Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “খেতে যেতে পারেন, শুধু রামলালার দর্শনে আপত্তি”, লালু-রাহুলকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “খেতে যেতে পারেন, শুধু রামলালার দর্শনে আপত্তি”, লালু-রাহুলকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে আবারও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও আরজেডি সুপ্রিমো তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবকে কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার চম্পারনের এক প্রচার সভা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। এদিন সেই সভা থেকেই রাহুল (Rahul Gandhi) ও লালুকে মটন পার্টি নিয়ে কটাক্ষ করলেন তিনি। প্রসঙ্গে উঠল সেই পুরনো লালু-রাহুলের মটন পার্টির ভাইরাল ভিডিও।

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য (PM Modi)

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের নেতাদের একে অপরের বাড়িতে খাবার খেতে যাওয়ার সময় আছে কিন্তু রাম লালাকে দর্শন করার মত সময় তাদের কাছে নেই।” উল্লেখ্য, যখন জানুয়ারি মাসে অযোধ্যায় রাম লালার মন্দির প্রতিষ্ঠা হয় তখন সকলের মত রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ও লালু প্রসাদ যাদবকেও আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেই আমন্ত্রন উপেক্ষা করে রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, “রাম মন্দির বিজেপির রাজনৈতিক অনুষ্ঠান।” এবার সেই ঘটনাকে প্রসঙ্গে এনেই রাহুল-লালুকে তোপ দাগলেন প্রধানমন্ত্রী(PM Modi)।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই চালু হবে নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রোরুট! সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু অরেঞ্জ লাইনে

    অন্যদিকে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের একটি ভাইরাল ভিডিওর প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। যেখানে দুই নেতাকে একসাথে “চম্পারন মাটন” প্রস্তুত করতে দেখা গেছে। সেই প্রসঙ্গেই এদিন এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 
    উল্লেখ্য, কদিন আগেই নবরাত্রির সময় তেজস্বী যাদবের মাছ খাওয়া নিয়ে বিতর্ক ঘনিয়েছিল। সেই বিতর্কেই তেজস্বী সহ তাঁর বাবা লালুপ্রসাদ থেকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, সকলকে খোঁচা মেরে মোদির (PM Modi) দাবি, কংগ্রেস-সহ ইন্ডিয়া জোটের নেতারা দেশের সংখ্যাগুরু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগ নিয়ে কোনও মাথাব্যথা নেই। একইসঙ্গে দুই তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ দলের নেতা লালু প্রসাদ ও রাহুল গান্ধীকে মোঘলদের মতো `বিধর্মী`দের সঙ্গেও তুলনা করেন মোদি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্যাঙ্কিং সেক্টরে মুনাফা ছাড়াল ৩ লাখ কোটির ঘর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ব্যাঙ্কিং সেক্টরে মুনাফা ছাড়াল ৩ লাখ কোটির ঘর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতীয় ব্যাঙ্কিং সেক্টর নিট লাভ করল ৩ লাখ কোটি টাকারও বেশি। বৃদ্ধির হার ৩৯ শতাংশ। এ খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই  পরেই পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি একে অভিহিত করলেন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে ঘুরে দাঁড়ানো’ বলে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্যাঙ্কের স্বাস্থ্যের এই উন্নতি আমাদের দেশের গরিব মানুষ, কৃষক এবং এমএসএমইদের ঋণ পাওয়া সহজলভ্য করতে সাহায্য করবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমরা যখন ক্ষমতায় আসি (২০১৪ সালে) তখন দেনায় ডুবে ছিল আমাদের ব্যাঙ্কগুলি। এনপিএস ছিল চড়া। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের ফোন ব্যাঙ্কিং নীতির জন্যই এসব হয়েছিল। সেই আমলে গরিবদের জন্য ব্যাঙ্কের দরজা বন্ধই হয়ে গিয়েছিল।” ২০১৪ সালে বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে এনডিএ সরকার। তার পর থেকেই স্বাস্থ্য ফিরছে দেশের অর্থনীতির।

    মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে দেশের অর্থনীতির

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকারের অর্থনৈতিক নানা নীতির কারণে হাল ফিরছে ব্যাঙ্কিং সেক্টরেরও। ২০১৪ সালে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারতের নাম। গত দশ বছরে (মোদি জমানায়) ভারতের ঠাঁই হয়েছে পাঁচ নম্বরে। ব্রিটেনকে ছয়ে ঠেলে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করেছে ভারত। নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইওর দাবি, ২০২৭ সালের মধ্যেই চার নম্বরে থাকা জাপানকে পাঁচ নম্বরে ঠেলে দিয়ে ভারত উঠে আসবে চার নম্বরে। সেক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হবে আমেরিকা, চিন এবং জার্মানির পরেই।

