Tag: PM Modi

PM Modi

  • Narendra Modi: বাইডেন-সুনক নয়, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতা মোদি, বলছে আন্তর্জাতিক সমীক্ষা

    Narendra Modi: বাইডেন-সুনক নয়, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতা মোদি, বলছে আন্তর্জাতিক সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতারা নেই তাঁর জনপ্রিয়তার ধারেকাছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হোক অথবা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জনপ্রিয়তায় মোদিকে (Narendra Modi) টক্কর দিতে পারছেন না কেউই। রিপোর্ট বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতা হলেন নরেন্দ্র মোদি। বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের জনপ্রিয়তা নিয়ে সমীক্ষা চালায় একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। তাতে দেখা যাচ্ছে গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) পছন্দ করছেন ৭৬ শতাংশ মানুষই। ২৯ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর এর মধ্যে এই সমীক্ষার তথ্য সংগ্রহ করে ‘মর্নিং কনসাল্ট’ নামের  মার্কিন সংস্থা।

    বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মোদি

    তবে শুধুমাত্র ২০২৩ সালে ডিসেম্বর মাসেই নয়। এর আগেও একাধিক সংস্থার রিপোর্টে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থেকেছেন নরেন্দ্র মোদি। মার্কিন দেশে তাঁর বক্তব্য শুনতে উপচে পড়তো ভিড়। একই ছবি দেখা গিয়েছে অন্য দেশেও। দুবাই থেকে ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা— সর্বত্রই সমানভাবে জনপ্রিয় মোদি (Narendra Modi)। তা ফের প্রমাণ হল এই আন্তর্জাতিক রিপোর্টে।

    বিশ্বের বাকি রাষ্ট্রনেতারা কে কোন স্থানে?

    এদিকে এই সমীক্ষায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মেক্সিকোর অ্যান্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদর। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ৬৬ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে আছেন সুইৎজারল্যান্ডের অ্যালেইন বারসেট। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ৫৮ শতাংশ। এরপর তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ৪৯ শতাংশ। এরপরই তালিকায় আছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ৪৭ শতাংশ। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি রয়েছেন ষষ্ঠ স্থানে। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ৪১ শতাংশ। এই তালিকায় অষ্টম স্থানে আছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তালিকায় নবম স্থানে আছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁর গ্রহণযোগ্যতা মাত্র ৩৭ শতাংশ। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ঠাঁই পাননি প্রথম দশে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi:  “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi:  “এই জয় আমার নয়, টিম স্পিরিটের”, বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তিন রাজ্যে উড়েছে গৈরিক নিশান। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ে বিপুল ভোটে জিতে সরকারের দাবিদার বিজেপি। তিন রাজ্যে বিজয় কেতন ওড়ানোর যাবতীয় কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিচ্ছেন বিজেপি নেতারা।

    টিম স্পিরিটের জয়

    স্বভাবত বিনয়ী প্রধানমন্ত্রীর অবশ্য দাবি, এই জয় তাঁর নয়, এই জয় টিম স্পিরিটের। বৃহস্পতিবার বিজেপির পরিষদীয় দলের বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি ঢুকতেই শুরু হয় মোদি, মোদি স্লোগান। মালা পরিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে। সেখানেই তিনি টিম স্পিরিটের কথা বলেন। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি সরকারই ছিল। সেখানে যে ফের বিজেপি সরকারই হবে, তার ইঙ্গিত মিলেছিলে এক্সিট পোলেও। কংগ্রেসের দখলে ছিল রাজস্থান। এ রাজ্যের রাশ এবার এসেছে বিজেপির হাতে (PM Modi)।

    মোদি ম্যাজিক

    সচিন পাইলটের সঙ্গে অশোক গেহলটের দ্বন্দ্বের খেসারত দিতে হয়েছে কংগ্রেসকে। এই অন্তর্দ্বন্দ্বের পুরোদস্তুর সুফল কুড়িয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের হাত থেকে বিজেপি ছিনিয়ে নিয়েছে আরও একটি রাজ্য। সেটি হল, ছত্তিসগড়। বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের নাম জড়িয়েছে মহাদেব অ্যাপ কেলেঙ্কারির সঙ্গে। নির্বাচনের আগে প্রকাশ্যে চলে এসেছিল কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তার জেরে বিজেপির ছত্তিসগড় বিজয়ও হয়েছে অনায়াস। গোবলয়ের এই রাজ্যগুলিতে জয়ের মূল কারিগর যে প্রধানমন্ত্রী, প্রকাশ্যেই তা মানছেন বিজেপি নেতারা। তাঁদের সাফ কথা, তিন রাজ্য জয়ে কাজ করেছে মোদি ম্যাজিক। তার জেরেই এই তিন রাজ্যে কংগ্রেস ভেসে গিয়েছে জাস্ট খড়কুটোর মতো।

