Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ফান্সে যাচ্ছেন মোদি, ফেরার পথে নামবেন আবুধাবিতে

    PM Modi: বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ফান্সে যাচ্ছেন মোদি, ফেরার পথে নামবেন আবুধাবিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মাসেই সেরে এসেছেন ঐতিহাসিক আমেরিকা সফর। এবার ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি  (PM Modi) যাচ্ছেন ইউরোপের একটি দেশ ফ্রান্স (France) সফরে। দু দিনের এই সফরের গুরুত্ব অপরিসীম বলেই ধারণা অভিজ্ঞমহলের। ফ্রান্সে বাস্তিল দিবস পালিত হবে। এই অনুষ্ঠানেই সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের তরফে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবে আইএএফ এয়ারক্র্যাফ্টও।

    বাস্তিল দিবস

    ফরাসিদের চেতনায় ফ্রান্সের জাতীয় দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনটিই ফ্রান্সে বাস্তিল দিবস হিসেবে পালিত হয়। ফরাসি বিপ্লবের সময় ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই বাস্তিল দুর্গের পতন ঘটেছিল। তার পর থেকে দিনটিকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করেন ফরাসিরা। বাস্তিল দিবসের দিন বাস্তিল দিবস প্যারেড হয়। অনুষ্ঠানটি অনেকটা আমাদের দেশের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের মতো। বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রনেতাদের অতিথির সম্মান দেওয়া হয়। তবে এই সম্মান সবাইকে দেওয়া হয় না। ২০১৭ সালে শেষবার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে। বিদেশি এয়ারক্র্যাফ্টের অংশ গ্রহণও দৈবাৎ হয়।

    ভারত-ফ্রান্স সম্পর্ক

    চলতি বছর ভারত-ফ্রান্স স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপের ২৫ বছর পূর্তি। সেদিক থেকেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই সফরের গুরুত্ব অপরিসীম। তাছাড়া, ফ্রান্স দীর্ঘদিন ধরেই ভারতের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কও বেশ ভাল। মোদির এই সফরে মাক্রঁর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। ব্যক্তিগত ডিনারও হবে। হবে সিইওদের বৈঠকও। বাস্তিল দিবসের দিন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে স্টেট বাঙ্কোয়েটের আয়োজনও করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ছাড়াও মোদির সঙ্গে মত বিনিময় হবে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী এলিজাবেথ বর্নের। সেনেটের প্রেসিডেন্ট এবং ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্যদের সঙ্গেও আলোচনা হবে মোদির।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যসভায় বিজেপি প্রার্থী অনন্ত মহারাজ, কে তিনি জানেন?

    ফ্রান্স থেকে ফেরার পথে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নামবেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির আবুধাবিতে। এখানে তিনি প্রেসিডেন্ট মহম্মদ বিন জায়েদ অল নাহেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এ দেশের আরও কয়েকজন শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত বছর জার্মানিতে জি-৭ সম্মেলনে সেরে ফেরার পথেও একবার নেমেছিলেন আবুধাবিতে। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শক্তি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা এবং সংস্কৃতি ক্ষেত্রে দুই দেশ কীভাবে কাজ করবে, সেই পথই খোঁজার চেষ্টা করবে দুই দেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rafale: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    Rafale: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাফাল (Rafale) যুদ্ধ বিমান কেনার পরিকল্পনা করছে ভারত। স্কোরপেন শ্রেণির তিনটি সাবমেরিনও কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নয়াদিল্লি। এসবই কেনা হবে ফ্রান্স থেকে। এই যুদ্ধ বিমান এবং সাবমেরিন বাহিনীতে যুক্ত হলে ভারত আরও শক্তিশালী হবে বলেই বিশেষজ্ঞদের অভিমত। ইতিমধ্যেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের কাছে এ ব্যাপারে প্রস্তাব দিয়েছে বাহিনীর তরফে। চলতি সপ্তাহে ফ্রান্স সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সময়ই এ ব্যাপারে ঘোষণা করা হতে পারে বলে সরকারি সূত্রের খবর। প্রস্তাব অনুযায়ী, ভারতীয় নৌবাহিনী ২২টি সিঙ্গল সিটেড রাফাল মেরিন এয়ারক্র্যফ্ট পাবে। এর সঙ্গেই পাবে ফোর ট্রেনার একটি এয়ারক্র্যাফ্টও।

    ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্ট

    নৌবাহিনী এই ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্ট এবং সাবমেরিনগুলি কেনার ব্যাপারে জোরাজুরি করছে। কারণ দেশের নিরাপত্তার সামনে চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে বলে দাবি তাদের। এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার আইএনএস বিক্রমাদিত্য ও বিক্রান্ত ইতিমধ্যেই মিগ-২৯ যুদ্ধ বিমানগুলিকে অপারেট করছে। অপারেশনের জন্য ওই দুই ক্যারিয়ারের প্রয়োজন রাফালের।

    প্রজেক্ট ৭৫

    প্রজেক্ট (PM Modi) ৭৫-এর অংশ হিসেবেই সাবমেরিনগুলি পেতে চাইছে নৌবাহিনী। এই প্রকল্পেই মুম্বইয়ে মেজগাঁও ডকইয়ার্ড লিমিটেড গড়তে চাইছে তারা। এই রাফাল যুদ্ধ বিমান ও সাবমেরিনগুলি পেতে ভারতকে দিতে হতে পারে ৯০ হাজার কোটি টাকা। তবে আলোচনার পরেই জানা যাবে ঠিক কত দিতে হবে ফ্রান্সকে। চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার পরেই এ ব্যাপারে জানা যাবে। তবে ভারত চাইছে ফ্রান্স কিছু দাম কম নিক। এর পাশাপাশি মেক ইন ইন্ডিয়ার ওপরও জোর দিতে চাইছে নয়াদিল্লি।

    আরও পড়ুুন: নির্বাচনোত্তর সন্ত্রাস খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে বিজেপির ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং কমিটি

    জানা গিয়েছে, ভারত এবং ফ্রান্সের মধ্যে রাফাল এম ডিল হবে আলোচনার পর। এর আগে ৩৬টি রাফাল কেনার সময় যে ধরনের ডিল হয়েছিল, সেই ধরনের ডিল এবারও হবে। এই রাফাল ও সাবমেরিন কেনার ব্যাপারে ইতিমধ্যেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। প্রস্তাব (PM Modi) পাঠানো হয়েছে ডিফেন্স অ্যাক্যুইজিশন কাউন্সিলের কাছে। সেখানে ছাড়পত্র মিললেই ঘোষণা করা হবে এ ব্যাপারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: “কংগ্রেস মানেই লুঠের দোকান, মিথ্যের বেসাতি”, রাজস্থানের জনসভায় বললেন মোদি

    PM Modi: “কংগ্রেস মানেই লুঠের দোকান, মিথ্যের বেসাতি”, রাজস্থানের জনসভায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস (Congress) মানেই লুঠের দোকান, মিথ্যের বেসাতি।” শনিবার রাজস্থানের এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চলতি বছরই রাজ্যের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। সেই উপলক্ষে দু দিনের সফরে প্রচারে গিয়েছেন মোদি। শনিবার রাজস্থানের এক জনসভায় কংগ্রেসকে নিশানা করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় কংগ্রেস

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ৪ বছরে কংগ্রেস নেতা-মন্ত্রীরা অন্তর্কলহে ব্যস্ত ছিলেন। রাজ্যের জন্য কিছু করেননি। রাজ্যস্থানবাসীর জন্য কেন্দ্রীয় প্রকল্প থাকলেও, তা বাস্তবায়িত করেনি রাজ্য সরকার। বিজেপি নাগরিক সুবিধার পরিকল্পনা করেছে, কংগ্রেস রাজ্যবাসীর ক্ষতি করেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেসের অর্থ লুঠের দোকান, মিথ্যের বেসাতি।” প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই অশান্ত মণিপুরে গিয়ে নাম না করে বিজেপিকে নিশানা করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছিলেন, “ঘৃণার বাজারে ভালবাসার দোকান খুলতে এসেছে কংগ্রেস। আমাদের ভালবাসার শক্তি হয়ে উঠতে হবে, ঘৃণার নয়।” রাজস্থানের জনসভায় রাহুলের ওই বক্তব্যেরই পাল্টা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানের কৃষকরা কংগ্রেস সরকারের জন্য অনেক কষ্ট পেয়েছেন। ক্ষমতায় আসার পর থেকে কংগ্রেস রাজস্থানের জন্য কী করেছে? তারা কেবল নিজেদের মধ্যে লড়াই করেছে। একে কেবলই অন্যের পা ধরে টানছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানের গরিব ভাই-বোনদের প্রায় ২০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। আমরা সারা দেশে প্রায় ৫০ কোটি দরিদ্র মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলেছি। এর ফলে রাজস্থানের ৩ কোটি গরিব মানুষ প্রথমবারের মতো ব্যাঙ্কিংয়ের সুবিধা পেয়েছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “আজ দেশে ১৩০টিরও বেশি জেলা রয়েছে, যেখানে একশো শতাংশ বাড়িতে কলের জল পৌঁছেছে, তবে এর একটিও রাজস্থানে নেই। রাজস্থানে উন্নয়ন দরকার, পরিবারতন্ত্র নয়।”

