Tag: PM Modi

PM Modi

  • BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’) সম্পদের পুনর্বণ্টনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আর ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেস চেয়ারপার্সন শ্যাম পিত্রোদা (Sam Pitroda) সওয়াল করলেন আমেরিকার মতো ভারতেও চালু হোক উত্তরাধিকার কর। তার পরেই বিজেপি (BJP) তাক করেছে পিত্রোদাকে। পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস।

    পিত্রোদার মন্তব্য

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসের ইস্তাহার-প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা (Sam Pitroda) বলেছিলেন, “সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে নীতির কথা বলা হয়েছে ইস্তাহারে, তা ধনীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্য।” আমেরিকায় চালু উত্তরাধিকার ট্যাক্স ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা বলেন, “কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর তার মাত্র ৪৫ শতাংশ পেতে পারেন তাঁর উত্তরসূরীরা। বাকি ৫৫ শতাংশ সম্পদ চলে আসবে সরকারের দখলে। এটি একটি সুন্দর আইন। এই আইন আপনাকে বলছে, জীবদ্দশায় আপনি খেটে যে সম্পদ তৈরি করলেন, আপনার মৃত্যুর পর সেই সম্পদের কিছুটা অংশ সাধারণ মানুষের জন্য রেখে গেলেন। তবে পুরোটা নয়, অর্ধেকটা। আমার কাছে বিষয়টা খুব সুন্দর মনে হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    বিজেপির (BJP) নিশানায় কংগ্রেস

    পিত্রোদার (Sam Pitroda) মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। সম্পদ হরণকারীদের (কংগ্রেস) সম্পর্কে পদ্ম-পার্টি (BJP) সতর্ক করে দিয়েছে দেশবাসীকে। ট্যুইট-বার্তায় বিজেপির মুখপাত্র জয়বীর সেরগিল বলেন, “কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া = অর্থ হারানো + সম্পদ + যাবতীয় জিনিসপত্র! ভোটাররা সাবধান, এখানে আছে সম্পদ হরণকারীরা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও নিশানা করেছেন পিত্রোদার মন্তব্যকে। বলেন, “কংগ্রেসের উচিত ইস্তাহারে যে অর্থনৈতিক সার্ভে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তা উইথড্র করা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যে কংগ্রেসের স্বরূপ প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিষয়টি তুলেছিলেন, তখন রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিলেন। আমি আশা করি, ইস্তাহার থেকে কংগ্রেস এটা তুলে নেবে।” বিজেপির তরফে ট্যুইট-বার্তায় শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, “ঘটনাচক্রে, গান্ধীরা বিপুল পরিমাণ সম্পদ করেছেন তাঁদের ছেলেমেয়ে এবং নাতি-নাতনিদের জন্য। কিন্তু তাঁরাই আপনার কষ্টার্জিত সম্পদ কেড়ে নিতে চাইছে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    Supreme Court: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এক যুগ আগে দেওয়া হয়েছিল রায়। সুপ্রিম কোর্টের সেই রায়ে কিছু পরিবর্তন চেয়ে সোমবার শীর্ষ আদালতের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রের এই পদক্ষেপের পর সুপ্রিম কোর্টে মামলার পক্ষ হওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীও। ১২ বছর আগে এই স্বামীই ২জি স্পেকট্রাম বণ্টনের পদ্ধতির বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন।

    কেলেঙ্কারির গোড়ার কথা (Supreme Court:) 

    ২০১২ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় ছিল ইউপিএ সরকার। টেলিকম মন্ত্রী ছিলেন ডি রাজা। সেই সময় এক রায়ে টেলিকম সংস্থাগুলিকে বণ্টন করা সমস্ত ২জি স্পেকট্রাম খারিজ করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, স্পেকট্রামের মতো জাতীয় সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত দামের নীতি নেওয়া চলবে না। বেতারতরঙ্গ নিলাম করতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে। শীর্ষ আদালতের এই রায়েই কিছু পরিবর্তন চেয়ে আর্জি জানিয়েছে কেন্দ্র।

    কেন পরিবর্তন চাইছে কেন্দ্র?

