Tag: PM Modi

PM Modi

  • India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    India Economy: ২০৩০ সালেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, ইঙ্গিত এস অ্যান্ড পি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চালকের আসনে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তরতরিয়ে এগোচ্ছে দেশ। প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য, ২০৪৭ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির আগেই প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা ‘বিকশিত ভারতে’র (Viksit Bharat)। তারও ঢের আগে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (Worlds Third Largest Economy) দেশের তালিকায় ভারতকে (India Economy) জায়গা করে দেওয়াও তাঁর অন্যতম লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যে অটল ভারত সঠিক পথেই এগোচ্ছে বলে জানিয়ে দিল এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং (S&P Global Rating)।

    বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ (India Economy)

    ২০৩০ সালের মধ্যেই দু’ধাপ ওপরে উঠে ভারত জায়গা করে নেবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে। জানা গিয়েছে, ভারতের অর্থনীতি এই মুহূর্তে ছুঁয়েছে ৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির সময় তাকে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য ভারতের (India Economy)। সেই লক্ষ্য পূরণে ভারতকে মোকাবিলা করতে হবে একাধিক চ্যালেঞ্জের। এই চ্যালেঞ্জগুলোর অন্যতম হল এ দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা। জনসংখ্যার নিরিখে ২০৩৫ সালের মধ্যেই বিশ্বের এক নম্বর দেশ হয়ে উঠবে ভারত। তখন সরকারের ঘাড়ে চাপবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের মতো মৌলিক পরিষেবা দেওয়ার চাপ। অর্থনীতির বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগও বাড়াতে হবে ভারতকে।

    আরও পড়ুন: “কাশ্মীর কখনওই পাকিস্তান হবে না”, সাফ জানিয়ে দিলেন ফারুক আবদুল্লা

    এস অ্যান্ড পি-র রিপোর্ট

    এস অ্যান্ড পি-র (S&P Global Rating) রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী তিন বছর দ্রুত গড়াবে ভারতীয় অর্থনীতির (India Economy) চাকা। ভারত হবে অন্যতম উদীয়মান বাজার। এই বাজারগুলিই পরবর্তী দশকে বড় ভূমিকা রাখবে বিশ্ব অর্থনীতিতে (Worlds Third Largest Economy)। ওই গ্লোবাল রেটিং সংস্থার (S&P Global Rating) অনুমান, ২০৩৫ সালের মধ্যে উদীয়মান বাজারগুলির গড় জিডিপি হবে ৪.০৬ শতাংশ। এই সময় উন্নত অর্থনীতির জিডিপি হবে ১.৫৯ শতাংশ। ওই রিপোর্টেই বলা হয়েছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধিতে ৬৫ শতাংশ যোগদান থাকবে উদীয়মান অর্থনীতির। তার মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলবে ভারত (India Economy)। বর্তমানে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। ৩৫ সালের মধ্যেই চলে আসবে তৃতীয় স্থানে। ইন্দোনেশিয়া ও ব্রাজিলেরও উন্নতি হবে। ওই তালিকায় তাদের জায়গা হবে যথাক্রমে অষ্টম ও নবম স্থানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়া পাড়ি মোদির, আজ বৈঠকের সম্ভাবনা চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) মঙ্গলবারই তাঁর দুই দিনের সফরে রাশিয়া পাড়ি দিলেন। সেখানে ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদির রাশিয়া সফরের আগে, গত রবিবারই সে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান পুতিন প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে রাশিয়ার অত্যন্ত ভালো বন্ধু বলে উল্লেখ করেন পুতিন। রাশিয়া উড়ে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘রাশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছি। ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেব।’’ ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনের সঙ্গে ভারতের নিবিড় সম্পর্ক বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং তিনি আরও জানিয়েছেন, বিভিন্ন ইস্যুতে বিস্তৃত আলোচনা হবে এখানে। বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র নেতারাও উপস্থিত থাকবেন। আজকে অর্থাৎ মঙ্গলবার সারা দুনিয়ার দৃষ্টি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং-র বৈঠকের দিকে। যদিও ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফ থেকে এই বিষয়ে এখনও কিছু আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি। শেষবারের মতো এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের বৈঠক হয়েছিল ২০২৩-এর অগাস্টে সাউথ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনে।

