Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “নিজেদের আখের গুছোতে ভোটে লড়ছে কংগ্রেস-ইন্ডি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    PM Modi: “নিজেদের আখের গুছোতে ভোটে লড়ছে কংগ্রেস-ইন্ডি”, রাজস্থানে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই নির্বাচন আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করবে।” মঙ্গলবার রাজস্থানের কোটপুটিলে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই কংগ্রেসের পাশাপাশি বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘ওরা লড়ছে আখের গুছোবার জন্য’ (PM Modi)

    তিনি বলেন, “মোদি বলে দেশ থেকে দুর্নীতি হটাবে। আর কংগ্রেস এবং ‘ইন্ডি’ জোট এই নির্বাচনে দেশের জন্য লড়াই করছে না। তারা লড়াই করছে নিজেদের আখের গুছোবার জন্য। তাদের বক্তব্য, দুর্নীতি বাঁচাও। আর মোদি বলছে, দুর্নীতি হটাও।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এই প্রথম এমন একটা নির্বাচন হতে যাচ্ছে, যেখানে কংগ্রেস তাদের জয়ের জন্য মানুষকে ভোট দিতে বলছে না, বরং বলছে বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে দেশে আগুন জ্বলবে।”

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    প্রসঙ্গত, ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ স্লোগান দিয়ে রবিবারই দিল্লির রামলীলা ময়দানে সভা করেছিলেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। সভায় উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। সেখানে রাহুল বলেছিলেন, “এই ম্যাচ-ফিক্সড নির্বাচনে যদি বিজেপি জেতে, এবং সংবিধান বদলে দেয়, মনে রাখবেন, তাহলে দেশে আগুন জ্বলবে।” রাহুলের সেই বক্তব্যের দিকেই যে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এদিনের বাক্য-বাণের অভিমুখ, তা বুঝতে রাজনীতিবিদ হতে হয় না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিজেপি গোটা দেশকেই একটি পরিবার বলে মনে করে। আর কংগ্রেস দেশের চেয়ে বড় বলে মনে করে তার পরিবারকে। বিজেপি দেশের অহংকারের পতাকাকে উড্ডীন করেছে। আর কংগ্রেস বিদেশে গিয়ে দেশের সম্পর্কে কু-মন্তব্য করেছে।” তিনি বলেন, “মোদি স্ফূর্তি করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি। জন্মেছে কঠোর পরিশ্রম করতে। দেশে অনেক কিছুই হয়েছে। তবে গত দশ বছরে যা হয়েছে, তা ট্রেলর মাত্র।”

    আরও পড়ুুন: চিংড়ি ব্যবসার আড়ালে ১৩৭ কোটি কালো টাকা সাদা করেছে শাহজাহান!

    দেশে দারিদ্রের জন্য কংগ্রেসকেই দুষেছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “স্বাধীনতার পরে গত ৬০ বছর ধরে দেশে দারিদ্র ছিল। এজন্য দায়ী কংগ্রেস। এর একমাত্র কারণ, কংগ্রেস জমানায় প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের জন্য ভারতকে নির্ভর করতে হত অন্য দেশের ওপর। কংগ্রেস কখনওই আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে ‘আত্মনির্ভর’ হওয়ার অনুমোদন দেয়নি। কংগ্রেস আমলে ভারতের পরিচয় ছিল সব চেয়ে বড় অস্ত্র আমদানিকারী দেশ হিসেবে। আর বিজেপি জমানায় ভারতকে বিশ্ব চেনে অস্ত্র রফতানিকারী দেশ হিসেবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: মোদির কল্যাণে গঙ্গার নীচে দিয়ে ছুটছে মেট্রো, হাওড়ায় অটোর দৌরাত্ম্য শেষ