    কেন রায়ে কিছু পরিবর্তন চাইছে মোদি সরকার? শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র জানিয়েছে, ‘সুপ্রিম রায়ে কিছু পরিবর্তন প্রয়োজন কারণ স্পেকট্রামের অ্যাসাইনমেন্ট কেবল বাণিজ্যিক টেলিকমিউনিকেশন সার্ভিসের জন্য প্রয়োজন তা নয়, বাণিজ্যিক নয় এমন ক্ষেত্রেও প্রয়োজন। নিরাপত্তা, সুরক্ষার মতো জনস্বার্থও জড়িয়ে রয়েছে এর সঙ্গে।’ কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, রায়ে কিছু পরিবর্তন চেয়ে যে আবেদন করা হয়েছে, তার সঙ্গে জাতীয় সুরক্ষা, নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলি জড়িত রয়েছে। কেন্দ্রের তরফে বলা হয়েছে, মহামান্য আদালতের কাছে এজন্য (এই রায়) অনুরোধ, এই পরিস্থিতিতে রায়ে কিছু পরিবর্তন প্রয়োজন। সরকার এবং জনস্বার্থেই এটা করা প্রয়োজন। প্রযুক্তি কিংবা অর্থনৈতিক কারণে নিলামকে অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুুন: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে ২জি-র লাইসেন্স বিলি শুরু হয়। পরের বছরই ২জি স্পেকট্রাম বণ্টনে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তদন্ত শুরু করে সিবিআই। ২০১০ সালে ক্যাগের রিপোর্ট সামনে আসার পর লাইসেন্স বিলিতে যে গোলমাল হয়েছে, তা পরিষ্কার হয়ে যায়। ২০১১ সালে রাজাকে গ্রেফতার করে সিবিআই। রাজার জমানায় দেওয়া ১২২টি ২জি স্পেকট্রাম লাইসেন্স বাতিল করে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hanuman Chalisa: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    Hanuman Chalisa: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ বলে গণ্য হত।” মঙ্গলবার, হনুমান জয়ন্তীতে (Hanuman Chalisa) রাজস্থানের টঙ্ক কেন্দ্রের এক জনসভায় এই ভাষাতেই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মোদির নিশানায় কংগ্রেস (Hanuman Chalisa)

    রবিবারই রাজস্থানের বাঁসওয়াড়ায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির ইস্তাহারকে নিশানা করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “দেশে যাদের সন্তানের সংখ্যা বেশি এবং যারা অনুপ্রবেশকারী, কংগ্রেস তাদের সম্পদ বিলিয়ে দেবে।” প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের জেরে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। নির্বাচন কমিশনের কাছে আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’।

    নিশানায় কংগ্রেসের ইস্তাহার

    কংগ্রেসের ইস্তাহারের (Hanuman Chalisa) প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তাদের ইস্তাহারেই লেখা রয়েছে যে তারা সম্পত্তির সমীক্ষা চালাবে। তাদের নেতাই বক্তৃতায় বলছেন, সম্পত্তির এক্স-রে করা হবে। কিন্তু মোদি যখন সে কথা ফাঁস করে দিচ্ছে, তখন আপনাদের গোপন অ্যাজেন্ডা বেরিয়ে পড়েছে। আর আপনারা এখন থরথর করে কাঁপছেন।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের সামনে এই সত্যটা তুলে ধরতে চাই যে কংগ্রেস আপনাদের সম্পত্তি কেড়ে নেওয়ার জন্য গভীর ষড়যন্ত্র করছে। নির্বাচিত কিছু লোকের হাতে সেই সম্পত্তি তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।”

    আরও পড়ুুন: পালাতে পারে বিদেশে, সন্দেশখালির শাহজাহানের ভাইয়ের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ ইডির