    আর পড়ুন: “আরএসএসে ছিলাম, ফিরে যেতেও প্রস্তুত”, অবসর নিয়ে বললেন বিচারপতি দাশ

    ভারতের আর্থিক স্বাস্থ্য যে ফিরছে, তার প্রমাণ মিলেছে ২০২৪ অর্থবর্ষে সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির সম্মিলিত লাভের পরিমাণ ৩.১ লাখ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ব্যাঙ্কিং সেক্টরগুলি লাভ করেছে ১.০৪ লাখ কোটি টাকা। বৃদ্ধির হার ৩৪ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির লাভের হার ৪২ শতাংশ। টাকার অঙ্কে নিট মুনাফা ১.৭ লাখ। এই নিট লভ্যাংশ দেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত দেয়। ব্যাঙ্কিং সেক্টরের এই লাভ ছাড়িয়ে গিয়েছে আইটি কোম্পানিগুলির মোট লভ্যাংশের পরিমাণকেও। ২০২৪ অর্থবর্ষে আই কোম্পানিগুলি মুনাফা অর্জন করেছে ১.১ লাখ কোটি টাকা (PM Modi)।

    আরও বড় কথা হল, পাবলিক ব্যাঙ্কগুলির নিট মুনাফা গত তিন বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। তাদের ব্যালেন্সশিট থেকেই এই তথ্য জানা গিয়েছে। তাদের রোজগার যে বাড়ছে, তাও জানা গিয়েছে ওই ব্যালেন্সশিট থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

                

  • Attack On Ramakrishna Mission: “কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে ঢোকে ওরা”, বললেন রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক

    Attack On Ramakrishna Mission: “কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে ঢোকে ওরা”, বললেন রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজকে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে রাজ্য জুড়ে নিন্দা ঝড় উঠেছে। এই আবহের মধ্যে এবার রামকৃষ্ণ মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) জলপাইগুড়ি শাখার শালুগাড়ায় অবস্থিত রামকৃষ্ণ মিশনের ‘সেবক হাউস’-এ হামলার ঘটনায় তোলপাড় গোটা বাংলা।

    কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে দুষ্কৃতীরা মিশনে চড়াও হয় (Attack On Ramkrishna Mission)

    রামকৃষ্ণ মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) সম্পাদক স্বামী শিবপ্রেমানন্দ বলেন, ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে পড়ে রামকৃষ্ণ মিশনের ওই জমিটি। সেবক রোডের ধারে অবস্থিত ওই জমি মিশনকে দান করেছিলেন প্রয়াত সুনীল কুমার রায় নামে এক ব্যক্তি। নিয়ম মেনে সুনীল রায় ওই জমি দিয়েছিলেন মিশনকে। সেখান থেকে নানা পরিষেবা দেওয়ার কাজ হয় বর্তমানে। ত্রাণ সামগ্রীও দেওয়া হয়। সেই কেন্দ্রেই রাতের অন্ধকারে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। গত ১৮ মে রাত সাড়ে ৩টে নাগাদ অন্তত ৩০-৩৫ জন লোক ঢোকেন মিশনের ওই ভবনে। অভিযোগ, তাঁদের হাতে ছিল কাটারি, বন্দুক, রড। হেলমেট পরেছিলেন তাঁরা, ফলে মুখ দেখা যায়নি কারও। বাংলাতেই কথা বলছিলেন। সেই সময় মিশনে দুজন নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। তাঁদের হাত বেঁধে দেওয়া হয়, মোবাইল কেড়ে নিয়ে সিম বের করে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপর ওই কর্মীরা সোজা চলে যান দোতলায়। সেখানে ৫ জন কর্মী ছিলেন। তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। চিৎকার করতেই মারধরও করা হয় তাঁদের। এরপরই পাঁচজন কর্মী ও দুই নিরাপত্তারক্ষীকে ম্যাজিক গাড়িতে তুলে নিয়ে দুষ্কৃতীরা চলে যায় বলে অভিযোগ। ৫ জনকে এনজেপি-র কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়, বাকিদের অন্য জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই ভক্তিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মিশনের তরফে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    তালিবানি জমানা চলছে, সরব আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য

    মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) ওপর হামলা প্রসঙ্গে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভামঞ্চ থেকে তোপ দেগেছেন তৃণমূলকে নিশানা করে। এবার বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য দাবি করেন পুরো তালিবানি জমানা চলছে। তিনি লিখেছেন এটা তালিবানি জমানার থেকে কম কিছু নয়। সেই সঙ্গেই তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের তরফে দায়ের করা অভিযোগের কপি সংযুক্ত করেছেন।অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, এটাই হয়তোবাংলায় সবথেকে নিকৃষ্টতম কাজ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সংঘও ইসকনকে খোলা মঞ্চ থেকে হুমকি দেওয়ার পরে দুষ্কৃতীরা বন্দুক, ছুরি নিয়ে রামকৃষ্ণ মিশনের আশ্রমে প্রবেশ করেছিল। তারা সাধুদের ওপর হামলা চালায়। সিসিটিভিভেঙে দিয়েছে। তারা বন্দুক দেখিয়ে ভয় দেখিয়েছে,সাধুদের জোর করে আটকে রেখে রাস্তায় বের করে দেয়।

     

     

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এদিকে এবার প্রশ্ন উঠছে, কারা এই দুষ্কৃতী যারা রামকৃষ্ণ মিশনের ভেতর ঢুকে হামলা চালাতেও কুণ্ঠা বোধ করছে না। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল নেতা গৌতম দেব জানিয়েছেন, এটা দুষ্কৃতীদের কাজ। আমরা খোঁজ নিচ্ছি। তবে, বিরোধীদের দাবি, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনার পেছনে রয়েছে। তারাই এই জায়গাটিকে দখল করার চেষ্টা করছে। ভোট পর্বে এভাবে রামকৃষ্ণ মিশনের ওপর আঘাতকে কেন্দ্র করে শোরগোল তুঙ্গে। রামকৃষ্ণ মিশনের হাজার হাজার ভক্ত রয়েছেন। তাঁরা এটা কিছুতেই মানতে পারছেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি কোথায়? নবীনকে নিশানা মোদির

    PM Modi: জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি কোথায়? নবীনকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার নির্বাচনী প্রচারের ফাঁকে জগন্নাথধামে গেলেন তিনি। আর পুজো দিয়ে বেরিয়েই জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Temple) রত্নভান্ডারের চাবি হারিয়ে যাওয়া নিয়ে নবীন পট্টনায়কের নেতৃত্বাধীন সরকারকে তোপ দাগলেন মোদি। তাঁর কথায় বিজেডি শাসনে নিরাপদ নয় পুরীর ঐতিহাসিক মন্দির।

    মোদির নিশানায় রত্নভান্ডারের ‘চাবি রহস্য’ (PM Modi)

    সোমবার পুরীতে পৌঁছে দলীয় প্রার্থীদের হয়ে প্রচার করেন মোদি। আর প্রচারের ফাঁকেই জগন্নাথধামে পুজো দিয়ে বেরিয়ে মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের চাবি নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের দিকে প্রশ্ন ছুড়লেন মোদি। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি হারানোর ঘটনাকেও এ বার ভোটপ্রচারের হাতিয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুরীর মন্দিরের (Puri Temple) সামনেই গ্রান্ড রোড ধরে রোড শো করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশ্ন তোলেন চাবি নিখোঁজ কেন? তিনি বলেন, “১২ শতাব্দীর এই পবিত্র জগন্নাথধাম বিজেডি সরকারের হাতে নিরাপদ নয়। বিজেডির শাসনকালে পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির নিরাপদে নেই। রত্ন ভান্ডারের চাবি গত ছয় বছর ধরে পাওয়া যায়নি। মহাপ্রভু জগন্নাথের মন্দিরে পুজো দিলাম। তাঁর আশীর্বাদ যেন সর্বদা আমাদের সকলের মাথার উপর থাকে। তিনি যেন আমাদের জীবনে চলার পথে উন্নতির দিকে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেন।”

    জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডার

    ওড়িশার জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Temple) ধর্মীয় তাৎপর্য কারও অজানা নয়। এই রত্নভান্ডারে বিগ্রহের জন্য নিবেদিত বহু মূল্যবান অলঙ্কার রয়েছে। জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার উদ্দেশ্যে এই অলঙ্কারগুলি নিবেদিত। এসব আজকের কথা নয়, যুগ-যুগ ধরে ভক্তকূল এবং একসময়ে রাজা-মহারাজারাও এই রত্ন ভান্ডারে অবদান করেছেন। শেষবার ১৪ জুলাই, ১৯৮৫ সালে খোলা হয়েছিল এই ভান্ডার।    

