Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    PM Modi: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন, কর্নাটকে রোড শো-ও করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের (Bengaluru Mysuru Expressway) উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার কর্নাটকের (Karnataka)  মাণ্ড্য জেলায় ১১৮ কিমি দীর্ঘ ওই এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন তিনি। আগে এই দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগত ৩ ঘণ্টা। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ায় এক শহর থেকে অন্য শহরে পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ৭৫ মিনিট। বিজেপির (BJP) বিরোধী দল জেডি (এস)এর শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এই মাণ্ড্য জেলা।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    এদিন সেখানেই ৮ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। কেবল এই এক্সপ্রেসওয়েই নয়, ভোটমুখী কর্নাটকে এদিন আরও প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এর মধ্যে রয়েছে আইআইটি ধারওয়াড়, মাইসুরু-কুশলনগর চার লেনের হাইওয়ে এবং হুবলি স্টেশনে বিশ্বের দীর্ঘতম রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মের মতো প্রকল্প। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রকল্পগুলি রাজ্যের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথ খুলে দেবে। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক দিন ধরে বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যুবকরা আমাদের দেশের উন্নয়ন চাক্ষুষ করে গর্ব অনুভব করছেন। তার পরেই তিনি বলেন, এই সমস্ত প্রকল্প আমাদের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথ খুলে দেবে।

    বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ে ১০ লেনের। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, এই দুই শহরের দূরত্ব এক লপ্তে অনেকখানি কমে যাওয়ায় এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বড় প্রভাব ফেলবে এই এক্সপ্রেসওয়ে।জানা গিয়েছে, বেঙ্গালুরু-মাইসুরু এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গে জাতীয় সড়ক ২৭৫কে যুক্ত করা হচ্ছে। এই এক্সপ্রেসওয়ের চারটি রেল ওভারব্রিজ, ৯টি বড় সেতু, ৪০টি ছোট সেতু এবং ৮৯টি আন্ডারপাস ও ওভারপাস রয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী মাইসুরু-কুশলনগর ৪ লেনের হাইওয়ের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন। সেটির দৈর্ঘ হবে ৯২ কিলোমিটার। এই প্রকল্পটির আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকা। এখন এই দুই শহরের একটি থেকে অন্যটিতে যেতে সময় লাগে ৫ ঘণ্টা। হাইওয়ে নির্মাণ হয়ে গেলে সময় কমে দাঁড়াবে মাত্র আড়াই ঘণ্টা। মাণ্ড্য জেলায় এদিন রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি অংশ নেন প্রচুর সাধারণ মানুষও।

    আরও পড়ুুন: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Amit Shah: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

    Amit Shah: ‘কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না’, ফের জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদ (Terrorism) সম্পর্কে মোদি সরকারের (PM Modi) নীতিই হল জিরো টলারেন্স (Zero Tolerance)। কোনওভাবেই জঙ্গি কার্যকলাপ বরদাস্ত করা হবে না। রবিবার ফের একবার স্পষ্ট করে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন হায়দরাবাদে হয় সিআইএসএফের ৫৪তম রেইজিং ডে প্যারেড। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানেই সন্ত্রাসবাদ নিয়ে মোদি সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানান, গত ৯ বছর ধরে এনডিএ সরকার সফলভাবে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে চলেছে।

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    কাশ্মীরে হিংসার ঘটনা আগের চেয়ে অনেক কমেছে। উত্তর-পূর্বে এবং লেফ্ট উইং এক্সট্রিমিজম অ্যাফেকটেড এলাকায় সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম কমেছে। তিনি জানান, সরকারের প্রতি জনগণের আস্থাও বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদে জড়িত মানুষের সংখ্যাও দিন দিন কমছে। অনেকেই জঙ্গি কার্যকলাপ ছেড়ে আত্মসমর্পণ করছেন। সমাজের মূলস্রোতে ফিরছেন। প্রসঙ্গত, এবারই প্রথম সিআইএসএফের বার্ষিক রেইজিং ডে সেলিব্রেশন হচ্ছে দিল্লির বাইরে, হায়দরাবাদের হাকিমপেটে। এখানেই রয়েছে সিআইএসএফের ন্যাশনাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি অ্যাকাডেমি। সেখানেই হচ্ছে অনুষ্ঠান।

    আরও পড়ুুন: বরাদ্দ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা, তার পরেও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ?