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমানায় মানুষ নিজের ধর্ম, বিশ্বাস নিয়ে থাকতে পারতেন না। সেই আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ বলে গণ্য হত।” তিনি বলেন, “দু’তিন দিন আগে আমি কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্কের তোষণমূলক রাজনীতির পর্দা ফাঁস করে দিয়েছি। এতেই কংগ্রেস ও তাদের ইন্ডি জোট প্রচণ্ড রেগে গিয়েছে। তারা এতটাই রেগে গিয়েছে যে, তারা এখন সব সময় মোদিকেই অপমান করছে।” তাঁর দাবি, এই সত্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছে কংগ্রেস। রাজনৈতিক কৌশল লুকোতে চাইছে তারা (Hanuman Chalisa)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • USA Bans TikTok: ভারতের পর আমেরিকাতেও নিষিদ্ধ হতে চলেছে টিকটক! বিল পাশ মার্কিন সংসদে

    USA Bans TikTok: ভারতের পর আমেরিকাতেও নিষিদ্ধ হতে চলেছে টিকটক! বিল পাশ মার্কিন সংসদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে নিষিদ্ধ হয়েছিল আগেই। এবার সেই একই পথে পা বাড়াল আমেরিকাও। চিনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ টিকটক নিষিদ্ধ করতে হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের সভায় বিল পাশ করল জো বাইডেন সরকার (US Banned TikTok)। রবিবারই পাশ হয়েছে এ সংক্রান্ত বিলটি। দেশের নিরাপত্তার কারণেই টিকটক ও তার সত্বাধিকারী চিনা সংস্থা বাইটড্যান্সের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চলেছে হোয়াইট হাউস।

    নিষিদ্ধ হতে চলেছে টিকটক (US Banned TikTok)

    মার্কিন কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সেনেটে পাশ হওয়ার পরে এই প্রস্তাব কার্যকর হলে আমেরিকায় পুরোপুরি নিষিদ্ধ হয়ে যাবে টিকটক। তার পর আর টিকটক কিংবা বাইটড্যান্সের সঙ্গে আর ব্যবসায়িক লেনদেনও করতে পারবে না কোনও মার্কিন সংস্থা। এদিন ৩৬০-৫৮ ভোটে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে পাশ হয় হয় বিলটি (US Banned TikTok)। বিলটির বিপক্ষে যাঁরা ভোট দিয়েছেন, তাঁদের সিংহভাগই তরুণ প্রজন্মের। রাজনীতির খবরাখবর নিতে ও মতামত ব্যক্ত করতে তাঁরা এই অ্যাপটি ব্যবহার করেন। তবে রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক দুই দলই বাইডেন প্রশাসনের প্রশংসা করেছে। এই দুই দল এবং মার্কিন আইনপ্রণেতারাও বলছেন, দেশের নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি করেছে টিকটক। কারণ চিন তার ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ইউজারের ডেটা ভাগ করতে বাধ্য করতে পারে।

    টিকটকের বক্তব্য

    হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসে বিলটি পাশ হতেই আপত্তি জানিয়েছে টিকটক। বিলটিকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ আখ্যা দিয়ে সংস্থার তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে ‘এত নাগরিকদের মত প্রকাশের অধিকার খর্ব হবে’। এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াই চালানোর বার্তাও দিয়েছেন টিকটকের সত্বাধিকারী। চলতি বছরের শেষের দিকে রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে নানারকমভাবে চেষ্টা করছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় নানা সংবাদপত্রে। বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ভোটারদের প্রভাবিত করা হতে পারে বলে খবর ছড়ায়। তার পরেই মার্কিন আধিকারিকদের তরফে সতর্ক করে দেওয়া হয় টিকটক ম্যানেজমেন্টকে। শেষমেশ টিকটককে নিষিদ্ধ করতে উদ্যোগী হয় বাইডেন সরকার।

    আরও পড়ুুন: শতাব্দীর ওপর ক্ষোভ জানিয়ে তিনশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    টিকটকের বিরুদ্ধে কঠোর ইউরোপীয় ইউনিয়নও

    এদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নও টিকটকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে বলে খবর। ইউরোপিয় ইউনিয়ন কমিশনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই অ্যাপ (টিকটক) ইউজারদের মানসিক স্বাস্থ্যের ভয়ঙ্কর ক্ষতি করতে পারে। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় চিনা ফৌজের হামলায় মৃত্যু হয় ২০ জন ভারতীয় সেনার। তার পরেই টিকটককে নিষিদ্ধ করে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেবল টিকটক নয়, এই ফেজে ভারত সরকার নিষিদ্ধ করেছিল আরও প্রায় এক ডজন চিনা অ্যাপকে (US Banned TikTok)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “নির্বাচনে জিততে না পেরে ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন”, সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। লোকসভার পরিবর্তে রাজ্যসভায় মনোনীত হয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী। রবিবার রাজস্থানের জালোরে বিজেপির প্রচার সভায় সোনিয়াকেই নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    সোনিয়াকে কটাক্ষ মোদির (PM Modi)

    তিনি বলেন, “যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁরা ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁরা রাজস্থান থেকে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছেন।” প্রসঙ্গত, মাত্র এক মাস আগেই রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন সোনিয়া। রাজ্যসভায় যাওয়ার আগে তিনি ছিলেন রায়বেরিলির সাংসদ। দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন তিনি। পাঁচ বছর ধরে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন আমেঠির। এদিন দলীয় প্রার্থী লাম্বারাম চৌধুরীর সমর্থনে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। লাম্বারামের বিরুদ্ধে কংগ্রেসের প্রার্থী অশোক গেহলেটের ছেলে বৈভব গেহলট। এই কেন্দ্রটি বিজেপির শক্তঘাঁটি। গত দু’দশক ধরে এই কেন্দ্রে ফুটছে পদ্ম।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস দক্ষিণের এক নেতাকে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে। তিনি কি কখনও রাজস্থানের কথা বলেছেন? না। আপনারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকেও রাজ্যসভায় পাঠিয়েছিলেন। তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে আপনারা রাজস্থানে দেখেছেন? এখন আবার আপনারা আর একজন নেতাকে বাঁচাতে চাইছেন।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা রাজনীতিতে লড়াই করতে পারেননি, তাঁরা লড়াইয়ের ময়দান ছেড়ে দিয়েছেন। পরে রাজ্যসভা থেকে সংসদে গিয়েছেন।” প্রধানমন্ত্রী সোনিয়ার নাম না নিলেও, তাঁর কটাক্ষ-বাণের অভিমুখ যে সোনিয়া গান্ধীর দিকেই, তা জলের মতো স্পষ্ট।

    আরও পড়ুন: “বাড়িতে পুরুষ না থাকলে মেয়েদের হাত ধরে টানাটানি করে তৃণমূল কর্মী”, বললেন নির্যাতিতা

    বর্তমানে রাজস্থান থেকে রাজ্যসভায় গিয়েছেন কংগ্রেসের ছয় প্রতিনিধি। এঁরা হলেন, সোনিয়া গান্ধী, নীরজ ডাঙ্গি, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, কেসি বেণুগোপাল, প্রমোদ তিওয়ারি এবং মুকুল ওয়াসনিক। এঁদের মধ্যে রাজস্থানের বাসিন্দা একমাত্র ডাঙ্গি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজস্থানবাসী কংগ্রেসকে শাস্তি দিয়েছিলেন প্রথম দফার নির্বাচনে।” রাজস্থানের ২৫টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে শুক্রবার প্রথম দফায় নির্বাচন হয়ে গিয়েছে ১২টিতে। সামনের শুক্রবার হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “রাজস্থান দেশপ্রেমে ভরপুর। এ রাজ্য জানে কংগ্রেস কখনও শক্তপোক্ত দেশ গড়তে পারবে না। এ দেশও চায় না কেন্দ্রে কংগ্রেসের সরকার হোক। দেশবাসী চান না, ২০১৪ সালের আগের জমানা ফিরুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ”, তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাম-কংগ্রেস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।” শনিবার সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে একথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ এবং সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফের মিথ্যাচারে বীতশ্রদ্ধ হয়ে গিয়েছেন কেরলবাসী।”