    Kolkata Metro: মোদির কল্যাণে গঙ্গার নীচে দিয়ে ছুটছে মেট্রো, হাওড়ায় অটোর দৌরাত্ম্য শেষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রো রেল পরিষেবা চালু হওয়ার পরে এক পক্ষও কাটেনি, এরই মধ্যে দ্রুত যাত্রাপথ বদল হয়েছে হাওড়া শহরের বড় অংশের বাসিন্দাদের। হাওড়া ময়দান থেকেই তাঁরা মেট্রো রেলে চড়ে কলকাতায় (Kolkata Metro) চলে যাচ্ছেন। এর ফলে হাওড়া ময়দানের পরে আর বিশেষ যাত্রী পাচ্ছেন না অটোরিকশার চালকরা। হাওড়া থেকেও ফিরতি পথে যাত্রী মিলছে না অনেক রুটেরই। শিবপুর হোক বা শালকিয়া, যাত্রীরা হাওড়া এড়িয়ে সরাসরি হাওড়া ময়দানে চলে আসছেন। তাই রোজগার এক ধাক্কায় অনেকটা কমে গেছে অটোচালকদের।
    হাওড়ার দিকে যাওয়ার পথে অধিকাংশ অটোই হাওড়া ময়দানে খালি হয়ে যাচ্ছে। রুট বজায় রাখতে ফাঁকা অটো নিয়ে হাওড়ায় যেতে হচ্ছে। কিন্তু বেশি বিপত্তি ফেরার পথে। হাওড়া ময়দানের অটো ও টোটোয় সব সময়ই যাত্রী মিলছে, কিন্তু হাওড়া স্টেশনে যাত্রীর প্রতীক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে গিয়ে ট্রিপের সংখ্যা কমে অর্ধেক হয়ে গেছে অনেক অটোর। রাত নটায় মেট্রো বন্ধ, তার পরে হাওড়া বাস স্ট্যান্ড থেকে যাত্রী মিলছে আগের মতোই। কিন্তু দিনের বাকি চোদ্দো ঘণ্টা এক রকম মাছি তাড়াতে হচ্ছে অটোচালকদের।

    “আরামে ধর্মতলায় চলে যাচ্ছি” (Kolkata Metro)

    হাওড়া ময়দান পর্যন্ত বাসে এসে সময় বাঁচাতে অনেকেই অটো ধরে হাওড়া স্টেশনে চলে গিয়ে সেখান থেকে বাস ধরতেন। এমনই এক যাত্রী শেখর প্রামাণিক বলেন, মেট্রো হয়ে যাওয়ায় এখন ময়দান থেকে আর অটো ধরে হাওড়ায় যাই না। বাসগুলো ময়দানে দাঁড়িয়ে থাকে অনেকক্ষণ, তাই বাধ্য হয়ে অটো ধরতে হত। হাওড়ায় যেতে সাত টাকা ভাড়া দিতে হত। ইদানিং দশ টাকা তো ন্যূনতম ভাড়া হয়ে গেছে। কিন্তু দশ টাকায় এখন এসি মেট্রোয় বারো মিনিটে ধর্মতলা (Kolkata Metro)। মানে গুঁতোগুঁতি করে যতক্ষণে হাওড়ায় পৌঁছতাম ততক্ষণে আরামে ধর্মতলায় চলে যাচ্ছি। ট্রেনের সময় জেনে গেছি। তাই তেমন অপেক্ষাও আর করতে হচ্ছে না। অটোওয়ালাদের যা মেজাজ, তার থেকে বেঁচেছি। বাসের কন্ডাক্টররা তো এখান থেকে গাড়ি এগোতেই চাইতেন না। এখন ওঁরা বুঝছেন।

    যাত্রী কমে যাওয়ায় ধাক্কা (Kolkata Metro)

