Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া”, রাজস্থানের সভায় ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা মোদির

    PM Modi: “দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া”, রাজস্থানের সভায় ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহাত্মা গান্ধী যেমন ভারত ছাড়ো স্লোগান দিয়েছিলেন, আজকের মন্ত্র হল দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, পরিবারতন্ত্র কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া। এই কুইট ইন্ডিয়াই পারে আমাদের দেশকে বাঁচাতে।” বৃহস্পতিবার রাজস্থানে বিজেপির (BJP) এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একজোট হয়েছে কংগ্রেস সহ দেশের ২৬টি রাজনৈতিক দল। বেঙ্গালুরুর সভায় এই দলের নাম হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’।

    ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা

    এদিন এই ‘ইন্ডিয়া’কেই নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মহাত্মা গান্ধী একবার স্লোগান দিয়েছিলেন – ভারত ছাড়ো – ইংরেজ কুইট ইন্ডিয়া। ব্রিটিশদের দেশ ছাড়তে হয়েছিল। একইভাবে আমরা সমৃদ্ধ ভারত গড়ার সংকল্প নিয়েছি।” এর পরেই তিনি বলেন,“মহাত্মা গান্ধী যেমন ভারত ছাড়ো স্লোগান দিয়েছিলেন, আজকের মন্ত্র হল দুর্নীত কুইট ইন্ডিয়া, পরিবারতন্ত্র কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া। এই কুইট ইন্ডিয়াই পারে আমাদের দেশকে বাঁচাতে।”

    ইন্ডিয়া ইজ ইউপিএ

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ইন্ডিয়ার লেবেল দিয়ে তারা তাদের পুরনো কাজগুলো, ইউপিএ জমানার কাজগুলোকে ধামাচাপা দিতে চায়। তারা যদি সত্যিই ভারতের কথা ভাবত, তাহলে কি তারা বিদেশিদের বলত ভারতে হস্তক্ষেপ করতে? তারা একবার স্লোগান দিয়েছিল, ইন্দিরা ইজ ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া ইজ ইন্দিরা। তখন জনগণ তাদের উপড়ে ফেলেছিল। এই অহংকারীরা আবারও সেই একই কাজ করেছে। তারা বলে ইউপিএ ইজ ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়া ইজ ইউপিএ। মানুষ আবার তাদের সঙ্গে একই আচরণ করবে।”

    কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস একটি দিশাহীন দলে পরিণত হয়েছে। ঠিক আগেকার দিনের জালিয়াত কোম্পানিগুলোর মতো নাম পরিবর্তন করেছে কংগ্রেস ও তার সহযোগীরা। তারা তাদের নাম পরিবর্তন করেছে যাতে তারা সেই দাগ মুছতে পারে, যা সন্ত্রাসের সামনে আত্মসমর্পণ করার পর তাদের গায়ে লেগেছিল। তারা দেশের শত্রুদের পথ অনুসরণ করছে। ইন্ডিয়া নামটি তাদের দেশপ্রেম দেখানোর জন্য নয়, বরং দেশকে লুট করার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।”

    আরও পড়ুুন: ভোটে সন্ত্রাস! “আগামী বছর সুদে আসলে হিসেব দিতে হবে”, বিধানসভায় শুভেন্দু

    তিনি (PM Modi) বলেন, “স্বাধীনতার কয়েক দশক পরে আজ দেশে এমন একটা সরকার ক্ষমতায় এসেছে, যারা কৃষকদের যন্ত্রণা বোঝে, তাঁদের উদ্বেগ বোঝে। সেই কারণে গত ন’ বছর ধরে তাঁদের কল্যাণের কথা ভেবেই নেওয়া হয়েছে যাবতীয় সিদ্ধান্ত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র আনা অনাস্থা প্রস্তাবকে পাত্তা নয়, তৃতীয় দফায় জয় নিয়ে নিশ্চিত মোদিও