    আরও পড়ুুন: ‘জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করুন, হাতিয়ার নয়’ হাইকোর্টে ফের ধাক্কা রাজ্যের

    এদিন পরিষদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। মোদি-স্তুতি শুনে তিনি বলেন, “মোদি, মোদি করবেন না। এই জয় আপনাদের সকলের পরিশ্রমের ফল। এটা একটা টিম স্পিরিট।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিজেপি দ্বিতীয়বারের জন্য পুনর্নিবাচিত হয়েছে ৫৭ শতাংশ ক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে কংগ্রেসের পারফরমেন্স ২০ শতাংশের নীচে। আঞ্চলিক দলগুলির ক্ষেত্রে যা ৪৯ শতাংশের ক্ষেত্রে। বিজেপি তৃতীয়বারের জন্য পুনর্নির্বাচিত হয়েছে ৫৯ শতাংশ ক্ষেত্রে। যা কংগ্রেস কখনওই পারেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমায় মোদিজি বলে জনগণের থেকে দূরে সরিয়ে রাখবেন না।” ২২-২৫ জানুয়ারির মধ্যে হওয়া বিকশিত ভারত যাত্রায় অংশ নিতেও দলের মন্ত্রী-সাংসদদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Assembly Elections 2023: তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে? গুরুবারে ফের বৈঠকে বিজেপি নেতৃত্ব

    Assembly Elections 2023: তিন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পদে কে? গুরুবারে ফের বৈঠকে বিজেপি নেতৃত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্চে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে যোগ্য নেতাকে বসাতে হবে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। তাই মুখ্যমন্ত্রী পদে যোগ্য ব্যক্তিকে বসাতে গিয়ে খুব (Assembly Elections 2023) ভেবেচিন্তে পা ফেলছেন বিজেপি নেতৃত্ব। সেই কারণেই মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী কাদের করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করতে ফের একপ্রস্ত বৈঠকে বসছেন গেরুয়া নেতৃত্ব। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর দিল্লির বাসভবনে এক দফা বৈঠক হয়েছে  নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ-জেপি নাড্ডার।

    ফের বৈঠকে বিজেপি

    আজ, বৃহস্পতিবার ফের বৈঠকে বসছেন পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। দলীয় সূত্রে খরব, এদিনের বৈঠকে ফের যোগ (Assembly Elections 2023) দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। যোগ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড়ে জয়ী হয়েছে বিজেপি। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক সংখ্যা ১১৬। বিজেপি জয়ী হয়েছে ১৬৩টি আসনে। এ রাজ্যে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী পদের দৌড়ে রয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ পটেল ও নরেন্দ্র সিং তোমর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার নামও রয়েছে চর্চায়। ইতিমধ্যেই সাংসদ পদে ইস্তফা দিয়েছেন পটেল ও তোমর।

    চর্চায় রয়েছেন কারা

    রাজস্থান বিধানসভার আসন সংখ্যা ২০০। ১১৫টি আসনে জিতেছে বিজেপি। এ রাজ্যে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের পাশাপাশি চর্চায় রয়েছেন তিন সাংসদ মহন্ত বালকনাথ, দীয়া কুমারি ও রাজ্যবর্ধন রাঠোরের নাম। বালকনাথ ও রাঠোর ইতিমধ্যেই ইস্তফা দিয়েছেন সাংসদ পদে। বিজেপির দুই প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি ওপি মাথুর ও সতীশ পুনিয়ার কপালেও ছিঁড়তে পারে মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে। কেন্দ্রীয় গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং অর্জুনরাম মেঘওয়ালের পাশাপাশি লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার নাম নিয়েও চলছে জল্পনা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির পঞ্চায়েত অফিস ভাঙচুর! পুলিশকে সময় বেঁধে দিলেন শুভেন্দু

