Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরায় (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকারের ভূয়সী প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মুখে। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে দুটি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম সভাটি করেন আমবাসায়। সেই সভায় তৃণমূলের নামোচ্চারণই করলেন না প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ত্রিপুরায় তৃণমূলকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনছেন না প্রধানমন্ত্রী। তবে ওই সভায় তাঁর নিশানায় ছিল বাম এবং কংগ্রেস। তিনি বলেন, কংগ্রেস ও বাম উন্নয়নের দিক থেকে ত্রিপুরাকে পিছিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমাদের সরকার মাত্র পাঁচ বছরে ত্রিপুরাকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরায় ডবল ইঞ্জিন সরকার মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় সভাটি করেন রাধাকিশোরপুরে। দুটি জনসভা থেকেই গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরা কীভাবে বদলে গিয়েছে, তার খতিয়ান তুলে ধরেন মোদি। এটা করতে গিয়ে হীরা শব্দটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, এইচ ফর হাইওয়ে, আই ফর ইন্টারনেট, আর ফর রোডওয়েজ, এ ফর এয়ারওয়েজ। এই চারটি জিনিসে ভর করেই বদলে গিয়েছে ত্রিপুরা। ত্রিপুরার উন্নতির জন্য ত্রিশক্তির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, এই ত্রিশক্তি হল আবাস, আরোগ্য এবং আয়।

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যে ৩ লক্ষ মানুষ পাকা বাড়ি পেয়েছেন। সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্মান ভারতের সাফল্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির জমানায় রাজ্যের মানুষের আয় বেড়েছে বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, আমাদের দল ত্রিপুরার সরকারে আসার পর সপ্তম বেতন কমিশনের মাধ্যমে বর্ধিত হারে বেতন পাচ্ছেন সরকারি কর্মীরা।

    আরও পড়ুুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    ত্রিপুরায় ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিল বামেরা। বামেদের সেই আমলকে চাঁদার জমানা বলে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বাম কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা করে তিনি বলেন, জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দুই দল আবার হাত মিলিয়েছে। মাথায় রাখবেন, ওদের একটা ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরাকে আবার পিছিয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, কেরলে দুই দল কুস্তি করলেও, ত্রিপুরায় দোস্তি করছে।

    কংগ্রেস জমানার তুলনায় তাঁর সরকারের আমলে আদিবাসী ও দলিতদের জন্য কত বেশি অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে, তার খতিয়ানও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমাজকর্মী বিক্রম বাহাদুর জামাতিয়াকে সম্মানিত করতে পেরে আমার সরকার গর্বিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia Ukraine: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    Russia Ukraine: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা যুদ্ধের সময় নয়। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদির সেই ‘বাণী’ হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছিল বিশ্বের ছোট বড় দেশগুলির রাষ্ট্র প্রধানদের। তবে মোদির সে কথায় কান দেননি পুতিন (Putin)। সেই কারণে গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের সঙ্গে শুরু হওয়া এখনও চলছে। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন (Russia Ukraine) যুদ্ধে যে দাঁড়ি টানতে পারেন একমাত্র মোদিই, এবার তা বিশ্বাস করতে শুরু করেছে আমেরিকা। হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি এক বিবৃতিতে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে আমেরিকা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেওয়া পদক্ষেপকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ…

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে আড়াআড়িভাবে। রাশিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের পাশেও দাঁড়িয়েছে বিশ্বের বহু দেশ। আমেরিকা সহ পশ্চিমের বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা পাচ্ছে ইউক্রেন। সেই কারণেই যুদ্ধ এখনও থামেনি। এমতাবস্থায় এল হোয়াইট হাউসের বিবৃতি। শুক্রবার হোয়াইট হাউসের তরফে জানানো হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘাত শেষ করার যে কোনও প্রকার পদক্ষেপকে স্বাগত জানাবে।

    হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, আমি মনে করি যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনের হাতে এখনও সময় আছে। এর পরেই তিনি বলেন, আমরা ইউক্রেন-রাশিয়া (Russia Ukraine) সংঘাত শেষ করার লক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির নেওয়া পদক্ষেপকে স্বাগত জানাব।

    আরও পড়ুুন: বেলআউট প্যাকেজ পেতে ‘কঠোর’ পদক্ষেপ করতে চলেছে পাকিস্তান!