    আরও পড়ুন: ২ বছরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো নেটওয়ার্ক থাকবে ভারতে! দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ওড়িশা হাইকোর্ট সরকারকে মন্দিরের (Puri Temple) রত্নভান্ডার খোলার নির্দেশ দেয়। যদিও রত্নভান্ডারের চাবি পাওয়া যায়নি বলে তা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনায় রাজ্যবাসী ক্ষুব্ধ হয়। আগামী শনিবার ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে পুরী, কটক, ভুবনেশ্বর-সহ ওড়িশার একাংশে ভোট রয়েছে। আর তার আগেই ভোটের মধ্যে রত্নভান্ডারের চাবি প্রসঙ্গকে আরও একবার সামনে আনলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গত ৬-৭ বছরে দেশে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে”, দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    PM Modi: “গত ৬-৭ বছরে দেশে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে”, দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত ছয় থেকে সাত বছরে ৬ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে, দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরিবারতান্ত্রিক বিরোধী দলগুলি দেশের কর্মসংস্থান নিয়ে যে অভিযোগ এনেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। দেশে যে পরিমাণ পরিকাঠামগত উন্নয়ন হয়েছে তাতে প্রচুর কর্মসংস্থান হয়েছে। সরকারি চাকরির পাশাপাশি  দেশে যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সে ক্ষেত্রে চাকরির পাশাপাশি ব্যবসার ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। ২০১৪ সালের আগে দেশে হাতেগোনা স্টার্টআপ ছিল। বর্তমানে ১ লক্ষ ২৫ হাজার স্টার্টআপ কোম্পানি ভারতবর্ষে রয়েছে। বেশিরভাগই স্ট্যাটাস লাভজনক অবস্থায় আছে। শতাধিক স্টার্টআপ সংস্থা বর্তমানে বার্ষিক ৮ লক্ষ কোটি টাকার বেশি ব্যবসা করছে। স্টার্টআপ কোম্পানি খোলার ক্ষেত্রে এখন যুবকরা বেশি এগিয়ে এসেছে।”

    বিনোদনমূলক অর্থনীতি থেকে সৃজনশীল অর্থনীতি

    বর্তমানে দেশের যুব প্রজন্মের হাতে স্মার্ট ফোন রয়েছে। মোবাইলে শুধু তারা গেম খেলে এমন নয়। বর্তমানে যারা গেম তৈরি করছে তাদের বেশিরভাগই যুবক। এক একটি গেম তৈরি করে তাঁরা কত টাকা রোজগার করছে তা এখন ভাবনার উর্ধ্বে। বিনোদনমূলক অর্থনীতি থেকে সৃজনশীল অর্থনীতিতে পরিবর্তন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “বিনোদনমূলক অর্থনীতির দুনিয়ায় ভারত বিশ্বে প্রথম সারির দেশ গুলির মধ্যে রয়েছে। আগে দেশে শুধুমাত্র ৭০ বিমানবন্দর ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ১৫০টি। আগে ভারতবর্ষে ৬০০ থেকে ৭০০ বিমান ওঠানামা করত। এখন ১ হাজার নতুন বিমানের বরাত দেওয়া হয়েছে। ফলে বিমান পরিষেবা সেক্টরেও প্রচুর কর্মসংস্থান হয়েছে। কিন্তু এগুলি বিরোধীরা চেপে যাওয়ার চেষ্টা করে। তাঁরা দেশজুড়ে একটা নেতিবাচক ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করছে।” দাবি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভের তথ্য

    প্রধানমন্ত্রী নিজের দাবির স্বপক্ষে পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভের তথ্য সামনে আনেন। এই সমীক্ষা বলছে বিগত ছয়-সাত বছরে দেশে ছয় কোটি নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর দাবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন যে তথ্য দিয়েছে তাতেও একই কথা মিলে যাচ্ছে। তাঁর যুক্তি দেশে প্রতি বছর ৫ কোটি ব্যক্তিবর্ষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতেই সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    প্রসঙ্গত সারাদেশে লোকসভা নির্বাচন চলছে। বিজেপি একার দমে এবার ৩৭০ এবং জোট হিসেবে ৪০০ লোকসভা আসনে জয়ী হবে বলে দাবি করেছে। অন্যদিকে বিরোধীরাও যে ক্ষমতায় আসবেন তাঁরা সেই দাবি তুলে ধরতে পারছেন না। এমতাবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই বক্তব্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “এটা ভারতের সময়, এ সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনি যদি বড় কিছু পেতে চান, তাহলে আপনার চিন্তাভাবনাটাও বড় করতে হবে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, এমন পরিকল্পনা করতে হবে যা হাজার বছর পরেও লোকে মনে রাখে। তিনি বলেন, “এটা ভারতের সুসময়। এ সুযোগ হেলায় হারানো উচিত হবে না।” এ প্রসঙ্গে তিনি স্বাধীনতার পরে ভারতের একশো বছরের পরিকল্পনার প্রসঙ্গও টানেন। তাঁর মতে, এটা ভারতের ভিত পোক্ত করে দিতে পারে।

