Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন’’, নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    PM Modi: ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন’’, নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নমো নব মতদাতা সম্মেলন’-এ প্রথমবার ভোটার হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশগ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। জাতীয় ভোটার দিবসের দিনেই নিজের ভার্চুয়াল ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘অন্ধকারাচ্ছন্ন ভারতবর্ষকে ১০-১২ বছর আগেই আমার সরকার টেনে তুলতে পেরেছে।’’ নতুন ভোটারদের কাছে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান, ‘‘ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আপনারা ভোট দিন।’’

    দেশগঠনে যুবসমাজের ভূমিকা

    বৃহস্পতিবারের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান যে, যুবকদের ভূমিকা রয়েছে নতুন ভারত গঠন করার জন্য। তিনি বলেন, ‘‘আপনারা এখন ভারতবর্ষের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আগামী ২৫ বছর আপনারা নির্ণয় করবেন ভারত এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ।’’ প্রসঙ্গত, নতুন ভোটারদের এই সম্মেলন সারা দেশব্যাপী আয়োজন করে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা।

    নতুন ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) বার্তা-এক নজরে

    ১) দেশে যখন সংখ্যাগরিষ্ঠ একটি সরকার তৈরি হয় তখন সেই সরকারের নীতি প্রণয়নে সুবিধা হয়।

    ২) বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে যখন আমি আলাপচারিতা করি, তখন আমি মনে করি, আমি একা নই আমার সঙ্গে ১৪০ কোটি ভারতীয় রয়েছেন।

    ৩) বর্তমান বিশ্বে ভারতের পাসপোর্ট গর্বের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষজন এখন কথা বলছে দেশের সাফল্যগাথার এবং দুর্নীতিমুক্ত ভারতের।

    ৪) বর্তমান বিশ্বে ভারত পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। আগামী দিনে ভারত পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে।

    ৫) নতুন ভোটারদের সেই শক্তি রয়েছে, যার দ্বারা তাঁরা পরিবারতন্ত্রকে পরাস্ত করতে পারেন।

    ৬) এই সময়টা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতবর্ষ এখন স্বর্ণযুগের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আপনারা এমন সময় ভোটার হয়েছেন যে আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারত তার ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করবে।

    ৭) ভারতের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য ভোট দিন। আপনার একটা ভোট ভারতকে আগামী দিনে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করতে পারে। একটি স্থায়ী সরকার আপনারা তৈরি করতে পারেন।

    ৮) দেশের এত নতুন ভোটদাদাদের সঙ্গে আমার (PM Modi) এই আলাপচারিতা প্রথম। বিশ্বের যে কোনও রাজনৈতিক নেতার ক্ষেত্রে এমন সুযোগ প্রথম।

    ৯) নতুন ভোটাররা ভারতের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: মার্চ পর্যন্ত মন্ত্রীদের অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ মোদির, কেন জানেন?

    Ram Mandir: মার্চ পর্যন্ত মন্ত্রীদের অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ মোদির, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। ২৩ জানুয়ারি মঙ্গলবার থেকে ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় সামলাতে কার্যত হিমশিম খাচ্ছে সেখানকার প্রশাসন এবং রাম মন্দির কমিটি। এই অবস্থায় যাতে কোনও সাধারণ ভক্তের সমস্যা না হয়, তাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত রাম মন্দির দর্শনে না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অতিরিক্ত ভিড়ের সময় জনসাধারণের যাতে কোনওরকম সমস্যা না হয়, সেজন্যই এই আবেদন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমন কথা জানান প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বুধবারই মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সেখানেই রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ভিআইপিদের নিরাপত্তার যে প্রোটোকল, সেটি তুলে ধরেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী জানান, ভিআইপিরা যখন বালক রামের দর্শনে যাবেন তখন বিশেষ নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা হবে। তার ফলে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হতে পারে। তাই আপাতত মার্চ মাস পর্যন্ত অযোধ্যা সফর না করার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। মার্চ মাসের পর মন্ত্রীদের অযোধ্যা যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    ভিড় সামলাতে হিমসিম খাচ্ছে প্রশাসন

