Tag: PM Modi

PM Modi

  • New Parliament: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোদির পাশে ১৭ দল, কারা জানেন?

    New Parliament: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোদির পাশে ১৭ দল, কারা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার উদ্বোধন হতে চলেছে নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament)। উদ্বোধন করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। যেহেতু রাষ্ট্রপতির হাতে উদ্বোধন হচ্ছে না নয়া সংসদ ভবনের, তাই বিজেপি বিরোধী বেশ কয়েকটি দল ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেবে না বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। অনুষ্ঠানে যে দলগুলি যোগ দেবে, তাদের মধ্যে কয়েকটি দল বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএর সদস্য। অন্য দলগুলি বিজেপি বা বিরোধী জোট, কোনও শিবিরের সঙ্গেই যুক্ত নয়।

    নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনে (New Parliament) কারা?

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে ওড়িশার বিজু জনতা দল, অন্ধ্রপ্রদেশের ওয়াইএসআর কংগ্রেস এবং পঞ্জাবের শিরোমণি অকালি দল। মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমার দল এনপিপি-ও ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবে বলে জানিয়ে দিয়েছে তেলগু দেশম পার্টিও। প্রয়াত রামবিলাস পাশোয়ানের ছেলে সাংসদ চিরাগও উপস্থিত থাকতে পারেন ওই অনুষ্ঠানে। বিজেপির সহযোগী দলগুলির মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পশুপতি পারসের রাষ্ট্রীয় লোক জনশক্তি পার্টি, রামদার অঠওয়ালের আরপিআইএ, অনুপ্রিয়া পটেলের আপনা দল (এস)।

    উপস্থিত থাকবে এরাও

    হাজির (New Parliament) থাকবে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের শিবসেনা, হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্মন্ত চৌটালার জেজেপি, তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পলানীস্বামীর এডিএমকে, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সুদেশ মাহাতর আজসু, সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিংহ তামাংয়ের সিকিম ক্রান্তিকারি মোর্চা, নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নেফিয়ু রিওর এনডিপিপি এবং মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গার মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টও। নাগাল্যান্ড পিপলস পার্টি, তামিল মনিলা কংগ্রেস এবং আইএমকেএমকেকেও দেখা যাবে ওই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছি, টিকিট কাটব না”! খয়রাতির প্রতিশ্রুতি ব্যুমেরাং হচ্ছে ‘হাত’-এর

    নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে অভিযোগ করেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। বুধবার সেই যুক্তি দেখিয়ে অনুষ্ঠান বয়কটের কথা প্রথম ঘোষণা করে তৃণমূল। পরে অনুষ্ঠান বয়কটের কথা জানায় আরও ১৯টি রাজনৈতিক দল। এদিকে, নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament) উদ্বোধন হোক রাষ্ট্রপতির হাতে, এমনই আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে আবেদন। ১৮ মে লোকসভার সচিব সংক্রান্ত দফতরের তরফে যে আমন্ত্রণপত্র প্রকাশিত হয়েছে, তা পেশ করা হয়েছে আদালতে। মামলাকারীর দাবি, এই আমন্ত্রণ সম্পূর্ণরূপে সংবিধান বিরোধী। ভারতীয় সংবিধানের বিরোধী ভাবনা রয়েছে এই আমন্ত্রণে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • New Parliament Building: সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ বসানো হবে নয়া সংসদ ভবনে, জানেন এর ইতিহাস?