    ‘বিজেপির ওপর আস্থা বাড়ছে’

    বিজেপির ওপর খ্রিস্টান-সহ নানা সম্প্রদায়ের মানুষের বিশ্বাস যে ক্রমেই বাড়ছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। গোয়া এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি-সহ বিজেপি-শাসিত বিভিন্ন রাজ্যে নানা সম্প্রদায়ও যে বিজেপির ওপর আস্থা রাখছেন, তাও জানিয়েছেন তিনি। এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতিমধ্যেই প্রথম দফায় দেশের ১০২টি কেন্দ্রে হয়ে গিয়েছে নির্বাচন। কেরলে নির্বাচন হবে ২৬ এপ্রিল। এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ২০টি। সেই সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরে শনিবার প্রধানমন্ত্রী টানেন কেরলের প্রসঙ্গ। তিনি (PM Modi) বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষও বিজেপির ওপর ভরসা করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, পার্টি তা করবে।”

    ‘কেরলেও ভিত শক্ত হচ্ছে বিজেপির’

    কেরলে খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। এ পর্যন্ত কোনও নির্বাচনে বিজেপির একজনও প্রার্থী জয়ী হননি। তবে কেরলে ক্রমেই যে বিজেপির পায়ের নীচের মাটি শক্ত হচ্ছে, এদিনের সাক্ষাৎকারে তা মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “গোয়া, যেখানে খ্রিস্টানরাই সংখ্যাগুরু কিংবা উত্তর-পূর্বের রাজ্যের কথাই ধরুন না, সেখানেও তো খ্রিস্টানরাই নির্ণায়ক শক্তি। তা সত্ত্বেও সেসব রাজ্যের অনেকগুলিতেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।” প্রধানমন্ত্রী মনে করিয়ে দেন, বিজেপি ও তার সহযোগী দলগুলি উত্তরপূর্বের সিংহভাগ রাজ্যে ক্ষমতায় রয়েছে। তিনি বলেন, “আমাদের অনেক মুখ্যমন্ত্রী এবং মন্ত্রী রয়েছেন যাঁরা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানের মতোই আমি খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও যোগ দিই।”

    আরও পড়ুন: আগুন লাগানো হল কালী মন্দিরে! ফের বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মস্থানে হামলা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কেরলের নেতারা আমায় বলেছিলেন, কীভাবে রাজ্যে চার্চের সম্পত্তি এলডিএফ এবং ইউডিএফ সরকারের জন্য নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।” জেলে-সহ সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষের জন্য মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করছে, তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এলডিএফ এবং ইউডিএফের মিথ্যাচারের জেরে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ বীতশ্রদ্ধ। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ ক্রমেই আমাদের বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন। তাঁদের কল্যাণে যা করণীয়, আমরা তা করব।” কংগ্রেস ও বামেরা যে কেরলবাসীকে ধোঁকা দিচ্ছে, প্রসঙ্গক্রমে তাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই তিনি (PM Modi) বলেন, “দুই রাজনৈতিক দলই (কংগ্রেস ও বাম) একই মুদ্রার দুটো পিঠ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jalpaiguri: টর্নেডোয় সর্বস্ব খুইয়েছেন, নেই ভোটার কার্ড! স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির ভোটাররা

    Jalpaiguri: টর্নেডোয় সর্বস্ব খুইয়েছেন, নেই ভোটার কার্ড! স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির ভোটাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার কার্ড নয়, এবার ভোটার স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির (Maynaguri) ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার ভোটাররা। গত ৩১ মার্চ বিধ্বংসী টর্নেডো ঝড়ে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ময়নাগুড়ি ব্লকের বিস্তীর্ণ অংশের মানুষ সর্বস্ব খুইয়েছেন। বহু মানুষের অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে হারিয়ে কিংবা নষ্ট হয়ে গিয়েছে ভোটার কার্ড। তাই ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার মানুষদের যাতে ভোট দিতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেজন্য সেখানকার মানুষ ভোটের স্লিপ (voter slip) দেখিয়েই ভোট দিতে পারবেন বলে নির্বাচন কমিশন আগেই ঘোষণা করেছিল।

