Tag: PM Modi

PM Modi

  • Amit Shah: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

    Amit Shah: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পঁচাত্তর বছর বয়সের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন নরেন্দ্র মোদি।” শনিবার এক নির্বাচনী জনসভায় এ কথা ঘোষণা করলেন মোদির সেনাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “আমি অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও ইন্ডিয়া ব্লককে বলতে চাই যে, বিজেপির সংবিধানে এই জাতীয় কিছুরই (নির্দিষ্ট বয়সসীমা) উল্লেখ নেই। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদিই মেয়াদ শেষ করবেন। আগামিদিনেও তিনিই দেশকে নেতত্ব দেবেন। বিজেপির মধ্যে এনিয়ে কোনও বিভ্রান্তি নেই।”

    আগামী বছর ৭৫ মোদি (Amit Shah)

    আগামী বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পাঁচাত্তর বছরে পা দেবেন মোদি। তারপর কি তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন? মোদির পরে প্রধানমন্ত্রী হবেন কে? অমিত শাহ? (Amit Shah) শনিবার এমনই একগুচ্ছ প্রশ্ন তুলে কেজরিওয়াল হইচই ফেলে দিয়েছিলেন রাজনৈতিক মহলে। এদিনের জনসভায় কেজরির সেই সব প্রশ্নেরই উত্তর দিলেন শাহ। দিল্লি আবগারি মামলায় ২১ মার্চ গ্রেফতার হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। পঞ্চাশ দিন পর অন্তর্বর্তী জামিনে ছাড়া পেয়েছেন শুক্রবার।

    আরও পড়ুুন: স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষোভের আগুনে উত্তাল পাক অধিকৃত কাশ্মীর, পুলিশের গুলিতে নিহত ২

    কী বললেন কেজরিওয়াল?

    শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে পদ্ম-পার্টিকেই নিশানা করেন কেজরিওয়াল। বলেন, “ওরা (বিজেপি) প্রশ্ন করছে, বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রী মুখ কে? আমি বিজেপিকে জিজ্ঞাসা করতে চাই, তাদের প্রধানমন্ত্রী কে হবেন? আগামী বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পঁচাত্তরে পা দেবেন মোদিজি। ২০১৪ সালে তিনি নিজেই নিয়ম করেছিলেন যে পঁচাত্তর বছর বয়সী ব্যক্তিদের অবসর দেবেন। সেই মতো লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলী মনোহর জোশী, সুমিত্রা মহাজনেরা অবসর নিয়েছিলেন।” আপ সুপ্রিমো আরও বলেন, “তিনি আগামী বছর অবসর নেবেন। তিনি অমিত শাহকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য ভোট চাইছেন। শাহ কি মোদিজির গ্যারান্টি পূরণ করবেন?” দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর এই সব প্রশ্নের জবাবই শাহ দিলেন এদিনের জনসভায়। জানিয়ে দিলেন, প্রধানমন্ত্রী পদে থাকবেন মোদিই। শাহ (Amit Shah) বলেন, “ভবিষ্যতেও দেশকে নেতৃত্ব দেবেন মোদি। এনিয়ে বিজেপির মধ্যে কোনও বিভ্রান্তি নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “পাকিস্তান পরমাণু বোমা বানায় বিক্রির জন্য”, আইয়ারকে মুখের মতো জবাব মোদির

    PM Modi: “পাকিস্তান পরমাণু বোমা বানায় বিক্রির জন্য”, আইয়ারকে মুখের মতো জবাব মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার ওড়িশার কান্ধামালে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কংগ্রেসকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, “পাকিস্তান পরমাণু বোমা তৈরি করে বিক্রির জন্য। কারণ আর্থিক দৈন্য মেটানোই এখন তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ।”

