Tag: PM Modi

PM Modi

  • Independence Day 2023: স্বাধীনতা দিবসে বিরাট অনুষ্ঠান, কী হবে লালকেল্লায় জানেন?

    Independence Day 2023: স্বাধীনতা দিবসে বিরাট অনুষ্ঠান, কী হবে লালকেল্লায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসে (Independence Day 2023) এবারও লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা তুলবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে’র বর্ষপূর্তি হচ্ছে। তাই এবার ১৫ অগাস্ট পালিত হবে ঘটা করে। এদিন পতাকা তোলার পর জাতীর উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত থাকবেন প্রায় ১৮০০ বিশেষ অতিথি।

    ‘জন ভাগীদারি’

    ‘জন ভাগীদারি’র অংশ হিসেবেই উপস্থিত থাকবেন এঁরা। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ভাইব্র্যান্ট গ্রামগুলির সরপঞ্চ, ফারমার প্রডিউসার অর্গানাইজেশনস স্কিমের প্রতিনিধিরা এবং প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টের শ্রম যোগীরা, খাদি কর্মীরা, সীমান্তে যাঁরা রাস্তা তৈরিতে যুক্ত ছিলেন তাঁরা, যাঁরা অমৃত সরোবর তৈরি করছেন তাঁরা, হর ঘর জল যোজনার কর্মীরা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক, নার্স এবং মৎস্যজীবীরাও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এই অনুষ্ঠানে। গোটা রাজধানীর ১২টি জায়গায় তৈরি করা হচ্ছে সেলফি পয়েন্ট।

    সেলফি প্রতিযোগিতা

    সরকারের (Independence Day 2023) তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে সেলফি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। ১৫ থেকে ২০ অগাস্ট পর্যন্ত ওই সেলফি পাঠাতে হবে মাইগভ পোর্টালে। অংশগ্রহণকারীরা ১২টি সেলফি জোন থেকেই ছবি পাঠাতে পারবেন। সেই তুলেই তাঁরা আপলোড করবেন মাইগভ পোর্টালে। প্রতিটি সেলফি পয়েন্ট থেকে একজনকে নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ জয়ী হবেন ১২ জন। যাঁরা জয়ী হবেন, তাঁরা প্রত্যেকে ১০ হাজার করে টাকা পাবেন। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, মেজর নিকিতা নায়ার এবং মেজর জাসমিন কাউর জাতীয় পতাকা তুলতে সাহায্য করবেন প্রধানমন্ত্রীকে। যেই না জাতীয় পাতাকা তোলা হয়ে যাবে, তখনই অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে।

    আরও পড়ুুন: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Independence Day 2023) রবিবার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে গিয়ে বদলে দিয়েছেন প্রোফাইল পিকচার। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভারতের জাতীয় পতাকা। দেশবাসীকে ডিপির ছবি বদলে দেওয়ার আবেদনও করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রচেষ্টায় সাহায্য করতেও নাগরিকদের কাছে আবেদন করেছেন তিনি। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হর ঘর তিরঙ্গা আন্দোলনের স্পিরিট হিসেবে আসুন, আমরা বদলে ফেলি আমাদের ডিপির ছবিগুলি। এবং এই মৌলিক প্রচেষ্টায় সবাই শামিল হই। এভাবে নিজের দেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করি।’ অগাস্টের ১৩-১৫ পর্যন্ত হর ঘর তিরঙ্গা প্রচারে অংশ নিতেও দেশবাসীকে আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে মুখোমুখি হতে চলেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সপ্তাহখানেক পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় হবে ব্রিকস নেতাদের সম্মেলন। এই সম্মেলনেই সামনাসামনি দেখা হবে দুই রাষ্ট্রনেতার (India China Talks)। ঠিক তার আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে উদ্যোগী হল দুই দেশ।

    বৈঠকে দুই দেশ

    সোমবার হতে চলেছে ভারত এবং চিন দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক। সরকারি সূত্রেই এ খবর জানা গিয়েছে। ভারতের তরফে যে প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশ নেবে, তাতে থাকবেন ১৪ জন। এর মধ্যে রয়েছেন কর্পস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি। এর আগে দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ২৩ তারিখে, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের আগে। দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ে যে অবিশ্বাসের (India China Talks) বাতাবরণ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতেই হয়েছিল ওই বৈঠক।

