Tag: PM Modi

PM Modi

  • Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির(pm Narendra modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন(Joe Biden)। মঙ্গলবার টোকিওতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মোদি এবং বাইডেন। তার আগে এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের দেখা হয়েছিল কোয়াড বৈঠকে। ওই বৈঠকেই মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন বাইডেন। বলেন, গণতন্ত্র(democracy) নিশ্চিত করার জন্য আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।  

    কোয়াড সম্মেলনে(Quad summit) যোগ দিতে দু দিনের জাপান সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠক শেষে সেখানে আলাদাভাবে মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন প্রেসিডেন্টের। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন নিয়ে মতপার্থক্যকে এক পাশে সরিয়ে রেখে আলোচনা শুরু করেন মোদি-বাইডেন। ওই বৈঠকের শুরুতেই বাইডেন বলেন, আমাদের দেশগুলি এক সঙ্গে অনেক কিছু করতে পারে এবং করবেও। আমি পৃথিবীতে আমাদের সব চেয়ে কাছের মার্কিন-ভারত নিবিড় বন্ধুত্ব তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে হয় কোয়াড বৈঠক। ওই বৈঠকে গণতন্ত্র বনাম স্বৈরচারের প্রেক্ষিতে মোদির নামোল্লেখ করেন বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি, আপনাকে আবার ব্যক্তিগতভাবে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগছে। গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ এটিই হল গণতন্ত্র বনাম স্বৈরাচার। এবং আমাদের গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।

    আরও পড়ুন : ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    টোকিওতে শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মোদি-বাইডেন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্পর্কে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অযৌক্তিক যুদ্ধের নিন্দা করেছেন। নেতারা মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবং তাদের নিজ নিজ নাগরিক ও বিশ্বকে রক্ষা করার জন্য ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিঘ্ন, বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কীভাবে সহযোগিতা করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতেও ইউক্রেনের পরিস্থিতির উল্লেখ করা হয়নি।

    আরও পড়ুন : বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    বাইডেন মোদি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরুতেই মোদি বলেছিলেন, আমাদের ভাগ করা মূল্যবোধ এবং নিরাপত্তা সহ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সাধারণ স্বার্থ, এই বিশ্বাসের বন্ধনকে শক্তিশালী করেছে। আমি নিশ্চিত যে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বন্ধুত্ব অটুট থাকবে। বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহের স্থায়িত্ব এবং সর্বোপরি, মানবজাতির মঙ্গলের জন্য এটা প্রয়োজন।

     

  • Modi on Draupadi Murmu: ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

    Modi on Draupadi Murmu: ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) শপথ গ্রহণকে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দ্রৌপদীকে শপথবাক্য পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোদি। তিনি বলেন, এটি ভারতের কাছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। বিশেষ করে দরিদ্র, প্রান্তিক ও নিম্নমধ্যবিত্তদের কাছে এই ঘটনা অভূতপূর্ব। দেশের নয়া রাষ্ট্রপতিকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি তাঁকে ভবিষ্যতের শুভকামনাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    দ্রৌপদী হলেন ভারতের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা যিনি রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হলেন। দেশের সর্ব কনিষ্ঠ রাষ্ট্রপতিও তিনি। শপথ গ্রহণের পরেই দেশের দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উদ্দেশে বার্তা দেন দ্রৌপদী। বলেন, আমার এই সাফল্যই প্রমাণ করে যে ভারতের গরিবরা শুধু স্বপ্নই দেখে না, তা পূরণও করে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    এ প্রসঙ্গে মোদি বলেন, শপথ গ্রহণের পর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুজি তাঁর ভাষণে আশা ও সহানুভূতির বার্তা দিয়েছেন। তিনি ভারতের কৃতিত্বের প্রশংসা করেছেন। ভারত যখন আজাদি কা অমৃত মহোৎসব পালন করতে চলেছে, তার ঠিক আগেই তিনি ভবিষ্যতে এগিয়ে চলার পথ নির্দেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়কে মোদি সরকারের জনজাতির প্রতি দায়বদ্ধতা হিসেবেই দেখছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদী মুর্মুজির জয় প্রমাণ করে জনজাতির ক্ষমতায়ন, যার প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে মোদি সরকারের। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়কে ভারতীয় গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলেও উল্লেখ করেন শাহ। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ওড়িশার এক দরিদ্র জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা দ্রৌপদীর যাত্রা চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি পিছিয়ে পড়া সাঁওতাল সম্প্রদায়ের। তিনি আজ দেশের সাংবিধানিক প্রধান। তিনি দেশের প্রথম নাগরিক হিসেবে শপথ নেওয়ায় আনন্দিত তামাম ভারত, খুশি বিভিন্ন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষও। শাহ বলেন, এই মুহূর্তটা ভারতীয় গণতন্ত্রের সাফল্যে নয়া পালক। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলেন জনজাতির বলিদান অবিস্মরণীয় বলেও জানান শাহ।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়ের আনন্দে মাতল বাংলাদেশও

