ অ্যাচিভড’। প্রথমেই এই প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকে ধন্যবাদ জানা‌ন তিনি। এস সোমনাথ বলেন, ‘একটু আগে আমাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি ফোন করেছিলেন। তিনি আমাকে এবং আমাদের পরিবারের সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন তুমি এবং তোমার ইসরো পরিবার দারুণ কাজ করেছো। আমি প্রথমেই প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই চন্দ্রযান ৩ মিশনে আমাদের সহায়তা করার জন্য।’ এরপরই এস সোমনাথ আরও উল্লেখ করেন, ‘আমি প্রত্যেকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যাঁরা বিগত কয়েকদিন ধরে চন্দ্রযানের সা্ফল্যের জন্য প্রার্থনা করেছেন। ইসরোর পক্ষ থেকে আমি দেশের সমস্ত নাগরিক এবং দেশের বাইরে থাকা আমাদের শুভাকাঙ্খীদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ 

    আন্তর্জাতিক স্তর থেকে শুভেচ্ছা বার্তা

    ইউরোপীয়ান স্পেস এজেন্সি অর্থাৎ ইএসএ- এর তরফে সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যম ‘এক্স’- এ জানানো হয়েছে শুভেচ্ছাবার্তা। ইএসএ- এর ডিরেক্টর জেনারেল জোসেফ লিখেছেন, ‘অবিশ্বাস্য! ইসরোকে শুভেচ্ছা। সমস্ত ভারতবাসীকেও শুভেচ্ছা।’ 

    চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ডার বিক্রমের সফল সফট ল্যান্ডিংয়ের মাধ্যমে ইতিহাস গড়েছে ভারত। আর এই কর্মকাণ্ডেই দেশকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছে ইউকে স্পেস এজেন্সি। সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যম ‘এক্স’- এ তাদের তরফে লেখা হয়েছে, ‘ইতিহাস তৈরি হল। ইসরোকে শুভেচ্ছা’।

    ভারতকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে মার্কিন স্পেস এজেন্সি নাসাও। ১৪তম নাসা অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বিল নেলসন শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন। বিল এলসন লিখেছেন, চন্দ্রযান ৩ সফলভাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পাঠানোর জন্য ইসরোকে শুভেচ্ছা। আর সফট ল্যন্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সফল হওয়ায় ভারতকেও (চতুর্থ স্থান) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে বিল নেলসন বলেছেন, ‘এই অভিযানের অংশীদার হতে পেরে আমরা আনন্দিত’। 

    চন্দ্রযান ৩ – এর সাফল্যে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ান স্পেস এজেন্সিও। সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যম ‘এক্স’- এ শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছে তারা।

    শুভেচ্ছাবার্তা এসেছে রাশিয়া থেকেও। বার্তা দিয়েছেন রুশ রাষ্ট্রদূত ডেনিস অ্যালিপভ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    BRICS Summit: ব্রিকসের মঞ্চেও ঘুচলো না দূরত্ব, মোদি জিনপিং রইলেন দূরে দূরেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখোমুখি হলেন বটে, তবে মোদি-জিনপিংয়ের দূরত্ব ঘুঁচল না। বুধবার ব্রিকসের (BRICS Summit) যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে, তাতেই ধরা পড়েছে ভারত ও চিনের রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যের এই দূরত্ব। মঙ্গলবার দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার ছিল সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। এদিন স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে যাওয়ার আগে ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির নেতারা যোগ দেন ফটোশেসনে। সেখানেই ধরা পড়েছে মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের দূরত্বের ছবি।

    দূরত্বের ছবি

    ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার একদিকে দাঁড়িয়ে রয়েছেন মোদি, অন্যদিকে রয়েছেন জিনপিং। এই সম্মেলনে (BRICS Summit) রাশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। গ্রুপ ফটোয় ছিলেন তিনিও। ছিলেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভাও। মঙ্গলবার ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা।

    প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেম

    এদিকে, বুধবার ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর দেশপ্রেমের নমুনা দেখল তামাম বিশ্ব। এদিন ছিল ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন। সম্মেলন শুরুর আগে অন্যান্য রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে মঞ্চে ওঠেন প্রধানমন্ত্রীও। প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতা মঞ্চের কোথায় দাঁড়াবেন, তা ঠিক করেছিলেন আয়োজকরা।

    সেই মতো মঞ্চের প্লাটফর্মে সাঁটিয়ে রাখা হয়েছিল সংশ্লিষ্ট দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। মঞ্চে নিজের জন্য দাঁড়ানোর জায়গায় ভারতের পতাকা দেখে প্রথমে থমকে দাঁড়ান প্রধানমন্ত্রী। তারপর ঝুঁকে পড়ে স্টিকারটি তুলে নিয়ে রেখে দেন পকেটে।