    আগেই দেওয়া হয় ভোটের স্লিপ (Jalpaiguri)

    সেই মতো প্রশাসনের তরফ থেকে ভোটের আগে ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার মানুষদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয় ভোটের স্লিপ। ঝড়ে ঘড়বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মন খারাপের মাঝেও ভোট নিয়ে যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে বিধ্বস্ত এলাকার বাসিন্দাদের। গ্রামের বাসিন্দা শিবু রায় বলেন, ‘ভোট দিতে কোনও সমস্যা হয়নি। আমি আধার কার্ড (Adhar card) দেখিয়ে ভোট দিয়েছি। অনেকের সব কাগজই হারিয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভোটার স্লিপ দেখিয়ে ভোট দিচ্ছেন। অনেকে হাসপাতাল থেকে টোটো করে এসে ভোট দিয়ে যাচ্ছেন।’

    ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার পাশে বিজেপি

    উল্লেখ্য ঝড়ের পর শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ অন্যান্য বিজেপি (BJP) নেতারা ঝড়বিধ্বস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন। পাশাপাশি ধুপগুড়ির (Jalpaiguri) সভায় এসে ঝড়বিধ্বস্ত মানুষদের পাশে থাকার কথা শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) গলাতেও। তাই স্বাভাবিক ভাবেই ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার ভোটের দিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলেরও৷ গত ৩০ মার্চ বিকেলে বিধ্বংসী টর্নেডোয় তছনছ হয়ে গিয়েছিল জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার বেশ কিছু এলাকা। এই এলাকার মানুষ সম্পূর্ণ টিন দিয়ে নিজেদের বাড়ি তৈরি করে থাকেন। কয়েক মিনিটের ঝড়ের দাপটে খেলনার মতো উড়ে যায় একের পর এক বাড়ি। মানুষের সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়েছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মহম্মদ শামিকে ‘ভাই’ সম্বোধন, ভারতীয় পেসারের আরোগ্যও কামনা করলেন মোদি

    PM Modi: মহম্মদ শামিকে ‘ভাই’ সম্বোধন, ভারতীয় পেসারের আরোগ্যও কামনা করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ১০২ কেন্দ্রে যখন চলছে লোকসভা নির্বাচন, তখন উত্তরপ্রদেশের আমরোহায় প্রচারে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রচার চলাকালীন হঠাৎই তাঁর মুখে শোনা যায় ক্রিকেটার মহম্মদ শামির নাম। ওয়ার্ল্ড কাপের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী বললেন, “কামাল পারফরমেন্স দেখিয়েছেন ভাই মহম্মদ শামি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    বিজেপি আয়োজিত এই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরোহার ঢোলক জিআই ট্যাগ পেয়েছে। আর শামি বাজিয়ে দিয়েছেন দেশের ডঙ্কা। এই ঢোলকের শব্দ যেন বারংবার বলে দিচ্ছে কমলে ছাপ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরোহা কেবল ঢোল নয়, দেশের ডঙ্কাও বাজিয়ে দেবে। ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভাই মহম্মদ শামি যে কামাল দেখিয়েছিলেন, তা উপভোগ করেছিল তামাম বিশ্ব। দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য কেন্দ্র তাঁকে অর্জুন খেলরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করেছে। যোগ আদিত্যনাথের সরকার তাঁর জেলায় একটি স্টেডিয়াম বানিয়ে দিয়েছে।”

    শামিকে জড়িয়ে ধরেছিলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর মুখে আগেও শোনা গিয়েছে শামির নাম। বিশ্বকাপের ফাইনালে হেরে গিয়েছিল ভারত। মুষড়ে পড়েছিল টিম ইন্ডিয়া। সেই সময় সটান ড্রেসিং রুমে চলে যান প্রধানমন্ত্রী। শামিকে বুকে টেনে নেন। তারপর আর চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি এই বোলার। এদিনের সভায় ফের আরও বেশি করে জনতাকে মতদান করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আপনাদের মূল্যবান ভোটের ওপর। অ-বিজেপি সরকারের আমলে আমরোহার তেমন উন্নতি হয়নি। তবে উত্তরপ্রদেশে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে আমরোহায়।”