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য পুতিনকেই দায়ি করেছেন কিরবি। হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়েছে, ভ্লাদিমির পুতিনই একমাত্র ব্যক্তি যিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সরাসরি দায়ি। যুদ্ধ বন্ধে এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেন যুদ্ধ শেষ করার জন্য একাধিকবার পুতিনকে আবেদন করেছেন, কিন্তু পুতিন তাতে সাড়া দেননি।

    গত বছর উজবেকিস্তানের সমরখন্দে পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের (Russia Ukraine) সময় নয়। সে প্রসঙ্গ টেনে এদিন কিরবি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশ্বাস সঠিক এবং আমেরিকা সব সময় মোদির এই ধরনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। কথাগুলি যিনি বললেন, তিনি আর কেউ নন, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। শনিবার ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অফ ফিজিওথেরাপিস্টের ন্যাশনাল কনফারেন্সে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ও খেলো ইন্ডিয়া মুভমেন্ট ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে। সুস্বাস্থ্যের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যোগাসনের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    সম্প্রতি চিকিৎসা ব্যবস্থার এই ক্ষেত্রকে পেশার সম্মান দিয়েছে কেন্দ্র। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে অনেক উন্নতি হচ্ছে। কোনও চোট, ব্যাথার ক্ষেত্রে যুব থেকে বৃদ্ধ, খেলোয়াড় সকলের যাবতীয় সমস্যা দূর করেন ফিজিওথেরাপিস্টরা। তিনি বলেন, কঠিন সময়ে আশার আলো, সুস্থ হয়ে ওঠার আশা হয়ে উঠছেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন কোনও ব্যক্তি হঠাৎ আঘাত পান বা দুর্ঘটনাগ্রস্ত হন, তখন শুধুমাত্র শারীরিক চোটই নয়, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতাও তৈরি হয়। ফিজিওথেরাপি শুধু শারীরিকভাবে সুস্থই করে না, মানসিক শক্তিও জোগায়। এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাকেও মাঝে মধ্যে ফিজিওথেরাপির সাহায্য নিতে হয়। তিনি বলেন, আপনাদের পেশা থেকে পেশাদারিত্ব থেকে প্রেরণা পাওয়া যায়। নিজেদের ক্ষেত্রে আপনারা নিশ্চয়ই এটা শিখেছেন যে চ্যালেঞ্জের থেকে অনেক বেশি মজবুত হয় আপনাদের ভিতরের ক্ষমতা। সামান্য উৎসাহ ও সাহায্যেই কঠিন থেকে কঠিনতর প্রতিবন্ধকতাকে হার মানানো সম্ভব।

    আরও পড়ুুন: ‘জঙ্গি’কে নিয়ে তথ্যচিত্র, এবার আঁতুড়ঘরেই ‘বয়কটে’র হুমকি বিবিসিকে

    মোদি (PM Modi) বলেন, সব থেকে ভাল ফিজিওথেরাপি তিনিই, যিনি রোগীর সমস্যা বুঝে চিকিৎসা করেন। অর্থাৎ সোজা কথায় বলতে গেলে আপনার পেশাই আপনাকে আত্মনির্ভরতা শেখায়। মানুষকে আত্মনির্ভর করাই আপনাদের লক্ষ্য। একজন ফিজিওথেরাপিস্ট এটাও জানেন যে যখন চিকিৎসক ও রোগী মিলিতভাবে চেষ্টা করেন, তখনই সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। একইভাবে সরকারের কাজও পরিচালিত হয়। জনগণের সমর্থনেই সরকারের সাফল্য সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষপূর্তিতে আজাদির অমৃত মহোৎসব পালন করছে। আমি অত্যন্ত খুশির সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাদের সরকার ফিজিওথেরাপিকে পেশার স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, আমার মতে, ফিজিওথেরাপির সঙ্গে যদি যোগাসন যুক্ত হয়, তাহলে তা আরও কার্যকরী হয়ে উঠবে। টেলিমেডিসিনেরও ব্যবহার করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    Narendra Modi: ‘নেহরু যদি এতই মহান, তাহলে…’, রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে কার্যত ধুয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) কংগ্রেসকে (Congress) কার্যত ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বৃহস্পতিবার বাজেট অধিবেশনে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই কংগ্রেসকে নিশানা করেন মোদি।

    প্রসঙ্গ: নেহরু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, নেহরু যদি এতই মহান ব্যক্তিত্ব হতেন, তাহলে তাঁর পরিবার কেন নেহরু পদবি ব্যবহার করছেন না?