    কী বলেছিলেন আইয়ার? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর এহেন মন্তব্যের একটি প্রেক্ষাপট রয়েছে। সেটি হল, ১৫ এপ্রিল কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ার বলেছিলেন, “পাকিস্তান একটি শ্রদ্ধেয় দেশ। তাদের পরমাণু বোমাও রয়েছে। তাই ভারতের অবশ্যই তাদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করা প্রয়োজন।” আইয়ারের সেই মন্তব্যকেই হাতিয়ার করে কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, “পাকিস্তানের পরমাণু বোমা নিয়ে ভারতবাসীকে ভূতের ভয় দেখাচ্ছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের এই দুর্বল মনোভাবের ফলেই সীমান্ত পেরিয়ে সন্ত্রাসবাদ চালাচ্ছিল পাকিস্তান। কংগ্রেস লাগাতার নিজের দেশের মানুষকেই ভয় দেখানোর চাল চালছে। ওরা বলে চলেছে, পাকিস্তান সম্পর্কে সাবধান। ওদের হাতে পরমাণু বোমা রয়েছে।”

    মোদির জবাব

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই সব দুর্বল মানুষ ভারতের জোশকে খুন করার চেষ্টা করছে। আজ নয়, কংগ্রেস চিরকাল এটাই করে এসেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “পাকিস্তান এখন এমন একটা দেশে পরিণত হয়েছে যে ওদের নিজেদের পরমাণু বোমা মজুত করার ক্ষমতা নেই। ওরা অন্য দেশকে পরমাণু বোমা বিক্রি করতে চাইছে। কিন্তু কেউ কিনছে না। কারণ সেগুলোর মান খুবই খারাপ।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওদের এই ভীরু মনোভাবের কারণেই জম্মু-কাশ্মীরকে জঙ্গিদের উপদ্রব সহ্য করতে হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন, এ দাবি সর্বৈব মিথ্যা”, বললেন মোদি

    লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন আইয়ারের বেফাঁস মন্তব্যে বিপাকে পড়েছে কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই আইয়ারের থেকে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছে সোনিয়া গান্ধীর দল। দলের নেতা পবন খেরা বলেন, “আইয়ারের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে এক মত নয় কংগ্রেস। এটা দলেরও মত নয়। আইয়ার কোনও অধিকারেই দলের তরফে এমন (PM Modi) মন্তব্য করার হকদার নন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    Lok Sabha Election: বাংলায় বিজেপির ক্লিন স্যুইপ, ভোটের ফল নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় বিজেপি ক্লিন স্যুইপ করবে। একই পথে হাঁটবে ওড়িশা-সহ সারা দেশ। শুক্রবার ভুবনেশ্বরে এক সাক্ষাতকারে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) প্রচারে ইতিমধ্যেই বাংলায় বেশ কয়েকবার প্রচারে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। ঝাঁঝালো বক্তৃতায় তিনি তুলোধনা করেছেন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে। একের পর এক দুর্নীতি নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের সমালোচনা করেছেন মোদি। এবার তিনি বাংলায় ভোটের দেওয়াল লিখন স্পষ্ট করলেন।

    তৃণমূলের প্রতি মানুষ বীতশ্রদ্ধ

    সম্প্রতি ওড়িশায় (Odisha) নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তারই ফাঁকে এক সাক্ষাতকারে বাংলার প্রসঙ্গ তুলে একযোগে তিনি আক্রমণ শানিয়েছেন বাম-তৃণমূলকে। প্রধানমন্ত্রীর রোষের হাত থেকে বাদ যায়নি কংগ্রেসও। এবারের নির্বাচনে বাংলায় বিজেপি বিরাট সাফল্য পাবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “বাংলায় বিজেপি ক্লিন স্যুইপ করবে। একই পথে হাঁটবে ওড়িশা-সহ সারা দেশ। বাংলায় যেভাবে দুর্নীতি হয়েছে তাতে তৃণমূলের প্রতি মানুষ বীতশ্রদ্ধ। সকলে শুধু ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। ৪ জুন ফল প্রকাশ হলেই সেটা দেখতে পাবেন।”