    ১২ মার্চ সিআইএসএফের প্রতিষ্ঠা দিবস। প্রতি বছর দিনটি মর্যাদার সঙ্গে পালন করে সিআইএসএফ। এতদিন দিল্লিতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলেও, এবার হচ্ছে হাকিমপেটে। এবার সিআইএসএফের এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) স্বয়ং। এখান থেকে তিনি যাবেন কেরল সফরে। সেখানে ত্রিশূরে বীরপুত্র সাকথান থাম্পুরানের প্রাসাদ ঘুরে দেখবেন। এ ব্যাপারে ট্যুইটও করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বীরপুত্র সাকথান থাম্পুরান আধুনিক ত্রিশূরের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার দূরদৃষ্টি এবং জ্ঞান ত্রিশূরকে কেরলের সাংস্কৃতিক রাজধানীতে পরিণত করেছে। এখানে কিছুটা সময় কাটাতে চাই আমি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠির জবাব দিতে ৯ রাজ্যে সাংবাদিক সম্মেলনের সিদ্ধান্ত বিজেপির

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠির জবাব দিতে ৯ রাজ্যে সাংবাদিক সম্মেলনের সিদ্ধান্ত বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI), ইডি-র (ED) মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহার করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছিলেন বিরোধীরা। এজন্য আটটি রাজ্যের ৯ জন নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠিও লিখেছিলেন। এবার তারই জবাব দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিজেপি (BJP)। পদ্ম শিবিরের সিদ্ধান্ত, ন’টি রাজ্যে প্রেসমিট করে এর জবাব দেবে তারা। প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে স্বাক্ষর করছিলেন দিল্লি, পঞ্জাব, মহারাষ্ট্র, বাংলা, কেরল এবং জম্মু-কাশ্মীরের নেতারা। বিজেপির কৌশল হল, দুর্নীতিগ্রস্ত নেতারা যাঁরা তদন্তে ভয় পান, তাঁদের মুখোশ খুলে দেওয়া। বিরোধীদের তোলা অভিযোগের জবাব দিতে দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন দিল্লির সাংসদ বিজেপির মনোজ তিওয়ারি। বাংলার ক্ষেত্রে এই কাজটিই করবেন শুভেন্দু অধিকারী, বিহারের ক্ষেত্রে সঞ্জয় জয়সওয়াল, উত্তর প্রদেশের ব্রিজেশ পাঠক এবং তেলেঙ্গনার সঞ্জয় বান্দি।

    চিঠিতে স্বাক্ষর করেনি কংগ্রেস…

    আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার করা হয় দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির নেতা মনীশ সিসোদিয়াকে। তারপর রবিবার কেন্দ্রের (PM Modi) বিরুদ্ধে ইডি, সিবিআইয়ের মতো তদন্তকারী সংস্থাকে হাতিয়ার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তোলে আটটি রাজ্যের ন’ জন নেতা। এঁদের মধ্যে ছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও, ভগবন্ত মান, অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়নও আলাদা করে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তবে আশ্চর্যজনকভাবে চিঠিতে স্বাক্ষর করেননি কংগ্রেসের কেউ। যদিও কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীকে বেশ কয়েকদিন ধরে টানা জেরা করেছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুুন: ‘নির্দ্বিধায় ধর্মঘট করুন, পাশে আছি’, বার্তা শুভেন্দু, সুকান্তর