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, ভারতীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে এটি একটি স্মরণীয় দিন। আমি নিশ্চিত তাঁর অভিজ্ঞতা দেশকে সমৃদ্ধ করবে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ভারত তার মেয়েদের থেকেই শক্তি সঞ্চয় করছে। এবং আক্ষরিক অর্থেই ভারতের অমৃতকাল ফিরছে।  

     

  • Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে মহাত্মা গান্ধী (Mahatma Gandhi), সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Ballavbhai Patel) স্বপ্ন পূরণে কাজ করেছে সরকার। গুজরাতে (Gujarat) একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, “বাপু চাইতেন গরিব, দলিত, মহিলা, আদিবাসীদের ক্ষমতায়ন। যেখানে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া তাঁদের অধিকার। আমরা মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করেছি। সকলকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিয়েছি।” জনধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং করোনা অতিমারীর সময় বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার কথাও এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশের সেবা করার জন্য কোনও প্রচেষ্টাই আমি ছাড়িনি। এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়।”

    আরও পড়ুন : গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আট বছর পূর্ণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিন গুজরাতের রাজকোট জেলার আটকোট শহরে ২০০ শয্যার একটি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের উদ্বোধনের পর এক সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সভায়ই তাঁর আট বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বে কী কী কাজ করেছেন, তার ফিরিস্তি দেন। বলেন, “গত আট বছরে তিন কোটির বেশি পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। ১০ কোটি পরিবারকে শৌচাগার দেওয়া হয়েছে। ৯ কোটি নারীকে এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। আড়াই কোটি পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ছয় কোটি পরিবারকে জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত যোজনা বিমা প্রকল্পে নিখরচায় চিকিৎসা পরিষেবা পেয়েছেন ৫০ কোটিরও বেশি মানুষ।”

    মোদি বলেন, “এগুলো শুধু পরিসংখ্যান নয়, এটি দেশের দরিদ্রদের মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অঙ্গীকারের প্রমাণ।” তাঁর দাবি, গত আট বছরে তাঁর সরকার দরিদ্রদের উন্নতির জন্য কাজ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস অর সব কা প্রার্থনা’ মন্ত্র দিয়ে আমরা দেশের উন্নয়নে নতুন দিক নির্দেশনা করেছি।” প্রত্যেক ভারতীয়কে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও পূরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    ডবল ইঞ্জিন সরকারের (Double engine government) স্বপক্ষেও এদিন ফের সাফাই গেয়েছন মোদি। বলেন, ডবল ইঞ্জিন সরকারের কারণে গুজরাত উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ’১৪ সালের আগে পরিস্থিতি ভিন্ন ছিল। আমরা যদি কেন্দ্রে (ইউপিএ সরকারের কাছে) উন্নয়ন প্রকল্পের কোনও ফাইল পাঠাতাম, তাহলে তারা তা প্রত্যাখ্যান করত। এখন আর তা হয় না। আমাদের যে জীবনধারা বদলের প্রয়োজন রয়েছে, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, কারও অসুস্থ হওয়া উচিত নয়। আমাদের এমন একটা জীবনধারা তৈরি করতে হবে, যাতে আমরা অসুস্থ না হয়ে পড়ি।

     

  • Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-৭ সম্মেলনে (G-7 Summit) যোগ দিতে দু দিনের সফরে জার্মানি (Germany) পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে মিউনিখ বিমানবন্দরে নামেন তিনি। এই সফরে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। সম্মেলন শেষে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও যাওয়ার কথা তাঁর।
    জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি হল, জাপান, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।  ভারতের পাশাপাশি এবারের জি-৭ সম্মেলনে আর্জন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অতিথি দেশ হিসেবে। এই সম্মেলনে শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, পরিবেশ এবং গণতন্ত্র সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন : ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ
    এদিন জার্মানির মিউনিখ বিমানবন্দরে মোদিকে স্বাগত জানাতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি এক ট্যুইটবার্তায় বলেন, জলবায়ু, শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণ এবং অন্য বিষয়গুলি নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন মোদি। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এবারের জি-৭ বৈঠকে ইউক্রেন সংকট নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।
    চলতি বছরেরই মে মাসে জার্মানি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের ষষ্ঠ দফার বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। জি-৭ সম্মেলেন যোগ দিতে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের পর এবার আবার স্কোলেসের সঙ্গে দেখা করতে পেরে আনন্দিত হব। জানিয়েছিলেন, জার্মানিতে ইউরোপে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করতেও উদগ্রীব তিনি। 
    এদিকে, জি-৭ সম্মেলন শেষে প্রধানমন্ত্রী যাবেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। ২৮ জুন সেখানে প্রাক্তন শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়াবনের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন করবেন তিনি। 

    আরও পড়ুন : ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি
    এদিকে ২৬ জুন তাঁর মন কি বাত কর্মসূচির মাধ্যমে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন জরুরি অবস্থা জারির ৪৭তম বর্ষপূর্তির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,গণতন্ত্রকে পিষে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। দেশের মানুষ জরুরি অবস্থাকে দূরে সরিয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে। গণতন্ত্রের কাছে স্বৈরতন্ত্র হেরেছিল। মোদি বলেন, গত কয়েক বছরে আমাদের দেশে মহাকাশ খাতে অনেক বড় কাজ হয়েছে। দেশের এই সাফল্যগুলির মধ্যে একটি হল ইন-স্পেস নামের একটি সংস্থা তৈরি করা। 

  • Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুক রেখে ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পেট্রল-ডিজেলের দাম (petrol diesel price) হ্রাস সম্পর্কে এই ভাষাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপির (bjp) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (sukanta majumdar)। তাঁর দাবি, পেট্রল-ডিজেলের দাম কমিয়েছেন বলে মুখ্যমন্ত্রী দাবি করলেও, বাস্তবে তা হয়নি।

    রবিবার পেট্রলে লিটারপ্রতি ৮ টাকা এবং ডিজেলে ৬ টাকা করে শুল্ক কমানোর কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। পরের দিনই মুখ্যমন্ত্রী নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক বৈঠক করে পেট্রোলের ওপর ২ টাকা ৮০ পয়সা এবং ডিজেলের ওপর ২ টাকা ৩ পয়সা ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করুন।

    বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেও, আদৌ কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। হিসেব কষে বিষয়টি বুঝিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, “কেন্দ্র ছাড় দেওয়ার পর ২২ তারিখ রাজ্যে পেট্রলের দাম ছিল ১০৬ টাকা ৩০ পয়সা। রাজ্য ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের কথা ঘোষণা করে ২৩ তারিখ। তাহলে ২৪ তারিখ পেট্রোলের দাম হওয়ার কথা ১০৩ টাকা ২৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, যদিও বাস্তবে তা হয়নি। ২২ তারিখ এবং তার পরের দিন পেট্রোলের দাম একই ছিল।”

    আরও পড়ুন : “বাঁচার চেষ্টা করবেন…বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না”, কার সম্পর্কে একথা বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী গতকাল নিজের মুখে প্রেস কনফারেন্সে স্বীকার করেছেন, কেন্দ্র পেট্রলের ওপর লিটার প্রতি ৮ টাকা ছাড় দেওয়ায় রাজ্যের লোকসান হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি লিখেছেন, এটা সুস্পষ্ট করে মাননীয়া নিজেই বুঝিয়ে দিয়েছেন যে কেন্দ্র পেট্রল-ডিজেল থেকে যা টাকা প্রাপ্ত করে সেখান থেকে একটা অংশ রাজ্যকে ফেরত দেয়।”

    অঙ্কের হিসেব কষে সুকান্ত বলেন, “দিদির অঙ্কের ভাষায় কেন্দ্রের ছাড় দেওয়া ৮ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৮০ পয়সা। ডিজেলের ক্ষেত্রে ৬ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, ২০২১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাজ্য সরকার পেট্রল-ডিজেলের ওপর ১ টাকা ছাড়ের কথা ঘোষণা করেছিল। ওই ১ টাকা ছাড় এবং কেন্দ্রের বর্তমান ৮ টাকা ছাড়ের মধ্যে রাজ্যের ফেরত পাওয়া ১ টাকা ৮০ পয়সা যোগ করে ২ টাকা ৮০ পয়সা রাজ্যের ছাড় বলে চালিয়ে দিলেন!”

