Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    PM Modi: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহা বিকাশ আগাড়ি (এমভিএ) দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়।” ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে ঠিক এই ভাষায়ই মহা বিকাশ আগাড়িকে (MVA) আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “এমভিএ উন্নয়ন প্রকল্পগুলিকে ঝুলিয়ে রাখা এবং বিলম্বিত করার বিষয়ে পিএইচডি করেছে।”

    এমভিএকে আক্রমণ মোদির (PM Modi)

    মঙ্গলবার চন্দ্রপুরের চিমুরে এক নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মহারাষ্ট্রের দ্রুত উন্নয়ন আগাড়ি দলের ক্ষমতার বাইরে। এমভিএ শুধু কাজ থামানোর ওপর পিএইচডি করেছে। কাজগুলো আটকে রাখা, ঝুলিয়ে রাখা আর বিভ্রান্ত করা – এই কাজে তারা ওস্তাদ।” এদিন প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকেও। তিনি বলেন, “এই দল ডবল পিএইচডি করেছে এবং উন্নয়নমূলক কাজগুলিতে বাধা দেওয়ার বিষয়ে এক্সপার্ট। এই কংগ্রেসিরা তো এতে বিশেষজ্ঞ, আড়াই বছরে তারা প্রতিটি উন্নয়নমূলক প্রকল্প থামানোর চেষ্টা করেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আগাড়ি দল হল দুর্নীতির সবচেয়ে বড় খেলোয়াড়।”

    মোদির প্রশ্নবাণ

    জনতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, “চিমুরের জনগণ কি এমভিএকে শহরের উন্নয়নে বাধা দিতে দেবে? আপনারা কি আবার এদের লুটপাটের লাইসেন্স দেবেন? লুট করতে দেবেন? রাজ্যের ভান্ডার ভরতে দেবেন? মহারাষ্ট্রের উন্নয়নে এমভিএ কি বাধা দেবে?” তিনি বলেন, “কীভাবে এই আগাড়ি দলগুলো উন্নয়নে বাধা দেয়, তার সব চেয়ে বড় সাক্ষী চন্দ্রপুরের জনগণ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মহাজোট সরকার কত দ্রুত গতিতে কাজ করে এবং এই আগাড়িরা কীভাবে কাজ বন্ধ করে দেয়, তা চন্দ্রপুরের মানুষের চেয়ে ভালো আর কে জানে? এখানে মানুষ দীর্ঘদিন ধরে রেল সংযোগের দাবি জানিয়ে আসছেন। কিন্তু কংগ্রেস এবং আগাড়িরা এই কাজ করতে দেয়নি।”

    আরও পড়ুন: একজন মাত্র বিজেপি বিধায়ক থাকলেও মুসলিম সংরক্ষণে ‘না’, কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে এসেছে বিজেপির ইশতেহারের প্রসঙ্গও। তিনি জানান, এই ইশতেহারে মহারাষ্ট্রবাসীর জন্য প্রয়োজনীয় ২৫টি প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিজেপির এই ইশতেহার আগামী পাঁচ বছরে মহারাষ্ট্রের জন্য ‘বিকাশের গ্যারান্টি’  হয়ে উঠবে।” তিনি বলেন, “মহাজোটের সঙ্গে কেন্দ্রে এনডিএ সরকার মানে মহারাষ্ট্রে ডাবল ইঞ্জিন সরকার, অর্থাৎ উন্নয়নের গতি হবে দ্বিগুণ।” তিনি বলেন, “আজ আমি মহারাষ্ট্র বিজেপিকে অভিনন্দন জানাতে চাই, যারা একটি চমৎকার ইশতেহার প্রকাশ করেছে। এতে আমাদের কন্যা ও বোনদের জন্য, কৃষকদের জন্য, দেশের যুব শক্তির জন্য এবং মহারাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য অনেক (MVA) চমৎকার সব সংকল্প গ্রহণ করা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকুন”, বার্তা মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকুন”, বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস-জেএমএমের ষড়যন্ত্র ও দূরভিসন্ধির বিষয়ে সতর্ক থাকুন।” রবিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের বোকারোয় এক নির্বাচনী জনসভায় (Jharkhand Assembly Polls 2024) কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    তিনি বলেন, “ক্ষমতা দখলের জন্য তারা যে কোনও পর্যায়ে যেতে পারে। স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেস সবসময়ই এসসি, এসটি এবং ওবিসি ঐক্যের বিরোধী ছিল। যখনই এই ঐক্য ছিল না, কংগ্রেস কেন্দ্রে সরকার গঠন করে দেশকে লুট করেছে।” শনিবার মহারাষ্ট্রের পর এদিন প্রধানমন্ত্রীর মুখে ফের শোনা গেল ‘এক রহেগা তো সেফ রহেগা’ (এক থাকলে নিরাপদে থাকবেন) স্লোগান। তিনি বলেন, “ছোটনাগপুর অঞ্চলে ১২৫টিরও বেশি উপজাতিকে ওবিসি হিসাবে গণ্য করা হয়। কংগ্রেস-জেএমএম ওবিসি একতাকে ভাঙতে চায় এবং উপজাতিগুলিকে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াতে চায়। আমি আপনাদের সতর্ক করছি, এক থাকলে নিরাপদে থাকবেন।”

