Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: তৃতীয় দফায় কী প্রচার করবেন, কৌশল বাতলে এনডিএ প্রার্থীদের চিঠি মোদির

    PM Modi: তৃতীয় দফায় কী প্রচার করবেন, কৌশল বাতলে এনডিএ প্রার্থীদের চিঠি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ মে তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। তার আগে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ প্রার্থীদের চিঠি লিখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাতে তাঁদের বলা হয়েছে, কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে এসসি, এসটি এবং ওবিসিদের জন্য সংরক্ষণ কেড়ে নিয়ে তুলে দেবে তাদের ভোটব্যাঙ্কের হাতে। এই মর্মে ভোটারদের সচেতন করতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে। 

    সাত দফায় নির্বাচন (PM Modi)

    এবার সাত দফায় হবে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে দুটি দফার ভোট। তৃতীয় দফার নির্বাচন ৭ তারিখে। এই দফায় ভাগ্য নির্ধারিত হবে এনডিএর ৯৪ জন প্রার্থীর। তাঁদের জয় নিশ্চিত করতেই প্রচারের কৌশল উল্লেখ করে ‘সঞ্জীবনী’-পত্র দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    মোদির নিশানায় ‘ইন্ডি’ জোট

    কংগ্রেস এবং ‘ইন্ডি’ জোটের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট) শরিকরা যে বিভাজন ও স্বেচ্ছাচারী নীতি-আদর্শের পথ নিচ্ছে, তার বিরুদ্ধে জোরলো আওয়াজ তুলতে হবে বলেও চিঠিতে বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘ওরা ওদের মুসলিম তোষণের ভোটব্যাঙ্ক নিয়ে ব্যস্ত। ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ অসাংবিধানিক। ওরা মানুষের কষ্টার্জিত রোজগারের অর্থ ছিনিয়ে নিয়ে ওদের ভোটব্যাঙ্কের খাতায় জমা করতে চাইছে। ওদের বিপজ্জনক ভাবনার বিরুদ্ধে দেশের মানুষকে একত্রিত করতে হবে।’

    চিঠিতে কংগ্রেসকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “পাঁচ ছ’দশক ধরে এই দেশ ও আমাদের পূর্বসূরীরা যে দুর্ভোগ সহ্য করেছেন, সেখান থেকে মুক্তি ও শান্তি ফিরিয়ে দেওয়াই আমাদের কাজ। গত দশ বছরে ভারত অনেক সমস্যার সম্মুখীন হলেও, ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে এসেছি আমরা।”

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি কর্মীর খুনিদের পাতাল থেকে বের করে শাস্তি দেব”, বললেন অমিত শাহ

    প্রধানমন্ত্রীর চিঠি যাঁরা পেয়েছেন, তাঁদেরই একজন গুজরাটের পোরবন্দরের বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য মনসুখ মাণ্ডব্য। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সেই চিঠির প্রতিলিপি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেন তিনি। তাতে দেখা যাচ্ছে, মেরি সাথি কার্যকর্তা সম্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ওরা মুসলমানদের সংরক্ষণ চালু করতে হকের ভাগ ছিনিয়ে নিতে চাইছে এসসি, এসটি এবং অনগ্রসর শ্রেণির। আপনারা এটাই প্রচার করুন (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Justin Trudeau: ট্রুডোর বক্তৃতা চলাকালীনই খালিস্তানের দাবিতে স্লোগান, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    Justin Trudeau: ট্রুডোর বক্তৃতা চলাকালীনই খালিস্তানের দাবিতে স্লোগান, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালসা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো (Justin Trudeau)। টরেন্টোর সেই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা চলাকালীনই স্বাধীন ও সার্বভৌম খালিস্তান রাষ্ট্রের দাবিতে স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ উঠল বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে। রবিবারের ওই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে ভারত।

    কী বলছে বিদেশমন্ত্রক? (Justin Trudeau)

    বিদেশমন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই ঘটনা ভারত-কানাডা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। মাস সাতেক আগেই খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের ঘটনায় কানাডার পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে ভারতকে নিশানা করেছিলেন ট্রুডো (Justin Trudeau)। তার জেরে ভারত-কানাডা সম্পর্ক গিয়ে ঠেকে তলানিতে। গত সাত মাসেও উন্নতি হয়নি নয়াদিল্লি-অটোয়ার(কানাডার রাজধানী) সম্পর্ক। এহেন পরিস্থিতিতে কানাডার মাটিতে ফের বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন মাথা চাড়া দেওয়ায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ ভারত। ট্রুডোর বক্তৃতা চলাকালীনই খালিস্তানপন্থীদের এই ‘ঔদ্ধত্য’ ভালো চোখে দেখেনি নয়াদিল্লি।

    কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    সোমবার ভারতে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এ বিষয়ে গভীর উদ্বেগ ও কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে বলে বলা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতে। জানা গিয়েছে, ট্রুডো সরকারের প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমান প্রিভি কাউন্সিল প্রেসিডেন্ট হরজিৎ সিং সজ্জন খালিস্তানপন্থী হিসেবেই পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে খালিস্তানপন্থীদের মদত দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। কানাডার পার্লামেন্টে একটি সংখ্যালঘু সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ট্রুডো। গদি বাঁচাতে তাঁকে সাহায্য নিতে হচ্ছে নিউ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা জগমীত সিংয়ের। জগমীত নিজেও ঘোষিত খালিস্তানপন্থী। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই ভারতের চাপ সত্ত্বেও কার্যত অসহায় ট্রুডো। তাই খালিস্তানপন্থীদের বিরুদ্ধে ট্রুডো সরকার কড়া কোনও পদক্ষেপ করতে পারছে না বলেও ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: “লোহার রড, শাবল দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালালো তৃণমূল”, বললেন আক্রান্ত বিজেপি কর্মী

    কানাডার মাটিতেই খুন হন খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জর। তার পরেই অটোয়ার পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে ভারতকে আক্রমণ শানান ট্রুডো। ঘটনার জেরে কানাডার এক কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে মোদি সরকার কানাডার এক শীর্ষ কূটনীতিককে পাঁচ দিনের মধ্যে দিল্লি ছাড়ার নির্দেশ দেয়। নিজ্জর খুনে ভারতের যে কোনও হাত নেই, তাও সাফ জানিয়ে দেয় মোদি সরকার (Justin Trudeau)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: সম্পদের পুনর্বণ্টন, সম্পত্তি কর, কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: সম্পদের পুনর্বণ্টন, সম্পত্তি কর, কংগ্রেসকে একেবারে ধুয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদির (PM Modi) নিশানায় ফের কংগ্রেস। সম্পদের পুনর্বণ্টণের যে প্রতিশ্রুতি কংগ্রেস দিয়েছে নির্বাচনী ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’), তাকে আরও একবার প্রধানমন্ত্রী বিদ্ধ করলেন সমালোচনার তিরে। প্রধানমন্ত্রীর ভাষায়, “(এগুলি) সমাধানের ছদ্মবেশে ভয়ঙ্কর সব সমস্যা।”

    সম্পদের পুনর্বণ্টন (PM Modi)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনি যদি জানেন যে সম্পদের পুনর্বণ্টনের নামে সরকার আপনার কষ্টার্জিত অর্থ কেড়ে নেবে, তাহলে কি আপনি দিনরাত পরিশ্রম করবেন?” কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ‘যুবরাজ’ সম্বোধন করে তিনি বলেন, “বিরোধীদের এই জাতীয় কার্যকলাপ পৃথিবী জ্বালাও নীতির উদাহরণ।” তাঁর মতে, সম্পদ করের এই আইডিয়া স্টার্টআপকে হত্যা করবে। এটি প্রকৃতপক্ষে বিরোধীদের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করার একটি পদ্ধতি। এই জাতীয় আইডিয়া সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করবে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি মনে করি না এগুলি কোনও সমাধান। কল্পনাপ্রসূতও কোনও সমাধান এগুলি নয়।” তার পরেই তিনি বলেন, “এগুলি হল সমাধানের ছদ্মবেশে ভয়ঙ্কর সব সমস্যা।”