    ছত্তিসগড়ের ৯০টি আসনের মধ্যে ৫৪টি আসনে জিতে সরকার গড়ার দাবিদার বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রেণুকা সিং ও রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা বিলাসপুরের সাংসদ অরুণ সাউ। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিষ্ণুদেও সাই, প্রবীণ আদিবাসী নেতা তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী রামবিচার নেতাম ও অবসরপ্রাপ্ত আইএএস অফিসার ওমপ্রকাশ চৌধুরী। এঁদের মধ্যে কাদের মাথায় উঠবে মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিরোপা, তা জানা যাবে এদিন রাতে, বৈঠকের পর (Assembly Elections 2023)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, তিন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী পদে নতুন মুখ বিজেপির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরানোর চেয়ে নতুন মুখেই ভরসা বেশি তাঁর। তাই গোবলয়ের যে তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, সেই তিন রাজ্যেই এবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নতুন মুখকেই বেছে নিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নতুন বছরের মার্চ মাসের শেষের দিকে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। সেকথা মাথায় রেখেই নতুন কাউকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হতে পারে ওই তিন রাজ্যে।

    প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে বৈঠক

    এই রাজ্যগুলির কুর্সিতে কাকে বসানো হবে, তা নিয়ে বুধবার প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টা ধরে বৈঠক হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রবিবারই ফল ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের। এর মধ্যে কেবল তেলঙ্গানা ছাড়া বাকি তিন রাজ্যের রশি গিয়েছে বিজেপির হাতে। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিসগড়ের কুর্সিতে কাকে বসানো হবে, তা নিয়েই চলছে ম্যারাথন বৈঠক। 

    মুখ্যমন্ত্রী পদে কে কে?

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার অনেকে।এঁদের মধ্যে রয়েছেন মরুরাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে সিন্ধিয়াও। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকেও বসানো হতে পারে ওই পদে। আবার রামচন্দ্রের বংশধর দিয়া কুমারিকেও বসানো হতে পারে ওই পদে। মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, অর্জুন রাম মেঘওয়াল এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি সিপি জোশীও। মধ্যপ্রদেশের কুর্সিতে কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে বসিয়ে চমক দিতে পারেন বিজেপির শীর্ষ (PM Modi) নেতৃত্ব। কংগ্রেসের মেরুদণ্ড ভাঙতে বসানো হতে পারে সোনিয়ার দলের প্রাক্তনী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন প্রহ্লাদ প্যাটেল এবং নরেন্দ্র সিং তোমারও।

    আরও পড়ুুন: মহাদেব বেটিং অ্যাপকাণ্ডে মূল অভিযুক্তের বাবার দেহ উদ্ধারে রহস্য

    ছত্তিসগড়ের কুর্সিতে বসানো হতে পারে প্রাক্তন আইএএস আধিকারিক ওপি চৌধুরীকে। দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমণ সিংহ এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতি অরুণকুমার সাউ-ও। এর আগে উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে যোগী আদিত্যনাথকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেবার কেউ ভাবতেই পারেননি, রাজনীতিতে আনকোরা নাথ সম্প্রদায়ের এই যোগীকেই বসানো হবে মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। এবারও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) তেমন কোনও চমক দিতে পারেন বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2024 LS Polls: ১২ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, কংগ্রেস মাত্র তিনে! প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘হ্যাটট্রিক’ কি সময়ের অপেক্ষা?

    2024 LS Polls: ১২ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি, কংগ্রেস মাত্র তিনে! প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘হ্যাটট্রিক’ কি সময়ের অপেক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (2024 LS Polls) কয়েক মাস আগে তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোটে বিজয় নিশান উড়িয়ে দেশের রাজনৈতিক ময়দানে নিজদের কর্তৃত্ব প্রমাণ করেছে বিজেপি (BJP)। শুধু কথার কথা নয় তা। পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে দেশের ২৮টি রাজ্যের মধ্যে ১২টিতেই শাসক বিজেপি। আরও চারটি রাজ্যে জোট বেঁধে শাসক শিবিরে রয়েছে গেরুয়া শিবির। অন্যদিকে, শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেসের শাসিত রাজ্যের সংখ্যা মাত্র ৩— কর্নাটক, হিমাচল প্রদেশ ও সদ্য জয় করা তেলঙ্গানা।

