Tag: PM Modi

PM Modi

  • Kedarnath Temple: কেদারনাথ মন্দিরে পুজো করলেন মোদি, শিলান্যাস করলেন রোপওয়ের

    Kedarnath Temple: কেদারনাথ মন্দিরে পুজো করলেন মোদি, শিলান্যাস করলেন রোপওয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশের বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Viswanath) মন্দিরের পর এবার উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ (Kedarnath Temple)। পুণ্যার্থীদের সুবিধার জন্য আরও একটি প্রকল্প। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে করিডর প্রকল্পের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মন্দির থেকে গঙ্গার পাড় পর্যন্ত পাঁচ লক্ষ বর্গফুট এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে করিডর। প্রকল্পের শিলান্যাস হয়েছিল ২০১৯ সালে। পরে হয় উদ্বোধন।

    বিশ্বনাথ মন্দিরের করিডর উদ্বোধনের পর এবার কেদারনাথ মন্দিরে (Kedarnath Temple) রোপওয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন মোদি। রোপওয়ে হবে গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ পর্যন্ত। শুক্রবার এই প্রকল্পেরই শিলান্যাস করেন মোদি। করেন কেদারনাথের পুজোও। এদিন পাহাড়বাসীর ঐতিহ্যবাহী সাদা রংয়ের একটি পোশাক পরেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পোশাকে আঁকা ছিল স্বস্তিকা চিহ্ন। কেদারনাথের পাশাপাশি এদিন তাঁর বৈদ্যনাথ মন্দির দর্শনেও যাওয়ার কথা। দু দিনের এই সফরে উত্তরাখণ্ডে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ খতিয়ে দেখবেন। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বেশ কয়েকটি নয়া প্রকল্পের। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেরাদুন বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে যান গভর্নর লেফটেন্যান্ট জেনারেল গুরমিত সিং, মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় ভাট।

    এদিন মন্দিরে (Kedarnath Temple) গিয়ে প্রথমে ভগবান কেদারনাথের পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে শিলান্যাস করেন ৯.৭ কিমি দীর্ঘ গৌরীকুণ্ড-কেদারনাথ রোপওয়ে প্রকল্পের। এই রোপওয়ে ব্যবহার করে পুণ্যার্থীরা গৌরীকুণ্ড থেকে মাত্র ৩০ মিনিটেই পৌঁছে যাবেন কেদারনাথ মন্দিরে। পুজো দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করেন পুরোহিত। মন্দির থেকে প্রধানমন্ত্রী যান আদি গুরু শঙ্করাচার্যের সমাধিস্থল দর্শনে। সেখানে কিছুক্ষণ সময়ও কাটান তিনি। পরে যাওয়ার কথা বৈদ্যনাথ ধামে। সেখানে উন্ননয়মূলক বিভিন্ন কাজ খতিয়ে দেখবেন তিনি। রোপওয়ে ও রাস্তার কাজের যে শিলান্যস এদিন দুপুরে করেন মোদি, সেজন্য খরচ হবে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। অ্যারিভ্যাল প্লাজা এলাকায় সৌন্দর্যায়নের কাজও খতিয়ে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এনিয়ে ছ বার কেদারনাথ দর্শনে গেলেন মোদি। আর বৈদ্যনাথ ধামে গেলেন দ্বিতীয়বার।

     

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Himachal Assembly Polls: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    Himachal Assembly Polls: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এও এক চায়েওলার গল্প! এক চায়েওয়ালা নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) হয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। এবার হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে (Himachal Assembly Polls) আরও এক চায়েওয়ালাকে প্রার্থী করল বিজেপি (BJP)। এই কেন্দ্রে চার বার জয়ী হয়ে মন্ত্রী হয়েছিলেন বিজেপির সুরেশ ভরদ্বাজ। তাঁকে সরিয়ে শিমলা সদর (Shimla Urban) কেন্দ্রে বিজেপি টিকিট দিয়েছে সঞ্জয় সুদ নামে এক ব্যক্তিকে। শিমলা শহরেই একটি চায়ের দোকান চালান দীর্ঘদিনের পদ্ম-কর্মী সঞ্জয়। শিমলা সদর থেকে সরিয়ে সুরেশকে প্রার্থী করা হয়েছে কাসুমটি কেন্দ্রে। শিমলা সদরে প্রার্থী হতে পেরে আপ্লুত সঞ্জয়। দলের প্রতি কৃতজ্ঞতাও ব্যক্ত করেছেন তিনি। সঞ্জয় বলেন, বিজেপি আমার মতো একজনকে প্রার্থী করায় আমি দলের প্রতি কৃতজ্ঞ। মনে হচ্ছে সপ্তম স্বর্গে আছি। শিমলা সদর কেন্দ্র দল আমাকে প্রার্থী করেছে। আজ মনে হচ্ছে, বিজেপির জন্য কাজ করার এই সিদ্ধান্তটা ঠিকই ছিল।

