Tag: PM Modi

PM Modi

  • One Nation One Election: ভোটাভুটির পর লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কী বললেন অমিত শাহ?

    One Nation One Election: ভোটাভুটির পর লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সলতে পাকানোর কাজ চলছিল দীর্ঘ দিন ধরেই। শেষমেশ মঙ্গলবার সংসদে পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধনী বিল। বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল। তাঁর প্রস্তাব, বিলগুলি যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো উচিত (Lok Sabha)। এদিন যে বিল দুটি পেশ করা হয়েছে, সেগুলি হল সংবিধান (১১৯ সংশোধনী) বিল, ২০২৪ এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আইন সংশোধন বিল, ২০২৪। লোকসভায় বিল দুটি পেশ হতেই সরব হন কংগ্রেস, তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা। বিলের বিরোধিতা করে শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবিরও।

    বিলের পক্ষে ব্যাপক সমর্থন (One Nation One Election)

    তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয়, প্রস্তাবিত বিলটি আঘাত করেছে সংবিধানের মৌলিক কাঠামোকে। কংগ্রেসের দাবি, বিলটি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। বিলটি নিয়ে ভোটাভুটি হয়। দেখা যায়, বিলের পক্ষে ভোট দিয়েছেন ২৬৯ জন সাংসদ। বিরোধীরা পেয়েছেন ১৯৮টি ভোট। ব্যাপক হইচইয়ের জেরে এদিন বিকেল ৩টে পর্যন্ত ঘণ্টাখানেকের জন্য মুলতুবি রাখা হয় সভার কার্যক্রম। প্রসঙ্গত, এই প্রথম নতুন সংসদ ভবনের লোকসভায় ব্যবহার হল ইলেকট্রনিক ভোটিং ব্যবস্থা।

    কী বললেন শাহ

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লোকসভায় জানান, সরকার ‘ওয়ান নেশন ওয়ান ইলেকশন’ বিলগুলোকে আলোচনার জন্য যৌথ সংসদীয় কমিটিতে পাঠাতে প্রস্তুত। তিনি বলেন, “এটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই প্রস্তাব করেছিলেন।” শাহ বলেন, “যখন এক দেশ এক নির্বাচন বিল মন্ত্রিসভায় উঠেছিল, প্রধানমন্ত্রী মোদি স্বয়ং বলেছিলেন, এটি (One Nation One Election) সংসদের যৌথ কমিটিতে পাঠানো উচিত। এই বিষয়ে প্রতিটি স্তরে বিশদ আলোচনা হওয়া উচিত।” বিলের স্বপক্ষে ছিল ৩২টি রাজনৈতিক দল। বিরোধিতা করেছে ১৫টি দল। জগন মোহন রেড্ডির ওয়াইএসআরসিপি-ও ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিলকে সমর্থন করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    প্রশ্ন হল, বিলটি আইনে পরিণত হলে কবে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন? জানা গিয়েছে, যদি কোনও পরিবর্তন বা সংশোধনী ছাড়াই বিলগুলি সংসদে পাশ হয়ে যায়, তাহলে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করা যেতে পারে (Lok Sabha) ২০৩৪ সাল থেকেই (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ! এবার বেজিং যাচ্ছেন ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। ১৮ ডিসেম্বর, বুধবার বেজিংয়ে দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি (NSA)। চিনের তরফে প্রতিনিধিত্ব করবেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী তথা নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াং ই।

    চিন সফরে ডোভাল (Ajit Doval)

    সীমান্ত থেকে সেনা সরানো নিয়ে পক্ষকাল আগে দিল্লিতে হয়ে গিয়েছে ভারত-চিন অফিসার পর্যায়ের বৈঠক। সেই আলোচনার চাকা আরও গড়িয়ে নিয়ে যেতে চিন সফরে যাচ্ছেন ডোভাল। ২১ অক্টোবর পূর্ব লাদাখের ডেমচক ও ডেপসাং থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ভারত ও চিন উভয় দেশই। সেই সিদ্ধান্তের পিছনে কাজ করছিল ডোভাল ও ওয়াং ই-র রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের বৈঠক। সেই বৈঠকেই ঠিক হয়েছিল লাগাতার আলোচনা চলবে দুই দেশের মধ্যে।