    আক্রমণ শানিয়েছিলেন শাহও

    শনিবারই ঝাড়খণ্ডে জেএমএম নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পূর্ব সিংভূম জেলার পোৎকায় এক সমাবেশে তিনি বলেন, “জেএমএম-নেতৃত্বাধীন জোট বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের জন্য লাল গালিচা বিছিয়েছে, যারা ঝাড়খণ্ডে এসে বসতি স্থাপন করে, উপজাতিদের জমি দখল করে, যুবকদের চাকরি কেড়ে নেয় এবং দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হয়। বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে, তাদের বহিষ্কার করা হবে। একটি পাখিকেও সীমান্ত পার হতে দেওয়া হবে না। তার পরেই এদিন শাসক দলের দিকে ধেয়ে এল প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) বিভাজনের রাজনীতি-বাণ। শাহ এমনও অভিযোগ করেছিলেন, কংগ্রেস ও জেএমএম মিথ্যা প্রচার করছে যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি উপজাতিদের অধিকার কেড়ে নেবে। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, পদ্ম পার্টি উপজাতিদের অভিন্ন দেওয়ানি বিধির আওতামুক্ত রাখবে।

    আরও পড়ুন: “জম্মু-কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে, থাকবেও”, রাষ্ট্রসঙ্ঘে সাফ জানাল ভারত

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দুই পর্যায়ে – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে জেএমএম ৩০টি আসনে জয়ী হয়েছিল। বিজেপি জয়ী হয়েছিল ২৫টি আসনে। ১৬টি আসনে জয়ী হয়েছিল কংগ্রেস। সরকার গড়েছিল জেএমএম-কংগ্রেস জোট। তার আগের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে (Jharkhand Assembly Polls 2024) পদ্ম ফুটেছিল ৩৭টি আসনে। জেএমএম পেয়েছিল ১৯টি আসন। কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল মাত্রই ৬টি আসনে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • PM Modi: “যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না”, ইন্ডি জোটকে তোপ মোদির

    PM Modi: “যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না”, ইন্ডি জোটকে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Poll) নির্বাচনী প্রচারে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে বোকারোতে জনসভা করেন তিনি। নির্বাচনী প্রচারসভা থেকে ইন্ডি জোটকে তীব্র আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা ঝাড়খণ্ড তৈরিতে বাধা দিয়েছিলেন, তাঁরা রাজ্যের উন্নয়ন করবেন না’’। তিনি আরও বলেন, ‘‘ এনডিএ-র একটাই মন্ত্র। আমরা ঝাড়খণ্ড তৈরি করেছি, রাজ্যের উন্নয়ন আমরাই করব।’’

    ছোটনাগপুরের মালভূমিও বলছে, রোটি-বেটি-মাটি কি পুকার, বিজেপি সরকার

    তিনি আরও বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand Poll) বিজেপির পক্ষে ঝড় শুরু হয়েছে। ছোটনাগপুরের মালভূমিও বলছে, রোটি-বেটি-মাটি কি পুকার, বিজেপি সরকার।’’ এদিন নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মন্ত্রী আলমগির আলমের উদাহরণ টেনে আনেন। যাঁকে ইডি গ্রেফতার করেছিল। তাঁর বাড়ি থেকে অবৈধভাবে ৩৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা উদ্ধার হয়। প্রধানমন্ত্রী এনিয়ে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সরকারকে আক্রমণ করেন এবং বলেন, ‘‘রাজ্যের জনগণ যেখানে জীবন-জীবিকার জন্য সংগ্রাম করছেন, সেখানে আলমগির আলমের মতো নেতারা বালি পাচার করে কোটি কোটি টাকা আয় করছেন।’’