    হাওড়ার বাসের গতি নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তাই টোটো বা ই রিকশা চালু হওয়ার পরে অনেকেই বাড়তি ভাড়া দিয়ে আরামে ও তাড়াতাড়ি যাওয়ার পন্থা বেছে নিতে শুরু করেন। বিদ্যাসাগর সেতু চালু হওয়ার পঁচিশ বছর পরেও আমতলা ওপি-শ্যামবাজার, চ্যাটার্জিহাট-ধর্মতলা, রামরাজাতলা-রাজাবাজারের মতো রুট টিঁকে ছিল। কিন্তু টোটোর দাপটে দ্রুত সঙ্কটে পড়ে চ্যাটার্জিহাটের বাস উঠে যায়। রুট ছোট করেও অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারেনি আমতলা ওপি রুটের বাস। এখন মেট্রোর ধাক্কায় (Kolkata Metro) চালু থাকা রুটগুলো নতুন করে ধাক্কা খাচ্ছে, বিশেষ করে হাওড়া ময়দান হয়ে হাওড়া স্টেশনগামী অটোর রুট। এতদিন ধীরে ধীরে অটোর সংখ্যা বাড়লেও এবার সমস্যায় পড়ছে তারা। কারণ বিদ্যাসাগর সেতুর সুবিধা সেভাবে পান না শালকিয়া-বালির দিকের বাসিন্দা, কিন্তু মেট্রোর সুবিধা তাঁরা পাচ্ছেন। শালকিয়ার দিয়ে আগে অটোর রমরমাই সবচেয়ে বেশি ছিল। বছর সাত-আট এর সঙ্গে যোগ হয়েছে টোটো। এখন হাওড়া ময়দান থেকে অটোর সমস্যা না হলেও হাওড়া স্টেশনের অটোর পক্ষে দিনের বেলায় যাত্রী কমে যাওয়ার ধাক্কা সামলানো মুশকিল হয়ে যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM On Ram Temple: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    PM On Ram Temple: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় রামলালা আমায় বললেন দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে। ভারতের সেই সুদিন এসেছে। দেশ এগোচ্ছে।” একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM On Ram Temple)। চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। এদিনই মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় বিগ্রহের। প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আগাগোড়া উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই মন্দিরের বিগ্রহ রামলালা তাঁকে ওই কথাগুলি বলেন বলে দাবি প্রধানমন্ত্রীর।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM On Ram Temple)

    তিনি বলেন, “গত দশ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বকালে অনেক জায়গা থেকে আমন্ত্রণ পেয়েছি। কিন্তু শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে যখন আমায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আমন্ত্রণ জানানো হল, তখন অন্তরের অন্তঃস্থলে থেকে বিচলিত হয়েছিলাম।” প্রধানমন্ত্রী (PM On Ram Temple) বলেন, “ওঁদের (শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষের) আমন্ত্রণ পাওয়ার পরে আমি যেন কোনও এক আধ্যাত্মিক জগতের বাসিন্দা হয়ে গেলাম। আমি যেন কোনও কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করতে শুরু করলাম। আমার কাছে সেই আধ্যাত্মিক সত্তা যেন জীবন্ত হয়ে উঠল।” তিনি বলেন, “তখনই আমি ঠিক করলাম যে আমি প্রাণপ্রতিষ্ঠার আগে ১১ দিনের যে সংযমী জীবন যাপন করতে হয়, তা করব। এই সময় আমি এও স্থির করলাম, ভগবান রামের সঙ্গে যুক্ত দেশের যেসব জায়গা, সেগুলোতে গিয়ে কিছুটা করে সময় কাটাব, বিশেষত দক্ষিণ ভারতে।”

    সংযমী জীবন যাপন প্রধানমন্ত্রীর

    জানা গিয়েছে, ১১ দিনের যে সংযমী জীবন প্রধানমন্ত্রী কাটিয়েছেন, সেই সময় তিনি ঘুমিয়েছেন মেঝেয়। কঠোর উপোস করেছেন। এই পুরো পর্বটায় তিনি খেয়েছেন কেবল ডাবের জল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই ক’দিন আমি কেবল আমার অন্তরেই ডুবেছিলাম। শেষমেশ যখন অযোধ্যায় পৌঁছলাম এবং মন্দিরের সিঁড়ির প্রথম ধাপে পা রাখলাম, মনে হল আমি কি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এখানে এসেছি, নাকি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে দেবদর্শনে এসেছি? আমার মন বলছিল, আমি একজন সাধারণ ভক্ত হিসেবে অযোধ্যায় এসেছি। এ দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মতো।”

    ‘বিগ্রহের দু’চোখে ভারতবাসীকে দেখেছি’

    তিনি (PM On Ram Temple) বলেন, “রামলালার মূর্তির দিকে চোখ পড়তেই আমি কেমন ঘোরের মধ্যে চলে গেলাম। পুরোহিতরা আমায় কী করতে বলছেন, সে ব্যাপারে আমার খেয়াল ছিল না। সেই ঘোরের মধ্যেই আমার মনে হল, রামলালা আমায় বলছেন, ভারতের সুবর্ণ যুগ শুরু হয়েছে। সেদিন বিগ্রহের দুচোখে আমি কেবল আমার দেশের ১৪০ কোটি বাসিন্দাকেই দেখেছি।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী চত্বরে পুজো-আরতি চলবে, মসজিদ কমিটির আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: কচ্ছতিভু ইস্যুতে কংগ্রেসের পর ডিএমকে-কে নিশানা মোদির, সরব জয়শঙ্করও