    প্রসঙ্গ: উপজাতি কল্যাণ

    মোদি বলেন, কংগ্রেস যদি উপজাতির মানুষদের কল্যাণের স্বার্থে কাজ করত, তাহলে একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকেও আমাকে এত পরিশ্রম করতে হত না। তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে উপজাতি সম্প্রদায়ের কল্যাণ উপেক্ষিত হয়েছে। আমরা তাদের কল্যাণ কামনাকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। দেশের মানুষ বারবার কংগ্রেসকে প্রত্যাখান করেছে। মানুষ তাঁদের দেখছে, শাস্তিও দিচ্ছে। তিনি বলেন, গোটা দেশে আমরা ১০০টি গ্রামকে চিহ্নিত করেছি। এই জেলাগুলিতে শিক্ষা, পরিকাঠামো এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি করা হয়েছে। এতে উপকৃত হয়েছেন তিন কোটিরও বেশি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ।

    প্রসঙ্গ: বিরোধী

    প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, বিরোধীরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তির বিপক্ষে। তাঁরা দেশের কথা ভাবেন না। তাঁরা ভাবেন কেবল রাজনীতির কথা। তিনি বলেন, ভারতীয় বিজ্ঞানী, যাঁরা কোভিড ১৯ অতিমারির সময় ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিলেন, তাঁদেরও অসম্মান করা হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমরা প্রাণপাত করছি।

    প্রসঙ্গ: আত্মনির্ভর ভারত

    মোদি বলেন, প্রতিরক্ষা খাতে ভারত রফতানি করেছে এক লক্ষ কোটিরও বেশি। নতুন নতুন কোম্পানি তৈরি হচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত গড়তে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছেন সাধারণ মানুষ। তাই দেশের ২৫ কোটি পরিবারে গ্যাস কানেকশন রয়েছে।

    প্রসঙ্গ: কংগ্রেস

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, কংগ্রেস বলত গরিবি হঠাও। কিন্তু চার দশকেরও বেশি সময় ধরে তারা কিছুই করেনি। অথচ দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অমরা নিরলস চেষ্টা করে চলেছি। তিনি বলেন, কংগ্রেস কেবল টোকেনিজমে বিশ্বাস করে। দেশের নানা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা কোনওদিন করেনি।

    প্রসঙ্গ: কর্মসংস্কৃতি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কর্মসংস্কৃতি বদলে ফেলেছি। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগিয়েই আমরা এটা করেছি। আমাদের লক্ষ্যই হল গতি বাড়ানো এবং স্কেলের উন্নতিকরণ।

    আরও পড়ুুন: দুর্নীতির কথা কবুল এসএসসির! বাতিল হতে চলেছে ৮০০ শিক্ষকের চাকরি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে বাংলায়, এই অভিযোগ জানিয়ে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা ক্যাগকে অডিটের অনুরোধ করল শিক্ষামন্ত্রক। এবার তাই পিএম পোষণ প্রকল্পের আর্থিক খরচের হিসেব দেখতে রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ দল। প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকায় রাজ্যে মিড ডে মিল পায় ছাত্রছাত্রীরা। সেখানেই ধরা পড়েছে আর্থিক গরমিল। নবান্ন সূত্রে খবর শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি রাজ্যের অর্থ দফতরের আধিকারিকদের নিয়েও বৈঠক করবে সিএজি অডিটের এই বিশেষ টিম।

    প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্প 

    রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের পরিচালনা করে থাকে স্কুল শিক্ষা দফতর। এই প্রকল্পে সরকারি স্কুলে পাঠরত প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। মিড ডে মিল ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পে বালভাতিকা পেয়ে থাকে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা। এর মাধ্যমে প্রাক-প্রাথমিক স্তরেও পড়ুয়াদের গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রকল্পের মাধ্যমে গোটা দেশে ১১ লক্ষ ২০ হাজার সরকারি স্কুলের প্রায় ১১ কোটি ৮০ লক্ষ পড়ুয়া উপকৃত হয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    কেন্দ্রের অভিযোগ