    PM Modi: ‘ইন্ডিয়া’র আনা অনাস্থা প্রস্তাবকে পাত্তা নয়, তৃতীয় দফায় জয় নিয়ে নিশ্চিত মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাতত্ত্বের হিসেব বলছে বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব কোনও প্রভাবই ফেলবে না মোদি সরকারের (PM Modi) ওপর। তা সত্ত্বেও মোদি সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব আনল বিজেপি-বিরোধী ২৬টি দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’। ওই প্রস্তাবকে কার্যত পাত্তা না দিয়ে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দিলেন, “আগামী বছর যে লোকসভা নির্বাচন হতে চলেছে, তাতে বিজেপির জয় নিয়ে কোনও দুশ্চিন্তাই নেই গেরুয়া শিবিরের।”

    তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ

    বুধবার সন্ধ্যায় দিল্লির প্রগতি ময়দানের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার তৃতীয় দফার কার্যক্রমে আপনারা দেখবেন চোখের সামনে আপনাদের স্বপ্ন পূরণ হতে।” বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকেও প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার লক্ষ্য হল, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করা এবং তৃতীয় মেয়াদে ভারতকে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করা।”

    গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ 

    এদিকে, বিরোধীদের তৈরি হট্টগোলের আবহেই একাধিক বিল পাশ করিয়ে নিয়েছে বিজেপি (PM Modi)। এর মধ্যে রয়েছে বহু-রাষ্ট্রীয় সমবায় সমিতি (সংশোধন) বিল, ২০২২ এবং জৈবিক বৈচিত্র্য (সংশোধন) বিল, ২০২২-র মতো গুরুত্বপূর্ণ বিল। সোমবার জাতীয় নার্সিং অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কমিশন বিল, ২০২৩ জাতীয় ডেন্টাল কমিশন বিল, ২০২৩ এবং সংবিধান (তফশিলি উপজাতি) আদেশ (পঞ্চম)-ও পেশ করা হয়েছে।

    এদিকে, কংগ্রেস সহ ‘ইন্ডিয়া’র আনা অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবে কংগ্রসের অস্ত্রেই কংগ্রেসকে বধ করতে চাইছে বিজেপি। রাজনৈতিক মহলের মতে, অনাস্থা প্রস্তাব আনলেও, সরকার ফেলার সামর্থ্য বিরোধীদের নেই জেনেও, মণিপুর নিয়ে বিতর্কে দেশবাসীর মন জিততেই অনাস্থা এনেছে তারা। লোকসভার আসন সংখ্যা ৫৪৩। এর মধ্যে পাঁচটি আসন শূন্য রয়েছে। বাকি আসনের মধ্যে এনডিএর (PM Modi) মধ্যে রয়েছে ৩৩০টি আসন। বিরোধীদের হাতে রয়েছে ১৪০টি আসনের রাশ। তাই সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে সরকার পতনের কোনও সম্ভাবনাই নেই।

    আরও পড়ুুন: ‘শ্যালিকার মত উনিও দেশের বাইরে পালাতে চাইছেন..’, অভিষেককে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    ২০১৮ সালের ২০ জুলাইও অনাস্থা এনেছিলেন বিরোধীরা। সেবারও ৩২৫-১২৫ এর ব্যবধানে গোহারা হেরেছিল তারা। সূত্রের খবর, অনাস্থা বিতর্কে বিজেপি কংগ্রেস জমানায় নারী নির্যাতনের বিষয়গুলি তুলে ধরার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে নারী সুরক্ষা নিয়ে কংগ্রেস কতটা উদাসীন, সেই তথ্যও লোকসভায় পেশ করবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীর জবাবি ভাষণেও তুলে ধরা হবে কংগ্রেসের ব্যর্থতার দিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘আমার তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে’’! কথা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘আমার তৃতীয় মেয়াদে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে’’! কথা দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি সরকার ফের ক্ষমতায় এলে চব্বিশের পর ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে, ‘গ্যারান্টি’ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বুধবার নতুন ভাবে গড়ে ওঠা প্রগতি ময়দানের আইটিপিও (ITPO) কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে জনতার উদ্দেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চব্বিশের ভোটে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় থাকলে ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পৌঁছে দেওয়া হবে। আমেরিকা-চিনের পরেই তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নাম থাকবে ভারতেরই।