    PM Modi: কচ্ছতিভু ইস্যুতে কংগ্রেসের পর ডিএমকে-কে নিশানা মোদির, সরব জয়শঙ্করও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস এবং ডিএমকে একজোট হয়ে এই কাজ (কচ্ছতিভু দ্বীপ হস্তান্তর) করেছিল।” রবিবার কংগ্রেসকে নিশানার পর সোমবার ডিএমকে-কে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ইন্দিরা জমানায় কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দেওয়া হয়েছিল শ্রীলঙ্কার হাতে। তার পর থেকে ওই অঞ্চলে মাছ ধরতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হন তামিল মৎস্যজীবীরা। সম্প্রতি ওই দ্বীপটি শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। তার পরেই কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদির নিশানায় ডিএমকে (PM Modi)

    এদিন আক্রমণ শানালেন ডিএমকে-কে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “সব কিছু এক দিকে সরিয়ে রাখলাম। কিন্তু তামিলনাড়ুর স্বার্থেও ডিএমকে কোনও পদক্ষেপ করেনি। কচ্ছতিভু নিয়ে যে নয়া তথ্যগুলি উঠে আসছে, তাতে ডিএমকের দ্বিচারিতার মুখোশ খুলে পড়ছে। কংগ্রেস এবং ডিএমকে একজোট হয়ে এই কাজ করেছিল। তারা কেবলমাত্র নিজের পরিবারের কথা চিন্তা করে। আর কারও জন্য ওদের কোনও চিন্তা নেই। কচ্ছতিভু নিয়ে তাদের নির্মম সিদ্ধান্ত আমাদের গরিব মৎস্যজীবীদের ওপর প্রভাব ফেলেছে।”

    আক্রমণ শানালেন জয়শঙ্করও

    কচ্ছতিভু দ্বীপ হস্তান্তর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মতো কংগ্রেস এবং ডিএমকে-কে তাক করেছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও। তিনি বলেন, “১৯৭৪ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কা একটি সমঝোতা করেছিল। একটি সামুদ্রিক সীমানা তৈরি করা হয়েছিল সেই সময়। আর ভারতের অংশ কচ্ছতিভু দ্বীপকে সীমানার ওপ্রান্তে ফেলে দেওয়া হয়েছিল।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস এবং ডিএমকে এই কচ্ছতিভু মামলা নিয়ে কোনও দায়িত্বই নিতে চায়নি। আমরা জানি এই কাণ্ড কে ঘটিয়েছিলেন। কেইবা বিষয়টি চেপে দিয়েছিলেন।”

    তিনি বলেন, “গত ২০ বছরে ৬ হাজার ১৮৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবী শ্রীলঙ্কায় আটক হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে ১ হাজার ১৭৫ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীর নৌকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার উদ্যোগী হয়ে ভারতীয় মৎস্যজীবীদের ছাড়িয়ে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছর ধরে কচ্ছতিভু দ্বীপের বিষয়টি একাধিকবার আলোচনা হয়েছে সংসদে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “কচ্ছতিভু কংগ্রেসের কাছে নিছকই একটা ছোট্ট দ্বীপ। তারা এর গুরুত্বই বুঝতে পারেনি (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    PM Modi: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন, তাঁদের পস্তাতে হবে”, কাকে খোঁচা মোদির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা এটা নিয়ে নাচানাচি করছেন এবং অহংকার করছেন, শীঘ্রই তাঁদের পস্তাতে হবে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইলেক্টোরাল বন্ড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তাতে যা তথ্য প্রাকাশ্যে এসেছে, তা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। এদিনের সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে বিরোধীদের তাক করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমি কখনওই নির্বাচনে লড়ার কথা ভাবিনি। এটা আমার জীবনে হঠাৎ করেই ঘটেছে। আমি বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছি। সেই জন্যই আজ বলতে পারছি, কে, কাকে কত টাকা দিয়েছে এবং কীভাবে দিয়েছে। তা না হলে জানাই যেত না।” তিনি বলেন, “কোনও সিস্টেমই নিখুঁত হতে পারে না। কিছু ঘাটতি থাকতেই পারে। কিন্তু সেই ত্রুটিগুলি দূর করা যায়।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই থামবে না’

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে তাঁর লড়াই থামছে না, এদিনের সাক্ষাৎকারে তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ইডি একটি স্বাধীন সংস্থা, স্বাধীনভাবে কাজ করছে। আমরা তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করি না। ইডিতে প্রায় সাত হাজার মামলা রয়েছে। এর মধ্যে রাজনীতিবিদদের সংক্রান্ত মামলা তিন শতাংশেরও কম।” তাঁর প্রশ্ন, “আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই কি ইডি গঠন করা হয়েছিল?”