    বৈঠকের আলোচ্য সূচি

    সরকারি সূত্রে খবর, সোমবারের বৈঠকে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কীভাবে আস্থা ফেরানো যায়, কীভাবে সীমান্ত প্রোটোকল মেনে চলা যায়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এবং বাফার জোনে সংঘর্ষ এড়াতে দুই দেশের কী করণীয়, এসব নিয়েই আলোচনা হবে এদিনের বৈঠকে। মাস চারেক আগেই বৈঠক হয়েছিল ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীদের মধ্যে। তারও আগে বৈঠক হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতাদের মধ্যে। তার পর হতে চলেছে সোমবারের বৈঠক।

    আরও পড়ুুন: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের ৯ ও ১০ তারিখে ভারতে আসার কথা চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতেই তিনি আসবেন ভারতে। তার আগে সীমান্তের অচলাবস্থা কাটাতে চাইছে নয়াদিল্লি ও বেজিং (India China Talks)। জুলাই মাসে দিল্লিতে মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতা অজিত ডোভাল এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। সেই বৈঠকে ডোভাল বলেছিলেন, নষ্ট হয়েছে দুই দেশের কৌশলগত বিশ্বাস, রাজনৈতিক সম্পর্ক। গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০-র বৈঠক। সেই বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি এবং জিনপিং। সীমান্তে অচলাবস্থা কাটাতে সেখানেও আলাদা করে বৈঠক করেছিলেন মোদি ও জিনপিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • BJP: ভার্চুয়ালি থাকবেন মোদি-শাহ! আজ পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধনে নাড্ডা 

    BJP: ভার্চুয়ালি থাকবেন মোদি-শাহ! আজ পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধনে নাড্ডা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনের উদ্বোধন। আজ, শনিবার থেকে দুদিন ব্যাপী এই শিবিরের শুরু। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘শনিবার এই সম্মেলনে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’’ ভার্চুয়ালি থাকতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। শনিবার সকাল দশটা নাগাদ নিউ টাউনের হোটেল থেকে সড়কপথে কোলাঘাটের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন জে পি নাড্ডা। বিজেপি সূত্রের খবর, দু’দিনের সম্মেলনে শেষ দিন রবিবার ভার্চুয়ালি সমাপ্তি ভাষণও দেবেন মোদি। চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের সাংগঠনিক পরিকাঠামো খতিয়ে দেখতে শুক্রবার রাজ্যে এসেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    বিজেপির লক্ষ্য

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতায় শুক্রবার রাতে নেমেছেন জে পি নাড্ডা। শহরের এক পাঁচতারা হোটেলে রাত্রিবাস করেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বঙ্গবাসী বিজেপির ঝুলিতে দিয়েছিল অনেকগুলি সাংসদ। একুশের বিধানসভায়ও ভাল ফল করেছিল বিজেপি। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে ৩৫ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই লক্ষ্যে পৌঁছনোর রুটম্যাপ ঠিক করতেই নাড্ডার বঙ্গসফর, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্কে নজর

    বিজেপি পরিচালিত বিভিন্ন জেলা পরিষদ ও স্বশাসিত পরিষদের ১৭০ জন প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন দুদিনের বিজেপির এই সম্মেলনে। ২০২৪-এর লক্ষ্যে গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্কে নজর দিতেই এই শিবির বিজেপির। মূলত গোটা দেশের গ্রামাঞ্চলের দলীয় নেতৃত্বরা আসবেন বাংলায়। ২৪-এর ভোটের আগে গ্রামের মানুষকে কাছে টানতেই কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুফল নিয়ে কর্মশালায় আলোচনা হবে বলে বিজেপি সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    ‘গ্রাম যার বাংলা তার’- এই ধারণা থেকেই লোকসভা ভোটের আগে বঙ্গ বিজেপির ব্যবস্থাপনায় হতে চলেছে এই কর্মশালা। গেরুয়া শিবিরের নজর গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্ক। বিহার ঝাড়খণ্ড উড়িষ্যা সহ বিভিন্ন রাজ্যের প্রতিনিধিরা যোগ দেবেন এই সম্মেলনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh) নামের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পে দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’ নামে একটি উদ্যান। সেই উদ্যানেই রাখা হবে সুভাষের পৈত্রিক ভিটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামের কোদালিয়ার বাড়ির মাটি। বিজেপির তরফে দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে এই মাটি।

