Tag: PM Modi

PM Modi

  • Covid-19: লোকসভায় ফিরে এল মাস্ক! করোনা রুখতে সচেষ্ট কেন্দ্র

    Covid-19: লোকসভায় ফিরে এল মাস্ক! করোনা রুখতে সচেষ্ট কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে দাপট দেখাচ্ছে ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা। চিনের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতও। চিন থেকে ভারতেও যাতে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য অতি তৎপর কেন্দ্র। করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়তেই তাই সংসদেও দেখা গেল সচেতনতা। রাজ্যসভায় মাস্ক পরে এলেন চেয়ারম্যান জগদীপ ধনকর (Jagdeep Dhankar)। একই সঙ্গে মাস্ক পরে থাকতে দেখা গেল লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লাকেও (Om Birla)। উভয় কক্ষের বহু সাংসদ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মুখেও দেখা গেল মাস্ক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বস্ত্রমন্ত্রী পীযূষ গয়াল-সহ অনেক মন্ত্রী, সাংসদকেই মাস্ক পরে অধিবেশনে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে।

    সকলকে মাস্ক পরার আর্জি

    বৃহস্পতিবার করোনার (Corona) পুনঃ প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কায় সকল সাংসদকে মাস্ক পরে থাকা ও কোভিডবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন উপরাষ্ট্রপতি ধনকড় ও লোকসভা অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। সকলকে সাবধানতা অবলম্বন করার কথাও বলেন তাঁরা।  ভারতেও যাতে সংক্রমণের পুরনো ছবি আর ফিরে না আসে, তা নিশ্চিত করতে বুধবারই বিকেলে বৈঠকে বসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) বি কে পল-সহ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা। তাঁদের সকলেরই মুখে ছিল মাস্ক। বৈঠকের শেষেও সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা ও করোনাবিধি অনুসরণ করে চলার পরামর্শ দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দেশে ফের কোভিড-হানার আশঙ্কা, রুখতে তৎপর কেন্দ্র, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মোদি

    বুধবার কংগ্রেসের ধর্নামঞ্চেও মাস্ক পরে থাকতে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস সংসদীয় দলনেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও (Sonia Gandhi)। তবে এখনও বহু সাংসদকেই বিনা মাস্কে দেখা গিয়েছে সংসদ চত্বরে। তাঁদেরও করোনা প্রতিরোধী মাস্ক পরার জন্য আর্জি জানিয়েছেন সংসদ ভবনের দুই কক্ষের সভাধ্যক্ষরা। এদিন কংগ্রেস সভাপতি তথা রাজ্য়সভায় বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গের ঘরে যে বিরোধী দলের বৈঠক বসেছিল, তাতে অধিকাংশ সাংসদেরই অরক্ষিত মুখ দেখা যায়। মাস্ক ছিল না কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, অভিনেতা পরেশ রাওয়ালের মুখেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • National Ganga Council: কলকাতায় আসছেন মোদি, হাওড়ায় করবেন জনসভা, রয়েছে গুচ্ছ কর্মসূচিও

    National Ganga Council: কলকাতায় আসছেন মোদি, হাওড়ায় করবেন জনসভা, রয়েছে গুচ্ছ কর্মসূচিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষের আগেই কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় গঙ্গা কাউন্সিলের (National Ganga Council) বৈঠক হবে কলকাতায়। এই বৈঠকে যোগ দিতেই কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিনই হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে এক জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের পর এই প্রথমবার বাংলায় সভা করবেন তিনি। তার আগে সূচনা করতে পারেন হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের। এদিন, জোকা মেট্রোর যাত্রার সূচনাও করতে পারেন তিনি।

    নরেন্দ্র মোদি…

    জাতীয় গঙ্গা কাউন্সিলের সভাপতি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর সদস্য পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও গঙ্গা কাউন্সিলের সদস্য রাজ্য হল উত্তর প্রদেশ, বিহার, উত্তরাখণ্ড ও ঝাড়খণ্ড। জাতীয় গঙ্গা কাউন্সিলের বৈঠকের পর বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। ৩০ তারিখের বৈঠকে এনিয়ে আলোচনাও হতে পারে। প্রকল্প রূপায়নে কেন্দ্র-রাজ্য সমন্বয়ের বিষয়টিকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হতে পারে।