    আরও পড়ুুন: আরও এক বছর সস্তায় মিলবে গ্যাস, ভর্তুকি কত জানেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের আমলে ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এজেন্সিগুলির কার্যক্রম ফাঁস হয়ে যাচ্ছে না। তাই এসব প্রকাশ্যে আসছে। রাশি রাশি নগদ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওয়াশিং মেশিনের ভিতরে রাখা নগদ টাকাও উদ্ধার করা হচ্ছে। টাকা থাকছে জলের পাইপ, বিছানার নীচে। কংগ্রেসের এক সাংসদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। বাংলায় নেতা-মন্ত্রীদের কাছ থেকেও বাজেয়াপ্ত হয়েছে নগদ টাকা। আমার মনে হয় না এ দেশের মানুষ এসব সহ্য করতে প্রস্তুত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “বাংলায় আমরা প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছি। এটা কার টাকা? এই টাকা গরিবদের ফেরত দেওয়া যায় কিনা, তা দেখছি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোদির লড়াই থামবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Jalpaiguri Storm: জলপাইগুড়ির ঝড়ে নিহতদের প্রতি শোক বার্তা মোদির, বিজেপিকে পাশে থাকার পরামর্শ

    Jalpaiguri Storm: জলপাইগুড়ির ঝড়ে নিহতদের প্রতি শোক বার্তা মোদির, বিজেপিকে পাশে থাকার পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার হঠাতই ঘূর্ণিঝড়ে (Jalpaiguri Storm) লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘটনায় ইতিমধ্যেই পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ আহত হয়েছেন দুশোর বেশি মানুষ। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাতকাটা ও ময়নাগুড়ি এলাকার ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগান ও ধূপগুড়ি অঞ্চলে। আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বিজেপি নেতা-কর্মীদের দ্রুত বিপদগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। 

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা 

    জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri Storm) ঘটনার খবর পেয়েই এক্স হ্যান্ডলে মোদি লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি-ময়নাগুড়ি এলাকায় বহু পরিবার ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।” বঙ্গ বিজেপিকে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার এবং ত্রাণকাজে নামার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। একইসঙ্গে তিনি লেখেন, “রাজ্যের আধিকারিকদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। এই ভারী বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ সহায়তা নিশ্চিত করতে বলেছি।” 

    ঝড়ে বিধ্বস্ত জলপাইগুড়ি

    রবিবার বিকেল সাড়ে ৩ টে নাগাদ জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri Storm) ঝড় শুরু হয়। মাত্র ১৫ মিনিটেই জলপাইগুড়ি শহর, ধূপগুড়ি, ময়নাগুড়ির বেশ কিছু এলাকা ঝড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ময়নাগুড়িতে ৫০০ গ্রাম ওজনের শিল পড়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীদের। ঝড় ও শিলাবৃষ্টির জেরে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৫ জনের৷ একাধিক জায়গায় গাছের ডাল ভেঙে রাস্তা বন্ধ হয়ে রয়েছে৷ পুলিশ, দমকল ও পৌরসভার বিপর্যয় মোকাবিলা দল পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছে৷ বেশ কয়েকটি ঝুপড়ি ও ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, গাছ উপড়ে এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়ার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অনেক জায়গায়। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে রাজারহাট, বার্নিশ, বাকালি, জোড়পাকদি, মাধবডাঙ্গা এবং সাপ্তিবাড়ি। কয়েক একর কৃষি জমি এবং ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ের পরই রাতে জলপাইগুড়ি যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