    জুলাই মাসের পর ফের রাশিয়া সফরে মোদি (PM Modi)

    নিজের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী আরও লেখেন, ‘‘ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে ব্রিকস সম্মেলনে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মঞ্চ যেখানে আমরা আমাদের আলোচনা এবং কথোপকথন চালাতে পারি, বিশ্বের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রভৃতি ইস্যুতে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুলাই মাসেই মস্কো সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তারপরে ঠিক তিন মাসের মাথায় ফের আবার রাশিয়া সফরের উদ্দেশে রওনা হলেন প্রধানমন্ত্রী। জুলাই মাসেই বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক ইস্যুতে বৈঠক হয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুধু তাই নয় সে সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাশিয়া সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানেও ভূষিত করে মস্কো।

    ব্রিকস তৈরি হয়েছিল ২০০৬ সালে (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ব্রিকস (BRICS) তৈরি করা হয়েছিল ২০০৬ সালে। রাশিয়া ভারত এবং চিন- এই তিন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ২০০৬ সালেই জি এইট সম্মেলনে এই গ্রুপ তৈরি করেন। প্রথমবারের জন্য ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং তা রাশিয়াতেই হয়েছিল। এখন ব্রিকস অনেকটাই বড় হয়েছে। মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহী রয়েছে জোটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে (Uttar Pradesh) চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করে রাজ্যবাসীর উদ্দেশে সমর্পণ করলেন। এই কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হাসপাতালের একাধিক বিভাগ এবং ব্যবস্থার কথা বলে নানাবিধ পরামর্শ দেন মোদি। একই ভাবে এদিন আরও একাধিক প্রকল্পে রাজ্যবাসীর জন্য প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন।

    মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন (Uttar Pradesh)

    রবিবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) একদিনের সফরসূচি এবং কর্মকাণ্ডের বিষয়ে বারাণসীর বিভাগীয় কমিশনার কৌশল রাজ শর্মা বলেন, “নরেন্দ্র মোদি একদিনে মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প এবং স্মার্ট মিশনের আওতায় মোট ২১০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বারাণসী স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পুনর্নির্মাণ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায় উদ্বোধন করেন। এই ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ হল, খেলোয়াড়দের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধা এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। ন্যাশনাল সেন্টার অফ এক্সেলেন্স, খেলোয়াড়দের জন্য হস্টেল, একটি ক্রীড়া বিজ্ঞান কেন্দ্র, বিভিন্ন খেলাধুলার অনুশীলনের ক্ষেত্রে ইনডোর শুটিং রেঞ্জ এবং আরও একাধিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে।”

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা (PM Modi) 

    একই ভাবে মোদি আরও একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা করেছেন। আগ্রা বিমানবন্দরের (Uttar Pradesh) জন্য ৫৭০ কোটি টাকার বেশি মূল্যের নিউ সিভিল এনক্লেভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। দ্বারভাঙা বিমানবন্দরের জন্য ৯১০ কোটি টাকা এবং শিলিগুড়িতে ১৫৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাগডোগরা বিমানবন্দরের জন্য নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন। একই ভাবে রেওয়া বিমানবন্দর, অম্বিকাপুরের মা মহামায়া বিমানবন্দর এবং সারসাওয়া বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন তিনি। যার অনুমানিক খরচ হবে প্রায় ২২০ কোটি টাকা। তবে এই বিমানবন্দরগুলির পরিকাঠামো এবং ডিজাইন আঞ্চলিক পরিকাঠামোর উপর নির্ভর করেই নির্মাণ করা হবে। আনুমানিক ২ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    PM Modi: ওড়িশার আদিবাসী রমণী মোদিকে দিলেন ১০০ টাকা! প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘নারী শক্তির আশীর্বাদ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে ওড়িশার বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডার হাতে ১০০ টাকা তুলে দিলেন সেরাজ্যের এক আদিবাসী মহিলা। বিজেপি সাংসদ ওই আদিবাসী রমণীকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন, টাকা দেওয়ার দরকার নেই, কিন্তু তিনি ব্যর্থ হন। গোটা ঘটনার কথা নিজের এক্স হ্যান্ডলে লেখেন বিজেপি সাংসদ, যা নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi)। পরে তিনি নিজেই ওই পোস্ট রিট্যুইট করেন। মোদি লেখেন, ‘‘নারী শক্তির আশীর্বাদ তাঁকে বিকশিত ভারত গড়ার জন্য কাজ করতে অনুপ্রেরণা জোগায়।’’