    ‘বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা যদি প্রকৃতই মানুষের শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি, তাহলে আমাদের প্রথমেই সরাতে হবে বাধাগুলি, তাঁদের ক্ষমতায়ন করতে হবে। এটি তাঁদের উদ্যোগ-শক্তিকে প্রকাশ করে। যেমনটা আমরা দেখেছি দেশের টু কিংবা থ্রি-টায়ার শহরগুলিতে। একঝাঁক স্টার্টআপ ও স্পোর্টস স্টার বিকশিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছে।” সম্পদ কর এবং সম্পদের পুনর্বণ্টন যে কখনওই সাফল্যের মুখ দেখেনি, সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, “এগুলি দারিদ্র দূর করতে পারে না। এগুলি বিলি করা হয়েছিল যাতে প্রত্যেকেই সমানভাবে গরিব থাকে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গরিবরা দারিদ্রের জ্বালায় জর্জরিত, সম্পদ তৈরি থেমে গিয়েছিল, দারিদ্র হয়ে উঠেছিল সর্বজনীন। এই নীতি অনৈক্যের বীজ বপন করেছিল, রুদ্ধ করে দিয়েছিল সাম্যের লক্ষ্যে পৌঁছানোর সমস্ত রাস্তা। দেশের মধ্যে তারা প্রোথিত করেছিল বিদ্বেষের বীজ, নড়বড়ে করে তুলেছিল অর্থনীতির ভিত।”

    “মাওবাদী চিন্তাভাবনা”

    গত সপ্তাহেই আমেরিকার ধাঁচে এদেশেও উত্তরাধিকার ট্যাক্স চালুর বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করার কথা বলেছিলেন কংগ্রেসের ওভারসিজ নেতা শ্যাম পিত্রোদা। তিনি বলেছিলেন, “আমেরিকায় উত্তরাধিকার ট্যাক্স রয়েছে। কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর ৫৫ শতাংশ সম্পদ নিয়ে নেবে সরকার, বাকি ৪৫ শতাংশ পাবেন মৃতের উত্তরাধিকারীরা।” এদিন তাঁকেও আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেসের প্রস্তাব এক্স-রে-র মতো অথবা সম্পদ পুনর্বণ্টনের জন্য আর্থ-সমাজিক সার্ভে।” প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “মাওবাদী চিন্তাভাবনা এবং দর্শনের পরিষ্কার উদাহরণ। এটা দেখে দুঃখ হচ্ছে যে কংগ্রেস এবং তার যুবরাজ এমন মাওবাদী দৃষ্টিভঙ্গি বহন করে চলেছেন, যা আদতে বিপর্যয় ডেকে আনবে। আপনারা হয়ত শুনেছেন, যুবরাজ বলছেন আমরা এক্স-রে করব। এই এক্স-রে কিছুই নয়, প্রত্যেকের বাড়িতে রেইড করবে। কৃষকের বাড়িতে রেইড করে তারা জানতে চাইবে, তাঁদের কত জমিজমা রয়েছে। সাধারণ মানুষের বাড়িতে রেইড করতে গিয়ে তারা দেখবে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে তাঁরা কত সম্পদ করেছেন। তারা আমাদের বাড়ির মা-বোনেদের গয়নাও রেইড করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সংবিধান প্রতিটি সংখ্যালঘুর সম্পত্তি রক্ষা করে। এর অর্থ হল, কংগ্রেস যখন সম্পদের পুনর্বণ্টনের কথা বলে, তখন তা সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে বর্তায় না, ওয়াকফ সম্পত্তি পুনর্বণ্টনের কথা তারা বলে না, তাদের শ্যেন দৃষ্টি কেবল অন্য সম্প্রদায়ের (পড়ুন সংখ্যাগুরুদের) সম্পত্তির ওপর। এভাবে তারা দেশে অনৈক্যে বীজ বপন করবে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘রাজনীতির জন্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে কলকাতা’’, বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ মোদির

    ভারতের মর্যাদাহানি

    বিজেপি গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক বলে লাগাতার প্রচার করে চলেছেন বিরোধীরা। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধীরা ক্ষমতায় আসতে পারছেন না। তাই বিশ্বমঞ্চে তারা ভারতের মর্যাদাহানি করতে শুরু করেছে।” তিনি বলেন, “তাঁরা (বিরোধীরা) আমাদের নাগরিকদের সম্পর্কে মিথ্যা কথা বলছেন, আমাদের গণতন্ত্র, আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মিথ্যা রটাচ্ছেন। ভারতে নির্বাচনী স্বৈরাচার কখনওই আসবে না, যদি না যুবরাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্ষমতায় চলে আসেন। এর কারণ তাঁকে নির্বাচনে লড়াই করতে হবে। আর তাঁর কথায় ভরসা করে ভারতবাসী নষ্ট হতে দেবেন না তাঁদের গণতন্ত্রকে।” পাবলিক সেক্টর, প্রাইভেট সেক্টর এবং এন্টারপ্রেনিয়রশিপ এই তিন ক্ষেত্রে ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় দেশবাসী তাঁর দশ বছরের রাজত্বকালকে মনে রাখবেন বলেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তাঁর জমানায় যে ভারতের প্রতি বিশ্ব নেতাদের সম্ভ্রম বাড়ছে, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ‘‘রাজনীতির জন্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে কলকাতা’’, বাংলা নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ মোদির