    আরও পড়ুন: ইদের আগে ভারত থেকে পেঁয়াজের প্রথম চালান বাংলাদেশে পৌঁছল

    জলপাইগুড়িতে রাজ্যপাল

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও (CV Anand Bose) সোমবার জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri Storm) উদ্দেশে রওনা হয়েছেন৷ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করবেন রাজ্যপাল৷ পাশাপাশি জলপাইগুড়ির পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজভবনে একটি জরুরি সেলও খোলা হয়েছে বলে রাজভবনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন। রাজভবনের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল দিল্লির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন ৷ জলপাইগুড়িকাণ্ডে যাবতীয় সাহায্যের জন্য অনুরোধও করেছেন করেছেন তিনি। উত্তরবঙ্গে আগামী দু’তিন দিন বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    PM Modi: “দুর্নীতিবাজরা এখন কারাগারের পিছনে”, মিরাটের জনসভায় বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকেই লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবারের এই সমাবেশে তিনি বলেন, “এই নির্বাচন সরকার তৈরির জন্য নয়, বিকশিত ভারত গড়ার জন্য।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই’ (PM Modi)

    মিরাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী রামায়ণ সিরিয়ালের রামের চরিত্রে অভিনয় করা অরুণ গোভিল। তাঁর সমর্থনে আয়োজিত জনসভায় ‘ইন্ডি’ জোটকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। গত দশ বছরে তাঁর নেতৃত্বে দেশে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলেন, “গত দশ বছরে আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছি। আমরা নিশ্চিত করেছি যে কোনও মধ্যস্বত্বভোগী যেন গরিবের টাকা চুরি করতে না পারে। আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছি। তাই দুর্নীতিবাজেরা এখন কারাগারের পিছনে।” তিনি বলেন, “দশ বছরে উন্নয়নের যে গতি রয়েছে, তা আরও বাড়বে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ তো সবে ট্রেলর মাত্র।”

    ‘ওরা দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মোদির মন্ত্রই হল দুর্নীতিগ্রস্তদের সরানো। আর ওরা (বিরোধীরা) দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে চায়। এই নির্বাচনে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে এনডিএ। বিরোধীরা দুর্নীতিবাজদের বাঁচাতে লড়াই করছে।” তিনি বলেন, “আমি শুধু দুর্নীতিবাজদেরই তদন্ত করছি না, এটা আমার গ্যারান্টি যে যারাই আমার দেশের মানুষকে লুট করেছে, আমি আমার জনগণের চুরি করা সম্পদ তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছি।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ক্ষমতার শীর্ষে থাকা নেতারাও জামিন পাচ্ছেন না। অনেক বড় বড় দুর্নীতিবাজকে আদালত চত্বরে ঘোরাঘুরি করতে হয়েছে। কোথাও খাটের নীচ থেকে গাদা গাদা নোট উদ্ধার হয়েছে। কোথাও আবার ওয়াশিং মেশিন থেকে উদ্ধার হয়েছে নোটের পাহাড়।”

    আরও পড়ুুন: “তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে মমতার সরকার”, আক্রমণ বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহার

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কেও এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ইন্ডি জোট কৃষকদের ঘৃণা করে। তারা চৌধুরী চরণ সিংকেও প্রাপ্য সম্মান দেয়নি। লোকসভায় আলোচনার সময় বিরোধীরা কী করেছে, তা গোটা দেশ দেখেছে। যখন আমাদের ছোট ভাই জয়ন্ত চৌধুরী লোকসভায় ভারতরত্ন নিয়ে বলতে উঠেছিলেন, তখন সবাই (বিরোধীরা) তাঁকে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁকে অসম্মান করার চেষ্টা করেছিলেন। এজন্য কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টির উচিত কৃষকদের দোরে দোরে গিয়ে ক্ষমা চাওয়া (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: “শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছতিভু দ্বীপ দিয়েছিল কংগ্রেস, ওদের বিশ্বাস নেই”, তোপ মোদির

    PM Modi: “শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছতিভু দ্বীপ দিয়েছিল কংগ্রেস, ওদের বিশ্বাস নেই”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেসকে বিশ্বাস করবেন না। ওরা শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দিয়েছিল কচ্ছতিভু দ্বীপ।” রবিবার বোমা ফাটালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “চোখ খুলে দেওয়া ও চমকে ওঠার মতো বিষয়। নয়া তথ্য উঠে এসেছে। তাতে ফাঁস হয়ে গিয়েছে, দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কচ্ছতিভু দান করে দেওয়া হয়েছিল। এতে প্রত্যেক ভারতীয় ক্ষুব্ধ। মানুষ বুঝে গিয়েছে, আমরা কখনও কংগ্রেসকে ভরসা করতে পারব না।”