    ৩০ তারিখের ওই বৈঠকে যোগ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর  আগে চলতি মাসেরই পাঁচ তারিখে জি ২০ সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকে এক মঞ্চে হাজির ছিলেন মোদি-মমতা। কলকাতা থেকেও জি ২০র একটি প্রস্তুতি বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মমতা। ভার্চুয়ালি সেই বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এদিকে, গত সপ্তাহে পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের বৈঠকের পর নবান্নের চোদ্দতলায় মুখোমুখি হয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পর ৩০ তারিখের বৈঠকে ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে চলেছেন মমতা। 

    আরও পড়ুন: দেশে ফের কোভিড-হানার আশঙ্কা, রুখতে তৎপর কেন্দ্র, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মোদি

    এদিকে, এদিনই হাওড়া নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রার সূচনা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্রেনটি চালু হলে হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছতে সময় লাগবে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। যেটা এখন লাগে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা। রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর, পূর্ব ভারতে অন্তত পাঁচটি রুটে চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এগুলি হল, হাওড়া রাঁচি, হাওড়া ঝাড়সুগুদা, হাওড়া ভুবনেশ্বর, হাওড়া পাটনা এবং হাওড়া নিউ জলপাইগুড়ি। মন্ত্রকের এক কর্তার মতে, মূলত পর্যটক ও সময় বাঁচাতে চাওয়া ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখেই চালু হবে এই পরিষেবা। অন্যদিকে, এদিন হাওড়ার ডুমুরজলা স্টেডিয়ামে এক জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২১ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর এটাই হবে বঙ্গে তাঁর প্রথম জনসভা। এদিনই জোকা মেট্রোর উদ্বোধনও করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর সফরের দিন পূর্ব রেল ও উত্তর সীমান্ত রেলের একাধিক প্রকল্পের সঙ্গেই যাত্রী পরিবহণের জন্য খুলে দেওয়া হতে পারে ওই মেট্রোপথ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    PM Modi: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দীর্ঘদিন সচেতনভাবে এড়িয়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। তবে সম্প্রতি জি ২০ (G20) প্রস্তুতি বৈঠকে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। তারপর এবার বছর শেষে ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কলকাতায় হতে চলেছে জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠক। ওই বৈঠকে যোগ দিতে কলকাতায় আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি ওই পরিষদের সভাপতি। সেখানেই ফের একবার মুখোমুখি হতে পারেন মোদি-মমতা। জাতীয় গঙ্গা পরিষদের সদস্য হিসেবে ওই বৈঠকে থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    গঙ্গা পরিষদ…

    গঙ্গা পরিষদের সদস্য কেন্দ্রের প্রায় ১০টি মন্ত্রক। এছাড়া যে রাজ্যগুলির ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে গঙ্গা, তারাও ওই পরিষদের সদস্য। রাজ্যগুলির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও রয়েছে উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, ঝাড়খণ্ড ও বিহার। ৩০ তারিখে উচ্চ পর্যায়ের ওই বৈঠকের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে নবান্ন। ওই দিন সারাদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালিত হওয়ার কথা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) উপস্থিতিতে আলোচনা যেমন হবে, তেমনি হতে পারে গঙ্গাবক্ষে ক্রুজভ্রমণও। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার গঙ্গা পরিষদের বৈঠক হয়েছিল উত্তর প্রদেশের কানপুরে। ওই বৈঠকে যোগ দেননি মমতা। অনুপস্থিত ছিল ঝাড়খণ্ডও। তবে এবার সম্ভবত ফের একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন মোদি-মমতা।

    আরও পড়ুন: আজ শাহী দরবারে শুভেন্দু, সুকান্তরা! দেখা হতে পারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও

    দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্যকে টাকা দেওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ওই টাকা পেতে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন মমতা। তার পরে জট কাটে। কিছু প্রকল্পের বরাদ্দ রাজ্যকে দেয় কেন্দ্র। এর পর দিল্লিতে হয় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক। সেই বৈঠকেও হাজির হন মমতা। সেখানেও মোদির সঙ্গে মুখোমুখি হন তিনি। সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পূ্র্বাঞ্চলীয় পরিষদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ দিন পরে এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে নবান্নের চোদ্দতলায় হয় একান্তে বৈঠক। তখনও বকেয়া বরাদ্দের প্রসঙ্গ তোলেন মমতা। এবার ফের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখোমুখি হচ্ছেন তিনি। এখন দেখার, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মমতার একান্তে বৈঠক হয় কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tawang Monastery: মোদি সরকারের উপর আস্থা! ভারতীয় সেনার পাশে তাওয়াং মঠ