    সুকান্ত বলেন, “মমতা (mamata) যে আদৌ কোনও ছাড় দেননি, তা পেট্রল পাম্পে গিয়ে বুঝতে পারছেন সাধারণ মানুষ। কারণ মুখ্যমন্ত্রীর ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের পরেও পেট্রল-ডিজেলের দাম কমেনি।” এর পরেই সুকান্ত বলেন, “কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুকটা রেখে আবার বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুন: পেট্রল-ডিজেলে ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রই, দাবি অর্থমন্ত্রীর

    পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে যে আদতে রাজ্যেরই লাভ হয়, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, “অবশ্য সব চালাকির মধ্যেও একটা ভাল জিনিস স্বীকার করেছেন যে, পেট্রল-ডিজেলের ওপর কেন্দ্রের প্রাপ্ত টাকা থেকে রাজ্য টাকা ফেরত পায়। অর্থাৎ পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে পক্ষান্তরে রাজ্যের কোষাগারেরই লাভ হয়। আর উনি দোষ দেন কেন্দ্রকে।” সুকান্তের প্রশ্ন, এভাবে আর কতদিন মানুষকে বোকা বানাবেন মাননীয়া?  

    এক সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাকে গুজরাত হতে দেবেন না। অথচ গুজরাতে পেট্রলের দাম ৯৬ টাকার আশেপাশে। অথচ বাংলায় ১১০ টাকারও বেশি।

     

  • PM Modi: বারাণসীতে মোদির ‘অক্ষয়পাত্র’, এক সঙ্গে ১ লক্ষ পড়ুয়াকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা

    PM Modi: বারাণসীতে মোদির ‘অক্ষয়পাত্র’, এক সঙ্গে ১ লক্ষ পড়ুয়াকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক হাজার স্কুল পড়ুয়ার জন্য করা যাবে রান্না। আজ, বৃহস্পতিবার যোগী রাজ্যের বারাণসীতে এমনই একটি বিশাল মিড-ডে মিল (Mid-Day Meal) কিচেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কিচেনের নাম দেওয়া হয়েছে অক্ষয় পাত্র মিড-ডি মিল কিচেন (Akshay Patra Mid Day Meal Kitchen)। উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) বারাণসীতে তৈরি এই রান্নাঘরে রয়েছে অত্যাধুনিক ও উন্নত মানের রান্নার সরঞ্জাম। এই অতিকায় রান্না ঘরে অন্তত ২৫ হাজার স্কুল পড়ুয়ার মিড-ডি মিল বানানো যাবে।

    এই অক্ষয়পাত্র কিচেনের উদ্বোধন ছাড়াও এদিন ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন মোদি।  অক্ষয়পাত্র কিচেনটি রয়েছে বারাণসীর আরদানি বাজার এলাকায়। বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরির জন্য অত্যানুধিক সব মেশিন রয়েছে এই রান্নাঘরে। চাল-ডাল, সবজির পাশাপাশি চাপাটিও এক সঙ্গে তৈরি করা যাবে বিপুল পরিমাণে। ২৫ হাজার শিশুর রান্না করা তো যাবেই, প্রয়োজনে ১ লক্ষ বাচ্চার খাবারও প্রস্তুত করা যাবে অত্যাধুনিক এই রান্নাঘরে। বারাণসী জেলার ১৪৩টি প্রাথমিক স্কুলের বাচ্চারা উচ্চ প্রযুক্তি সম্পন্ন  এই রান্নাঘরে তৈরি খাবার খাওয়ার সুযোগ পাবে। এদিন কয়েকজন বাচ্চার সঙ্গে দেখাও করেন প্রধানমন্ত্রী। রন্ধনকর্মীর পাশাপাশি বিপুল আয়তনের রান্নাঘর পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনের জন্য নিয়োগ করা হয়েছে কর্মীও।

