Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: “পাকিস্তান চায় রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোন”, তোপ মোদির

    PM Modi: “পাকিস্তান চায় রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোন”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শান্তির আশায় পাকিস্তানকে প্রেমপত্র পাঠাত কংগ্রেস। কিন্তু সেই সব চিঠির প্রেক্ষিতে আরও বেশি করে জঙ্গি পাঠাত ভারতের প্রতিবেশী দেশটি।” শনিবার ঝাড়খণ্ডের পালামৌয়ের নির্বাচনী জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে বিজেপি সরকার গঠিত হওয়ার পর সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে পাকিস্তানের প্রতি যে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গী বদলেছে, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর মোক্ষম বাণ (PM Modi)

    এর পরেই মোক্ষম বাণটি নিক্ষেপ করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “এই লোকসভা নির্বাচনে জিতে রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে আশা করছেন পাকিস্তানি নেতারা। এক সময় নিরীহ পর্যটককে খুন করত সন্ত্রাসবাদীরা। তার পরেও সরকার পাকিস্তানকে প্রায়ই প্রেমপত্র পাঠাত। তার প্রেক্ষিতে পাকিস্তান আরও বেশি করে জঙ্গি পাঠাত। কিন্তু আপনাদের মূল্যবান একটি ভোটের শক্তিতে আমি বললাম, ঢের হয়েছে। আজকের নয়া ভারত আর কোনও দলিল পাঠাবে না পাকিস্তানকে। এই হল নয়া ভারত – ‘ঘর মে ঘুষ কে মারতা হ্যায়’ (ঘরে ঢুকে গিয়ে মারছে)।” তিনি (PM Modi) বলেন, “একটা সময় ছিল যখন বিহার ও ঝাড়খণ্ডের লোকজন আমাদের দেশকে রক্ষা করতে যেতেন। সীমান্তে তাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিতেন। এ ছবি প্রায় প্রতি মাসেরই ছিল। কংগ্রেসের ভীরু সরকার গোটা বিশ্বে এনিয়ে কান্নাকাটি করত।”

    আরও পড়ুুন: নিজ্জর খুনে কানাডায় ধৃত ৩ শিখ, নেপথ্যে বিষ্ণোই গ্যাং?

    দুই স্ট্রাইকের ‘গল্প’

    প্রধানমন্ত্রীর এদিনের বক্তৃতায় অনিবার্যভাবে উঠে আসে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও বালাকোট স্ট্রাইকের প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও বালাকোট স্ট্রাইক পাকিস্তানকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। এখন পাকিস্তান বিশ্বের দরবারে গিয়ে কাঁদছে আর বলছে, বাঁচাও, বাঁচাও। তাই পাকিস্তানের নেতারা প্রার্থনা করছেন যাতে কংগ্রেসের শাহাজাদা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। কিন্তু শক্তিশালী ভারত এখন একটা শক্তিশালী সরকার চায়।” তিনি বলেন, “পাকিস্তানের মন্ত্রী ফুয়াদ চৌধুরী রাহুল গান্ধীর প্রশংসা করছেন এই বলে যে তাঁর মধ্যে সোশ্যালিস্টিক ইডিওলজি রয়েছে।” এদিনের জনসভায় ফুয়াদের এই মন্তব্যকেই হাতিয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে যে নকশালবাদ, সন্ত্রাসবাদের অবসান হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: সৎ চাকরিহারাদের জন্য সুকান্তকে লিগ্যাল ও সোশ্যাল মিডিয়া সেল খোলার নির্দেশ দিলেন মোদি

    Narendra Modi: সৎ চাকরিহারাদের জন্য সুকান্তকে লিগ্যাল ও সোশ্যাল মিডিয়া সেল খোলার নির্দেশ দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সরকারকে নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যু নিয়ে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুক্রবার জনসভা থেকে দুর্নীতি ইস্যু প্রসঙ্গে মোদি বলেন, “নিয়োগ দুর্নীতিতে এত টাকা মিলেছে, মেশিনও গুনতে গুনতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছে। সৎ চাকরিহারাদের পাশে বিজেপি রয়েছে। এটা মোদির গ্যারান্টি।”

    লিগ্যাল সেল ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম খোলার নির্দেশ মোদির (Narendra Modi)

