Tag: PM Modi

PM Modi

  • Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    Modi Government: লগ্নি ৩৩০০ কোটি টাকা, দেশের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটকে অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরে গুজরাটের সানন্দ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) এই রাজ্যে নয়া সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট (Semiconductor Factory) খুলছে কেন্স কোম্পানি। পুরো নাম কেন্স সেমিকন প্রাইভেট লিমিটেড। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আয়োজিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ ব্যাপারে সবুজ সঙ্কেত মিলেছে। এই ইউনিটটি হবে ভারতের পঞ্চম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট। এটি তৈরি হলে মজবুত হবে ভারতের সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম।

    বিরাট বিনিয়োগ

    জানা গিয়েছে, কোম্পানিটি সানন্দের এই ইউনিটে বিনিয়োগ করবে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এই ইউনিটে প্রতিদিন ৬০ লাখ চিপ উৎপাদন হবে। বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হবে এই চিপগুলি। এর মধ্যে রয়েছে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, অটোমোটিভ টেকনোলজি, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, টেলিকম ইক্যুপমেন্ট এবং মোবাইল ফোন।

    সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট

    ২০২১ সালের ২১ ডিসেম্বর হয় প্রোগ্রাম ফর ডেভেলপমেন্ট অফ সেমিকন্ডাক্টর্স অ্যান্ড ডিসপ্লে ম্যানুফ্যাকচারিং ইকোসিস্টেম ইন ইন্ডিয়া। এই প্রোগ্রামের টোটাল বাজেট ছিল ৭৬ হাজার কোটি টাকা। সানন্দে দেশের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর ইউনিটটি খোলে ২০২৩ সালের জুন মাসে। তার পরের তিনটি ইউনিট অনুমোদন পায় ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে। টাটা ইলেকট্রনিক্স ঢোলেরায় সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাব সেটিং তৈরি করেছে। এই চারটি সেমিকন্ডাক্টর ইউনিট দ্রুত তৈরি হচ্ছে। যার জেরে এই এলাকায় দ্রুত সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেম গড়ে উঠছে। এই ইউনিটগুলি সব মিলিয়ে টানবে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। সব ইউনিটগুলি মিলিয়ে দৈনিক উৎপাদন (Modi Government) হবে ৭ কোটি চিপ।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজ

    এদিনের মন্ত্রিসভার বৈঠকে কৃষিক্ষেত্রে ১৩ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকার প্যাকেজও অনুমোদিত হয়েছে। দেশে যাতে খাদ্য নিরাপত্তা বজায় থাকে, তাই এই প্যাকেজ অনুমোদন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানান, সব মিলিয়ে সাতটি প্রকল্পকে এদিন সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “কৃষকদের জীবনের মানোনয়ন ও তাঁদের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মন্ত্রিসভার বৈঠকে সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। প্রথমটি হল, ডিজিট্যাল কৃষি মিশন। এটি কৃষিক্ষেত্রে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের কাঠামোর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “মোট ২০ হাজার ৮১৭ কোটি টাকার (Semiconductor Factory) বিনিয়োগে ডিজিটাল কৃষি মিশন স্থাপন করা হবে (Modi Government)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশিদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে মোদি-বাইডেনের, স্বীকার আমেরিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। নয়াদিল্লির বক্তব্যকে মান্যতা দিয়ে এ কথা জানাল আমেরিকা। বুধবার আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অন্যতম উপদেষ্টা জন কিরবি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) নিয়েও কথা বলেছিলেন বাইডেন।

    কী বললেন কিরবি (Bangladesh Crisis)

    আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অন্যতম উপদেষ্টা বলেন, “প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে নিজের ধারাবাহিক উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়েও নিজের মনোভাব জানিয়েছেন।” ২৬ অগাস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা বলার পর প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রেও জানানো হয়েছিল, বাংলাদেশ প্রসঙ্গ নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে।

    কী লিখেছিলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছিলেন, “বাইডেনের সঙ্গে আজ ফোনে কথা হয়েছে। ইউক্রেন পরিস্থিতি-সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে আমাদের বিশদে মত বিনিময় হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছি। দ্রুত স্বাভাবিক পরিস্থিতি পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দিয়েছি। জোর দিয়েছি, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর।”

    আরও পড়ুন: ত্রিপুরায় দুই জঙ্গিগোষ্ঠীর সঙ্গে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর, ‘ঐতিহাসিক পদক্ষেপ’, বললেন শাহ