    প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) লেখা ওই চিঠিতে লেখা হয়েছিল, দেশে নির্লজ্জের মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহার করা হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আমরা গণতন্ত্র থেকে একনায়কতন্ত্রের মধ্যে প্রবেশ করছি। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে রাজ্যপালের মতো সাংবিধানিক কার্যালয়ও রয়েছে। নির্বাচনী মাঠের বাইরে এভাবে হিসেবনিকেশ করার তীব্র ধিক্কার জানাচ্ছি আমরা। এটা আমাদের গণতন্ত্রের জন্য ভাল হচ্ছে না। চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, ২০১৪ সাল থেকে বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে তল্লাশি থেকে শুরু করে দায়ের হওয়া মামলার সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে গ্রেফতারিও। আরজেডির লালুপ্রসাদ যাদব, শিবসেনার সঞ্জয় রাউত, সমাজবাদী পার্টির অজম খান, এনসিপির নবাব মালিক ও অনিল দেশমুখ, তৃণমূলের লোকসভা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মাঝে মধ্যেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি সন্দেহ প্রকাশ করেছে। তারা কেন্দ্রের অঙ্গুলি হেলনেই কাজ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Summer: কাঠফাটা গরম, কীভাবে মোকাবিলা? উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    India Summer: কাঠফাটা গরম, কীভাবে মোকাবিলা? উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাতায়-কলমে বসন্তকাল। তবে মার্চের শুরুতেই তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘর। এপ্রিল-মে মাসে তাপমাত্রার পারদ কোথায় চড়বে, তা নিয়ে চিন্তিত আবহবিদরা। উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। তীব্র গরমের (India Summer) মোকাবিলা কীভাবে করা যাবে, তা নিয়ে সোমবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি সানস্ট্রোক সহ তীব্র গরমে অসুস্থদের তড়িঘড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য হাসপাতালে সব রকম ব্যবস্থা রাখা এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে প্রস্তুত রাখা নিয়ে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।

    তীব্র গরমের (India Summer) মোকাবিলা…

    এদিনের বৈঠকে আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে আগামী দু মাস কী ধরনের আবহাওয়া থাকতে পারে, তাও জানানো হয়েছে। তীব্র গরমে কী ধরনের প্রভাব রবি শস্যের ওপর পড়েছে, আগামিদিনে ফসলের ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রভাব পড়বে, তা নিয়েও জানানো হয়েছে। ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩১ মে পর্যন্ত তাপমাত্রার (India Summer) পারদ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকবে এবং তাপপ্রবাহ হবে। উষ্ণ আবহাওয়ার প্রভাব কৃষিকাজেও পড়বে। যার জেরে সাধারণ মানুষ থেকে কৃষক দুর্দশার শিকার হবেন সবাই। সমস্যা কীভাবে মেটানো যায়, তা ঠিক করতেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সেচের জল সরবরাহ ঠিকঠাক রাখা, পশুখাদ্য ও জল সরবরাহ যাতে যথাযথ থাকে, সেটা দেখা হয়েছে। আপৎকালীন পরিস্থিতিতে গরমকালে হাসপাতালে কী ধরনের ব্যবস্থা করা থাকছে, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। গরমকালে কোনও দুর্যোগ হলে তার মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: কাটল জট, অনুব্রতকে নিয়ে কলকাতার পথে আসানসোল জেল কর্তৃপক্ষ

    প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রচণ্ড গরমে (India Summer) মানুষ কী করবেন, আর কী করবেন না, তা যেন জানিয়ে দেওয়া হয়। জিঙ্গল, সিনেমা, প্রচারপত্র এসবের মাধ্যমে এ বিষয়ে মানুষের কাছে প্রচার করা দরকার। আবহাওয়া দফতরকে তিনি জানান, প্রতিদিন যাতে আবহাওয়ার পূর্বাভাস ইস্যু করা হয়। সেটা যাতে সাধারণ মানুষও জানতে পারেন, তার ব্যবস্থাও করতে হবে। টিভিতে, এফএমে অন্তত অল্প সময় যাতে আবহাওয়ার জন্য ব্যয় করা হয়, সে ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ফুড কর্পোরেশনের হাতে যাতে পর্যাপ্ত শস্য মজুত থাকে, তাও দেখতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ১৯০১ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত এবারের ফেব্রুয়ারি মাস সব থেকে গরম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath: কাশী বিশ্বনাথ ধামে এবার থেকে মিলবে বিশেষ লাড্ডু, কী দিয়ে তৈরি জানেন?