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর সিইও ছিলেন অভিষেক! বিবৃতি জারি করে জানাল ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর পাশে ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট। মোদিকে দেখে তিনিও হাতে তুলে নেন সে দেশের পতাকা আঁকা স্টিকার। ব্রিকস সম্মেলনের মঞ্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এহেন দেশপ্রেমের নিদর্শন হয়েছে ভাইরাল। প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্ববাসী। এদিকে, ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্রনেতাই জোর দিয়েছেন ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার সম্পর্কের উন্নতিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    Joe Biden: সেপ্টেম্বরেই ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি যে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে মুগ্ধ, তা প্রকাশ পেয়েছে বিভিন্ন সময়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সফরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। এহেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) আসছেন ভারত সফরে, জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে। গত এক বছর ধরে এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। নভেম্বরেই শেষ হচ্ছে সেই মেয়াদ। তার আগে সেপ্টেম্বরেই হবে জি-২০ লিডার্স সামিট। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই নয়াদিল্লিতে আসছেন বাইডেন।

    জি-২০ সম্মেলন

    এই সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তন, ক্লিন এনার্জি ট্রানজিশন, বহুপাক্ষিক উন্নয়নমূলক ব্যাঙ্ক গঠন সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, জি-২০-র আয়োজক দেশের দায়িত্ব নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাইডেন (Joe Biden)। জি-২০ লিডার্স সামিটে যোগ দিতে ৭ সেপ্টেম্বর ভারতে আসছেন বাইডেন। থাকবেন ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। মোদি জমানায় ভারত-মার্কিন সম্পর্ক যেভাবে মজবুত হয়েছে, তাতে বাইডেনের এই সফর যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলে ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ মহলের।

    নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসা

    জুন মাসে বাইডেনের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে আমেরিকা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, “সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।” ভারত ও আমেরিকার এক যৌথ বিবৃতিতে বাইডেনের তরফে জি-২০-তে নয়াদিল্লির নেতৃত্বের প্রশংসাও করা হয়। এহেন প্রেক্ষাপটে ভারত সফরে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Joe Biden)।

    দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত আমেরিকার অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট লু-ও বাইডেনের ভারত সফরের কথা জানান। তিনি বলেন, “ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটা একটা বড় বছর হতে চলেছে। জি-২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত, আমেরিকা আয়োজন করছে এপিইসি, অন্যদিকে জাপান জি-৭। আমাদের অনেক কোয়াড (QUAD) সদস্যই রয়েছে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে। এর ফলে দেশগুলি সব এক জায়গায় আসবে।”

    আরও পড়ুুন: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেন, “জি-২০ সামিটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে আর্থিক সাহায্য ও বেশ কিছু পরিবর্তনের আর্জি জানাবেন, যা জি-২০ ভুক্ত উন্নয়নশীল দেশগুলির চাহিদাকে আরও ভালভাবে পূরণ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত”, ব্রিকসে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০৪৭ সালের মধ্যেই উন্নত দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার শপথ নিয়েছে ভারত।” মঙ্গলবার ‘ব্রিকস’ সম্মলনের মঞ্চে কথাগুলি বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারত যে অচিরেই বিশ্বে উন্নয়নের  চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে, এদিন প্রত্যয়ের সঙ্গে সেকথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি। উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণ করতে ভারত যেসব পদক্ষেপ করেছে, এদিন সেকথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রিকস সম্মেলন

    দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে ব্রিকস সম্মেলন। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও। এই সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলনে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিলের দশম বর্ষপূর্তিতে অনেক অনেক অভিনন্দন।

    ব্রিকসের গুরুত্ব 

    গত দশ বছরে আমাদের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে ব্রিকস বিজনেস কাউন্সিল। ২০০৯ সালে যখন প্রথম ব্রিকস সম্মেলন হয়েছিল, তখন বিশ্ব সবে মাত্র এক বিশাল আর্থিক সঙ্কট থেকে বেরিয়ে আসছিল। সেই সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে আশার আলো হয়ে উঠেছিল ব্রিকস। বর্তমান সময়েও করোনা অতিমারি ও বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেও বিশ্ব ই-অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়ছে। তাই এই সময়ও ব্রিকস সদস্য দেশগুলির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়েও ভারত বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি। শীঘ্রই ভারত ৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের উন্নয়নের চালিকা শক্তি হয়ে উঠবে ভারত। এর কারণ হল, ভারত সঙ্কট ও প্রতিবন্ধকতাকে আর্থিক উন্নয়নের সুযোগে পরিণত করেছে। ভারতের মানুষ শপথ নিয়েছে, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করবে।”