    সঞ্জয় জানান, অত্যন্ত গরিব পরিবারে জন্ম তাঁর। আরএসএসের সহযোগিতায়ই স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছিলেন। জানতে পেরেছিলেন ভারতীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে। স্কুলের পাঠ চুকিয়ে যান কলেজে। শিমলা বাসস্ট্যান্ডে খবরের কাগজ বিক্রি করে পড়াশোনার খরচ চালাতেন। কলেজে পড়াকালীন আরএসএসের ছাত্র সংগঠন বিদ্যার্থী পরিষদের সঙ্গে যুক্ত হন তিনি। স্টুডেন্টস কাউন্সিলের হয়ে কাজ করেছিলেন পাঁচ বছর। অর্থনৈতিক কারণে আর কাজ করতে পারেননি। এরপর সংসারের হাল ধরতে দু বছর মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভের কাজ করেন। ১৯৯১ সালে শিমলায় খোলেন চায়ের দোকান।

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    শিমলা বিধানসভা নির্বাচনে (Himachal Assembly Polls) বিজেপির এই প্রার্থী জানান, ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠনের সময় থেকেই তিনি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক। প্রথমে শিমলা সদর মণ্ডল কমিটির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। পরে ওই কমিটির সহ সভাপতি হন। আরও পরে হন বিজেপির শিমলা জেলার মিডিয়া ইনচার্জ। বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ থাকাকালীনই সঞ্জয়কে শিমলা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের টিকিট দিয়েছিল দল। দুবার কাউন্সিলরও হয়েছিলেন। পরে করা হয় সিমলা শাখার সভাপতি। আর এবার তাঁকে করা হল বিধানসভার প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী, তাঁর ভূমিকাই বা কী, মঙ্গলবার তা বিস্তারিত জানিয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবার গুজরাটের (Gujrat) আমেদাবাদে এক আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। সভার আলোচ্যসূচি ছিল, মোদি জমানায় ভারতের (India) বিদেশ নীতি। ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী বলেন, তিনি কেবল জানাতে চান একজন বিদেশমন্ত্রী ঠিক কী কাজ করেন, আর দ্বিতীয়ত বিদেশ নীতি কীভাবে এখন প্রভাব ফেলে প্রত্যেকের ওপর।

    এদিনের আলোচনা সভায় জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, বিদেশমন্ত্রীর বড় দুটি কাজ রয়েছে। একটি হল, বিশ্বের সামনে ভারতকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। আর অন্যটি হল, অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নয়া ভারতে ঠিক হচ্ছে, তা গোটা বিশ্বকে জানিয়ে দেওয়া।