    হোয়াইট হাউসের তরফেও জারি করা হয়েছিল বিবৃতি (Bangladesh Crisis)। তাতে বলা হয়েছিল, “প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক পোল্যান্ড এবং ইউক্রেন সফরের পাশাপাশি আলোচনায় এসেছে সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের প্রসঙ্গও।” এই বিবৃতিতে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ ছিল না। তা নিয়ে চড়ে জল্পনার পারদ। সেই জল্পনায়ই জল ঢেলে দিল কিরবির বিবৃতি।

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। অশান্তির সুযোগে শুরু হয় হিন্দু নিধন যজ্ঞ। হিন্দু পদাধিকারীদের জোর করে ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হয়। হিন্দু নারীদের জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগও ওঠে। ধর্ষণের অভিযোগেও তপ্ত হয় বাংলাদেশ। ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তারপর পরিস্থিতি চরমে ওঠে। এই ঘটনায় মোদির পাশাপাশি (Bangladesh Crisis) উদ্বেগ প্রকাশ করেন বাইডেনও (Joe Biden)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    PM Modi: সিঙ্গাপুর সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদি, বাজালেন ঢোল, প্রবাসীরা নাচলেন লাভানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক ব্রুনেই সফর সেরে বুধবার সিঙ্গাপুরে (Singapore) পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চলতি সফরে উচ্চস্তরের বেশ কয়েকটি বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-সিঙ্গাপুর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হবে বলেও সূত্রের খবর। এদিন চাঙ্গি বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান সিঙ্গাপুরের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রী কে শানমুঘম। প্রবাসী ভারতীয়রা স্বাগত জানান তাঁকে। পরে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    সিঙ্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার বন্ধু, প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমি খুশি। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে চমৎকার আলোচনা হয়েছে। সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বন্ধুত্বকে ভারত মূল্য দেয়।” সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের একটি ছবিও শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় ইস্তানায় তাঁকে ডিনারে স্বাগত জানানো হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রীর সফরের গুরুত্ব

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘এই সফর ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট নীতিকে এগিয়ে নেওয়ার, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বাড়ানোর এবং অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত সম্পর্ক গভীর করার।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ব্যাপারে একটি পোস্টও করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে।

    এদিকে, এদিন রাজধানী মেরিনা বে-তে প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) নাচে-গানে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। মহারাষ্ট্রের লোকনৃত্য লাভানি পরিবেশন করেন তাঁরা। হঠাৎই প্রধানমন্ত্রীকে দেখা যায় ঢোলের কাঠি হাতে তুলে নিতে। তিনি বাজালেন। আর লাভানি নাচলেন প্রবাসীরা। প্রধানমন্ত্রীর এই ঢোল বাজানোর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি পোস্ট করে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীস লেখেন, ‘যখন সিঙ্গাপুরেও (Singapore) মহারাষ্ট্রের উৎসাহ, সংস্কৃতি ও উৎসবের স্পন্দন অনুভূত হয়, তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজিও তাতে যোগ না দিয়ে পারেন না। একটি তাল ভুল না করে নিখুঁতভাবে ঢোল বাজান’ (PM Modi)।

     

    আরও পড়ুন: রাতে রাজপথে জনস্রোত! ‘তিলোত্তমা’র স্মৃতিতে আলো নিভিয়ে বাতি জ্বালাল কলকাতা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারতে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের

    PM Modi: ভারতে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৮ সালের মধ্যে ভারতে পরিচালনাধীন তহবিল দ্বিগুণের বেশি করার পরিকল্পনা করেছে সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট (CLI)। ক্যাপিটাল্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের লক্ষ্য, ২০২৮ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী তাদের পরিচালনাধীন তহবিল ২০০ বিলিয়ন সিঙ্গাপুর ডলারে পৌঁছানো।

    সিঙ্গাপুরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    আজ, বুধবার দু’দিনের সফরে সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তিনি ব্রুনেই যান। বুধবার সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী যান সিঙ্গাপুরে। ভারত-সিঙ্গাপুরের মধ্যে বন্ধুত্ব, কৌশলগত অংশীদারিত্বকে আরও গভীর করা এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ থেকে বিনিয়োগ আকর্ষণের লক্ষ্যে সিঙ্গাপুরে পৌঁছেছেন তিনি। সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওং এর আমন্ত্রণে সে দেশে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “ভারতের সংস্কার ও আমাদের যুবশক্তির প্রতিভা আমাদের দেশকে একটি আদর্শ বিনিয়োগের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত করেছে। আমরা ঘনিষ্ঠ সাংস্কৃতিক সম্পর্কের জন্য উন্মুখ।”