    সম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশে ২০১৬ সালের গোটা প্যানেলই বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি চলে গিয়েছে। এবার চাকরি হারানো যে শিক্ষকদের নথি ঠিক আছে, তাদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, ‘আমরা জানি শিক্ষক নিয়োগে যে দুর্নীতি হয়েছে, তাতে পীড়িতদের জীবন কতটা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। আমাদের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এখানে রয়েছেন, তাঁকে আমার পরামর্শ, এই শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অনেক নির্দোষ মানুষও রয়েছেন। যাঁরা সত্যিই শিক্ষকের চাকরির দাবিদার, তাঁরা বাকিদের পাপের কারণে, সমস্যায় পড়েছেন। আমি রাজ্য সভাপতিকে বলেছি, যাঁরা সৎ তাঁদের কী ভাবে আমরা দলের পক্ষ থেকে সাহায্য করতে পারি! আমি বলেছি, প্রদেশ স্তরে একটি লিগ্যাল সেল ও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম খোলা হোক। এতে যাঁরা সঠিক নথিপত্র থাকার পরেও সমস্যায় পড়েছেন, তাঁদের সুবিধা হবে এবং তাঁদের ন্যায় দিতে সম্পূর্ণ ক্ষমতা নিয়ে কাজ করবে।’

    আরও পড়ুন: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    সৎ চাকরিহারাদের ন্যায় দিতে কাজ করবে রাজ্য ইউনিট, মোদির গ্যারান্টি

    এই প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) আরও বলেন, ‘আমরা সৎ-দের পাশে থাকব। নির্বাচন চলতে থাকুক, কিন্তু বাংলার ইউনিট এই কাজ করবে। যাঁরা দোষ করেছেন তাঁরা সাজা পাবেন। কিন্তু, অনেক সৎ মানুষ রয়েছেন, যাঁদের কাছে আসল উপযুক্ত ডিগ্রি রয়েছে, তাঁরাও ফেঁসে গিয়েছেন। যাঁরা সৎ, তাঁদের ন্যায় দিতে রাজ্য ইউনিট কাজ করবে, এটা মোদির গ্যারান্টি।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    Narendra Modi: “নামটা শাহজাহান বলেই কি বাঁচানোর চেষ্টা!,” সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে মুসলিম ভোট ব্যাঙ্ক তৃণমূলের বড় ভরসা। তাই, রাম নবমীতে হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখায় না। এমনই বক্তব্য বিরোধীদের। এবার তৃতীয় দফার ভোটের আগে রাজ্যে এসে সেই সংখ্যালঘু ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুক্রবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের দক্ষিণ বর্ধমান সাই কমপ্লেক্স মাঠে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। বর্ধমান-দুর্গাপুরে এবারের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের সমর্থনে সভা করার পাশাপাশি অসীম সরকারের হয়েও প্রচার করেছেন তিনি।

    ‘নামটা শাহজাহান বলেই কী বাঁচানোর চেষ্টা?'(Narendra Modi)

    এদিন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্দেশখালিতে আমাদের দলিত বোনেদের সঙ্গে কত বড় অপরাধ হয়েছে। গোটা দেশ তদন্ত চাইছে। তৃণমূল অপরাধীদের বাঁচাতে চাইছে। আমি তৃণমূলকে প্রশ্ন করতে চাই অপরাধীর নাম শাহজাহান শেখ বলেই কী বাঁচানোর চেষ্টা হচ্ছে?” পাশাপাশি তিনি বলেন,”জয় শ্রী রাম বললে ওদের আপত্তি আছে। জয় শ্রী রাম বললে ওদের জ্বর এসে যায়। ওদের রাম মন্দিরের নির্মাণে আপত্তি আছে। রাম নবমীর শোভাযাত্রায় আপত্তি আছে।’ওরা শুধু ভোটের জন্য দেশভাগ করতে চায় ‘তৃণমূল-বাম-কংগ্রেস কোনও রাজ্যের কী অবস্থা করতে পারে তা আপনারা ভাল করে জানেন। পাশেই ত্রিপুরাকে ধ্বংস করে রেখে দিয়েছে বামেরা। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরার জীবন বদলে দিয়েছে বিজেপি। ওরা শুধু ভোটের জন্য সমাজকে ভাগ করতে চায়। দেশকে ভাগ করতে চায়।”