    আলোচনার মঞ্চ

    চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেন, “চিন-ভারত সীমান্ত বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধিদের ২৩তম বৈঠক, যা উভয় দেশের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বর বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত হবে।” সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে ফেলার জন্য বিশেষ প্রতিনিধিদের আলোচনার মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল ২০০৩ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত বৈঠক হয়েছে ২২ দফা। শেষবার বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালে। ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাস থেকে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে শুরু হওয়া সামরিক সংঘাত মেটাতে একাধিকবার বৈঠক করেছিলেন বিশেষ প্রতিনিধিরা (Ajit Doval)।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    ২৩ অক্টোবর কাজানে ব্রিকস সম্মেলনের মধ্যেই সেই মঞ্চ নতুন করে সক্রিয় করে তুলতে একমত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে সেই মঞ্চ সক্রিয় করে তুলতে একমত হন মোদি ও জিনপিং। সেই রেশ ধরেই চিনে যাচ্ছেন ডোভাল।

    লাদাখের একাংশে সাময়িক সেনা প্রত্যাহারের পর দুই দেশের আলোচনায় এখন গুরুত্ব পেতে চলেছে সীমান্ত সংঘাত কমিয়ে আনা। সেই উদ্দেশ্য সফল হলে চূড়ান্ত লক্ষ্য হল আগামী কয়েক বছরের মধ্যে (NSA) সেনা প্রত্যাহারের পরিবেশ তৈরি করা (Ajit Doval)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • One Nation One Election: লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কবে থেকে ভোট একযোগে?

    One Nation One Election: লোকসভায় পেশ হল ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল, কবে থেকে ভোট একযোগে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার লোকসভায় পেশ হল এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) সংক্রান্ত বিল। বিলগুলি কবে আইনে পরিণত হবে, তা নিয়ে কৌতূহল দেশজুড়ে (Joint Polls)। সবারই প্রশ্ন, এই বিল আইনে পরিণত হলে কবে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন? জানা গিয়েছে, যদি কোনও পরিবর্তন বা সংশোধনী ছাড়াই বিলগুলি সংসদে পাশ হয়ে যায়, তাহলে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করা যেতে পারে ২০৩৪ সাল থেকে।

    মোদি সরকারের পদক্ষেপ (One Nation One Election)

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ কার্যকর করতে অনেক দিন ধরেই একটু একটু করে পদক্ষেপ করছে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। এক দেশ এক নির্বাচন ব্যবস্থা এ দেশে চালু হলে, তা কতটা বাস্তবসম্মত হবে – সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখতে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। মার্চ মাসে সেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে একটি রিপোর্ট জমা দেয়। ওই কমিটির সুপারিশের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বিলগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    বিল পাশের পদ্ধতি

    বিলগুলি লোকসভায় পেশ হওয়ার পর এবার তা পাঠানো হবে সংসদীয় যৌথ কমিটিতে। সেই কমিটি বিবেচনা করে দেখবে বিলগুলি। বিলগুলিতে কোথাও সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজনের প্রয়োজন রয়েছে কি না, তা বিবেচনা করে দেখবে সংসদীয় যৌথ কমিটি। এর পরে বিলগুলি নিয়ে ভোটাভুটি হবে লোকসভায়। পাশ হলে (One Nation One Election) রাজ্যসভায় পাঠানো হবে। সেখানে পাশ হলে, পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    এক দেশ এক ভোট বিষয়ক মোট দুটি বিল রয়েছে। সেগুলি হল – সংবিধান ১২৯তম সংশোধনী বিল এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আইন (সংশোধনী) বিল। জানা গিয়েছে, বিলগুলিতে যে সংশোধনীর কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে একটি হল রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ এবং লোকসভার মেয়াদকে একই সময়ের মধ্যে নিয়ে আসা। এই বিষয়গুলি ২০৩৪ সালের আগে কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা কমই। খসড়া বিলের প্রস্তাব অনুযায়ী, লোকসভা নির্বাচনের প্রথম অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি এক দেশ,এক নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট করে বিজ্ঞপ্তি জারি করবেন (Joint Polls)। ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর নয়া সরকার গঠন হলেই তা সম্ভব (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও শ্রীলঙ্কা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার (PM Modi) সিদ্ধান্ত নিয়েছে (India Sri Lanka Relation)। জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, দুই দেশই সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণের বিষয়ে সহযোগিতা করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুর কুমার ডিসানায়েকের সাথে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশই বিশ্বাস করে যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (India Sri Lanka Relation)