    Tawang Monastery: মোদি সরকারের উপর আস্থা! ভারতীয় সেনার পাশে তাওয়াং মঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা ১৯৬২ সাল নয়, ২০২২। দেশে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই সরকার দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে সবাইকে কড়া জবাব দেয়। চিনকে সতর্ক করলেন তাওয়াং বৌদ্ধমঠের সন্ন্যাসীরা। তাওয়াংয়ে চিনের আগ্রাসনে চিন্তিত দেশ। কয়েকদিন আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন এলাকায় চিনা সেনার অনুপ্রবেশ রুখে দেয় ভারতীয় সেনা বাহিনী। গালওয়ান থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার পিপলস লিবারেশন আর্মির ষড়যন্ত্র শুরুতেই ধরে ফেলেন সীমান্তের প্রহরীরা।

    লামার কথায়

    তাওয়াংয়ে চিনের আগ্রাসন প্রসঙ্গে  লামা ইয়েশি খাও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাউকে ছাড় দেবেন না। আমরা মোদি সরকার এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সমর্থন করি।” প্রাচীন তাওয়াং মঠ ১৯৬২ সালের যুদ্ধেরও সাক্ষী বলে জানান খাও। তিনি বলেন, “পৃথিবীতে শান্তি চাইলে অন্যের জমি আগ্রাসন করা উচিত নয়। চিনা সরকার সবসময় অন্যের সীমান্তে নজর দেয়। এটা সম্পূর্ণ ভুল। চিন ভারতের জমির দিকে হাত ওঠাচ্ছে। তারা ভুল করছে। চিন যদি সত্যি শান্তি চায়, তাহলে এটা তাদের করা উচিত নয়। অন্যের ক্ষতি করা কখনওই কাম্য নয়।”

    অরুণাচলপ্রদেশ (Arunachal Pradesh)সীমান্তে চীনকে নিয়ে সদাসতর্ক ভারত। যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি ভারতীয় সেনা। তবে, শীতের সময় বরফ ঢাকা সেলা পাস ( Sela Pass) পার করে দুর্গম তাওয়াং (Tawang) এলাকায় পৌঁছনো রীতিমতো চ্যালেঞ্জের। সেই বাধাও এবার দূর করে ফেলছে ভারত। এবার যে কোনও আবহাওয়ায় তাওয়াং পৌঁছতে সেলা পাসে নতুন টানেল তৈরি করা হচ্ছে। তাওয়াং মঠের লামা খাও জানান, বর্তমান ভারত সরকার এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপর তার পূর্ণ আস্থা রয়েছে, যারা তাওয়াংকে সুরক্ষিত রাখবে। তিনি বলেন, “১৯৬২ সালের যুদ্ধের সময়, এই মঠের সন্ন্যাসীরা ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সাহায্য করেছিলেন। চিনা সেনাবাহিনীও মঠে প্রবেশ করেছিল, কিন্তু তারা কাউকে আঘাত করেনি। এর আগে তাওয়াং তিব্বতের অংশ ছিল এবং চিন সরকার তিব্বতের জমি দখল করে নিয়েছিল। চিন সরকারের দাবি, তাওয়াংও তিব্বতের অংশ। কিন্তু তাওয়াং ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমরা চিন্তা করি না কারণ ভারতীয় সেনাবাহিনী সীমান্তে রয়েছে। সীমান্তে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে আমরা চিন্তিত নই এবং আমরা এখানে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছি।”

    আরও পড়ুন: তাওয়াং সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করল চিন! জবাব ভারতীয় সেনার