    আরও পড়ুন: পুলিশের সামনেই বিজেপি প্রার্থী সুভাষের র‍্যালির ওপর হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মোদিকে লাঠি মারা, গুলি করার কথা বলছে  

    বর্ধমানের মানুষকে মোদির (Narendra Modi) বার্তা, “ধান উৎপাদনে বর্ধমানের রমরমা চাই। শিল্প নগরী হিসেবে গোটা বিশ্বে নাম ছড়াক দুর্গাপুর। মহিলাদের রোজগার বাড়াতে চাই।” তিনি বিরোধীদের উদ্দেশে বলেন, “আমি মজা করার জন্য জন্মাইনি। আমি নিজের জন্য বাঁচতে চাই না। আমি আপনাদের সকলের পায়ের ধূলো মাথায় নিয়ে আপনাদের সেবার সংকল্প নিয়েছি। এই মহান ভারত মাতার ১৪০ কোটি দেশবাসীর সেবার জন্য ব্রতী হয়েছি। মোদির একটাই স্বপ্ন, “আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করা। আমার জন্য আপনারাই আমার পরিবার। আমার ভারত, আমার পরিবার। আর তৃণমূল, কংগ্রেস, বাম কী করছে? আমাকে ঘৃণা করছে। ওরা বলছে মোদিকে লাঠি মারো, গুলি করো, তাতে আমি ভয় পাই না! যাঁরা ভয় পায় তাঁদের দলে থাকি না।”

    ১০ বছরে ২৫ কোটি লোক দারিদ্রসীমার ওপরে

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দাবি, ‘গত ১০ বছরে ২৫ কোটি লোক দারিদ্রসীমার ওপরে গিয়েছেন, এটা আনন্দের। পরের ৫ বছরে সবাইকে দারিদ্রসীমার উপরে তুলতে চাই’। রাজ্যের সরকার যেখানে বারবার কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে আসছে, সেখানে বাংলার মানুষকে মোদির ‘গ্যারান্টি’, ‘উন্নত ভারত হলে বাংলাও তার থেকে বাইরে থাকবে না’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস শেষ হচ্ছে আর পাকিস্তান কাঁদছে”, কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস শেষ হচ্ছে আর পাকিস্তান কাঁদছে”, কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের প্রাক্তন মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী (Fawad Chowdhury) রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) প্রশংসা ও তাঁকে সমর্থন করেন। গুজরাটের আনন্দের জনসভা থেকে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বললেন, “কংগ্রেস ও পাকিস্তানের মধ্যে যে “গলায় গলায় ভাব” তা জনসমক্ষে চলে এসেছে। জনসভাকে সম্বোধন করার সময় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)  বলেন, “পাকিস্তানি নেতৃত্ব চাইছে কংগ্রেস ক্ষমতায় আসুক। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে কংগ্রেস ভারতে কমজোর হচ্ছে। পাকিস্তান (Pakistan) চাইছে রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হোক।”

    গুজরাটের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী 

    এদের কংগ্রেসকে (INC) তুলধোনা করার সময় প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে ছিল হাসি। তিনি বলেন, “কাকতালীয় ব্যাপার কংগ্রেস (Congress) শেষ হচ্ছে আর পাকিস্তান কাঁদছে। পাকিস্তানের মন্ত্রীরা কংগ্রেসের জন্য প্রার্থনা করছেন। তাঁরা ভাবছে যুবরাজ কবে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবে। আমরা সকলেই জানি কংগ্রেস কতটা পাকিস্তানপ্রেমী।”কংগ্রেসকে তুলোধোনা করার পাশাপাশি নিজের (PM Modi সরকারের) কৃতিত্ব জনসমক্ষে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, আগে যখন কংগ্রেসের সরকার ছিল তখন জঙ্গি হামলা হলে পাকিস্তানকে শুধু ডোজিয়ার দেওয়া হত। আর ভাষণ দেওয়ার সময় বলা হত কড়া নিন্দা করছি। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হত না। এখন শুধু নিন্দা হয় না। আমাদের সময়ে আমরা সন্ত্রাসবাদীদের ঘরে ঢুকে তাদের নিকেশ করি।”