    প্রসঙ্গত, বালক রামের দর্শন ঘিরে মঙ্গলবার পাঁচ লাখ মানুষের সমাগম হয়েছিল অযোধ্যায়। এমনটাই জানা গিয়েছে। বুধবার, দ্বিতীয় দিন প্রায় ৩ লাখ ভক্তের আগমন ঘটে। এদিনও সকালের দিকে ভিড় সামলাতে নাজেহাল অবস্থা হয় মন্দির কর্তৃপক্ষ থেকে পুলিশ-প্রশাসনের। ভিড় বেশি, কিন্তু বালক রামের দর্শনের সময় কম ছিল। বেলা যত বেড়েছে বাড়তে থেকেছে ভিড়ও। ভিড় সামলাতে লাঠি উঁচিয়ে কিছু সময় তেড়ে যেতে দেখা গিয়েছে পুলিশকেও। এই আবহে সাধারণ ভক্তদের (Ram Mandir) কোনওরকম অসুবিধা-বাধার সম্মুখীন যাতে না হতে হয়, সেজন্যই মন্ত্রীদের মার্চ মাস পর্যন্ত অযোধ্যা না যাওয়ার পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যদিকে বালক রাম দর্শনের সময় বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যোগী সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ramlala: হীরের মুকুট, গলায় হার, ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে দেশবাসীর সামনে এলেন রামলালা

    Ramlala: হীরের মুকুট, গলায় হার, ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে দেশবাসীর সামনে এলেন রামলালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৫০০ বছরের আন্দোলনের পরে প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার (Ramlala) মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী। অরুণ যোগীরাজের হাতে তৈরি রামলালার মূর্তিই এখন চর্চার বিষয়। রাজা রামের মাথায় হীরের মুকুট, কপালে টিকা, গলায় হার। ফুলের মালায় সুসজ্জিত হয়ে ২২ জানুয়ারি বিশ্ববাসীর সামনে আবির্ভূত হলেন তিনি।

    রামলালার সাজের বর্ণনা

    বালক রাম বা রামলালার হাতে রয়েছে সোনার ধনুক। সোনা, রুপো এবং হীরের গয়নায় বালক রামকে সাজানো হয়। বাল্মিকী রামায়ণের ভগবান রামচন্দ্রের যে মুকুট বর্ণনা করা হয়েছে, সেই ধাঁচের তৈরি মুকুটই পরানো হয়েছে রামলালাকে (Ramlala)। হীরের মুকুটে সোনার সঙ্গে সবুজ রঙের রত্নও নজরে পড়ছে। মুকুটের একেবারে মাথায় তিনটে পানের মত মূর্তি রয়েছে। যেখানে লাল এবং সবুজ মণি দেখা যাচ্ছে। মুকুটের মাঝখানেও একটি সবুজ রঙের মণি রয়েছে। রামলালার কানেও রয়েছে সোনার অলঙ্কার। রামলালার গলার চারপাশে বড় নেকলেসও দেখা যাচ্ছে। কোমরে রয়েছে কোমর বন্ধনী, যা হীরে সমেত লাল এবং সবুজ রঙের অন্যান্য রত্ন দিয়ে তৈরি হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে মুকুট পরানো হয়, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।

    আরও পড়ুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    রামলালার মূর্তির বর্ণনা

    এই রামলালার (Ramlala) মূর্তিটি ৫১ ইঞ্চি লম্বা, চওড়া ৩ ফুট। ওজন প্রায় ২০০ কেজি। ভগবান রামকে দাঁড়িয়ে থাকা ভঙ্গিতে পাঁচ বছরের শিশু হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। কালো পাথরের তৈরি এই মূর্তিটি তৈরি করেছেন মহীশূরের শিল্পী অরুণ যোগীরাজ। মূর্তির চালচিত্রে রয়েছে বিষ্ণুর দশাবতার–মৎস্য, কুর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন, পরশুরাম, রাম, কৃষ্ণ, বুদ্ধ ও কল্কি। মূর্তির একদিকে হনুমান ও অপর দিকে গরুড়। শুধু তাই নয়, মূর্তির যে মুকুট রয়েছে তাতে সূর্য, শঙ্খ, স্বস্তিক, চক্র ও গদা রাখা হয়েছে। মূর্তির প্রধান বিশেষত্ব হল, একটি কৃষ্ণশিলা দিয়েই এটি গড়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাত পোহালেই উদ্বোধন রাম মন্দিরের, শুভ যোগ শুরু হচ্ছে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে

    Ram Mandir: রাত পোহালেই উদ্বোধন রাম মন্দিরের, শুভ যোগ শুরু হচ্ছে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই অনুষ্ঠিত হবে রামলালার (Ram Mandir) প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান। জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিট নাগাদ শুভ যোগ শুরু হচ্ছে যা চলবে বেলা একটা পর্যন্ত। প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ঘিরে সাজো সাজো রব গোটা রাম নগরী জুড়ে। ইতিমধ্যেই রামলালার মূর্তি অধিষ্ঠিত করা হয়েছে গর্ভগৃহে। দেশ জুড়ে প্রচুর রাম ভক্ত হাজির হয়েছেন এই শুভ তথা ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, বারাণসীর পুরোহিত লক্ষীকান্ত দিক্ষিত গোটা অনুষ্ঠানটি বিধি মেনে সম্পূর্ণ করবেন।

    আমন্ত্রিত ৮ হাজার অতিথি

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে সারা দেশ জুড়ে ৮ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রিত জানানো হয়েছে। যার মধ্যে রাজনীতিবিদরা যেমন রয়েছেন তেমনই রয়েছেন বড় শিল্পপতিরাও। দেশের ক্রীড়া মহলের বিভিন্ন ব্যক্তিত্বও রয়েছেন। বলিউডের বহু খ্যাত নামা অভিনেতাকেও দেখা যাবে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে।

    অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হবে দেশজুড়ে, ৯ হাজার রেল স্টেশনেও দেখা যাবে অনুষ্ঠান

    রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারিত হবে সারা দেশ জুড়ে। তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হয়েছে যে সবাই যেন ভার্চুয়াল ভাবে ওই প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ইতিমধ্যে প্রতি বাড়িতে পাঁচটি প্রদীপ জ্বালাতে বলেছেন। সরাসরি সম্প্রচার শুরু হচ্ছে সকাল ১১ টা থেকেই। সরাসরি সম্প্রচার দেখা যাবে দূরদর্শনে। দেশের অসংখ্য ধর্মস্থানে স্ক্রিন লাগিয়ে সম্প্রচার করা হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। ভারতীয় রেলও ৯ হাজারেরও বেশি স্ক্রিন লাগিয়েছে দেশের বিভিন্ন স্টেশনে, প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে সরাসরি সম্প্রচারিত করার জন্য।

    উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে সম্প্রচারে, থাকছে ৪০টি ক্যামেরা

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচার যেহেতু দূরদর্শনে হবে তাই অযোধ্যার বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যে ৪০টি ক্যামেরা বসিয়েছে দূরদর্শন। জানা গিয়েছে,  লাইভ টেলিকাস্ট করা হবে সরযূ ঘাট, কুবের টিলার জটায়ুর মূর্তি থেকেও। অত্যন্ত উন্নত মানের সম্প্রচার প্রযুক্তি হল 4K ট্রান্সমিশন, যা জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ব্যবহার করা হয়েছিল। রাম মন্দিরের উদ্বোধনেও দেখা যাবে ওই প্রযুক্তি। বেসরকারি চ্যানেলগুলিও দূরদর্শনের সৌজন্যে সম্প্রচার অনুষ্ঠান দেখাতে পারবে।

    প্রধানমন্ত্রী অংশ নেবেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে

    প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে মঙ্গল ধ্বনিও দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গর্ভ গৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দুপুর সাড়ে বারোটা নাগাদ। নাগারা রীতিতে তৈরি রাম মন্দির ৩৮০ ফুট দীর্ঘ পূর্ব থেকে পশ্চিমে। অন্যদিকে ১৮০ ফুট উচ্চতা রয়েছে মন্দিরের। চওড়াতে এই মন্দির ২৫০ ফুট দীর্ঘ বলে জানা গিয়েছে। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) মোট ৩৯২ টি স্তম্ভ রয়েছে। মোট দরজার সংখ্যা ৪৪।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাম মন্দিরের উদ্বোধন। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে দেখা গেল কাজী নজরুল ইসলামের একটি গান। গানটি গেয়েছেন বাংলার শিল্পী পায়েল কর। বঙ্গ শিল্পীর নজরুলসঙ্গীতটি শেয়ার করে প্রধানমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লিখেছেন, ‘‘প্রভু শ্রীরামের প্রতি পশ্চিমবঙ্গের মানুষের অগাধ শ্রদ্ধা।’’ নজরুল ইসলামের লেখা ‘মন জপ নাম’ গানটি পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করায় স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত পায়েল কর।

    কী বলছেন শিল্পী পায়েল কর?