    হাজার বছর…(PM Modi)

    উদাহরণ স্বরূপ তিনি উল্লেখ করেন দেশের আমলাতন্ত্রের প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “কেবল প্রমোশনই লক্ষ্য হতে পারে না। নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা এবং অফিসারদের প্রশিক্ষণে বদল জরুরি। তাঁদের জানা উচিত, তাঁদের জীবনের উদ্দেশ্য কী।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি আবারও বলছি, জীবনে কিছু ঘটনা ঘটে, যেগুলি আমাদের বেঁচে থাকতে বাধ্য করে আগামী হাজার বছর। আজ যা কিছু করা হচ্ছে, সেটা ভারতকে আগামী হাজার বছর ধরে একটা উজ্জ্বলতর ভবিষ্যৎ উপহার দেবে। এটা ভারতের সময়। তাই সুযোগ হাতছাড়া করা আমাদের উচিত হবে না।” তিনি বলেন, “মানুষের জীবনেও যেমন টার্নিং পয়েন্ট থাকে, তেমনি থাকে রাষ্ট্রের জীবনেও। আমি মনে করি, এটাকে কাজে লাগাতে হবে।”

    ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা একটা বড় কাজ করছি, একটা বড় বুদ্ধিমত্তার অনুশীলন করছি। আমি এটা দীর্ঘদিন ধরে করছি। এবং সেই সব আধিকারিক, যাঁরা এর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁরা অবসর নিয়েছেন। আমরা মন্ত্রী, সচিব এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়েছি।” তিনি বলেন, “লক্ষ্যে পৌঁছতে আমি বিভিন্ন ধাপ অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছি – ২৫ বছর, ৫ বছর, ১ বছর এবং ১০০ দিন। এর সঙ্গে আরও যুক্ত কিছু হবে, এক-দু’টো বাদও যেতে পারে। কিন্তু আমাদের সামনে একটা বড় পরিকল্পনা ছকা রয়েছে।” তিনি বলেন, “স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছরে আমরা পরিকল্পনা করতে শুরু করেছি। দেশের বয়স যখন একশো হবে, তখন পর্যন্ত তা কার্যকরী হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছরের কথা ভাবছি না, ভাবছি একশো বছরের কথা। আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, দেশের বয়স একশো হলে আপনারা কী করবেন? আপনাদের প্রতিষ্ঠান থাকবে কোথায়? রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নব্বই বছরের পরিকল্পনা রয়েছে। আমি বলেছিলেন, ঠিক আছে, তবে দেশের বয়স একশো হলে আপনারা কী করবেন?”

    যুবশক্তির সদ্ব্যবহার করা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি ছোট ছোট করে ভাবি না। মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যও আমি কাজ করি না। আগামিদিনে আমি জোর দিতে চাই কীভাবে যুবকদের সঙ্গে আমি যোগাযোগ করতে পারি, তাঁদের মধ্যে কীভাবে বড় কোনও স্বপ্নের বীজ বপন করতে পারি এবং সেই স্বপ্ন সফল করতে তাঁদের অভ্যাসে কী ধরণের পরিবর্তন আনা প্রয়োজন, তা তাঁদের বোঝাতে পারি। আমি বিশ্বাস করি (PM Modi), এই সব প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হবে।”

    দুয়ারে জয়

    ২০ মে, সোমবার দেশের ৪৯টি লোকসভা কেন্দ্রে চলছে নির্বাচন। অষ্টাদশতম লোকসভার নির্বাচন হবে সাত দফায়। এদিন চলছে পঞ্চম দফার নির্বাচন। তার আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও তৃতীয়বার জয়ের বিষয়ে প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এবার ৪০০ আসনে জিতে রেকর্ড গড়বে এনডিএ।” চারশো আসন পেলে এনডিএ সরকার সংবিধান বদলে দেবে বলে বিরোধীরা যা প্রচার করছেন, তা মিথ্যা বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর।