    কেন্দ্রের দাবি, রাজ্যে গত ৩ বছর ধরে এই প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে। তাই ক্যাগকে বিশেষ ভাবে হিসাব নিকেশ করার অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র। বলা হয়েছে, ক্যাগের রিপোর্ট অনুযায়ী এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। সম্প্রতি রাজ্যে এসে জেলা থেকে শহরের বিভিন্ন স্কুলে মিড ডে মিল প্রকল্প পরিদর্শন করে গেছে কেন্দ্রীয় দল। জয়েন্ট রিভিউ মিশনের অধীনে ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল রাজ্যে এসেছিল কয়েক দিন আগেই। স্কুলগুলি পরিদর্শন করার পাশাপাশি রাজ্যের মিড ডে মিল কেমন ভাবে চলছে তা দেখতে একাধিক জেলাও ঘুরেছিল ওই প্রতিনিধি দল। তারপরই সেই প্রতিনিধি দল দিল্লিতে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট জমা দেয়। মনে করা হচ্ছে সেই রিপোর্টের প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিএজি অডিট করার নির্দেশ দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prime Minister: ‘ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না কেউ কেউ’, বিরোধীদের খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    Prime Minister: ‘ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না কেউ কেউ’, বিরোধীদের খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেউ কেউ ভারতের (India) অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না। বুধবার এই ভাষায়ই বিরোধীদের আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন বাজেটের জবাবী ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেউ কেউ ভারতের অগ্রগতি সহ্য করতে পারছেন না। শেষ ন বছর ধরে সারা দেশে ৯০ হাজার স্টার্ট আপ চালু হয়েছে। তিনি বলেন, সারা পৃথিবীতে এটিই তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ তৈরির দেশ। সেই উন্নতি কেউ কেউ সহ্য করতে পারছে না। ইউপিএ জমানায় যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে, এদিন তাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ভারতের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুর্নীতি দেখে ভারত। সেই সময় ভারতে সব চেয়ে বেশি মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল জঙ্গি গোষ্ঠীগুলি। সেই দশ বছরে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত নিজের অবস্থান নষ্ট করেছে। 

    মোদি উবাচ…

    বিশ্বের অন্য কয়েকটি দেশের তুলনায় ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা যে ভাল, এদিন সে প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন মোদি (Prime Minister)। বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ বিগ্রহের কারণে অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেখেছে। কোনও কোনও দেশে মুদ্রাস্ফীতি তীব্র আকার ধারণ করেছে, কোথাও কোথাও বেকারত্বের করাল থাবা এসে গ্রাস করেছে। তার মধ্যে রয়েছে আমাদের প্রতিবেশী দেশও। এই কঠিন সময়েও ভারত পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উপস্থিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    আদানি বিতর্ককে হাতিয়ার করে মঙ্গলবার লোকসভায় ঝড় তুলেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গতকাল দেখেছিলাম, একজনের ভাষণের সময় বেশ কয়েকজন তো আনন্দের সঙ্গে বলেছিলেন যে এটাই হতে হত। ওঁরা হয়তো ভালভাবে ঘুমিয়েছেন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে উঠতে পারেননি। তিনি বলেন, দেশের ১৪০ কোটি মানুষ যে ঘটনার জন্য গর্বিত, তাতে কয়েকজন মানুষ দুঃখিত। এই ধরনের মানুষদের আত্মসমীক্ষা করা উচিত। 

    প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister) বলেন, নৈরাশ্যে ডুবে থাকা কিছু লোক দেশের উন্নতি মেনে নিতে পারছেন না। দেশের মানুষের উন্নতি তাঁদের নজরে আসছে না। এই নৈরাশ্য এমনি এমনি আসেনি। বারবার জনতার কাছে ধাক্কা খেয়ে এই অবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Narendra Modi Jacket: প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি জ্যাকেট পরে সংসদে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi Jacket: প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি জ্যাকেট পরে সংসদে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোশাক নিয়ে সবসময়ই চর্চা করতে দেখা যায় দেশবাসীদের। তাঁর কোনও কোনও পোশাক তাক লাগিয়ে দেয় বিশ্ববাসীর। আজও ফের পোশাকের জন্য নজর কাড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার সংসদের বাজেট অধিবেশনে আকাশি নীল রংয়ের জ্যাকেট পরে দেখা গেল তাঁকে। তবে জানেন কি এই জ্যাকেট সাধারণ কোনও জ্যাকেট নয়! কারণ এই জ্যাকেট কাপড়ের নয়, প্লাস্টিক বোতলের তৈরি। প্রধানমন্ত্রীর এই জ্যাকেটের বিশেষত্বই হল, সেটি কাপড়ের তৈরি নয়, বরং ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক বোতলের রিসাইকেল ঘটিয়ে তৈরি করা হয়েছে। আর এই নিয়েই এখন হইহই পড়ে গিয়েছে দেশে।