    আলোচনা সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমি ঠিক কী করি, তা আমি আপনাদের বোঝাতে চাই। মোদি জমানায় যে দেশে অনেক কিছু বদল এসেছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে বিজেপি (BJP) সরকার। গত এই আট বছরে যে দেশে অনেক কিছু বদলেছে, তা তুলে ধরেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, গত আট বছরে মোদি সরকারের আমলে অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। বিদেশ নীতির তিনটি স্তরের ওপরও এদিন আলোকপাত করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    আরও পড়ুন: কেবল ব্যবসা নয়, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায় ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    তাঁর ভাষায়, আমাদের বিদেশ নীতির তিনিটি স্তর রয়েছে। প্রথমত, এটি নিরাপত্তা কেন্দ্রিক। দ্বিতীয়ত, এটি উন্নয়ন কেন্দ্রিক। এবং তৃতীয়ত, এটি জনগণ কেন্দ্রিক। তিনি বলেন, আজ আমাদের ভিশন হল ১০ সপ্তাহের, ১০ মাসের এমন কি ১০ বছরের। এর অর্থ হল, আমাদের শর্ট টার্ম এবং লং টার্ম দু রকমের ভিশনই রয়েছে। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার প্রভাব এখন তামাম বিশ্বের ওপর পড়ে বলেও জানান জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিড অতিমারির প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। এটা আমাদের শিক্ষা দিয়েছে কোনও একটি বিশেষ দেশের ওপর নির্ভর না করতে। তিনি বলেন, বিশ্বে কাজের বাজার এবং বিশ্বে ব্যবসার বাজারের উন্নতি ঘটাতে হবে আমাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Lifestyle for Environment: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে

    Lifestyle for Environment: দুদিনের সফরে ভারতে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব, দেখা করবেন মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল (un secretary general) অ্যান্টনিও গুতেরেস দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে। কেবল মোদি নন, রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব সাক্ষাৎ করবেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও। দু দিনের সফরে ভারতে আসছেন অ্যান্টনি গুতেরেস। সেই সময়ই তিনি দেখা করবেন মোদি এবং জয়শঙ্করের সঙ্গে। গুতেরেসের মুখপাত্রই এ খবর জানিয়েছেন।

    অক্টোবরের ১৮ থেকে ২০ এই দুদিন ভারত সফরে আসছেন রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল। ভারত-রাষ্ট্রসংঘ যৌথভাবে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। অংশ নেবেন লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (Lifestyle for Environment) মিশনেও। গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক এই খবর জানিয়েছেন। তিনি জানান, গুতেরেসের এই দু দিনের ভারত সফরে তিনি দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে। গুজরাটের মধেরা গ্রামেও যাবেন রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল। এই গ্রামেই রয়েছে সূর্য মন্দির। গ্রামটিকে সম্প্রতি একশো শতাংশ সৌরশক্তির গ্রাম ঘোষণা করা হয়েছে। গুতেরেসের মুখপাত্র জানান, গুজরাটের মধেরায় গিয়ে রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল চাক্ষুষ করবেন সোলার রুফটপ। ওই গ্রামের ১৩০০ বাড়িতে বসানো হয়েছে ওই রুফটপ। ভারত সফর শেষে গুতেরেস চলে যাবেন ভিয়েতনামে।

    এই প্রথম ভারত সফরে আসছেন গুতেরেস। এর আগে তিনি ভারত সফরে এসেছিলেন ২০১৮র অক্টোবরে। গুতেরেসের ভারত সফরের কথা জানানো হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফেও। মন্ত্রকের খবর, গুতেরেস প্রথমে মুম্বইয়ের তাজমহল প্যালেস হোটেলে ২৬\১১য় মৃতদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপণ করবেন। মুম্বই আইআইটির একটি অনুষ্ঠানেও যোগ দেবেন তিনি। অক্টোবরের ২০ তারিখে গুতেরেস সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। গুজরাটের কেভাদিয়ার একতা নগরে লাইফস্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট (Lifestyle for Environment) মিশনের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। উদ্বোধন করবেন বুকলেট, লোগো এবং ট্যাগলাইনের। কেভাদিয়ায় স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপণ করার কথাও রয়েছে গুতেরেসের। পরে মাধেরায় দর্শন করবেন সূর্য মন্দির। প্রধানমন্ত্রীর পর বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গেও দেখা করবেন গুতেরেস। বিশ্ব উদ্বেগ সহ নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা দ্বিপাক্ষিক ওই বৈঠকে।

     

  • Multidimensional Poverty Index: ১৫ বছরে দারিদ্রমুক্তি ৪১ কোটি ভারতবাসীর, ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা রাষ্ট্রসংঘের  