    মমতার মধ্যে বদল

    শুক্রবারও রাজ্য সফরে এসে রামপুরহাটের সভা (Lok Sabha Elections 2024) থেকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলা থেকে ৩০টি আসনে বিজেপিকে জেতানোর আহ্বান রেখেছেন। তবে সন্দেশখালি কাণ্ডের পর বারাসতের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দাবি করেছিলেন, “৪২ এ ৪২ চাই।” এবার সংখ্যার উল্লেখ না করলেও মোদির দাবি, “এবারের লোকসভা ভোটে বাংলায় ক্লিন স্যুইপ করবে বিজেপি। তৃণমূলকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে মানুষ মুখিয়ে রয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি হচ্ছে। মমতার মধ্যে বদল এসেছে, এটা বাংলার মানুষ মেনে নিতে পারছেন না।”

    আরও পড়ুন: দেশে নির্বাচন পরিচালনায় পথিকৃৎ সুকুমার সেন, জানেন তাঁর কথা?

    প্রধানমন্ত্রীর কথায়, তিনি বলেন, “কলকাতা আগে দেশের আর্থিক রাজনীতি ছিল। দেশে যত আর্থিক পরিবর্তন এসেছে কয়েক দশক ধরে বাংলা তার নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলার যুবকদের ক্ষমতার ওপর আজও আমার ভরসা আছে। কিন্তু ভুল নেতৃত্বের কারণে বাংলা পিছিয়ে পড়েছে। প্রথমে বামেরা এবং এখন তৃণমূলের আমলে বাংলা ধ্বংস হয়েছে। কংগ্রেসও আছে এর সঙ্গে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Loksabha Election 2024: ফের বঙ্গ সফরে মোদি, রবিবার জমিয়ে দেবেন প্রচার

    Loksabha Election 2024: ফের বঙ্গ সফরে মোদি, রবিবার জমিয়ে দেবেন প্রচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট প্রচারে (Loksabha Election 2024) ফের বঙ্গে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী রবিবার রাজ্যে একই দিনে চারটি সভা করবেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) । একটি সভা উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়, একটি হাওড়ায় ও দুটি সভা হবে হুগলি জেলায়।

    কবে কোথায় সভা মোদির (Loksabha Election 2024)

    বিজেপি সূত্রে খবর হুগলি ও শ্রীরামপুরে বিজেপি (BJP) প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার করবেন প্রধানমন্ত্রী। সভায় উপস্থিত থাকবেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chattopadhyay) ও শ্রীরামপুরের প্রার্থী কবীর শংকর বসু। হুগলি জেলার আরেকটি কেন্দ্র আরামবাগের বিজেপি প্রার্থী অরূপ কান্তি দিগরের সমর্থনে পুড়শুড়ায় সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির। আরও জানা গেছে রবিবার মোদির সভা করার কথা রয়েছে সাঁকরাইলে। হাওড়া কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এবং উলুবেড়িয়া কেন্দ্রের পদ্মপ্রার্থী অরুণ উদয় পালচৌধুরীর সমর্থনে প্রচার করবেন প্রধানমন্ত্রী। যে পাঁচ কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর জন্য গলা ফাটাবেন প্রধানমন্ত্রী সেই পাঁচ কেন্দ্রে ২০ মে পঞ্চম দফায় (Loksabha Election 2024) নির্বাচন রয়েছে।