    পাঁচ বছরে কোনও পরিষেবাই দেয়নি ঝাড়খণ্ডের সরকার

    নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘বিজেপি সর্বদাই চায় যে দরিদ্ররা ভালো বাড়ি পাক, তাঁদের জন্য ভালো রাস্তা তৈরি হোক। উন্নত শহর এবং গ্রাম তৈরি হোক। বিদ্যুৎ পরিষেবা আসুক। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে জলের পরিষেবা পৌঁছে যাক। প্রত্যেকের স্বাস্থ্য পরিষেবা ঠিক থাকুক। তাঁদের সন্তানদেরকে শিক্ষা ব্যবস্থা ঠিক থাকুক। কিন্তু বিগত পাঁচ বছর ধরে এই সমস্ত পরিষেবাগুলি দিতে পারেনি ঝাড়খণ্ডের সরকার।’’ ইন্ডি জোটকে তীব্র আক্রমণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এদিন বলেন, ‘‘যখন কংগ্রেসের সরকার ছিল ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তারা ঝাড়খণ্ডকে নামমাত্র টাকা দিত উন্নয়নের জন্য। কিন্তু বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরে আমরা চারগুণ বরাদ্দ বাড়িয়েছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে হিন্দু সমাজকে একত্রিত করতে সঙ্ঘ চালু করল ‘সজাগ রহো’ কর্মসূচি

    RSS: ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে হিন্দু সমাজকে একত্রিত করতে সঙ্ঘ চালু করল ‘সজাগ রহো’ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে জোর কদমে প্রচার চালাচ্ছে বিজেপি জোট। ঠিক এই আবহে হিন্দু ভোটকে একত্রিত করতে করা হয়েছে বেশ কিছু কৌশলগত পদক্ষেপও। সামাজিকভাবে হিন্দু সমাজকে সংগঠিত করার কাজে নেমেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS)। আরএসএস সেখানে চালু করেছে সজাগ রহো (Sajag Raho) প্রচার অভিযান। অর্থাৎ সজাগ থাকো-জাগ্রত হও। শুধু তাই নয়, জানা গিয়েছে সঙ্ঘের অনুমোদিত ৬৫টি সংগঠনই হিন্দু ভোটকে একত্রিত করার কাজে শুরু করেছে মহারাষ্ট্রে।

    সম্প্রতি মোদিও বলেন, এক থাকলেই নিরাপদ থাকব 

    প্রসঙ্গত, এই উদ্যোগের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS), হিন্দু সমাজের ভোটকে একত্রিত করতে চাইছে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সম্প্রতি, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মন্তব্য করেছিলেন বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে-অর্থাৎ আমরা যদি বিভাজিত হই, তাহলেই আমরা ধ্বংস হবে। ঠিক এমন আবহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মহারাষ্ট্রে মন্তব্য করেন, ‘‘আমরা যদি এক থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদ থাকব।’’ এরপরই রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS) সেখানে চালু করল এমন কর্মসূচি।

    কয়েকশো সভাও করে ফেলেছে আরএসএস-এর (RSS) বিভিন্ন শাখা সংগঠন

    এক সর্বভারতীয় সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদন অনুসারে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS) জানিয়েছে, এমন প্রচার শুধুমাত্র মহারাষ্ট্রের নির্বাচনকেন্দ্রিক নয়। অনেক বড় কর্মসূচি এটা এবং দেশজুড়েই এই প্রচার অভিযান চালানো হবে। সজাগ রহো কর্মসূচি কারও বিরুদ্ধে নয় বরং হিন্দুদের মধ্যে বর্ণ বিভাজন দূর করার জন্যই এমন প্রচার চালানো হবে। জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিভিন্ন শাখা সংগঠন, সজাগ রহো কর্মসূচির জন্য ইতিমধ্যে কয়েকশো সভাও করে ফেলেছে গোটা মহারাষ্ট্রতে। সঙ্ঘের অনুমোদিত বিভিন্ন সংগঠনও কাজ করছে, যেমন চাণক্য প্রতিষ্ঠান, মাতঙ্গ সাহিত্য পরিষদ, রণরাগীনি সেবাভাব সংস্থা ইত্যাদি। মহারাষ্ট্রতে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের চারটি বিভাগ রয়েছে যথা-কোঙ্কন, দেবগিরি, পশ্চিম মহারাষ্ট্র এবং বিদর্ভ, এর প্রতিটিতেই চলছে প্রচার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: আজ রবিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে মেগা রোড শো করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    PM Modi: আজ রবিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে মেগা রোড শো করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রবিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে রোড শো করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে হবে এই রোড শো। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা ঝাড়খণ্ড বিজেপির সহ পর্যবেক্ষক হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এ বিষয়ে জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রবিবার তিন কিলোমিটার রোড শো করবেন রাঁচিতে। তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর এই রোড শো ঘিরে মানুষের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে উঠেছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করবেন এবং এটি ঐতিহাসিক হতে চলেছে।’’