    তিনি বলেন, “আমরা পুরোপুরি একমত যে আমাদের নিরাপত্তা স্বার্থ পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। আমরা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। হাইড্রোগ্রাফি (সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণ) বিষয়ে সহযোগিতায়ও একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। এর আওতায় সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তা, চোরাচালান এবং সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই, মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোতে সহযোগিতা আরও বাড়ানো হবে।”

    ভারতে স্বাগত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি

    ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের মধ্যের সম্পর্ককে পোক্ত করার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার সঙ্গে যুক্ত। যখন ভারতে পালি ভাষাকে ‘শাস্ত্রীয় ভাষা’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়, তখন এটি শ্রীলঙ্কায়ও উদযাপন করা হয়।” শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানিয়ে (India Sri Lanka Relation) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা ডিজানায়েকে ভারতে স্বাগত জানাই। আমরা আনন্দিত যে আপনি প্রথম বিদেশ সফরের জন্য ভারতকে বেছে নিয়েছেন। এই সফর আমাদের সম্পর্ককে নতুন গতি এবং শক্তি দেবে। আমাদের অংশীদারিত্বের জন্য, আমরা একটি ভবিষ্যতগামী দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করেছি।”

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতায় আমরা বিনিয়োগকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি এবং সংযোগের ওপর জোর দিয়েছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে শারীরিক, ডিজিটাল এবং জ্বালানি সংযোগ আমাদের অংশীদারিত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হবে। বিদ্যুৎ গ্রিড সংযোগ এবং বহু-পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন স্থাপনে কাজ করা হবে। শ্রীলঙ্কার বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য এলএনজি সরবরাহ করা হবে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য, উভয় পক্ষ ‘একতা’ চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন (PM Modi) করার চেষ্টা করবে (India Sri Lanka Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Vijay Diwas: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিবস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    Vijay Diwas: ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে বিজয় দিবস পালন! বীর যোদ্ধাদের স্মরণ প্রধানমন্ত্রীর, সেনার সঙ্গে সাক্ষাৎ রাষ্ট্রপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনটা ছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের (India-Bangladesh) স্থানীয় সময় অনুযায়ী ঘড়ির কাঁটায় তখন ৪ টে ৩১ মিনিট, ভারতে ৪টে। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করছেন পাকিস্তানের ৯৩,০০০ ফৌজি। ভারতের দাপটে ১৩ দিনের মধ্যেই অস্ত্র নামিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছে পাক বাহিনী। ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার পাশে বসে আত্মসমর্পণের দলিলে সাক্ষর করছেন পাকিস্তানি সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এএকে নিয়াজি। ভারতের সাহায্যেই স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল বাংলাদেশ। ১৯৭১’য়ের সেই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করেছিল ভারতীয় সেনা। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের আজ ৫৩ বছর (Vijay Diwas) পূর্ণ হল। চলতি সময়ে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রসায়ন কিছুটা অন্যরকম। তবুও এই দিনটিকে একই সঙ্গে স্মরণ করবে ঢাকা ও দিল্লি। 

    একই সঙ্গে বিজয় দিবস উদযাপন 

    রবিবার, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক থেকেও জানানো হয়, বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা বিজয় দিবস উপলক্ষে (Vijay Diwas) এবারও হাজির থাকবেন। রবিবার জানানো হয়েছে, সে দেশের প্রতিনিধিরা কলকাতায় চলে এসেছেন। সেনার পক্ষ থেকে তাঁদের অভিনন্দন জানানো হয়েছে। আবার ঢাকায় গিয়েছেন ভারতীয় সেনার আটজন প্রাক্তন আধিকারিক। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁরা কলকাতা এবং ঢাকায় বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। বিজয় দিবসকে স্মরণ করে সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বীর সৈন্যদের সাহস ও আত্মত্যাগকে সম্মান জানিয়েছেন। 