    উন্নয়নের সুবর্ণ সুযোগ

    এদিন তেলঙ্গনার ওয়ারাংগেলের এক জনসভায়ও ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই রাজ্যেও রয়েছে বিধানসভা নির্বাচন। ৬ হাজার কোটি টাকা মূল্যের একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারতের উন্নয়নের জন্য এটা একটা সুবর্ণ সময়। গত ৯ বছরে তেলঙ্গানায় সড়ক পরিকাঠামোর ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। যেসব রাস্তা তেলঙ্গানার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে, সেগুলিকে দেশের ইকনোমিক হাবগুলির সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ঝরল রক্ত, পড়ল লাশ, সি-ভোটারের সমীক্ষায় তৃণমূলের সর্বনাশের ইঙ্গিত!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AIFF: ‘‘প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতীয় ফুটবল’’, বললেন কল্যাণ চৌবে

    AIFF: ‘‘প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতীয় ফুটবল’’, বললেন কল্যাণ চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ফুটবল সঠিক পথে চলছে। সাফ কাপ জয়ী সুনীলদের কুর্নিশ জানালেন সর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের (All India Football Federation) সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি এআইএফএফ-এর দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ভারতীয় ফুটবল দল ভালো সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। ইন্টারকনন্টিনেন্টাল কাপের পর সাফ কাপেও চ্যাম্পিয়ন সুনীলরা। ইম্ফলে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট দিয়ে শুরু তারপর ট্রফি জয়ের হ্যাটট্রিক করেছেন ব্লু টাইগারসরা।  কোচ ইগর স্টিমাচেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন কল্যাণ।

    প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রেরণা

    কয়েক মাস আগেই সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন একটি প্রকল্প নিয়েছিল, ‘ভিশন ২০৪৭’। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এআইএফএফ-এর সভাপতি কল্যাণ চৌবে (Kalyan Chaubey) বলেন, “সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কুয়েতের বিরুদ্ধে জয়, ভারতের ক্রমবর্ধমান ফুটবল শক্তির যথেষ্ট প্রমাণ। ইম্ফল এবং ভুবনেশ্বরে ব্যাক-টু-ব্যাক টুর্নামেন্ট জিতে ফিফা র‍্যাঙ্কিং ১০০-এ পৌঁছে গিয়েছে ভারত। এটা প্রমাণিত যে ভারতীয় ফুটবল সঠিক পথে চলছে।” ট্যুইট বার্তায় কল্যাণ জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের প্রেরণায় এগোচ্ছে ভারতের ক্রীড়াজগত।

    মোদির ট্যুইট-বার্তা

    সুনীল ছেত্রীদের জন্য গর্বিত সচিন তেন্ডুলকর। হয়তো এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে সুনীল, সান্ধুদের ইস্পাত কঠিন স্নায়ুর প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটারে ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি। ভারত বনাম কুয়েত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের সাক্ষী থেকেছে ফুটবল জনতা। কঠিন মুহূর্তে স্নায়ুর চাপ সামলে সেরাটা উজাড় করে দেওয়া মুখের কথা নয়। 

    আরও পড়ুন: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    শাহর ট্যুইট-বার্তা

    সাফ ফাইনালে কুয়েতের বিরুদ্ধে সুনীল ছেত্রী এবং ভারতীয় দলকে বাঘের মতো লড়াই করতে দেখেছে ফুটবল অনুরাগীরা। তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মিশেলে ভারতীয় দলের হার না মানা মনোভাবের প্রশংসা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  অমিত শাহও। সাডেন ডেথে কুয়েতের ক্যাপ্টেনের শট আটকে দেন গুরপ্রীত সিং সান্ধু।