    New Parliament Building: সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ বসানো হবে নয়া সংসদ ভবনে, জানেন এর ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী রবিবার নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament Building) উদ্বোধন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ ওই দিন ঐতিহাসিক সোনার রাজদণ্ড ‘সেঙ্গল’ (Sengol) স্পিকারের আসনের পাশে প্রতিস্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ বুধবার নয়াদিল্লিতে একটি সাংবাদিক বৈঠকে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ একথা জানান।

    চোল রাজাদের সঙ্গে যোগ

    কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির সরকার ৯ বছর সম্পন্ন করল। সেই উপলক্ষেই সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) সোনার রাজদণ্ডের (Sengol) কথা জানান। তিনি বলেন, এই রাজদণ্ডের নাম ‘সেঙ্গল’৷ তামিল শব্দ ‘সেম্মাই’ থেকে এর উৎপত্তি৷ যার অর্থ ‘ন্যায়পরায়ণতা’৷ চোল রাজত্বের সময় থেকেই এই ‘সেঙ্গল’-এর ঐতিহ্য এ দেশে চলে আসছে৷ বিশেষত, দক্ষিণ ভারতে এর গুরুত্ব অপরিসীম৷ প্রধান পুরোহিত রাজার হাতে রাজদণ্ড তুলে দেন৷ তখন থেকেই রাজক্ষমতা পান রাজা।

    ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক

    ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট রাত পৌনে ১২টা নাগাদ স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর হাতে এই রাজদণ্ড হস্তান্তরিত করেছিলেন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শেষ ভাইসরয় লর্ড মাউন্টব্যাটেন। শোনা যায়, লর্ড মাউন্টব্যাটেন নাকি জওহরলাল নেহরুকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রতীক হিসাবে কী ব্যবহার করা যায়৷ মাউন্টব্যাটেনের কাছে এই প্রস্তাব পাওয়ার পরে বিষয়টি নিয়ে তৎকালীন গভর্নর জেনারেল সি রাজাগোপালাচারীর সঙ্গে কথা বলেন নেহরু৷ রাজাগোপালাচারীই তখন নেহরুকে ‘রাজদণ্ডের’ কথা বলেন৷ রাজাগোপালাচারীর উদ্যোগেই তৈরি হয় ৫ ফুটের সোনা-রুপো নির্মিত ওই রাজদণ্ড৷ যার মাথার উপরে ছিল নন্দী। এতদিন সেই রাজদণ্ড ছিল এলাহাবাদের এক মিউজিয়ামে৷ রবিবার তা স্থাপিত হবে নতুন সংসদ ভবনে৷

    পুরনো ভারতের সঙ্গে নতুন ভারতের যোগ

    এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, ‘সেঙ্গল’ একটা ভাবনার প্রতীক। পুরনো ভারতের সঙ্গে নতুন ভারতকে জোড়ার একটা বড় প্রক্রিয়া এটা। অধিনামের অধ্যক্ষদের সঙ্গে আলোচনা করে এই ‘সেঙ্গল’ বানানো হয়েছে। সংসদ ভবনের উদ্বোধনের দিন আধিনামের ২০ জন অধ্যক্ষ উপস্থিত থাকবেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর হাতে এই রাজদণ্ড তুলে দেবেন। তাঁরা আশীর্বাদও দেবেন। শাহর কথায়, “আমাদের সরকার মনে করে, এই পবিত্র ‘সেঙ্গল’ কে সংগ্রহশালায় রাখা অনুচিত। এটি স্থাপনের জন্য সংসদ ভবনের (New Parliament Building) থেকে উপযুক্ত স্থান আর কিছুই হতে পারে না। তাই যেদিন দেশের উদ্দেশে সংসদ ভবন উৎসর্গ করা হবে সেদিনই প্রধানন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তামিলনাড়ু থেকে আসা এই রাজদণ্ড স্বীকার এবং স্থাপন করবেন। এই সেঙ্গলের স্থাপনা ১৯৪৭ সালকে আরও একবার মনে করাবে।”

    আরও পড়ুন: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    প্রসঙ্গত, আমন্ত্রণ পাঠানো হলেও সংসদ ভবনের (New Parliament Building) উদ্বোধনের দিন থাকছে না কোনও বিরোধী দল। কংগ্রেস সহ ১৯টি বিরোধী দল যৌথভাবে নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনকে বয়কট করেছে। শাহ বলেন, “এই সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিত থাকা উচিত। ভারত সরকার সবাইকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এবার সবাই নিজের ভাবনা অনুযায়ী কাজ করবেন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    PM Modi: মন্দিরে হামলা বরদাস্ত করা হবে না, অস্ট্রেলিয়ায় সাফ জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বের পথে কাঁটা হতে পারে এমন কোনও কিছুই মেনে নেওয়া হবে না। এই ধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিগুলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ।” অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়ে সেখানকার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরেই খালিস্তানপন্থীদের নাম না করে ওই হুঁশিয়ার দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    অস্ট্রেলিয়ায় মোদির (PM Modi) দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