    প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস

    দিল্লিতে বসতে চলেছে জি-২০ বৈঠক। গোটা বিশ্বের অধিকাংশ দেশের বড় বড় প্রতিনিধিরা উপস্থিত হয়েছেন রাজধানী শহরে। তারই আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রথম পর্বের শাসনকালে ভারত বিশ্বের অর্থনীতিতে দশম স্থানে উঠে এসেছে। আমার দ্বিতীয় পর্বের শাসনকালে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়েছে ভারত। এই ট্র্যাক রেকর্ড অনুসারে আমি দেশবাসীকে বিশ্বাস করিয়ে দেব, আমার তৃতীয় পর্বের শাসনকালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মধ্যে থাকবে ভারত।” এদিন অত্যাধুনিক মানের ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন-কাম-কনভেশন সেন্টার ‘ভারত মণ্ডপম’-এর উদ্বোধন করে ভারতের পরিকাঠামোর আমূল বদল হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর জমানার উন্নয়নের পরিসংখ্যান দিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ, ভারতের পরিকাঠামো বদলে গিয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ রেলব্রিজ ভারতে, সর্বোচ্চ উচ্চতায় দীর্ঘতম টানেল ভারতে, মোটর চলার সর্বোচ্চ রোড, দীর্ঘতম স্টেডিয়াম, দীর্ঘতম স্ট্যাচু- সবই ভারতে রয়েছে।” 

    আরও পড়ুুন: ভোট-হিংসায় সিবিআই, বিস্ফোরণে এনআইএ চাই, রিপোর্ট পেশ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের

    কীভাবে উন্নতির পথে ভারত

    ভারতের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতির এই তড়িৎ গতির উত্থান কীভাবে হবে সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে সরকারি স্তরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে ভারত। তা ছাড়াও ভারতের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী, ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর জোরও দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করবে। আইএমএফ-এর রিপোর্ট অনুসারে, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারত, জাপান ও জার্মানিকে পিছনে ফেলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালে জাপানের অর্থনীতি হবে ৫.২ ট্রিলিয়ন ডলার। জার্মানির অর্থনীতি হবে ৪.৯ ট্রিলিয়ন ডলার। একইসঙ্গে ভারত ততদিনে ৫.৪ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে। অর্থাৎ ২০২৭ সালে ভারতের চেয়ে এগিয়ে থাকবে শুধুমাত্র আমেরিকা ও চিন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ফের তড়িঘড়ি দিল্লি গেলেন শুভেন্দু, আবার কী হল?

    Suvendu Adhikari: ফের তড়িঘড়ি দিল্লি গেলেন শুভেন্দু, আবার কী হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে ফিরেছিলেন সোমবার গভীর রাতে। ২৪ ঘণ্টাও পার হয়নি, ফের দিল্লি গেলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোমবার রাত ৯টায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাড়িতে গিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন শুভেন্দু। রাতেই ফেরেন কলকাতা।