    Multidimensional Poverty Index: ১৫ বছরে দারিদ্রমুক্তি ৪১ কোটি ভারতবাসীর, ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা রাষ্ট্রসংঘের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই মিলল খুশির খবর! ভারতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে উল্লেযোগ্যভাবে। গত ১৫ বছরে ৪১.৫ কোটি মানুষ মুক্তি পেয়েছেন দারিদ্র (Poverty) থেকে। ২০০৫-০৬ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষ এই পনের বছরে ভারতে (India) কমেছে দরিদ্র (Poor) মানুষের সংখ্যা। নিছক গল্প কথা নয়, গ্লোবাল মাল্টিডাইমেনশনাল পোভার্টি ইনডেস্ক (Multidimensional Poverty Index) ২০২২ এই উঠে এসেছে এই তথ্য।

    তবে এই সুখবরের উল্টো একটি দিকও রয়েছে। সেটা হল ২০২০ সালেও ভারতে বিশ্বের সব চেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ বাস করেন। এঁদের সংখ্যা ২২৮.৯ মিলিয়ন। ইউনাইটেড নেশনস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (United Nations Development Programme) ও অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভের (Oxford Poverty and Human development Initiative) প্রকাশিত রিপোর্টেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। গত পনের বছরে ভারতে যে বিপুল পরিমাণ মানুষ দারিদ্র থেকে মুক্তি পেয়েছেন, তাকে ‘ঐতিহাসিক’ আখ্যা দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। তবে রাষ্ট্রসংঘের তরফে এও আশা করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র দূরীকরণে বিশ্বের কাছে উদাহরণ হয়ে উঠতে পারে ভারত।

    উন্নয়ন সত্ত্বেও ভারতবাসী কোভিড অতিমারি ও ক্রমবর্ধমান খাদ্যশস্যের মূল্য এবং উচ্চ জ্বালানি মূল্যের সঙ্গে লড়াই করছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে পুষ্টি ও শক্তির ঘাটতি সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে কাজ করা সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকা প্রয়োজন। এত মানুষের দারিদ্র মুক্তি ঘটলেও, এখনও এ দেশে দরিদ্র মানুষ রয়েছেন ২৩ কোটি। রাষ্ট্রসংঘের প্রতিবেদনেই একথা বলা হয়েছে। ২০১৯-২১ এই বছরগুলিতে অতিমারি থাবা বসায় গোটা বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও। এই অতিমারির কারণেই এখনও ২৩ কোটি মানুষ রয়েছেন দারিদ্রের তালিকায়। জানা গিয়েছে, শহরে দারিদ্র সীমার নীচে বাস করেন ৫.৫ শতাংশ মানুষ। গ্রামে এই সংখ্যাটাই ২১.২ শতাংশ। জানা গিয়েছে, ভারতের কিছু অঞ্চলে জাতীয় গড়ের চেয়ে দ্রুত হারে হ্রাস পেয়েছে দারিদ্র। এর মধ্যে রয়েছে বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং উত্তর প্রদেশ। এই রাজ্যগুলিতে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে দ্রুত।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদে ভারতকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে না, সাফ জানালেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, ২০০৪ থেকে পরের দশ বছর কেন্দ্রে ছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকার। ২০১৪ সাল থেকে রয়েছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। দেশকে দারিদ্রমুক্ত করতে একের পর এক পদক্ষেপ করেছেন মোদি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, এই সময়সীমায়ই দেশে ব্যাপকভাবে ঘটেছে দারিদ্রমুক্তি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Kisan: দেওয়ালির আগাম উপহার! পিএম কিষানের ১২তম কিস্তির টাকা পেলেন কৃষকরা

    PM Kisan: দেওয়ালির আগাম উপহার! পিএম কিষানের ১২তম কিস্তির টাকা পেলেন কৃষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেওয়ালির আগাম উপহার পেয়ে গেলেন দেশের কৃষকরা! পিএম কিষানের (PM Kisan) ১২তম কিস্তির টাকা পেলেন তাঁরা। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এই কিস্তিতে বরাদ্দ করলেন ১৬ হাজার কোটি টাকা। এতে উপকৃত হবেন ১১ কোটি যোগ্য কৃষক (Farmer)। রবি মরশুমের মুখে এই উপহারে যারপরনাই খুশি কৃষকরা। এদিনের মঞ্চ থেকেই যোগ্য কৃষকদের জন্য দু হাজার করে টাকা পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী। ওই টাকা সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে।