    দক্ষিণ কলকাতার বাসিন্দা পায়েল কর, বঙ্গবাসী কলেজের অধ্যাপিকা। তিনি অবশ্য জানতেন না তাঁর গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করেছেন। এক পরিচিত তাঁকে বলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ট্যুইটের ব্যাপারে। পরে সংবাদমাধ্যমকে পায়েল বলেন, ‘‘জানতে পেরে সত্যিই অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিল না। আমি ভাবতেও পারিনি যে, এত নামী শিল্পীর গলায় এই গানটি থাকলেও আমার গান স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করবেন! তা-ও এই গানটি নতুন গাওয়া এমন নয়। বছর সাতেক আগে গানটি অ্যালবামে প্রকাশিত হয়েছিল। সেই গান এখন প্রধানমন্ত্রী শেয়ার করলেন ভেবে ভাল লাগছে।’’

    আরও পড়ুন: অটল পেনশন যোজনায় বাড়তে পারে টাকার পরিমাণ, বাজেটে ঘোষণা করবে কেন্দ্র

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    তৃণমূল সমেত বাংলার অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলি যখন রামকে বহিরাগত প্রমাণে মরিয়া হয়ে উঠেছে, তখন বাঙালির শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া গান প্রধানমন্ত্রীর শেয়ার করা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিন শুভেচ্ছা জানানো তো দূরের কথা, রাজ্য সংহতি মিছিলের ডাক দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আবহে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ট্যুইট বার্তাও দিল, রামের সঙ্গে বাংলার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’র অনুষ্ঠানে আবেগপ্রবণ মোদি, কোনওরকমে চাপলেন কান্না

    Narendra Modi: ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’র অনুষ্ঠানে আবেগপ্রবণ মোদি, কোনওরকমে চাপলেন কান্না

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ প্রকল্পের উদ্বোধনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ওই সভা মঞ্চে কান্না চাপারও চেষ্টা করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। শুক্রবার মহারাষ্ট্রের শোলাপুরে ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ প্রকল্পের একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন মোদি। সেখানেই গরিবদের জন্য বাড়ি নির্মাণে তাঁর সরকারের সফলতার কথা বলতে গিয়েই চোখে জল আসে প্রধানমন্ত্রীর।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি বলেন, “২০১৪ সালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। তা পূরণ করতে পেরেছি। এখানে এসে তার সাক্ষীও রইলাম। আজ আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত এটি।”  এই সময়ই চোখে জল আসে প্রধানমন্ত্রীর। এদিন নিজের শৈশবের স্মৃতিচারণাও করেন মোদি (Narendra Modi)। তিনি বলেন, “এই বাড়িগুলি দেখলে নিজের শৈশবের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “আজ শোলাপুরের গরিব এবং শ্রমিকদের হাতে এই বাড়ি তুলে দিতে পেরে অত্যন্ত গর্বিত। আমাদের সরকার গরিব মানুষের উন্নয়নে এবং তাঁদের জীবনের মানোন্নয়ের স্বার্থে প্রকল্পের উপর জোর দিচ্ছে।” 

    কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিন শোলাপুরের সভামঞ্চ থেকে কংগ্রেসকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ভাষণে উঠে আসে কংগ্রেসের গরিবি হঠাও স্লোগানের ব্যর্থতাও।  মোদি বলেন, “দেশে ‘গরিবি হটাও’ স্লোগান তোলা হয়েছিল অনেক বছর আগে। সেই স্লোগান তোলা হলেও কার্যক্ষেত্রে গরিবি দূর করা হয়নি।”  ভারত অর্থনীতিতে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। বর্তমানে পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হল ভারতের। তাঁর সরকার তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে এগিয়ে যাবে দেশ। একথাও শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) ভাষণে। তিনি বলেন, “দেশবাসীকে এই গ্যারান্টি দিচ্ছি যে, তৃতীয় বারের জন্য বিজেপি ক্ষমতায় এলে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে ভারত।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির নিয়ে তৈরি ডাকটিকিট প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    Ram Mandir: রাম মন্দির নিয়ে তৈরি ডাকটিকিট প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:বৃহস্পতিবার রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে তৈরি করা ডাকটিকিট প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পাশাপাশি একটি বইও প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দেখা যাচ্ছে ওই বইয়ে রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভগবান রামের উপর যা যা ডাকটিকিট তৈরি হয়েছে সেগুলি সবই স্থান পেয়েছে। এই সব ডাকটিকিটের নকশায় স্থান পেয়েছে, রাম মন্দির, চৌপাই ‘মঙ্গল ভবন অমঙ্গল হরি’, সূর্য, সরযূ নদী এবং মন্দিরের চারপাশে ভাস্কর্য। এককথায় গোটা রামায়ণের উল্লেখযোগ্য চরিত্ররাই স্থান পেয়েছে এই ডাকটিকিটে। এদিন ডাকটিকিট প্রকাশের পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবিষয়ে এক ভিডিও বার্তাও দেন। সেখানে তিনি বলেন যে ডাকটিকিটের মাধ্যমেই বিচার ও ইতিহাস এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে যায়।।

    ২০ দেশের ডাকটিকিট নিয়ে তৈরি ৪৮ পাতার বই

    এছাড়াও রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ৬টি ডাকটিকিট প্রকাশ করেন। সেগুলিতে ব্যবহার করা হয়েছে অযোধ্যার মাটি এবং সরযূর জল। তাতে রয়েছে বিভিন্ন দেবদেবী। ডাকটিকিটগুলিতে ছবি রয়েছে, রাম মন্দির, ভগবান গণেশ, ভগবান হনুমান, জটায়ু, কেভাত্রাজ এবং মা শাবরির। জানা গিয়েছে, ডাকটিকিটেপ বইটি মোট ৪৮ পাতার হয়েছে এবং তাতে ২০টি দেশের রাম সম্পর্কিত ডাকটিকিটগুলি স্থান পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, কানাডা, কম্বোডিয়া প্রভৃতি দেশের ডাকটিকিট রয়েছে।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত ডাকটিকিট প্রকাশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘‘পোস্টাল স্ট্যাম্প বিচারধারা, ইতিহাস এবং ঐতিহাসিক ঘটনাগুলিকে পরের প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। আজ এই স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়েছে। এই টিকিটে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ছবি রয়েছে। রাম ভক্তির ভাবনা রয়েছে। আর মঙ্গল ভবন, অমঙ্গল হরির মত লোকপ্রিয় চৌপায়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রের মঙ্গলকামনা রয়েছে। আমাদের পঞ্চভূতের যে দর্শন আছে, ভগবান রামের মাধ্যমে সেই দর্শনকে দেখানো হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। প্রধানমন্ত্রী মোদি অযোধ্যায় পা রাখবেন ২১ জানুয়ারি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৫৫টি দেশের একশোর বেশি শীর্ষ আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে

    Ram Mandir: ৫৫টি দেশের একশোর বেশি শীর্ষ আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫৫টি দেশের প্রায় একশোর উপর শীর্ষস্থানীয় আধিকারিক হাজির থাকবেন রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। এঁদের মধ্যে যেমন রাষ্ট্রদূতরাও রয়েছেন, তেমন বিদেশের সাংসদরাও আছেন। ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন খুব স্বাভাবিকভাবেই একটি আন্তর্জাতিক স্তরের অনুষ্ঠান হতে চলেছে, এমনটাই মত ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশনের সভাপতি স্বামী বিজ্ঞয়ানন্দের। তিনি আরও জানিয়েছেন যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কোরিয়ার রানিকেও, যিনি প্রভু শ্রী রামের বংশধর বলে নিজেকে দাবি করেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হাজির থাকবেন কোরিয়ার রানি।

    কোন কোন দেশ থেকে অতিথিরা আমন্ত্রিত?