    আরও পড়ুন: ভোটবঙ্গে ফের শহরে প্রধান নরেন্দ্র মোদি! রাত্রিবাস রাজভবনে

    ইমরান ক্যাবিনেটের মন্ত্রী ছিলেন ফাওয়াদ 

    প্রসঙ্গত একটি সর্বভারতীয় বৈদ্যুতিন মাধ্যমে যে খবর সম্প্রচারিত হয় তাতে দেখা যায় পাকিস্তানের মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী ভারতের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কথা বলতে গিয়ে ভারতের বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর ভূয়সী প্রশংসা করেন। রাহুল গান্ধী সম্পর্কে তার মতামত জানতে চাওয়া হলে পাকিস্তানের মন্ত্রী বলেন, “তিনি রাহুল গান্ধী কেন, যে কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি সঠিক ইস্যুতে কথা বলেন তাঁকে সমর্থন করবেন।” পাকিস্তানি মন্ত্রীর বক্তব্য ইতিমধ্যেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান, “অমিত মালব্যর নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন চৌধুরী ফাওয়াদ হোসেন যিনি ইমরান খানের(Imran Khan) ক্যাবিনেটে তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন তিনি রাহুল গান্ধীকে প্রোমোট করছেন। তাহলে কী কংগ্রেস এবার পাকিস্তানে নির্বাচনের লড়ার চিন্তা ভাবনা করছে। কংগ্রেসের এবারের মেনিফেস্টোতে মুসলিম লিগের ছোঁয়া রয়েছে। কংগ্রেসের সঙ্গে পাকিস্তানের বোঝাপড়া প্রকাশ্যে চলে এসছে।”

    কংগ্রেসের বিড়ম্বনা বাড়ল 

    প্রসঙ্গত স্বাধীনতার সময় থেকেই পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের (India vs Pakistan) যে শত্রুতা তৈরি হয়েছে তা আজও অব্যাহত। চারটি লড়াইয়ে পাকিস্তান হারার পরেও ভারত যতই উদার হওয়ার চেষ্টা করুক না কেন পাকিস্তানের তরফ থেকে অশান্তি বন্ধ করার কোন ইঙ্গিত নেই। এমতাবস্থায় কংগ্রেস নেতাকে পাকিস্তানের নেতারা সমর্থন করলে জনসমক্ষে কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর ছবি আরও খারাপ হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) এবং বিজেপিকে কোনঠাসা করতে গিয়ে পাকিস্তানি নেতারা কংগ্রেসকে সমর্থন করে উল্টে কংগ্রেসের বিড়ম্বনা বাড়াচ্ছেন এমনটাই মনে করছে দেশের একটা বড় অংশের মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “মোদি সরকারের আমলে আকাশ ছুঁয়েছে শেয়ার মার্কেট”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের অর্থনীতিতে এক আমুল পরিবর্তণ এসেছে। শেয়ার বাজার আকাশ ছুঁয়েছে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনি জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য (Amit Shah)

    এদিন অমিত শাহ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখন ভারতের অর্থনীতি প্রায় ভেঙ্গে পড়েছিল। কর্মক্ষেত্রে উৎপাদন কমে গেছিল, ফলে রপ্তানীর পরিমাণও কমে গেছিল। সে সময় মুদ্রাস্ফীতি ছিল আকাশ ছোঁয়া। তবে প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসার পর থেকে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়েছে ভারতের অর্থনীতি। 

    আরও পড়ুন: চিনের তৈরি হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের রাশ ভারত-রুশ সংস্থার হাতে, বোধোদয় শ্রীলঙ্কার!

    মোদিজির আমলের দশ বছর স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে

    এদিন সাক্ষাৎকারে তিনি  আরও বলেন, ১৩০ কোটির দেশ ভারতবর্ষ (India) বর্তমানে ধীরে ধীরে উন্নতির পথে এগিয়ে চলেছে। উচ্চশিক্ষা হোক কিংবা অর্থনৈতিক দিক। ৩৭০ ধারার অবসান হোক কিংবা তিন তালাক। রামের জন্মভূমি থেকে দেশের ফৌজদারি আইনে মৌলিক পরিবর্তন। মোদিজির আমলের এই দশ বছর প্রতিটি ক্ষেত্রেই স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। একই সঙ্গে অমিত শাহ (Amit Shah) এদিন জানিয়েছেন যদি এবার তৃতীয়বারের মতো মোদিজি ক্ষমতায় আসেন তাহলে এক থেকে দুই বছরের মধ্যেই ভারত থেকে নকশালবাদ বিলুপ্ত হবে।

    ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ শাহের 

    পাশাপাশি এদিন ভোট প্রসঙ্গেও মত প্রকাশ করেন তিনি। ৩৭০-এর লক্ষ্যে বিজেপি কি সঠিক পথে হাঁটছে? এই প্রশ্নের জবাবে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “একদম সঠিক ট্র্যাকে রয়েছে। গণনার দিন দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে এনডিএ ৪০০ পেরিয়ে যাবে। মোদিজি আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন”। সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমার দলের একটা টিম এবং আমি বিশদ বিশ্লেষণ করেছি। প্রথম দুই দফার ভোটে ১০০ আসন নিয়ে আমরা তৃতীয় দফার দিকে এগোচ্ছি। ৪০০-র লক্ষ্য অতিক্রম করতে কোনও সমস্যা হবে বলে মনে হচ্ছে না”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দশ বছর আগে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে আপোস করত সরকার, এখন আর করে না।” বৃহস্পতিবার গুজরাটের সবরকান্থা জেলায় কংগ্রেসকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর শাসনকালে যে সন্ত্রাসবাদ দমনে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, তাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির (PM Modi)

    এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশ বছর আগে সরকার সন্ত্রাসের সঙ্গে আপোস করত। সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জানা সত্ত্বেও কংগ্রেস পাকিস্তানে দলিল পাঠিয়ে পছন্দ করে নিতে বলত।” তাঁর দশ বছরের রাজত্বকালে যে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি বদলছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ আর ভারত সন্ত্রাসবাদের মূল চক্রীদের দলিল পাঠায় না। উল্টে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের (সন্ত্রাসবাদীদের) বাড়িতে ঢুকে গিয়ে হুমকির জবাব দিয়ে আসে।”

    দুই সরকারের পার্থক্য

    সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে যে পূর্বতন সরকারের সঙ্গে বর্তমান সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য রয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর ‘নিউ ইন্ডিয়া’র যে দায়বদ্ধতা, দেশের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা রক্ষায় যে অঙ্গীকার, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন মহারাষ্ট্রজুড়ে একাধিক সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি জনসভায়ই তাঁর আমলে দেশে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তারও ফিরিস্তি দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তিন তালাক প্রথার অবলুপ্তি যে কেবল মহিলাদের সুরক্ষা দিয়েছে তা নয়, নিরাপত্তা দিয়েছে পরিবারকেও।”

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি মুসলিম বিরোধী নয়”, স্পষ্ট বার্তা মিঠুনের

    বিরোধীদের তুষ্টিকরণের রাজনীতিকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দীর্ঘদিন কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকলেও, ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে তিন তালাক নিয়ে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি কংগ্রেস। আমি ভোটব্যাঙ্কের তোয়াক্কা করি না।” বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ যে দেশকে স্থায়ী সরকার দিয়েছে, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সরকার দেশকে দিয়েছে সুশাসনও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি যখন বলি এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত, তখন জ্বরে কাঁপতে থাকেন কংগ্রেসের যুবরাজ। যারা দেশকে লুট করেছে, তাদের মূল্য চোকাতেই হবে। এটাই হল মোদির গ্যারান্টি।”