    শুভেন্দুর দিল্লিযাত্রা

    মঙ্গলবার বিধানসভার পরিষদীয় দলের বৈঠক শেষে ফের ধরেন দিল্লির উড়ান। কেন হঠাৎ দিল্লি যাত্রা, সে ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তবে বিজেপির একটি সূত্রের খবর, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করতেই ফের একবার দিল্লি গেলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার রাত দশটা থেকে ১২ টা পর্যন্ত অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে শুভেন্দু অধিকারীদের। তবে, বৈঠকের সময়সীমা আরও বাড়তে পারে বলেও জানা যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে, ২০২৪ লোকসভার স্ট্র্যাটেজি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। বুধবার দুপুরে ফিরবেন শুভেন্দু অধিকারী। এখনও পর্যন্ত তাই স্থির রয়েছে। এদিন যাওয়ার আগে বিধানসভার কাজকর্ম দেখভালের দায়িত্ব তিনি দিয়ে গেলেন বিজেপি পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গাকে। পশ্চিমবঙ্গে নারী নির্যাতনের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের দফতরে একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিজেপির পরিষদীয় দল। শুভেন্দু বলেন, “এই বিষয়ে আমরা আলোচনা চেয়েছি।”

    দিন কাটল ব্যস্ততায় 

    এদিন দিল্লি যাওয়ার আগে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ব্যস্ত ছিলেন ধূপগুড়ির বিধায়ক বিজেপির বিষ্ণুপদ রায়ের শেষ যাত্রার প্রস্তুতিতে। সোমবার বিষ্ণুপদ মারা যান এসএসকেএম হাসপাতালে। তাঁর দেহ নিয়ে লোকজন ধূপগুড়ি রওনা দিতেই বিধানসভায় পরিষদীয় দলের সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। তার পরেই রওনা দেন দিল্লির উদ্দেশে। এদিন শাহ-শুভেন্দু বৈঠকে যোগ দিতে পারেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।

    এদিকে, এদিন দুপুরে সংসদে সপরিবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করলেন সুকান্ত। স্ত্রী ছাড়াও তাঁর সঙ্গে ছিলেন দুই মেয়ে। সেই ছবি ট্যুইটও করেছেন সুকান্ত। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “বাংলার ব্যাপারে (Suvendu Adhikari) খোঁজখবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    পঞ্চায়েতে হিংসা ও অশান্তির ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। রাজ্যের উন্নয়নের বিষয় নিয়েও কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। পঞ্চায়েতে হিংসার ঘটনা সত্ত্বেও বিজেপি যে ১১ হাজার আসনে জিতেছে, তা জেনে খুশি প্রধানমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুুন: ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গে তুলনা! ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গে তুলনা! ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গে তুলনা! ‘ইন্ডিয়া’ জোট নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’কে আক্রমণ করে নিষিদ্ধ জঙ্গি দল ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের প্রসঙ্গ টানলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। একই সঙ্গে তুলনা করলেন ব্রিটিশদের ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গেও। বাদল অধিবেশনে মঙ্গলবারই ছিল বিজেপির প্রথম সংসদীয় দলের বৈঠক। সংসদের লাইব্রেরি ভবনে এ বৈঠক হয়। এতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ সমস্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা। বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২৬টি বিরোধী দলের জোটকে তীব্র আক্রমণ করেন।

    প্রধানমন্ত্রী মোদির নিশানায় বিরোধী জোট

    বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠকের পরে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, “ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যখন ভারতে এসেছিল, তখন তার নামেও ইন্ডিয়া শব্দটি ছিল। ইন্ডিয়া নাম নিলেই কিছু হয় না। ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গেও ‘ইন্ডিয়া’র নাম রয়েছে। শুধু নামে ইন্ডিয়া রেখে কিছুই পাওয়া যায় না।” বিরোধী দলগুলিকে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “বিরোধীরা ছিন্নভিন্ন এবং মরিয়া। বিরোধীদের দৃষ্টিভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছে, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় আসার ইচ্ছা তাদের নেই।”

    বৈঠক শেষে বিজেপি সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, ‘‘আমরা আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) নিয়ে গর্বিত। ২০২৪ সালে আমরাই ক্ষমতায় ফিরছি। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন যে, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস এবং ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি তৈরি করেছেন বিদেশি। এখন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন, ইন্ডিয়ান পিপলস ফ্রন্টের মতো নামকরণ করছে লোকেরা। উপর উপর কোনও কিছুকে দেখা এবং ভেতরে ঢুকে তার সত্য অর্থ বোঝা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়।’’