    PM Modi News: ‘‘রাজনীতির জন্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে কলকাতা’’, বাংলা নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘বাংলা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। কলকাতা একটা সময় দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির নিরিখে সর্বাগ্রে থাকত। রাজনীতির জন্য তা নষ্ট হয়ে গিয়েছে। মহারাষ্ট্রকে অন্তত সেই পথে যেতে দেওয়া যাবে না।’’ এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ঠিক এই ভাষাতেই বাংলার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। রাজ্যে বেড়ে চলা দুর্নীতি, বেকারত্ব, দারিদ্রতা, হিংসা এই সমস্ত কিছুর কারণেই বাংলা যে ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে তাই এদিন প্রতিফলিত হল প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    মহারাষ্ট্র নিয়ে কী বললেন? 

    মহারাষ্ট্রকে নিয়ে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi News) সংযোজন, ‘‘মুম্বই দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। মহারাষ্ট্রে আমাদের আরও শক্তিশালী হতে হবে যাতে দেশের উন্নতিতে সে রাজ্যের যথেষ্ট অবদান থাকে। মহারাষ্ট্রের মানুষের আবেগ বোঝার চেষ্টা করছি আমরা। আমাদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছি তাদের। অত্যন্ত ইতিবাচক ফলও পাচ্ছি সেখান থেকে।’’

    বিষয় পরিবারতান্ত্রিকতা

    অন্যদিকে এদিনই পরিবারতান্ত্রিকতা ইস্যুতে আঞ্চলিক দলগুলিকে তোপ দাগেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) এবং তিনি সাফ বলেন, ‘‘শিবসেনা এবং এনসিপির মধ্যে যে ঝড় উঠেছে তা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, অন্য নেতাদের চেয়ে শুধু পরিবারের সদস্যদের বেশি গুরুত্ব দিলে শুধু সমস্যাই তৈরি হয়, আর কিছু নয়। শরদ পওয়ারের সমস্যা একেবারে পারিবারিক বিবাদ। দলের লাগাম মেয়ের হাতে থাকবে না কি ভাইপোর হাতে? শিবসেনার কোন্দলও কংগ্রেসের মতো, যোগ্য নেতাকে পদোন্নতি দেওয়া উচিত না কি ছেলেকে?’’

    পারিবারিক বিবাদে মহারাষ্ট্র কেন ভুগবে?

    প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi News) কথায়, ‘‘এসব ওদের ঝগড়া বিবাদ। আমি বিশ্বাস করি, দেশ এই ধরনের পারিবারিক রাজনীতিকে ঘৃণা করে। যদি কেউ ‘সহানুভূতি’ শব্দ ব্যবহার করে মানুষের মধ্যে সহানুভূতি জাগানোর চেষ্টা করে, আমি বলব, সেই চেষ্টাও ব্যর্থ হবে। মানুষ এই ধরনের রাজনীতিকে ঘৃণা করে। এই ধরনের আচরণ মেনে নিতে পারে না। এসব আপনাদের পারিবারিক বিবাদ, আপনারা ঘরেই এর সমাধান করুন। এর জন্য মহারাষ্ট্র ভুগবে কেন?’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    BJP: তৃতীয় দফা ভোটের আগে প্রচারে ঝড় তুলতে রাজ্যে আসছেন মোদি-যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় দফা ভোটের আগে বাংলায় প্রচারের তীব্রতা আরও বাড়াচ্ছে বিজেপি (BJP)। ফের বঙ্গ সফরে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন বাংলায়। এর আগে মোদি উত্তরবঙ্গে একাধিক লোকসভায় জনসভা করে গিয়েছেন। এবার তিনদিনের ব্যবধানে রাজ্যে মোদি-যোগী আসায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা।

    কবে, কোথায় আসছেন মোদি-যোগী? (BJP)

    আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দলীয় প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে সভা করবেন তিনি। নদিয়া উত্তর বিজেপির (BJP) সাংগঠনিক জেলার আয়োজিত ওই সভা হওয়ার কথা তেহট্ট শ্যামনগর ফুটবল প্লে-গ্রাউন্ডে। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে অন্যতম ‘হেভিওয়েট’ কেন্দ্র কৃষ্ণনগর। শুধু রাজ্যের নিরিখেই নয়, গোটা দেশের নিরিখেও এবার কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি তাৎপর্যপূর্ণ। এ কেন্দ্রের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। অন্যদিকে, ৩০ এপ্রিল কৃষ্ণনগরে সভা করার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। আগামী ৩ মে কৃষ্ণনগর, বর্ধমান পূর্ব, বোলপুরে জনসভা করার কথা নরেন্দ্র মোদির। এর আগে গত ২৬ এপ্রিল মালদায় সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩০ এপ্রিল বাংলায় তিনটি সভা করার কথা রয়েছে যোগীর। বহরমপুর, আসানসোল এবং বীরভূম, তিনটি জেলায় সভা করবেন যোগী। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলিতে সাংগঠনিক প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার বহরমপুরের শক্তিপুরে, বীরভূমের বেণীমাধব স্কুল মাঠে এবং আসানসোলের নিনঘহ মাঠে সভা করবেন যোগী। জানা গিয়েছে, রাম নবমীর দিন শক্তিপুরে রামভক্তদের মিছিলে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছিল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধ। একাধিক রামভক্তদের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। এবার সেই শক্তিপুরে যোগী আসায় এলাকায় বিজেপি কর্মীরা চাঙা হয়ে উঠেছেন। এলাকায় প্রশাসনিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে এই প্রথম আসছেন যোগী।

    আরও পড়ুন: “আভি তো পিএসসি, মিউনিসিপ্যালিটি, ফায়ার ব্রিগেড বাকি হ্যায়”, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৩ এপ্রিল বহরমপুরে (Beharampur) লোকসভা ভোট। আর তার আগে শেষ মুহূর্তের প্রচারে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর গড় বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার দুপুর ১২ টা নাগাদ প্রখর তাপদাহের মধ্যে বিধায়কহীন বড়ঞা বিধানসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে সভা করেন তিনি।

    কী বললেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    বড়ঞার জালিবাগানের জনসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে ভোট দিয়ে তাঁকে জয়ী করার আহ্বান জানালেন জেপি নাড্ডা। এদিন প্রচারের পাশাপাশি ফের একবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ উঠে এল বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার মুখে। সন্দেশখালিতে যেভাবে কেন্দ্রীয় এজেন্সির উপর হামলা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা করেন নাড্ডা। তিনি বলেন,”শেখ শাহজাহানকে (Sheikh shahjahan) আড়াল করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে এমন ব্যবহার একেবারে অনুচিত। সন্দেশখালির মহিলাদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। বাংলার মায়েদের উপর অত্যাচার করেছে তৃণমূলের নেতা।” এদিন নির্বাচনী জনসভায় (Lok Sabha Election Campaign) জেপি নাড্ডার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডক্টর নির্মল কুমার সাহা, বহরমপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি সহ বিজেপি নেতৃত্বরা ও প্রায় হাজার হাজার কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    এই লোকসভায় এবার হাড্ডাহাড্ডি ত্রিমুখী লড়াই হতে চলেছে। আর এই সভা থেকেই এদিন জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তৃণমূলের (TMC)বিরুদ্ধে চালচোর থেকে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনা, কাটমানি, শিক্ষক দুর্নীতি, জমি মাফিয়া সহ বিভিন্ন দুর্নীতির জন্য ক্ষোভ উগরে তীব্র কটাক্ষ করেন, এবং একই সঙ্গে বাংলার এই সরকারকে উচ্ছেদ করার ডাক দেন। উল্লেখ্য লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আর সব শেষে এদিনের সভায় নাড্ডা এও বলেন যে, বিজেপি এখানে ৩৫ টির বেশি আসনে জিতবে। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার যে সুযোগ সুবিধাগুলি দিচ্ছে তা বঙ্গে হতে দিচ্ছে না মমতার সরকার। ফলে এই প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “ওয়েনাড়ে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে”, তোপ মোদির

    Lok Sabha Elections 2024: “ওয়েনাড়ে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ওয়েনাড় কেন্দ্রে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে।” রবিবার কর্নাটকের বেলগাভির জনসভায় এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Lok Sabha Elections 2024)। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর রাজা-মহারাজাদের নিয়ে সমালোচনারও জবাব দিয়েছেন তিনি। তুষ্টিকরণের রাজনীতির কারণে কংগ্রেস নবাব, নিজাম, সুলতান ও বাদশাহদের সম্পর্কে নীরব বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর।

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির (Lok Sabha Elections 2024)