    বিজয় দিবস স্মরণে রাষ্ট্রপতি-প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    বিজয় দিবসের (Vijay Diwas) আগের সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আর্মি হাউসে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এই অনুষ্ঠানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদি, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহানও উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এবং উপরাষ্ট্রপতি বীর সেনানী, কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব, আশা স্কুলের শিশুদের এবং বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ভারতীয় সেনার ৩,৯০০ জন জওয়ান শহিদ হন এবং ৯,৮৫১ জন আহত হন। ভারতীয় সেনাবাহিনী আরও জানিয়েছে যে এই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ও উপরাষ্ট্রপতি বিভিন্ন যুদ্ধ বীর, কূটনৈতিক প্রতিনিধি, ক্রীড়াবিদ এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ। কিন্তু এই বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের (Unity In Diversity) বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ।” শনিবার সংবিধান নিয়ে আলোচনার জবাবি ভাষণে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ভারত গণতন্ত্রের জননী (PM Modi)

    সংসদে সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর পূর্তিতে আয়োজিত আলোচনা সভার জবাবি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত আজ শুধু বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র নয়, এটা গণতন্ত্রের জননী।” তিনি বলেন, “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ ঠিকই। কিন্তু সেই বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই আমাদের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, “ভারত আসলে অনেকগুলি গণতন্ত্রের সমাহার।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “একেবারে শুরু থেকে ভারতীয় সংবিধান বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব বুঝেছে। ভারতের গণতন্ত্রের অতীত খুবই প্রগতিশীল। কিন্তু আজ অনেকে এই সংবিধান দিবসের উৎসবে যোগ না দিয়ে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনের সময় ভারত উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। দেশের উন্নতির পথে যাবতীয় বাধা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। সার্বিক উন্নয়নে মহিলাদের যোগদান বাড়ানো হচ্ছে। সার্বিকভাবে দেশের ঐক্যের জন্য জিএসটির মতো কর কঠামো চালু হয়েছে। সরিয়ে ফেলা হয়েছে ৩৭০ ধারার মতো বাধা (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন বিল

    প্রধানমন্ত্রীর এদিনের বক্তৃতায় ছিল গান্ধী পরিবারের সমালোচনাও। তিনি বলেন, “সংবিধান সংসদে গৃহীত হওয়ার পর ৭৫ বছরের মধ্যে ৫৫ বছরই রাজত্ব করেছে একটা পরিবার। কংগ্রেসের সেই পরিবার সংবিধানকে আঘাত করার কোনও সুযোগই ছাড়েনি। কংগ্রেসের সেই অবিচার, কুনীতির প্রভাব আজও রয়েছে। দেশকে আজও ভুগতে হচ্ছে। এই পাপ কোনওদিন মোছা যাবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংবিধান যখনই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তখনই সেটাকে বদলে ফেলার পক্ষে সওয়াল করা হত।” তিনি বলেন, “ইন্দিরার আমলের জরুরি অবস্থার দাগ কোনওদিন (Unity In Diversity) মোছা যাবে না (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    World Chess Championship: সর্বকনিষ্ঠ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন! দাবায় সেরা ডি গুকেশ, কুর্নিশ সচিন-মোদি-মুর্মুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন ডি গুকেশ। বিশ্বনাথন আনন্দের পর দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতলেন তিনি। মাত্র আঠেরো বছর বয়সে দাবায় বিশ্বসেরার মুকুট পরলেন চেন্নাইয়ের এই দাবাড়ু। তাঁকে অভিনন্দনে ভরালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ক্রিকেট মাঠের কিংবদন্তী সচিন তেন্ডুলকররা।