    আর পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    তিনি বলেন, “চারশো আসন পাওয়ার সঙ্গে সংবিধান বদলে দেওয়ার ভাবনাটা বোকা বোকা। ওরা আসলে এসব ইস্যুতে গোলমাল পাকিয়ে হাউসের কাজকর্ম বন্ধ করে দেবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ৪০০ আসন পাবই। ২০১৯ থেকে ২০২৪ এই পাঁচ বছর বিজেপির নেতৃত্বে সরকার চলছে। গত নির্বাচনে এনডিএ জিতেছিল ৩৬০টি আসন। আর এবার চারশোর বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরব আমরা (PM Modi)।” প্রসঙ্গত, সাত দফার লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন। ফল ঘোষণা হবে ৪ জুন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোটদানের নিরিখে নয়া রেকর্ড গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Lok Sabha Election 2024: ভোটদানের নিরিখে নয়া রেকর্ড গড়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) পঞ্চম দফায় আজ, সোমবার আট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৪৯টি আসনে ভোট শুরু হয়েছে ৷ তার আগে পাঁচ ভাষায় ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)৷ বাংলাতেও ট্যুইট করেছেন মোদি৷ এদিন রাজ্যে মোট ৭টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে।কেন্দ্রগুলি হল-হুগলি, আরামবাগ, শ্রীরামপুর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, বনগাঁ ও বারাকপুর। এদিন, মহিলা ও তরুণ ভোটেরদের উদ্দেশেও ভোটদানের আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী৷ গত চার দফার নির্বাচনেও সকলকে ভোটে অংশগ্রহণ করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি। এদিনও তার ব্যতিক্রম হয়নি।

    মোদির আহ্বান

    পঞ্চম দফার ভোটে (Lok Sabha Election 2024) বিশেষত মহিলা এবং যুব সম্প্রদায়কে শামিল হওয়ার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সকাল সকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে তাঁর বক্তব্য, “পঞ্চম দফায় আট রাজ্যের ৪৯টি আসনে লোকসভা নির্বাচন। আমি ভোটারদের অনুরোধ করব সকলে ভোট দিন। ভোটদানের নিরিখে নয়া রেকর্ড গড়ুন। বিশেষত মহিলা এবং যুব সম্প্রদায়কে অনুরোধ করব গণতন্ত্রের উৎসবে অংশ নিন।” 

    শাহের বার্তা

    ভোট গ্রহণের (Lok Sabha Election 2024) দিন সকালে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও (Amit Shah) এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, “আজ লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটে আমি জনগণকে আহ্বান জানাই বিপুল সংখ্যক ভোট দিয়ে এমন একটি সরকার নির্বাচন করুন, যারা আপনাকে দুর্নীতি মুক্ত শাসন, নিরাপদ পরিবেশ এবং আপনার নাগরিকত্বের অধিকার সুনিশ্চিত করার সঙ্গে সঙ্গে অনুপ্রবেশ রোধ করবে। এটি সব ভোটারদের জন্য এমন একটি সরকার বেছে নেওয়ার একটি সুবর্ণ সুযোগ, যা সর্বাত্মক উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেবে এবং আমাদের বিকশিত ভারত গড়ার স্বপ্নকে ত্বরান্বিত করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ebrahim Raisi: কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি, সেদেশের বিদেশমন্ত্রীও

    Ebrahim Raisi: কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি, সেদেশের বিদেশমন্ত্রীও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির (Ebrahim Raisi)। একইসঙ্গে মারা গিয়েছেন ইরানের বিদেশমন্ত্রীও। আজারবাইজান সফর সেরে ফিরছিলেন তাঁরা। হেলিকপ্টার অবতরণের সময় বিপত্তি। প্রতিকূল আবহাওয়ায় পড়ে জরুরি অবতরণ করানো হয় কপ্টারটিকে। যদিও শেষ পর্যন্ত সেটি পাহাড়ে ধাক্কা খেয়ে ভেঙে পড়ে বলেই খবর। ওই হেলিকপ্টারে ছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি (Ebrahim Raisi) এবং দেশের বিদেশমন্ত্রী আবদুল্লাহিয়ান। সোমবার সকালে তল্লাশি অভিযানে সাহায্যকারী তুরস্কের একটি ড্রোন পাহাড়ের মাঝে জ্বলন্ত কিছু দেখতে পায়। এর ফলে প্রেসিডেন্টের জীবন নিয়ে আশঙ্কা ছিল। সেটাই সত্যি হল। পাহাড়ের কাছে পৌঁছে কপ্টারের ধ্বংসাবশেষের কাছ থেকে সওয়ারিদের দেহ উদ্ধার করেন উদ্ধারকারীরা। এর পর, ইরানের সরকারি সম্প্রচারকারী চ্যানেলের তরফে জানানো হয়, তবে চপারে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের কেউই জীবিত নেই। ঘোষণা করা হয়, ৬৩ বছরের ইরানি রাষ্ট্রপ্রধানের নিধনের খবর।