    সঠিক পথে ভারতীয় ফুটবল

    ভারতীয় দলের শেষ পর্যন্ত লড়াই করার মানসিকতা সাধারণ ফুটবলপ্রেমী থেকে ক্রীড়াবিদদের মন জয় করে নিয়েছে। এই লড়াই জারি রাখতে হবে বলে জানিয়েছেন এআইএফএফ সভাপতি (AIFF Chief Kalyan Chabey)। সুনীল প্রায় কুড়ি বছর ধরে একাই বজায় রেখেছে ভারতের ফুটবলের সম্মান। কিন্তু এখন সাহেল, আশিক, থাপা, সন্দেশ একঝাঁক লড়াকু ফুটবলার উঠে এসেছে। ফলে ভারতীয় ফুটবলের ভবিষ্যত উজ্জ্বল, বলে দাবি করেছেন কল্যাণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। বিজেপিকে মাত দিতে জোট বাঁধতে চাইছেন বিরোধীরা। সেজন্য দিন কয়েক আগে পাটনায় বৈঠকে বসেছিলেন তাঁরা। কয়েকদিন পর ফের শিমলায় হবে বৈঠক। বিরোধী জোট গঠনের চেষ্টা ফলপ্রসূ হবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যে ফের ফিরতে চলেছে দিল্লির তখতে, তা এক প্রকার স্পষ্ট। ‘টাইমস নাও’য়ের জনমত সমীক্ষায় প্রকাশ, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও ম্যাজিক ফিগার পার করবে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    গেরুয়া ঝুলিতে সিংহভাগ আসন

    পশ্চিমবঙ্গে ৪২টি আসনের (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১৮ থেকে ২০টি আসন। উত্তর প্রদেশে তারা পেতে পারে ৬৮ থেকে ৭২টি আসন। বিহারে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। মহারাষ্ট্রে বিজেপি-শিন্ডে জোট পেতে পারে ২২ থেকে ২৮টি আসন। ঝাড়খণ্ডে পদ্ম শিবির পেতে পারে ১০ থেকে ১২টি আসন। রাজস্থানে তারা পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন। তেলঙ্গনায় গেরুয়া শিবির পেতে পারে ৩ থেকে ৫টি আসন। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। ছত্তিশগড়ে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। ওড়িশায় ৬ থেকে ৮টি আসনের রশি যেতে পারে বিজেপির হাতে। কর্নাটকে বিজেপি পেতে পারে ১৫ থেকে ১৭টি আসন।

    বিজেপিময় গুজরাট

    গুজরাটে ২৬টি আসনের মধ্যে সব কটিই পেতে পারে বিজেপি। হরিয়ানায় বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। হিমাচল প্রদেশে (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি পেতে পারে ৩ থেকে ৪টি আসন। উত্তরাখণ্ডে বিজেপি জয়ী হতে পারে ৪ থেকে ৫টি আসনে। গোয়ায় ১ থেকে ২টি আসন পেতে পারে বিজেপি। জম্মু-কাশ্মীরে তারা জিততে পারে ২ থেকে ৩টি আসন। পঞ্জাবে বিজেপি জিততে পারে ১ থেকে ৩টি আসনে। অসমে বিজেপি পেতে পারে ৮ থেকে ১০টি আসন।

    উত্তর-পূর্বের বাকি সব রাজ্য মিলিয়ে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ৪ থেকে ৬টি আসন। কেরলে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ১ থেকে ২টি আসন। দিল্লিতে বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৭টি আসন। সমীক্ষা অনুযায়ী, সব মিলিয়ে বিজেপি ও তার শরিক দলগুলি পেতে পারে ২৮৫ থেকে ৩২৫টি আসন। কংগ্রেস ও তার জোট শরিকরা পেতে পারে ১১১ থেকে ১৪৯টি আসন। বাকি আসন পেতে পারে আঞ্চলিক ও অন্য দলগুলি।

    আরও পড়ুুন: দেগঙ্গায় মিছিল লক্ষ্য করে বোমা-গুলি, বাবার সামনেই খুন স্কুলপড়ুয়া

    এই মুহূর্তে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) হলে বাংলায় তৃণমূলকে টক্কর দেবে বিজেপি। অন্তত, ‘টাইমস নাও নবভারতে’র সমীক্ষা তাই বলছে। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পেতে পারে ১৯ থেকে ২০টি আসন। তৃণমূল পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন।