    ন্যায় বিচার ও জনকল্যাণের প্রতি তাঁর সরকার যে দায়বদ্ধ, তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমাদের সরকার প্রকৃতপক্ষে সামাজিক ন্যায় বিচারের ভিত্তিকে পোক্ত করেছে।” কারও কাছ থেকে কোনও কিছু কেড়ে না নিয়ে তাঁর সরকার যে সর্বদা জনকল্যাণে নিয়োজিত, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে আমরা জন্মাইনি।” বুধবার গুজরাটের এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কংগ্রেসকে ‘জাল কারখানা’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের সময় দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে তারা ‘ডক্টরড ভিডিও’ পোস্ট করেছে বলেও তোপ দাগেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘জাল ভিডিও বানানোর মার্কেট’ (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে বলতে শোনা যায় এসসি, এসটি এবং ওবিসিদের জন্য সংরক্ষণ তুলে দেওয়া হবে। বিজেপির অভিযোগ, এই জাল ভিডিও ছড়ানো হয়েছে কংগ্রেসের তরফে। গুজরাটের বানাসকান্থার জনসভায় কংগ্রেসের এই জাল ভিডিওকেই হাতিয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস জাল ভিডিও বানানোর মার্কেট খুলেছে। তারা জানে যে, তারা যা-ই বলছে নির্বাচনী বাজারে সেটা খাচ্ছে না। তাই তারা জাল ভিডিও বানাচ্ছে। ভেবে দেখুন, যে দলটা ষাট বছর ধরে দেশ শাসন করেছে, যারা দেশকে অনেকগুলো প্রধানমন্ত্রী দিয়েছে, সেই দলটা আজ জনগণকে সত্যি কথাটা বলতে পারছে না।”

    রাহুলকে নিশানা মোদির

    এদিনের (PM Modi) জনসভায় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ওঁরা যাকে ‘মহব্বত কি দুকান’ (রাহুল বলেছিলেন) বলছেন, তা আসলে জাল একটা কারখানা। তাদের ভিডিও, কথাবার্তা, প্রতিশ্রুতি, স্লোগান এবং উদ্দেশ্য সবই জাল। মোদি একজন চা বিক্রেতা, দরিদ্র পরিবারের সন্তান।… আপনি যদি লড়াই করতে চান, তাহলে আসুন, হয়ে যাক। এই ভাত-ডাল খাওয়া মানুষটা কী করতে পারে, তা দেখিয়ে দেবে। আপনার যদি সৎ সাহস থাকে, তাহলে মুখোমুখি লড়াই হোক। দয়া করে জাল ভিডিও ছড়ানো বন্ধ করুন।”

    আরও পড়ুুন: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    চারশো সাংসদ পেলে বিজেপি সংবিধান বদলে দেবে বলেও প্রচার করছে কংগ্রেসের একটা অংশ। এদিন সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪০০ সাংসদ কী আমাদের ছিল না? কিন্তু সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে আমরা জন্মাইনি। এই পথ আমরা অনুসরণও করতে চাইনি কখনও। বাবাসাহেব আম্বেডকর এবং অন্য কৃষকদের তৈরি এই সংবিধানের পবিত্রতা আমরা বজায় রাখব। মোদি যতদিন বাঁচবে, ততদিন কংগ্রেসকে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের গেম খেলার সুযোগ দেবে না (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ফের বাংলা সফরে প্রধানমন্ত্রী, যান চলাচলে রাশ, জানুন কবে, কোথায়

    PM Modi: ফের বাংলা সফরে প্রধানমন্ত্রী, যান চলাচলে রাশ, জানুন কবে, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বাংলা সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে শুক্রবার তেহট্টে সভা করবেন তিনি। কৃষ্ণনগর ছাড়াও বর্ধমান পূর্ব এবং বোলপুরেও জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর রাজ্য সফরকে ঘিরে কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।

    পুলিশের বিজ্ঞপ্তি (PM Modi)

    কলকাতা পুলিশ কমিশনারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতি ও শুক্রবার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কয়েকটি রাস্তা সাময়িক বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার সন্ধে ৬টা ৪০ মিনিট থেকে রাত ১১টা ও শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন রাস্তায় ভারী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে (PM Modi)। নির্ধারিত সময়ের বাইরে প্রয়োজনে আরও কিছুক্ষণ যান নিয়ন্ত্রণ করা হতে পারে বলে খবর কলকাতা পুলিশ সূত্রে। যান চলাচলের পাশাপাশি কয়েকটি রাস্তায় পার্কিং নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলেও জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বন্ধ থাকবে ট্রাম চলাচল।

    কোন কোন রাস্তায় যান নিয়ন্ত্রণ?

    পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (PM Modi) সন্ধে ৬টা ৪০ মিনিট থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত উল্টোডাঙা উড়ালপুল, ইএম বাইপাস, মা উড়ালপুল, এজেসি বোস উড়ালপুল, হসপিটাল রোড, লাভার্স লেন, খিদিরপুর রোড, জেনসন অ্যান্ড নিকলসন আইল্যান্ড, রেড রোড, আরআর অ্যাভেনিউ এবং রাজভবন দক্ষিণ গেটে নিয়ন্ত্রণ করা হবে যান চলাচল। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে খিদিরপুর রোড, জেনসন অ্যান্ড নিকলসন আইল্যান্ড, রেড রোড, আরআর অ্যাভেনিউ এবং রাজভবন দক্ষিণ গেট এবং ১১ ফারলং গেটে।

    আরও পড়ুুন: আমেঠি, রায়বরেলিতে প্রার্থী হতে চাইছেন না রাহুল, প্রিয়ঙ্কা! কেন জানেন?

    বৃহস্পতি ও শুক্রবার নির্দিষ্ট সময়ে ভারী পণ্যবাহী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার রাত ১০টা পর্যন্ত রাজভবনের আশপাশ এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রকে পাখির চোখ করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব। এই কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে লড়ছেন বিজেপির অমৃতা। অমৃতা কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির সদস্য। বোলপুরও বিজেপির কাছে যথেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্র। কারণ এবার নির্বাচন হতে চলেছে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে। বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অসীম সরকারের সমর্থনেও সভা করবেন তিনি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • K Subramanian: “মোদি জমানায় গণতন্ত্র বিপন্ন! মিথ্যা কথা”, দাবি সুব্রহ্মণ্যমের

    K Subramanian: “মোদি জমানায় গণতন্ত্র বিপন্ন! মিথ্যা কথা”, দাবি সুব্রহ্মণ্যমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি জমানায় গণতন্ত্র বিপন্ন বলে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তা সর্বৈব মিথ্যা। গত দশ বছরে একটাও রাজ্য সরকারকে ফেলে দেওয়া হয়নি। অথচ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের জামানায় বরখাস্ত করা হয়েছিল ১১টি রাজ্যের সরকারকে।” কথাগুলি বললেন প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম (K Subramanian)। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকে টানা দশ বছর প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ছিলেন কংগ্রেসের মনমোহন।

    দুই জমানার তুলনা (K Subramanian)

    ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ পর্যন্ত মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ছিলেন সুব্রহ্মণ্যম। সম্প্রতি নর্থওয়েস্টার্ন কেল্লগ বিজনেস স্কুলে একটি প্যানেল ডিসকাশনে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনও। সেখানেই মোদি জমানার সঙ্গে মনমোহন আমলের তুলনা করেন প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা (K Subramanian)। মোদি জমানায় যে গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, তাও উঠে আসে আলোচনায়।

    কী বললেন সুব্রহ্মণ্যম?

    সুব্রহ্মণ্যম বলেন, “২০১৬ সালে দেশে স্টার্টআপ ছিল ৪৫০টি। আর এখন স্টার্টআপের সংখ্যা এক লাখ। মোদি জমানায় স্টার্টআপ বেড়েছে ২২০ শতাংশ। অথচ এই সময় মিডিয়ার একাংশ গণতন্ত্র বিপন্ন বলে প্রচার করে চলেছে। মিডিয়ার এই অংশের দাবি, মনমোহন জমানায় গণতন্ত্র ঠিকঠাক ছিল, স্টার্টআপের বৃদ্ধির হার ছিল ৩.৮ শতাংশ।” তিনি বলেন, “ঠিক তা নয়। গ্লোবাল ইননোভেশন ইনডেক্সের দিকে তাকানো যাক। এটা কোনও সরকারি ডেটা নয়। এটা ইন্টারন্যাশনাল ডেটা। ২০১৫ সালে আমাদের জায়গা ছিল গ্লোবাল ইননোভেশন ইনডেক্সের তালিকার ৭৮ নম্বরে। আর আজ আমাদের ঠাঁই হয়েছে ৪০ নম্বরে। আমি মনে করি ইননোভেশনের ক্ষেত্রে মুক্ত চিন্তা খুবই জরুরি। এনিয়ে বিতর্কের কিছু রয়েছে বলে আমি মনে করি না। কিন্তু গণতন্ত্রের পরিমাপ অথবা এর অভাব, যা আমাদের আছে বলে বলা হচ্ছে, তা নিয়ে গবেষণা হতে পারে নিউ ইয়র্কের কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট-ডক্টোরাল কোর্সে।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের পার্থর জামিন খারিজ করল হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    তখনই রাজন বলেন, “আজ ভারতে গণতন্ত্রের ভিত মজবুত, একথা আপনি বলতে পারেন না। এই সককার সমালোচনা পছন্দ করে না। তাদের একটাই বক্তব্য, হয় আমাদের সঙ্গে থাক, নয় জেলে যাও।” এর প্রেক্ষিতেই সুব্রহ্মণ্যম বলেন, “মোদি জমানায় গণতন্ত্র বিপন্ন বলে যে অভিযোগ করা হচ্ছে, তা সর্বৈব মিথ্যা।” পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা এক সমীক্ষার রিপোর্ট তুলে ধরে সুব্রহ্মণ্যম জানান, ভারতের ৯০ শতাংশ সংখ্যালঘুই স্বীকার করেছেন, তাঁরা স্বাধীনভাবে ধর্মাচরণ করতে পারেন (K Subramanian)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi:  “মুখ্যমন্ত্রী সভা করলে প্রধানমন্ত্রী পারবেন না কেন?” প্রশ্ন দিলীপ ঘোষের