    বড় বিনিয়োগের ঘোষণা 

    বর্তমানে সিঙ্গাপুরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেই সময়ই সে দেশের শীর্ষস্থানীয় সিঙ্গাপুর গোষ্ঠীর তরফে ঘোষণা করা হয় এই বড়সড় বিনিয়োগের কথা। জানা গিয়েছে, আগামী চার বছরের মধ্যে ভারতে প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে সিঙ্গাপুরের ওই সংস্থা। এক্স হ্যান্ডেলে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার লিখেছেন, “এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম বৈচিত্র্যপূর্ণ রিয়েল এস্টেট গ্রুপ ক্যাপিটাল্যান্ড ২০২৮ সালের মধ্যে ভারতে তার ব্যবস্থাপনায় বিনিয়োগ করতে চায় ১৪.৮ বিলিয়ন সিঙ্গাপুর ডলারেরও বেশি।”

    আরও পড়ুন: ‘তৃণমূল বিধায়ক দিতেন কুপ্রস্তাব’, মহিলা পুরকর্মীর বিস্ফোরক অভিযোগ

    বর্তমানে ভারতে ৩০তম বার্ষিকী উদযাপন করছে সিএলআই। এ দেশে সংস্থাটি যাত্রা শুরু করেছিল ৩০ বছর আগে অ্যাসেন্ডারের মাধ্যমে। এ দেশে তারা আইটি পার্ক, ইন্টার ন্যাশনাল টেক পার্ক গড়ে। ২০১৫ সালে অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজের সঙ্গে জুড়ে গিয়ে তৈরি হয় অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজ। ২০১৯ সালে ক্যাপিটাল্যান্ডের সঙ্গে মিশে যায় অ্যাসেন্ডাস সিঙ্গব্রিজ। ক্যাপিটাল্যান্ডের পুনর্গঠনের পর সিএলআই তালিকাভুক্ত হয় ২০২১ সালে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi In Brunei: ব্রুনেই সফরে মোদি, বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদে বৈঠক করলেন সুলতানের সঙ্গে

    PM Modi In Brunei: ব্রুনেই সফরে মোদি, বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদে বৈঠক করলেন সুলতানের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক ব্রুনেই সফর সম্পন্ন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Brunei)। সরকারি আমন্ত্রণে ব্রুনেই গিয়েছিলেন তিনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশে এই প্রথম পা রাখলেন কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। এই সফরটি দ্বি-দেশীয় সফরের অংশ। এখান থেকে তিনি গেলেন সিঙ্গাপুরে। বুধবার ব্রুনেইয়ের সুলতানের (Sultan Of Brunei) সঙ্গে বৈঠকও করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রুনেই সফরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)

    প্রধানমন্ত্রীর এবারকার সফর তিনদিনের। মঙ্গলবারই ব্রুনেই (Sultan Of Brunei) পৌঁছেছেন মোদি। ব্রুনেইয়ের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক চার দশকের পুরনো। তা সত্ত্বেও এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পা রাখলেন সুলতানের দেশে। মলদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার মতো ব্রুনেইও দ্বীপরাষ্ট্র। তেলসমৃদ্ধ দেশ। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আসিয়ান-ভারত সম্পর্কের সমন্বয়ক রাষ্ট্র হিসেবে কাজ করছে ব্রুনেই। এ দেশে ভারতীয় রয়েছেন ১৪ হাজারের কাছাকাছি। মঙ্গলবার ব্রুনেই সফরে গিয়ে সে দেশের বিখ্যাত মসজিদ পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। ব্রুনেইয়ের বন্দর সেরি বেগাওয়ানের ওমর আলি সইফুদ্দিন মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান ব্রুনেইয়ের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী পেহিন দাতো উস্তাজ হাজি আওয়াং বদরউদ্দিন এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাতো হাজি মহম্মদ ইশাম। মসজিদ দর্শনের পর প্রদীপ জ্বালিয়ে ভারতীয় দূতাবাসের নয়া ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তাঁর পাশে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    মোদির মসজিদ দর্শন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই মসজিদ দর্শন এই প্রথম নয়। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন মোদি (PM Modi In Brunei)। তার ঠিক এক বছর পরেই মসজিদ পরিদর্শন করেন তিনি। ২০১৫ সালে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে গিয়ে আবু ধাবির শেখ জায়েদ মসজিদে যান তিনি। প্রধানমন্ত্রী এদিন যে মসজিদ পরিদর্শন করেন, সেটি ব্রুনেইয়ের (Sultan Of Brunei) ২৮তম সুলতানের নামাঙ্কিত মসজিদ। বর্তমান সুলতানের বাবা ওমর আলিকেই আধুনিক ব্রুনেইয়ের নির্মাতা মনে করা হয়। এদিন সেই মসজিদই পরিদর্শন করেন মোদি। মোদিকে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রাও। ব্রুনেই ইসলামিক রাষ্ট্র। সুলতান হাজি হাসানাল বলকিহার আমন্ত্রণে ব্রুনেই সফরে যান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। সুলতানের সঙ্গে ভোজও সারেন তিনি। ব্রুনেই রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পালিত হচ্ছে। হাজি হাসানাল বলকিহা ও রাজ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমি। আমাদের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নয়া উচ্চতায় পৌঁছবে।”

