Tag: PM Modi

PM Modi

  • Mahakumbh: দেড়মাস পরে সম্পন্ন মহাকুম্ভ, ৬৬ কোটি ভক্তের অংশগ্রহণে গড়ল নয়া ইতিহাস

    Mahakumbh: দেড়মাস পরে সম্পন্ন মহাকুম্ভ, ৬৬ কোটি ভক্তের অংশগ্রহণে গড়ল নয়া ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালে প্রয়াগরাজে (Prayagraj) আয়োজিত হয় মহাকুম্ভ (Mahakumbh)। গতকাল বুধবার মহা শিবরাত্রিতে তা শেষ হল। ১৪৪ বছর পরে অনুষ্ঠিত হওয়া এই মহাকুম্ভ শুধুমাত্র যে আধ্যাত্মিকতার দিক থেকে নয়া শিখর স্পর্শ করেছে এমনটাই নয়। উপরন্ত বিশ্বজুড়ে একাধিক রেকর্ডও স্থাপন করেছে হিন্দু ধর্মের এই পবিত্র উৎসব। গত ১৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হয় মহাকুম্ভ। শেষ হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি। চলেছে টানা ৪৫ দিন অর্থাৎ দেড়মাস। ইতিমধ্যে উত্তরপ্রদেশ সরকার তাদের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে মহাকুম্ভে (Mahakumbh) অংশগ্রহণ করেছেন ৬৬ কোটি ভক্ত। এঁরা প্রত্যেকেই পুণ্যস্নান সেরেছেন। পবিত্র ডুব দিয়েছেন ত্রিবেণী সঙ্গমে। যোগী আদিত্যনাথ সরকারের নিরন্তর প্রচেষ্টা এবং কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতাই মহাকুম্ভকে এতটা সফল করতে পেরেছে বলেই মনে করছেন অনেকে। কেউ কেউ এমনটাও দাবি করছেন মহাকুম্ভের এত সুন্দর ও অভূতপূর্ব ব্যবস্থাপনা এর আগে কখনও দেখা যায়নি।

    ব্যতিক্রমী হয়ে উঠেছিল মহাকুম্ভ (Mahakumbh)

    প্রসঙ্গত, এবারের মহাকুম্ভ (Mahakumbh) যেন আক্ষরিক অর্থেই ব্যতিক্রমী হয়ে উঠেছিল। পাড়ায় পাড়ায় থেকে বাস-গাড়ি ভাড়া করে সকলেই পুণ্য স্নানের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। ভারতের প্রত্যেকটি পাড়া-মহল্লায় যেন মহাকুম্ভমুখী হয়ে উঠেছিল। এই মহাকুম্ভে বিদেশি রাষ্ট্রনেতা থেকে কূটনীতিক, বলিউড থেকে ক্রীড়াবিদ- প্রত্যেকেই স্নান করেছেন। সেই ছবি সমাজমাধ্যমে ব্যাপক ভাইরালও হয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কথায় বারবার উঠে এসেছে যে এ হল একতার মহাকুম্ভ।

    ৬৬ কোটি ভক্তের আগমন, অনেক দেশের জনসংখ্যার চেয়েও বেশি

    প্রসঙ্গত, ৬৬ কোটিরও বেশি ভক্ত এই মহাকুম্ভে (Mahakumbh) অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাঁরা নয়া ঐতিহাসিক রেকর্ড তৈরি করেছেন। পৃথিবীজুড়ে এখনও পর্যন্ত এমন কোনও ইভেন্ট নেই যেখানে এত পরিমাণ মানুষ একসঙ্গে অংশগ্রহণ করেছেন। প্রসঙ্গত, ৬৬ কোটি মানুষ মানে গোটা ভারতবর্ষের অর্ধেক জনসংখ্যা। আবার এমন অনেক দেশ আছে পৃথিবীতে যেখানকার জনসংখ্যা ৬৬ কোটি মানুষের থেকে অনেক কম। অর্থাৎ ভাবাই যাচ্ছে মহাকুম্ভ কতটা সফল এবং ঠিক কী কী রেকর্ড তৈরি করতে পেরেছে। ২০২৫ সালের মহকুম্ভে ১৩টি আখরা অংশগ্রহণ করেছিল। এই প্রতিটি আখরার সাধু-সন্তরা নিয়ম মেনে অমৃতস্নানে অংশগ্রহণ করেছেন।

    মহাকুম্ভের খুঁটিনাটি (Mahakumbh)

    প্রসঙ্গত, যোগী আদিত্যনাথ সরকার মহাকুম্ভকে সাফল্যমণ্ডিত করতে চেষ্টার কোনও ত্রুটিই করেনি। মহাকুম্ভ নগর তৈরি করা হয়েছিল ৪,০০০ হেক্টর অঞ্চলজুড়ে। এর পাশাপাশি মহাকুম্ভকে ভাগ করা হয়েছিল ২৫টি সেক্টরে। শুধু তাই নয় ১২ কিমি জুড়ে তৈরি করা হয়েছিল শুধু স্নানের ঘাট। ১,৮৫০ হেক্টর জায়গা জুড়ে তৈরি ছিল গাড়ি পার্কিং-এর ব্যবস্থা। এর পাশাপাশি মহাকুম্ভ নগরীজুড়ে ছিল ৬৭ হাজার স্ট্রিট লাইট। দেড় লাখেরও বেশি টয়লেট গড়ে তোলা হয়েছিল। ২৫ হাজারেরও বেশি অস্থায়ী আবাস তৈরি করা হয়েছিল মানুষজনের থাকার জন্য।

    অমৃত স্নানগুলিতে কত মানুষ অংশগ্রহণ করেন?