    এদিকে, দেশবাসীর সিংহভাগই ফের প্রধানমন্ত্রী (Lok Sabha Election 2024) হিসেবে চাইছেন নরেন্দ্র মোদিকে। এবিপি নিউজের জন্য সমীক্ষা করেছে সি ভোটার। তাতে জানা গিয়েছে, ৫৭ শতাংশ ভোটার মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ১৮ শতাংশ ভোটার। ৮ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন যোগী আদিত্যনাথকে। আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়ালকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ৩ শতাংশ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু দিনের সফর। ঘুরবেন চার রাজ্যে। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার ৫০টির মতো প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সফর শুরু হবে শুক্রবার। প্রধানমন্ত্রী যাবেন উত্তরপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, রাজস্থান ও ছত্তীসগড়ে। এই দু দিনে রায়পুর, গোরখপুর, বারাণসী, ওয়ারাঙ্গল ও বিকানের এই পাঁচ শহরের প্রায় এক ডজন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। উত্তরপ্রদেশ বাদে বাকি তিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা এ বছরেরই শেষের দিকে। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন এক গুচ্ছ প্রকল্পের।

    প্রধানমন্ত্রীর সফর সূচি

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার প্রথমে রায়পুরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছয় লেনের রায়পুর-বিশাখাপত্তনম করিডর সহ এক গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। পরে গোরক্ষপুরের গীতা প্রেসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি তিনটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনাও করবেন। গোরক্ষপুর রেলস্টেশনের পুনর্নির্মাণের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী। গোরক্ষপুর থেকে তিনি যাবেন তাঁর সংসদ ক্ষেত্র বারাণসীতে। সেখানে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনের পাশাপাশি কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন। বারাণসী-জৌনপুর জাতীয় সড়কের চারলেনের উদ্বোধনও করবেন তিনি। মণিকর্ণিকাঘাট এবং হরিশ্চন্দ্রঘাটের সংস্কার কার্যের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    করবেন জনসভাও

    বারাণসীতে রাত্রিবাস করে পরের দিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যাবেন তেলঙ্গানার ওয়ারাঙ্গলে। সেখানে নাগপুর-বিজয়ওয়াড়া করিডরের একাংশের নির্মাণ সহ বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। ৫৬৩ নম্বর জাতীয় মহাসড়কের করিমনগর-ওয়ারাঙ্গল অংশটিকে চার লেনে পরিণত করা হবে। এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী যাবেন বিকানেরে। সেখানেও বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। অমৃতসর-জামনগর এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশের উদ্বোধনের পাশাপাশি গ্রিন এনার্জি করিডর ফেজ ওয়ানের জন্য আন্তঃরাজ্য ট্রান্সমিশন লাইনের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিকানের রেলওয়ে স্টেশনের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি। পরে যোগ দেবেন সেখানকার একটি জনসভায়।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপির (BJP) জয় এক প্রকার নিশ্চিত। দিল্লির মসনদে ফের আসতে চলেছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। উন্নয়নের কান্ডারি মোদির হাতেই দেশবাসী আরও একবার তুলে দিতে চলেছেন ভারত-রথের রশি। বিজেপির জয় যাতে অনায়াস হয়, যাতে গতবারের চেয়ে আরও বেশি আসন পেয়ে দিল্লির তখতে আসতে পারে বিজেপি, তাই চেষ্টার অন্ত নেই গেরুয়া শিবিরের। এই চেষ্টারই অঙ্গ হিসেবে এবার বদল করা হল দলের চার রাজ্যের সভাপতি।

    বদল কোন কোন রাজ্যে

    যে চারটি রাজ্যে সভাপতি বদল করল বিজেপি, সেগুলি হল তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড ও পঞ্জাব। তেলঙ্গানায় পদ্মশিবিরের (BJP) নেতৃত্ব দেবেন জি কিষান রেড্ডি। বান্দি সঞ্জয় কুমারকে সরিয়ে জায়গা দেওয়া হল রেড্ডিকে। সঞ্জয় অত্যন্ত সক্রিয় হওয়া সত্ত্বেও সরিয়ে দেওয়া হল তাঁকে। কারণ সংগঠনকে একত্রিত করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। রেড্ডি রাজ্য সভাপতি হওয়ায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হবে তাঁকে।   