    বিশ্ব রেকর্ড গুকেশের

    বৃহস্পতিবার চিনের ডিং লিরেনকে হারিয়ে ১৪ নম্বর ম্যাচে গুকেশ জিততেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেন তিনি। এদিন কালো ঘুঁটিতে খেলা ছিল গুকেশের। সাধারণত যিনি সাদা ঘুঁটিতে খেলেন, তিনি কিছুটা এগিয়ে থাকেন। গুকেশ যদিও এর আগে লিরেনকে কালো ঘুঁটি নিয়ে হারিয়েছেন। বৃহস্পতিবার জিততেই গুকেশকে কাঁদতে দেখা যায়। আবেগ ধরে রাখতে পারেননি তিনি। গ্যারি ক্যাসপারভ ২২ বছর বয়সে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। তাঁর রেকর্ড ভেঙে দিলেন ভারতের তরুণ দাবাড়ু। 

    অভিনন্দন বার্তা

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু লিখেছেন, ‘গুকেশকে আন্তরিক অভিনন্দন। বিশ্বের কনিষ্ঠতম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দাবাড়ু। ভারতকে গর্বিত করেছো। দাবায় ভারতের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছো। খুব ভাল করেছো গুকেশ। প্রত্যেক ভারতীয় হয়ে তোমাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘অবিস্মরণীয় সাফল্যের জন্য অনেক অভিনন্দন গুকেশ। প্রতিভা, পরিশ্রম আর সংকল্পের পুরস্কার পেয়েছে। ওর সাফল্য শুধু দাবায় ওর নামটা অমর করে রাখল তাই নয়, নতুন প্রজন্মকে খেলাটার প্রতি আরও আকৃষ্ট করল।’

    তবে সেরা বার্তাটা হয়তো পাঠিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন। তিনি লিখেছেন, ‘চৌষট্টি খোপের দুনিয়ায় সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলে দিলে। অভিনন্দন গুকেশ। ১৮ বছরে ১৮তম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য।’

    কত টাকা পেলেন গুকেশ

    বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের মোট পুরস্কার মূল্য ২৫ লক্ষ ডলার। এর মধ্যে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিটি ক্ল্যাসিকাল ম্যাচ জেতার জন্য পাওয়া যায় ২ লক্ষ ডলার করে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১ কোটি ৬৯ লক্ষ টাকা। গুকেশ মোট তিনটি ম্যাচ জেতেন। ফলে তিনি ৬ লক্ষ ডলার, অর্থাৎ, প্রায় ৫ কোটি ৭ লক্ষ টাকা জিতে নেন। অন্য দিকে, দু’টি ম্যাচ জেতেন লিরেন। ফলে তিনি পান ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা (চার লক্ষ ডলার)। মোট পুরস্কার মূল্যের মধ্যে দুই প্রতিযোগী ১০ লক্ষ ডলার জিতে নেন। বাকি ১৫ লক্ষ ডলার তাঁদের দু’জনের মধ্যে ভাগ হয়ে যায়। ফলে গুকেশের মোট প্রাপ্তি ১৩.৫ লক্ষ ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: বার বার নির্বাচন দেশে উন্নতির পথে বাধা, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলে সায় মোদি মন্ত্রিসভার

    One Nation One Election: বার বার নির্বাচন দেশে উন্নতির পথে বাধা, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলে সায় মোদি মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সভাপতিত্বে “এক দেশ, এক নির্বাচন” বিলে (One Nation One Election Bill) বৃহস্পতিবার অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সূত্রের খবর, সংসদের চলমান শীতকালীন (Parliament Winter Session) অধিবেশনেই পেশ করা হবে এই বিল। প্রধানমন্ত্রী মোদি ধারাবাহিকভাবে একযোগে নির্বাচনের পক্ষে কথা বলেছেন। এই বিলকে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ এর পক্ষে

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ চালু করার জন্য বুধবারও জোরদার সওয়াল করেছেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। ঘন ঘন নির্বাচন হওয়ার কারণে দেশের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে বলে মনে করছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘বার বার নির্বাচনের ফলে দেশের উন্নতির পথে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। দেশে কোনও না কোনও সময় কোথাও না কোথাও নির্বাচন হয়েই চলেছে। লোকসভা নির্বাচন হয়ে গেলে বিধানসভা নির্বাচন আসে। হরিয়ানা, জম্মু এবং কাশ্মীর, মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। সামনেই দিল্লিতে নির্বাচন রয়েছে। বারো মাস ধরেই নির্বাচনের প্রস্তুতি চলে কোনও কোনও রাজ্যে। এর ফলে দেশের বিকাশের পথে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে।’’