    উত্তরপ্রদেশ সরকার ৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল এই ইভেন্টের জন্য। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতায় মহাকুম্ভে বরাদ্দ করা হয়েছিল ১৫ হাজার কোটি টাকা। ৪৫ দিনব্যাপী চলা মহাকুম্ভে ছটি অমৃতস্নানের আয়োজন করা হয়। ১৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় পৌষ পূর্ণিমার অমৃত স্নান। ওই দিন অংশগ্রহণ করেন ১ কোটি ৭০ লাখ ভক্ত। মকর সংক্রান্তির অমৃতস্নান (Mahakumbh) অনুষ্ঠিত হয় ১৪ জানুয়ারি। ওই দিন অংশগ্রহণ করেন সাড়ে ৩ কোটি ভক্ত। এর পরের অমৃতস্নান অনুষ্ঠিত হয় মৌনী অমাবস্যায়। ওই দিন অর্থাৎ ২৯ জানুয়ারিতে অংশগ্রহণ করেন ৭ কোটি ৬৪ লাখ ভক্ত। বসন্ত পঞ্চমীর অমৃত স্নান যা অনুষ্ঠিত হয় ৩ ফেব্রুয়ারি। সেদিন অংশগ্রহণ করেন ২ কোটি ৫৭ লাখ ভক্ত। মাঘ পূর্ণিমার অমৃতস্নান যা অনুষ্ঠিত হয় ১২ ফেব্রুয়ারি, ওই দিন অংশগ্রহণ করেন ২ কোটি ৪ লাখ ভক্ত। মহা শিবরাত্রির অমৃতস্নান ২৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন অংশগ্রহণ করেন ১ কোটি ৫৩ লাখ ভক্ত।

    মহাকুম্ভকে (Mahakumbh) কেন্দ্র করে বেড়েছে অর্থনীতি

    ১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হওয়া মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক দিকটিও সামনে এসেছে। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT) একটি সমীক্ষা চালিয়েছে এবং সেখানে জানানো হয়েছে যে পৃথিবীর বৃহত্তম এই যে ধর্মীয় সমাবেশ অর্থাৎ মহাকুম্ভ এখানেই বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী বিক্রি করে ও পরিষেবা দিয়ে আনুমানিক তিন লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ব্যবসা হয়েছে।

  • Make in India: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া মেড ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’! ভারত থেকে অত্যাধুনিক কামান কিনবে ট্রাম্পের আমেরিকা

    Make in India: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া মেড ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’! ভারত থেকে অত্যাধুনিক কামান কিনবে ট্রাম্পের আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের বিরাট সাফল্য। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া (Make in India) প্রকল্পের সফল রূপায়ণ ঘটছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। প্রতিরক্ষাতেও সেই ছবি ধরা পড়েছে। শুধু দেশীয় উৎপাদন নয়, ভারতের সমরাস্ত্রের চাহিদা এখন বিশ্ববাজারেও হু হু করে বাড়ছে। আর্মেনিয়া থেকে ফিলিপাইন্স, ফ্রান্স থেকে ভিয়েতনাম— সকলেই ভারত থেকে অস্ত্র কিনছে ও কেনার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে। বিগত কয়েক বছরে ভারতের প্রতিরক্ষা রফতানি বিপুল হারে বেড়েছে। যা মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া, মেড ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’ (Make in India Made For The World) নীতির পালে হাওয়া দিয়েছে। এবার সেই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও। জানা গিয়েছে, ভারত থেকে উন্নত আর্টিলারি গান বা কামান কিনতে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশীয় সংস্থা ভারত ফোর্জের সহযোগী প্রতিষ্ঠান কল্যাণী স্ট্র্যাটেজিক সিস্টেমস লিমিটেড (KSSL) এবং এএম জেনারেলের সঙ্গে চুক্তি করেছে ট্রাম্পের আমেরিকা। আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা প্রদর্শনী আইডিএক্স ২০২৫ (IDEX 2025) এ আবু ধাবিতে একটি ইচ্ছাপত্র (Letter of Intent) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

    মোদি-ট্রাম্প সাক্ষাতের পর চুক্তি!