    কী বলছে পরিসংখ্যান

    একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের করা পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি কেন্দ্রে ক্ষমতায় প্রথমবার আসার পর কীভাবে ধীরে ধীরে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে গেরুয়া-ঝান্ডা। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসের সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী, বিজেপি-শাসিত রাজ্যগুলি দেশের মোট ভূমি এলাকার ৫৮ শতাংশ এবং মোট জনসংখ্যার ৫৭ শতাংশ নিয়ে গঠিত। অন্যদিকে, বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলি দেশের মোট ভূমি এলাকার ৪১ শতাংশ এবং মোট জনসংখ্যার ৪৩ শতাংশ নিয়ে গঠিত।

    মোদির মুখে ‘হ্যাটট্রিক’ তত্ত্ব

    ওই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিজেপির (BJP) এই তিন রাজ্য যথা— মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিসগড় জয় লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় প্রভাব ফেলবে জনমানসে এবং রাজনৈতিক রণাঙ্গণে। ফলাফল বের হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেই দিয়েছেন, ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে (2024 LS Polls) বিজেপি যে ‘হ্যাটট্রিক’ করতে চলেছে, তা নিশ্চিত করেছে বিধানসভা নির্বাচনে দলের এই ‘হ্যাটট্রিক’। তিন রাজ্যে দলের জয়কে সুশাসন ও স্বচ্ছতার প্রতিফলন হিসেবে তুলে ধরেন তিনি।

    অর্ধেক লোকসভা বিজেপির দখলে

    এই তিন রাজ্য জয়ের ফলে, লোকসভার নিরিখে ৫৪৩ আসনের প্রায় অর্ধেক বিজেপির (BJP) দখলে। ২০১৪ সালে, যখন প্রথমবার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসেন নরেন্দ্র মোদি, তখন দেশের কয়েকটি রাজ্যে শাসক ছিল বিজেপি। যার মধ্যে রাজস্থান, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, গোয়া ও ছত্তিসগড় অন্যতম। সেখানে থেকে বিজেপি ধীরে ধীরে নিজেদের জমি শক্ত করেছে এবং প্রসারিত করেছে। এখন একক-সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং জোট মিলিয়ে ১৬টি রাজ্যের শাসনে বিজেপি। নরেন্দ্র মোদি হতে চলেছেন দেশের সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদ ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী (2024 LS Polls)।

    উল্লেখযোগ্য উত্তর-পূর্বাঞ্চল

    তবে, বিজেপির (BJP) এই বিজয় যাত্রার অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হল, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে দলের নিশান প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হওয়া। ২০১৪ সালে, দেশের এই অংশে বিজেপির তেমন কোনও উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। কিন্তু, এখন তিন রাজ্যে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে সরকার পরিচালনার দায়িত্বে বিজেপি। আরও তিন রাজ্যে জোট সরকার গড়ে ক্ষমতাসীন গেরুয়া-শিবির।

    ছন্নছাড়া বিরোধী শিবির

    একদিকে যখন বিজেপি (BJP) বাড়ছে, তখন বিরোধী শিবিরে ছন্নছাড়া দৃশ্য। একা না পেরে বিজেপির মোকাবিলা করতে ২৬ বিরোধী দল জোট বাঁধার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই, সেই জোটে চিড়। সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে জোটের বৃহত্তম দল কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছে। তাতে গ্র্যান্ড-ওল্ড পার্টিকে খুবলোতে শুরু করেছে শরিক দলগুলি। এই পরিস্থিতিতে, তারা করবে মোদির মোকাবিলা! ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে (2024 LS Polls) বিজেপির হ্যাটট্রিক যে হচ্ছেই, সত্যিই তা একপ্রকার নিশ্চিত। প্রধানমন্ত্রী তা বলেই দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র দিনেই প্রাইমারি টেট! ক্ষোভ জমছে পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও

    PM Narendra Modi: ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র দিনেই প্রাইমারি টেট! ক্ষোভ জমছে পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ছিল প্রাইমারি টেট পরীক্ষা হবে ১০ ডিসেম্বর। পরীক্ষা যখন দোরগোড়ায়, তখনই কোনও কারণ ছাড়াই বদলে দেওয়া হল টেট পরীক্ষার দিন! পরীক্ষা হবে ২৪ ডিসেম্বর। ঘটনাচক্রে এদিনই ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠে’র আসরে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বিজেপির অভিযোগ, রাজনীতি করতেই পর্ষদ বেছে বেছে পরীক্ষার দিন ফেলেছে ২৪ ডিসেম্বর। গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে ব্যাঘাত ঘটাতেই এটা করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদেরও একাংশের বক্তব্য, বেছে বেছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানের দিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার দিন ফেলে আদতে তাঁদেরই হেনস্থা করতে চাইছে রাজ্য সরকার।

    ২৪ ডিসেম্বর গীতাজয়ন্তী

    ২৪ ডিসেম্বর, রবিবার গীতাজয়ন্তী। দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এ রাজ্যে এতদিন দিনটির বিশেষত্বের কথা জানতেন হাতে গোণা কয়েকজন। এবার অবশ্য হইচই পড়ে গিয়েছে এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে। এর প্রথম কারণ, এক লক্ষ মানুষ গীতা পাঠ করবেন সমবেত কণ্ঠে। আর দ্বিতীয়ত, অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই গীতা পাঠকদের পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠান চাক্ষুষ করতেও ভিড় করবেন প্রচুর মানুষ (PM Narendra Modi)। এঁদের মধ্যে ধর্মপ্রাণ মানুষ যেমন থাকবেন, তেমনি থাকবেন অনুসন্ধিৎসুরাও।

    সমস্যায় পড়তে পারেন পরীক্ষার্থীরা

    প্রধানমন্ত্রী শহরে আসবেন। তাই এদিন যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তার ওপর ব্রিগেডে এদিন ভিড় হবে লক্ষাধিক মানুষের। যেহেতু দিনটি রবিবার, তাই যানবাহন চলে কম। এই জোড়া ফলায় সমস্যায় পড়তে পারেন টেট পরীক্ষার্থীরা। বিশেষত, এদিন যাঁরা পরীক্ষা দিতে আসবেন কলকাতায়। তাছাড়া যাঁরা পরীক্ষা দেবেন, তাঁদের অনেকেই বঞ্চিত হবেন এই মহতী অনুষ্ঠানের সাক্ষী হওয়া থেকে। তাই ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে পরীক্ষার্থীদেরও একাংশের মধ্যে। যেহেতু অনেক আগে থেকেই লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আয়োজন করেছেন উদ্যোক্তারা, প্রস্তুতিও শেষের পথে, তাই অনুষ্ঠানের দিন বদল করতে রাজি নন তাঁরা। এদিকে, রাজ্য সরকারও ওই দিনেই পরীক্ষা নিতে বদ্ধপরিকর। স্বাভাবিকভাবেই যার খেসারত দিতে হতে পারে পরীক্ষার্থীদের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    সংগঠনের সহ-সভাপতি রিষড়া প্রেম মন্দিরের সন্ন্যাসী নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারি বলেন, “অনেক আগে থেকে আমাদের কর্মসূচি ঠিক করা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) যে আসবেন, সেটাও চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। তাই আমাদের পক্ষে দিন বদল করা সম্ভব নয়।” বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “এ রাজ্যের শাসক দল ও মুখ্যমন্ত্রী যে সনাতন ধর্ম বিরোধী, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়ে সনাতন ধর্মের একটি কর্মসূচির দিনের করাটা, তাঁর সেই মনোভাবেরই পরিচায়ক।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Narendra Modi: ‘তিসরি বার মোদি সরকার’, লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী ঢুকতেই হর্ষধ্বনি বিজেপি সাংসদদের

    Narendra Modi: ‘তিসরি বার মোদি সরকার’, লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী ঢুকতেই হর্ষধ্বনি বিজেপি সাংসদদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (Narendra Modi) ঝড়ে ডুবেছে কংগ্রেসের জাহাজ! গতকালই তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয় পায় বিজেপি। গতকাল তিন রাজ্যের সেই জয়ের উল্লাস এদিন যেন আছড়ে পড়ল নয়া সংসদ ভবনে। শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিনেই এই জয়ের জন্য নরেন্দ্র মোদিকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানালেন বিজেপি সাংসদরা। তাঁরা স্লোগান দিতে থাকেন ‘তিসরি বার মোদি সরকার, বার বার মোদি সরকার’।