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী কিষান (PM Kisan) সম্মান নিধি প্রকল্পের অধীনে যোগ্য কৃষকদের দেওয়া হবে মোট ৬ হাজার করে টাকা। এই টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রতি চার মাস অন্তর কৃষকরা পাবেন ২ হাজার করে টাকা। এদিন সেই টাকাই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। প্রসঙ্গত, এই স্কিমের সূচনা হয়েছে ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। যদিও তা লাগু হয়েছে তারও তিন মাস আগে থেকে।

    আরও পড়ুন: ‘সত্যি বিস্ময়’, মোদি সরকারের সরাসরি ব্যাংকে নগদ হস্তান্তর প্রকল্পের প্রশংসা আইএমএফের

    দিল্লিতে পুষা ক্যাম্পাসে শুরু হয়েছে দু দিনের পিএম কিষান (PM Kisan) সম্মান সম্মেলন ২০২২। এদিন ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বরাদ্দ করেন দ্বাদশতম কিস্তির টাকা। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর এবং কেন্দ্রীয় রসায়ন ও সারমন্ত্রী মনশুখ মাণ্ডব্য। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাড়ে ১৩ হাজারেরও বেশি কৃষক যোগ দিয়েছেন অনুষ্ঠানে। উপস্থিত হয়েছেন দেড় হাজার কৃষি-উদ্যোগপতিও। গবেষক, পলিসি মেকার এবং অন্যান্য অংশীদারেরাও যোগ দিয়েছেন দু দিনের এই সম্মেলনে। প্রসঙ্গত, পিএম কিষান (PM Kisan) একটি সেন্ট্রাল সেক্টর স্কিম। ফান্ডের একশো শতাংশ টাকাই দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের নির্দেশিকা মেনে রাজ্য সরকার যোগ্য কৃষকদের খুঁজে বের করে। তার পরেই টাকা পাঠানো হয় কৃষকদের অ্যাকাউন্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Solar Powered Village: দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের সূর্য মন্দিরের গ্রাম!

    Solar Powered Village: দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের সূর্য মন্দিরের গ্রাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ গ্রাম বিখ্যাত ছিল সূর্য মন্দিরের জন্য। এবার নয়া পরিচিতি পাচ্ছে গুজরাটের মেহসানা জেলার মধেরা গ্রাম। আজ, শুক্রবার থেকে এ গ্রামকে দেশবাসী চিনবে সৌরশক্তির গ্রাম (Solar Powered Village)  হিসেবে। আজ্ঞে, হ্যাঁ। এটিই দেশের প্রথম সৌরশক্তির গ্রাম। এ গ্রামের সব কিছুই চলবে সৌরশক্তির সাহায্যে। মধেরা গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে পুষ্পবতী নদী। এই গ্রামেই রয়েছে সূর্য মন্দির। প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে খবর, শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উদ্বোধন করবেন সৌরশক্তির গ্রামের (Solar Powered Village)। আরও কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন তিনি।