    বিজেপির টার্গেট আরামবাগ

    লোকসভা (Loksabha Election 2024) ভোটের আগে ১ মার্চ আরামবাগে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাংলায় সন্দেশখালি সহ বিভিন্ন জায়গায় মহিলাদের সম্মানহানির কথা তুলে ধরেছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন সভায় উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। লোকসভা নির্বাচনের আগে খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে তৃণমূলের কাছে আরামবাগে হেরেছিল বিজেপি। এবার তৃণমূল শিবির আরামবাগে যথেষ্ট চাপে রয়েছে। বিদায়ী সাংসদ অপরুপা পোদ্দারকে টিকিট দেওয়ার সাহস দেখাতে পারেনি তৃণমূল কংগ্রেস। অপরুপা পোদ্দার অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি সহ নানান অভিযোগে অভিযুক্ত। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভামঞ্চে উঠতে পারেননি অপরূপা। এখানে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব রয়েছে বিজেপির অন্দরে। এই আসন ঘাসফুলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে পদ্ম শিবিরের কাছে। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আরামবাগ মহকুমার ৪ কেন্দ্রে জোড়া ফুলকে সরিয়ে ফুটেছিল পদ্মফুল। বদলে যাওয়া রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিজেপির আশা আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে প্রথমবার জয়ী হওয়ার সুযোগ রয়েছে তাঁদের কাছে। তাই প্রচারে ত্রুটি রাখতে চায় না তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন, এ দাবি সর্বৈব মিথ্যা”, বললেন মোদি

    বিজেপির রাজ্যে তারকা প্রচারকের তালিকায় বঙ্গ সফর  

    বিজেপির এক শীর্ষ রাজ্য নেতৃত্বের কথায়, তৃতীয় দফার (Loksabha Election 2024) নির্বাচন শেষ হলেই দেশের একটা বড় অংশে ভোট পর্ব শেষ হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাংলার দিকে অতিরিক্ত নজর দেওয়ার সুযোগ থাকছে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে। সোমবার দেশে চতুর্থ দফার নির্বাচন হবে। তার আগে রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এখন পর্যন্ত যা ঠিক হয়েছে তাতে মাজদিয়া, রামপুরহাট ও ঘাটালের আনন্দপুরে সভা করবেন অমিত শাহ। ধীরে ধীরে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং পদ্ম শিবিরের শীর্ষ নেতারাও প্রচারে আসতে শুরু করেছেন। বিজেপির তরফ থেকে এটি রাজনৈতিক কৌশলের অঙ্গ। প্রথম থেকেই এক ঝাঁক নেতা এনে বঙ্গে একুশের নির্বাচনের সুফল তুলতে পারেনি তাঁরা। এর জন্যই সুকৌশলে প্রথমে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে সভা তৈরি করে রাজ্যে একটা হাওয়া তোলা হয়েছে। এরপর চতুর্থ পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফায় তারকা প্রচারকদের সংখ্যা বাড়াতে চলেছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যেই রাজ্যে ঘুরে গিয়েছেন হেমন্ত বিশ্বশর্মা ও যোগী আদিত্যনাথ। এরপর শিবরাজ সিং চৌহানকেও ময়দানে নামাতে চলেছে পদ্ম শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন, এ দাবি সর্বৈব মিথ্যা”, বললেন মোদি

    PM Modi: “সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন, এ দাবি সর্বৈব মিথ্যা”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন বলে যা বলা হচ্ছে, তা সর্বৈব মিথ্যা।” সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘুদের নিয়ে যা বলা হচ্ছে, তা ভুল প্রমাণিত হচ্ছে। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ভারতের হিন্দুর সংখ্যা কমেছে ৮ শতাংশ। আর সংখ্যালঘুরা বেড়েছেন ৪৩ শতাংশ। এই যে তথ্য দেওয়া হয়েছে, সেখানে কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। যে যেভাবে পারছে, অর্থ করছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    তিনি (PM Modi) বলেন, “এটা যদি তথ্যই হয়, তাহলে মনে হবে ভারতে সংখ্যালঘুরা দমিত হয়ে রয়েছেন। এ দেশে তাঁদের স্বর পাত্তা পায় না। আসলে তো তা নয়। এই সমস্ত ব্যাখ্যা তৈরি করা হচ্ছে। ভারতের বিরুদ্ধে এভাবে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে। দয়া করে সত্যটা জানুন, এবং ঠিকঠাক ব্যাখ্যা দিন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত সামনের দিকে এগোচ্ছে। এজন্য প্রত্যেকের সাহায্য প্রয়োজন। প্রত্যেকের কল্যাণের প্রয়োজন। প্রত্যেককেই মনে রাখতে হবে ‘বসুধৈব কুটুম্বকমে’র সেই চিরন্তনী আপ্তবাক্য।” প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ইএসি-পিএম একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। তাতে দাবি করা হয়েছে, ১৯৫০ থেকে ২০১৫ সাল এই পর্বে ভারতে সংখ্যাগুরু হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে ৭.৮২ শতাংশ। এই সময়সীমায় মুসলমানের হার ৯.৮৪ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪.৯ শতাংশ। 