    Kashi Vishwanath: কাশী বিশ্বনাথ ধামে এবার থেকে মিলবে বিশেষ লাড্ডু, কী দিয়ে তৈরি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath) ধামে এবার বিশ্বনাথের প্রসাদ হিসেবে মিলবে মিলেটের লাড্ডু। মন্দির চত্বরে যেখানে পুজো দেওয়ার দোকানগুলো রয়েছে, সেখানেই কিনতে পাওয়া যাবে এই কোর্স গ্রেইনের লাড্ডু (Laddu)। ভক্তরা সেগুলি কিনে ভগবান বিশ্বনাথকে নিবেদন করে প্রসাদ (Prasadam) হিসেবে গ্রহণ করতে পারবেন। এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ স্বয়ং। তার পরেই চালু হতে চলেছে এই ব্যবস্থা।

    কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath)…

    খাদ্য শস্য হিসেবে মিলেটের পুষ্টিগুণ প্রচুর। অথচ সিংহভাগ মানুষ একে রাখেন না দৈনন্দিন খাবারের তালিকায়। এর পুষ্টিগুণের কথা মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীর কাছে আবেদন করেছিলেন, মিলেটকে যেন খাবারের তালিকায় রাখা হয়। তিনি এর নাম দেন শ্রী-অন্ন। প্রধানমন্ত্রীর এই ইচ্ছেকে মর্যাদা দিয়ে চলতি বছর বাজেটে একে গুরুত্ব দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সেই মতো বিশ্বনাথের প্রসাদ হিসেবে মিলেটের লাড্ডুর কথা ভাবা হয়। সরকারের কথা মেনে ইতিমধ্যেই কাশীধামে বিক্রি হচ্ছে শ্রী-অন্নের লাড্ডু। এদিকে, ২০২৩ সালকে রাষ্ট্রসংঘ কোর্স সেরেয়ালস ডে হিসেবে পালন করার কথা ঘোষণা করেছে।

    আরও পড়ুুন: ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ব্রিটিশরা, বললেন মোহন ভাগবত

    চিফ ডেভেলপমেন্ট অফিসার হিমাংশু নাগপাল বলেন, শ্রী কাশী বিশ্বনাথ ধামের (Kashi Vishwanath) জন্য মিলেটের লাড্ডু বানিয়েছেন স্বয়ং সাহাত্য গোষ্ঠী। এর নাম দেওয়া হয়েছে শ্রী-অন্ন প্রসাদম। মিলেটের তৈরি এই লাড্ডু প্রসাদের বিক্রি ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। সেল্ফ এমপ্লয়মেন্ট ডেপুটি কমিশনার দিলীপ সোনকর বলেন, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা যাঁরা ন্যাশনাল রুরাল লিভলিহুড মিশনের সঙ্গে যুক্ত তাঁরা ইতিমধ্যেই কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের জন্য লাড্ডু তৈরি করছেন। তাঁরা বর্তমানে শ্রী-অন্ন প্রসাদম বানাচ্ছেন। যে প্রসাদ আগে বিক্রি হত, সেই প্রসাদের দরেই বিক্রি হচ্ছে মিলেটের তৈরি এই লাড্ডু। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর প্রেসিডেন্ট সুনীতা জয়সওয়াল বলেন, মিলেট, গুড়, তিল, কাজু বাদাম, আমন্ড, খাঁটি ঘি এবং খোয়া দিয়ে বানানো হচ্ছে শ্রী-অন্ন প্রসাদম। তিনি জানান, বর্তমানে ১০০ ও ২০০ গ্রাম লাড্ডুর প্যাকেট প্রসাদ (Kashi Vishwanath) হিসেবে বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    PM Modi: ‘ইডি-সিবিআইয়ের অপব্যবহার করা হচ্ছে’, প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বিরোধীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির (AAP) নেতা মনীশ সিসোদিয়া। সেই সিসোদিয়ার হয়ে সওয়াল করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি লিখলেন দেশের ৮টি রাজনৈতিক দলের ৯ জন নেতা। প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইডি (ED)-সিবিআইয়ের (CBI) মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। তবে যে ৮টি রাজনৈতিক দল প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছে, তাতে আশ্চর্যজনকভাবে নেই কংগ্রেস। যদিও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রয়েছেন।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) লেখা ওই চিঠিতে সই করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিআরএস প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাও। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানও রয়েছেন ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের তালিকায়। এঁরা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীকে লেখা ওই চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁরা হলেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা, ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান শারদ পাওয়ার, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে, সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব এবং বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব।