    Narendra Modi: “মুখ্যমন্ত্রী সভা করলে প্রধানমন্ত্রী পারবেন না কেন?” প্রশ্ন দিলীপ ঘোষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে বিজেপি দিলীপ ঘোষকে প্রার্থী করে বিজেপি মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে। এবার দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারে ঝড় তুলতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) আসছেন বর্ধমানে। আর নিয়ম মেনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনসভার জন্য বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার (বিডিএ) কাছে গোদার মাঠের অনুমোদন চেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু, মঙ্গলবার পর্যন্ত সেই অনুমোদন মেলেনি। ফলে, গোদার মাঠে প্রধানমন্ত্রীর সভা হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রী সভা করলে প্রধানমন্ত্রী পারবেন না কেন? (Narendra Modi)

    ৩ মে সকাল ১০টায় বর্ধমানে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) সভা করার কথা। জানা গিয়েছে, সোমবার রাতেই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এসপিজি-র একটি দল বর্ধমানে এসেছে। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, গোদার মাঠে অনুমতি না পেলে বিকল্প হিলেবে সাইয়ের মাঠে ঠিক করে রাখা হয়েছে। গোদার মাঠে অনুমতি না মিললেও পরিকাঠামোর অবস্থা খতিয়ে দেখতে বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ যান। তিনি বলেন, “লক্ষাধিক মানুষ আসার মতো ব্যবস্থা আছে। চারদিকে জনবসতি নেই। গাড়ি রাখার সুবিধা আছে। হেলিকপ্টার রাখা যাবে। তাহলে এই মাঠ কেন দেওয়া যাবে না? মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বর্ধমানে এই মাঠেই প্রশাসনিক সভা করেন। দিলীপের প্রশ্ন, মুখ্যমন্ত্রী সভা করতে পারলে প্রধানমন্ত্রী পারবেন না কেন? মুখ্যমন্ত্রীর সভায় লেখা হয় প্রশাসনিক, আর সেখানে উনি প্রধানমন্ত্রীকে গালাগালি দেন। এটা কী ধরনের প্রশাসনিক সভা! বিডিএ-র মাথায় কে বসে আছেন? আপনাদের রাজনীতি, আর আমাদের বেলায় আইন দেখাবেন? আমরাও এর জবাব দেব। প্রয়োজনে আদালতে যাব।”

    আরও পড়ুন: বুধবারও তীব্র তাপপ্রবাহ দক্ষিণের ৮ জেলায়, জনশূন্য রাস্তাঘাট, ফুটিফাটা জমি

    বিডিএ-র চেয়ারম্যান কী সাফাই দিলেন?

    বিডিএ-র চেয়ারম্যান কাকলি তা গুপ্ত অবশ্য বলেন, ওই মাঠ স্বাস্থ্যনগরীর জন্য উন্নীত করা হবে। সরকারি মাঠ সরকারের অনুষ্ঠানের জন্য দেওয়া যেতেই পারে। সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক জনসভা হয়। কিন্তু যে মাঠের কাছে হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র রয়েছে, সেই মাঠকে কী ভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য দেব?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share