Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: ইউক্রেনে পরমাণু বোমা ফেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পুতিন, নিরস্ত করেছিলেন মোদি!

    PM Modi: ইউক্রেনে পরমাণু বোমা ফেলার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন পুতিন, নিরস্ত করেছিলেন মোদি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপের প্রস্তুতি নিচ্ছিল রাশিয়া। সেটা ২০২২ সাল। সে বছরই ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে যুদ্ধ শুরু হয় প্রতিবেশী এই দুই দেশের মধ্যে। মস্কো ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ওই আঘাত হানতে চেয়েছিল। তবে, সময়মতো হস্তক্ষেপ করে, একটা বড় বিপর্যয় রুখে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এমনটাই দাবি করেছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম। 

    মোদির (PM Modi) উদ্যোগের প্রশংসা

    রাশিয়া যদি ওই পারমাণবিক আঘাত হানত, তাহলে সেটা হত জাপানের হিরোশিমা ও নাগাশাকিতে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ-উত্তর প্রথম পারমাণবিক হামলার ঘটনা। প্রায় আশি বছর আগে জাপানের ওই দুই শহরে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করেছিল আমেরিকা। সিএনএন-এর রিপোর্টেই এই তথ্য মিলেছে। তবে ইউক্রেনে রাশিয়াকে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করতে নিরস্ত করেছিলেন যিনি, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আরও কয়েকটি দেশও রাশিয়াকে নিষেধ করেছিল ইউক্রেনে পারমাণবিক বোমা নিক্ষেপ করতে।

    শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছিলেন মোদি (PM Modi)

    ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ সমর্থন করেনি ভারত। তাই এসসিও সামিটে উজবেকিস্তানে গিয়ে যখন পুতিনের সঙ্গে পার্শ্ব বৈঠক হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তখনই তিনি পুতিনকে শুনিয়েছিলেন শান্তির ললিত বাণী। বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের যুগ নয়, বন্ধু। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সেই বার্তা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রে শিরোনাম হয়েছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হতেই মস্কো যে ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ করতে পারে, সে ব্যাপারে উদ্বেগে ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসনও। সিএনএন-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেনে পরমাণু অস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে আঁচ করেই ভারত (PM Modi) সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাহায্য চায় বাইডেন প্রশাসন।

    আরও পড়ুুন: হরিয়ানার নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাইনি, ভোটের আগেই বিরোধীদের মাত দিল পদ্ম

    এই দেশগুলি যাতে পুতিনকে বোঝায়, তিনি যেন এমন কোনও সিদ্ধান্ত না নেন। প্রবীণ এক প্রশাসনিক কর্তা বলেন, “আমরা ওই দেশগুলিকে কেবল বার্তা পাঠিয়েই ক্ষান্ত হইনি, আমরা তাদের কাছে জোরালো অনুরোধও করেছিলাম। তারা যাতে অন্য দেশগুলিকেও একই অনুরোধ করে, তাও বলেছিলাম।” সিএনএনের প্রবীণ কর্তারা স্বীকার করেছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অন্যান্য কয়েকজন এই সঙ্কট (ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ) কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিলেন। মার্কিন প্রশাসনের ওই বর্ষীয়ান আধিকারিক বলেন, “আমরা বিশ্বাস করেছিলাম, আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর উদ্বেগ বুঝতে পারবে রাশিয়া।” রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এ বিষয়ে কথা বলেন পুতিনের সঙ্গে। অন্যান্য বহু দেশের সঙ্গে ভারতও সচেষ্ট হয়ে ইউক্রেনের ওপর রাশিয়ার সম্ভাব্য পরমাণু অস্ত্র হামলা রুখে দেয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CAA: ‘‘পাক হিন্দুরা খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবে’’, পাক হিন্দু ক্রিকেটারের মুখে সিএএ বন্দনা

    CAA: ‘‘পাক হিন্দুরা খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবে’’, পাক হিন্দু ক্রিকেটারের মুখে সিএএ বন্দনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে সারা দেশে সিএএ (Citizenship Amendment Act) কার্যকর করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর ফলে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে পাকিস্তান, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান থেকে যে সংখ্যালঘুরা ভারতে এসেছেন তাঁরা নাগরিকত্ব পাবেন। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) নিয়ে ভারত সরকারের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানালেন পাকিস্তানের প্রাক্তন হিন্দু ক্রিকেটার দানিশ কানেরিয়া (Danish Kaneria)। তিনি ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah)।