    ঐতিহাসিক সংস্কার 

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ ব্যবস্থা চালু করার বিষয়ে বিজেপি অনেক দিন ধরেই আগ্রহী। লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারেও এ বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। এই নিয়ম কার্যকর হলে সারা দেশে একসঙ্গে লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ ধারণাকে একটি ‘ঐতিহাসিক’ সংস্কার বলে অভিহিত করেছে। দলের মতে, এই বিল এলে সাশ্রয়ী শাসন ব্যবস্থার আরও উন্নতি হবে।  

    আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশে জোর ধাক্কা পোশাক শিল্পে! ভারত হতে পারে বিশ্বের নয়া গন্তব্য

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ কেন

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election Bill) ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে মোদি সরকারের যুক্তি, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভোট প্রক্রিয়ার জন্য যে বড় অঙ্কের খরচ হয়, তা কমে যাবে। ভোটের আদর্শ আচরণবিধির জন্য বার বার সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ থমকে থাকবে না এবং তার সঙ্গে সরকারি কর্মীদের উপর থেকেও ভোটার তালিকা তৈরি ও ভোট সংক্রান্ত নানা কাজকর্মের চাপ কমবে। একসঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভার ভোট হলে ভোটের হার বাড়তে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে। রাজনৈতিক দলগুলিও সারা বছর ভোটপ্রচারের ঝক্কি না থাকায় মানুষের কাজে অনেক বেশি মনোনিবেশ করতে পারবে। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কমিটি ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত রিপোর্ট অনুমোদন করেছিল। বিশদে আলোচনার জন্য বিলটি যৌথ সংসদীয় কমিটি বা জেপিসিতে-ও পাঠানো হতে পারে বলে সূত্রের খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jal Jeevan Mission: জল জীবন মিশন প্রকল্প বদলে দিয়েছে গ্রামীণ মহিলাদের অর্থনীতির ভিত, ঠিক কীভাবে?

    Jal Jeevan Mission: জল জীবন মিশন প্রকল্প বদলে দিয়েছে গ্রামীণ মহিলাদের অর্থনীতির ভিত, ঠিক কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল জীবন মিশন (Jal Jeevan Mission) প্রকল্পে নলের মাধ্যমে পানীয় জল পৌঁছচ্ছে ঘরে ঘরে। তাই কাজ কমেছে ভারতীয় মহিলাদের (PM Modi Viksit Bharat)। জল আনতে যাওয়ার বদলে তাঁরা এখন সেই সময়টা ব্যয় করছেন অন্য কাজে। প্রত্যাশিতভাবেই বাড়ছে রোজগার। বিকশিত ভারতের পথে এগোচ্ছে নরেন্দ্র মোদির দেশ।

    জল জীবন মিশন প্রকল্প (Jal Jeevan Mission)

    বিষয়টা তাহলে খুলেই বলা যাক। জল জীবন মিশন প্রকল্পে নলবাহিত জল বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার আগে ভারতীয় মহিলাদের সিংহভাগকেই বেশ কয়েক মাইল উজিয়ে গিয়ে জল আনতে হত। তাই ঘরের কাজেই সময় ব্যয় হত বিস্তর। অন্য কাজ করার সময় পেতেন না তাঁরা। জল জীবন মিশন প্রকল্পে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে জল। তাই এখন আর তাঁদের জল আনতে ছুটতে হয় না। সেই সময়টা তাঁরা ব্যয় করছেন নানা কাজে। যার জেরে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জল জীবন মিশন, যার লক্ষ্য প্রত্যেক গ্রামীণ পরিবারের জন্য ট্যাপের মাধ্যমে জল সরবরাহ নিশ্চিত করা, মহিলাদের কৃষি ও সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে অংশগ্রহণ বাড়িয়েছে।