    আরটিআইয়ে কী জানা গেল? (PM Modi)

    তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান কে আন্নামালাই তথ্য জানার অধিকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন, কীভাবে শ্রীলঙ্কার হাতে ‘মা ভারতীর’ অংশ কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দিয়েছিলেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তথ্য জানার অধিকার আইনে আবেদন করার পর তিনি জানতে পারেন, ১৯৭৪ সালে ইন্দো-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক চুক্তির মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার হাতে ১৬৩ একরের কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দিয়েছিল ইন্দিরা গান্ধী সরকার। সেই সময় ভারত সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত। তথ্য জানার অধিকার আইনে দ্বীপ হস্তান্তরের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর কংগ্রেসকে তোপ দেগেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কচ্ছতিভু দ্বীপ

    তথ্য জানার অধিকার আইনে জানা গিয়েছে, ১৯৬০ সালে ভারতের তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল এসম সি সেতালবাদ জানিয়েছিলেন, কচ্ছতিভু দ্বীপের বিষয়টি (PM Modi) নিয়ে দিনের আলোর মতো স্বচ্ছতা না থাকলেও, ওই দ্বীপের ওপর ভারতের বেশি অধিকার আছে। ভারতের হাতেই কচ্ছতিভু দ্বীপ রাখার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন সেতালবাদ। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তৎকালীন যুগ্ম সচিব কে কৃষ্ণ রাও জানিয়েছিলেন, কচ্ছতিভু দ্বীপ নিয়ে শ্রীলঙ্কা যে দাবি করছে, সেটার মজবুত ভিত্তি আছে। তবে কচ্ছতিভু দ্বীপে মাছ ধরার অধিকার পওয়ার জন্য ভারতের হাতে আইনি সুযোগ আছে বলেও সওয়াল করেছিলেন কে কৃষ্ণ রাও। যদিও এখনও কচ্ছতিভু দ্বীপ অঞ্চলে মাছ ধরতে গেলে তামিল মৎস্যজীবীদের ধরপাকড় করে (PM Modi) শ্রীলঙ্কা। অথচ ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে নির্বিঘ্নে মাছ ধরতে পারতেন তামিল মৎস্যজীবীরা। 

    আরও পড়ুুন: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    Lok Sabha Elections 2024: রাজনাথের নেতৃত্বে এবার ইস্তাহার কমিটি বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীরা ছত্রখান। তবে ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) রণাঙ্গনে আস্তিন গুটিয়ে নেমে পড়েছে বিজেপি। লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হবে নির্বাচন। তার মধ্যে প্রায় ৪০০ কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে পদ্ম শিবির। অন্তত ৩৭০টি আসন জয়ের লক্ষ্যে নেমেছে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    ইস্তাহার কমিটি (Lok Sabha Elections 2024)

    এমতাবস্থায় ইস্তাহার প্রকাশের জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করল গেরুয়া পার্টি। এই কমিটির মাথায় রয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। কমিটিতে রয়েছেন স্মৃতি ইরানিও। রাজনাথের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিটিতে সব মিলিয়ে রয়েছেন ২৭ জন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও। তিনি কমিটির আহ্বায়ক। সহযোগী আহ্বায়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

    কারা রয়েছেন কমিটিতে?

    বিজেপির (Lok Sabha Elections 2024) এই হেভিওয়েট নেতারা ছাড়াও রয়েছেন আরও কয়েকজন দক্ষ নেতা। এঁরা হলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণু, রাজীব চন্দ্রশেখর, কিরেণ রিজিজু, অর্জুন মুণ্ডা। রয়েছেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল, ভূপেন্দ্র যাদব, বিষ্ণু দেও সহি, ভূপেন্দ্র প্যাটেল, শিবরাজ সিং চৌহান, মোহন যাদব, বসুন্ধরা রাজে, রবিশঙ্কর প্রসাদ এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।

    আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলকে ৩৭০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এনডিএর বাকি শরিকদের তিনি বলেছেন অন্তত ৩০টি আসন পেতে। তাহলেই পূরণ হবে ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা। লোকসভা নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে একপ্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই প্রত্যয়ী সুর শোনা গিয়েছে একাধিক জনসভায়। উন্নয়নের কর্মযজ্ঞের কারণেই যে দেশবাসী তাঁকে হাত উপুড় করে ভোট দেবেন, সে বিষয়েও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মানে ভূষিত করা হল প্রাক্তন দুই প্রধানমন্ত্রী সহ চারজনকে

    মোদিই যে ক্ষমতায় ফিরছেন, তা আঁচ করে ফেলেছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়করা। মোদি ফের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ধরে নিয়ে তাঁকে আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। নিমন্ত্রণ করে রেখেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিও। ভুটান সরকার মোদিকে দিয়েছেন সে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান। এসব সত্ত্বেও গত বারের চেয়ে এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। সেই কারণেই গঠন করা হয়েছে নানা কমিটি। রাজনাথের (Lok Sabha Elections 2024) নেতৃত্বে এবার গড়া হল ইস্তাহার কমিটিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “আত্মোৎসর্গ থেকেই শক্তি পাই”, গেটসের কাছে ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন মোদি

    PM Modi: “আত্মোৎসর্গ থেকেই শক্তি পাই”, গেটসের কাছে ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অল্প বিশ্রামেই চাঙা হয়ে যাই। আমার শরীর তৈরি এভাবেই।” হাসতে হাসতে জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যাঁকে জবাবটা দিলেন, তিনিও বিশ্বখ্যাত ব্যক্তিত্ব, মাইক্রেসফটের সহ প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস।

    ফিট থাকার কৌশল (PM Modi)

    বিশ্বের সব চেয়ে পরিশ্রমী নেতাদের একজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিল গেটসের সঙ্গে সাক্ষাৎকার পর্বে প্রধানমন্ত্রীর ফিট থাকার কৌশল জানতে চান মাইক্রেসফট কর্তা। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি অটোপাইলট মোডে বিশ্রাম নিয়ে নিই। শারীরিক শক্তি থেকে এই এনার্জি আসে না। আত্মোৎসর্গ ও আবেগ থেকে আসে এই এনার্জি। আমার কাজই আমাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমার শরীর সেই ভাবেই তৈরি হয়ে গিয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত পড়াশোনা করি। তারপর ভোরে উঠে পড়ি। বিশ্রামের জন্য আলাদা করে আর সময় বের করতে হয় না।” এর পরেই তিনি (PM Modi) বলেন, “অটোপাইলট মোডেই বিশ্রাম হয়ে যায়।”

    প্রধানমন্ত্রীর ডেইলি রুটিন

    শরীরের ফিটনেস প্রসঙ্গে তাঁর হিমালয়ে কাটানো দিনগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “হিমালয়ে কাটানোর সময় ব্রাহ্ম মুহূর্তে স্নান করতাম আমি। এখনও সেই অভ্যাসই রয়ে গিয়েছে আমার। ভোর ৩টে ২০ থেকে ৩টে ৪০ মিনিটের মধ্যে স্নান করে সারাদিনের জন্য তৈরি হয়ে যাই। এই নিয়মানুবর্তিতাই আমার শরীরকে মজবুত করেছে।” প্রধানমন্ত্রীর কথায় উঠে এসেছে মিলেট প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “মিলেট স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর। আন্তর্জাতিক মানের সংস্থাও এই ধরনের শস্য দিয়ে তৈরি খাবার বিক্রি করছে। মিলেট জাতীয় শস্য শুষ্ক মাটিতেও চাষ করা যায়। এজন্য সার লাগে না। ফলে চাষের দিক থেকেও সুবিধাজনক মিলেট।”

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই, প্রতিপক্ষ হিসাবে কাউকে ভাবছি না”, বললেন অমৃতা রায়

    কৃত্রিম বুদ্ধমত্তা (এআই) নিয়েও কথা হয় মোদি ও গেটসের মধ্যে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে জি২০ সম্মেলনে তাঁর বক্তৃতাকে বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করায় সুবিধা হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এআইয়ের সাহায্যে ডিপফেক ছবি তৈরি করা হচ্ছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এই প্রযুক্তির অপব্যবহারের মোকাবিলায় উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি। বিশ্বে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য কিছু নিয়ম নির্ধারণ করা উচিত বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

       

LinkedIn
Share