    ১৬৮১ সালে পঞ্চম দলাই লামার অনুমোদনের পর তৈরি হয়েছিল তাওয়াং মঠ।  এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং প্রাচীনতম মঠ এটি। তাওয়াংয়েই জন্মগ্রহণ করেছিলেন ষষ্ঠ দলাই লামা। বর্তমানে এই মঠে প্রায় ৫০০ সন্ন্যাসী রয়েছেন। বৌদ্ধ দর্শনের পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষাও দেওয়া হয় এই মঠে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি (Nuclear Threat) পাকিস্তানের মন্ত্রীর! দিন কয়েক আগে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে(PM Modi) নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (PPP) নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে তিনি ওই মন্তব্য করেছিলেন। এবার তাঁরই দলের এক নেত্রী শাজিয়া মারি দিলেন পরমাণু যুদ্ধের (Nuclear Threat) হুমকি। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তানের মন্ত্রী শাজিয়া মারি বলেন, ভারতের ভুলে গেলে চলবে না যে পাকিস্তানের কাছেও পরমাণু বোমা আছে। চুপ করে বসে থাকার জন্য আমরা পরমাণু বোমা বানাইনি। প্রয়োজনে আমরা পিছপা হব না। 

    নেপথ্য কাহিনি…

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আলোচনায় যোগ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই সময় তিনি পাকিস্তানকে সন্ত্রাসের এপিসেন্টার বলে অভিহিত করেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, যে দেশ ওসামা বিন লাদেন ও পড়শি দেশের সংসদে হামলাকারীদের আশ্রয় দেয়, অন্যদের উপদেশ দেওয়ার বিশ্বাসযোগ্যতাই তাদের নেই। এর পরেই বক্তৃতা দিতে উঠে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি নিশানা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন মারা গিয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই বেঁচে আছেন। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    বিলাওয়ালের এহেন মন্তব্যের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় ভারত। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্য পাকিস্তানের হীনমন্যতার পরিচায়ক বলে মন্তব্য করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। বিলাওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদে শুক্রবার দিল্লিতে পাক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। শনিবার দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন পদ্ম নেতৃত্ব। পাকিস্তান ও বিলাওয়ালের কুশপুতুলও দাহ করে বিজেপি। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বিলাবল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে বলতে গিয়েই পরমাণু যুদ্ধের প্রসঙ্গ টানেন তাঁরই দল পিপিপির নেত্রী শাজিয়া। শাজিয়া কিংবা তাঁর দলের নেতা বিলাওয়ালের ‘অভব্য’ মন্তব্য তাঁদের দেশের মানসিকতারই পরিচায়ক বলে মনে করেন সিংহভাগ ভারতবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • PM Modi: ‘যারা উন্নয়নের বিপক্ষে, তাদের লালকার্ড দেখানো উচিত’, শিলংয়ে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘যারা উন্নয়নের বিপক্ষে, তাদের লালকার্ড দেখানো উচিত’, শিলংয়ে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা উন্নয়নের পক্ষে বাধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে, তাদের লালকার্ড (Red Card) দেখানো উচিত আমাদের। পূবে তাকাও (Look East) এবং পূবে কাজ কর (Act East)-এর বদলে নয়া নীতি হল পূবে কাজ কর এবং প্রথমে কর উত্তর পূর্বে। রবিবার মেঘালয়ের শিলংয়ে (Shillong) এই কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন নর্থ-ইস্টার্ন কাউন্সিলের একটি বৈঠকে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি ভাষণ দেন। সেই সময়ই তিনি উত্তর পূর্ব ভারতের দিকে বেশি করে নজর দেওয়ার ওপর জোর দেন। প্রসঙ্গত, ১৯৭২ সালে উদ্বোধন হয়েছিল নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের। এই কাউন্সিলের এবার সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব। সেই উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি এবং নর্থ-ইস্টার্ন রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীরা।

    মোদি উবাচ…

    এদিন ওই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের যখন সুবর্ণ জয়ন্তী চলছে, তখন দেশে চলছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। নর্থ ইস্টার্ন অঞ্চলের আটটি রাজ্যকে প্রধানমন্ত্রী অষ্টলক্ষ্মী বলে উল্লেখ করেন প্রায়ই। এদিন তিনি বলেন, সরকারের উচিত এই অঞ্চলে আটটি ফাউন্ডেশন পিলার তৈরি করা। এই আটটি পিলার কী, তা নিজেই ব্যাখ্যা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, এই আটটি পিলার হল শান্তি, ক্ষমতা, পর্যটন, ৫ জি কানেক্টিভিটি, সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক আবাদ, স্পোর্টস ও পোটেনসিয়াল।