    কারা পাচ্ছেন দায়িত্ব

    অন্ধ্রপ্রদেশের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডি পুরন্দেশ্বরীর হাতে। তিনি অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এনটি রামা রাওয়ের মেয়ে। এতদিন দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের রশি যাচ্ছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির হাতে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। আর পঞ্জাবে বিজেপির সভাপতি হচ্ছে সুনীল জাখর। তিনি কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। তাঁর হাতে রাজ্যের দায়িত্ব দিয়ে কংগ্রেসকেই বধ করতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: প্রতি বুথে অর্ধেক কেন্দ্রীয় বাহিনী, অর্ধেক রাজ্য পুলিশ! বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব কম নয়। তাঁর ওপর নির্ভর করে সংগঠনের কাজকর্মের অনেকটাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই চার রাজ্যের সভাপতি বদল করে একদিকে যেমন সংগঠন মজবুত করার পথে বেশ কয়েক কদম এগিয়ে যাওয়া হল, তেমনি দলকে একটা ঝাঁকুনিও দেওয়া গেল। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে কোমর কষে নামবেন বিভিন্ন রাজ্যের সভাপতিরা। তেলঙ্গনায় কেবল সভাপতি পদেই বদল আনা হয়নি, দলের ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান পদেও বসানো হচ্ছে ইয়াতালা রাজেন্দরকে।

    এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণ কুমার রেড্ডিকে নিয়ে আসা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতিতে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসেই গেরুয়া শিবিরে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েক মাসের মধ্যেই পেলেন গুরু দায়িত্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।” মঙ্গলবার সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) ভার্চুয়াল সম্মেলেন একথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ বছর এসসিও সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। উদ্বোধন করেন নরেন্দ্র মোদি। এবার হয়েছে ভার্চুয়াল সম্মেলন। এই সম্মেলনেই নাম না করেই প্রধানমন্ত্রী একযোগে নিশানা করেন পাকিস্তান ও চিনকে। 

    সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে মোদি

    এদিনের ভার্চুয়াল সভায় যোগ দিয়েছিলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রতিনিধি ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এক সঙ্গে এক মঞ্চে (SCO Summit) চিন ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধানকে পেয়ে সন্ত্রাসবাদে মদত নিয়ে পড়শি দুই দেশকে আক্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করেননি প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “যে দেশ সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।”

    সীমান্তপার সন্ত্রাস 

    তিনি বলেন, “কিছু দেশ সীমান্তপার সন্ত্রাসকে তাদের নীতির হাতিয়ার হিসেবে দেখে। তারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রশ্রয়ও দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ আঞ্চলিক ও বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মোকাবিলা করার জন্য কড়া পদক্ষেপের প্রয়োজন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, সন্ত্রাসবাদ যে কোনও আকারে প্রকাশিত হতে পারে।”

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মুম্বই হামলায় জড়িত লস্কর জঙ্গি সাজিদ মীরকে বিশ্ব জঙ্গি তালিকাভুক্ত (SCO Summit) করতে চেয়ে রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব পেশ করেছিল ভারত। তাতে ভেটো প্রয়োগ করে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চিন। কেবল সাজিদ নয়, নানা সময় পাক জঙ্গিদের আড়াল করে এসেছে চিন। এদিন নাম না করে তাকেই নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “আমরা এসসিওকে (SCO Summit) একটি বর্ধিত প্রতিবেশী হিসেবে দেখি না, বরং একটি বর্ধিত পরিবার হিসেবেই দেখি। নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সংযোগ, ঐক্য, সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা ও পরিবেশ সুরক্ষার মতো ইস্যুগুলিকে এসসিও-র স্তম্ভ হিসেবে দেখি।”

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এসসিও দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতার পাঁচটি স্তম্ভ স্থাপন করেছে: স্টার্টআপ এবং উদ্ভাবন, প্রথাগত ওষুধ, যুব ক্ষমতায়ন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং বৌদ্ধ ঐতিহ্য। গত দু দশকে এসসিও সমগ্র ইউরেশিয়া অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্ম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের হাজার বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের দেশের (SCO Summit) মানুষ এই ঐতিহ্যের জীবন্ত সাক্ষ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) শীর্ষ সম্মেলন হবে আজ, মঙ্গলবার। সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল। এবার এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অংশ নেবেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। গত বছর এসসিও সম্মেলন হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। সশরীরে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। এবার উদ্বোধন করবেন তিনিই। প্রথমে ঠিক ছিল সম্মেলন হবে মুখোমুখি। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। ভারতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপভ বলেন, “শীর্ষ সম্মেলন ভার্চুয়াল করার জন্য আমরা ভারতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। যদিও রাশিয়া সশরীরে এ সম্মেলনে অংশ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।”