    উত্তরাধিকার ট্যাক্স ইস্যুতেও কংগ্রেসকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। কর্নাটকে কংগ্রেস সরকার যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ, তাও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশবাসীর যাতে সম্পদ বাড়ে, বিজেপি নিরন্তর সেই চেষ্টা করে চলেছে। আর কংগ্রেসের শাহজাদা (রাহুল গান্ধী) ও তাঁর বোন (প্রিয়ঙ্কা গান্ধী) দু’জনেই ঘোষণা করেছেন, তাঁরা যদি ক্ষমতায় আসেন তাহলে দেশের ওপর এক্স-রে করবেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন (Lok Sabha Elections 2024), “তাঁরা আপনার সম্পত্তি, ব্যাঙ্ক লকার, জমি, গাড়ি, স্ত্রীধন এবং মহিলাদের গয়না, সোনা মায় মঙ্গলসূত্রের ওপরও এক্স-রে করবেন। এই লোকগুলো প্রত্যেকের বাড়িতে হানা দেবে, আপনার সম্পত্তি কেড়ে নেবে। সম্পদ কেড়ে নিয়ে তারা একে পুনর্বন্টন করবে। তারা এটা বিলিয়ে দেবে তাদের, যারা তাদের প্রিয় ভোটব্যাঙ্ক। আপনারা কি আপনাদের সম্পদ এভাবে লুট হতে দেবেন?”

    ‘তুষ্টিকরণের রাজনীতি করছে কংগ্রেস’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি কংগ্রেসকে এই বলে সতর্ক করতে চাই যে, এসব ধান্ধা ছাড়ুন। যতদিন মোদি বেঁচে রয়েছে, আমি এটা হতে দেব না।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস যে ইতিহাস লিখিয়েছে, স্বাধীনতা সংগ্রামের যে কাহিনি বর্ণনা করেছে, তা করা হয়েছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে, ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে। এমনকী আজও কংগ্রেসের শাহজাদা সেই পাপ বয়ে বেড়াচ্ছেন। আপনারা বোধহয় কংগ্রেসের শাহজাদার সাম্প্রতিক বিবৃতি শুনে থাকবেন। তিনি বলেছেন, ভারতের রাজা-মহারাজারা দমন-পীড়ন করতেন।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তিনি(রাহুল গান্ধী) তাঁদের (রাজা-মহারাজাদের) বিরুদ্ধে দেশের গরিবদের জমি এবং সম্পদ কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ করেছেন। কংগ্রেসের শাহজাদা ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ এবং কিত্তুর রানি ছান্নাম্মাদের মতো মহান ব্যক্তিত্বকে অপমান করেছেন। যাঁদের সুশাসন ও দেশপ্রেম আজও আমাদের প্রাণিত করে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিন্তু শাহজাদা নবাব, নিজাম, সুলতান এবং বাদশাহদের দমন-পীড়ন নিয়ে একটি কথাও বলেননি। ঔরঙ্গজেবের দমন-পীড়নের কথা বোধহয় কংগ্রেসের মনে নেই। এই ঔরঙ্গজেবই হাজার হাজার হিন্দু মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। যেসব রাজনৈতিক দল ঔরঙ্গজেবের প্রশংসা করে, কংগ্রেস তাদের সঙ্গেই মাখামাখি করে। তারা (কংগ্রেস) একবারও তাদের কথা বলে না, যারা আমাদের তীর্থক্ষেত্রগুলি ধ্বংস করেছিল, সেগুলিতে লুটপাট চালিয়েছিল, মানুষ খুন করেছিল (Lok Sabha Elections 2024), করেছিল গোহত্যাও।”

    আরও পড়ুুন: আজমল কাসভকে ফাঁসিতে লটকানোর নেপথ্য নায়ককেই প্রার্থী করল বিজেপি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: মনমোহনের পুরানো ভিডিও শেয়ার করে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানাল বিজেপি

    BJP: মনমোহনের পুরানো ভিডিও শেয়ার করে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীকে ‘ন্যায়পত্র’ (কংগ্রেসের ইস্তাহার) নিয়ে বোঝাবেন বলে সময় চেয়ে দু’পাতার একটা চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। তার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কংগ্রেসকে নিশানা করল বিজেপি (BJP)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের করা একটি মন্তব্যের ভিডিও প্রকাশ্যে নিয়ে এল মোদি-শাহ-নাড্ডার দল।

    বিজেপির ‘সিংহ-বাণ’! (BJP)