    মোদির পরনে প্লাস্টিকের বোতলের জ্যাকেট

    গত সোমবার বেঙ্গালুরুতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইকের শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই ইন্ডিয়ান অয়েল-এর তরফে তাঁকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বোতল দিয়ে তৈরি করা একটি জ্যাকেট উপহার দেওয়া হয়। আর আজ, বুধবার লোকসভায় রাষ্ট্রপতির ধন্যবাদ জ্ঞাপন ভাষণের পরিপ্রেক্ষিতে বক্তব্য রাখতে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তাঁর পরনে দেখা যায় এক বিশেষ ধরণের জ্যাকেট। পরিবেশ রক্ষার লড়াই করতে হবে সকলকে। এই বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদি আগেই দিয়েছিলেন। আর এবার তিনি আবার সেই বার্তাই দিলেন, তবে অন্যভাবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    ‘আনবটলড ইনিশিয়েটিভ’

    ইন্ডিয়া অয়েল কর্পোরেশন তাদের পেট্রোল পাম্প এবং এলপিজি এজেন্সি-র কর্মীদের জন্য এই পোশাক তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। প্লাস্টিক বোতল রিসাইকেল করে পোশাক তৈরির এই উদ্যোগকে বলা হচ্ছে, ‘আনবটলড ইনিশিয়েটিভ’। ইন্ডিয়ান অয়েলের একটি প্রেস রিলিজ অনুসারে, তেল কোম্পানির ফ্রন্টলাইন কর্মীদের জন্য ইউনিফর্ম প্রস্তুত করতে ২০ মিলিয়ন বাতিল পিইটি বোতল পুনর্ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩ লক্ষ ইন্ডিয়ান অয়েল ফুয়েল স্টেশন অ্যাটেনডেন্ট এবং ইন্ডেন এলপিজি গ্যাস ডেলিভারি কর্মীদের জন্য ইউনিফর্ম ডিজাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে৷

    এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, একটি ইউনিফর্ম তৈরি করতে মোট ২৮টি প্লাস্টিকের বোতল রিসাইকেল করা হয়। ইন্ডিয়ান অয়েল প্রতি বছর ১০০ মিলিয়ন প্লাস্টিক বোতল রিসাইকেল করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে। ইন্ডিয়ান অয়েলের এহেন উদ্যোগের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “সবুজের বৃদ্ধি এবং শক্তি পরিবর্তনে দেশের এই প্রচেষ্টা আমাদের মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে। আমাদের মূল্যবোধেই রয়েছে, রিডিউস, রিইউস এবং রিসাইকেল-এর মন্ত্র।”

    প্রসঙ্গত, পরিবেশ রক্ষার জন্যে ভারতে কার্বন নিঃসরণের মাত্রা শূন্যে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে মোদি সরকার। ‘ন্যাশনাল গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন’ চালু করা হয়েছে। বরাদ্দ করা হয়েছে ১৯,৭০০ কোটি টাকা। যা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে কার্বন নিঃসরণে লাগাম টানবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dog Squad: তুরস্কে উদ্ধার কাজে ‘হাত’ লাগিয়েছে জুলি, রোমিও, হানিরা, এরা কারা জানেন?  