    দানিশের (Danish Kaneria) ট্যুইট-বার্তা

    ভারত সরকারের সিএএ (CAA) চালুর প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে দানিশ কানেরিয়া এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘পাকিস্তানের হিন্দুরা এবার মুক্ত হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারবেন।’ অপর একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, ‘সংশোধিত নাগরিকত্ব সংশোধন বিল (Citizenship Amendment Act) পাশের জন্য নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে ধন্যবাদ।’ পাকিস্তানের মাটিতে হিন্দুরা সাধারণত থাকেন মজনু কা টিলা এলাকায়। সেখানেও আনন্দ করতে দেখা গিয়েছে বাসিন্দাদের। সিএএ-র জন্য আবেদন করতে একটি পোর্টাল চালু করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। অমিত শাহ নিজে সেই পোর্টাল শেয়ার করেছেন। যারা সিএএ-র মধ্যে পড়বেন তাঁদের সেখানে গিয়ে আবেদন করতে হবে।

    ধর্মপ্রাণ দানিশ (Danish Kaneria)

    করাচির হিন্দু পরিবারে জন্ম দানিশের। দীর্ঘ সময়ে খেলেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলে। বেশ কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে অভিযোগ করেছিলেন, পাক ক্রিকেট দলে খেলতে তাঁকে মুসলিম হওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল। দানিশ ২০০০-২০১০ পর্যন্ত পাকিস্তানের জার্সিতে ৬১টি টেস্ট (২৬১ উইকেট) ও ১৮টি ওয়ানডে (১৫ উইকেট) খেলেছেন।

    আরও পড়ুন: “আমরাও এখন ভারতীয়”, সিএএ কার্যকর হওয়ার পর বললেন পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুরা

    পাকিস্তান দলে খেলা এই হিন্দু ক্রিকেটার (Danish Kaneria) গত জানুয়ারি মাসে রাম মন্দির উদ্বোধনের সময়ও বেশ কয়েকটি ট্যুইট করেছিলেন। লিখেছিলেন, জয় জয় শ্রী রাম। শ্রী রামচন্দ্রের জন্মভূমিতে মন্দির উদ্বোধনের আগে গেরুয়া পতাকা নিয়ে ছবিও পোস্ট করেছিলেন। রামলালার মূর্তির প্রথম ছবি প্রকাশ থেকে শুরু করে রাম মন্দিরের নানা ভিডিও ও ছবি তিনি নিয়মিত পোস্ট করছিলেন। এমনকী, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা নিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন তিনি। শ্রীকৃষ্ণের জন্মভূমিতে কৃষ্ণ লালা প্রতিষ্ঠার দাবিকে সমর্থনের পাশাপাশি ‘জয়তু হিন্দু রাষ্ট্রম’ বলেও ট্যুইট করেছিলেন কানেরিয়া (Danish Kaneria)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: কথা রাখলেন মোদি, চালু সিএএ, নয়া আইন সম্পর্কে জানুন বিশদে

    CAA: কথা রাখলেন মোদি, চালু সিএএ, নয়া আইন সম্পর্কে জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের আরও এক প্রতিশ্রুতি পূরণ। কথা দিয়েছিলেন অচিরেই দেশে লাগু হবে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন বা সিএএ (CAA)। সোমবারই এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    সিএএ (CAA) নিয়ে ‘মিথ্যে’ প্রচার 

    সিএএ লাগু হলে অনেকে নাগরিকত্ব হারাবেন বলে বিরোধীরা ‘মিথ্যে’ প্রচার করছিলেন বলে অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। দিন কয়েক আগে এক সাক্ষাৎকারে এই অভিযোগের জবাব দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেছিলেন, “সিএএ (CAA) কোনও ব্যক্তির নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। আইনে এমন কোনও বিধান না থাকায় কোনও ভারতীয়ের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না। সিএএ হল বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে নির্যাতিত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার একটি আইন।”

    সিএএ (CAA) কী জানেন?

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরে সিএএ চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল মোদি সরকার। তার পরেই শুরু হয়ে গিয়েছিল যাবতীয় প্রস্তুতি। মিথ্যে প্রচার করে বিরোধীরা দেশজুড়ে অশান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি করে বলে অভিযোগ। তারপর বিষয়টি থিতু হলে নতুন করে আইনটি লাগু করতে উদ্যোগী হয় কেন্দ্রীয় সরকার। এই আইনে (CAA) বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়নের জন্য এ দেশে আসা শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ওই দেশগুলি থেকে ভারতে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। এই ছয় ধর্মের মানুষ ছাড়া অন্য কোনও দেশ থেকে আসা অন্য কোনও ধর্মের শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না।