    আরও পড়ুুন: “নয়া সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে রুপির বাণিজ্য চুক্তি”, বললেন শাহ

    ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে আমাদের। এবং এজন্য যে মন্ত্র আমি অনুধ্যান করি তা হল, ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’। ২০১৪ সালে আমি যখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ শুরু করি, আমি এর সঙ্গে জুড়ে দিয়েছিলাম আরও দু’টি শব্দবন্ধ। সেগুলি হল, ‘সবকা বিশ্বাস এবং সবকা প্রয়াস’। সরকার যে কাজ করবে, সেখানে কোনও বৈষম্য থাকা উচিত নয়। সেটা ধর্ম হোক কিংবা বর্ণ অথবা লিঙ্গ – কোনও দিক থেকেই কোনও বৈষম্য কাম্য নয়।” তিনি (PM Modi) বলেন, “ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ ভয়ঙ্কর জিনিস। কোনও দেশ এভাবে এগোতে পারে না। মোদি কখনও হিন্দু-মুসলমান দুই দুই করেনি। দেশের কাছে অগ্রাধিকার আপনার কাজ। আর দেশকে শিক্ষিত করা আমার কাজ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nirmala Sitharaman: “আগামী বছরেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত” দাবি অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: “আগামী বছরেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত” দাবি অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:আর মাত্র এক বছরের অপেক্ষা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করার পরই ভারত আগামী বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। ঝাড়খণ্ডে বৃহস্পতিবার নির্বাচনী জনসভায় এমনই দাবি করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তাঁর কথায়, অদূর ভবিষ্যতে ৫ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত। চিন, জার্মানি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বড় দেশগুলি বর্তমানে আর্থিক সংকটে রয়েছে। কিন্তু তারই মধ্যে এগিয়ে চলেছে ভারতের অর্থনীতি।

    কী বললেন নির্মলা

    বৃহস্পতিবার ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্যের সময় নির্মলা (Nirmala Sitharaman) জানান, ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করার কথা আগেও বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর কথামতোই এগিয়ে চলেছে দেশ। মোদি সরকার তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এলেই সামনের বছরই অর্থনীতিতে কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে দেশ। নির্মলা বলেন, ” প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ভারতের অর্থনীতি আগামী বছর পঞ্চম স্থান থেকে তৃতীয় স্থানে পৌঁছে যাবে। ভারতের জিডিপি ক্রমশ বাড়ছে। ভারত বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম উজ্জলতম স্থান। সম্প্রতি ব্রিটিশ যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয় ভারত।  ভারত এখন শুধুমাত্র আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জাপান ও জার্মানির পেছনে রয়েছে।”  দেশের মঙ্গল এবং দুর্নীতিমুক্ত শাসনের জন্য ঝাড়খণ্ডবাসীকে ভোট দিতে আহ্বান জানান নির্মলা। 