    জানা গিয়েছে, নিম্নলিখিত দেশগুলি থেকে অতিথিরা আমন্ত্রিত রয়েছেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এই দেশগুলি হল- আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বেলারুশ, কানাডা, কলম্বিয়া, ডেনমার্ক, ডোমিনেশিয়া, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো, মিশর, ইথিওপিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, ঘানা, হংকং, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মায়ানমার, নেদারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, সিঙ্গাপুর, সাউথ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, উগান্ডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, ভিয়েতনাম, জাম্বিয়া ইত্যাদি।

    ২০-২১ জানুয়ারির মধ্যে হাজির হবেন বিদেশি অতিথিরা 

    প্রসঙ্গত, বিশ্ব হিন্দু পরিষদেরও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন বিজ্ঞয়ানন্দ, যিনি আন্তর্জাতিক স্তরে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন যে ভিভিআইপি বিদেশি অতিথিরা ২০ এবং ২১ জানুয়ারির মধ্যে লক্ষ্ণৌ বিমানবন্দরে নামবেন এবং তাঁরা অযোধ্যা পৌঁছাবেন। শীতকালের কুয়াশার কারণে বিমান চলাচলের সমস্যা হতে পারে, তাই অতিথিদের আগেভাগে আসতে বলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, স্বামী বিজ্ঞয়ানন্দ আগেই জানিয়েছিলেন যে বড় সংখ্যার অতিথিদের আমন্ত্রণ (Ram Mandir) জানানো যায়নি, তার কারণ অযোধ্যা ছোট শহর। তাই সে কারণেই কাটছাঁট করেই তৈরি করতে হয়েছে আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকা।

    চলছে শেষ লগ্নের প্রস্তুতি

    অন্যদিকে মন্দির উদ্বোধনের শেষ লগ্নের প্রস্তুতি চলছে। রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট (Ram Mandir) সিদ্ধান্ত নিয়েছে ২২ জানুয়ারি সমস্ত বৈদিক আচার অনুষ্ঠান মেনেই প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান হবে। আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকেই রাম মন্দিরের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাচ্ছে যা চলবে এক সপ্তাহ ধরে। গত দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মন্দির উদ্বোধনের ১১ দিন আগে তাঁর বিশেষ ব্রতের কথাও ঘোষণা করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: দেশের ৭৪ শতাংশ মুসলিম খুশি রাম মন্দিরের নির্মাণে, সমীক্ষায় প্রকাশ

    Ram Mandir: দেশের ৭৪ শতাংশ মুসলিম খুশি রাম মন্দিরের নির্মাণে, সমীক্ষায় প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) নির্মাণে দেশের ৭৪ শতাংশ মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষই সন্তুষ্ট, শনিবার এমনটাই জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী মুসলিমদের সংগঠন ‘মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ’। সংগঠনের মতে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানই আস্থা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতিতে। প্রসঙ্গত, মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের পক্ষ থেকে ‘আয়ুর্বেদ ফাউন্ডেশন চারিটেবল ট্রাস্ট’ নামে একটি সংস্থা সারা দেশ জুড়ে এই সমীক্ষা চালায়। সংস্থাটির মূল অফিস রয়েছে গুজরাটে। ওই সমীক্ষা আসার পরেই দেখা যাচ্ছে যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম সমাজের মানুষই রাম মন্দিরের নির্মাণে খুশি। প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের।

    বিশ্বনেতা নরেন্দ্র মোদি 

    সমীক্ষার পরেই মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চ বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে সারা দেশের সর্বত্র বিরাজমান করছেন ভগবান রামচন্দ্র (Ram Mandir) এবং দেশের মধ্যে সফলতম প্রধানমন্ত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদি। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের মতে,  ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হলেন এমন একজন মানুষ যাঁর কথা শুধুমাত্র ভারতবর্ষ নয়, ভারতের বাইরে বহির্বিশ্বেও গ্রহণযোগ্য। ওই সমীক্ষাতে আরও দাবি করা হয়েছে অগণিত মুসলমান চাইছেন যে তথাকথিত উলেমা, মৌলানারা যেন ইসলামের নামে রাজনৈতিক ফায়দা না তোলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘রামের যারা বিরোধিতা করত, মোদি জমানায় তারাই ভজন শুরু করেছে’’, মন্তব্য রাজনাথের