    প্রতিরক্ষা খাতে মেক-ইন-ইন্ডিয়া উদ্যোগে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি। প্রথমবার ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আর্টিলারি গান সরবরাহ করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের পরেই এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের মধ্যে সম্প্রতি একটি দ্বিপাক্ষীয় বৈঠকে ইউএস প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে সুরক্ষা সহযোগিতার অঙ্গীকার করা হয়। দু’দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনায় বেশ কয়েকটি বিষয় উঠে এসেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট গত জানুয়ারিতেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে বড় কিছু পদক্ষেপ করতে চলেছেন তিনি। একই সঙ্গে এটাও জানিয়েছিলেন যে, ভারতকে তাঁর দেশ আরও বেশি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রি করতে প্রস্তুত। অন্য দিকে, প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছিলেন, ভারতের প্রতিরক্ষাকে আরও মজবুত করতে আমেরিকা ‘গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা’ নিতে চলেছে। এই আবহেই ভারত থেকে আমেরিকার কামান কেনার কথা সামনে এল।

    চুক্তি থেকে আশা

    কল্যাণী স্ট্র্যাটেজিক সিস্টেমস লিমিটেড সম্প্রতি এএম জেনারেলের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে, যার মাধ্যমে তারা আগামী প্রজন্মের আর্টিলারি সমাধানগুলি, যেমন মাউন্টেড, টোড এবং অতিক্ষুদ্র গানের সিস্টেমগুলি ১০৫ মিমি এবং ১৫৫ মিমি ক্যালিবারে তৈরি করবে। এএম জেনারেল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য উন্নত আর্টিলারি সমাধান খুঁজে বের করতে কাজ করছে। কেএসএসএল এক ঘোষণায় জানিয়েছে, “এই ইচ্ছাপত্রে স্বাক্ষর আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কেএসএসএল-এর প্রমাণিত আর্টিলারি সক্ষমতা এবং আমাদের প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে একত্রিত করে, আমরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য উন্নত আর্টিলারি সমাধান নিয়ে আসার বিশাল সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি।”

  • PM Modi: রাশিয়ার বিজয় দিবসে অংশ নেবেন মোদি! কবে মস্কো যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: রাশিয়ার বিজয় দিবসে অংশ নেবেন মোদি! কবে মস্কো যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাশিয়া সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আগামী ৯ মে মস্কোর রেড স্কোয়ারে অনুষ্ঠিত হবে ‘গ্রেট প্যাট্রিয়টিক ওয়ার’ বা মহান দেশপ্রেমিক যুদ্ধের ৮০তম বিজয় দিবস (Victory Day Parade)। সেই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিতে রাশিয়ায় যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।

    তাসের প্রতিবেদন (PM Modi)

    বুধবার রাশিয়ার সংবাদ সংস্থা তাসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাশিয়া সফরের ভীষণ সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৯ মে রেড স্কোয়ারে অনুষ্ঠিত প্যারেডে অংশগ্রহণ করার পরিকল্পনা করছেন। এটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময়, এবং এটি হবে বলেই মনে হচ্ছে।” সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সান্ধ্য সামরিক দলও এই প্যারেডে অংশ নেবে। এই দলটি অন্তত এক মাস আগে মস্কো পৌঁছে যাবে। সেখানেই চলবে প্যারেডের জন্য প্রস্তুতি।

    মস্কোর অনুষ্ঠানে ভারতের সেনা

    জানা গিয়েছে, ভারতের সেনা কর্মীদের রাশিয়ায় পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে বর্তমানে আলোচনা চলছে। ভারতের সামরিক প্রতিনিধিরা রাশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের অংশগ্রহণের বিষয়টি চূড়ান্ত করছেন। এর আগে রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ জানিয়েছেন যে, বেশ কিছু দেশ ইতিমধ্যেই মস্কোর অনুষ্ঠানে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাংবাদিক সম্মেলনে (PM Modi) দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “সিআইএস (কমনওয়েলথ অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস)-এর বাইরে অন্য দেশগুলোকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে।” তিনি আরও বলেন, “যাঁরা বিজয় দিবসের গুরুত্ব উপলব্ধি করেন, রাশিয়া তাঁদের সবাইকে মস্কোয় স্বাগত জানাবে।”

    মোদির এই সফর কেন গুরুত্বপূর্ণ?

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সফর বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। কারণ তিনি যে সময় রাশিয়ায় যাচ্ছেন, সেই সময় ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে আলোচনা চলছে। সম্প্রতি সৌদি আরবে প্রথম দফার আলোচনায় অংশ নেন রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা। সেখানেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শান্তির পক্ষে জোরালো অবস্থান নেন। রাশিয়া সফরের সময় তিনি প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি উভয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন (Victory Day Parade)। তিনি যে যুদ্ধ নয়, শান্তির পক্ষেই, সেই অবস্থানও স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন (PM Modi)।

  • Veer Savarkar: ‘জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না তাঁর অবদান’, সাভারকরের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    Veer Savarkar: ‘জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না তাঁর অবদান’, সাভারকরের মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী বিনায়ক দামোদর সাভারকরের (Veer Savarkar) মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, ২৬ ফেব্রুয়ারি, বুধবার প্রধানমন্ত্রী মহান স্বাধীনতা সংগ্রামীর মৃত্যুবার্ষিকীতে জাতির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অমূল্য অবদানের কথা জাতি কখনওই ভুলতে পারবে না। তিনি লেখেন, “সমস্ত দেশবাসীর পক্ষ থেকে বীর সাভারকরজিকে তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি। তপস্যা, ত্যাগ, সাহস ও সংগ্রামে ভরা স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর অমূল্য অবদান কৃতজ্ঞ জাতি কখনও ভুলতে পারবে না।”

