Tag: PM Modi

PM Modi

  • JP Nadda: দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গ সফরে নাড্ডা, জেনে নিন কর্মসূচি   

    JP Nadda: দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গ সফরে নাড্ডা, জেনে নিন কর্মসূচি   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বেই আস্থা রেখেছেন  অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর পারফরমেন্সে খুশি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। সেই কারণে মঙ্গলবারই সভাপতি পদে মেয়াদ বৃদ্ধি হয়েছে জেপি নাড্ডার (JP Nadda)। দ্বিতীয়বারের জন্য দলের দায়িত্ব পেয়েই বঙ্গ সফরে আসছেন বাংলার জামাই জেপি নাড্ডা। দলের সর্বভারতীয় সভাপতিকে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত বিজেপির বঙ্গ বাহিনী।

    কর্মসূচি…

    বুধবার রাতে কলকাতা বিমানবন্দরে নামছেন জেপি নাড্ডা। তাঁকে স্বাগত জানাতে যাবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। সেখান থেকে তিনি যাবেন নিউটাউনের একটি হোটেলে। বৃহস্পতিবার তাঁকে সংবর্ধনা দেবে বঙ্গ বিজেপি। পরে নাড্ডা (JP Nadda) যাবেন নদিয়ায়। ইসকন মন্দিরে পুজো দেবেন তিনি। এদিন বেলা ১২টায় বেথুয়াডহরি জুনিয়র ইস্টবেঙ্গল ময়দানে প্রকাশ্য জনসভায় অংশ নেবেন তিনি। সেই সভায় বঙ্গ বিজেপির সমস্ত পদাধিকারীকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। বিজেপি সূত্রে খবর, নাকাশিপাড়ায়ই কোথাও দলের পদাধিকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন নাড্ডা। তাঁর নিরাপত্তারক্ষীদের অনুমোদন সাপেক্ষে সেই বৈঠক হতে পারে নদিয়ারই কোনও দলীয় দফতরে। সেখানেই সংগঠন ও রণকৌশল নিয়ে রাজ্য নেতৃত্বকে বার্তা দেওয়ার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    প্রথমে ঠিক ছিল, ১৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার এ রাজ্যে দুটি সভা করবেন নাড্ডা (JP Nadda)। একটি সভা হওয়ার কথা ছিল হুগলির আরামবাগে, অন্যটি কৃষ্ণনগর লোকসভার কোনও একটি জায়গায়। আবহাওয়ার কারণে সেই কর্মসূচি কেটেছেঁটে করা হয়েছে একটি। পরে জানা যায়, কৃষ্ণনগর লোকসভার অন্তর্গত নাকাশিপাড়ায়ই সভা করবেন নাড্ডা। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। মধ্য এপ্রিলে হতে পারে এই নির্বাচন। ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রাজ্যের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই। নানা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় ব্যাকফুটে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। অ্যাডভান্টেজ বিজেপি। সেই সুযোগটাই কাজে লাগাতে চাইছে কেন্দ্রের শাসক দল। গেরুয়া শিবিরের লক্ষ্য হল, বুথ স্তরে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি। এটা করতে পারলে একদিকে যেমন লাভ হবে পঞ্চায়েত ভোটে, তেমনি সারা হয়ে থাকবে লোকসভা নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজটিও। এদিনের সভায় বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বকে সেই বার্তাই নাড্ডা দিতে পারেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এদিকে, বুধবারই কলকাতায় আসার কথা সুনীল বনশলের। আসছেন মঙ্গল পাণ্ডে, আশা লাকড়ারাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mithun Chakraborty: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, বেকায়দায় পড়া তৃণমূলকে জব্দ করতে আসরে মিঠুন

    Mithun Chakraborty: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, বেকায়দায় পড়া তৃণমূলকে জব্দ করতে আসরে মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির চোখে এখনও তিনি সুপার স্টার। সম্প্রতি প্রজাপতি সিনেমাও নানা কারণে মাইলেজ দিয়েছে তাঁকে। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তাঁর সমালোচনায় মুখর হয়েছেন। তবে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁর সহ অভিনেতা তথা শাসক দলের নেতা অভিনেতা দেব (Deb)। এহেন মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chakraborty) জনপ্রিয়তাকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অন্যতম হাতিয়ার করতে চাইছে পদ্ম শিবির (BJP)। ইতিমধ্যেই গ্রাম বাংলায় একপ্রস্ত প্রচার করে ফেলেছেন মিঠুন। আজ, বুধবার থেকে দ্বিতীয় দফার প্রচারে নামবেন তিনি। এদিন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে জনসভা করবেন মহাগুরু। মিঠুনের সঙ্গে থাকবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল সহ অন্য নেতৃবৃন্দ। এদিন এলাকায় প্রতিবাদ মিছিলেও অংশ নেবেন ‘অন্যায় অবিচারে’র নায়ক। পরে যোগ দেবেন ওই জেলারই দলের সাংগঠনিক বৈঠকে। কারণ মিঠন দলের ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্যও বটে।