    লোকসভায় প্রধানমন্ত্রীকে দেখে রাজকীয় অভ্যর্থনা

    প্রধানমন্ত্রী সংসদে ঢোকার পর নিজের আসনে বসতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং সাংসদরা মিলে শুরু করেন হর্ষধ্বনি। মোদির (Narendra Modi) পাশে ছিলেন অমিত শাহ ও রাজনাথ সিং। প্রথমে একদল বলতে থাকে, ‘তিসরি বার মোদি সরকার’ সেটার ছন্দমিল করে অপর দল বলে, ‘বার বার মোদি সরকার’।

    বিদেশি সংবাদমাধ্যমও বলছে, ক্ষমতায় ফিরছেন মোদি  

    বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভার ভোট। তার আগে সেমিফাইনালে মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপির এই বিপুল জয়, তাঁর ক্ষমতায় আসার পথকে অনেকটাই মসৃণ করে দিল। তৃতীয়বার তাঁর প্রধানমন্ত্রী হতে কোনও বাধা রইল না বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সোমবারই বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামও ছিলেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা ভোটে যেন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠলেন মোদি এবং ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে কংগ্রেস, ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ থেকে ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’, ‘রয়টার্স’ প্রত্যেকেই এই সুরে কথা বলেছে।

    ক্ষমতায় ফের মোদি?

    প্রসঙ্গত, উত্তর ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য এখন বিজেপির দখলে। তথ্য বলছে, এই রাজ্যগুলি থেকে রয়েছে লোকসভার নির্ণায়ক আসন। এখানটাতেই অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। গতকালের ফলাফল থেকে স্পষ্ট যে মধ্যপ্রদেশে ব্যবধান যেমন বেড়েছে জয়ের, তেমনই কংগ্রেসের হাতে থাকা রাজস্থান এবং ছত্তিসগড়কেও ছিনিয়ে নিয়েছে মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mary Millben: তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, বিশ্বখ্যাত গায়িকার কণ্ঠেও মোদি-প্রশস্তি

    Mary Millben: তিন রাজ্যে উড়েছে বিজেপির বিজয় কেতন, বিশ্বখ্যাত গায়িকার কণ্ঠেও মোদি-প্রশস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বরের পর ডিসেম্বর। মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে ফের একবার মোদি-স্তুতি ঝরে পড়ল অ্যাফ্রো-মার্কিন গায়িকা তথা নামী অভিনেত্রী মেরি মিলবেনের গলায় (Mary Millben)। তিন রাজ্যে বিজেপির জয়ের নেপথ্যের কারিগর যে তিনিই, তাও জানান এই গায়িকা।

    বিজেপির বিজয় নিশান

    নভেম্বরে শেষ হয়েছে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড়, তেলঙ্গানা ও মিজোরামের বিধানসভা নির্বাচন। এর মধ্যে মিজোরাম বাদে বাকি চার রাজ্যের ফল ঘোষণা হয়েছে রবিবার। আজ, সোমবার গণনা চলছে মিজোরাম বিধানসভা নির্বাচনের ভোট। রবিবার যে চার রাজ্যের ফল ঘোষণা হয়েছে, তার মধ্যে তিনটিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দলের মুখরক্ষা হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। তিন রাজ্যে বিজেপির বিজয়-কেতন ওড়ার যাবতীয় কৃতিত্ব দলীয় নেতৃত্বও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সুশাসনকে। এবার প্রায় একই স্বর শোনা গেল বিশ্বখ্যাত এই গায়িকার গলায় (Mary Millben)।

    গায়িকার কণ্ঠে মোদি-স্তুতি

    জয়ের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে মিলবেন লিখেছেন, “ভারতে আজ নির্বাচনের ফল বেরিয়েছে। বিজেপি রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয়ী হয়েছে। ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিপুল জয়েরই বার্তা দিয়েছে এই ফল।” তিনি এও লিখেছেন, “ভারত-আমেরিকা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের জন্য উনিই শ্রেষ্ঠ নেতা।”