    সুন্দরগড় জেলার ঘটনা (PM Modi)

    শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদ বৈজয়ন্ত জয় পণ্ডা জানান, সারা দেশের মতো ওড়িশাতেও (Odisha) বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে। গতকাল সুন্দরগড় জেলায় সেই অভিযান ছিল। সেই সময় তাঁর কাছে আসেন এক আদিবাসী মহিলা এবং হাতে একশো টাকা তুলে দিতে চান। এটার কারণ জানতে চাইলে ওই মহিলা জবাব দেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে এই টাকা দিতে চান তিনি। তখন ওই মহিলাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন বিজেপির সাংসদ বৈজয়ন্ত। কিন্তু সাংসদের কোনও কথা কিছুতেই বুঝতে চাননি ওই মহিলা। শেষ পর্যন্ত ১০০ টাকা নেন সাংসদ।

    মোদির (PM Modi) ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডলে বিজেপি সাংসদের এই পোস্ট রিট্যুইট করে মোদি লেখেন, ‘‘আমাকে সব সময় আশীর্বাদ করার জন্য নারী শক্তির (Odisha) কাছে আমি কৃতজ্ঞ। বিকশিত ভারত গড়তে কাজ করে যাওয়ার জন্য তাঁদের আশীর্বাদ আমাকে অনুপ্রাণিত করে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রবিবার মোদির হাতে বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের শিলান্যাস

    PM Modi: রবিবার মোদির হাতে বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, রবিবার ২০ অক্টোবর, বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি এই শিলান্যাস অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে। এবিষয়ে বিবৃতি সামনে এসেছে দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তার। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। নিজের বিবৃতিতে দার্জিলিংয়ের সাংসদ জানিয়েছেন, বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল তৈরির কাজ দুটি পর্যায়ে চলবে। প্রথম পর্যায়ে কাজ হবে ৭০ হাজার ৩৯০ বর্গমিটারের। অন্যদিকে, ভবিষ্যতে আরও ৫০ হাজার বর্গমিটারের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সাংসদ। তিনি আরও জানিয়েছেন, নতুন টার্মিনাল এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে সমস্ত রকমের যাত্রী সুবিধা থাকবে। বছরে এক কোটি যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। প্রতি ঘণ্টায় ৩,০০০ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি বিমান পার্কিংয়ের জন্য নতুন টার্মিনালে দশটি পার্কিং জোন থাকছে। ট্যাক্সি ওয়ে’র জন্য থাকছে আরও দুটি। এছাড়া, আরও অন্যান্য পার্কিং সুবিধাও রাখা হচ্ছে।

    বিমানবন্দরের (Bagdogra Airport) আধুনিকীকরণের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে 

    প্রসঙ্গত, বাগডোগরা হল উত্তরবঙ্গের একটি বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এর আশেপাশে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলা অবস্থিত। সিকিম, অসম, পূর্ব বিহার এবং প্রতিবেশী দেশ ভুটান-নেপাল-বাংলাদেশ থেকেও বাগডোগরা বিমানবন্দরেকে ব্যবহার করেন অনেক যাত্রীই। ওয়াকিবহাল মহলের ধারনা, বাগডোগরা বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে।

    মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ দার্জিলিং-এর সাংসদের 

    নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে রাজু বিস্তা বলেন, ‘‘বাগডোগরা বিমানবন্দরের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। তার সঙ্গে ধন্যবাদ জানাই বিমানমন্ত্রী কেআর নাইডুকে এবং প্রাক্তন বিমান মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে।’’ রাজু বিস্তা আরও জানিয়েছেন, একবার সম্পূর্ণ হলে বাগডোগরা বিমানবন্দর (Bagdogra Airport), উত্তরবঙ্গ অঞ্চলের প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হবে এবং এর ফলে উন্নতি হবে পর্যটন ও বাণিজ্যের। জানা গিয়েছে, নয়া টার্মিনাল তৈরি হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব ভাবেই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NDA: ঐক্যবদ্ধ জোটের ছবি চণ্ডীগড়ে, এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মোদির

    NDA: ঐক্যবদ্ধ জোটের ছবি চণ্ডীগড়ে, এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার এনডিএ (NDA) শাসিত রাজ্যেগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে জাতীয় স্তরের নানা ইস্যু সমেত দারিদ্র দূরীকরণ কর্মসূচি নিয়েও বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে। বৈঠক শেষে এনডিএ-এর ঐক্যবদ্ধ চেহারাও সামনে আসে। জোটের মুখ্যমন্ত্রী ও উপমুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে ছবি তোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও হাজির ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা-সহ কেন্দ্রীয় বিজেপির একাধিক নেতা। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির ১৩ জন মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। বিজেপি ছাড়াও এনডিএ-তে (NDA) থাকা মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, সিকিম, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন। 

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট 

    বৈঠকের পর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘সুশাসন এবং মানুষের জীবন-জীবিকার উন্নয়নের নানা ইস্যু নিয়েই আমরা বিস্তৃত আলোচনা করেছি। এনডিএ জোট (NDA) দেশের অগ্রগতি এবং গরিবদের জীবন জীবিকার উন্নয়নের প্রশ্নে বদ্ধপরিকর।’’

    কী বললেন নাড্ডা

    প্রসঙ্গত, বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেন, ২০২৫ সালে জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের হত্যা বলে উল্লেখ করে প্রস্তাবও পাশ করেন।’’ এর পাশাপাশি নাড্ডা আরও জানিয়েছেন, বৈঠকে (NDA) আত্মনির্ভর ভারত, ডিজিটাল ইন্ডিয়া, দেশের অর্থনীতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত’’, সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সক্রিয় সদস্যতা অভিযানের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর পাশাপাশি এদিন তিনি দলের প্রথম সক্রিয় সদস্যও হলেন। প্রসঙ্গত, এই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী এদিন সদস্যতা অভিযানের সূচনা করার সময় তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন বিজেপির জাতীয় সভাপতির জেপি নাড্ডাও।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিকশিত ভারতের গতি আরও ত্বরান্বিত হবে। বিজেপি কর্মকর্তা হিসেবে গর্বিত বোধ করছি, প্রথম সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য। আজকেই সক্রিয় সদস্যতা (Sakriya Sadasyata Abhiyan) অভিযান চালু হল আমাদের জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে। বিজেপির সদস্য অভিযান সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করবে। পার্টি কর্মকর্তাদের অবদানের ফলে এই দেশ এগিয়ে যাবে।’’

    এক্স হ্যান্ডেলে সক্রিয় সদস্য হওয়ার যোগ্যতার কথাও লেখেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি লেখেন, ‘‘একজন কর্মকর্তা ৫০ জনকে সদস্য করাতে পারলেই তিনি সক্রিয় সদস্য হতে পারবেন। যে কোনও একটি বুথে অথবা একটি বিধানসভার আসনের মধ্যেই এই সদস্যতা করাতে হবে। এর ফলে সেই সকল (যাঁরা সক্রিয় সদস্য হবেন) কর্মকর্তা মণ্ডল কমিটি বা তদূর্ধ্ব নির্বাচনের জন্য যোগ্যতা মান অর্জন করবেন। এর পাশাপাশি, তাঁরা দলের জন্য কাজ করার একাধিক সুযোগও পাবেন।