    আরও পড়ুন: ‘বন্ধ রেখে ঘরের আলো, রাজ্যজুড়ে প্রদীপ জ্বালো’, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সমর্থন বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রীর সফর তাৎপর্যপূর্ণ

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, কূটনৈতিক দিক থেকে প্রধানমন্ত্রীর এই ব্রুনেই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতের ‘অ্যাক্ট ইস্ট নীতি’ ও ‘ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ভিশনে’র গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার ব্রুনেই। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সফর ব্রুনেই, সিঙ্গাপুর-সহ বৃহত্তর আসিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও পোক্ত করবে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেছিলেন, “আমার এই সফরে এই দুই দেশ ও বৃহত্তর আসিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের অংশীদারিত্ব আরও মজবুত হবে।” জানা গিয়েছে, আজ, বুধবার ব্রুনেইয়ের সুলতানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। সূত্রের খবর, কূটনৈতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি আলোচনা হয়েছে প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শক্তি, মহাকাশ প্রযুক্তি সহায়তা-সহ নানা বিষয়ে। বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, মহামান্য সুলতান হাজি হাসানাল বোলকিয়াহের (Sultan Of Brunei) সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে আনন্দিত হয়েছি। আমাদের আলোচনা ছিল ব্যাপক। এতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার উপায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। আমরা বাণিজ্য সম্পর্ক, বাণিজ্যিক সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে বিনিময় আরও সম্প্রসারণ করতে যাচ্ছি।

     

    বৃহত্তম প্রাসাদ

    ব্রুনেই দেশটা খুবই ছোট। আয়তনে সিকিম বা ত্রিপুরার চেয়েও ছোট। এ দেশের সুলতানের (Sultan Of Brunei) রাজপ্রাসাদটি বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদ। ২০ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে রয়েছে প্রাসাদ। কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৭৮৮টি। বাথরুম রয়েছে ২৫৭টি। সিঁড়ি রয়েছে ৪৪টি। ৩৮টি ভিন্ন ধরনের মার্বেল দিয়ে তৈরি এই সিঁড়িগুলি। প্রাসাদটির অন্যতম আকর্ষণ ২২ ক্যারেট স্বর্ণখচিত গম্বুজ। বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাস হওয়ায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে এই প্রাসাদ। এখানেই প্রাসাদেই সুলতানের সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি (PM Modi In Brunei)। সুলতানের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক সময় তিনিই ছিলেন বিশ্বের সব চেয়ে ধনী ব্যক্তি। বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সময় ধরে শাসন করছেন তিনি। তাঁর আগে রয়েছেন কেবল ইংল্যান্ডের প্রয়াত রানি এলিজাবেথ।

    সুলতানের (Sultan Of Brunei) দেশে এই প্রথম পা রাখলেও, তাঁর সঙ্গে মোদির সাক্ষাৎ হয়েছে আগেও। ২০১৪ সালে ব্রুনেইয়ের সুলতানের সঙ্গে মোদির প্রথম দেখা হয়েছিল। ওই বছরের নভেম্বরে নেপি তাওয়ে ২৫তম আসিয়ান সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ব বৈঠকে বসেন তাঁরা। ২০১৭ সালে ম্যানিলায় পূর্ব এশিয়া সম্মেলনের সময়ও সাক্ষাৎ করেন তাঁরা। ব্রুনেই এবং ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত সংযোগ রয়েছে হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে। দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়া রয়েছে।