    আরও পড়ুন: “অনার কিলিং- এর নামে প্রতিবছর এ দেশে শয়ে শয়ে মানুষ খুন হয়”, উদ্বেগ প্রকাশ প্রধান বিচারপতির

    উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি যে তাঁর কাছে অবহেলিত নয়, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমার সরকারের কাছে উত্তর-পূর্ব ও তার সীমান্ত এলাকা দেশের শেষ এলাকা নয়। এটা প্রতিরক্ষা ও সমৃদ্ধির গেটওয়ে। এই রাজ্যগুলি থেকে যে অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারতের ব্যবসা হয় এবং নিরাপত্তা বজায় থাকে, তাও এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, নর্থ-ইস্টে উন্নয়নের করিডর বানানোর ওপর জোর দিচ্ছি আমরা, সীমান্ত নিয়ে দ্বন্দ্বের জন্য নয়। মোদি বলেন, চলতি বছর উত্তর-পূর্বে পরিকাঠামো গড়ে তুলতে কেন্দ্র ৭ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করছে। আট বছর আগে এর পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ কোটি টাকারও কম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল, কেন হল জানেন?

    Bangladesh: বাংলাদেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল, কেন হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতেও দ্রুত গতিতে উন্নতি করছিল ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ (Bangladesh)। করোনা (Covid-19) পরিস্থিতির উন্নতি হলেও অব্যাহত ছিল বৃদ্ধির হার। পরে বাঁধে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Eukraine war)। এদিন নয়া একটি বিবৃতি জারি করে সরকার। সেখানেই বলা হয়, ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে মার খাচ্ছে বাংলাদেশের (Bangladesh) রফতানি। মার খেয়েছে দেশের ফোরেক্স রিজার্ভসও।

    বাংলাদেশের অর্থনীতি…

    সম্প্রতি হাঁড়ির হাল হয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতির। জানা গিয়েছে, গত মাসে আর্থিক সাহায্যের জন্য বাংলাদেশ দ্বারস্থ হয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের অর্থ সাহায্য পাবে। দেশের অর্থনীতির হাল তলানিতে ঠেকে যাওয়ায় কড়া সমালোচনা করেছিল বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, সংক্ষেপে বিএনপি। ঘটনার প্রতিবাদে দেশজুড়ে প্রতিবাদ আন্দোলনে শামিল হয়েছিল তারা। লক্ষ্য ছিল, দেশের শাসক দল আওয়ামি লিগ এবং ওই দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কোণঠাসা করা। প্রসঙ্গত, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের ক্ষমতায় রয়েছে হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।

    কী কারণে হাঁড়ির হাল হল বাংলাদেশের অর্থনীতির? আইএমএফ জানিয়েছে, বাংলাদেশের শক্তপোক্ত অর্থনীতি সম্প্রতি জোর ধাক্কা খেয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে। এই যুদ্ধের জেরে নগদের জোগানে টান পড়েছে। দ্রুত কমতে শুরু করে বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার। এর ফলে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে, কমেছে বৃদ্ধি।

    আরও জানা গিয়েছে, মার্কিন ডলারের তুলনায় বাংলাদেশের মুদ্রা টাকার দর গত কয়েক মাসে পড়েছে হু হু করে। এর ফলে বেড়েছে আমদানি খরচ। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যেখানে বাংলাদেশি টাকায় এক মার্কিন ডলারের মূল্য ছিল ৮৬টাকা, সেখানে বর্তমানে এক মার্কিন ডলারের মূল্য দাঁড়িয়েছে ১০৫ টাকায়। বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ারেও পড়েছে টান। গত বছর ডিসেম্বরে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ছিল ৪৬ হাজার ১৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেটাই এখন কমে দাঁড়িয়েছে, ৩৩ হাজার ৭৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে।

     

     

  • Bilawal Bhutto Zardari: প্রধানমন্ত্রীকে ‘বেনজির’ আক্রমণ, বিলাওয়ালের কুশপুতুল পোড়াবে বিজেপি