    অফলাইন ও অনলাইন দুভাবেই হওয়া যাচ্ছে সদস্য

    প্রসঙ্গত বিজেপি সক্রিয় সদস্যতা অভিযানে প্রত্যেক পার্টি কর্মী এবং নেতাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ১০০ জন নতুন সদস্য করার জন্য। বিজেপি কর্মকর্তাদের সক্রিয় সদস্য হওয়ার জন্য ১০০ টাকা করে দিতে হবে। পেমেন্ট করতে হবে নমো অ্যাপের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, বিজেপি বরাবরই লক্ষ্য রেখেছে তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি প্রভৃতি সম্প্রদায়ের প্রতি। এর পাশাপাশি যুব ও কৃষকদেরকেও বেশি করে সদস্য করার লক্ষ্য মাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত সদস্যতা অভিযান শুরু হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসেই। অফলাইন এবং অনলাইন দুভাবেই বিজেপির সদস্য হওয়া যাচ্ছে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    Jharkhand Polls: দুয়ারে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচন, বিজেপির রণকৌশল স্থির করতে বৈঠকে মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডে ঘোষণা হয়েছে বিধানসভা নির্বাচনের (Jharkhand Polls) নির্ঘণ্ট। তার পরেই প্রার্থী বাছাই করতে কোমর কষে নেমে পড়েছে বিজেপি (PM Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও।

    বিজেপির বৈঠকে কারা (Jharkhand Polls)

    এদিনের বৈঠকে হাজির ছিলেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং জাতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষও। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ইনচার্জ শিবরাজ সিং চৌহান এবং কো-ইনচার্জ হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঞ্জয় শেঠ। দলের ঝাড়খণ্ড ইউনিটের প্রধান বাবুলাল মারান্ডি এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন মুন্ডাও উপস্থিত ছিলেন। এদিনের বৈঠক (Jharkhand Polls) সম্পর্কে অবগত বিজেপির এক নেতা বলেন, “ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রের ফল নিয়ে মোদি খুবই আশাবাদী। ক্লিন ইমেজের প্রার্থী বাছাই করতে বলেছেন কমিটিকে। যাঁদের নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, তাঁদের প্রার্থী করতেও নিষেধ করেছেন।”

    সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

    ঝাড়খণ্ড বিজেপির কোর কমিটি আগেই একটি সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা তৈরি করেছিল। অক্টোবরের ৭ তারিখে নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য কমিটির বৈঠকের পরেই ওই তালিকা তৈরি করা হয়েছিল। বিজেপির ওই নেতা বলেন, “সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই তালিকায় বিহার ও ঝাড়খণ্ডের জোট সঙ্গীদের জন্য আসন বরাদ্দ করা ছিল। এনডিএ-র সহযোগী দলগুলি যেমন জেডিইউ এবং এলজেপি (আরভি)-কে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    জানা গিয়েছে, বিজেপি এ রাজ্যে জেডিইউ এবং অল ঝাড়খণ্ড স্টুডেন্টস ইউনিয়ন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী চিরাগ পাসওয়ানের নেতৃত্বাধীন এলজেপি (আরভি)-র সঙ্গে প্রাক নির্বাচনী জোট গড়ার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রতিটি আসনে তিনজন করে প্রার্থীর নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন হবে দু’দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৩ নভেম্বর। এদিন নির্বাচন হবে ৪৩টি আসনে। দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে নভেম্বরের ২০ তারিখে। এদিন হবে ৩৮টি আসনে (PM Modi) ভোট (Jharkhand Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    PM Modi: “ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন”, বললেন মোদি, ব্যাখ্যা করলেন কারণও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তির (Technology) নৈতিক প্রয়োগ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী। গ্লোবাল ডিজিটাল ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির জন্যই যে এটা প্রয়োজন, তাও জানিয়ে দিলেন তিনি।