    আরও পড়ুুন: কোথাও তৃণমূলের বুথ দখল, কোথাও ছাপ্পা, হামলা! ভোটে অশান্ত উত্তরবঙ্গ

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু শামির হাতে তুলে দেন অর্জুন পুরস্কার। খ্যাতনামা এই পেসার চলতি বছরের আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছেন। গোড়ালিতে অস্ত্রোপচার হওয়ায় আপাতত সেপ্টেম্বরের আগে বাইশ গজে ফিরতে পারবেন না তিনি। গোড়ালিতে অস্ত্রোপচারের ছবি সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন শামি। সেই ছবি দেখে প্রধানমন্ত্রী এই পেসারের উদ্দেশে লেখেন, “আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করি। আমি আশাবাদী, আপনার এই চোট দ্রুত সেরে যাবে। সাহসের সঙ্গে আপনি এই সময়ের মোকাবিলা করবেন (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: ‘‘আরও বেশি করে ভোট দিন’’, পাঁচ ভাষায় প্রথম বারের ভোটারদের আবেদন মোদির

    Lok Sabha Election 2024: ‘‘আরও বেশি করে ভোট দিন’’, পাঁচ ভাষায় প্রথম বারের ভোটারদের আবেদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল শুরু হয়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। প্রথম দফায় ভোট হচ্ছে দেশের ১০২টি আসনে। এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ৩টি আসনও। এই তিনটি আসনই উত্তরবঙ্গে। এই আসনগুলির একটিতে ভাগ্য পরীক্ষা হচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির নিশীথ প্রামাণিকের। এদিন সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনও হচ্ছে একই সঙ্গে।

    প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধ (Lok Sabha Election 2024)

    ভোট শুরু হতেই দেশবাসীকে গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হওয়ার আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যাঁরা এবারই প্রথম ভোট দেবেন, তাঁরা যাতে আরও বেশি করে গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল হন, এক্স হ্যান্ডেলে পাঁচটি ভাষায় ট্যুইট করে সেই আবেদনই জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Lok Sabha Election 2024) লিখেছেন, “লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ আজ হচ্ছে। দেশের ২১টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে ভোট হচ্ছে। এই আসনগুলির ভোটারদের আমি অনুরোধ করছি রেকর্ড পরিমাণে ভোট দিন। আমি বিশেষত তরুণ এবং এবারই যাঁরা প্রথম ভোট দিচ্ছেন, তাঁদের অনুরোধ করছি আরও বেশি করে অংশগ্রহণ করুন ভোট-পর্বে। সব শেষে প্রতিটি ভোট গণনা হবে, প্রত্যেকের স্বর ম্যাটার করবে।”

    কোথায় কোথায় হচ্ছে ভোট

    প্রসঙ্গত, এদিন তামিলনাড়ুর ৩৯টি কেন্দ্রেই নির্বাচন হচ্ছে। নির্বাচন হচ্ছে উত্তরাখণ্ডের ৫টি, অরুণাচলের ২টি, মেঘালয়ের ২টি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ১টি, মিজোরামের ১টি, নাগাল্যান্ডের ১টি, পুদুচেরির ১টি, সিকিমের ১টি এবং লাক্ষাদ্বীপের ১টি আসনেও। এদিনই মতদান করবেন রাজস্থানের ১২টি, উত্তরপ্রদেশের ৮টি, মধ্যপ্রদেশের ৬টি, আসাম এবং মহারাষ্ট্রের ৫টি করে, বিহারের ৪টি এবং পশ্চিমবঙ্গের ৩টি কেন্দ্রের ভোটাররাও। ভোট দিচ্ছেন ত্রিপুরা, ছত্তিশগড় এবং জম্মু-কাশ্মীরের ১টি করে কেন্দ্রের ভোটাররাও। মণিপুরের দুটি লোকসভা কেন্দ্রের একটিতেও চলছে ভোটগ্রহণ। তবে আউটার মণিপুর কেন্দ্রে নির্বাচন হবে দু’দফায়। একটি অংশে নির্বাচন হচ্ছে এদিন। ওই কেন্দ্রের বাকি অংশে ভোট নেওয়া হবে ২৬ এপ্রিল।