    মুসলিম সম্প্রদায় নিরাপদ মোদি জমানায়

    ওই সমীক্ষা মোতাবেক ৭৪ শতাংশ মুসলিম খুশি রাম মন্দিরের নির্মাণে। ৭০ শতাংশ মুসলমানেরই আস্থা রয়েছে মোদি সরকারের উপরে। ৭২ শতাংশ মুসলমান সমর্থন জানিয়েছেন যে বিরোধীদের এই মুহূর্তে কোনও ইস্যু নেই এবং ৭০ শতাংশ মুসলমান অনুভব করছেন যে ভারত বিশ্বশক্তি হিসেবে (Ram Mandir) উঠে আসছে। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের মতে,  ‘‘ভারতবর্ষের মুসলমানরা মোদি জমানাতে যথেষ্ট নিরাপদ এবং এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষদের মতোই তাদের সমান সুযোগ সুবিধা রয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘রাম নয়, ওরা ভালোবাসে বাবরকে’’, কংগ্রেসকে তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মেঝেতে বিছানা, ব্রাহ্মমুহূর্তে শয্যাত্যাগ, রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ব্রতে মোদি

    Narendra Modi: মেঝেতে বিছানা, ব্রাহ্মমুহূর্তে শয্যাত্যাগ, রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ব্রতে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের উদ্বোধনের আগে ১১ দিনের বিশেষ ব্রত পালনের কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) শুক্রবারই ঘোষণা করেছেন। গতকাল তিনি ছিলেন নাসিকের কলারাম মন্দিরে। ওই স্থানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে রামায়ণও। ভক্তদের বিশ্বাস অনুযায়ী, নাসিকের ওই স্থানেই রামচন্দ্র গড়ে তুলেছিলেন তাঁর কুটির। যা পঞ্চবটি নামে খ্য়াত। পঞ্চবটি হল পাঁচটি কলা গাছের সমহার। রাম মন্দিরের উদ্বোধনের আগে ওই বিশেষ স্থান থেকেই মোদি (Narendra Modi) তাঁর ব্রত পালন শুরু করেন। ব্রত পালনের কারণে তিনি খাটে শয্যা ত্যাগ করেছেন। মাটিতে পাতা হচ্ছে তাঁর বিছানা! রামমন্দির উদ্বোধনের আগে পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর বাংলোর মেঝেতেই শোবেন তিনি, এমনটাই জানা গিয়েছে। শুক্রবার তাঁর ব্রতপালন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘রামমন্দিরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হতে আর মাত্র ১১ দিন বাকি। প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ভারতবাসীর প্রতিনিধিত্ব করতে ঈশ্বর আমাকে প্রস্তুত করেছেন। এ কথা স্মরণে রেখে আমি আজ থেকে ১১ দিনের বিশেষ ব্রতপালন শুরু করছি।’’

    কৃচ্ছ্রসাধনের জীবনে জপ, ধ্যান এবং পূজাপর্ব করে কাটাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে , রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগে তাঁর এই ব্রত সন্তদের উপদেশ মেনে চলছে। শনিবারে তাঁর ব্রত দ্বিতীয় দিনে পা দিল। ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি কঠোর অনুশাসন মেনে চলবেন। কৃচ্ছ্রসাধনের জীবনে জপ, ধ্যান এবং পূজাপর্ব করে কাটাচ্ছেন। সেই সঙ্গে যোগ ব্যায়াম, প্রাণায়ামও করছেন তিনি। 

    ‘ব্রাহ্মমুহূর্তে’ শয্যাত্যাগ করছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    সূত্রের খবর, ১১ দিনের ব্রত পালনে ‘ব্রাহ্মমুহূর্তে’ শয্যাত্যাগ করছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi)। এর পরেই শুরু হচ্ছে যোগ, শরীরচর্চা এবং ধ্যানপর্ব। ‘ব্রতকথা’র নিয়ম অনুযায়ী দিনের বেশ খানিকটা সময় ‘নীরব’ থাকছেন তিনি। পালন করছেন মৌনতা। পূজার্চনার পাশাপাশি, ১১ দিন ধরে নিয়মিত নানা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ পাঠ করছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এমনিতেই নিরামিষাশী, ‘ব্রতপালন’ পর্বে প্রধানমন্ত্রী মোদির খাদ্য তালিকাতেও থাকছে ধর্মীয় রীতির ছোঁয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share