    স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে কংগ্রেস নেই। যদিও কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে জেরা করেছে ইডি। মা ও ছেলেকে গত বছরই জেরা করেছে এই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। চিঠিতে (PM Modi) বলা হয়েছে, আমরা আশা করি, আপনি আমাদের সঙ্গে একমত হবেন যে ভারত এখনও গণতান্ত্রিক দেশ। বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে কাজে লাগিয়ে আদতে সেগুলির অপব্যবহার করা হচ্ছে। যা থেকে মনে হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র নেই, রয়েছে স্বৈরতন্ত্র। চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়াই সিবিআই গ্রেফতার করেছে মনীশ সিসোদিয়াকে। তার আগে তাঁর বাড়িতে তল্লাশিও চালানো হয়। বিরোধী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির নির্লজ্জ আচরণ চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, আমরা গণতন্ত্র থেকে স্বৈরাচারে পরিণত হয়েছি।

    আরও পড়ুুন: মাত্র ৫ আসনে জয়, নাগাল্যান্ডে টাকা উড়িয়ে জয়োৎসব এনপিপি-র

    চিঠিতে (PM Modi) আরও লেখা হয়েছে, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, গ্রেফতার করা হয়েছে, বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে এটা হয়ে আসছে। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে, তাঁদের সিংহভাগই বিরোধী দলের নেতা। তবে যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে ধীর গতিতে। উদাহরণ হিসেবে তাঁরা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার নামোল্লেখ করেছেন। বছর কয়েক আগে কংগ্রেসে ছেড়ে বিজেপিতে গিয়ে যোগ দিয়েছেন হিমন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
  • India vs Australia: মাঠে থাকবেন দুই রাষ্ট্রনেতা, আহমেদাবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    India vs Australia: মাঠে থাকবেন দুই রাষ্ট্রনেতা, আহমেদাবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জয়ই লক্ষ্য ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-অস্ট্রেলিয়ার (India Vs Australia) চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ দেখতে আহমেদাবাদে মাঠে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। নিজের নামাঙ্কিত ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ দেখবেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে থাকবেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ (Anthony Albanese)। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে একথা জানানো হয়। শুক্রবার ৯ থেকে ১৩ মার্চ ভারত-অস্ট্রেলিয়ার  (India Vs Australia) চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে আয়োজিত হবে। এই প্রথমবার তাঁর নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামে বসে ম্যাচ দেখবেন মোদি।

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের অঙ্ক

    চার টেস্টের সিরিজ বর্ডার-গাভাসকর (India Vs Australia) ট্রফির প্রথম দুটো ম্যাচে জিতেছিল ভারত। হাজারো সমালোচনায় বিদ্ধ স্টিভ স্মিথরা কার্যত আন্ডারডগ হয়েই ইনদওর টেস্টে নেমেছিলেন। কিন্তু দুরন্ত কামব্যাক করে ভারতকে ৯ উইকেটে ইনদওর টেস্টে হারায় অস্ট্রেলিয়া। এই ম্যাচে হারের পরে ভারতীয়দের কাছে কঠিন হয়ে গিয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে পৌঁছনোর রাস্তা। আহমেদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামে রোহিত শর্মার দলের কাছে বড় পরীক্ষা। শেষ টেস্ট জিতলে সরাসরি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছে যাবে ভারত। ড্র করলে নতুন অঙ্ক তাদের কাছে। সেক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড সিরিজের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া যদি সিরিজ ২-২ করতে সফল হয়ে যায়, তাহলে চাপে পড়ে যাবে টিম ইন্ডিয়া (Team India)। শ্রীলঙ্কা যদি কিউয়িদের ২-০ ব্যবধানে হারায়, তাহলে ভারতের ফাইনাল খেলার স্বপ্নভঙ্গ হবে। তবে শ্রীলঙ্কা যদি একটি ড্র ও একটি টেস্ট জেতে, তাহলেও ভারতই ফাইনালে যাবে। বর্তমানে ৬৮.৫২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। শেষ ম্যাচ হারলেও ৬৪.৯১ পয়েন্ট নিয়ে এক নম্বরেই থাকবেন স্মিথরা। তাদের ফাইনাল নিশ্চিত।