    আরও পড়ুন: ‘ছাপ্পা কমতেই বাংলায় কমেছে ভোটের হার’ দাবি নির্বাচন কমিশনের

    রেটিং এজেন্সিদের মতে

    বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধমান অর্থনীতি হিসাবে ভারতের কথা উল্লেখ করছেন বিশেষজ্ঞরা। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে, ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। শুধু তাই নয়, দেশের বিভিন্ন রাজ্য একাই ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। যা খুবই স্বাস্থ্যকর একটি পরিবেশ। 8 মে, প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরন বলেছিলেন যে ২০২৪ অর্থনৈতিক বর্ষে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ স্পর্শ করার উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে। সাম্প্রতিক সমীক্ষায় কেন্দ্রের পূর্বাভাস, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ভারতের অর্থনীতি ৭ শতাংশ হারে বাড়বে। চলতি অর্থবছরে অর্থনীতি ৭.৩% হারে বাড়বে বলে সরকারের অনুমান। বিশেষজ্ঞমহলের মতে, এই আর্থিক বৃদ্ধির পূর্বাভাসকে মাথায় রেখেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) এই দাবি করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: “ভোট শুরু হতেই আম্বানি-আদানি নিয়ে চুপ কেন?” রাহুলকে প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    Lok Sabha Election 2024: “ভোট শুরু হতেই আম্বানি-আদানি নিয়ে চুপ কেন?” রাহুলকে প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের দুই প্রধান শিল্পপতি আম্বানি-আদানিকে নিয়ে লাগাতার বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করেছে কংগ্রেস (Congress)। তেলঙ্গানায় নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) প্রচারে গিয়ে এবার সেই আম্বানি-আদানিকে নিয়েই কংগ্রেসকে পাল্টা আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যে অস্ত্রে এত দিন রাহুল গান্ধীরা তাঁকে আক্রমণ করেছেন এ বার সেই অস্ত্রের অভিমুখ সুকৌশলে ঘুরিয়ে দিলেন মোদি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বুধবার তেলঙ্গানার একটি জনসভায় (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘পাঁচ বছর ধরে কংগ্রেসের শাহজাদা একটাই কথা বলেন। রাফায়েল নিয়ে যখন কিছু হয়নি, তখন নতুন মন্ত্র পড়তে শুরু করেন তিনি। ব্যবসায়ীদের নাম নিয়ে আক্রমণ করতেন। ধীরে ধীরে তিনি এখন আর আম্বানি-আদানিদের নাম নেন না। নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকেই রাহুল তাঁদের নিয়ে আর কোনও কথা বলছেন না। আম্বানি এবং আদানিকে নিয়ে বাজে কথা বলাও বন্ধ করেছেন। আমি তেলঙ্গানার মাটি থেকে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করছি, শাহজাদা বলুক এই নির্বাচনে আম্বানি-আদানির কাছ থেকে কত টাকা পেয়েছেন? কত বস্তা কালো টাকা পৌঁছেছে? টেম্পো ভর্তি টাকা এসেছে? কী চুক্তি হয়েছে যে রাতারাতি অম্বানী-আদানিকে গালি দেওয়া বন্ধ করে দিলেন। নিশ্চয় ডাল মে কুছ কালা হ্যায়। ৫ বছর ধরে গালাগালি দিয়ে হঠাৎ রাতারাতি গালি দেওয়া বন্ধ করে দিলেন,  এর অর্থ চুরির টাকা টেম্পো ভর্তি করে আপনাদের কাছে এসেছে। এর জবাব দিতেই হবে।”

    রাহুলকে নিশানা

    উল্লেখ্য, বার বার মোদি (PM Modi) সরকারের বিরুদ্ধে দেশের শীর্ষ স্থানীয় শিল্পপতিদের পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন রাহুল। সেই প্রসঙ্গ উঠে এসেছে সংসদেও। তা নিয়েই এবার কংগ্রেস নেতার দিকে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়লেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির আক্রমণকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন দেশের রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাঁদের যুক্তি, কংগ্রেস শাসিত তেলঙ্গানা সরকার সম্প্রতি আদানি গোষ্ঠীর সঙ্গে ১২,৪০০ কোটির বিনিয়োগ নিয়ে মউ স্বাক্ষর করেছে। এর ফলেই কি চুপ করে গিয়েছেন রাহুল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করব না”, পিত্রোদার মন্তব্যকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করব না”, পিত্রোদার মন্তব্যকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করবে না ভারত।” বুধবার কংগ্রেসের ওভারসিজ নেতা শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যের জবাব এই ভাষায়ই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও আক্রমণ শানান তিনি। বলেন, “আমি এখন বুঝতে পেরেছি কী কারণে জাতীয় পার্টি (কংগ্রেস) প্রেসিডেন্ট পদে দ্রৌপদী মুর্মুকে রুখতে চেয়েছিল। কারণ তাঁর গায়ের রং কালো।”