    এদিন বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীর ভাগ্যও পরীক্ষা চলছে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন কোচবিহারের নিশীথ প্রামাণিক, নাগপুরের নীতিন গডকরি, অরুণাচল প্রদেশের কিরেন রিজিজু, বিকানেরের অর্জুন রাম মেঘওয়াল, ডিব্রুগড়ের সর্বানন্দ সোনোওয়াল, জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরে জিতেন্দ্র সিংহ, কংগ্রেস নেতা তথা মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথের ছেলে নকুন নাথের (Lok Sabha Election 2024)।

    আরও পড়ুুন: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের উৎসব শুরু, প্রথম দফার ভোটগ্রহণ চলছে দেশে

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: গত ১০ বছরে একদিনও ছুটি নেননি! ৬৫৭০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, জানাল পিএমও

    PM Modi: গত ১০ বছরে একদিনও ছুটি নেননি! ৬৫৭০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, জানাল পিএমও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসার পর থেকে এখনও পর্যন্ত একটি দিনের জন্যও ছুটি নেননি নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী কতদিন ছুটি নিয়েছিলেন তা জানতে চাওয়া হয়েছিল তথ্য জানার অধিকার আইনে। তার উত্তরেই প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসার পরে, ১০ বছরে একদিনের জন্যও ছুটি নেননি। ১০ বছরে ছিল শতাধিক সরকারি ছুটি। কিন্তু তিনি মোদি, জনগনের জন্য সদা জাগ্রত প্রহরী। 

    কতক্ষণ কাজ করেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর ছুটি প্রসঙ্গে জানার জন্য বারাণসীর (Varanasi) বাসিন্দা, পেশায় শিক্ষক শেখর খান্না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দফতরে একটি আরটিআই করেছিলেন। জানতে চেয়েছিলেন বিগত ১০ বছরে কতদিন ছুটি নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। আরটিআই-এর উত্তর ১৫ এপ্রিল শেখর খান্নার কাছে আসে। উত্তর দেখে চমকে যান শেখর বাবু। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তারপর থেকে একদিনও ছুটি নেননি তিনি। এমনই জবাব এসেছে প্রতি উত্তরে।  কয়েকবছর আগে একটি ইন্টারভিউ চলাকালীন অভিনেতা অক্ষয় কুমার প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর কাজের সময় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। তখন নরেন্দ্র মোদির উত্তর দিয়েছিলেন তিনি তিন থেকে চার ঘন্টা ঘুমোন। বাকি ১৮ ঘন্টা কাজ করেন। 

    আরও পড়ুন: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    এক মাসের মধ্যেই শেখার খান্নার কাছে চলে আসে আরটিআই-এর জবাব। শেখার খন্না জানিয়েছেন ১৬ই মার্চ ২০২৪ শুধুমাত্র জিজ্ঞাসাবশত তিনি প্রধানমন্ত্রীর ছুটি সম্পর্কে তারই কার্যালয়ে  (PMO) এই সম্পর্ক জানতে চেয়েছিলেন। এক মাসের মধ্যেই কার্যালয়ের সচিব প্রবেশ কুমারের তরফে তাকে উত্তর সম্বলিত চিঠি পাঠানো হয়। দশ বছরে অর্থাৎ ৩৬৫০দিনে ৬৫ হাজার ৭০০ ঘন্টা দেশের জন্য সমর্পণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। অর্থাৎ তিনি ১৮ ঘন্টা দেশের জন্য কাজ করেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share