    ভিডিওটি ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসের। তাতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা গিয়েছে, “সংখ্যালঘুরা, বিশেষত মুসলমান সংখ্যালঘুরা, তাঁরা যদি গরিব হন, তাহলে দেশের সম্পদের ওপর তাঁদের দাবি সর্বাগ্রে।” সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে পরিকল্পনার কথা ইস্তাহারে জানিয়েছে কংগ্রেস, তার প্রেক্ষিতেই বিজেপির এই ‘সিংহ-বাণ’। ভিডিওটি (যার সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম) শেয়ার করে ট্যুইট-বার্তায় বিজেপি বলেছে, “লোকসভা  নির্বাচন চলাকালীন মনমোহন সিংহ আবারও তুলেছেন তাঁর সেই বক্তব্য জাতীয় সম্পদের ক্ষেত্রে বিশেষত দরিদ্র মুসলমানদের অগ্রাধিকার থাকা উচিত। তিনি বলেছিলেন যে তিনি তাঁর আগের মন্তব্যে অনড়, যে দেশীয় সম্পদের ওপর প্রথম অধিকার থাকা উচিত মুসলমানদের।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সম্প্রতি (BJP) কংগ্রেস নেতা শ্যাম পিত্রোদা বলেছিলেন, “আমেরিকার ধাঁচে  এদেশেও চালু করা যেতে পারে কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির ৪৫ শতাংশ হয়ে যাবে দেশের। বাকিটা তাঁর উত্তরসূরীদের।” কংগ্রেস নেতার এহেন মন্তব্যকে হাতিয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। সম্প্রতি এক জনসভায় তিনি অভিযোগ করেছিলেন, মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ কেড়ে নিতে চায় কংগ্রেস। সেই অর্থ অনুপ্রবেশকারী ও বড় পরিবারগুলিকে ভাগ করে দিতে চায় তারা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর অর্থ হল, তারা সম্পদ সংগ্রহ করবে, আর বিলি করবে তাদের যারা অনুপ্রবেশকারী, অনেক ছেলেমেয়ে আছে। আপনি কি চান আপনার কষ্টার্জিত অর্থ অনুপ্রবেশকারীদের বিলি করা হোক? আপনি কি এটা মেনে নেবেন?  কংগ্রেসের ইস্তাহারে কিন্তু এমনটাই বলা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: “পরের জন্মে বাংলায় জন্মগ্রহণ করব,” কর্মীদের উচ্ছ্বাস দেখে আপ্লুত মোদি

    এই ইস্যুতে কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন বিজেপি প্রেসিডেন্ট জেপি নাড্ডাও। তাঁর অভিযোগ, এভাবে কংগ্রেস তফশিলি জাতি-উপজাতি এবং অন্যান্য পিছড়েবর্গদের অধিকার কেড়ে নিয়ে মুসলমানদের দিতে চাইছে। কংগ্রেসের এটাই লুকোনো অ্যাজেন্ডা। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তুষ্টিকরণের রাজনীতির অভিযোগ বরাবর করে এসেছে বিজেপি। এবারও তার অন্যথা হয়নি। নাড্ডা বলেন, “তফশিলি জাতি-উপজাতির মানুষ যে সংরক্ষণের সুবিধা ভোগ করেন, মুসলমানদের তা পাইয়ে দিতে (BJP) এভাবে গ্রাউন্ডওয়ার্ক করছে কংগ্রেস।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ২৬ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হচ্ছে দেশের ৮৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সেবার ভোট হয়েছিল দেশের ১০২টি কেন্দ্রে। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হচ্ছে, সেগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দেশের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। প্রথম দফার মতো এবারও আরও বেশি সংখ্যক ভোটারকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের প্রত্যেক নাগরিকই যাতে ভোট দেন, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। আরও বেশি করে যাতে তরুণ ও মহিলা ভোটাররা দ্বিতীয় দফার ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেন (Lok Sabha Elections 2024), সেই আবেদনও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

     এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে, সেখানকার প্রত্যেককে আবেদন জানাচ্ছি আরও বেশি করে ভোট দিন। যত বেশি ভোটার ভোট দেবেন, ততই শক্তিশালী হবে আমাদের গণতন্ত্র। আমি বিশেষ করে অনুরোধ জানাই তরুণ এবং মহিলা ভোটারদের আরও বেশি করে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে। আপনার ভোট আপনার স্বর!”