    খালিস্তানের দাবিতে সম্প্রতি সোচ্চার হয়েছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তার জেরে অস্ট্রেলিয়া এবং কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়। মন্দিরের দেওয়ালের গায়ে লিখে দেওয়া হয় ভারত বিরোধী স্লোগান। বিদেশের বিভিন্ন মন্দিরে হামলা হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়াদিল্লি। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মোদির বৈঠকে প্রত্যাশিতভাবেই আসে মন্দিরে হামলার প্রসঙ্গ। সেখানেই অস্ট্রেলিয়ার তরফে আসে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতি দেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হুঁশিয়ারি

    যৌথ বিবৃতিতে খালিস্তানপন্থীদের নাম নেননি ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “অস্ট্রেলিয়ার হিন্দু মন্দিরগুলির ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলা নিয়ে অজি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আগেও আলোচনা হয়েছে। আজ ফের এই ইস্যুতে কথা হল। ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বের পথে কাঁটা হতে পারে এমন কোনও কিছুই মেনে নেওয়া হবে না। এই ধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তিগুলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ।”

    ত্রিদেশীয় সফর শেষ করে দেশে ফিরে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী যান রাজস্থানের রাজসামান্দ জেলার নাথওয়াড়ায় শ্রীনাথজির মন্দিরে। মোদির কনভয় লক্ষ্য করে হয় পুষ্পবৃষ্টি। মোদি মোদি স্লোগানে মুখরিত হয় এলাকা।

    পরে ওই জেলায়ই এক সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ওই অনুষ্ঠান থেকে রাজ্যের উন্নয়নের জন্য সাড়ে ৫ হাজার কোটিরও বেশি টাকার কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করেন তিনি। উদয়পুর রেলস্টেশনের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পেরও উদ্বোধন করেন মোদি। আবু রোড এলাকায় ৫০ একর জায়গাজুড়ে বহুবিধ সুবিধা মিলবে এমন একটি দাতব্য হাসপাতালেরও শিলান্যাস করেন প্রধামনন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী গলায় গামছা দিয়ে ক্ষমা চান’’, বিস্ফোরণকাণ্ডে তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্কে কেজরিকে তলব গুজরাট আদালতের

    Arvind Kejriwal: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি বিতর্কে কেজরিকে তলব গুজরাট আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) সরকারের বিকল্প গড়তে তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। তিনি যখন বিজেপির বিকল্প খুঁজতে বেরিয়েছেন, তখন তাঁকে এবং আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সদস্য সঞ্জয় সিংহকে তলব করল গুজরাটের আমেদাবাদের আদালত। ৭ জুন সশরীরে তাঁদের হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    মামলা করেছিলেন কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা কী তা জানতে চেয়ে তথ্য জানার অধিকার আইনে মামলা করেছিলেন আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল। পরে গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি বীরেন বৈষ্ণবের বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কোনও প্রমাণ দেখাতে হবে না। মামলা করায় কেজরির ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়।