    গত সপ্তাহেই ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর এই রোড শোতে বিজেপির অনেক সিনিয়র নেতাই উপস্থিত থাকবেন। প্রসঙ্গত গত সপ্তাহেই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand) প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ৫ নভেম্বর তিনি ঝাড়খণ্ডে প্রচার করেন, তারপরে ফের একবার আজ ১০ নভেম্বর তিনি সেখানে যাচ্ছেন। গত সপ্তাহে ঝাড়খণ্ডের ছাইবাসা এবং গারোয়াতে তিনি প্রচার করেন। ছাইবাসার জনসভায় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজেপি সরকার তৈরি হলেই অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং সেই মতো আইন তৈরি করা হবে। যে সমস্ত জমি অনুপ্রবেশকারীরা দখল করেছে, তা ফিরিয়ে দেওয়া হবে আদিবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে।’’

    রোটি-বেটি-মাটি স্লোগান

    সেই সময়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), রোটি-বেটি-মাটি এই স্লোগানকেও উল্লেখ করেন এবং বলেন, ‘‘সমগ্র ঝাড়খণ্ড আজকে বলছে রোটি-বেটি-মাটি কি পুকার, ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)  মে বিজেপি সরকার।’’ তিনি আরও উল্লেখ করেন যে অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীনই ঝাড়খণ্ড রাজ্যের জন্ম হয়েছিল। নিজের নির্বাচনী জনসভায় প্রধানমন্ত্রীর তোপ দাগেন কংগ্রেস ও ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার জোটকেও। তিনি অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতি করার জন্যই তারা ঝাড়খণ্ডকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের হাতে তুলে দিচ্ছে। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা আদিবাসী কন্যাদের টার্গেট করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ঝাড়খণ্ডবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার তৈরি হলে এই সমস্ত অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে।’’

    দারিদ্রতা মেটাবে বিজেপি

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর গত সপ্তাহের ভাষণে আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় জনতা পার্টি ঝাড়খণ্ডের দারিদ্রতা দূরীকরণে বদ্ধপরিকর। কংগ্রেস এবং তার জোটসঙ্গীরা আদিবাসী সম্প্রদায়কে গরিব করে রেখে দিতে চাইছে। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চ এবং আরজেডি-এই দুই দলও ষড়যন্ত্র করছে। ঝাড়খণ্ডের জনবিন্যাসও পরিবর্তন করা হচ্ছে।’’ এই আবহে আজ প্রধানমন্ত্রীর মেগা রোড শো ঘিরে তাই স্বাভাবিকভাবেই বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস জিতলেই রাজ্যটি তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়”, তোপ মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস জিতলেই রাজ্যটি তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেখানে কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়, সেই রাজ্য তাদের শাহি পরিবারের এটিএম হয়ে যায়।” ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা মহারাষ্ট্রকে কংগ্রেসের (Congress) এটিএম হতে দেব না।”

    শাহি পরিবারকে চ্যালেঞ্জ (PM Modi)

    আগামী ২০ নভেম্বর হবে মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে আকোলায় এক জনসভায় ভাষণ দিতে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি কংগ্রেসের শাহি পরিবারকে চ্যালেঞ্জ করছি, তারা প্রমাণ করুক যে তারা কখনও ডঃ বাবাসাহেব আম্বেদকরের পঞ্চতীর্থে গিয়েছেন কিনা।” প্রধানমন্ত্রী “পঞ্চতীর্থ” শব্দটি ব্যবহার করেছেন আম্বেদকরের জন্মস্থান মহো, লন্ডনে পড়াশোনা, নাগপুরের দীক্ষা ভূমি যেখানে তিনি বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন, দিল্লির মহাপরিনির্বাণ স্থল এবং মুম্বাইয়ের চৈতন্য ভূমি বোঝাতে।