    মিলবেনের কণ্ঠে মোদি-প্রশস্তি শোনা গিয়েছিল আগেও। ফিরে যাওয়া যাক জুন মাসে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আহ্বানে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই অনুষ্ঠানে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত ‘জন-গণ-মন’ গেয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন এই অ্যাফ্রো-মার্কিন গায়িকা। প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধাও জানিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সনাতন ধর্মকে সম্মান না জানানোর পরিণতি’’! কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ ভেঙ্কটেশ প্রসাদের

    মোদি ও মিলবেনের এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা প্রদর্শন যে নিছক ফোটো-সেশনের জন্য নয়, তা বোঝা গিয়েছিল আরও তিন মাস পরে। সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে আয়োজন হয়েছিল জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের। এই সম্মেলনে আফ্রিকান ইউনিয়নকে জি২০-র সদস্য পদ দেওয়ার প্রস্তাব দেয় ভারত। তখনও মিলবেন কণ্ঠে মোদি-প্রশস্তি শুনেছিল তামাম বিশ্ব। ভিডিও-বার্তায় এই গায়িকা-অভিনেত্রী (Mary Millben) বলেছিলেন, “জি২০-তে আফ্রিকান ইউনিয়নকে সদস্য হিসেবে অন্তর্গত করার প্রস্তাব দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনেক ধন্যবাদ।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “জয়ী হয়েছে সব কা সাথ, সবকা বিকাশের ভাবনা”, প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গেরুয়া ঝড়। নেপথ্যের কারিগর তিনিই। তার পরেও জনতার কাছে নতজানু হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় বিজেপির সদর দফতরে তিনি এলেন। মঞ্চে উঠেই জয়গান গাইলেন ‘সব কা সাথ সবকা বিকাশের’।

    সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ সব কা সাথ সবকা বিকাশের ভাবনা জিতেছে। আজ সততা জিতেছে। সমস্ত ভোটারদের প্রণাম করি। মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ের মানুষ বিজেপিকে ভালবাসা দিয়েছে। তেলঙ্গনায়ও বিজেপির প্রতি সমর্থন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। আমাদের সৌভাগ্য যে এত ভালবাসা পেয়েছি, বিশ্বাস পেয়েছি। এরপর আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল। আজও আমার মনে এই ভাবনা রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই নির্বাচনে দেশকে জাতি দিয়ে ভাগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম ৪ জাতি আমার জন্য সব থেকে বড়। নারী, যুবক, কৃষক ও গরিব পরিবাররা আমাদের ওপর ভরসা রেখেছে। এই চার জাতিকে শক্ত করলেই দেশ শক্ত হবে। এই চার জাতিই বিজেপির ওপর ভরসা রেখেছে। এই জয়ে মহিলারা নিজেদের জয় দেখছেন।”

    “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিক”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের হ্যাট্রিক চব্বিশের হ্যাট্রিককে নিশ্চিত করেছে। অনিয়ম, তোষণ ও পরিবারতন্ত্র নিয়ে সাধারণ মানুষ জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। কেন্দ্র সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই মানুষ সমর্থন করছে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানুষ ভোটবাক্সে জবাব দিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় চলে এসেছে ‘ইন্ডি’ জোটও। তিনি বলেন, “যারা দুর্নীতিগ্রস্তদের সঙ্গে জোট বাঁধছে তাদের জবাব দেবে মানুষ।” উন্নয়নের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনার স্বপ্ন আমার সংকল্প। আপনাদের স্বপ্নপূরণ আমাদের সংকল্প তপস্যা। আজ গ্রামে গ্রামে অপটিক্যাল ফাইবার পৌঁছেছে। সমস্ত গরিব মানুষকে আগামী পাঁচ বছর বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে। প্রতিটি বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে। আজ দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি পিছনে হঠতে শিখিনি।”