    পঞ্চায়েত নির্বাচন…

    দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষের পরে পরেই হতে পারে এই নির্বাচন। নানা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় এবার রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল বেশ খানিকটা ব্যাকফুটে। তাই এখনই শক্তি বাড়িয়ে নেওয়ার সময়। রাজনৈতিক মহলের মতে, শাসক দল ব্যাকফুটে চলে যাওয়ায় অ্যাডভান্টেজ বিজেপি। এর সঙ্গে ‘মহাগুরু’র ((Mithun Chakraborty)) ইমেজ যোগ হলে বিজেপির জয় হবে অনায়াস। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে যা পদ্ম শিবিরকে বাড়তি মাইলেজ দেবে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: ভোটের আশা না করেই মুসলিমদের সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়ান! বিজেপি কর্মীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এই লক্ষ্যেই গত নভেম্বর মাসের আগেও জনসংযোগের লক্ষ্যে মিঠুনকে প্রচারের কাজে লাগিয়েছে বিজেপি। গত ২৩ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত মিঠুন দক্ষিণবঙ্গে একাধিক সভা করেছেন। বিজেপির সেই সভাগুলিতে ভিড় ছিল উপচে পড়ার মতো। বিজেপির সভায় ভিড় দেখে চোখ কপালে ওঠে তৃণমূলের। তার পরেই প্রজাপতি সিনেমা নিয়ে তীব্র আক্রমণ শানান তৃণমূল নেতৃত্ব। যার জবাব দিয়েছেন মিঠুনও। বিজেপি সূত্রের খবর, বুধবার বাসন্তীর পর জেলায় জেলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারের কাজেও লাগানো হবে মিঠুনকে। দিন দুয়েক আগে বঙ্গ বিজেপির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বাংলায় বিজেপি নেতাকর্মীরা যেভাবে লড়ছেন, তাকে উৎসাহিত করেছেন তিনি। বলেছেন, লড়াই চলবে। সেই লড়াইয়ের লক্ষ্যেই কোমর কষে মাঠে নেমে পড়েছেন বিজেপির বঙ্গ বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • BJP National Executive: মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন বিরোধীরা, দাবি বিজেপির গৃহীত প্রস্তাবে

    BJP National Executive: মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন বিরোধীরা, দাবি বিজেপির গৃহীত প্রস্তাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা বিষয়ে সরকারের বিরুদ্ধে নঞর্থক প্রচার করছেন বিরোধীরা। ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। সোমবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে যে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে, তাতে আক্রমণ করা হয়েছে বিরোধীদের। সোমবার দিল্লির এনডিএমসি কনভেনশন সেন্টারে শুরু হয়েছে দুদিন ব্যাপী দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ওই বৈঠকে যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, নিতিন গড়কড়ি, জেপি নাড্ডা প্রমুখ। বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন এদিনের বৈঠকে। সূত্রের খবর, বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে যে প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে, তাতে আক্রমণ করা হয়েছে বিরোধীদের। নানা বিষয়ে বিরোধী দলগুলি ভুল প্রচার করছে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করছে বলে এদিনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক কিছু রায়েও বিরোধীদের এই কর্মকাণ্ড ধরা পড়েছে।

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক…

    এদিন জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে এই প্রস্তাব পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ সংবাদ মাধ্যমকে জানান কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রীর এই প্রস্তাব সমর্থন করে উত্তর প্রদেশের উপ মুখ্যমন্ত্রী কেশব প্রসাদ মৌর্য এবং কর্নাটকের মন্ত্রী গোবিন্দ কারজল। রিজিজু উপজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। আর মৌর্য পিছিয়ে পড়া শ্রেণির। তিনি শিডিউল কাস্ট সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি।