    মধেরাকে সৌরশক্তির গ্রামে (Solar Powered Village) রূপান্তরিত করতে গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে বসানো হয়েছে হাজারেরও বেশি সৌর প্যানেল। গুজরাট সরকারের দাবি, এর ফলে গ্রামবাসীদের আর বিদ্যুৎ কষ্টে ভুগতে হবে না। গ্রামে সৌর বিদ্যুৎ থাকবে ২৪ ঘণ্টাই। গ্রামবাসীরা নিখরচায় ভোগ করবেন সৌর বিদ্যুৎ। বৃহস্পতিবার গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, আমি জানাতে খুশি হচ্ছি ক্লিন এনার্জি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নপূরণে গুজরাট আরও একবার নেতৃত্ব দিচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির মাধ্যমে ভারতের শক্তির চাহিদার ৫০ শতাংশ উৎপাদন করতে তাঁর সঙ্কল্প পূরণে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    আরও পড়ুন : ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    ছবির মতো সাজানো গ্রাম মধেরা। শেষ জনগণনা অনুযায়ী, গ্রামে বাস করেন ৬ হাজার ৭৩৮ জন। এই সৌরশক্তি প্রকল্পের জন্য গুজরাট সরকার বরাদ্দ করেছে ১২ হেক্টর জায়গা। কেন্দ্র ও রাজ্য মিলিয়ে প্রকল্পের কাজে খরচ করেছে মোট ৮০ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকা। জানা গিয়েছে, সৌরশক্তির এই গ্রামে (Solar Powered Village) দিনের বেলায় শক্তি সরবরাহ করবে সৌর প্যানেল। সন্ধেয় সেই শক্তি বাড়িতে সরবরাহ করবে বিইএসএস। এই গ্রামেই প্রথম বৈদ্যুতিক যানের চার্জিং স্টেশনও স্থাপন করা হয়েছে। এদিকে, প্রধানমন্ত্রী গুজরাটে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে মধেরার সূর্য মন্দিরে হবে স্পেকট্যাকুলার লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো। এই শোয়ে থ্রি-ডি প্রজেকশনের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে মধেরার ইতিহাস। এই শো-ও হবে সৌরশক্তির সাহায্যে। এখনও যে গ্রামের মন্দিরে নিত্য পুজো হয় সূর্যদেবের, সেই গ্রামেই দিবানিশি আলো দেবেন দিবাকর!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Urban Naxal: ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি  