    মহিলাদের শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ দ্বারা প্রকাশিত আর একটি ওয়ার্কিং পেপারও জানিয়েছে যে, প্রায় সব রাজ্যে মহিলাদের শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এসবিআইয়ের রিপোর্টে উপস্থাপিত তথ্যের সঙ্গে একমত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের ওয়ার্কিং পেপারও দেখিয়েছে যে, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২২-২৩ সময়কালে গ্রামীণ এলাকার মহিলারা কর্মক্ষেত্রে (Jal Jeevan Mission) যোগদানের ক্ষেত্রে শহুরে এলাকার মহিলাদের তুলনায় বেশি এগিয়ে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ডিভোর্স মামলায় খোরপোশ নির্ধারণে ৮ দফা গাইডলাইন, বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    ২০১৯ সালে জল জীবন মিশন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই প্রকল্পই বদলে দিয়েছে গ্রামীণ ভারতের মহিলাদের অর্থনৈতিক ভিত্তি। প্রকল্পটি চালু হওয়ার সময় ট্যাপ ওয়াটার সংযোগ পেয়েছিল মাত্র ১ শতাংশ পরিবার। তবে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত এই মিশনের মাধ্যমে এই পরিসর বেড়ে হয়েছে (PM Modi Viksit Bharat) ৭৮.৬২ শতাংশ। এসবিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে ট্যাপ ওয়াটার সংযোগ প্রদান করা হয়েছে ১৫.২০ কোটিরও বেশি গ্রামীণ পরিবারে (Jal Jeevan Mission)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

     

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা! হিন্দুদের বাঁচাতে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়ার ডাক শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা! হিন্দুদের বাঁচাতে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়ার ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি (Hindu Raksha Committee) গড়তে হবে।” এমনই ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ঘটে চলা ধারাবাহিক নির্যাতনের প্রতিবাদে এর আগে পেট্রাপোল সীমান্তে অবস্থান বিক্ষোভ করেছেন শুভেন্দু।

    অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ের ডাক (Suvendu Adhikari)

    মঙ্গলবার বিক্ষোভ দেখান উত্তর ২৪ পরগনায় ঘোজাডাঙা সীমান্তে। সেখানেই হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে গ্রামে গ্রামে হিন্দু রক্ষা কমিটি তৈরির ডাক দিলেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মদতে রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা।” এর পরেই তিনি বলেন, “হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়তে হবে।” বাংলাদেশের ইউনূস সরকারকেও চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। 

    বলেন, “বাংলাদেশ তো ভারতের ওপর নির্ভরশীল। ওরা এত বড় বড় কথা বলে কী করে? বলছে কলকাতার দখল নেবে! জেনে রাখুন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসবাদ ধ্বংস করে কাশ্মীরে ভারতের ঝান্ডা উড়িয়েছেন, চিনের সঙ্গেও সামরিক শক্তিতে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে ভারতের। হাসিমারায় ৪০টি যুদ্ধ বিমান রয়েছে। দুটো পাঠালেই কাজ হয়ে যাবে। কীভাবে শায়েস্তা করতে হয় জানি।” ভারত ৯৭টি পণ্য না পাঠালে বাংলাদেশের ভাত-কাপড় জুটবে না বলেও ইউনূস সরকারকে হুঁশিয়ারি দেন তিনি (Suvendu Adhikari)।

    আরও পড়ুন: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    নিশানায় সিদ্দিকুল্লাও

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় রয়েছেন সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। তিনি ইউনূস সরকারকে সমর্থন করছেন বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে। অথচ ইউনূসের সরকারকে সমর্থন জানাচ্ছেন মমতার মন্ত্রিসভার সদস্য। উনি যদি সত্যিই হিন্দুদের ভালো চান, তাহলে অবিলম্বে মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্দিকুল্লাকে বহিষ্কার করুন।”

    হিন্দুরা ঐক্যবদ্ধ হতেই মমতা সুর নরম করছেন বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর। বলেন, “উনি (মমত বন্দ্যোপাধ্যায়) বুঝতে পারছেন ৩০ শতাংশ নিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে পারবেন না। ৭০ শতাংশ এক হয়ে যাচ্ছে। তাই বিধানসভায় বাংলাদেশের হিন্দুদের পক্ষে কথা বলছেন।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে (Hindu Raksha Committee) ওঠে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share