    এদিনের বৈঠকে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ জানান, বিরোধীরা সরকারের বিরুদ্ধে নানা নঞর্থক প্রচার করেছে। এর মধ্যে রয়েছে রাফাল যুদ্ধবিমান, পেগাসাস, সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্ট, ডিমনিটাইজেশন এবং ইডব্লুএস (EWS)। এগুলি সম্পর্কে জনগণকে ভুল বুঝিয়েছেন বিরোধীরা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গায়ে কেউ কলঙ্কের কালি ছিটোতে পারবেন না। তিনি দেশের স্বার্থেই কাজ করে চলেছেন। তাঁর নেতৃত্ব বিশ্বব্যাপী সমাদৃতও হয়েছে। নির্মলা বলেন, মোদির নেতৃত্বে ভারতের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে। প্রস্তাবে (BJP National Executive) গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে দলের ব্যাপক জয় নিয়েও প্রশংসা করা হয়েছে। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি হারলেও, সেখানে তারা বিজয়ী দল কংগ্রেসের চেয়ে মাত্র এক শতাংশ ভোট কম পেয়েছে।

     

  • Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর হিসেবে ভবিষ্যতে আমাদের একটি বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। মানবতার তিন চতুর্থাংশ আমাদের দেশে বাস করে। বিশ্বের উন্নতির জন্য আমাদেরও সমান কণ্ঠস্বর থাকা উচিত। ভয়েস অফ গ্লোবাল সাউথ সামিটের উদ্বোধন করতে গিয়ে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর দ্বিতীয় তথা শেষ দিনের সমাপ্তি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসংঘ (UN), বিশ্বব্যাঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন। তিনি বলেন,আন্তর্জাতিক স্থলভাগের দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় উন্নতিকামী বিশ্বের উদ্বেগ বাড়ছে। উন্নয়ন, বিকাশ আমাদের সর্ব প্রথম লক্ষ্য। অথচ ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে আমরা সেই লক্ষ্য থেকে সরে গিয়েছি। যার কারণে তামাম বিশ্বে বেড়ে গিয়েছে খাদ্য, জ্বালানি, রাসায়নিক সার ও অন্যন্য জিনিসপত্রের দাম।

    মোদি উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের প্রধান আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সংস্কার সাধন প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, ব্রেট্টন উডস ইনসটিটিউশনস (বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সংস্কার সাধন প্রয়োজন উন্নতিকামী দেশগুলির স্বার্থেই। এগুলি একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করে। তিনি বলেন, ভারত যে জি-২০-র সভাপতিত্বের সুযোগ পেয়েছে, সেখান থেকে চেষ্টা করা হবে গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলি তুলে ধরার।

    আরও পড়ুুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে একশোটিরও বেশি দেশকে কোভিড টিকা দিয়ে সাহায্য করেছে ভারত। তাই প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরোগ্য মৈত্রী প্রজেক্ট চালু করার আশ্বাসও দেন। মোদি বলেন, গ্লোবাল সাউথ ইয়ং ডিপ্লম্যাটস ফোরামে আমাদের বিদেশ মন্ত্রকের ইয়ুথফুল অফিসারদের যুক্ত করার প্রস্তাব দিচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নতিকামী দেশগুলির পড়ুয়ারা যাতে ভারতে উচ্চশিক্ষা নিতে পারে, তাই চালু করা হবে ভারত গ্লোবাল সাউথ স্কলারশিপ। গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স প্রতিষ্ঠার কথাও এদিন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, এটা ঘোষণা করতে পেরে আমি আনন্দিত যে ভারত গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স স্থাপন করবে। গ্লোবাল সাউথের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির ছেলেমেয়েরা এখানে গবেষণা করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা স্পেস টেকনলজি ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে পদক্ষেপ করেছি। তিনি বলেন, আমরা গ্লোবাল সাউথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ চালু করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেভাবে বাংলায় বিজেপি (BJP) কর্মীরা লড়াই করছেন, তা প্রশংসনীয়। সোমবার বঙ্গ বিজেপির কর্মীদের এই ভাষায়ই প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, লড়াই চলবে। দিল্লিতে জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে এই বার্তাই দেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সারা দেশের নেতাদের সামনে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলার কর্মী-সমর্থকদের যতই প্রশংসা করা হোক সেটা যথেষ্ট হবে না। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিজেপির বঙ্গ ব্রিগেড যে নিরন্তর লড়াই করে চলেছেন, এদিন সারা দেশের নেতাদের সামনে মূলত সেটাই তুলে ধরতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক…