    মোদির নিশানায় পিত্রোদা (Sam Pitroda)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের দেশের লোকজন কী মানুষের ক্ষমতা কিংবা প্রতিভা যাচাই করবেন গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে? গায়ের রং নিয়ে খেলার অধিকার শাহজাদাকে (রাহুল) কে দিল?” প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পিত্রোদা বলেছিলেন, “পূর্ব ভারতের মানুষের সঙ্গে চিনাদের সাদৃশ্য রয়েছে, আর দক্ষিণ ভারতের লোকজন আফ্রিকানদের মতো দেখতে।” কংগ্রেস নেতার এই মন্তব্যেই এদিন কার্যত জ্বলে ওঠেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আজ আমি ভীষণ রেগে রয়েছি। আমায় যদি কেউ গালি দেয়, আমি রাগ করি না। সেটা আমি সহ্য করে নিই। কিন্তু শাহজাদার দর্শন আমায় এমন আঘাত করেছে যে, আমি এখন ভীষণ রেগে রয়েছি।”

    কী বললেন মোদি?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি জেনেছি, শাহজাদার ফিলোজফার এবং গাইড কাকু (পিত্রোদা) থাকেন আমেরিকায়। তিনি একটি বড় রহস্য ফাঁস করেছেন। যাঁদের গায়ের রং কালো, তাঁরা আফ্রিকা থেকে এসেছেন।” এই প্রথম নয়, এর আগেও বিতর্কিত মন্তব্য করে দলকে বিপাকে ফেলেছেন পিত্রোদা। কখনও উত্তরাধিকার ট্যাক্স, কখনও আবার রাম মন্দির এবং রাম জন্মভূমি নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছেন। নির্বাচনের মুখে এবং ভোট চলাকালীন একের পর এক ‘বালখিল্য’ মন্তব্য করায় পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে দূরত্ব রচনা করেছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুুন: “সুপ্রিম কোর্টে আমার নাম নিয়ে দুই গালে চড় খেয়ে এসেছে”, তোপ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    এদিকে, পিত্রোদার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা, তা বিবেচনা করছেন বলে জানিয়েছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। তাঁর মতে, পিত্রোদার এহেন মন্তব্য বর্ণবাদী এবং দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচায়ক। তিনি বলেন, “উত্তর-পূর্ব ভারতের মানুষের মধ্যে (PM Modi) ঐক্য রয়েছে। তাঁরা ভারতীয়, ভারতীয়দের সঙ্গেই একাত্মতা বোধ করেন।” কংগ্রেসের ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল পলিশি’রও এদিন কড়া সমালোচনা করেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর লোকসভায় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১২ ই মে বারাকপুর লোকসভায় বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে ভাটপাড়া পুরসভার জিলিপি মাঠে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসার প্রস্তাবিত সেই মাঠ খুঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই অর্জুন সিং বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী সভা করার প্রস্তাবিত মাঠ পরিদর্শন করতে যান। তিনি বলেন, পুরসভার পক্ষ থেকে সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আপাতত তাদের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ভাটপাড়ার মাঠ খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে (Narendra Modi)