    আরও পড়ুুন: আজ চাঁদের মাটি ছোঁবে ‘চন্দ্রযান ৩’, সাফল্য কামনায় দেশ-বিদেশে পুজো-যজ্ঞ-নমাজ পাঠ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিগত কয়েক বছরে আমরা মিশন মোডে বিভিন্ন পরিবর্তন করেছি এবং এগুলি ভারতে বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্রমাগত উন্নত করেছে। আমরা সম্মতির বোঝা কমিয়েছি এবং রেড টেপ সারিয়েছি। জিএসটির সূচনাও বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে। আমরা জনসেবা প্রদান ও সুশাসনকে গুরুত্ব দিয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতে আছে বিশ্বের তৃতীয় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম। ইউনিকর্ন রয়েছে শতাধিক। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ সফল করতে রয়েছে টেলিকম, এআই, ফিনটেক এবং আইটি সেক্টরের মতো ক্ষেত্র।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: জোহানেসবার্গে বসেই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ঐতিহাসিক ল্যান্ডিং দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

    Chandrayaan 3: জোহানেসবার্গে বসেই ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ঐতিহাসিক ল্যান্ডিং দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। চন্দ্রপৃষ্ঠ স্পর্শ করতে চলেছে ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’। দেশের মহাকাশ গবেষণার এই মাহেন্দ্রক্ষণে ইসরোর সদর দফতরে বসে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দান করতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে, সরকারি সূত্রে খবর, ব্রিকস’ (BRICS SUMMIT 2023) শীর্ষবৈঠক উপলক্ষ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতে হলেও ‘চন্দ্রযান ৩’-এর (Chandrayaan 3 Mission) সফট ল্যান্ডিংয়ের সময় ‘ভার্চুয়ালি’ উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী।

    মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষায় প্রধানমন্ত্রীও

    সূত্রের খবর, দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ‘চন্দ্রযান ৩’-এর ল্যান্ডিং উপভোগ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মুহূর্তে তিনি ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নিতে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়েছেন। মঙ্গলবারই তিনি পৌঁছেছেন জোহানেসবার্গে। জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধের আগেই ইসরোর (ISRO) সঙ্গে ভার্চুয়াল মাধ্যমে কানেক্ট করবেন প্রধানমন্ত্রী। ১৪০ কোটি ভারতবাসীর সঙ্গে তিনিও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকবেন। প্রসঙ্গত, ‘চন্দ্রযান ৩’ উৎক্ষেপণের দিনও ভারতে ছিলেন না তিনি। থাকবেন না অবতরণেও। উল্লেখ্য, গত ১৪ জুলাই যখন শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় চন্দ্রযানের তখন বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ফ্রান্স সফরে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু, তাঁর তরফে রকেট উৎক্ষেপণের প্রাক্কালে এসেছিল বড় বার্তা।

    আরও পড়ুন: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    প্রধানমন্ত্রীর মন পড়ে রয়েছে চাঁদে

    এবারও গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে যোগদান করতে জোহানেসবার্গে থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর মন পড়ে রয়েছে চাঁদে। প্রতি মুহূর্তে ইসরোর প্রস্তুতি এবং ‘চন্দ্রযান ৩’-এর অবস্থানের আপডেট নিচ্ছেন মোদি। আর তাই শত ব্যস্ততার মধ্যেও বুধবার সন্ধে ঠিক ৬টা বেজে ৪ মিনিটে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ইসরোর বিজ্ঞানীদের পাশে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বরেও ‘চন্দ্রযান ২’-এর ‘টাচডাউন’ দেখবেন বলে বেঙ্গালুরু উড়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার পর জানা যায়, ‘চন্দ্রযান ২’-এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’ চন্দ্রপৃষ্ঠে আছড়ে পড়েছে। তৎকালীন ইসরো ডিরেক্টর কে শিবনকে দেখা গিয়েছিল চোখের জল ফেলতে। তাঁকে বুকে জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুধু আশ্বাস নয়, ৩০ মিনিট ইসরোর বিজ্ঞানীদের উদ্দেশে বার্তাও দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘আমাদের চাঁদকে ছোঁয়ার ইচ্ছা আজ থেকে আরও শক্তিশালী হয়ে গেল। সেরা সময় এবার আসবে।’ আজ, বুধবার গোধূলি বেলায় সেই সময় আসতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগ দিতে আজ, মঙ্গলবার দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও।