    বীর সাভারকর (PM Modi)

    ১৮৮৩ সালে ২৮ মে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বীর সাভারকর (Veer Savarkar)। খুব অল্প বয়সেই তিনি শুরু করেছিলেন তাঁর রাজনৈতিক যাত্রা। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে স্বদেশি ভাবনা ও বিদেশি পণ্যের বর্জন, শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টি এবং বিপ্লবী চেতনার বিকাশ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব সাভারকর ছিলেন একজন আইনজীবী, লেখক ও সমাজকর্মী। তিনি বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তাঁর লেখা ‘হিন্দুত্ব: হু ইজ আ হিন্দু?’ বইটির জন্য তিনি বিশেষ খ্যাতি লাভ করেন।

    কারাদণ্ড ভোগ

    মর্লে-মিন্টো সংস্কারের বিরোধিতা করায় সাভারকরকে (Veer Savarkar) ১৯১১ সালে আন্দামানের সেলুলার জেলে ৫০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। তবে ১৯২৪ সালে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর,  তিনি রত্নগিরিতে অস্পৃশ্যতা দূর করার লক্ষ্যে কাজ করেন। পরে সাভারকর হন হিন্দু মহাসভার সভাপতি। ১৯৪২ সালে ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বিরোধিতা করেন তিনি। ভারতের (PM Modi) বিভাজন মেনে নেওয়ার জন্য ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসেরও সমালোচনা করেছিলেন এই দেশপ্রেমিক।

    সাভারকরকে (Veer Savarkar) শ্রদ্ধা জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, তিনি ছিলেন একজন গতিশীল চিন্তক, জাতীয়তাবাদী ভাবনার ধারক এবং মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “… সাভারকরজি তাঁর জীবনের মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন কীভাবে মাতৃভূমি, নিজের সংস্কৃতি এবং জাতির জন্য ত্যাগ ও নিবেদনের শিখরে পৌঁছানো যায়। জাতীয় ঐক্যের দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করে সমাজকে জাত-পাতের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করেছিলেন যে সাভারকরজি (Veer Savarkar), তাঁর জীবনগাথা মাতৃভূমির সেবার পথে ধ্রুবতারার মতো অনুপ্রেরণা জুগিয়ে যাবে (PM Modi)।”

  • PM Modi: “যারা পশুখাদ্যও খেয়ে ফেলে, তারা দেশের কৃষকদের কল্যাণ করতে পারে না,” বললেন মোদি

    PM Modi: “যারা পশুখাদ্যও খেয়ে ফেলে, তারা দেশের কৃষকদের কল্যাণ করতে পারে না,” বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা পশুর জন্য তৈরি খাদ্যও খেয়ে ফেলে, তারা দেশের কৃষকদের কল্যাণ নিয়ে ভাবতে পারে না।” সোমবার বিহারের ভাগলপুরের এক জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে ঠিক এই ভাষায়ই রাষ্ট্রীয় জনতা দল সুপ্রিমো তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবকে (Lalu Yadav) নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন অবশ্য লালুর নাম মুখেও আনেননি প্রধানমন্ত্রী। তবে তাঁর চাঁদমারি যে লালুই, তা বুঝতে বাকি থাকেনি উপস্থিত দর্শকদের।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কেন্দ্র ও বিহার উভয় জায়গায়ই এনডিএ সরকার সর্বদা কৃষকদের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেয়। এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে সারা দেশের আমার কৃষক ভাইবোনেরা প্রধানমন্ত্রী কিষান নিধির সুবিধা পেতেন না। গত ছ’বছরে কিষান প্রকল্পের প্রতিটি পাই-পয়সা সরাসরি কৃষকদের অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।” এর পরেই লালুকে আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, “যারা পশুখাদ্যও খেয়ে ফেলে, তারা এ দেশের কৃষকদের কল্যাণ সম্পর্কে ভাবতে পারে না।”

    কৃষি রফতানি বেড়েছে

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টার কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারতের কৃষি রফতানি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ভালো দাম পেতে পারছেন। এ বছরের বাজেটে সরকার একটি মাখানা বোর্ড তৈরির কথা ঘোষণা করেছে, যা শীঘ্রই বাস্তবায়িত হবে।” মহাকুম্ভ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন লালু। তিনি বলেছিলেন, “ফালতু হ্যায় কুম্ভ।” এদিন তারও তীব্র সমালোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “যাঁরা জঙ্গলরাজে বিশ্বাসী, তাঁরা আমাদের ঐতিহ্য ও বিশ্বাসকে ঘৃণা করেন।”

    তিনি বলেন, “আমি আশাবাদী, প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত মহাকুম্ভ সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্যকারীদের বিহারবাসী কখনও ক্ষমা করবেন না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইউরোপের মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ এই মহাকুম্ভ পবিত্র স্নান করেছেন। কিন্তু জঙ্গলরাজের প্রতিনিধিরা এই পবিত্র অনুষ্ঠানের সমালোচনা করছেন। যারা রাম মন্দিরের বিরোধী, তারা মহাকুম্ভকে অপমান করার প্রতিটি সুযোগ নিচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে বিহারের জনগণ এই পবিত্র অনুষ্ঠানের বিরোধীদের কখনও ক্ষমা করবেন না।” তিনি বলেন, “বর্তমানে প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঐক্যের মহাকুম্ভ (Lalu Yadav)। এটি ভারতের বিশ্বাস, ঐক্য ও সম্প্রীতির সর্ববৃহৎ উদযাপনকে উপস্থাপন করে (PM Modi)।”

  • PM Modi: মাখনা তাঁর ফিটনেসের রহস্য, নিজেই ফাঁস করলেন মোদি, জানেন এই খাদ্যের উপকারিতা?