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে ভাটপাড়া জিলিপি মাঠে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এবারও সেই মাঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির পক্ষ থেকে বাছাই করা হয়েছে। নিয়ম মেনে দলের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু, আচমকাই তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে গোটা মাঠটি খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার অর্জুন সিং দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে জিলিপি মাঠ পরিদর্শনে যান। বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী আসবেন সেটা জেনেই পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল এই কাজ করেছে। আসলে বিজেপির প্রতি মানুষেরই আস্থা দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। কারণ, প্রতিদিনই তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করছে। আর সেই আতঙ্ক থেকেই ওরা এসব করছে। বিনয় মণ্ডল নামে দলীয় কর্মীকে তৃণমূলের লোকজন বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা থানায় অভিযোগে জানিয়েছি। তৃণমূলের এই ধরনের নোংরামীকে সমর্থন করা যায় না।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জগদ্দল বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ভাটপাড়া জগদ্দল এলাকার হাজার হাজার ছেলেমেয়ে ওই মাঠে খেলা করে। মাঠের সংস্কার করার খুবই প্রয়োজন ছিল। তাই পুরসভার পক্ষ থেকে আমরা মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন শুনছি ওই মাঠে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসছেন। আমরা আপাতত কাজ বন্ধ রেখেছি। প্রধানমন্ত্রী আসার আগে পর্যন্ত মাঠ আমরা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সমস্ত রকম চেষ্টা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram mandir Ayodhya) রায় বদলে ফেলতে চান রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi), বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। আচার্য প্রমোদ (Acharya Pramod Krishnam) আগে কংগ্রেসে ছিলেন। তাঁর দাবি তাঁর কাছে রাহুলের হাড়ির খবর আছে। বহিষ্কৃত এই কংগ্রেস (Congress) নেতার দাবি, “রাহুল গান্ধী সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায় বাতিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তিনি একটি সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে রাম মন্দিরের রায় বদলে ফেলতে চান। ঠিক যেমন তাঁর পিতা শাহ বানো মামলার রায় বদলে দিয়েছিলেন।”

     রাম মন্দিরের রায়কে উল্টে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা

    সংবাদ সংস্থা এনআইয়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ বলেন, “কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় এলে সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায়কে বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।” আচার্যের দাবি, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এবং তাঁর আমেরিকায় বসবাসরত ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা একটি বৈঠক করেছেন। সেখানে তারা সুপার পাওয়ার কমিশন গঠন করে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণের রায়কে উল্টে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।  ঠিক যেভাবে তার পিতা প্রয়াত রাজীব গান্ধি শাহবানো মামলার শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে উল্টে দিয়েছিলেন, ঠিক তেমনই পরিকল্পনা করেছেন রাহুল। কংগ্রেস যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে রাম মন্দিরকে সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে প্রথমে অবৈধ ঘোষণা ও পরে ধ্বংস করার চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে।”

    “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    শাহ বানো মামলার প্রসঙ্গ 

    প্রসঙ্গত ১৯৮৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট ইন্দোরের একজন মুসলিম মহিলা শাহবানোর পক্ষে রায় দিয়েছিল, যিনি বিবাহ বিচ্ছেদের পর তাঁর স্বামীর কাছ থেকে ভরণ-পোষণ চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজীব গান্ধীর (Rajiv Gandhi) নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকার মুসলিম ভোট ব্যাংকের কথা মাথায় রেখে একটি আইনের মাধ্যমে সেই রায়কে বাতিল করে দেন। বিজেপি বরাবর কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম তোষণের অভিযোগ এনেছে। এদিন সাক্ষাৎকার পর্বে চলাকালীন রাধিকা খেড়ার কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ দাবি করেন, “৪ জুনের মধ্যে অনেক রাম ভক্ত, সনাতনী এবং দেশপ্রেমিক মানুষ কংগ্রেস ত্যাগ করবেন। কারণ তাঁরা ওই দলে থাকতে পারবেন না। এই মুহূর্তে একটি দীর্ঘতালিকা রয়েছে, যারা ৪ জুনের মধ্যে দল ছাড়তে প্রস্তুত। কারণ যারা দেশের কথা বলে তাঁরা কংগ্রেসে থাকতে পারবে না। যারা পাকিস্তানের গান গায়, তাঁরাই কংগ্রেসে থাকবে, এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)  প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন ইমরান খানের সরকারের ক্যাবিনেটে থাকা পাকিস্তানি মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share