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    এসসিও-র (SCO Summit) সদস্য দেশগুলি হল ভারত, চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাখাস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে চারটি। এগুলি হল, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়া, ইরান এবং আফগানিস্তান। মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, তুরস্ক, কম্বোডিয়া এবং সৌদি আরব এই ৯টি দেশ রয়েছে ডায়লগ পার্টনার হিসেবে। চলতি বছরই এসসিও-র অন্তর্ভুক্ত হতে পারে ইরান। আগামী বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রধান বন্ধুদেশ বেলারুশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এবার সম্মেলনে অতিথি দেশ হিসেবে ডাক পেয়েছে তুর্কমেনিস্তান। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে এসসিওতে উপস্থিত ছিল ভারত। ২০১৭ সালে এর সদস্য হয় মোদির দেশ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছর যেহেতু আয়োজক (SCO Summit) দেশ ভারত, তাই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি ঘোষণাপত্র, কট্টরপন্থার মোকাবিলা, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে ভারত সহ কয়েকটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর নাও করতে পারে। কারণ বেল্ট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চিনের সঙ্গে মতদ্বৈততা রয়েছে ওই দেশগুলির।

    আরও পড়ুুন: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    এদিন এসসিও সম্মেলন (SCO Summit) শুরু হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। শেষ হবে ৩টে নাগাদ। এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতেই হয়ে গিয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। বৈঠক হয়েছে গোয়ায়। উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাং ও রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিপুণ দক্ষতায় ওয়াগনার (Wagner) বিদ্রোহে জল ঢেলে দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Modi-Putin Talk)। রুশ প্রেসিডেন্টের এহেন পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্তত এমনই দাবি করা হয়েছে ক্রেমলিন প্রকাশিত বিবৃতিতে। তাতে বলা হয়েছে, “২৪ জুন রাশিয়ায় যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে রুশ নেতৃত্বের নির্দিষ্ট পদক্ষেপে যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা ও রুশ নাগরিকদের নিরাপত্তা রক্ষা করা গিয়েছে, তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মোদি।”

    মোদি-পুতিন কথা

    শুক্রবার সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন পুতিন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। আলোচনায় উঠে এসেছিল দিন কয়েক আগে ঘটে যাওয়া ওয়াগনার বিদ্রোহের প্রসঙ্গও। রাশিয়ার দাবি, যেভাবে ওই বিদ্রোহ দমন করেছেন পুতিন, তার প্রশংসা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্র প্রধানের (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক ওই বৈঠক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, দু দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও স্থানীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে রাশিয়া ও ভারতের রাষ্ট্র প্রধানের। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর রাশিয়ার বর্তমান অবস্থার বিষয়ে মোদিকে অবহিত করেছেন পুতিন। ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতির বিষয়েও কথা বলেছেন মোদি-পুতিন। জি-২০ সম্মেলন এবং এসসিও সম্মেলনে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়েও ফোনে আলোচনা হয়েছে পুতিন ও মোদির।

    আরও পড়ুুন: “জাল এসসি, এসটি সার্টিফিকেট দিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    ভারত-রাশিয়া এনএসএ কথা

    শুক্রবার মোদি-পুতিন (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক বৈঠকের ঠিক আগের দিন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালকে ফোন করেছিলেন রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলাই পাত্রুশেভ। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠককে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে একাধিক জল্পনার। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব যে ডোভালকে ফোন করেছিলেন, তা স্বীকার করেছে রাশিয়া। মস্কোর দাবি, জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে দু দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর জন্যই ডোভালকে ফোন করেছিলেন পাত্রুশেভ।

    প্রসঙ্গত, গত শনিবার ভাড়াটে যোদ্ধাবাহিনী ওয়াগনার প্রধান মস্কো দখল অভিযানের কথা ঘোষণা (Modi-Putin Talk) করেন। এর পরেই রাশিয়ার তরফে ওয়াগনার প্রধান প্রিগোঝিন সহ বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। একদা ঘনিষ্ঠ প্রিগোঝিনকে বিশ্বাসঘাতক বলে চিহ্নিত করেন পুতিন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেফতারি পরোয়ানা। এর পরেই রণে ভঙ্গ দেন ওয়াগনার প্রধান। ইতি পড়ে বিদ্রোহে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share