    কীভাবে দুর্ঘটনা

    একটি নয়, প্রকৃতপক্ষে তিনটি হেলিকপ্টারের কনভয়ে পূর্ব আজারবাইজান থেকে ফিরছিলেন রাইসি (Ebrahim Raisi)। আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের সঙ্গে সীমান্তবর্তী এই এলাকা এমনিতে অত্যন্ত রুক্ষ ও পাহাড়ি। তার ওপর কয়েকদিন ধরেই আবহাওয়া খারাপ ছিল। নিকটবর্তী শহর পূর্ব আজারবাইজানের রাজধানী, ইরানের অন্যতম সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তবরেজ। ফেরার পথেই পাহাড়ি এলাকা দিয়ে ওড়ার সময় ঘন কুয়াশা ও বৃষ্টির মাঝে নিয়ন্ত্রণ হারান একটি হেলিকপ্টারের চালক। এরপরই সেটি ভেঙে পড়ে।  ঘটনাটি ইরানের রাজধানী তেহরানের উত্তর-পশ্চিমে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে আজারবাইজান দেশের সীমান্তবর্তী শহর জোলফার কাছে ঘটেছে। জানা গিয়েছে, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে যৌথভাবে সীমান্ত এলাকায় একটি বাঁধ উদ্বোধনের পর শহরে ফিরছিলেন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। ফেরার পথেই এই বিপত্তি ঘটে ৷

    আরও পড়ুনঃ“ইমামরা আবেদন করতে পারেন, কার্তিক মহারাজ প্রতিবাদ করলেই অসুবিধা?” মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    উদ্বিগ্ন মোদি

    এই দুর্ঘটনার খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)৷ তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “আজ প্রেসিডেন্ট রাইসির (Ebrahim Raisi) হেলিকপ্টার ফ্লাইট সংক্রান্ত খবরে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন! আমরা এই দুঃসময়ে ইরানি জনগণের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি এবং রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সফরসঙ্গীদের সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।”

    রাইসির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা আলি খোমেইনি দেশবাসীকে আতঙ্কিত না হয়ে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশ চালানোর কাজে কোনও প্রভাব পড়বে না।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পে

  • PM Modi: “মেদিনীপুর আমাদের শুভেন্দু-দিলীপের কর্মভূমি”, খড়্গপুরে বললেন মোদি

    PM Modi: “মেদিনীপুর আমাদের শুভেন্দু-দিলীপের কর্মভূমি”, খড়্গপুরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মেদিনীপুর আমাদের শুভেন্দু অধিকারী ও দিলীপ ঘোষের কর্মভূমি।” রবিবার খড়্গপুরের নির্বাচনী জনসভায় বিজেপির দুই নেতাকে এক পঙতিতে বসিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দিলীপ ঘোষ ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। আর শুভেন্দু এখন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। গেরুয়া শিবিরে যে দুই নেতার গুরুত্বই সমান, কেউ বড় কিংবা কেউ ছোট নয়, এদিনের সভায় প্রধানমন্ত্রী সেই বার্তাই দিলেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    মোদির মুখে দিলীপ স্তুতি (PM Modi)

    মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ দিলীপ। তাঁকে এবার পদ্ম-পার্টি প্রার্থী করেছে বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে। দিলীপকে মেদিনীপুরে প্রার্থী না করায় দলের অন্দরে যদি কোনও অসন্তোষ দানা বেঁধেও থাকে, তার প্রভাব যেন ইভিএমে না পড়ে, সেই বার্তা দিতেই প্রধামমন্ত্রী (PM Modi) দিলীপ ও শুভেন্দুকে বসালেন একাসনে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মেদিনীপুর আমাদের শুভেন্দু অধিকারী ও দিলীপ ঘোষের কর্মভূমি। আমি দিলীপকে রাজনীতির অনেক আগে থেকে চিনি। পরিশ্রম করা তাঁর স্বভাব। উনি শান্তিতে দু’দণ্ড বসতে পারেন না। পার্টির সভাপতি হিসেবে দিনরাত এক করে পরিশ্রম করেছিলেন।” প্রসঙ্গত, দিলীপের কেন্দ্র বর্ধমান-দুর্গাপুরে দিলীপকে ‘বড় নেতা’ বলে উল্লেখ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    শোনা গেল শুভেন্দু প্রশস্তিও