    ‘দেশ দুর্বল হলে তারাই শক্তিশালী হবে’

    তিনি বলেন, “হরিয়ানার জনগণ ‘এক আছে তো নিরাপদ আছে’ মন্ত্র মেনে কংগ্রেসের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করেছে। কংগ্রেস জানে, দেশ দুর্বল হলে তারাই শক্তিশালী হবে। ওই দলের নীতিই হল এক জাতিকে আর এক জাতির বিরুদ্ধে দাঁড় করানো।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মহারাষ্ট্রের বিরোধী মহা বিকাশ আঘাড়ি মানেই হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি ও কেলেঙ্কারি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার প্রথম দুই মেয়াদে, আমি চার কোটি পাকা বাড়ি গরিবদের দিয়েছি।” তিনি বলেন, “মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাজোটের জন্য আপনাদের আশীর্বাদ চাইতে আমি এসেছি।”

    আরও পড়ুন: রাজ্যের ৩ কোটি মহিলা কেন পান না লক্ষ্মীর ভাণ্ডার? মুখ্যমন্ত্রীকে প্রশ্ন ছুড়লেন বিজেপি নেতা

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে এসেছে রাম মন্দির প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “এই দিনে, ২০১৯ সালে, দেশের সুপ্রিম কোর্ট রাম মন্দির নিয়ে তাদের রায় ঘোষণা করেছিল। ৯ই নভেম্বরের এই তারিখটি মনে থাকবে কারণ সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তের পর সব ধর্মের মানুষ অসাধারণ সংবেদনশীলতার পরিচয় দিয়েছিলেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের প্রথমের এই অনুভূতিই ভারতের সবচেয়ে বড় শক্তি।” তিনি বলেন, “২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই ১০ বছরে মহারাষ্ট্র বিজেপিকে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ সমর্থন করেছে। মহারাষ্ট্রের বিজেপির প্রতি আস্থার পিছনে একটি কারণ রয়েছে। এর কারণ হল মহারাষ্ট্রের মানুষের (Congress) দেশপ্রেম, রাজনৈতিক বোঝাপড়া এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে ভোট প্রচারে (Maharashtra Elections) গিয়ে বিরোধী জোটের অভ্যন্তরীণ কলহকে হাতিয়ার করলেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায় মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের নেতা কে? জোটের চালক কে, তাই ঠিক করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বিরোধী শিবির। মহারাষ্ট্রের উন্নতি তাদের পক্ষে অসম্ভব। 

    পদের লোভ বিরোধীদের

    মহারাষ্ট্রে বিরোধী (Maharashtra Elections)  জোটে শরিকি সমস্যা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে হবেন, তা নিয়ে দুই শিবিরের মধ্যে ইতিমধ্যেই একপ্রস্থ বিবাদ দেখা গিয়েছে। মহা বিকাশ আঘাড়ির (MVA) তিন প্রধান শরিক কংগ্রেস, এনসিপির শরদ পাওয়ার এবং শিব সেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির। উদ্ধব শিবির চাইছে বিধানসভায় তাঁদের দলের নেতাকেই মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করে এগনো হোক। কংগ্রেস এবং এনসিপি সেটার পক্ষে নয়। তাঁদের নীতি, যে দল সবচেয়ে বেশি আসন পাবে তাঁদের শিবির থেকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। আসন সমঝোতা নিয়েও বিরোধী জোটে মহা জটিলতা তৈরি হয়েছিল। জোটের সেই কলহকে উস্কে দিয়ে মোদির প্রশ্ন, জোটের চালকের আসন নিয়ে নিজেদের মধ্যেই খেয়োখেয়ি করছে আঘাড়ি। এরা মহারাষ্ট্রের উন্নতি কীভাবে করবে? চালকের আসনে কে বসবে, সেই নিয়েই ওদের যত ঝামেলা। এই ধরনের জোট যখন ক্ষমতায় আসে ওরা সরকারি নীতিকে স্লথ করে দেয়। উন্নয়নের কাজে বাধা হিসাবে উঠে আসে। আপনারা আগেও আড়াই বছর ওদের সহ্য করেছেন।”