    আরও পড়ুন : ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি

    এই রান্নাঘরের পাশাপাশি এদিন আরও প্রায় ৩১টি প্রকল্পের শিলান্যাস করেন মোদি। বলেন, আমরা উন্নয়নের পথ দেখিয়েছি। কাজ করার সংকল্প ও কঠিন পরিশ্রম করতে পারলে উন্নয়ন করা যায়। দেশজুড়ে যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পরিকাঠামোর উন্নয়ন হয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। হাসপাতাল তৈরি, ইনস্যুরেন্স সহ নানা সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন দেশবাসী। তিনি বলেন, উন্নয়ন মানে হল দরিদ্র, দলিত, মহিলা এবং পিছড়েবর্গদের ক্ষমতায়ন। তিনি বলেন, বারাণসীতে যে প্রজেক্টগুলো লঞ্চ করা হল, তার সুফল পারেন জেলাবাসী। উন্নত হবে তাঁদের জীবনযাপনের সূচক।

    আরও পড়ুন : শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

  • Suvendu Letter To Modi: মমতার দাবি আদৌ সত্যি তো? খতিয়ে দেখে টাকা দিন, প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ শুভেন্দুর

    Suvendu Letter To Modi: মমতার দাবি আদৌ সত্যি তো? খতিয়ে দেখে টাকা দিন, প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) নাম বদলে রাজ্যের নামে প্রকল্প চালানো হচ্ছে। সঙ্গে ১০০ দিনের কাজেও (MNREGA) ব্যাপক দুর্নীতি করছে তৃণমূল (TMC)। এই মর্মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) তিনপাতার চিঠি লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu) অধিকারী। 

    বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে ১০০ দিনের কাজের বকেয়া অর্থ দাবি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়। মোদিকে লেখা চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana), ১০০ দিনের কাজের টাকা দিচ্ছে না। অনতিবিলম্বে যাতে সেই টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়, তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি লিখেছিলেন মমতা।  পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রী এ-ও দাবি করেছিলেন, এই অর্থ কেন্দ্রীয় সরকার আটকে রাখার ফলে গ্রামীণ উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে।

    ঠিক ২ দিন পর, প্রধানমন্ত্রীকে পাল্টা চিঠি লিখলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি অনুরোধ করলেন, টাকা দেওয়ার আগে সব দিক খতিয়ে দেখুক কেন্দ্র। শুভেন্দু জানালেন, রাজ্য সরকার যাতে সবরকম স্বচ্ছতা বজায় রাখে ও যাবতীয় প্রটোকল মেনে চলে, তা নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দফতরের আধিকারিকদের চিঠিতে অনুরোধ করেছেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে শুভেন্দু বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের (Pradhan Mantri Awas Yojana) নাম বদলে দিয়ে “বাংলা আবাস যোজনা” (Bangla Awas Yojana) বলে রাজ্য সরকার নিজেদের নামে চালাচ্ছে। এমনকি সেখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ছবি বসাচ্ছে বলে অভিযোগ বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু জানিয়েছেন, এহেন কাজ শুধু যে নীতিবিরুদ্ধ তাই নয়, যে কৃতিত্বের দাবিদার রাজ্য নয়, তার দাবিও করা হচ্ছে। 

    ১০০ দিনের কাজ নিয়েও রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নন্দীগ্রামের (Nandigram) এই বিধায়ক। শুভেন্দুর মতে, ১০০ দিনের কাজ অর্থাৎ মনরেগা প্রকল্পের যে টাকা বকেয়া বলে দাবি উঠছে, সেই কাজে শাসকদল তৃণমূলের অনেকে দুর্নীতিতে যুক্ত। কাজ পাইয়ে দেওয়ার নামে বেনিয়ম চলে। তাই সেই টাকা যাতে কেন্দ্রের তরফে ঠিকঠাক বণ্টন হয়, সেদিকেও প্রধানমন্ত্রীকে নজর দিক। চিঠিতে এই আবেদনও করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

  • Modi Biden Meeting: “ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আস্থার সম্পর্ক”, বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে মন্তব্য মোদির

    Modi Biden Meeting: “ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আস্থার সম্পর্ক”, বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে মন্তব্য মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টোকিওতে চলছে কোয়াড বৈঠক (Quad summit)। তারই ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের দুই রাষ্ট্রপ্রধান। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) বলেন, “ভারত-আমেরিকার সম্পর্ক (India US relation) সম্পূর্ণ বিশ্বাসের উপর দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক রয়েছে। ফলে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও উন্নত হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য বিষয়েও বিভিন্ন সময় দুই দেশ একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে।” 