    সংশোধিত আইনে শিথিল শর্ত

    প্রসঙ্গত, ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনে বলা হয়েছিল, নাগরিকত্ব পেতে হলে টানা এক বছর ভারতে থাকতে হবে। এ ছাড়াও গত ১৪ বছরের মধ্যে ১১ বছর ভারতে থাকা বাধ্যতামূলক। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে ১১ বছরটা কমিয়ে করা হয়েছে মাত্রই ৫ বছর। আইন অনুযায়ী, ভিসা কিংবা পাসপোর্টের মতো নথি না থাকলেও, ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন ওই ছয় ধর্মের কোনও শরণার্থী।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু বাঙালির দ্বিতীয় স্বাধীনতা, দেশজুড়ে কার্যকর হয়ে গেল সিএএ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে যে ইস্তেহার বিজেপি প্রকাশ করেছিল, তাতেও সিএএ-র প্রতিশ্রুতি ছিল। দিন কয়েক আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি অমিত শাহও বলেছিলেন, “লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হয়ে যাবে সিএএ।” হলও তাই। দেশে লাগু হয়ে গেল সিএএ (CAA)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

  • Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগে আচমকাই ইস্তফা দিয়েছেন দেশের অন্যতম নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। অবসর নিয়েছেন আর এক কমিশনার অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে। সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে নতুন করে দুজন নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) নিয়োগ হতে চলেছে।

    দুই পদে নিয়োগ

    ১৫ মার্চের মধ্যেই এই দুই পদে নিয়োগ হতে পারে বলে খবর। শুক্রবার সকালে পদত্যাগ করেন গোয়েল। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন শনিবার। আইনমন্ত্রকের তরফে এ ব্যাপারে নোটিফিকেশনও জারি হয়েছে। এই দুটি পদ খালি হওয়ায় একা হয়ে পড়েছেন রাজীব কুমার। লোকসভা নির্বাচনের আগে যা তাঁর পক্ষে খুবই ‘চাপে’র। জানা (Election Commissioners Of India) গিয়েছে, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালের অধীনে একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিতে রয়েছেন স্বরাষ্ট্র সচিব এবং পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং সেক্রেটারির দফতর। এঁরাই প্রথমে দুটি আলাদা প্যানেল তৈরি করবেন।

    কীভাবে নির্বাচিত হন?

    দুটি পদের জন্য প্রতিটি প্যানেলে পাঁচজনের নাম দেবেন এঁরা। এর পর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি সিলেকশন কমিটি, যাতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরীও ওই দুটি প্যানেলের মোট ১০টি নামের মধ্যে থেকে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বেছে নেবেন দুজনকে। সেই দুটি নাম পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে। তিনিই নিয়োগ করবেন ওই দুই কমিশনারকে। জানা গিয়েছে, এই সিলেকশন কমিটির বৈঠক হতে পারে মার্চের ১৩ বা ১৪ তারিখে। এই তারিখ ঠিক হবে কমিটির সদস্যদের সম্মতির ভিত্তিতে। ১৫ তারিখে নিয়োগ করা হতে পারে নয়া দুই নির্বাচন কমিশনারকে।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের ৪২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা মমতার, কী বলল কংগ্রেস?

    দেশে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) সহ মোট তিনজন নির্বাচন কমিশনারের থাকার কথা। একেই বলে ফুল বেঞ্চ। এতদিন রাজীব এবং অরুণই দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন। তৃতীয় পদটি শূন্যই ছিল। তৃতীয় পদে নিয়োগ না হওয়ায় এবং অরুণ ইস্তফা দেওয়ায় রয়েছেন রাজীব একা। নির্বাচন কমিশনার পদে অরুণের কার্যকালের মেয়াদ ছিল সাতাশের নভেম্বর মাস পর্যন্ত। রাজীবের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ২০২৫ সালে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে বসার কথা ছিল (Election Commissioners Of India) অরুণেরই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Elections 2024: “উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে আজমগড়”, যোগীভূমে দাবি প্রধানমন্ত্রীর

    Lok Sabha Elections 2024: “উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে আজমগড়”, যোগীভূমে দাবি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজমগড় আজ উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে।” রবিবার উত্তরপ্রদেশের আজমগড়ের সভায় (Lok Sabha Elections 2024) এ কথাই বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিনের সভায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সেই সভায়ই তিনি বলেন, “আজ কেবল উত্তরপ্রদেশের আজমগড় নয়, উন্নয়ন হচ্ছে দেশজুড়ে। অথচ একটা সময় ছিল, যখন দেশের এই অংশে কোনও উন্নয়ন হত না। এখন পরিস্থিতির বদল হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আজমগড় উন্নয়নের আলোয় ঝলমল করছে। একটা সময় ছিল যখন দিল্লিতে কোনও প্রকল্পের সূচনা হত, গোটা দেশ থেকে লোককে আসতে হত। আর আজ আজমগড়েই উদ্বোধন হচ্ছে প্রকল্পের। আর দেশের বিভিন্ন অংশের মানুষ এতে অংশ গ্রহণ করছেন (Lok Sabha Elections 2024)।”