    আরও পড়ুন: আইএসএলে বিতর্ক! বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে খেলা শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়ল কেরল

    ভারত-অস্ট্রেলিয়া চতুর্থ টেস্টের (India Vs Australia) প্রথম দিনে মাঠে থাকবেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। দুই দেশের রাষ্ট্রনায়কদের মাঠে ক্রিকেটারদের সঙ্গে পরিচয় পর্ব সারারও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ওই ম্যাচ ঘিরে জোরদার নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। ম্য়াচ ঘিরে ইতিমধ্যেই উত্তেজনার পারদ চড়তে শুরু করেছে। টিকিটের চাহিদাও তুঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Anthony Albanese: ভারত সফরে আসছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, অংশ নেবেন রংয়ের উৎসবে?

    Anthony Albanese: ভারত সফরে আসছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, অংশ নেবেন রংয়ের উৎসবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই তিনদিনের ভারত (India) সফরে আসছেন অস্ট্রেলিয়ার (Australia) প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানেজ (Anthony Albanese)। ভারত-অস্ট্রেলিয়া অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও বাণিজ্য চুক্তি করতেই মূলত নয়াদিল্লি আসছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন আলবানেজ। ভারত-অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক সুদৃঢ় করতেই এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানেই ভারতে আসছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। তিনি একা নন, অ্যান্টনি আলবানেজের সঙ্গে ভারতে আসছেন সেনেটর ডন ফ্যারেল, বাণিজ্য ও পর্যটন মন্ত্রী এবং মিনিস্টার ফর রিসোর্স অ্যান্ড নর্দান অস্ট্রেলিয় ম্যাডেলাইন কিং। তাঁদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া প্রশাসনের কয়েকজন প্রবীণ আধিকারিক ও পদস্থ বাণিজ্য প্রতিনিধিও আসবেন।

    অ্যান্টনি আলবানেজ (Anthony Albanese)…

    ২০২২ সালের মে মাসে স্কট মরিসনকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মসনদে বসেছেন অ্যান্টনি আলবানেজ (Anthony Albanese)। ভারতের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক যথেষ্টই মধুর। সেই কারণেই গত শনিবার বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ক্যানবেরায় গিয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে। জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকের পরেই ট্যুইট-বার্তায় এ মাসে নয়াদিল্লি সফরে আসার কথা জানান আলবানেজ। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটাই আলবানেজের প্রথম ভারত সফর। ৮ মার্চ আমেদাবাদে এসে পৌঁছবেন তিনি। এই দিনেই পড়েছে হোলি। রংয়ের উৎসবেও অংশ নিতে পারেন আলবানেজ। পরের দিন দিল্লি আসার আগে তিনি ঘুরে দেখবেন মুম্বই।

    আরও পড়ুুন: নাম না করে চিনকে কড়া বার্তা কোয়াড গোষ্ঠীর, কেন জানেন?

    চলতি সফরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী (Anthony Albanese) সাক্ষাৎ করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে। দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় এবং বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও আলোচনা করবেন তাঁরা। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, মোদি এবং আলবানেজ বার্ষিক সম্মেলনেও যোগ দেবেন। ভারত অস্ট্রেলিয়া কম্প্রিহেনসিভ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ নিয়েও আলোচনা হবে। আলোচনা হবে আঞ্চলিক ও বিশ্বজনীন নানা বিষয়েও। আমেদাবাদে হবে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির চতুর্থ টেস্ট ম্যাচ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বসে ওই ম্যাচ দেখবেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন সফরে দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ও পর্যটন ভিত্তিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। অস্ট্রেলিয়ায় থাকা ভারতীয় হিন্দুদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়েও কথা হবে দুই দেশের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

  • Mamata Banerjee: লোকসভা ভোটে একলা চলার সিদ্ধান্ত মমতার, কারণ কি জানেন?  