    আরও পড়ুুন: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    তিনি (PM Modi) বলেন, “ভারতের মানুষ স্থায়ী সরকার চান। স্থায়িত্ব চান সবাই। ভারতের কোনও নাগরিক আমাদের উন্নয়নযাত্রায় পিছিয়ে পড়বেন না। সবার জন্য সরকার। সবার জন্য উন্নয়ন। সবাই বলছে, মোদির গ্যারান্টি দেওয়া গাড়ি সবার দ্বারে দ্বারে আসছে। দেশের সফলতার গাড়ি হবে। এটাও মোদির গ্যারান্টি। যেখানে বিশ্বাস খতম হয়, সেখানে মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    Assembly Election Result: পদ্মময় গোবলয়ের তিন রাজ্য, কেবল দক্ষিণেই মুখরক্ষা কংগ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি ম্যাজিকে আরও একবার বেআব্রু হয়ে গেল কংগ্রেসের হাঁড়ির হাল। সবে মাত্র গান্ধী পরিবারের প্রত্যক্ষ ছত্রছায়া থেকে বেরিয়ে নয়া সভাপতি পেয়েছে দল। দলীয় নেতা-কর্মীদের ভোটে মল্লিকার্জুন খাড়গে হয়েছেন সভাপতি। তার পরেও যে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হয়নি, রবিবাসরীয় সন্ধেয় ফের একবার প্রমাণ মিলল তার।

    চার রাজ্যের ফল

    এদিন গণনা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। তাতে দেখা গিয়েছে তিনটি রাজ্যের রশি যাচ্ছে বিজেপির (Assembly Election Result) হাতে। মাত্র একটির রাশ যাচ্ছে ‘হাতে’। আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে কংগ্রেসের এই হালে কর্মী-সমর্থকরা হতাশ হবেন, তা বলাই বাহুল্য। কংগ্রেসের এহেন ফলের পর বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের ‘ইন্ডি’ জোট আদৌ টিকবে কিনা, সে প্রশ্নও উঠে গেল।

    পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও

    গোবলয়ের তিন রাজ্যের রাশই গিয়েছে পদ্ম শিবিরের হাতে। মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৩০। ম্যাজিক ফিগার ১১৬। এর মধ্যে বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১৬৭টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটা ৬২টি। আর অন্যদের ক্ষেত্রে একটি। পাশা উল্টেছে রাজস্থানেও। সেখানেও কংগ্রেসের বিদায় ঘণ্টা বাজিয়েছে বিজেপি। ২০০ আসনের এই রাজ্যে নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯টিতে। কংগ্রেস প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় নির্বাচন হয়নি একটি আসনে। এখানে আপাতত সরকার গড়তে প্রয়োজন ১০০টি আসন। এর মধ্যে বিজেপি (Assembly Election Result) এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ১১৫টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ৬৯। বিএসপির ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ২।

    রাজ্যের নাম মোট আসন নিরঙ্কুশ সংখ্যা বিজেপি এগিয়ে/জয়ী

    কংগ্রেস

    এগিয়ে/ জয়ী

    বিআরএস

    এগিয়ে/ জয়ী

    অন্যান্য
    রাজস্থান ২০০ ১০১ ১১৫ ৬৯  
    মধ্য প্রদেশ ২৩০ ১১৬ ১৬৭ ৬২
    ছত্তিসগড় ৯০ ৪৬ ৫৪ ৩৬
    তেলঙ্গানা ১১৯ ৬০ ৬৪ ৩৯

     

    ৯০ আসনের ছত্তিশগড়েও ধরাশায়ী কংগ্রেস। সরকার গড়তে এখানে প্রয়োজন ৪৬টি আসন। অথচ বিজেপি এগিয়ে কিংবা জিতে গিয়েছে ৫৪টি আসনে। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৬। অন্য কেউই দাঁত ফোটাতে পারেনি এ রাজ্যে।

    কংগ্রেসের মুখরক্ষা কেবল তেলঙ্গনায়। এ রাজ্যে বিধানসভার আসন সংখ্যা ১১৯। ম্যাজিক ফিগার ৬০। এর মধ্যে ৬৪টি কেন্দ্রে কংগ্রেস এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে। শাসক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)-র ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৩৯। বিজেপি এগিয়ে কিংবা জয়ী হয়েছে ৮টি আসনে। এআইএমআইএম এগিয়ে বা জয়ী হয়েছে ৭টি কেন্দ্রে। অন্যরা একটিতে। দলের এহেন ফলে গেরুয়া শিবিরে (Assembly Election Result) যেখানে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের ছবি, সেখানে মুখ ব্যাজার করে রয়েছে সোনিয়ার দল।

    কে যেন বলেছিলেন, “মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়!”

    আরও পড়ুুন: ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি’’, তিন রাজ্যে জয়ের পর ট্যুইট বার্তা মোদির

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share