    ব্যাপক সাড়া

    প্রধানমন্ত্রী ব্রুনেই যাওয়ায় (PM Modi In Brunei) সাড়া পড়ে গিয়েছিল সে দেশের প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রী যে হোটেলে রয়েছেন, তাঁকে এক ঝলক দেখতে সেখানেও ভিড় জমিয়েছিলেন বহু অনাবাসী ভারতীয়। অনেকে আবার ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে কোলে করে নিয়ে এসেছিলেন তাঁদের ছেলেমেয়েদের। কেউ কেউ আবার প্রধানমন্ত্রীর ছবি এঁকে নিয়ে এসেছিলেন (Sultan Of Brunei)। ছবিগুলিতে স্বাক্ষর করেন প্রধানমন্ত্রী। অনেককে দেখা যায় ঢাকঢোল বাজাতে। ‘মোদি’, ‘মোদি’ (PM Modi In Brunei) স্লোগানে মুখরিত হয় ব্রুনেইয়ের সমুদ্র সৈকত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘শুধু বিচার চাই’’, আরজি করকাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে চিঠি নির্যাতিতার মায়ের

    RG Kar Incident: ‘‘শুধু বিচার চাই’’, আরজি করকাণ্ডে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে চিঠি নির্যাতিতার মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Incident) পর কেটে গিয়েছে ২৪ দিন। তদন্ত করছে সিবিআই। তবে এখনও জানা যায়নি, আরজি করে চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুনের কারণ কী। উত্তর পেতে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) চিঠি লিখলেন নির্যাতিতার মা। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি তিনি চিঠি লিখেছেন রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীকেও।

    ‘পুলিশের অতিসক্রিয়তায় পারিনি’ (RG Kar Incident)

    মৃতার মা বলেন, “রাতে ঘুম হয় না। সারা রাত শুয়ে শুয়ে ভাবি কী থেকে কী হয়ে গেল! মনে হচ্ছিল, মনের কথাটা কাকে লিখতে পারি! সমস্ত ঘটনার বিবরণ দিয়ে তাই এই চিঠি লিখেছি।” তিনি বলেন, “মেয়ের মৃতদেহ আমরা রাখতে চেয়েছিলাম। পুলিশের অতিসক্রিয়তায় তা পারিনি।” চোখের জল সামলে নির্যাতিতার বাবা বলেন, “যেভাবে প্রথম থেকে সবটা হয়েছে, তাতে আমাদের সন্দেহ তৈরি হয়েছে। কোনওভাবেই একজনের পক্ষে আমার মেয়েকে এভাবে খুন করা সম্ভব বলে বিশ্বাস করি না। পুলিশের ওপর বিশ্বাস রেখেই এগিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রীও আমাদের বাড়ি এসে আশ্বাস দিয়ে যান। আমরা তাঁর বিরোধী নই। কিন্তু বিচার চাই। যেভাবে পুলিশ সবটা সাজাচ্ছিল, সেটা বুঝতে পেরেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। ভালো কোনও এজেন্সিকে দিয়ে তদন্ত করানো হোক, আর্জি জানিয়েছিলাম। আদালত সিবিআইকে তদন্তভার দিয়েছে।”

    ‘শুধু বিচার চাই’

    গলার কাছে (RG Kar Incident) দলা পাকানো কান্নাটা চেপে মৃতার মা বলেন, “সারা জীবন ধরে কষ্ট করে যা করেছিলাম, সব শেষ হয়ে গিয়েছে। আমার মনের কথাটা পড়ে যদি অন্তত দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা হয়, সেই আশা নিয়েই এই চিঠি লিখে পাঠিয়েছি। আমরা কারও বিরুদ্ধে নই, রাজনীতির অঙ্গও হতে চাই না। শুধু বিচার চাই।” তিনি বলেন, “মেয়ের দেহ দেখে আমাদের মনে হয়, পুরো ঘটনাটা সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের দেখানো হচ্ছে। কারণ এমন পৈশাচিক ঘটনার পরে সব কিছু এমন সাজানো থাকতে পারে না। অপরাধ যেখানে হয়েছে, সেই জায়গাও ঘেরা ছিল না।”

    আরও পড়ুন: এক-এক করে খুলছে মুখ, সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হতেই ‘বিদ্রোহ’ শুরু তৃণমূলে