    সোমবার দিল্লির এনডিএমসি কনভেনশন সেন্টারে দুদিন ব্যাপী দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের প্রথম দিনে অন্যান্য রাজ্যের নেতাদের মতোই বলতে উঠেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বলতে ওঠেন তিনি। ২০২১ সালে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিরোধীদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে বলে অভিযোগ। আক্রান্তদের সিংহভাগই বিজেপির। ভোটের আগে হামলার ঘটনা অল্পবিস্তর ঘটলেও, ২ মে ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ চরমে উঠেছে। এ সবেরই নেপথ্যে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। সূত্রের খবর, এদিন জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে পরিসংখ্যান দিয়ে এ সব তথ্য তুলে ধরেছিলেন সুকান্ত।

    আরও পড়ুুন: “পিঠের চামড়া তুলে নেবে…”, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেলাগাম বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা, পাল্টা বিজেপি

    জানা গিয়েছে, সুকান্তের বক্তব্য মাঝপথে থামিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরেই তাঁর মুখে শোনা যায় বঙ্গ বিজেপির ভূয়সী প্রশংসা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলায় যেভাবে কার্যকর্তাদের ওপর হামলা হয়েছে, তা নজির বিহীন। বাংলার বর্তমান সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক অবস্থা সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকেই বিচার করতে হবে। এর পরেই তিনি বলেন, ঠিক সেই কারণেই বাংলার কার্যকর্তাদের যতই অভিবাদন দেওয়া হোক না কেন, তা কম হবে। পরে বলেন, লড়াই চলবে। এদিন ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী। রোড শো শুরু হয়েছিল প্যাটেল চক এলাকায়। শেষ হয় কনভেনশন সেন্টারে গিয়ে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ওই বৈঠকে যোগ দেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নিতিন গড়কড়ি, জেপি নাড্ডা প্রমুখ। বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন এদিনের বৈঠকে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে গঙ্গা বিলাসের মতো বিলাসবহুল প্রমোদতরণীর উদ্বোধনের পাশাপাশি শুক্রবার ভার্চুয়ালি হলদিয়া (Haldia) বন্দরে মাল্টিমোডাল টার্মিনালের (Multi Modal Terminal) উদ্বোধনও করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। হুগলি নদীতে তৈরি এই টার্মিনালের মাধ্যমে প্রতি বছর ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন পণ্য ওঠানো নামানো সম্ভব হবে। টার্মিনালের বার্থে ঢুকতে পারবে ৩০০০ টন ওজন বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন বার্জ বা ছোট জাহাজ।

    জল মার্গ বিকাশ…

    বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জল মার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল হলদিয়া থেকে বারাণসীর মধ্যে ১৩৯০ কিলোমিটার নদীপথের মাধ্যমে পণ্য ও যাত্রী চলাচলের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে নদীপথে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশ ও অসমের সংযুক্তিকরণ। এর ফলে হলদিয়া থেকে বাংলাদেশে ফ্লাই অ্যাশ সহ অন্যান্য পণ্য পাঠানো যাবে। প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জলমার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বছরে তিন লক্ষ মেট্রিক টন কার্গো হ্যান্ডেলিং করতে পারবে। বার্থগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে সেগুলি প্রায় তিন হাজার ডেডওয়েট টন পর্যন্ত ভেসেল হ্যান্ডেল করতে পারবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    এদিন প্রধানমন্ত্রী চারটি ফ্লোটিং কমিউনিটি জেটিরও উদ্বোধন করেন। এই জেটিগুলি রয়েছে উত্তর প্রদেশের গাজিপুর জেলার সইদপুর, চকচকাপুর ও জামানিয়া এবং বালিয়া জেলার কানসপুরে। এদিন পাঁচটি কমিউনিটি জেটিরও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল দিঘা, নাকটা দিয়ারা, বারহ এবং বিহারের পানাপুরে। বিহারের সমস্তিপুরের হাসানপুরেও হবে একটি।