    Mamata Banerjee: লোকসভা ভোটে একলা চলার সিদ্ধান্ত মমতার, কারণ কি জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) বিজয়রথ থামাতে একাধিকবার উদ্যোগী হয়েছিলেন তৃণমূল (TMC) নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বার কয়েক দিল্লি গিয়ে বিরোধীদের এক ছাতার তলায় আনার চেষ্টাও করেছিলেন মা মাটি মানুষের নেত্রী। বৃহস্পতিবার উত্তর পূর্বের তিন রাজ্যে মুখ থুবড়ে পড়ে এবং মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের রাশ হাতছাড়া হওয়ার পর সেই মমতাই ঘোষণা করলেন ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে একাই লড়বে তৃণমূল। এদিন নবান্নে বসে তৃণমূল সুপ্রিমো সাফ জানিয়ে দেন, তৃণমূল আর মানুষের জোট হবে। আমরা ওদের (বাম ও কংগ্রেস) কারও সঙ্গে যাব না। একা লড়ব মানুষের সমর্থন নিয়ে।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) বলেন…

    তৃণমূল নেত্রী বলেন, সিপিএম-কংগ্রেস এক সঙ্গে রয়েছে। বিজেপির ভোটও ওদের কাছে গিয়েছে। তিনি বলেন, এমন অনৈতিক জোট হলে কংগ্রেস, সিপিএম কী করে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়বে? ওরা যদি বিজেপির সাহায্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারাতে চায়, তা হলে ওরা কীভাবে নিজেদের বিজেপি বিরোধী বলতে পারে! তিনি বলেন, এটা আমাদের কাছে একটা শিক্ষা। কংগ্রেস এবং সিপিএমের কথা শোনা উচিত নয়।

    অথচ যাঁর এমন বিলম্বিত বোধদয় হয়েছে, সেই তিনিই কি না মোদি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছিলেন তৃতীয়বারের জন্য বাংলার মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) হয়েই! একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলার মসনদে বসেই নতুন করে বিজেপি বিরোধী শক্তিকে এক ছাতার তলায় আনতে উদ্যোগী হন তৃণমূল নেত্রী। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন মমতা। কিন্তু কংগ্রেস যখন নেতৃত্বদানের কথা বলে, তখনই পিছু হটেন তৃণমূল নেত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তিনি চেয়েছিলেন তৃণমূলের নেতৃত্বেই দানা বাঁধুক বিজেপি বিরোধী জোট। তাহলে অন্তত প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিটা পাকা হয়ে যাবে! এর পর থেকেই কংগ্রেসের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে শুরু করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। সময় যত গড়িয়েছে, ততই দু পক্ষের ব্যবধান দাঁড়িয়েছে বেড়েছে বই কমেনি।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল নেতা কুন্তলকে ১৬ কোটি টাকা তুলে দিয়েছিলেন এজেন্টরা!