    বিভাজন তৈরিই লক্ষ্য

    ধুলের সভা (Maharashtra Elections) থেকে কংগ্রেসকে নিশানা করে মোদির (PM Modi) বক্তব্য, “সমাজে যাবতীয় বিভেদ তৈরির কাজটা কংগ্রেস করে। ওরা মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি করে ভোটে জেতার চেষ্টা করে।” দেশভাগের দুঃসহ স্মৃতিও তুলে ধরেন মোদি। তিনি বলেন, “ধর্মের নামে মানুষের বিভাজন সৃষ্টি করে কংগ্রেস দেশটাকেই দুটুকরো করে দিয়েছিল।” শুক্রবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন ‘আমরা ক্ষমতার লোভে রাজনীতিতে আসিনি। এসেছি মানুষের স্বার্থে কাজ করতে। বিরোধীরা রাজনীতি করে পদের লোভে।’ কাশ্মীরে বিরোধীরা ক্ষমতায় এসেই উন্নয়নের ধারা আটকাতে চাইছে বলেও এদিন দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। উপত্যকায় ফের ৩৭০ ধারা লাগু করার চেষ্টা করছে তারা। যা কাশ্মীরকে ফের অন্ধকারের পথে নিয়ে যাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • L K Advani: দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সর্বত্র সমাদৃত, ৯৭ বছরে লালকৃষ্ণ আডবানিকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    L K Advani: দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সর্বত্র সমাদৃত, ৯৭ বছরে লালকৃষ্ণ আডবানিকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতিতে যখন ছাত্র তিনি, পুরোদস্তুর নেতা ছিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি (Lal Krishna Advani)। ৯৭ বছর বয়সে এখন আর রাজনীতিতে সক্রিয় নন। কিন্তু তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুক্রবার, ৮ নভেম্বর জন্মদিন আডবানির। ৯৭ বছরে প্রবীণ নেতা। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় আডবানিকে শুভেচ্ছা জানান মোদি। (Lal Krishna Advani Birthday)। 

    জন্মদিনের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    ভারতের রাজনীতিতে তিনি লৌহপুরুষ। দেশের প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপির অন্যতম বরিষ্ঠ নেতা লালকৃষ্ণ আডবানিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, ‘ভারতের উন্নয়নে আডবানিজির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য দেশের সর্বত্র সমাদৃত উনি। বিজেপি-র খুঁটি মজবুত করতে ওঁর ভূমিকা অতুলনীয়। ওঁর দীর্ঘায়ু এবং সুস্থতা কামনা করি। এই বছর ওনার জন্মদিন বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে, উনি ভারতরত্ন’। 

    আডবানির অবদান

    অটল বিহারি বাজপেয়ীর সরকারে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আডবানি। বিগত তিন দশকে বিজেপি-কে মূলস্রোতের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা দেওয়ার নেপথ্যে আডবানির ভূমিকা অনস্বীকার্য। নয়ের দশকে লোকসভায় যেখানে মাত্র দু’টি আসন ছিল বিজেপি-র, ২০১৪ সালে মোদির নেতৃত্বে লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রাপ্তি ঘটে বিজেপি-র। আটের দশকে অযোধ্যায় রাম মন্দির আন্দোলনকে সব স্তরে ছড়িয়ে দেওয়ার নেপথ্যেও ছিলেন আডবানি। সেই দাবি নিয়ে তাঁর নেতৃত্বেই বেরিয়েছিল ‘রথযাত্রা’। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই লালকৃষ্ণ আজবানিকে ভারতরত্ন সম্মান দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয় কেন্দ্রের তরফে। শারীরিক অসুস্থার কারণে বাসভবনে গিয়ে লালকৃষ্ণ আডবানিকে ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হয়। 

    শুভেচ্ছা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বর্ষীয়ান নেতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘আমাদের প্রাক্তন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবানিজিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। গোটা জীবন ধরে তিনি দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য নিজেকে অর্পণ করেছেন। ডেপুটি প্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুদায়িত্ব সামলেছেন। সুরক্ষা, একতা এবং সম্প্রীতির লক্ষ্যে কড়া অবস্থান নিয়েছেন তিনি। ভারতের রাজনীতিতে স্বচ্ছতার এক নজির গড়েছেন তিনি। তাঁর সুদীর্ঘ জীবনে তিনি দেশ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের জন্য লড়াই করেছেন। দল এবং আদর্শের জন্য তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তিনি পরিচিত ক্যাশ নামে। আসল নাম কাশ্যপ প্যাটেল (Kashyap ‘Kash’ Patel)। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তিনি সব কিছু করতে পারেন। মার্কিন মসনদে ফের বসতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তার পরেই চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ্যপ। শোনা যাচ্ছে, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ-র প্রধান পদে (CIA director) এই কাশ্যপকেই বসাতে চাইছেন ট্রাম্প।