    Bilawal Bhutto Zardari: প্রধানমন্ত্রীকে ‘বেনজির’ আক্রমণ, বিলাওয়ালের কুশপুতুল পোড়াবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) বেনজির ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন বেনজির-পুত্র, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। পাক বিদেশমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের বিরুদ্ধে পথে নামছে বিজেপি। আজ, শনিবার দেশজুড়ে জানানো হবে প্রতিবাদ। পোড়ানো হবে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির কুশপুতুলও। প্রসঙ্গত, বিলাওয়াল প্রাক্তন পাক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি ও সে দেশের নিহত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে।

    বিজেপির কর্মসূচি…

    এদিনের কর্মসূচি নিয়ে বিজেপির তরফে জারি করা হয়েছে প্রেস বিজ্ঞপ্তি। তাতে বলা হয়েছে, দিল্লি সহ দেশের সবকটি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের রাজধানীতে বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, বিজেপির কার্যকর্তারা পাকিস্তান ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর কুশপুতুল দাহ করবেন। এভাবেই পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করা হবে। শুক্রবার দিল্লিতে পাক হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে তীব্র আপত্তিকর মন্তব্য বিলাওয়াল ভুট্টোর, ‘অসভ্য’ বলল ভারত

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। সেখানেই তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন নিহত হয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই এখনও জীবিত। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঘটনাচক্রে এদিনই ছিল বাংলাদেশ যুদ্ধে ভারতীয় সেনার নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর বিজয় দিবস। এমন একটি দিনে আমেরিকার মাটিতে দাঁড়িয়ে বিলাওয়ালের ওই মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে হয় সমালোচনা। এদিনই ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা হয় বিবৃতি। তাতে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, বিলাওয়ালের দাদু জুলফিকর আলি ভুট্টোর প্রধানমন্ত্রিত্বের সময়ই পাকিস্তানে ধর্ষণ, হত্যালীলা চালিয়েছিল পাক সেনা।

    বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্যে তাঁর মানসিক দেউলিয়াপনা এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতা প্রকাশ পেয়েছে। পাকিস্তান এমন একটি দেশ যেটি ওসামা বিন লাদেনকে শহিদ হিসাবে মানে এবং লাখভি, হাফিজ সাইদ, মাসুদ আজহার, সাজিদ মীর এবং দাউদ ইব্রাহিমের মত সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দেয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর মন্তব্য তাদের দেশের মানের তুলনায় বেশ নিচু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • 100 Days Work: একশো দিনের কাজে বকেয়া পাওনা নিয়ে ‘মিথ্যা’ দাবি রাজ্যের, তথ্য দিয়ে জানাল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক

    100 Days Work: একশো দিনের কাজে বকেয়া পাওনা নিয়ে ‘মিথ্যা’ দাবি রাজ্যের, তথ্য দিয়ে জানাল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজে (100 Days Work) বকেয়া পাওনা নিয়ে রাজ্যের দাবি খারিজ করে দিল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক (Central Rural Development Ministry)। অগাস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীকে তিনি জানিয়েছিলেন একশো দিনের কাজে রাজ্যের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৬ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। সোমবার লোকসভা সাংসদ তৃণমূল কংগ্রেসের সৌগত রায় দাবি করেছিলেন, একশো দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৭ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। রাজ্যের এসব দাবিই যে অসার, তা জানিয়ে দিল কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। লোকসভায় মন্ত্রক জানিয়েছে, একশো দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৩ হাজার ২০২ কোটি টাকা। এর মধ্যে মজুরি বাবদ রাজ্যের পাওনার পরিমাণ ২ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। বাকি টাকা যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের জন্য।

    অনিয়মের অভিযোগ…

    একশো দিনের কাজে (100 Days Work) পশ্চিমবঙ্গে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। একশো দিনের কাজের জন্য বরাদ্দ টাকা খয়রাতিতে খরচ করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। রাজ্যের কুর্সি দখল করতে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে নানা প্রতিশ্রুতি দেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এরই একটি হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। অভিযোগ, এই ভাণ্ডারে টাকা দিতে নানা প্রকল্পে দেওয়া কেন্দ্রের টাকা খরচ করা হচ্ছে। তার জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে একশো দিনের কাজের মতো বিভিন্ন প্রকল্প। তার পরেও প্রতিটি জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী নিয়ম করে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে চলেছেন। একশো দিনের কাজের টাকায় যে খয়রাতি হচ্ছে, কেন্দ্রকে তা চিঠি লিখে জানিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও। একশো দিনের কাজে একাধিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয় কেন্দ্র। এই ঘটনায় পঞ্চায়েত ভোটের মুখে বিস্তর চাপের মুখে পড়ে যায় রাজ্য সরকার। শুরু হয়ে যায় দিল্লি দরবারে যাতায়াত।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের টাকায় খয়রাতি, ‘দোষ’ ঢাকতে একশো দিনের প্রকল্প নিয়ে কী বললেন মমতা?