    ‘অমৃত বাটিকা’

    ‘অমৃত বাটিকা’য় রাখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। স্বাধীনতা সংগ্রামীর পাশাপাশি দেশের জন্য যেসব সেনাকর্মী এবং পুলিশকর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের ভিটে থেকেই নিয়ে আসা হচ্ছে মাটি। এই মাটিই ঠাঁই পাবে ‘অমৃত বাটিকা’য়।

    ‘আমার মাটি আমার দেশ’

    বৃহস্পতিবার কোদালিয়ায় গিয়ে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করে আনেন বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার নবনিযুক্ত সভাপতি মনোরঞ্জন জোরদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। মনোরঞ্জন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের অভিযান ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh)। রাজধানী দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’। সারা দেশজুড়ে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। আমরা নেতাজির বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা মাটি এ মাসের ২৮ তারিখের মধ্যে দিল্লিতে পৌঁছে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    স্বাধীনতার ‘অমৃত মহোৎসব’ (৭৫ বছর পূর্তি)উপলক্ষে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হবে বীর সেনানিদের। ৩০ জুলাই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সব শহিদ বীর সেনানিদের পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করা হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’ কর্মসূচির মাধ্যমে। মাটি ভরা হবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাত্রে। দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে গড়ে তোলা হবে ‘অমৃত বাটিকা’ নামের এই উদ্যান। সেখানেই রাখা হবে সেই মাটি। মাটিতে বসানো হবে গাছের চারা। সেই গাছের চারাই ক্রমে পরিণত হবে মহীরুহে। যে মহীরুহ জানান দেবে, এক সময় (Mera Mati Mera Desh) এ দেশের মাটিই জীবন দিয়ে আগলে রেখেছিলেন এই সব শহিদরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। বৃহস্পতিবার অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। বক্তব্যের প্রথমাংশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিশানা করেন বিরোধীদের। পরের অংশে তাঁর মুখে শোনা যায় দেশের নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের কথা।

    ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছু লোক (পড়ুন বিরোধীরা) রয়েছে যারা সব সময় দেশের সংবিধান-গণতন্ত্রকে হত্যার কথা বলে। ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’ স্লোগান দেয়, যারা তাদের সমর্থন করে। ভারতের আত্মায় আঘাত লেগেছে। ভারতকে তিন টুকরো করা হয়েছে। এমনকি বন্দে মাতরম সঙ্গীতকেও টুকরো করা হয়েছে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে শোনা যায় শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “শিলিগুড়ির কাছে ‘চিকেন্স নেক’ করিডর ভারত থেকে আলাদা করতে চায় এরা। কচ্ছ তিবু কী? জিজ্ঞাসা করুন এদের। তামিলনাড়ুর কাছে ছোট অংশ কারা আলাদা করেছে? ইন্দিরা গান্ধীর সময় এটা হয়েছে।”

    ‘চিকেনস নেক’

    প্রসঙ্গত, শিলিগুড়ি করিডর (PM Modi) দেখতে অনেকটা মুরগির গলার মতো। তাই একে বলা হয় ‘চিকেন্স নেক’। লম্বায় এই করিডর ৬০ কিলোমিটার, চওড়ায় ২০ কিলোমিটার। এর এক দিকে রয়েছে নেপাল, অন্যদিকে ভুটান। আর এক দিকে রয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের সাতটি রাজ্যও রয়েছে। এই রাজ্যগুলির সঙ্গে গোটা দেশের যোগাযোগ হয় এই ‘চিকেন্স নেক’ করিডরের মাধ্যমে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবেশদ্বার হিসেবেও পরিচিত এই এলাকা। পশ্চিমবঙ্গেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি। এলাকাটি খুবই সংবেদনশীল। নিরাপত্তার দিক থেকেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। চিন সীমান্ত ঘেঁষে থাকা এই এলাকায় কড়া নজর রয়েছে সেনার।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, আততায়ীদের খোঁজে জোরদার তল্লাশি উত্তরপ্রদেশে