    Dog Squad: তুরস্কে উদ্ধার কাজে ‘হাত’ লাগিয়েছে জুলি, রোমিও, হানিরা, এরা কারা জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ভূমিকম্পে (Earth Quake) বিপর্যস্ত তুরস্ক (Turkey)। বিপদের দিনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভারত (India)। সোমের পর মঙ্গলবারও ওষুধপত্র এবং ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে তুরস্কে পৌঁছে গিয়েছে ভারতের উদ্ধারকারী দল। প্রবল ঠান্ডায় কার্যত প্রাণ বাজি রেখে উদ্ধার কার্য চালিয়ে যাচ্ছে সে দেশের বিপর্যয় মোকাবিলা দল। তাদের সাহায্য করতেই ভারত থেকেও গিয়েছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। এই দলের সঙ্গেই গিয়েছে ডগ স্কোয়াডের (Dog Squad) চারটি সারমেয়। এরা হল জুলি, রোমিও, হানি এবং র‌্যাম্বো। শেষতক পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, তুরস্কে গিয়ে উদ্ধারকাজে ‘হাত’ও লাগিয়েছে এই চার সারমেয়।

    বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর…

    তাদের সঙ্গে সমানতালে কাজ করছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ১০১ জন সদস্যও। ল্যাব্রেডর প্রজাতির এই চারটি কুকুর বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত। গন্ধ শুঁকে জীবন্ত মানুষ কিংবা লাশের হদিশ দিতে পারে এরা। ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছে ওই কুকুরগুলি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশের পরেই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের টিম দুটি ভাগে ভাগ হয়ে তুরস্কে পৌঁছেছে। এই দুই দলে রয়েছেন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের ১০১ জন সদস্য। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের এই দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমান্ডান্ট গুরুমিন্দর সিং। তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন চিকিৎসক, প্যারামেডিক্স এবং চিকিৎসার যাবতীয় সরঞ্জাম।

    আরও পড়ুুন: ভূমিকম্পের মধ্যেই জন্ম, ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার সিরিয়ার ‘বিস্ময় শিশু’

    মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, তুরস্কের এই বিপদের দিনে তাদের প্রয়োজনীয় যাবতীয় সাহায্য করতে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ২০১১ সালে জাপানে তিনবার এবং ২০১৫ সালে নেপালে একবার প্রবল ভূমিকম্প হয়। তখনও ভারতের তরফে গিয়েছিল বিপর্যয় মোকাবিলা দল। তুরস্কে যাওয়ার আগে প্রবল ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত দেশে কীভাবে কাজ করতে হয়, তার অভিজ্ঞতা রয়েছে ভারতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের। প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে গঠিত হয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কাজ করতে তারা প্রথম যায় জাপানে, ২০১১ সালে, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধার করতে। ২০১৪ সালে ভুটানে রিভার রেসকিউ অপারেশনেও যায় বিপর্যয় মোকাবিলা দল।

    প্রসঙ্গত, সোমবার কাকভোরে আচমকাই কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়ার সীমান্ত অঞ্চল। কম্পন অনুভূত হয় তিনবার। প্রথমবার কম্পনের মাত্রা রিখটার স্কেলে ছিল ৭.৮। কম্পনের জেরে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে অসংখ্য বহুতল। ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    Union Budget: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট পেশ করার পর অনুষ্ঠিত হয় প্রথম বিজেপি সংসদীয় বৈঠক। বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠক থেকেই দলকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি, যা সাধারণ মানুষের জন্য কার্যকরী, তা জনগণের দরবারে নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বাজেটে কী ধরনের পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা জরুরি বলে দলীয় সাংসদদের বোঝান প্রধানমন্ত্রী। সংসদীয় বৈঠকে তিনি বলেন, “বাজেটটি জনগণের পক্ষে এবং সকলের জন্য, ভারতের ১৩০ কোটি মানুষের জন্য। যদিও এটি লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, তবে কেউ এটিকে ‘ চুনাভি’ বাজেট বলছে না। এমনকি বিরোধীরাও এর প্রশংসা করেছে।”

    বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

    ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট ঘোষণার পর প্রথম তিনি বিজেপি সংসদীয় দলের বৈঠকে ভাষণ দেন। বৈঠকে যোগ দিয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেন, এই বাজেটকে ভোটমুখী বলা যায় না। কারণ তাঁরা ভোটের দিকে চেয়ে বাজেট করেননি, বাজেট করা হয়েছে জনতার দিকে চেয়ে। তাই এই বাজেট জনমুখী। বাজেট ২০২৩-এ একাধিক এমন বিষয় রয়েছে, যেখানে ‘সকলের জন্য’ কিছু না কিছু সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সেই সুবিধার ভালো দিকগুলিকে মানুষের কাছে যেন বিজেপি নেতা কর্মীরা প্রচার করেন। দলীয় সংসদ সদস্যদের তাঁদের নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় বিশেষত মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র শ্রেণির কাছে গিয়ে যাতে এই বাজেট নিয়ে জোরালো প্রচার হয়, তার বার্তা দেন নরেন্দ্র মোদি। বাজেট থেকে মধ্যবিত্তরা কোন কোন উপকার পেতে চলেছেন, তার বিস্তারিত যেন জানানো হয় সাধারণ মানুষকে, সেই নির্দেশ দেন নরেন্দ্র মোদি।