    শাহি আবেদন

    এদিন যেসব কেন্দ্রে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানকার প্রত্যেক ভোটার যাতে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন, সেই আবেদন করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী দেশ গঠন করতেই প্রত্যেককে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে বলেও জানান তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ দ্বিতীয় দফার লোকসভার নির্বাচন। আমি আপনাদের সবার কাছে আবেদন করছি (যাঁদের এলাকায় আজ নির্বাচন রয়েছে) পূর্ণ উদ্যমে যোগ দিন গণতন্ত্রের উৎসবে এবং ভোট দিন রেকর্ড সংখ্যক। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে যা প্রয়োজন। শক্তিশালী ভারত গড়তে আপনার বন্ধু এবং পরিবারকেও উৎসাহিত করুন।”

    ওই পোস্টে শাহ আরও লিখেছেন, “সেই সরকারকেই বেছে নিন, যারা দেশের উন্নয়নকেই গুরুত্ব দেয়, সীমান্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে, দেশের হৃত গরিমা ফিরিয়ে আনে এবং জাতীয় স্বার্থে শক্তিশালী সিদ্ধান্ত নেয়। আপনাদের প্রতিটি ভোটই উন্নত ভারতের ভিতকে শক্তিশালী করবে। আপনার বন্ধু ও পরিবারকে ভোট দিতে উৎসাহিত করুন (Lok Sabha Elections 2024)।”

  • Lok Sabha Elections 2024: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি”, কেন কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী?

    Lok Sabha Elections 2024: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি”, কেন কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাজস্থানের লেখাপড়া না জানা এক মহিলা ভোটার ভোট দিতে গিয়ে ইভিএমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি খুঁজেছিলেন। এই ঘটনায় বিচলিত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

    এক্স হ্যান্ডেলে রাজস্থান বিজেপির মুখপাত্রের করা একটি পোস্টের প্রেক্ষিতে তাঁর চোখে যে জল চলে এসেছিল, সেকথা জানান প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ওই মহিলা যখন জানতে পারেন, প্রধানমন্ত্রী নন, এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী অন্য একজন, তখনই ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি মুখপাত্রের ওই পোস্টের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “মা-বোনেদের এত ভালোবাসা আমার চোখে জল এনে দিয়েছিল। তখনই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হই, তাঁদের এই ঋণ আমায় শোধ করতে হবে। কিন্তু লক্ষ্মীকান্তজি (রাজস্থান বিজেপির মুখপাত্র) এটা আমাদের দলীয় কর্মীদের দায়িত্ব এঁদের প্রতি মনোযোগ দেওয়া। মানুষকে সচেতন করতে যেতে হবে দুয়ারে দুয়ারে।”

    রাত পোহালেই নির্বাচন

    রাজস্থানে নির্বাচন হচ্ছে দু’দফায়। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ২৫টি। তার মধ্যে ১৩টিতে নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল, শুক্রবার। ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায় নির্বাচন হয়েছে ১২টি আসনে। এই দ্বিতীয় দফায় ভাগ্য নির্ধারণ হবে ১৫২ জন প্রার্থীর। এঁদের মধ্যে রয়েছেন বিজেপির (Lok Sabha Elections 2024) দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং দলের রাজ্য সভাপতি। বিজেপির এই রাজ্য সভাপতি আগে ছিলেন রাজস্থান বিধানসভার স্পিকার। প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রীর দুই ছেলেও রয়েছেন এই দফায় লড়াইয়ের ময়দানে। এই দফায় ভোট গ্রহণ হবে ২৮ হাজার ৭৫৮টি বুথে। ভোট দেবেন প্রায় ২.৮০ কোটি ভোটার।

    আরও পড়ুুন: রোজভ্যালি মামলায় সিবিআই চার্জশিটে সাধন-কন্যার নাম, আরও গাড্ডায় তৃণমূল

    নির্বাচন উপলক্ষে আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে, ওই ১৩টি আসনে। মোতায়েন করা হয়েছে ১.৭২ লাখ রক্ষী। এদিন নির্বাচন হবে টঙ্ক-সাওয়াই মাধোপুর, আজমির, পালি, যোধপুর, বারমের, জালোর, উদয়পুর, বাঁশওয়াড়া, চিতোরগড়, রাজসামন্দ, ভিলওয়াড়া, কোটা এবং ঝালাওয়ার-বারান লোকসভা কেন্দ্রে। প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় দফায় নির্বাচন হবে দেশের ১৩টি রাজ্যের ৮৯টি আসনে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share