    মৃতার মা-বাবার দাবি, “দুর্নীতির বলি হয়েছে মেয়ে। আরও যারা জড়িত আছে, তারাও গ্রেফতার হোক। যেদিন এদের সবার ফাঁসি হবে, সেদিন (PM Modi) মনের আশা কিছুটা পূরণ হবে (RG Kar Incident)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: প্রধানমন্ত্রীর মতো নিরাপত্তার বলয়ে ঢুকে পড়লেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: প্রধানমন্ত্রীর মতো নিরাপত্তার বলয়ে ঢুকে পড়লেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আঁটসাঁট করা হল সরসঙ্ঘ চালক মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat) নিরাপত্তার ব্যবস্থা। এখন থেকে তিনি থাকবেন এএসএল (ASL) নিরাপত্তার বেষ্টনীতে। এতদিন আরএসএস প্রধান পেতেন জেড প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা। এবার থেকে তিনি পাবেন সেই নিরাপত্তা, যা পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আগে মোহন ভাগবতকে (RSS) ঘিরে থাকতেন ৫৫ জন সিআইএসএফ কমান্ডো। এঁরা আধাসেনা। এঁদের বদলে এবার ভাগবতের নিরাপত্তার দায়িত্ব বর্তাল অ্যাডভান্সড সিকিউরিটি লিয়াজোঁ (এএসএল)-এর ওপর।

    আকাশপথেও কড়া নিরাপত্তা

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভাগবত যখন হেলিকপ্টার যাত্রা করবেন, সেই সময় আকাশপথেও তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন জাতীয় সুরক্ষা দলের লোকজন। জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকটি ইসলামিক ও অন্যান্য সংগঠন ভাগবতকে (Mohan Bhagwat) মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তার পরেই তাঁর আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীক। বর্তমানে গোটা দেশের ২০০ জনকে ঘিরে রাখে এই নিরাপত্তা বলয়। সেই তালিকায় চলে এলেন ভাগবতও।

    কেমন হবে ভাগবতের (Mohan Bhagwat) সুরক্ষা-বলয়

    সরকারি সূত্রের খবর, ভাগবত এখন থেকে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো তিন স্তরের নিরাপত্তা পাবেন। তাঁর নিরাপত্তার বিষয়টি এখন অ্যাডভান্স সিকিউরিটি লিয়াজঁর (এএসএল) অন্তর্ভুক্ত হল। অর্থাৎ সরকারি জাতীয় সুরক্ষা টিম আরএসএস প্রধানের নিরাপত্তা পর্যালোচনা করবে। সঙ্ঘ প্রধান কোথাও হেলিকপ্টারে যেতে চাইলে সে ব্যাপারেও এএসএল-এর অনুমতি নিতে হবে। হেলিকপ্টারের ডিজাইন, ইঞ্জিনের সক্ষমতা যাচাই করে তারা ছাড়পত্র দিলে কবেই কপ্টারে যাত্রা করা যাবে।

    কারা দিয়েছে হুমকি

    প্রসঙ্গত, গত ডিসেম্বরের শেষের দিকে বিহার পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল একটি লিখিত বিবৃতি জারি করেছিলেন। সেখানে বলা হয়েছিল, মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী), বেশ কয়েকটি ইসলামি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী, পাকিস্তানের আইএসআই এবং ইসলামিক মৌলবাদীদের হুমকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাঁর অনুষ্ঠান (বিহারে), ভ্রমণ এবং বিশ্রামের জায়গায় কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন ডিআইজি। সেই সময় ভাগলপুরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন ভাগবত। ডিআইজি জানিয়েছিলেন, পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: “প্রস্তুত থাকুন…বিধানসভায় দেখা হবে”, মমতার উদ্দেশে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    সেই সময় ডিআইজি জানিয়েছিলেন, স্পেশাল ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করবেন। স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি বিশেষ তথ্য পাওয়ার পরে বিশেষ শাখা সদর দফতরকে অবহিত করা হবে। ভাগবতের কর্মসূচি চলাকালীন শীর্ষ পুলিশ কর্তারা ভাগলপুরের বিভিন্ন জায়গায় প্রহরায় ছিলেন ভাগবতের। এর পরেও একাধিকবার ভাগবতকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশে ঘটে চলেছে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। তার প্রেক্ষিতেও ভাগবতের আঁটসাঁট নিরাপত্তার প্রয়োজন (RSS) ছিল। সেই ব্যবস্থাই করা হল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর তরফে (Mohan Bhagwat)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনায় প্রয়াত হলেন দেশের অন্যতম বিশিষ্ট সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay)। রবিবার অত্যন্ত দুঃখজনক এই ঘটনাটি ঘটে সাংবাদিকের নিজের বাড়িতেই। চারতলা থেকে দ্বিতীয় তলে পড়ে যান উমেশ উপাধ্যায়। তাঁর বাড়ির মেরামতের কাজ চলছিল দিল্লির বসন্তকুঞ্জ এলাকায়। সেই কাজ তদারকি করতে গিয়েই মাত্র ৬৪ বছর বয়সেই প্রয়াত হলেন তিনি। বিশিষ্ট সাংবাদিকের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। প্রসঙ্গত, উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অন্যতম পরিচয় হল যে তিনি দিল্লির বিজেপির প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি সতীশ উপাধ্যায়ের দাদা। চারতলা থেকে পড়ে যাওয়ায় তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। গতকাল রবিবার সকালেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। মাথার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে আঘাত লাগে তাঁর মেরুদণ্ডেও।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা (Journalist Umesh Upadhyay)