    নিজের মতো করে যুক্তি দিয়েছেন কেজরি

    এর পরেই সুর চড়ান কেজরি (Arvind Kejriwal)। তিনি বলেন, “গুজরাট হাইকোর্টের রায়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সংশয় আরও বেড়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী কতদূর পড়াশোনা করেছেন, তা জানতেই পারছেন না মানুষ। কয়েক বছর আগে অমিত শাহ সাংবাদিক বৈঠক করে ডিগ্রি দেখিয়েছিলেন। ডিগ্রি যদি যথার্থ হয়, তাহলে দেখাতে সমস্যা কোথায়?” আপ সুপ্রিমো বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি না দেখানোর পিছনে দুটি কারণ থাকতে পারে। হতে পারে তিনি অহংকারী। ভাবতে পারেন, আমি কেন ডিগ্রি দেখাব! আমার ডিগ্রি দেখতে চাওয়ার এরা কে? এদের কী যোগ্যতা? আর দ্বিতীয়ত, হতে পারে যে ভুয়ো বা নকল বলেই ডিগ্রি দেখানো হচ্ছে না।” তিনি বলেন, “মানুষের মনে নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। এত লুকোছাপা কেন, সেটাই বুঝতে পারছেন না সাধারণ মানুষ।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য বস’ আখ্যা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর অবশ্য জানিয়ে দিয়েছে, মোদি বিএ পাশ করেছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এমএ পাশ করেছেন গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তার পরেও প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের কপি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে দায়ের হয় মামলা। তার প্রেক্ষিতে আদালত জরিমানাও করে। সেই জরিমানাও দেননি আপ সুপ্রিমো। তার পরেই মঙ্গলবার আমেদাবাদের আদালত কেজরিকে ৭ জুন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেয়। ওই দিনই সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেজরিরই দলের নেতা সঞ্জয় সিংহকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য বস’ আখ্যা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য বস’ আখ্যা দিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁকে সম্বোধন করেছিলেন ‘মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার’ বলে। পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী তো আবার তাঁর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন। এবার তাঁকে ‘দ্য বস’ (The Boss) বলে সম্বোধন করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যন্থনি অ্যালবানেজ। এই তিনি হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), এই মুহূর্তে বিশ্ব নেতাদের মধ্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব।

    মোদি (PM Modi)-স্তুতি

    দিন তিনেক আগে ত্রিদেশীয় সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জাপানের হিরোসিমায় আয়োজিত জি-৭ সম্মেলনে যোগ দেন তিনি। সেখানেই তাঁকে ‘মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার’ বলে সম্বোধন করেন জো বাইডেন। মোদির অটোগ্রাফ নিতে বাড়িয়ে দেন তাঁর অটোগ্রাফের খাতাও। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী গিয়েছিলেন দ্বীপরাষ্ট্র পাপুয়া নিউ গিনিতে।

    মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে রাতেই মোদি পৌঁছান অস্ট্রেলিয়ায়। তাঁকে সিডনি বিমানবন্দরে স্বাগত জানান সে দেশের প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানেজ।

    মোদির মুখে শেন ওয়ার্ন

    মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। পরে যোগ দেন সিডনিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রচুর প্রবাসী ভারতীয়। প্রথমে ভাষণ দেন মোদি। ভারত-অস্ট্রেলিয়ার গভীর সম্পর্ক বোঝাতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমাদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ানদের সম্পর্ক সব জায়গায়।

    গত বছর যখন শেন ওয়ার্ন মারা যান, তখন আমরা শয়ে শয়ে ভারতীয় কেঁদেছিলাম। আমাদের মনে হয়েছিল, আমরা যেন কাছের কাউকে হারিয়েছি।”

    মোদি ‘দ্য বস’

    মোদির ভাষণ শেষে বলতে ওঠেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। ওই সময়ই তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘দ্য বস’ বলে সম্বোধন করেন। বিখ্যাত রকস্টার ব্রুস স্প্রিংটিনকে ‘দ্য বস’ বলে সম্বোধন করতেন তাঁর ভক্তরা। মোদিকে তাঁর সঙ্গেই তুলনা করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ব্রুস স্প্রিংটিনকে শেষবার আমি এই স্টেজে দেখেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নরেন্দ্র মোদি যে অভ্যর্থনা পেলেন উনিও তা পাননি। প্রধানমন্ত্রী মোদি হলেন দ্য বস।”

    অস্ট্রেলিয় প্রধানমন্ত্রীর এই সম্বোধনের পরেই করতালিতে ফেটে পড়ার জোগাড় হয় সিডনির কুদোস ব্যাঙ্ক এরিনা হল। জন-কলরোল থামলে অ্যালবানেজ বলেন, “আমি এক বছর আগে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর থেকে এটা আমাদের ষষ্ঠ সাক্ষাৎ। এটা দেখাচ্ছে, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ভারত মহাসাগরের প্রতিবেশীও। আমাদের গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে। আগামিদিনে তা আরও জোরদার করতে চাই।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন গেলেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে?