    ছোট্ট দেশ ভুটানে ক্রমেই শেকড় চারাচ্ছে চিন। স্বাভাবিকভাবেই তা ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে ক্রমশই হয়ে উঠছে বিপজ্জনক। সেই কারণেই ‘চিকেন্স নেকে’ বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। জানা গিয়েছে, ‘চিকেন্স নেক’-এর নিরাপত্তায় অচিরেই মোতায়েন করা হবে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স। নিরাপত্তা (PM Modi) আরও আঁটোসাঁটো করতে মোতায়েন করা হবে বিএসএফ, ইন্দো টিবেটান বর্ডার পুলিশ এবং সশস্ত্র সীমা বল। সূত্রের খবর, শিলিগুড়ি করিডরে কেন্দ্র নিরাপত্তা আরও আঁটোসাঁটো করতে চাইছে কারণ ভুটান সীমান্তে চিন ক্রমেই সক্রিয় হচ্ছে। ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই অঞ্চলে কেন্দ্র চাইছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • PM Modi: “২০২৮ সালে ফের অনাস্থা আনার চেষ্টা করুন”, সংসদে বিরোধীদের বললেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “২০২৮ সালে ফের অনাস্থা আনার চেষ্টা করুন”, সংসদে বিরোধীদের বললেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ২০২৪ সালে প্রত্যাবর্তন করবে বিজেপি (BJP)।” বৃহস্পতিবার অনাস্থা-বিতর্কের জবাবি ভাষণে অংশ নিয়ে একথা বলেন প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব বিজেপি এবং এনডিএর জন্য শুভ বলেও মনে করেন তিনি।

    “বিরোধীদের অনাস্থা আমাদের জন্য শুভ”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ঈশ্বরের ইচ্ছা এবং আশীর্বাদে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধীরা। ২০১৮ সালেও আমি তা-ই বলেছিলাম। আসলে অনাস্থা প্রস্তাব বিরোধীদেরই পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। ২০১৮ সালের শেষেও দেখা গেল ভোটাভুটিতে নিজেদের হাতে থাকা সব ভোট বিরোধীরা পাননি। জনতাও ২০১৯-এ বিরোধীদের ওপর অনাস্থা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। বিজেপি, এনডিএ আগের তুলনায় বেশি আসন পেয়েছিল। অর্থাৎ বিরোধীদের অনাস্থা আমাদের জন্য শুভ হয়। আমি (PM Modi) দেখছি এনডিএ এবং বিজেপি পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে ২০২৪-এ জনতার আশীর্বাদ নিয়ে ফেরত আসবে।”

    “বিজেপিকে জিতিয়ে আনার সিদ্ধান্ত”

    তিনি বলেন, “আপনারা (বিরোধীরা) সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এনডিএ এবং বিজেপিকে রেকর্ড ভোটে জিতিয়ে আনবেন।” তিনি বলেন, “এর পর ২০২৮ সালে বিরোধীরা যখন অনাস্থা প্রস্তাব আনবেন, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে থাকবে ভারত।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা যখন বলি, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে থাকবে, তখন দায়িত্বশীল বিরোধীদের উচিত ছিল কীভাবে তা সম্ভব, সে প্রশ্ন করা। এটাও কী আমাকে শিখিয়ে দিতে হবে?”

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিরোধীদের সমস্যা হল তাঁদের বাঁচিয়ে রাখতে এনডিএর সমর্থন প্রয়োজন। কিন্তু ‘আমিত্বে’র ঔদ্ধত্য তাঁদের ছেড়ে যায় না। সেই কারণে ঔদ্ধত্যের প্রতীক হিসেবে তাঁরা এনডিএতে দু’-দুটো ‘আই’ যোগ করেছেন। প্রথম ‘আই’ ২৬ দলের ঔদ্ধত্য, আর দ্বিতীয় ‘আই’ একটি পরিবারের ঔদ্ধত্য। তাঁরা এনডিএকেও চুরি করেছেন। তাঁরা ‘এনডিএ’কে ভেঙে ‘আইএনডিআইএ’ করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এই ঔদ্ধত্যের কারণেই তাঁরা বাস্তবটাকে দেখতে পাচ্ছেন না। ১৯৬২ সালে তাঁরা জিতেছিলেন তামিলনাড়ুতে। তারপর থেকে তামিলনাড়ুর বাসিন্দারা বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’।” পশ্চিমবঙ্গে তাঁরা জিতেছিলেন ১৯৭২ সালে। তার থেকে পশ্চিমবঙ্গবাসী বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’। ১৯৮৫ সালে তাঁরা জিতেছিলেন উত্তরপ্রদেশ, বিহার এবং গুজরাটে। তার পর থেকে এই তিন রাজ্যের বাসিন্দারাও বলছেন, ‘নো কংগ্রেস’।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।    