    দিলীপের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর মুখে এদিন শোনা গিয়েছে শুভেন্দু-প্রশস্তিও। তিনি বলেন, “শুভেন্দু তৃণমূলের বিরুদ্ধে লাগাতার লড়াই করে যাচ্ছেন। তাই আমি বলব, মেদিনীপুরে বিজেপির কার্যকর্তাদের বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে। মেদিনীপুর থেকে অগ্নিমিত্রা পাল ও ঘাটালে হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায়কে জেতাতেই হবে।”

    আর পড়ুন: উন্নততর ভারত গড়তে কী করণীয়, ‘ফাঁস’ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    শুভেন্দুর ঢের আগে থেকেই দিলীপকে চেনেন প্রধানমন্ত্রী। রাজনীতিতে আসার আগে দিলীপ ছিলেন আরএসএসের প্রচারক। প্রধানমন্ত্রীও তা-ই ছিলেন। নানা সময় তাঁদের দেখাসাক্ষাৎ হয়েছে। রবিবার খড়্গপুরের জনসভায় সেই প্রসঙ্গই উত্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী। কেবল তা-ই নয়, এদিন সভা শেষে দিলীপের সঙ্গে আলাদা করে কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। দিলীপের কেন্দ্রে যেহেতু ভোটগ্রহণ হয়ে গিয়েছে, তাই তাঁকে আরও বেশি করে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে সময় দিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: উন্নততর ভারত গড়তে কী করণীয়, ‘ফাঁস’ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: উন্নততর ভারত গড়তে কী করণীয়, ‘ফাঁস’ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে উন্নততর করতে কী করণীয়, সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তা ফাঁস করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “আজকাল আমার মন্ত্রিসভায় একটা ট্র্যাডিশন শুরু হয়েছে। যখনই কোনও বিল সংসদে পেশ হয়, তার আগেই সেটি আসে মন্ত্রিসভায়। এর সঙ্গে আসে একটা গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড নোট। এই নোটে উল্লেখ করা থাকে বিলটি যে বিষয়ে, সেই বিশেষ ক্ষেত্রটিতে বিশ্বের কোন দেশ সব চেয়ে ভালো পারফর্ম করছে। সেখানে কী নিয়ম আছে, আমরা কীভাবে সেখানে পৌঁছতে পারি। তাই আমাদের মন্ত্রিসভায় প্রত্যেকবারই গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড ম্যাচ করতে হয়।” 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটা (এই নোট দেওয়া) এখন আমলাতন্ত্রের অভ্যাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। কেবল বললাম, আমাদেরটাই বিশ্বে শ্রেষ্ঠ, এটাই যথেষ্ট নয়। বলতে হবে, বিশ্বের কোন দেশ এই ক্ষেত্রে সর্বোত্তম পারফর্ম করছে, আমাদের অবস্থান ঠিক কোথায়, আমরা কীভাবে সর্বোত্তম স্থানটিতে পৌঁছতে পারি।”

    চার ‘এস’ মন্ত্র

    চলতি লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি যে রেকর্ড গড়তে চলেছে, সে বিষয়েও প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী। সাত দফায় হবে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে চতুর্থ দফার ভোট। এই চার দফায়ও বিজেপি বিপুল সংখ্যক আসনে জিতবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এবাবের নির্বাচনের সুর যে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর পক্ষেই বাঁধা হয়ে গিয়েছে, তা সবাই জানেন।” দেশের উন্নতির জন্য চার ‘এস’ মন্ত্রের উল্লেখও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আর পড়ুন: মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে এবং ভোট পেতেই সাধুদের অপমান করছেন মমতা, তোপ মোদির

    তিনি বলেন, “সুযোগটা খুব বড় হওয়া উচিত। এটা ভেঙে ভেঙে হলে হবে না। দ্বিতীয় মন্ত্রটি হল স্কেল। এটাও বড় হওয়া উচিত। এই দুয়ের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে স্পিড বা গতি। সুতরাং, প্রথম তিনটি মন্ত্র হল স্কোপ, স্কেল এবং স্পিড। এই তিনটির সঙ্গে থাকা উচিত স্কিল বা দক্ষতা। আমরা যদি এই চারটিকে এক সঙ্গে পাই, আমি বিশ্বাস করি আমরা অনেক কিছুই লাভ করতে পারব।” প্রসঙ্গত, এবার বিজেপি একাই ৩৭০টি আসন নিয়ে ফিরতে চাইছে কেন্দ্রে। সব মিলিয়ে এনডিএ পেতে চাইছে ৪০০টি আসন (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share