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করতে কুলপির বিরোধী তিন প্রার্থীকে অপহরণ! অভিযুক্ত তৃণমূল

    বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে বলেছেন, ‘‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস তৈরি করেছেন এও হিউম, তিনি এক জন বিদেশি নাগরিক। মুজাহিদিনরা নিজেদেরকে ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন বলে উল্লেখ করে। পিএফআই-এর পুরো নাম পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া। যে কোনও কিছুর সঙ্গে ‘ইন্ডিয়া’ শব্দ জুড়ে দেওয়া একটা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওরা (বিরোধী) শহুরে নকশাল। নিজেদের বৈধ করতে ইন্ডিয়া শব্দ জুড়ছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: প্রবীণ আরএসএস নেতা মদন দাস দেবীর জীবনাবসান, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    RSS: প্রবীণ আরএসএস নেতা মদন দাস দেবীর জীবনাবসান, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত প্রবীণ আরএসএস (RSS) নেতা মদন দাস দেবী। বয়স হয়েছিল ৮১। সোমবার সকালে বেঙ্গালুরুর হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এদিন আরএসএসের পক্ষ থেকে ট্যুইট করে এই খবর জানানো হয়। উল্লেখ্য, শুধু আরএসএস নয়, অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের তিনি ন্যাশনাল অর্গানাইজিং সেক্রেটারিও ছিলেন। আরএসএসের ট্যুইটবার্তা অনুযায়ী, সকাল ৫ টা নাগাদ বেঙ্গালুরুর রাজারাজেশ্বরী নগরে একটি হাসপাতালে তাঁর প্রয়াণ ঘটেছে। অটলবিহারী বাজপেয়ি এবং লালকৃষ্ণ আদবানির সমসাময়িক এই নেতা বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আরএসএসের নানা চিন্তাভাবনা এবং সিদ্ধান্ত নিয়ে স্বচ্ছন্দ্যে কথা বলার ক্ষমতা রাখতেন। আরএসএস এবং বিজেপির বহু শীর্ষ নেতার আদর্শ তিনিই।

    শোক প্রকাশ নরেন্দ্র মোদির

    প্রবীণ এই নেতার (RSS) মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেবীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, তিনি অনেক কিছুই শিখেছেন তাঁর কাছে। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইটবার্তায় বলেছেন, “মদন দাস দেবীজির প্রয়াণে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। জাতির সেবায় তিনি তাঁর জীবন উৎসর্গ করে গেছেন।” তিনি আরও লিখেছেন, “তাঁর সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, শুধু এমনটাই নয়, তাঁর কাছ থেকে আমি অনেক কিছু পেয়েছি। এমন একটা বেদনাদায়ক সময়ে তাঁর পরিবার এবং কর্মীদের ঈশ্বর শক্তি দিন।”

    শোক প্রকাশ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজুও আরএসএসের (RSS) ওই প্রবীণ নেতার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, এই মৃত্যু সংবাদ বেদনাদায়ক। তাঁর চিন্তাভাবনা এবং জ্ঞান সব সময় আমাকে উদ্বুদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমী মানুষ এবং দলের কার্যকর্তারাও তাঁর আদর্শ এবং অনুপ্রেরণায় সমৃদ্ধ।