     

  • PM Modi: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়…”, অনাস্থা বিতর্কে অধীরকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গুড় দিয়ে কীভাবে গোবর বানাতে হয়, তাতে ওঁর দাপট রয়েছে।” বৃহস্পতিবার সংসদে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই খোঁচার অভিমুখ পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর দিকে। এদিন ছিল অনাস্থা বিতর্কের শেষ দিন। সংসদে এই বিতর্কে অংশ নেন অধীর। অগ্নিবাণ তাক করেন বিজেপির দিকে। অন্য দু’দিন সংসদে নিজের চেম্বারে বসে অনাস্থা বিতর্ক শুনলেও, এদিন অধীরের ভাষণ শুরু হতেই সংসদে চলে আসেন প্রধানমন্ত্রী। মন দিয়ে শোনেন অধীরের বক্তৃতা।

    ছক্কা হাঁকালেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিন যে প্রধানমন্ত্রী জবাবি ভাষণ দেবেন, তা ঠিকই ছিল। সেই মতো বলতে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই হাঁকান ছক্কা। শান্ত এবং রসিকতার সুরে অধীরকে লক্ষ্য করে একের পর এক গোলা ছুড়তে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “২০০৩ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ীর সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব এনেছিল কংগ্রেস। সেবার বলেছিলেন বিরোধী দলনেত্রী সোনিয়া গান্ধী। আর এবার সব থেকে বড় বিরোধী দলের লোকসভার নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর নাম বলার সূচিতেই ছিল না। কেন অধীরবাবুকে কোণঠাসা করা হল? মনে হয় কলকাতা থেকে কোনও ফোন এসেছিল। আমি অধীরবাবুর প্রতি পূর্ণ সমবেদনা জানাচ্ছি। এটা অমিত শাহের উদারতা যে তিনি অধীরবাবুকে সময় দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস ওঁকে বারবার অপমান করে। অধীরবাবুকে কেন ঠিক মতো কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না?”

    ‘ঈশ্বরের আশীর্বাদ’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “দেশের মানুষ বারবার আমাদের সরকারের প্রতি আস্থা প্রকাশ করছে। এজন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ। ঈশ্বর অত্যন্ত দয়ালু এবং তিনি কোনও না কোনও উপায়ে তাঁর ইচ্ছে পূরণ করেন। আমি এটাকে ঈশ্বরের আশীর্বাদ বলে মনে করি যে ঈশ্বর বিরোধীদের পরামর্শ দিয়েছেন এবং তাঁরা প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন। ২০১৮ সালে অনাস্থা প্রস্তাবের সময় আমি বলেছিলাম যে এটি আমাদের জন্য ফ্লোর টেস্ট নয়, এটি তাদের জন্য একটি ফ্লোর টেস্ট এবং ফলস্বরূপ তারা নির্বাচনে হেরেছে। একভাবে বিরোধীদের অবিশ্বাস আমাদের জন্য ভাল। আজ আমি দেখছি যে আপনারা (বিরোধীরা) সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে জনগণের আশীর্বাদে ২০২৪ সালের নির্বাচনে এনডিএ এবং বিজেপি আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে একটি দুর্দান্ত জয় নিয়ে ফিরে আসবে।”

    আরও পড়ুুন: বোর্ড হাতছাড়া হচ্ছে দেখে এবার বিজেপির জয়ী প্রার্থীর শংসাপত্র ছিঁড়ে টপাটপ মুখে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: অনাস্থা বিতর্কে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, আজ কোন অস্ত্রে বধ বিরোধীদের?