    এই ঘটনায় গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের বার্তায় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘দেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং লেখক উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অসংখ্য অবদান রয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া এবং টেলিভিশনে। তাঁর মৃত্যুতে এক অপূরণীয় ক্ষতি হল সাংবাদিকতার জগতে। আমি তাঁর পরিবারকে এই সময় সমবেদনা জানাই।’’

    তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ

    আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, রবিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ যখন উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay) নিজের বাড়ির কাজ তদারকি করছিলেন তখনই চারতলা থেকে তিনি দ্বিতীয় তলায় পড়ে যান। এরপর বেলা ১১টা নাগাদ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ঠিক কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    জানা যায়, ১৯৫৮ সালে উত্তরপ্রদেশের মথুরায় জন্মগ্রহণ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ২২ বছর বয়সেই তিনি সাংবাদিকতার জগতে প্রবেশ করেন। সেটা ছিল ১৯৮০ সাল। অল্প দিনের মধ্যেই সাংবাদিকতা জগতে নজর কাড়েন উমেশ উপাধ্যায়। সম্প্রতি ‘ওয়েস্টার্ন মিডিয়া ন্যারেটিভস অন ইন্ডিয়া: ফ্রম গান্ধী টু মোদি’- এই শীর্ষক একটি বইও লিখেছেন তিনি যা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। এ ছাড়া দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও পড়াশোনা করেছিলেন বলে জানা যায়। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমফিল করেন ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ওপর। এছাড়াও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেকগুলি বড় মিডিয়া হাউসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন উপাধ্যায়। নিউজ নেটওয়ার্ক-১৮ এর সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়াও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের মিডিয়া বিভাগের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া, জি নিউজ, সাব টিভি, জনমত টিভি, দূরদর্শন, প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়াতেও কাজ করেছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিশ্বজুড়ে বদলের মাঝে ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করে সরকার গড়েছেন, বললেন মোদি

    PM Modi: বিশ্বজুড়ে বদলের মাঝে ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করে সরকার গড়েছেন, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে বিশ্বের একাধিক দেশের নির্বাচনে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। সরকারের বদল হয়েছে। সারা বিশ্বজুড়ে যখন পরিবর্তন হয়েছে সরকারের, তখনই ভারতবর্ষে ঠিক তার ব্যতিক্রম দেখা গিয়েছে। শনিবার নতুন দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথাতেও উঠে এল সেই প্রসঙ্গ। শনিবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘অনেক দেশেই সরকারের বদল হয়েছে চলতি বছরে। কিন্তু ভারতবর্ষ ধারাবাহিকভাবে বেছে নিয়েছে আমাদের সরকারকেই। কারণ রাজনৈতিক সুস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্যই ভারতবাসী (India) এনডিএ সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য ধারাবাহিকভাবে জিতিয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) গত ১০ বছরে ভারতের সমৃদ্ধি, উন্নতির কথাও শুনিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন বলেন, ‘‘গত ১০ বছরে সারা বিশ্বে অর্থনীতির বৃদ্ধি হয়েছে ৩৫ শতাংশ। কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে এই বৃদ্ধি হয়েছে ৯০ শতাংশ।’’ তিনি আরও আশ্বাস দিয়েছেন ভবিষ্যতেও ভারতের অর্থনীতি এভাবেই বৃদ্ধি হবে।