    ভারতের অভিজ্ঞতা

    আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন – ওয়ার্ল্ড টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডর্ডাইজেশন অ্যাসেম্বলি ও ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের (India Mobile Congress) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বলেন, “বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে যেভাবে বিশ্ব সম্প্রদায় একটা বিস্তৃত কাঠামো তৈরি করেছে, তেমনি ডিজিটাল বিশ্বেও নিয়ম-কানুন প্রয়োজন।” প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, “বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানগুলির এক সঙ্গে আসা উচিত। আর কী করা উচিত এবং কী করা উচিত নয়, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা উচিত।” মর্যাদা ও সমতার ওপর ভিত্তি করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নৈতিক ব্যবহারের গুরুত্বের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী (India Mobile Congress)। ভারতের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দ্রুত রোলআউটের পর ৫জি টেলিকম পরিষেবা এখন দেশের বেশিরভাগ জায়গায় উপলব্ধ এবং ৬জি নিয়ে ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত দশকে ভারত মোবাইল ফোন আমদানিকারী থেকে রফতানিকারী দেশে পরিণত হয়েছে। পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে দূরত্বের আট গুণ বেশি অপটিক ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপন করেছে।” মোদি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালে উন্মোচিত ভারতের ডিজিটাল ভিশন চারটি স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে – ডিভাইসগুলোকে সস্তা করা, সকলের জন্য সংযোগ স্থাপন, সাশ্রয়ী ডেটা ও ডিজিটাল – প্রথম উদ্যোগ।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ডিজিটাল সংযোগকে শেষ প্রান্তে পরিষেবা সরবরাহের কার্যকর হাতিয়ারে পরিণত করেছি।” তিনি বলেন, “ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো গঠনে ভারতের সফল অভিজ্ঞতা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভাগ করে নিতে (Technology) আগ্রহী ভারত (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: এবার অনশন-কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি সরকারি হাসপাতালের অধ্যাপক-চিকিৎসকদেরও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi:  ১০০ বছরে আরএসএস, “ঐতিহাসিক মাইলফলক” বললেন মোদি

    Narendra Modi: ১০০ বছরে আরএসএস, “ঐতিহাসিক মাইলফলক” বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) এবার ১০০ বছরে পা দিল। নরেন্দ্র মোদিও একসময় আরএসএস প্রচারক ছিলেন। সেখান থেকে বিজেপিতে আসেন তিনি। এখন তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী।  আর এই দিনেই আরএসএস-র প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুধু তাই নয়, আরএসএস স্বেচ্ছাসেবকদের শুভেচ্ছাও জানালেন তিনি। আর তিনি বললেন, দেশের সেবায় নিয়োজিত আরএসএস। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের ১০০ বছরে পা দেওয়ার এই মুহূর্তকে ঐতিহাসিক মাইলফলক বলে উল্লেখ করলেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (Narendra Modi)

    শনিবার এক্স হ্যান্ডলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একটি ইউটিউব লিঙ্ক শেয়ার করেন। বিজয়া দশমীতে আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের বক্তব্যের লিঙ্ক শেয়ার করেছেন তিনি। অবশ্যই শোনার অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ওই পোস্টে আরএসএসের ১০০ বছরে পদার্পণ নিয়ে মোদি লেখেন, “দেশের সেবায় নিয়োজিত আরএসএস ১০০ বছরের পা দিচ্ছে। এই ঐতিহাসিক ক্ষণে সব স্বেচ্ছাসেবককে শুভেচ্ছা জানাই। মা ভারতীর জন্য এই সংকল্প ও সমর্পণ দেশের প্রত্যেক প্রজন্মকে উজ্জীবিত করবে। একইসঙ্গে বিকশিত ভারতের স্বপ্ন পূরণে শক্তি জোগাবে। আরএসএস, জাতির সেবায় নিবেদিত, আজ তার ১০০ তম বছরে পদার্পণ করছে। এই ঐতিহাসিক মাইলফলকটিতে সমস্ত স্বেচ্ছাসেবকদের আমার আন্তরিক অভিনন্দন এবং অসীম শুভেচ্ছা।”

     

    ১৯২৫ সালে পথচলা শুরু রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের। বলা হয়, গত কয়েক দশকে বিজেপির সংগঠন বৃদ্ধিতে অবদান রয়েছে আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকদের। বিজেপির জাতীয় ও রাজ্য স্তরে সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) পদে সাধারণত থাকেন আরএসএস কর্মী। তাই, আরএসএস-এর এই মুহূর্তকে কুর্ণিশ জানালেন মোদি (Narendra Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share