    PM Modi: মাখনা তাঁর ফিটনেসের রহস্য, নিজেই ফাঁস করলেন মোদি, জানেন এই খাদ্যের উপকারিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাখনাকে ‘সুপারফুড’-এর তকমা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানালেন, ছিয়াত্তর বছর বয়সেও তাঁর ঝলমলে ও ফিট স্বাস্থ্যের অন্যতম কারণ মাখনা (Makhana)। বছরে কমপক্ষে ৩০০ দিন পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এই মাখনা খান তিনি। দাবি করেন, গোটা বিশ্বের জন্যই স্বাস্থ্যকর মাখনার উৎপাদন জরুরি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    রবিবার ভাগলপুরের সভায় মোদি জানান, আজ গোটা ভারত জলখাবারে মাখনা খচ্ছে। এদিন মাখনার (Makhana) মালা দিয়েই প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) স্বাগত জানান স্থানীয় বিজেপি নেতারা। ভাষণে মোদি বলেন, “আজ গোটা দেশের শহরগুলিতে জলখাবারের অন্যতম অংশ হয়ে উঠেছে মাখনা। কেন্দ্রীয় বাজেটে মাখনা বোর্ডের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। মাখনা এবার গোটা বিশ্বের খাদ্য বাজারকে শাসন করবে।”

    কোথায় কোথায় হয় মাখনার উৎপাদন

    পদ্ম ফুলের বীজ থেকেই তৈরি হয় মাখনা। কেউ কেউ আবার একে ফক্স নাট বলেও ডাকেন। মূলত, বিহারের মিথিলা এলাকায় তিন জেলা জুড়ে বিস্তীর্ণ এলাকায় চাষ হয় মাখানা। এই চাষের জন্য জলাজমি দরকার হয়। দেশে ধীরে ধীর এই মাখানার জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ভারতে তৈরি মাখনা সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়, আমেরিকা, কানাডা, ইউকে, অস্ট্রেলিয়া, আমিরশাহি। কারণ এই সমস্ত জায়গায় বহু প্রবাসী ভারতীয়ের বাস রয়েছে। গত ২ দশক ধরে এই মাখনা বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।

    বাজেটে মাখনা বোর্ড গঠন

    চলতি বাজেটে বিহারে মাখনা বোর্ড গঠনের কথা বলেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। লক্ষ্য হল মাখনার (Makhana) উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিপুল হারে মাখনার বাণিজ্য থেকে অর্থ উপার্জন। উল্লেখ্য, বিহার দেশের ৮০ শতাংশ মাখনা উৎপাদন হয়। যদিও বিশ্বজুড়ে এর চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন ও বাণিজ্যে যথেষ্ট কম। সেই কারণেই বোর্ড গঠনের ভাবনা কেন্দ্রের। তিনি জানান, ‘মাখনা চাষিদের ট্রেনিং দেওয়া হবে, এবং নিশ্চিত করা হবে, তাঁরা যাতে সমস্ত সরকারি স্কিমের সুবিধা পান।’ আইএমএআরসি অনুযায়ী, মাখনা ২০২৩ সালে ভারতের মাখনা মার্কেটের দর ৭.৮ বিলিয়ন ছিল। ২০২২ সালের এপ্রিলে জিআই ট্যাগ পেয়েছে ‘মিথিলা মাখনা’। ধীরে ধীরে মিথিলা অঞ্চল থেকে মাখানার চাষ কোশী উপত্যকায় ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে সাহারসা, সুপৌলেও চাষ চলছে মাখনার। বিহারের পূর্ণিয়া, কাটিহার, আরারিয়া, কিষাণগঞ্জ জেলাতেও চলছে এই মাখনার চাষ।

    মাখনার উপকারিতা

    মাখনা (Makhana) বা পদ্মবীজ অনেকেই ডায়েট চার্টে রেখে থাকেন। বলা হচ্ছে, এটি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ফসফরাসের উৎস। এরমধ্যে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। বহু গবেষণার দাবি, হার্টের সমস্যা থাকলে, মাখানা উপকার দিয়ে থাকে। থাকে অ্যান্টি এজিং প্রপার্টি। ওজন কমাতেও এটি সাহায্য করে থাকে। অনেকেই মাখনা ভেজে বা সেঁকে মুড়ি কিম্বা ভেলপুরীর সঙ্গে খান। আবার অনেকে ডালে মাখনা দিয়ে থাকেন। অনেকে স্ন্যাকস হিসাবেও মাখনা খান। বিশেষজ্ঞরা জানান, মাখনা শুধু খেতেই ভালো এমন নয় কিন্তু। এর অনেক উপকারিতা রয়েছে।

    ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, মাখনায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকারী উপাদান। স্বাস্থ্যের নানা ঘাটতি পূরণ করতে এর জুড়ি মেলা ভার। এতে থাকা ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন এবং ফসফরাস, ক্যালশিয়াম হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। পেশি সচল রাখে। স্নায়ুর নানা সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

    অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ভর্তি

    মাখনায় (Makhana) রয়েছে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। স্ট্রেস থেকে নানা মানসিক সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত খাবাররে তালিকায় মাখনা রাখলে বিভিন্ন জটিল অসুখ দূরে থাকে। বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগ, ক্যানসার, টাইফ টু ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

    রক্তে শর্করার মাত্রা

    রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে মাখনা। তেমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যাঁদের মধুমেহ রোগ রয়েছে, তাঁদের জন্য তো অবশ্যই দারুণ উপকারী। এছাড়াও, যাঁদের মধুমেহ নেই, তাঁরা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন।

    ওজন কমাতে সাহায্য করে

    ওজন কমানোর জন্য অনেকেই মাখনা খেয়ে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়ই অহেতুক খিদে পাওয়ার কারণে শরীরে অবাঞ্ছিত মেদ জমা হয়। মাখনা (Makhana) এই অহেতুক খিদে পাওয়াকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে। শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না মাখনা। ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ত্বকে টানটান ভাব বজায় রাখে, ত্বক উজ্জ্বল করে। হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রেখে বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে মাখনা। হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং আরও অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

  • PM Modi: “পরীক্ষা চলছে, তাই দেরি হয়ে গেল”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “পরীক্ষা চলছে, তাই দেরি হয়ে গেল”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনব্যাপী ইনভেস্ট এমপি গ্লোবাল ইনভেস্টর সামিট ২০২৫-এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মধ্যপ্রদেশের ভোপালে (Bhopal) হচ্ছে ওই সম্মেলন। এখানে অন্তত ৬০টি দেশের উদ্যোক্তাদের স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। সোমবার সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন তিনি। ১৫ মিনিট দেরিতে পৌঁছনোর জন্য দুঃখপ্রকাশও করেন।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    তিনি জানান, রাজভবন থেকে তাঁর রওনা হওয়ার সময়সূচি আজ অনুষ্ঠিত দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার সময়ের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় এই অসুবিধা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকাল এখানে পৌঁছে জানলাম, আজ দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা রয়েছে। পরীক্ষার সময় ও রাজভবন থেকে আমার রওনা হওয়ার সময় এক সঙ্গে পড়ে যাচ্ছিল।” তিনি বলেন, “আমার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে গিয়ে রাস্তাগুলি বন্ধ থাকবে। তাতে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে অসুবিধা হবে। এই অসুবিধা এড়ানোর জন্য, শিক্ষার্থীরা যাতে সময়ে তাদের পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছতে পারে, আমি ভেবেছিলাম সব শিক্ষার্থী তাদের পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছনোর পরেই আমি রাজভবন থেকে রওনা হব। তাই আমি সচেতনভাবে আমার যাত্রার সময় ১৫-২০ মিনিট দেরি করেছি (PM Modi)।”

    জিআইএস ২০২৫ ইভেন্টে বক্তৃতা

    জিআইএস ২০২৫ ইভেন্টে বক্তৃতা দেওয়ার সময়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, ভারতের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে বিশ্ব আশাবাদী। তিনি বলেন, “মধ্যপ্রদেশ জনসংখ্যার বিচারে ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম রাজ্য। কৃষি ও খনিজ সম্পদের দিক থেকেও এটি শীর্ষ রাজ্যগুলির মধ্যে একটি।” তিনি বলেন, “গত দু’দশকে মধ্যপ্রদেশে বহু রূপান্তর ঘটেছে। একসময় বিদ্যুৎ ও জলের সমস্যা ছিল, আইন-শৃঙ্খলাও খুব খারাপ অবস্থায় ছিল। সেই পরিস্থিতিতে শিল্পোন্নয়ন কঠিন ছিল। কিন্তু গত বিশ বছরে, জনগণের সহায়তায়, বিজেপি রাজ্য সরকার শাসন ব্যবস্থার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। দু’দশক আগে, মানুষ এখানে বিনিয়োগ করতে সংকোচ বোধ করতেন। আর আজ এটি দেশের শীর্ষ বিনিয়োগবান্ধব রাজ্যগুলির মধ্যে একটি।”

    সম্মেলনে ৬০টি দেশের উদ্যোক্তা, ১৩ জন রাষ্ট্রদূত, ৬ জন হাই কমিশনার এবং বেশ কয়েকজন কনসাল জেনারেল (Bhopal) অংশগ্রহণ করেন। বিশিষ্ট শিল্পপতিদের মধ্যে রয়েছেন কুমার মঙ্গলম বিড়লা, গৌতম আদানি, নাদির গোদরেজ, পিরুজ খানবাটা, বাবা এন কল্যাণী, রাহুল আওয়াস্থী এবং নীরজ আখৌরি (PM Modi)।