    ইউক্রেনের (Ukraine) ওপর রাশিয়ার আগ্রাসনের এদিন কড়া নিন্দা করেছেন বাইডেন (Joe Biden)। এবিষয়ে ভারতের (India) অবস্থানের প্রশংসা করেছেন তিনি। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের (Ukraine Russia war) ফলে যেভাবে গোটা বিশ্বে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে সে বিষয়ে আলোচনা করেন দুই রাষ্ট্রনেতা।

    আরও পড়ুনঃ বিশ্ব-বাজারের পণ্য তৈরির ভিত্তিভূমি হোক ভারত, আহ্বান মোদির

    ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধে যখন আমেরিকা হুঁশিয়ারি জারি করেছিল, যে দেশ রাশিয়াকে সমর্থন করবে তারাই আমেরিকার শত্রু হিসেবে বিবেচিত হবে। এমতাবস্থায় ভারতের রাশিয়া থেকে তেল কেনার নিন্দা করেছিল গোটা বিশ্ব। অনেকেরই মনে হয়েছিল এবার আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের অবনতি হবে। এই ঘটনার কোনওরকম প্রভাব যে ভারত-মার্কিন সম্পর্কে পড়বে না এদিন তা পরিস্কার করেছেন বাইডেন। তিনি বলেন, কোনও দেশের রাশিয়ার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রয়েছে কিনা সেটা আমেরিকার দেখার বিষয় না।

    আরও পড়ুনঃ ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    কোভিড (covid-19) পরিস্থিতি সামলানোর বিষয়েও মোদিকে দরাজ সার্টিফিকেট দিলেন বাইডেন। চিন (China) যে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে অসফল হয়েছে সেকথাও এদিন বলেন মার্কিন প্রধান। 

    [tw]


    [/tw]

    জো বাইডেন আরও বলেন, “এমন অনেক কিছু আছে যা আমাদের দুই দেশ একসঙ্গে করতে পারে এবং করবেও। মার্কিন-ভারত অংশীদারিত্ব তৈরির লক্ষ্যে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” তিনি এও বলেন যে, “আমি খুশি যে আমরা ভারতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমন ভ্যাকসিন উৎপাদনে সহায়তা, ক্লিন এনার্জি উদ্যোগের জন্য বিনিয়োগ করতে পেরেছি। আমি আনন্দিত যে আমরা ভারত-মার্কিন ভ্যাকসিন অ্যাকশন প্রোগ্রাম পুনর্নবীকরণ করছি।” 

    কোয়াড বৈঠকের পরে আধঘণ্টা বৈঠক করেন মোদি-বাইডেন। এর আগে শেষ এপ্রিলে একসঙ্গে হয়েছিলেন এই দুই নেতা। 

       

  • India’s first 5G testbed: ভারতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু 5G পরিষেবা, শতাব্দীর শেষেই 6G, জানালেন মোদি

    India’s first 5G testbed: ভারতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু 5G পরিষেবা, শতাব্দীর শেষেই 6G, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রথম পরীক্ষামূলক ৫জি পরিষেবা (5G service) চালু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। মঙ্গলবার টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (Telecom Regulatory Authority of India) বা “ট্রাই” (TRAI)-এর এক অনুষ্ঠানে এই পরিষেবার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আধুনিক প্রযুক্তির দিনে এই পরিষেবা দেশকে স্বনির্ভর হতে সাহায্য করবে বলে জানান তিনি। চলতি দশকের শেষে ভারত ৬জি পরিষেবাও (6G service) চালু করতে সক্ষম হবে বলে জানান মোদি।

    দেশবাসীর ৫জি নেটওয়ার্ক সার্ভিস ব্যবহারের আশাপূরণ করতে বিগত কয়েক বছর ধরে লাগাতার জোরকদমে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। ৫জি-র আগমন ঘটলে ডেটা ডাউনলোডের গতি বাড়বে প্রায় ১০ গুণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রাথমিক স্তরে এই পরিষেবা পরীক্ষামূলকভাবে চালাতে খরচ হবে আনুমানিক ২২০ কোটি টাকা। আইআইটি মাদ্রাজের নেতৃত্বে দেশের আটটি সংস্থা এই পরিষেবা রূপায়ণে বড় ভূমিকা নেয়।

    [tw]


    [/tw]