    PM Modi: পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন গেলেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে চিন (China)। এমতাবস্থায় চিনকে মাত দিতে প্রশান্ত মহাসাগরের অন্যতম বড় দ্বীপ রাষ্ট্র পাপুয়া নিউ গিনি (Papua New Guinea) সফর সারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর এই সফরে তৈরি হল ইতিহাস। এই প্রথম ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী পা রাখলেন পাপুয়া নিউ গিনিতে। ২০১৬ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় অবশ্য গিয়েছিলেন ওই দ্বীপরাষ্ট্রে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির মধ্যে সব চেয়ে জনবহুল পাপুয়া নিউ গিনি। খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এই দ্বীপে খবরদারি করতে চায় শি জিনপিংয়ের দেশ। তা রুখতেই দ্বীপবাসীর মন জয় করতে সেখানে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যোগ দেন সম্মেলনে

    পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রচুর পরিমাণে সোনা ও তামার খনি রয়েছে। সেই সোনা ও তামার লোভেই এই দ্বীপরাষ্ট্রের ওপর শ্যেন দৃষ্টি দিয়েছে বেজিং। ড্রাগনের রক্তচক্ষু সম্পর্কে থেকে দ্বীপরাষ্ট্রকে অবগত করতে এবং প্রকৃত বন্ধু যে ভারতই, তা বোঝাতেই পাপুয়া নিউ গিনি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যদিও মূল লক্ষ্য ছিল, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির সহযোগিতা সম্মেলনে (FIPIC) যোগ দেওয়া। সে দেশের রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে আয়োজিত এই সম্মেলনে যোগ দেন প্রশান্ত মহাসাগরের আরও ১৪টি দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানরা। সম্মেলনের পর ওই দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেখানেই আলোচনা হয় দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নতি নিয়ে। সেখানে ভারতের তরফে সাহায্য, বন্ধুত্ব ও উন্নয়নের অংশীদারিত্বের হাত বাড়িয়ে দেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: কালো টাকা হতো সাদা! ‘কালীঘাটের কাকু’-র সঙ্গে যোগ থাকা তিন সংস্থায় নজর ইডির

    চিনের শ্যেন দৃষ্টি

    পাপুয়া নিউ গিনিতে নয়া বেল্ট অ্যান্ড রোড কো-অপারেশন প্রকল্প চালু করতে যে বেজিং আগ্রহী, তা ঢের আগেই জানিয়েছিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কৃষি, মৎস্যচাষ, অর্থনীতি এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নেও আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট। এই উন্নয়নের নামেই চিন ঋণের ফাঁদে ফেলেছে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কাকে। যার জেরে দেউলিয়া হতে হয়েছিল শ্রীলঙ্কাকে। ওই ঋণের ফাঁদে পা দিয়েই দেউলিয়া হওয়ার পথে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান। তাই পাপুয়া নিউ গিনিও যাতে চিনা ফাঁদে পা না দেয়, সেটাও রোখাও মোদির (PM Modi) এই সফরের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে ধারণা ওয়াকবহাল মহলের।