    Urban Naxal: ভোল বদলে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা, গুজরাটবাসীকে সতর্ক করলেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোল বদলেছে। নয়া রূপে গুজরাটে ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা (Urban Naxal)।  কিন্তু রাজ্য সরকার যুবকদের জীবন ধ্বংস করার সুযোগ তাদের দেবে না। গুজরাটের (Gujrat) ভারুচে বাল্ক ড্রাগ পার্কের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই শহুরে নকশালদের নিশানা করেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি শহুরে নকশালদের (Urban Naxal) ব্যাপারে স্থানীয়দের সতর্ক করে দেন। তিনি বলেন, রাজ্যে ফের ঢোকার চেষ্টা করছে শহুরে নকশালরা। তারা তাদের পোশাকটাই কেবল বদলেছে। তাদের অনুসরণ করতে বলে আসলে তারা সরল সাধাসিধে এবং জীবনশক্তিতে ভরপুর তরুণদের ভুল পথে চালিত করছে। চলতি বছরেই রয়েছে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির। রাজনৈতিক মহলের মতে, এদিন নাম না করে মোদি আসলে কেজরিওয়ালের দলকেই আক্রমণ শানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন : ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মোদি বলেন, শহুরে নকশালরা (Urban Naxal) বাইরে থেকে এসে এ রাজ্যে পা রাখতে চাইছে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করতে তাদের দেব না আমরা। এর পরেই শ্রোতাদের সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের উচিত আমাদের ছেলেমেয়েদের শহুরে নকশালদের ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া। এই শহুরে নকশালরা গোটা দেশকে ধ্বংস করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। মোদি বলেন, শহুরে নকশালরা বিদেশি শক্তির এজেন্ট। তাঁদের কাছে মাথা নত করবে না গুজরাট। গুজরাট তাদের ধ্বংস করে দেবে। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিই, তখন গোটা বিশ্বে ভারতীয় অর্থনীতির স্থান ছিল ১০ নম্বরে। বর্তমানে এ দেশের স্থান হয়েছে ৫ নম্বরে। প্রসঙ্গত, এতদিন পাঁচ নম্বরে ছিল ব্রিটেন। চলতি বছর ব্রিটেনকে সরিয়ে ওই জায়গা দখল করে ভারত। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারত জায়গা করে নেবে ৩ নম্বরে। কিছু দিন আগে এ কথা জানিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে, আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দিতে ডাক্তারি পড়তে পারা দেশে ইতিবাচক বদল আনবে। রবিবার এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করে ওই কথা বলেন মোদি। রবিবারই হিন্দিতে অনূদিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের (Hindi mbbs textbooks) তিনটি বিষয়ের বই প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের উদ্যোগেই হয়েছে ওই কাজ। দিনটিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছিলেন শাহ। বলেছিলেন, দেশের মধ্যে মধ্যপ্রদেশ সরকারই প্রথম রাজ্য যারা এমবিবিএসের ছাত্রছাত্রীদের হিন্দিতে বই পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে। এদিন শাহের ট্যুইট উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ট্যুইট বার্তায় লেখেন, চিকিৎসাবিজ্ঞান শিক্ষা ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ দেশে বড় ইতিবাচক বদল আনবে। এর ফলে লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া নিজেদের ভাষায় পড়াশোনা করতে পারবেন। তাঁদের জন্য অনেক সুযোগের দরজা খুলে যাবে। ভোপালের ওই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে শাহ জানিয়েছিলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের হিন্দি ভাষায় (Hindi mbbs textbooks) অনূদিত বই প্রকাশ করে মধ্যপ্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন পূরণ করেছে। তিনি বলেন, এই মুহূর্তটা দেশে শিক্ষা ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। তবে কেবল হিন্দি নয়, বাংলা, তামিল সহ আরও ছটি ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলেও জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    ওই অনুষ্ঠানে হিন্দি ও আঞ্চলিক ভাষার প্রচারের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্ক বলতে গিয়ে অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি হিন্দি, মারাঠি, তামিল, তেলগু, গুজরাটি, মালয়ালি থেকে বাংলা পর্যন্ত সব ভাষায় চিকিৎসা বিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষা প্রদানের মিশন শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী আমাদের ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং ১২টি ভাষায় প্রবেশিকা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওই অনুষ্ঠানে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেছিলেন, দরিদ্র সন্তানদের জন্য নতুন ভোরের সূচনা করলেন অমিত শাহ। অনেকেই মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতেন। ইংরেজির ফাঁদে পড়ে পরীক্ষায় পাশ করতে না পেরে তাঁদের অনেকেই পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Gujarat Election: দোরগোড়ায় গুজরাট ভোট, রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election)। রণকৌশল স্থির করতে শুক্রবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল এবং দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান সিআর পাটিল। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিল্লির বাসভবনে ঘণ্টা পাঁচেক ধরে চলেছে ওই বৈঠক। গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে কীভাবে বিরোধীদের মাত দেওয়া যায়, মূলত তা নিয়েই আলোচনা হয়েছে বিজেপির এই তিন নেতার।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এই বৈঠকের গুরুত্ব কম নয়। কারণ বৈঠকটি এমন একটি সময় অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার ঠিক আগে আগেই হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নভেম্বরের ১২ তারিখে হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। আশা করা যায়, এ মাসেরই পরের দিকে ঘোষণা হয়ে যাবে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election) নির্ঘণ্ট। প্রসঙ্গত, এর আগে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০১৭ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। এবারও তেমনই হওয়ার সম্ভাবনা। 

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাটে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে বিজেপি (BJP)। এই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জিতেছে ছ বার। সব মিলিয়ে ক্ষমতায় ছিল ২৭ বছর। এ রাজ্যে পদ্ম শিবিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এতদিন ছিল কংগ্রেস। এবার লড়াইয়ের ময়দানে হাজির অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি। দিল্লি দখলের পর ইতিমধ্যেই এই দল কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে পাঞ্জাবের রশি। এবার তারা হানা দিতে চাইছে মোদির রাজ্যে। দ্রুত গতিতে চলছে সংগঠন গড়ার কাজ। বিজেপির হাত থেকে রাজ্যের রশি কেড়ে নিয়ে গুজরাটের তখতে বসতে চাইছে কেজরিওয়ালের দল। তবে সেটা যে সহজ নয়, তা বলছেন গুজরাটের রাজনীতির কারবারিরাই। এদিন হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে সঙ্গে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের (Gujarat Election)  নির্ঘণ্টও নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করবে বলে আশাবাদী ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। শেষমেশ ঘোষণা হয় কেবল হিমাচল প্রদেশে বিধানসভার ভোটের দিনক্ষণ। এখন দেখার, মোদির রাজ্যে কবে বাজে বিধানসভা ভোটের ঘণ্টা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share