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতি থেকে এও জানা গিয়েছে, গঙ্গা নদীতে সব মিলিয়ে ৬০টির বেশি কমিউনিটি জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এগুলি হচ্ছে উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং পশ্চিমবঙ্গে। অর্থনৈতিক কাজকর্ম উন্নতির পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবন জীবিকার উন্নতি ঘটাতেই হচ্ছে এই কমিউনিটি জেটিগুলি। ছোট কৃষক, মৎস্যজীবী, অসংগঠিত কৃষিজাত পণ্য, ফুল ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য সরবরাহের সুবিধা দেবে এই কমিউনিটি জেটিগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। শুক্রবার শুভক্ষণে বিলাসবহুল প্রমোদতরী গঙ্গা বিলাস’-এর (Ganga Vilas) যাত্রার সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বারাণসীতে (Varanasi) ওই জাহাজের যাত্রার সূচনা করেন তিনি। এদিন বারাণসীতে টেন্ট সিটিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আরও কয়েকটি অন্তর্দেশিয় জলপথ প্রজেক্টেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির জন্য খরচ হবে হাজার কোটিরও বেশি টাকা।

    গঙ্গা বিলাস…

    এদিন বারাণসীতে উপস্থিত ছিলেন বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সোনোয়াল বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম যাত্রার সূচনা লগ্নের কথা ইতিহাসে লেখা থাকবে। বিলাসবহুল এই জাহাজ উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ হয়ে ডিব্রুগড়ে পৌঁছবে। এই যাত্রার মাধ্যমে কেবল পর্যটন নয়, বাণিজ্যপথও খুলে যাবে। যোগী আদিত্যনাথ বলেন, গত তিনদিন ধরে গঙ্গা বিলাসের পর্যটকেরা বারাণসী এবং তার আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখছেন। প্রত্যক্ষ করছেন সেখানকার সংস্কৃতি। প্রধানমন্ত্রী এদিন রাজ্যে পাঁচটি জেটিরও উদ্বোধন করবেন। আজ থেকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হবে কাশী।

    আরও পড়ুুন: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, এই প্রমোদতরীর যাত্রীরা মা কামাখ্যা, কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান এবং অন্যান্য জায়গা দেখার সুযোগ পাবেন। ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। তিনি বলেন, বিহারের প্রতিটি বন্দরে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হবে। ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখাতেও নিয়ে যাওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    গঙ্গা বিলাসের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা শেয়ার করেছেন বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে। তাতে বলা হয়েছে, সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রতি আমার একটি বিশেষ বার্তা রয়েছে। ভারতে সব কিছু রয়েছে যা আপনারা কল্পান করেন কিংবা তারও বেশি। ভারতকে ভাষায় ব্যাখ্যা করা যায় না, এক্সিপিরিয়েন্স করতে হয়। বারাণসী থেকে ছেড়ে গঙ্গা বিলাস ৩ হাজার ২০০ কিমি পাড়ি দিয়ে পৌঁছবে অসমের ডিব্রুগড়ে। সব মিলিয়ে লাগবে ৫১ দিন। এর মধ্যে ১৫ দিন কাটবে বাংলাদেশের নদনদীতে। ভারত ও বাংলাদেশের ২৭টি নদীর ওপর দিয়ে যাবে এই বিলাসবহুর প্রমোদতরণী। জাহাজটিতে রয়েছে তিনটি ডেক। স্যুইট রয়েছে ১৮টি। ভ্রমণ করতে পারবেন ৩৬ জন। সূচনা যাত্রায় থাকছেন ৩২ জন পর্যটক। এঁরা সবাই সুইজারল্যান্ডের। পুরো যাত্রাপথ এঁরা যাবেন গান গাইতে গাইতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই হবে বর্তমান মোদি (PM Modi) সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Union Budget)। আগামী বছর পেশ হওয়ার কথা ভোট অন অ্যাকাউন্ট। বাজেট পেশ হবে ফেব্রুয়ারি মাসে। এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। জেনে নিনি বাজেটের সাত সতেরো।

    বাজেট…

    প্রতি বছর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন মন্ত্রক এবং নীতি আয়োগের সঙ্গে কথা বলে প্রস্তুত করেন অ্যানুয়েল বাজেট। সংসদে বাজেট পেশ হওয়ার আগে কতগুলি ধাপ পেরতে হয়। অর্থমন্ত্রকের বাজেট ডিভিশনই মূলত বাজেট প্রস্তুত করে। পূর্ববর্তী বছরগুলির মতো বাজেট পেশ হয় ১ ফেব্রুয়ারি। এবারও সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেট পেশের পর নয়া অর্থবর্ষ শুরু হওয়ার আগেই সংসদের উভয় কক্ষে তা পাশ করাতে হবে। অর্থমন্ত্রক একটি সার্কুলার জারি করে সমস্ত মন্ত্রী, রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং স্বয়ংশাসিত সংস্থাগুলিকে আগামী অর্থবর্ষের এস্টিমেট সম্পর্কে জানতে চাইবেন। এই এস্টিমেট ছাড়াও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রক পূর্ববর্তী অর্থবর্ষের রাজস্ব এবং ব্যয় নিয়ে ডিটেলস তথ্য দেবে।