    প্রশান্ত মহাসাগরে দাপিয়ে বেড়াতে হলে পাপুয়া নিউ গিনিতে প্রভাব বিস্তার করতে হবে। এটা করতে পারলেই কেল্লাফতে। প্রশান্ত মহাসাগর তো বটেই, দক্ষিণ চিন সাগরের কূটনীতিতেও অনেকটা এগিয়ে থাকা যাবে। সেই কারণেই মারাপের দেশে ঘাঁটি গাড়তে মরিয়া চিন। আর চিনের বাড়া ভাতে ছাই দিতে পাপুয়া নিউ গিনি সফর সারলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন বিজেপির (BJP) নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২৬ মে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। সেই হিসেবে এবার প্রধানমন্ত্রী পদে ৯ বছর পূর্তি হচ্ছে তাঁর। এই উপলক্ষে দেশজুড়ে এক মাস ব্যাপী ব্যাপক প্রচারাভিযান শুরু করতে চলেছে বিজেপি। প্রথম সভাটি হবে ৩০ মে। ওই জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ছাড়াও আরও ৫১টি সভা করবেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দেশের পাশাপাশি বাংলায়ও প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ প্রচারাভিযানে নামতে চলেছে পদ্ম শিবির। এই প্রচারাভাযানে মূলত তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথা। তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের সাফল্যের কথাও।

    বিজেপি (BJP) শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ

    বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, মোদি সরকারের এই ৯ বছর পূর্তিতে এ রাজ্যে কমপক্ষে ১০০টি জনসভা করবে গেরুয়া শিবির। এই সব জনসভায় নেতাদের পাশাপাশি এলাকার প্রভাবশালীদের হাজির করা হবে। আয়োজন করা হবে চা চক্র এবং নৈশভোজেরও। জনসভাগুলিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ এবং দলীয় বিধায়কদেরও উপস্থিত থাকতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শীর্ষ নেতৃত্বের জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে জনসভাগুলির ব্যাপক প্রচার করতে হবে। তুলে ধরতে হবে মোদি সরকারের সাফল্যের সাতকাহনও। কর্মসূচি শুরু হবে ৩০ মে। শেষ হবে জুনের ৩০ তারিখে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বাংলায় মণ্ডলস্তরে ১০০টি জনসভা করতে হবে। সব লোকসভা কেন্দ্রে একত্রিত করতে হবে বুদ্ধিজীবীদের।

    জনসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশ

    সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তি, দেশের বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ, শিল্পী, শিল্পপতি এবং যুদ্ধের নায়কদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। জনসংযোগ বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। নির্দেশিকায় (BJP) বলা হয়েছে, জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে অন্তত ২৫০টি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে ২৯ মে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। উপস্থিত থাকবেন দলের বর্ষীয়ান নেতারাও।

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ৩০ মে থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মোদি সরকারের সাফল্যের প্রচার অভিযান চলবে। বিশেষভাবে পালন করা হবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বলিদান দিবস। তিনি বলেন, লোকসভাভিত্তিক সভার কথা বলা হলেও, মণ্ডলভিত্তিক সভায় জোর দিচ্ছি আমরা। বিধানসভাওয়াড়ি সব মোর্চাকে একত্রিত করে সংযুক্ত মোর্চার সম্মেলন করা হবে। সর্বশক্তি দিয়ে এই প্রচারে নামতে হবে আমাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে জনপ্রিয়তার নিরিখে সব চেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এ কথা আগেই জানিয়েছিল একটি পত্রিকা। নানা কারণে চিনের (China) সঙ্গে ভারতের (India) দূরত্ব তৈরি হলেও, চিনা নাগরিকদের কাছেও মোদির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল আবারও। শনিবার কোয়াড বৈঠক চলাকালীন মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তুঙ্গ জনপ্রিয়তা

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আপনার জন্য বড্ড সমস্যার মুখে পড়েছি। আগামী মাসেই ওয়াশিংটনে আপনার সঙ্গে নৈশাহারে যোগ দেব আমি। দেশসুদ্ধ লোক সেখানে আসতে চাইছে। আমাদের টিকিট ফুরিয়ে গিয়েছে। বাইডেন বলেন, এটা মোটেই হাসির কথা নয়। আপনি হয়তো ভাবছেন, আমি মজা করছি। আমার টিমকে জিজ্ঞাসা করুন। টিকিটের জন্য এত ফোন কল পেয়েছি যে বিশ্বাস করতে পারবেন না। কে না ফোন করেছে আমাকে! সিনেমার অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সবাই। আপনি এতটাই জনপ্রিয়।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা

    এদিন কার্যত মোদির (PM Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে দেখা যায় বাইডেনকে। মোদিকে মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার সম্বোধন করে তিনি অটোগ্রাফের খাতা এগিয়ে দেন মোদির দিকে। পরে বলেন, গণতন্ত্র যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা গোটা বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি। সব কিছুর ওপর আপনার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। কোয়াডে আমরা যা করছি, তাতেও আপনি প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট প্রভাব রয়েছে আপনার। সব কিছুতেই একটা পার্থক্য এনেছেন আপনি। এর পরেই হাসি হাসি মুখে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজকে বলতে শোনা যায়, সিউনিতে যে কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে ২০ হাজার মানুষের বসার জায়গা রয়েছে। সেই সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়ে আমার কাছে অনুরোধ এসেছে। সকলের একটাই দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজের চোখে একবার দেখতে চাই।

    আরও পড়ুুন: থানায় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ হতেই আত্মহত্যার চেষ্টা ভাইরাল হওয়া তৃণমূল নেতার

    দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কুর্সিতে বসার পর ২০১৯ সালে গুজরাটের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠান করেন মোদি। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেদিন যে বিপুল জনসমাগম দেখেছিলাম, তাতেই আপনার জনপ্রিয়তার একটা আন্দাজ হয়েছিল। সিডনিতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে সেটা বুঝতে পারছি। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই স্টেট ডিনারে মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP West Bengal: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    BJP West Bengal: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস দুয়েকের মধ্যেই হতে পারে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। দলের গোষ্ঠীকোন্দল সামাল দিতে ময়দানে নেমে পড়েছেন তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘নবজোয়ার যাত্রা’ নাম দিয়ে আক্ষরিক অর্থেই প্রমোদ ভ্রমণে বেরিয়েছেন তৃণমূলের যুবরাজ। এদিকে, নির্বাচনের আগে আমজনতার অভাব অভিযোগের কথা শুনতে পদযাত্রা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিজেপি (BJP West Bengal) যুব মোর্চা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রথম পর্যায়ে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার গ্রাম সম্পর্কিত অভিযান সুসম্পন্ন হয়েছে। এরপর ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রথম পর্বে নতুন অভিযান শুরু করবে।

    বিজেপির (BJP West Bengal) ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’… 

    এই অভিযান শুরু হবে জলপাইগুড়ি থেকে। জুন মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে এই পদযাত্রা কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায়ও। এই পর্বে ৫০টি বিধানসভা কেন্দ্রের ৫০০টি গ্রামে পৌঁছবে যুব মোর্চা। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, সব মিলিয়ে মোট ৫ হাজার কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করবে এই পদযাত্রা। ২০০টি গ্রামীণ বিধানসভা কেন্দ্রের হাজারটি গ্রাম পঞ্চায়েতে ও পাঁচ হাজার গ্রামে ঘুরবেন যুব মোর্চার নেতারা। শুনবেন মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা। ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’ নামের এই কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন যুব (BJP West Bengal) মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ। যোগ দেওয়ার কথা যুব মোর্চার সর্বভারতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্যেরও। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক, সাংসদ এবং নেতাও যোগ দেবেন ওই কর্মসূচিতে। কর্মসূচি যাতে সফল হয়, সেজন্য রাজ্যের ৪২টি লোকসভা এলাকার জন্য ৪২টি কমিটিও তৈরি করে ফেলেছে যুব মোর্চা।