  • PM Modi: “কিছু নেতা ধর্মকে উপহাস করেন, মানুষকে বিভক্ত করেন,” বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “কিছু নেতা ধর্মকে উপহাস করেন, মানুষকে বিভক্ত করেন,” বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কিছু নেতা ধর্মকে উপহাস করেন এবং বিদেশি শক্তির সমর্থনে মানুষকে বিভক্ত করেন। এভাবে তাঁরা আদতে দেশকেই দুর্বল করার চেষ্টা করেন।” রবিবার এমনই অভিযোগ করলেন (Bageshwar Dham) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভারতের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের বিরোধিতা যাঁরা করেন, তাঁদেরও সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    কিছু নেতা ধর্মকে উপহাস করছে (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আজকাল আমরা দেখি কিছু নেতা ধর্মকে উপহাস করছে। তারা মানুষকে বিভক্ত করার কাজে লিপ্ত। প্রায়ই বিদেশি শক্তিগুলি, যারা এই নেতাদের সমর্থন করে, তারাও দেশ ও ধর্মকে দুর্বল করার চেষ্টা করে। যারা হিন্দুদের ঘৃণা করে, তারা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এখানে বসবাস করছে। দাসত্বের মানসিকতা নিয়ে থাকা লোকেরা আমাদের বিশ্বাস, মন্দির, ধর্ম এবং আদর্শের ওপর আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা আমাদের উৎসব এবং ঐতিহ্যকে অপমান করে, আমাদের ধর্মকে আক্রমণ করে, সমাজকে বিভক্ত করে আমাদের ঐক্য ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করছে।”

    মহাকুম্ভ ভারতের ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করবে

    মহাকুম্ভ সমালোচকদেরও তীব্র আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ ভারতের ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করবে। লক্ষ লক্ষ ভক্ত ইতিমধ্যেই ত্রিবেণীতে পবিত্র স্নান করেছেন। মহাকুম্ভ ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছে এবং আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলবে। আমি কুম্ভে কঠোর পরিশ্রম করা পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও পুলিশ কর্মীদের অভিনন্দন জানাই।”

    প্রসঙ্গত, মহাকুম্ভ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এহেন মন্তব্য এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন বিরোধী দলের কিছু নেতা কুম্ভমেলায় অব্যবস্থা এবং ভক্তদের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থার অভাবের অভিযোগে সরব হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো এক কদম এগিয়ে এই মেলাকে ‘মৃত্যুকুম্ভ’ বলে অভিহিত করেছেন। সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদবের দাবি, ত্রিবেণী সঙ্গমে গঙ্গার জলের গুণমান সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে উত্তরপ্রদেশ সরকার ও কেন্দ্রীয় সংস্থার পরিসংখ্যানে অমিল রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, এদিন প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রদেশের ছত্রপুর জেলায় বাগেশ্বর ধাম মেডিক্যাল ও সায়েন্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০০ কোটিরও বেশি মূল্যের এই হাসপাতালটিতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থাকবেন (Bageshwar Dham)। এখানে দরিদ্র ক্যান্সার রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হবে (PM Modi)।

  • PM Modi: “এক দিনের জন্য বিজ্ঞানী হোন,” ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “এক দিনের জন্য বিজ্ঞানী হোন,” ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এক দিনের জন্য বিজ্ঞানী হোন।” রবিবার দেশবাসীকে পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার ১১৯তম ‘মন কি বাতে’ (Mann Ki Baat) এই পরামর্শ দেন তিনি। কীভাবে তা সম্ভব, সেই পথও বাতলে দিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মন কি বাতে উঠে এল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসঙ্গও।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইসরো (ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা) একের পর এক সাফল্য অর্জন করেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মহাকাশে আমাদের অর্জনের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। সে তা উৎক্ষেপণ যান তৈরি করা হোক কিংবা বিভিন্ন ভারতীয় মহাকাশযানের সাফল্য।” এর পরেই তিনি বলেন, “দেশের প্রত্যেকেই এক দিনের জন্য বিজ্ঞানী হোন। বছরের যে কোনও দিনই তা হতে পারে।” সেই নির্দিষ্ট দিনে বিভিন্ন বিজ্ঞানমূলক কাজের অংশ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    এআইয়ের অগ্রগতি নিয়েও উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী

    ভারতে এআইয়ের অগ্রগতি নিয়েও উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারত কারও থেকে পিছিয়ে নেই। সম্প্রতি আমি একটি বড় এআই সম্মেলনে যোগ দিতে প্যারিসে গিয়েছিলাম। গোটা বিশ্ব, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতির প্রশংসা করেছে। মহাকাশ হোক বা এআই, আমাদের তরুণদের ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণ একটি নতুন বিপ্লব এনেছে (PM Modi)। মহাকাশ বিজ্ঞানে নারীদের যোগদান বৃদ্ধি পেয়েছে, যা অভাবনীয়।”