    PM Modi: অনাস্থা বিতর্কে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, আজ কোন অস্ত্রে বধ বিরোধীদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দুদিন ধরে লোকসভায় চলছে অনাস্থা বিতর্ক। আজ, বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে নাগাদ জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। বাগ্মিতায় তিনি যতটা না মাত দিতে পেরেছেন সরকার পক্ষকে, তার চেয়েও বেশি ফাউল করে ফেলেছেন রাহুল। অভিযোগ, মহিলা সাংসদদের উদ্দেশে ফ্লাইং কিস ছুড়েছেন রাহুল। এ নিয়ে স্পিকারের কাছে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন বিজেপির জনা কুড়ি মহিলা সাংসদ।

    সকালে একপ্রস্ত বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    আজ, বৃহস্পতিবার অনাস্থা বির্তকে জবাবি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি যে রীতিমতো প্রস্তুত হয়েই লোকসভায় যাচ্ছেন, তার ইঙ্গিত মিলেছে এদিন দিনের শুরুতেই। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ও অর্জুন রাম মেঘওয়ালের সঙ্গে একপ্রস্ত বৈঠক করে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী। গত দুদিন ধরে নিজের চেম্বারে বসে অনাস্থা-বিতর্ক শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার দেবেন জবাবি ভাষণ। বুধবারই রাজনাথ জানিয়েছিলেন, অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবি ভাষণ দিতে ১০ অগাস্ট সংসদে আসবেন প্রধানমন্ত্রী।

    “শেষ বলে ছক্কা মারব”

    কংগ্রেসের তরফে অনাস্থা প্রস্তাবটি এনেছিলেন গৌরব গগৈ। মঙ্গলবার অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) মৌনব্রত ভাঙতে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে বাধ্য হয়েছিলেন বিরোধীরা।” প্রধানমন্ত্রী যে এদিন ছক্কা হাঁকাবেন, মঙ্গলবার বিজেপির সংসদীয় বৈঠকে  সেই ইঙ্গিত দিয়েই রেখেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “শেষ বলে ছক্কা মারব।” তাই এদিন তিনি কী ছাক্কা মারেন, তা-ই দেখতে মুখিয়ে গোটা দেশ।

    মোদি সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়েছিল আগেও একবার, ২০১৮ সালে। তবে সেবার আনা অনাস্থার সঙ্গে এবার আনা অনাস্থার বিস্তর ফারাক। কারণ সেবার বিরোধীরা সংঘবদ্ধ ছিলেন না। এবার তাঁরা গড়েছেন বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। রাজনৈতিক মহলের মতে, এদিন ‘ইন্ডিয়া’র নানা দুর্নীতিকেই নিশানা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: সম্মতিতেই যৌন সম্পর্ক! পকসোতে অভিযুক্তকে জামিন দিল্লি হাইকোর্টের, অভিযোগ খারিজ কর্নাটকে

    সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব ধোপে টিকবে না। মঙ্গলবার তাই বিজেপি সাংসদদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেই দিয়েছিলেন, “অনাস্থা প্রস্তাবের আলোচনায় বিরোধীদের প্রত্যেকটি বল পাঠিয়ে দিতে হবে মাঠের বাইরে।” ৯ অগাস্ট ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের দিন ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, “দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, পরিবারতন্ত্র কুইট ইন্ডিয়া, তোষণের রাজনীতি কুইট ইন্ডিয়া।” রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এদিনও প্রধানমন্ত্রীর তুরুপের তাস হতে পারে ‘কুইট ইন্ডিয়া’র এই তিন ‘মন্ত্র’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: গান্ধীজির ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগান মোদির, নিশানায় কে?