    দেশের যুবসমাজ, গবেষক এবং তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে দেশজ এই পরিষেবা গ্রহণ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। মোদি বলেন, “যোগাযোগ ব্যবস্থা একটা দেশের অগ্রগতিকে নিয়ন্ত্রণ করেন। বর্তমান দিনে এই পরিষেবা প্রশাসনিক, ব্যবসায়িক এবং সামাজিক স্তরে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” তিনি বলেন, নয়া প্রযুক্তিকে কেন্দ্র করেই যাতে টেলিকম নেটওয়ার্কগুলি নতুন করে গড়ে ওঠে, তা নিশ্চিত করতে হবে। মোদির কথায়,” এখন টেলিকম শুধু একটা সেক্টর নয়। প্রযুক্তি প্রতিটি সেক্টরকে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত করছে। তাই এখন সবাই কোলাবরেটিভ রেগুলেশন অর্থাৎ একে অপরের সঙ্গে মিলে মিশে কাজ করার কথাই ভাবছে।” 

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর আশা, এই দশকের শেষেই ভারতে চালু হয়ে যাবে ৬জি ইন্টারনেট (6G Internet) পরিষেবা। এ বিষয়ে সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তির উপর কাজ চলছে। একথা আগেই জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনীয় অনুমতি ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়াররা নয়া প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন। 

  • IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    IAF Agnipath Recruitment: বায়ুসেনায় অগ্নিপথ প্রকল্পে প্রথম তিনদিনেই জমা ৫৬,৯৬০টি আবেদন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারের অর্থাৎ ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) আবেদন জমা করার তিন দিনের মধ্যেই ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) অফিসে জমা পড়ল ৫৬ হাজার ৯৬০টি আবেদন। রবিবার এই বিষয়টি বায়ুসেনার তরফে ট্যুইট করে জানানো হয়। ট্যুইটে লেখা আছে ‘৫৬,৯৬০! অগ্নিপথ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভবিষ্যতের ‘অগ্নিবীর’দের (Agniveer) তরফে এতগুলো আবেদন পাওয়া গেছে।‘

    [tw]


    [/tw]

    গত ১৪ জুন অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করে কেন্দ্র। এর পরেই একাধিক সমালোচনার মুখে পড়তে হয় কেন্দ্র সরকারকে। বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় যুবকরা। তার মধ্যেই ২৪ জুন থেকে অগ্নিপথ প্রকল্পের অধীনে ভারতীয় বায়ুসেনায় অগ্নিবীর নিয়োগের জন্য প্রথম প্রক্রিয়া শুরু হয় অনলাইনে। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময়সীমা ৫ জুলাই পর্যন্ত। রবিবার পর্যন্ত অগ্নিপথ নিয়োগ প্রকল্পের অধীনে ৫৬,৯৬০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ভারতীয় সেনার, নিয়োগের প্রক্রিয়া কী?

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৪ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) এই অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করেন এবং এর অধীনে সমস্ত সেনাদের অগ্নিবীর (Agniveer) বলা হবে জানিয়েছেন তিনি। ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের অধীনে  স্থলসেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনা— এই তিন বিভাগেই আবেদন করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু তাঁদের সাড়ে ১৭ থেকে ২১ বছর বয়সিদের চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগ করা হবে। চার বছর পর তাঁদের মাত্র ২৫ শতাংশকে দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সেনায় চাকরিতে নিয়োগ করা হবে। এই ঘোষণায় বিক্ষোভ শুরু হতেই বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২১ থেকে ২৩ করে দেয় কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: অগ্নিবীর বায়ুর রেজিস্ট্রেশন শুরু, কীভাবে করবেন আবেদন?

    অগ্নিবীরদের বায়ুসেনাতে ভর্তি হতে হলে বিভিন্ন যোগ্যতার সঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতাও গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহী অগ্নিবীরদের দশম শ্রেণীর ও দ্বাদশ শ্রেণীর সার্টিফিকেট দরকার ও সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমার ফাইনাল বছরের সার্টিফিকেটও লাগবে।

    বায়ুসেনাতে যোগদান করতে প্রথমে অনলাইন টেস্ট, অ্যাডাপটিবিলিটি টেস্ট দিতে হবে, এছাড়াও ফিজিক্যাল ফিটনেস দেখা হবে। এছাড়াও সরকার থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, অগ্নিবীরদের চাকরির মেয়াদ শেষ হলে তাঁদের বিভিন্ন কেন্দ্রীয় আধা সামরক বাহিনী ও নিরাপত্তার বিভিন্ন বিভাগের চাকরিতে নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলো তাঁদের পুলিশে চাকরির ক্ষেত্রেও বিশেষ সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।

LinkedIn
Share