    ব্রিকস সেরা মঞ্চ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে আমি দক্ষিণ আফ্রিকা যাচ্ছি। জোহানেসবার্গে সম্মেলন হবে ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত। এই সম্মেলনের নেতৃত্ব দেবে দক্ষিণ আফ্রিকা।” এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সদস্য দেশগুলির মধ্যে নানা ক্ষেত্রে শক্তিশালী সংযোগ গড়ে তুলতে ব্রিকস সেরা মঞ্চ। পুরো গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগ নিয়ে আলোচনার জন্য ব্রিকস একটি ভাল মঞ্চ বলে আমরা মনে করি। অদূর ভবিষ্যতে কোন কোন ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রয়োজন, তা চিহ্নিত করতেও ব্রিকস একটি ভাল প্লাটফর্ম।” ব্রিকস সম্মেলনে যেসব রাষ্ট্রনেতারা উপস্থিত থাকবেন, তাঁদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-জিনপিং

    জোহানেসবার্গের এই সম্মেলনে ফের একবার মুখোমুখি হতে পারেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং মোদি। হতে পারে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও। দিন কয়েক আগে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে বৈঠকে বসেছিল ভারত ও চিনের সেনাবাহিনী। এমতাবস্থায় মোদি-জিনপিং বৈঠকে সীমান্ত নিয়ে কোনও রফাসূত্র মেলে কিনা, সেদিকেই তাকিয়ে ভারতের পাশাপাশি তামাম বিশ্বও। জিনপিং সহ ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির বিভিন্ন নেতা উপস্থিত থাকলেও, এবারের সম্মেলনে সশরীরে উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে ভার্চুয়ালি তিনি যোগ দেবেন এই সম্মেলনে।

    আরও পড়ুুন: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জোহানেসবার্গে থাকাকালীন আমি ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ এবং ব্রিকস প্লাস ডায়ালগেও অংশ নেব আমি। ব্রিকস সম্মেলনের অংশ হিসেবেই হবে এই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে অতিথি দেশগুলির সদস্যদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে আমি মুখিয়ে রয়েছি।” দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পাড়ি দেবেন গ্রিসে। তিনি বলেন, “গ্রিসে এটা হবে আমার প্রথম সফর। দীর্ঘ ৪০ বছর পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি সেখানে পা রাখব। তাই আমি খুব সম্মানিত ও গর্ব বোধ করছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    PM Modi: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারির যুগে ২০১৪ সালের আগে অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছানোর আগেই দরিদ্রদের অধিকার ও তাঁদের অর্থ লুট করা হত। আর এখন প্রতিটি পয়সা সরাসরি তাঁদের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাচ্ছে। সিস্টেমের মধ্যে থাকা এই লিকেজ বন্ধ করে দরিদ্রদের কল্যাণে আরও অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে।” সোমবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    বিরোধীদের নিশানা মোদির

    এদিন মধ্যপ্রদেশের ভোপালে সিএম রাইজ গভর্নমেন্ট মহাত্মা গান্ধি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবনিযুক্ত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ-কাম-ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি নিশানা করেন বিরোধীদের। তিনি বলেন, “অমৃতকালের প্রথম বছরেই ইতিবাচক খবর আসতে শুরু করেছে। যার ফলে সমৃদ্ধি ক্রমবর্ধমান ও দারিদ্র হ্রাস পাচ্ছে। মানুষ নিম্ন থেকে উচ্চ আয়ের গোষ্ঠীতে চলে আসছেন।” ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পর যে দেশের অবস্থার বিশেষ বদল হয়েছে, এদিন নীতি আয়োগের একটি রিপোর্ট তুলে ধরে তা দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘করের টাকা ভাল কাজে’

    তিনি বলেন, “গত পাঁচ বছরে ভারতে ১৩.৫০ কোটি মানুষ বিপিএল তালিকা থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছেন। তাঁরা এখন দারিদ্রসীমার ঊর্ধ্বে জীবনযাপন করছেন। সরকার সরাসরি অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাচ্ছে বলেই এটা সম্ভব হচ্ছে। তাছাড়া সাধারণ নাগরিকের করের টাকা ভালো কাজে ব্যবহার হচ্ছে, এটা বুঝতে পেরে আয়কর দাতার সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। নীতি আয়োগের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ন’ বছরে আয়কর রিটার্নের সংখ্যা বেড়েছে ১৩ লাখ।”

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিভিন্ন তথ্য বলছে নানা ক্ষেত্রে শক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে। কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে। নাগরিকদের বিশ্বাস বেড়েছে। প্রতিটি পয়সা দেশের উন্নয়নে ব্যয় হবে এই বিশ্বাস নিয়েই সাধারণ মানুষ তাঁদের কর জমা দিচ্ছেন। সেই কারণেই দেশের অর্থনীতি ২০১৪ সালের দশম অবস্থান থেকে পৌঁছেছে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “সরকার আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষাদান চালু করার ওপর জোর দিচ্ছে। এতে দেশে শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে।”

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের আর্জি খারিজ, পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তে সায় সুপ্রিম কোর্টেরও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share