    PM Modi: গান্ধীজির ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগান মোদির, নিশানায় কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৪২ সালের ৯ অগাস্ট ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী। আজ, ৯ অগাস্ট। বিরোধীদের নিশানা করতে সেই দিনটিই বেছে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যেসব দেশপ্রেমিক ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট-বাণ

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, ‘মহাত্মা গান্ধীজির নেতৃত্বে এই আন্দোলন হয়েছিল। ভারতকে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত করতে ভারত ছাড়ো আন্দোলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। আজ ভারতে একটাই আওয়াজ। দুর্নীতি ভারত ছাড়ো। পরিবারবাদ ভারত ছাড়ো। তোষণের রাজনীতি ভারত ছাড়ো।”

    ৬ অগাস্ট রেলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেই অনুষ্ঠানে বিরোধীদের নিশানা করতে গিয়েও তিনি ব্যবহার করেছিলেন এই শব্দবন্ধগুলি।

    বিজেপির আওয়াজ

    এদিন গান্ধী মূর্তির সামনে জড়ো হন বিজেপি সাংসদরা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছে তাঁদেরও। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘কোরাপশন কুইট ইন্ডিয়া’, ‘ডাইনাস্টিক পলিটিক্স কুইট ইন্ডিয়া’, ‘অ্যাপিজমেন্ট কুইট ইন্ডিয়া।’

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ প্রসঙ্গে প্রাক্তন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “আজ ভারত অমৃতকালে প্রবেশ করল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিনটি কথা বলেছেন। দেশে পরিবারের রাজনীতি চলছে। দুর্নীতির বাজে গন্ধ ছড়াচ্ছে। তোষণের রাজনীতি করা হচ্ছে। এই তিনটি বিষয়ে কুইট ইন্ডিয়া বলেছেন তিনি।”

    রবিশঙ্কর বলেন, “যদি ভারতের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হয়, তাহলে এই সব অসুস্থ জিনিস যেমন, পরিবারবাদ এবং দুর্নীতিকে দেশ ছাড়তে হবে।”

    আরও পড়ুুন: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনি ও রবিবার বিজেপির (BJP) দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হওয়ার কথা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে। এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। সংসদের বাদল অধিবেশন শেষ হচ্ছে ১১ অগাস্ট। সেদিন কিংবা তার পরের দিন বাংলায় ফিরবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ দলীয় সাংসদরা। তাঁদের সঙ্গেই বাংলায় আসার কথা নাড্ডারও।

    কর্মশালায় থাকছেন কারা? 

    এই কর্মশালায় ভার্চুয়ালি ভাষণ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন বিএল সন্তোষ সহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা। বিজেপির পূর্বাঞ্চলের মধ্যে বাংলা ছাড়াও পড়ে বিহার, ঝাড়খণ্ড, অসম এবং ত্রিপুরা। এই পাঁচ রাজ্যের জেলা পরিষদে পদ্ম চিহ্নে জয়ী হয়েছেন যাঁরা, কোলাঘাটের কর্মশালায় থাকবেন তাঁরা। বাংলা থেকে বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন ৩১ জন। এঁরা যোগ দেবেন দু দিনের ওই কর্মশালায়। তাছাড়া বিভিন্ন স্বশাসিত প্রশাসনিক সংস্থার ১৩৪ জন সদস্যও যোগ দেবেন ওই কর্মশালায়। জানা গিয়েছে, বাংলার জেলা পরিষদের ৩১ জন সদস্যের সঙ্গে আদালা করে কথা বলতে পারেন বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আলোচনার বিষয়বস্তু

    বিজেপির একটি সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বাংলা সহ পূর্বাঞ্চলের পাঁচ রাজ্যে কীভাবে দল আরও বেশি সাংসদ পেতে পারে, তার কৌশল বাতলে দেওয়া হতে পারে কর্মশালায়। রাজ্যগুলিতে দলীয় সংগঠন কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রেও একটি জনসভা এবং কর্মী বৈঠক করতে পারে বিজেপি। সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যে ১০ হাজারের কিছু বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। তাই স্বাভাবিকভাবেই উৎসাহিত বিজেপির নেতা-কর্মীরা। কর্মীদের সেই উৎসাহকে কাজে লাগিয়ে এবং সংগঠন মজবুত করে বাংলায় আরও বেশি লোকসভা আসনে জয় পেতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই কর্মশালার আয়োজন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।  

    আরও পড়ুুন: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির (BJP) পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলিও বাংলায় বেশ কিছু কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিসেম্বরে ব্রিগেডে হবে গীতাপাঠ। বিভিন্ন ব্লকে দুর্গাপুজোয়ও অংশ নেবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রথযাত্রাও করার কথা। রথযাত্রা হবে ১ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share