    চলতি বছরের শুরুর দিকেই ইসরো অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে শততম উৎক্ষেপণের নজির গড়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এদিনের মন কি বাতে উঠে এসেছে সেই প্রসঙ্গও। চন্দ্রযান, মঙ্গলযান, আদিত্য এল-১-এর সাফল্য নিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর মনের কথায় উঠে এসেছে ওবেসিটির প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “ফিট ও স্বাস্থ্যকর দেশ গড়ে তুলতে ওবেসিটির (স্থুলত্ব) সমস্যা সব চেয়ে বড় অন্তরায় হচ্ছে। গবেষণা অনুযায়ী, আজ প্রতি ৮ জনের মধ্যে একজন ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন। গত কয়েক বছরে ওবেসিটির সমস্যা বেড়েছে। তবে সব চেয়ে চিন্তার বিষয় হল, শিশুদের মধ্যে ওবেসিটির সমস্যা ৪ গুণ বেড়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন প্রতি মাসে ১০ শতাংশ তেল কম খাওয়ার। প্রতি মাসে তেল কেনার সময় ১০ শতাংশ কম করে হিসেব করে কিনতে পারেন (Mann Ki Baat)। ওবেসিটি রুখতে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে (PM Modi)।”

  • PM Modi: ‘‘এত কাদা ছোড়া হয়, তবু মানুষ আমাদের ভোট দেন’’, মোদি-ট্রাম্পের প্রশংসায় মেলোনি

    PM Modi: ‘‘এত কাদা ছোড়া হয়, তবু মানুষ আমাদের ভোট দেন’’, মোদি-ট্রাম্পের প্রশংসায় মেলোনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যতই কাদা ছোড়া হোক, শেষ পর্যন্ত ভোটে জেতেন তাঁদের মতো নেতারাই। উদারপন্থীদের আক্রমণ শানিয়ে এমনই দাবি করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তাঁর বক্তব্যে উঠে এল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ট ট্রাম্পের কথা। মেলোনির দাবি, দক্ষিণপন্থী নেতাদের উত্থানে হতাশ হয়ে পড়ছেন উদারপন্থীরা। বিশেষত, দ্বিতীয়বার ট্রাম্প মসনদে বসতেই। তবে এখানেই রক্ষণশীলদের জয়রথ থামবে না বলেও জানিয়েছেন মেলোনি। প্রসঙ্গত, গতকাল শনিবারই মেলোনি ভার্চুয়ালভাবে হাজির ছিলেন ওয়াশিংটনে ‘কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কনফারেন্স’ (সিপিএসি)-এ। সেখানেই এই কথাগুলি বলতে শোনা যায় তাঁকে। ইতালিতে তাঁর বিরোধীরাই অবশ্য মেলোনির এই মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন।

    কী বললেন মেলোনি

    মেলোনির কথায়, ‘‘নয়ের দশকে বিল ক্লিন্টন, টোনি ব্লেয়ার যখন বামপন্থী, উদারনীতির নেটওয়ার্ক তৈরি করেন, রাষ্ট্রনেতার খেতাব পান তাঁরা। কিন্তু আজকের দিনে ট্রাম্প, মেলোনি, হাভিয়ের অথবা মোদি (PM Modi) ভাষণ দিতে গেলে, গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক বলে উল্লেখ করা হয়। এই হল বামপন্থীদের দ্বিচারিতা। এসব এখন আর গায়ে লাগে না। আশার কথা হল, মানুষও আর ওদের মিথ্যাচারে কান পাতেন না। এত কাদা ছোড়া হয় আমাদের দিকে, তার পরও মানুষ আমাদেরই ভোট দেন।’’

    ট্রাম্পের জয়ে বামপন্থীরা ঘাবড়ে গিয়েছে

    তাঁর (Giorgia Meloni) কথায়, ‘‘ট্রাম্পের জয়ে বামপন্থীরা ঘাবড়ে গিয়েছে। ওদের বিরক্তি হিস্টিরিয়ায় পরিণত হয়েছে। রক্ষণশীলেরা জিতছেন বলে নয়, বিশ্বজুড়ে তাঁরা হাত মেলাচ্ছেন বলেই বামপন্থীদের সমস্যা।’’ যদিও মেলোনি এদিন আশা প্রকাশ করেছেন যে, ট্রাম্পের আমলে আমেরিকা এবং ইউরোপ পরস্পরের আরও কাছাকাছি আসবে। প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারি মাসে ট্রাম্প যখন শপথ নিয়েছিলেন, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্ত দেশগুলির মধ্যে একমাত্র ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিই তাতে যোগ দিয়েছিলেন। এ বার সিপিএসি-তে মেলোনি বক্তব্য রাখলেন। এই আবহে তাঁকে আক্রমণ করতে ছাড়েনি উদারপন্থীরা। এই সম্মেলনে যোগদান থেকে নিজেকে বিরত রেখেছেন ফ্রান্সের ন্যাশনাল র‌্যালি (আরএন) পার্টির নেতা জর্ডন বারডেল্লা। সিপিএসি-র এই সম্মেলনকে ‘নব্য নাৎসি জমায়েত’ বলেও কটাক্ষ করছেন উদারনৈতিকরা।

LinkedIn
Share