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর যে মমতা বিরোধী ঐক্যে শান দিচ্ছিলেন, সেই তিনিই কেন এখন একলা লড়ার কথা বলছেন? রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এর কারণ হল তৃণমূলের বিরুদ্ধে পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির অভিযোগ। একের পর এক কেলেঙ্কারির কাদা লেগেছে তৃণমূলের গায়ে। জড়িয়ে পড়েছেন তৃণমূল নেত্রীর (Mamata Banerjee) ঘনিষ্ঠ কয়েকজন নেতা। কান টানলে মাথা আসার মতো তৃণমূলের আরও অনেকেই জড়িয়ে পড়বেন বলে খবর। যদি তাই হয়, তাহলে তৃণমূলের সঙ্গে জোট গড়ে মুখ পোড়াতে আর কেই বা চাইবে? বস্তুত, আকণ্ঠ দুর্নীতির অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এমতাবস্থায় ঘর না বাহির সামলাই দশা তৃণমূল নেত্রীর। সেটাও তাঁর একলা চলার সিদ্ধান্তের সহায়ক হয়েছে বলেও অভিমত রাজনৈতিক মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
  • PM Modi: ‘‘ওরা বলছে মর যা মোদি, দেশ বলছে মৎ যা মোদি’’, একথা কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘‘ওরা বলছে মর যা মোদি, দেশ বলছে মৎ যা মোদি’’, একথা কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্বের লোকেরা বুঝতে পেরেছেন যে তাঁদের উপেক্ষা করা হয় না। বিজেপি শাসনে তাঁদের সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়। আমি খুশি যে আমরা তাঁদের হৃদয়ে জায়গা পেয়েছি। ত্রিপুরা (Tripura), নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে বিজেপির (BJP) জয়ের পর একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। উত্তর পূর্বের তিন রাজ্যজয়ের পর যে বিজেপির আত্মবিশ্বাস একলপ্তে অনেকখানি বেড়ে গিয়েছে, এদিন তা প্রকাশ পেয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কথায়ও। তিনি বলেন, এই নির্বাচনে আরও আত্মবিশ্বাসী হয়েছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু কট্টর লোক বলছেন, মর যা মোদি (মরে যা মোদি)। আর দেশ বলছে, মৎ যা মোদি (চলে যাস না মোদি)।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    বৃহস্পতিবার ৩৩ মিনিট ২৫ সেকেন্ড ধরে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এমন একটা সময়ে কিছু লোক মোদির কবর খোঁড়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু যেখানেই সুযোগ রয়েছে, সেখানেই পদ্মফুল ফুটেই চলেছে। মোদি বলেন, উত্তর পূর্ব ভারত দিল্লির থেকে দূরে নেই। হৃদয়েরও দূরে নেই। ভোটে জেতার থেকেও হৃদয় জিতেছি, এটা বড় পাওয়া। তিনি বলেন, এটা বিজেপি কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল। আজকের রায় ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভরসা জুগিয়েছে।

    পদ্ম শিবিরের এহেন সাফল্যের নেপথ্যে কী রয়েছে, এদিন তাও স্পষ্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, শিবের যেমন ত্রিনয়ন রয়েছে, তেমনি আমাদের কাছে রয়েছে ত্রিবেণী, তিন শক্তি। প্রথম শক্তি হল, বিজেপি সরকারের কাজ, দ্বিতীয় শক্তি হল বিজেপি সরকারের কর্মসংস্কৃতি এবং তৃতীয় শক্তি হল বিজেপি কর্মীদের সেবাদান। তিনি বলেন, তাঁদের সেবা, শ্রম, সমর্পণ অতুলনীয়। এই তিন শক্তি মিলেই বিজেপি এগিয়ে চলেছে। এদিন কংগ্রেসকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগের সরকার কোনও কাজ করেনি। গরিবদের কথা ভাবেনি। শুধু ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করেছে। যার জন্য দেশ ভুগেছে। ছোট রাজ্যকে ঘৃণার চোখে দেখার কারণেই কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ত্রিপুরা জয়ের খোয়াব ভেঙে খান খান, অতঃ কিম? ভাবছে তৃণমূল

    বাম-কংগ্রেসের জোটকেও এদিন কটাক্ষ করেছেন তিনি। বলেন, কিছু দল পর্দার পিছনে জোট করছে। সেটা জনতা দেখছে। তিনি বলেন, এক রাজ্যে কুস্তি, অন্য রাজ্যে দোস্তি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, সংখ্যালঘুদের কয়েক বছর ধরে বিজেপি সম্পর্কে ভয় দেখানো হচ্ছিল। কিন্তু নাগরিকরা আসল ঘটনা ধরে ফেলেছেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও তিন রাজ্যে বিজেপির জয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। এই দিনটিকে তিনি ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। বাংলায় তাঁর ট্যুইট, উন্নয়নমুখী রাজনীতির পক্ষে ভোট দিয়েছেন সকলে। এই জয় উন্নয়নের জয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

LinkedIn
Share