    তিনি বলেছেন, “বর্তমানে অত্যন্ত কঠিন সময়ের মধ্যে এই বাজেট আনা হয়েছে। এই বাজেটে সব স্তরের মানুষের সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।” বিশেষত যুবসমাজের কাছে আরও বেশি করে পৌঁছোনর জন্য খেলাধুলো ও প্রতিযোগিতা মূলক অনুষ্ঠানের উপরও জোর দিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের পাশেও যে সরকার আছে তা প্রচারের ক্ষেত্রেও জোর দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

    দলের সংসদীয় বৈঠকে উপস্থিত বিজেপির একজন কর্মকর্তা বলেন, “আমরা বাজেটের সেরা স্কিমগুলি সম্পর্কে কথাটি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য একটি দল গঠন করেছি এবং এখন  রাজ্যের জন্য ব্যয় চেক করতে এবং সেগুলি মন্ডল স্তরে প্রচার করতে নাড্ডা প্রতিটি রাজ্যের সাংসদকে তাঁদের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছে।”

  • BBC Documentary: ভারতে বিবিসিকে নিষিদ্ধ করতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    BBC Documentary: ভারতে বিবিসিকে নিষিদ্ধ করতে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বিবিসিকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। সম্প্রতি বিতর্কিত তথ্যচিত্র (BBC Documentary) ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চন’ সম্প্রচার করে বিবিসি। তার পরেই দেশজুড়ে ওঠে সমালোচনার ঝড়। বিবিসি ভারত ও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে, এই অভিযোগ তুলে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে মামলা। তাতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর তৈরি তথ্যচিত্রটি ভারত ও দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। এই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছে হিন্দু সেনা সভাপতি বিষ্ণু গুপ্ত ও জনৈক বীরেন্দ্রকুমার সিং। এই আবেদনটিকে জরুরি তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনকারীদের শুক্রবার ফের তা উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    বিবিসি…

    এদিকে, বিবিসি (BBC Documentary) ও তার কর্মীদের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে তদন্তের দাবি তুলেও সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে আরও একটি মামলা। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ এই আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি শুরু করেছে। অন্যদিকে, দেশে বিবিসির তথ্যচিত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করার কেন্দ্রের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেও পাল্টা আবেদন করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সোমবার সেই আবেদনের শুনানি শুরু হওয়ার কথা।

    ২০০২ সালের গুজরাট হিংসা ও তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকার ওপর তৈরি ওই তথ্যচিত্রটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে দেখছেন পড়ুয়ারা। এতেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রবল সংঘাত তৈরি হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। ভারতে অলিখিতভাবে নিষিদ্ধ হয়েছে ওই তথ্যচিত্র। এবার এনিয়ে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিল ব্রিটিশ সরকার। 

    আরও পড়ুুন: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    বিবিসির ওই তথ্যচিত্র (BBC Documentary) নিয়ে বিবিসির পাশাপাশি চাপ বাড়ছিল ঋষি সুনক সরকারের ওপরও। ব্রিটেনে বসবাসকারী ভারতীয়দের একাংশ বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন বিবিসির বিরুদ্ধে। এর মধ্যেই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিদেশ সচিব এক বিবৃতিতে বলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে প্রয়াস চালিয়ে যাবে ব্রিটেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র বলেন, বিবিসি স্বাধীন সংবাদ মাধ্যম। তারা কী সংবাদ পরিবেশন করবে, সে ব্যাপারে তাদের স্বাধীনতা রয়েছে। তবে আমরা এও বলব ভারত আমাদের অত্যন্ত কাছের বন্ধু। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতির জন্য সব চেষ্টাই করবে ব্রিটেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share