    এদিন লোকসভায় সাংসদ তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, মোদি সরকারের রাজত্বকালে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সহযোগিতামূলক সম্পর্কের কাঠামো কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে। একাধিকবার প্রধানমন্ত্রীকে লেখা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বকেয়া পাওনা (100 Days Work) বিষয়ক চিঠিও তুলে ধরে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন তিনি। এর পরেই গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়ে দেয়, এই খাতে রাজ্যগুলির বকেয়া পাওনার পরিমাণ ৭ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের পাওনার পরিমাণ ৩ হাজার ২০২ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ashwini Vaishnaw: ‘১ লাখ ২৫ হাজার কোটি কালো টাকা উদ্ধার করেছে কেন্দ্র’, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Ashwini Vaishnaw: ‘১ লাখ ২৫ হাজার কোটি কালো টাকা উদ্ধার করেছে কেন্দ্র’, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার এ পর্যন্ত ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি কালো টাকা (Black Money) উদ্ধার করেছে। সোমবার এমনই দাবি করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। এদিন এক সাক্ষাৎকারে কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, দুর্নীতি রুখতে কড়া পদক্ষেপ করছে কেন্দ্র। এর পরেই তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত ১ লাখ ২৫ কোটি কালো টাকা উদ্ধার হয়েছে। ক্রোক করা হয়েছে ৪৬ হাজার কোটি মূল্যের আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তি। অশ্বিনী বৈষ্ণবের দাবি, মোদি সরকারের নেতৃত্বে কল্যাণমূলক কেন্দ্রীয় প্রকল্পে প্রাপ্য টাকার পুরোটাই পাচ্ছেন দেশের দরিদ্র মানুষরা। ডিজিটাল অর্থনীতির সাহায্যে বিভিন্ন স্তরে রোধ করা গিয়েছে দুর্নীতি। কংগ্রেস জমানার কয়লা, স্পেকট্রামের মতো দুর্নীতির পথও বন্ধ হয়েছে বলে দাবি তাঁর।

    রাজীব গান্ধীর প্রসঙ্গও…

    এদিন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর প্রসঙ্গও টানেন এই বিজেপি নেতা। নাম না করে নিশানা করেন কংগ্রেসকে। বলেন, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী বলেছিলেন, দরিদ্রদের কল্যাণের জন্য বরাদ্দ এক টাকার মধ্যে মাত্র ১৫ পয়সা তাঁদের কাছে পৌঁছায়। অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, আর এখন প্রকল্পের একশো শতাংশ অর্থ সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ পাচ্ছেন। এর ফলে আমজনতার সঞ্চয় বাড়ছে।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) বলেন, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী বলেছিলেন ৮৫ শতাংশ সরকারি প্রকল্প মানুষের কাছে পৌঁছায় না। কিন্তু বর্তমানে ২৬ লাখ কোটি টাকা সরাসরি আমজনতার অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরিত হয়েছে। সঞ্চয় হয়েছে প্রায় ২ লাখ ২৫ কোটি টাকা। জনধন অ্যাকাউন্টের মতো প্রকল্পে আমজনতার সুবিধার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: প্রতি মাসে ১৫ থেকে ১৬ লাখ চাকরির আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রধানমন্ত্রী দেশে সুশাসন মডেল চালু করেছেন বলে দাবি তাঁর। অশ্বিনী (Ashwini Vaishnaw) বলেন, শর্টকাট রাজনীতির দিকে না গিয়ে সুশাসনের পথে দেশকে নিয়ে যেতে হবে। এই দৃষ্টিভঙ্গী নিয়েই চলছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশকে সুশাসনের লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার অন্যতম পথ হল ডিজিটাল লেনদেন। তাঁর দাবি, ২০১৪ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত স্পেকট্রাম নিলামে পুরানো দুর্নীতির মুখে কেন্দ্র লাভ করেছে ৪.৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share