    গুজরাটি বংশোদ্ভূত কাশ্যপ

    আমেরিকায় প্রতিরক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel) গুজরাটি বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা বড় হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকায়। সত্তরের দশকে ইদি আমিন শাসিত উগান্ডা থেকে পালিয়ে যান কাশ্যপের বাবা। চলে আসেন আমেরিকায়। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের গার্ডেন সিটিতে জন্ম হয় কাশ্যপের। সেখানেই বেড়ে ওঠেন।  আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য নিউইয়র্কে আসার আগে রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে স্নাতক হন কাশ্যপ। ব্রিটেনের ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন’-এর ‘ফ্যাকাল্টি অফ ল’ থেকে আন্তর্জাতিক আইনেরও ডিগ্রি রয়েছে কাশ্যপের। 

    কর্মজীবন শুরু আইনজীবী হিসেবে

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। খুন, মাদক পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জটিল মামলা লড়েন। ৪৪ বছর বয়সি কাশ্যপ প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস্টোফার মিলারের প্রাক্তন ‘চিফ অফ স্টাফ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে প্রেসিডেন্টের উপ-সহকারী এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলে সন্ত্রাস দমনের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন কাশ্যপ।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান

    ২০১৯ সালে একজন আইনজীবী হিসাবে তৎকালীন ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। দ্রুত পদোন্নতিও হয়। আল-বাগদাদি এবং কাসেম আল-রিমির মতো আইসিস এবং আল-কায়েদার নেতৃত্ব নির্মূল করা-সহ প্রথম ট্রাম্প সরকারের একাধিক পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার নেপথ্যে অন্যতম মাথা ছিলেন কাশ্যপ। প্রথম ট্রাম্প জমানায় আমেরিকার অনেক পণবন্দিকে মুক্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত হাউসের স্থায়ী নির্বাচন কমিটির সিনিয়র কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন কাশ্যপ। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাবিত করার জন্য রাশিয়ার নাক গলানোর যে অভিযোগ উঠেছিল, তা নিয়ে তদন্তের নেতৃত্বও দেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও অনুগামী কাশ্যপ। এবার তাঁকেই  সিআইএ-র মাথায় (CIA director) বসাতে চাইছেন ট্রাম্প। বন্ধু মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই ভরসা রাখছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ রক্ষার গুরু দায়িত্ব তাঁদের কাঁধে। তাই তাঁদের ভালোমন্দের দিকে সর্বদাই তীক্ষ্ণ নজর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। সেনাবাহিনীর প্রতি কেন্দ্র যে দায়বদ্ধ, সে কথাই ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের দশম বর্ষপূর্তির দিনে ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (PM Modi)

    সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের জন্য যে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু করা হয়েছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজকের দিনে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্প চালু হয়েছিল। যাঁরা দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। দীর্ঘদিনের দাবি মেনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল।” তিনি জানান, এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্পের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন।

    প্রকল্পের খুঁটিনাটি

    আগে নিয়ম ছিল, যে লেফট্যানেন্ট ১৯৯৫ সালে অবসর নিয়েছেন, তাঁর পেনশন ২০০৬ সালে অবসর নেওয়া কর্নেলের পেনশনের চেয়ে কম। অবসরের তারিখ অনুযায়ী, পেনশনও হত ভিন্ন ভিন্ন (PM Modi)।২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরই তিনি চালু করেন ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। আজ ১০ বছর পূর্ণ করল এই প্রকল্প।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    এই প্রকল্প অনুযায়ী, একজন সেনা জওয়ান, যখনই অবসর নিন না কেন, র‌্যাঙ্ক যাই হোক না কেন, একই পেনশন পাবেন। তিনি বলেন, “এটা আপনাদের সবাইকে খুশি করছে এক দশক ধরে। লাখ লাখ পেনশনার্স ও তাঁদের পরিবার উপকৃত হচ্ছেন এই প্রকল্প থেকে।” ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, এই প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু হওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন ২৫ লাখ অবসরপ্রাপ্ত। এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সেনার তরফে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share