    আমরা রিফর্ম-পারফর্ম-ট্রান্সফর্ম নীতিতে এগিয়ে চলেছি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘আমাদের সরকার কোটি কোটি দেশবাসীর কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। আমরা রিফর্ম-পারফর্ম-ট্রান্সফর্ম নীতিতে এগিয়ে চলেছি। জনগণ দেখতেই পাচ্ছেন গত ১০ বছরে ঠিকই কতটা বদলে গিয়েছে দেশ। অনেক বড় বড় দেশের নাগরিকরা ভোট দিয়েছেন সরকারের বিপক্ষে। কিন্তু ভারতবর্ষের জনগণ ঠিক তার বিপরীত পথে হেঁটেছেন। ভারতের নাগরিকরা হ্যাটট্রিক করেছেন। ৬০ বছর পরে তৃতীয়বারের জন্য টানা জিতিয়েছেন কোনও সরকারকে। ভারতবাসী ভোট দিয়েছেন রাজনৈতিক সুস্থিরতা বজায় রাখতে, উন্নতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং অর্থনৈতিকভাবে দেশকে শক্তিশালী করতে।’’

    আজকে ভারতবর্ষের উন্নতি সারা বিশ্বের খবরের শিরোনামে এসেছে

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘আজকে ভারতবর্ষের উন্নতি সারা বিশ্বের খবরের শিরোনামে এসেছে। গত দশ বছরে ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্রসীমা থেকে তুলে আনা গিয়েছে। কোনও দেশের গণতন্ত্রে এমন নজির নেই। তৃতীয়বার সরকার তৈরি হয়েছে ১০০ দিনও হয়নি এবং এই সময়ের মধ্যে গরিব, মহিলা এবং যুব ও কৃষকদের উন্নতির জন্য একাধিক বড় সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নারী নির্যাতনের মামলায় ‘দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি’, বিচারপতিদের বার্তা মোদির

    PM Modi: নারী নির্যাতনের মামলায় ‘দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি’, বিচারপতিদের বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা নাড়া দিয়েছে গোটা দেশকে। গত রবিবারই নারী সুরক্ষার ওপর মহারাষ্ট্রে দীর্ঘ ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। শনিবার ফের একবার মহিলাদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লিতে জেলা বিচার বিভাগের জাতীয় সম্মেলনের অনুষ্ঠানে তিনি জানালেন, দেশে মহিলাদের নিরাপত্তার জন্য অনেক কঠোর আইন রয়েছে। তবে নারী নির্যাতন রোধ করতে সেই আইনগুলিকে আরও সক্রিয় করা প্রয়োজন। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং অন্য বিচারপতিরা। দিল্লির অনুষ্ঠান থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘নারী নির্যাতন, শিশুদের নিরাপত্তার (Women Safety) মতো বিষয়গুলি এখন সমাজে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। মহিলাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য দেশে অনেক কঠোর আইন তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সেই আইনগুলিকে আরও সক্রিয় করে তোলা প্রয়োজন। মহিলাদের বিরুদ্ধে নৃশংসতার ঘটনায় যত দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে, নিরাপত্তার (Women Safety) ক্ষেত্রে তত বেশি নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে।’’

    ১০ বছরে মোদি সরকার একাধিক পদক্ষেপ করেছে

    দ্রুত বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার উদ্দেশ্যে গত ১০ বছরে তাঁর সরকার একাধিক পদক্ষেপ করেছে, এমনটা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের অনুষ্ঠানে তারও খতিয়ান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, ‘‘বিচার ব্যবস্থার বিলম্ব দূর করতে গত এক দশকে অনেক পদক্ষেপ করা হয়েছে। বিচার ব্যবস্থার পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য সরকার ১০ বছরে আট হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিচার ব্যবস্থার পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য গত ২৫ বছরে যে অর্থ খরচ করা হয়েছিল, তার ৭৫ শতাংশ ১০ বছরেই খরচ করেছে বিজেপি সরকার।’’

    দেশের শীর্ষ আদালতের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী 

    দিল্লির ‘ভারত মণ্ডপম’ থেকেই বিচার ব্যবস্থার উদ্দেশে এই বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। দেশের শীর্ষ আদালতের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল সেখানেই প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছর। এটি শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের যাত্রা নয়, এ হল ভারতের সংবিধানের এবং সাংবিধানিক মূল্যবোধের অগ্রগতি। এটি গণতন্ত্র হিসাবে ভারতের আরও পরিণত হওয়ার যাত্রা।’’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে এক মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই উত্তাল রাজ্য। আদালতের নির্দেশ মতো ঘটনার তদন্ত করছে সিবিআই। বিচারের দাবিতে দিকে দিকে চলছে বিক্ষোভ, আন্দোলন। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এমন মন্তব্য যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share