    শেষ জীবন

    বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে তিনি সংগঠনের নানা দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চাইলেও শরীর যতটা দিত, সেই অনুযায়ী সারা দেশ ঘুরে বেড়াতেন। দিল্লি এলে থাকতেন আরএসএসের (RSS) দীনদয়াল উপাধ্যায় রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সাততলার কমিউনে। মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা এই নেতা সঙ্ঘের যুগ্ম সম্পাদকের পদে কাজ করেছেন। সর্ব সময়ের এই প্রচারক শেষ জীবনে অসুস্থতার কারণে বেঙ্গালুরুতে ছিলেন চিকিৎসার জন্য। আরএসএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর নশ্বর দেহ স্থানীয় সঙ্ঘ কার্যালয়ে দুপুর দেড়টা থেকে চারটে পর্যন্ত রাখার পর উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে পুনেতে। সেখানেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে মহারণ। লোকসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে দিল্লির কুর্সি দখল করতে মরিয়া বিজেপি (PM Modi) বিরোধী দলগুলি। সেই লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর একটি হোটেলে বৈঠকে বসেছিলেন ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। ইউপিএর বিলোপ ঘটিয়ে সেখানে জন্ম হয় ইন্ডিয়ার। বিরোধীদের টেক্কা দিতে আস্তিন গুটিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ও। মঙ্গলবারই সন্ধ্যায় দিল্লির একটি হোটেলে ৩৮টি সমমনস্ক দলকে নিয়ে বৈঠক করেছে বিজেপি।

    বৈঠকে বসবেন মোদি

    লোকসভা নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে শরিক দলগুলির সঙ্গে আরও বেশ কয়েকবার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৫ জুলাই থেকে শুরু হবে ওই বৈঠক। লোকসভা ও রাজ্যসভা উভয় কক্ষের সাংসদদের সঙ্গেই বৈঠকে বসবেন তিনি। প্রতিদিন সন্ধ্যায় দুটি করে বৈঠক হবে। প্রথম বৈঠক হবে সন্ধে সাড়ে ৬টায়। আর পরের বৈঠকটি হবে সাড়ে ৭টায়।  

    জোটের হাতিয়ার

    ভৌগোলিক অঞ্চলের নিরিখে মোট ১০টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে সাংসদদের (PM Modi)। প্রতিটি ক্লাস্টারে ৩৫-৪০ জন করে সাংসদ থাকবেন। সেই ক্লাস্টার ধরে ধরে হবে বৈঠক। প্রথম দিন দু দফায় যে বৈঠক হবে, সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশ ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংসদরা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রতিটি ক্লাস্টারের বৈঠকে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজকর্ম করেছে, তার একটি তথ্য দেওয়া হবে। প্রচারে সেগুলিই হবে জোটের হাতিয়ার।

    আরও পড়ুুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    ওই এলাকায় এনডিএর প্রচারের মূল ইস্যুগুলি কী কী হবে, তা নিয়েও হবে আলোচনা। কীভাবে প্রচার করলে নির্বাচনে সুফল কুড়ানো যাবে, তারও ব্লু-প্রিন্ট তৈরি হবে ওই বৈঠকগুলিতে। এই (PM Modi) সব কারণেই প্রত্যেক সাংসদকে তাঁর নিজের এলাকায় কী কী কাজ হয়েছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট আনতে বলা হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং রাজনাথ সিংহ। সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি অন্তত ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে চাইছে।

    বিজেপি নেতৃত্ব গোটা দেশের ১৬০টি আসনে বিশেষ নজর দিয়েছেন। এই কেন্দ্রগুলিতে ভোটের ফল গেরুয়া ঝুলিতে টানতে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও খবর গেরুয়া শিবির সূত্রে। মঙ্গলবার বৈঠক শুরুর আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “২০২৪ সালের নির্বাচনে আমাদের ফেরাবেন বলে দেশবাসী ঠিকই করে ফেলেছেন। তাই যারা ভারতের দুর্দশার জন্য দায়ী, ভোটের আগে তারাই তাদের দোকান খুলেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সবুজায়ন বৃদ্ধির পাশাপাশি খোঁজ করছি বিকল্প শক্তিরও ”, জি-২০ বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “সবুজায়ন বৃদ্ধির পাশাপাশি খোঁজ করছি বিকল্প শক্তিরও ”, জি-২০ বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল অর্থনীতিতে নয়, জলবায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়েও ভারত উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে বিশ্বে। শনিবার জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠকে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই তিনি বলেন, “জলবায়ু সংক্রান্ত কাজেও ভারতের নেতৃত্ব চাক্ষুষ করেছে বিশ্ব। সবুজায়ন করে এবং শক্তির (জ্বালানি) পরিবর্তন ঘটিয়ে জলবায়ুর পরিবর্তন রোখার চেষ্টা করছে।”

    জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠক

    গোয়ায় হচ্ছে জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠক। এই বৈঠকেই তিনি জানান, “২০৩০ সালের মধ্যে আমরা পরিকল্পনা করেছি বৈদ্যুতিক ক্ষমতা বাড়ানো হবে ৫০ শতাংশ। এবং এটাও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে করা হবে না।” শক্তি নিরাপত্তা বাড়াতে ট্রান্সন্যাশনাল গার্ডের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সবুজায়ন বাড়াতে এবং বিকল্প শক্তির ব্যবস্থা করতে ভারত জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। ভারত খুবই জনবহুল একটি দেশ। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ক্রমেই ওপরের দিকে জায়গা করে নিচ্ছে। এর পাশাপাশি জলবায়ুর প্রতি আমরা যে দায়বদ্ধ, তা মাথায় রেখেই আমরা আমাদের কাজ করছি।”

    বিশ্ব নেতাদের মধ্যে রয়েছে ভারতও

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমরা জীবাশ্ম জ্বালানি নয় এমন জিনিস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে শুরু করেছি। এ ব্যাপারে আমরা ৯ বছর এগিয়ে গিয়েছি। আমরা একটা লক্ষ্যমাত্রাও ধার্য করেছি। আমরা পরিকল্পনা করেছি ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করব, তার ৫০ শতাংশই হবে জীবাশ্ম জ্বালানি নয় এমন বস্তু থেকে। ভারত সৌর এবং বায়ু শক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রয়েছে বিশ্ব নেতাদের মধ্যেই।” তিনি বলেন, “এই জি-২০-র শক্তিমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হচ্ছে, সেখানে আমাদের খুঁজতে হবে কীভাবে দীর্ঘস্থায়ী, সহজলভ্য এবং ক্লিন এনার্জি ট্রানজিশন করতে পারি। এটা করতে গেলে এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে যেহেতু গ্লোবাল সাউথ খুব বেশি দূরে নয়, তাই আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে লো-কস্ট ফাইনান্স। উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য এটা অবশ্যই করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুুন: ঘাটালে বিজেপির জয়ী প্রার্থীর বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “প্রযুক্তির যে ফাঁকফোকর রয়েছে, সেটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। এনার্জি সিকিউরিটি প্রোমোট করতে তবে। তবেই ভবিষ্যতের জন্য উজ্জ্বল হবে জ্বালানির সম্ভাবনা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এই অঞ্চলে আমাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে এই মিউচুয়ালি বেনিফিসিয়াল কো-অপারেশনকে প্রোমোট করছি। এতে আমরা উৎসাহজনক ফলও পাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ranil Wickremesinghe: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট

    Ranil Wickremesinghe: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু দিনের ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার (Sri lanka) প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে (Ranil Wickremesinghe)। বৃহস্পতিবার দিল্লি বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি মুরলীধরণ। তাঁকে স্বাগত জানাতে শিল্পীরা বিমানবন্দরেই গরবা নৃত্য পরিবেশন করেন। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানেই ভারত সফরে এসেছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট।

    ভারত-শ্রীলঙ্কার সম্পর্ক

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “বিক্রমসিংহের ভারত সফর ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে। ক্ষমতায় আসার পর বিক্রমসিংহের এটাই প্রথম ভারত সফর।” ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহকে ভারতে স্বাগত। তাঁর সফরে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সম্পর্ক হবে আরও মজবুত। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি সফরে প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে (Ranil Wickremesinghe) সাক্ষাৎ করবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে।

    নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি

    সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও। দু পক্ষে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতের নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি ও ভিশন সাগরে শ্রীলঙ্কা ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের এই সফর দুই দেশের মধ্যের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে। অরিন্দম জানান, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের এই সফর দ্বীপরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বহুমুখী সম্পর্ককে সুদৃঢ় করবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের (Ranil Wickremesinghe) এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের এমন একটি প্রতিবেশী দেশ, যাঁদের সঙ্গে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের সম্পর্ক বহুমুখী।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের জেলা সভাপতির অপসারণ চাই, ফের বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    প্রসঙ্গত, চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে আক্ষরিক অর্থেই সর্বস্বান্ত হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। শেষমেশ দেশকে দেউলিয়া ঘোষণা করতে হয়। তার জেরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে দ্বীপরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশের এমনতর বিপদের দিনে পাশে দাঁড়ায় নরেন্দ্র মোদির ভারত। শ্রীলঙ্কাকে নানাভাবে সাহায্য করে নয়াদিল্লি। তার জেরে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। এর পরেই শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই আমন্ত্রণ রক্ষা করতেই দু দিনের ভারত সফরে এসেছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: নিয়োগে নয়া রেকর্ড! আজ ৭০ হাজারের বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: নিয়োগে নয়া রেকর্ড! আজ ৭০ হাজারের বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে সপ্তম রোজগার মেলা অনুষ্ঠিত হল সারা দেশে। সারা দেশে যে দশ লক্ষ ছেলে মেয়েকে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হবে তার মধ্যে এদিন প্রায় ৭১ হাজারের বেশি প্রার্থীকে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয় দেশ জুড়ে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে একইসঙ্গে এদিন রোজগার মেলার আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রত্যেক রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের নতুন চাকরির শুভেচ্ছা জানান। সরকার সর্বাধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর একটি সামাজিক মিডিয়া পোস্টে এদিন বলা হয়েছে, “আমাদের সরকার দেশের তরুণ মেধাবীদের সর্বাধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এদিক দিয়ে কর্মসংস্থান মেলা নিজেদের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় তৈরি করেছে।” 

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, “দেশের আর্থিক উন্নয়ন দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুব শ্রীঘ্রই আমাদের দেশ বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক স্থানে পৌঁছে যাবে৷ অর্থনৈতিক বিকাশে আমাদের দেশের ব্যাঙ্কিং ব্যাবস্থার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে৷ এদিনের রোজগার মেলায় ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে সবথেকে বেশি নিয়োগপত্র দেওয়া হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “একটা সময় ছিল যখন ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে নামে বেনামে প্রভাবশালীরা মোটা টাকার লোন নিতেন। আবার সেই লোন শোধ করার জন্য আরেকটি লোন নিতেন। এভাবে ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিন্তু বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে নতুন করে পুনর্জীবিত করে এই ধরনের দুর্নীতি বন্ধ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    শহরে রোজগার মেলা

    কলকাতায় ন্যাশানাল অ্যাকাডেমি অফ ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড নার্কোটিকস (NACIN) এর উদ্যোগে এই রোজগার মেলার আয়োজন করা হয় উল্টোডাঙায় এন এ সি আই এন এর অফিসে। এখানে ব্যাঙ্কিং ছাড়াও ডাক বিভাগ, শুল্ক বিভাগ সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারি বিভাগের ১৮২ জন ছেলে মেয়ের হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়। এভাবে চাকরি পেলে দেশে বেকারত্ব কমবে।” এদিন সারা দেশ থেকে নির্বাচিত নতুন নিয়োগকারীরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বিভাগ, আর্থিক পরিষেবা বিভাগ, পদ বিভাগ, স্কুল শিক্ষা বিভাগ, উচ্চশিক্ষা বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, কেন্দ্রীয় সরকারি খাতের উদ্যোগ, জলসম্পদ বিভাগ, কর্মী ও প্রশিক্ষণ বিভাগ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগদান করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share