    আরও পড়ুুন: ‘রাহুলের উচিত আরএসএসের শাখায় উপস্থিত হওয়া’, কেন বললেন বিজেপি নেতা, জানেন?

    এর পর অর্থমন্ত্রক সেই তথ্য বিশ্লেষণ করবে, ঘাটতি কত, তাও দেখবে। এর পর কেন্দ্র মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করবেন। ঘাটতি মেটাতে সরকারকে কতটা ঋণ নিতে হবে, তা স্থির করবে। এর পর খরচের (Union Budget) জন্য বিভিন্ন দফতরের কাছে রেভিনিউ অ্যালোকেশন দেখে অর্থমন্ত্রক। এর পরে হবে প্রাক-বাজেট পর্বের বৈঠক। এই বৈঠকে রাজ্যগুলির প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন ব্যাঙ্কার, কৃষিবিদ, অর্থনীতিবিদ এবং ট্রেড ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা। এখানে আলোচনার পর অর্থমন্ত্রী আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তার পরেই চূড়ান্ত হবে বাজেট। বাজেট (Union Budget) চূড়ান্ত হয়ে গেলেই প্রথা মেনে হবে অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠান ‘হালুয়া সেরিমনি’ নামে পরিচিত। এই অনুষ্ঠানে হালুয়া রান্না হবে। তার পরেই বাজেট যাবে ছাপাখানায়, ছাপার জন্য। অর্থমন্ত্রকের সমস্ত কর্মীকে এদিন দেওয়া হবে রান্না করা হালুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    PM Modi: মুখ্যসচিবদের বৈঠকে উন্নয়নে জোর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যখন প্রকল্প তৈরি এবং নীতি নির্ধারণ করবেন তখন মানব বিকাশ, দক্ষতার বিকাশ, গতিশীল অর্থনীতি এবং স্থানীয় অর্থনীতির ওপর জোর দেবেন। শনিবার ছিল সব রাজ্যের মুখ্যসচিবদের (Chief Secretaries) নিয়ে দু দিন ব্যাপী বৈঠকের শেষ দিন। এদিনই রাজ্যের মুখ্যসচিবদের এই নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেন, অর্থনীতির যে কোনও ক্ষেত্রে কাজের গুণমানের বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। বৈঠক শেষে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লিখেছেন, গত দু দিনে দিল্লিতে মুখ্যসচিবদের বৈঠকে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে কাজে লাগবে এবং ভারতের উন্নয়নের পথকে মজবুত করবে।

    দ্বিতীয় দফার বৈঠক…

    গত বছর হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় রাজ্যগুলির মুখ্যসচিবদের নিয়ে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেবারই ছিল প্রথম বৈঠক। এবার বৈঠক হল নয়াদিল্লিতে। এবারের বৈঠকে ক্ষুদ্র, কুটির এবং মাঝারি শিল্পের ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। সমাজমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছেন, আমি ভীষণভাবে বিশ্বাস করি, আত্মনির্ভর ভারত গড়তে ও অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে চাঙা করতে হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর জোর দেওয়া প্রয়োজন।

    আরও পড়ুুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    দেশবাসীর স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির বিষয়টিও আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। পুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখে মিলেট, বাজরার মতো দানাশস্যের ওপর জোর দেওয়ার বিষয়ে রাজ্যগুলিকে আরও এগিয়ে আসার ডাক দেওয়া হয়েছে ওই বৈঠকে। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে মূলত বিভিন্ন পরিকাঠামোগত প্রকল্প সময়ে শেষ করা, একাধিক রাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিকাঠামোগত প্রকল্পগুলিতে জমি অধিগ্রহণজনিত সমস্যা দূর করার ওপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের উন্নয়নে যে সংস্কার জরুরি, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশে যেখানে নজিরবিহীন সংস্কার চলছে, সেখানে যুক্তিহীন বিধিনিষেধ থাকার কোনও মানে হয় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share