    আরও পড়ুুন: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তত ২৫ কিলোমিটার রাস্তা দিয়ে যাবে বিজেপির (BJP West Bengal) ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’। পদযাত্রা চলবে ২১ দিন ধরে। এই কর্মসূচি পালনের সময় বড় ধরনের কোনও সভা হবে না। যেহেতু পদযাত্রার মূল লক্ষ্য আমজনতার অভাব-অভিযোগের কথা শোনা, তাই হবে পঞ্চায়েত সভা কিংবা হাট সভা। কর্মসূচি চলাকালীন বিজেপির সমর্থনে লেখা হবে দেওয়ালও। বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে ‘পদ্ম-বার্তা’। ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই কারণে এই মাসের শেষের দিক থেকে দেশজুড়ে ৫১টি বড় জনসভা করবে বিজেপি (BJP West Bengal)। সেই জনসভার মূল লক্ষ্য, গত ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরা। তার সঙ্গে অবশ্য ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’র কোনও সম্পর্কই নেই। তবে দুই কর্মসূচিই শুরু হচ্ছে মে মাসে। কী অদ্ভুত সমাপতন! 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament House: মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন হচ্ছে নয়া সংসদ ভবনের!

    Parliament House: মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন হচ্ছে নয়া সংসদ ভবনের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়ে গিয়েছে নির্মাণ কাজ। হয়ে গিয়েছে অন্দরসজ্জাও। উদ্বোধনের প্রহর গুণছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) স্বপ্নের সংসদ ভবন (Parliament House)। সূত্রের খবর, মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন করা হবে এই নয়া সংসদ ভবনের। ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন মোদি। ওই দিন বা তার আগে পরের কোনও একটি দিনে উদ্বোধন করা হবে নবনির্মিত সংসদ ভবনের। জানা গিয়েছে, নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন চলতি মাসে হলেও, সংসদের বাদল অধিবেশন সেখানে হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেই খবর।

    নয়া সংসদ ভবনের (Parliament House) আকৃতি…

    নয়া এই সংসদ ভবনের (Parliament House) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ব্যয় হয়েছে ৯৭০ কোটি টাকা। নয়া সংসদ ভবনটি হয়েছে ৬৫ হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে। ত্রিকোণাকৃতি এই সংসদ ভবনে রয়েছে বড় হলঘর, একটি লাইব্রেরি, গাড়ি রাখার জায়গা এবং একাধিক কমিটি কক্ষ। ভবনটি চারতলা। মূল অধিবেশন কক্ষে ১ হাজার ২২৪ জন সাংসদের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে সংসদের যৌথ অধিবেশনের সময় সমস্যা হবে না। অন্য সময় এখানে হবে লোকসভার অধিবেশন।

    নয়া সংসদ ভবনে সংবিধান হল নামে একটি বিরাট হল রয়েছে। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতার দিন ভারতের আকাশে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান কেমন ছিল, তা তুলে ধরা হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য’ কবিতার ইংরেজি অনুবাদও রয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে জমকালো কনস্টিটিউশন হল। এখানে রয়েছে ভারতের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য, খাওয়ার জায়গা। সংসদের দুই কক্ষ রাজ্যসভা ও লোকসভার কর্মীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে নয়া ইউনিফর্ম। ইউনিফর্মগুলি তৈরি করছে ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি।

    আরও পড়ুুন: বাজির আড়ালে বোমা! এগরায় বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের দাবি সুকান্ত-শুভেন্দুর

    নয়া সংসদ ভবনে (Parliament House) প্রবেশদ্বার রয়েছে তিনটি। এগুলি হল, জ্ঞানদ্বার, শক্তিদ্বার ও কর্মদ্বার। সাংসদ, ভিআইপি এবং ভিজিটরদের জন্যও আলাদা প্রবেশদ্বার রয়েছে। বিজেপি সূত্রে খবর, ৩০ মে থেকে মোদি সরকারের সাফল্য তুলে ধরে ব্যাপক প্রচার করবে বিজেপি। দেশজুড়ে হবে জনসভা। প্রচার কর্মসূচি চলবে এক মাস ধরে। এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন খোদ প্রধানমন্ত্রীও। ৩০ মে উদ্বোধনী সভায় যোগ দেবেন তিনি। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ওই এক মাসে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিজেপির হেভিওয়েট নেতাদের নিয়ে হবে ৫১টি জনসভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share