    ‘আজমগড়ে নতুন ইতিহাস’

    তিনি বলেন, “আজ শুধু আজমগড় নয়, দেশজুড়ে চলছে উন্নয়নের জোয়ার। আজমগড়ে নতুন ইতিহাস লেখা হচ্ছে। এখানকার মানুষ একটা সময় মাফিয়ারাজ দেখেছেন। আর আজ এখানকার মানুষ আইনের শাসন দেখছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত ভারতে পরিণত করার জন্য কাজ করে চলেছে মোদি সরকার। আজ কৃষকদের এমএসপির পরিমাণ বহুগুণ বেড়েছে।”

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলে ধাক্কা, ভোটের আগে আড়াইশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথেরও ভূয়সী প্রশংসা শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মুখে। তিনি বলেন, “যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে গত সাত বছরে অনেক কাজ হয়েছে রাজ্যে। যাঁরা মাফিয়া শাসন ও চরমপন্থা দেখেছেন, তাঁরা এখন আইনের শাসনও দেখছেন।” তিনি বলেন, “দেশ যতই উন্নয়নের সাক্ষী থেকেছে, বিরোধীরা প্রতিদিন মোদিকে গালি দিচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, মোদির নিজের পরিবার নেই। তাঁরা ভুলে যাচ্ছেন দেশের ১৪০ কোটি মানুষ মোদির পরিবার।”

    এদিন আজমগড়, চিত্রকূট এবং আলিগড় বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আজমগড়ে মহারাজা সুহেল দেব স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনাও করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আগের সরকারের আমলে যেসব ঘোষণা করা হত, তা মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। আমি যখন বিশ্লেষণ করতে বসি, তখন দেখি, এসব ঘোষণা ৩০-৩৫ বছর আগে করা হয়েছে। নির্বাচন এলেই তারা একটা করে ফলক পুঁতে দিত। নির্বাচন-পর্ব মিটলেই তা উধাও হয়ে যেত। বেপাত্তা হয়ে যেতেন নেতারাও। আর আজ দেশ দেখছে, মোদি অন্য ধাতুতে গড়া (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Elections 2024: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হলে একজনও গরিব থাকবেন না”, প্রত্যয়ী রাজনাথ

    Lok Sabha Elections 2024: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হলে একজনও গরিব থাকবেন না”, প্রত্যয়ী রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি যদি ফের প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে হিন্দুস্তানে একজনও গরিব থাকবেন না।” ছত্তিশগড়ের রায়পুর শহরে ‘কিষান মহাকুম্ভ’ সমাবেশে যোগ (Lok Sabha Elections 2024) দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। তিনি বলেন, “আমাদের প্রতিশ্রুতি হল, হিন্দুস্তানে একজনও গরিব মানুষ থাকবেন না। এটা আমাদের প্রতিশ্রুতি।”

    রাজনাথের দাবি

    নীতি আয়োগের রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির কারণে ভারতে ২৫ কোটি মানুষ এখন বিপিএলের ওপর রয়েছেন। প্রতিটি দরিদ্র ব্যক্তি এখন গ্রামীণ ভারতে একটি উপযুক্ত ঘর ও কলের জলের সংযোগ পাবেন।” বিশ্বে যে ক্রমেই ভারতের গুরুত্ব বাড়ছে, এদিনের সমাবেশে তা মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের জেরে আটকে পড়া ২৬ হাজার শিশুর বাবা-মা যখন মোদিজিকে তাঁদের সন্তানদের ফিরিয়ে আনতে বলেছিলেন, তখন তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ও ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি জেলেনস্কি ও মার্কিন রাষ্ট্রপতিকে ফোন করেছিলেন। বাইডেন সাড়ে চার ঘণ্টার জন্য যুদ্ধ থামিয়ে দেন। এটাই আমাদের মর্যাদা।”

    রাম রাজ্যের সিলসিলা

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন (Lok Sabha Elections 2024), “হিন্দুস্তানে এখন রাম রাজ্যের সিলসিলা শুরু হয়েছে। আমরা নতুন যুগে প্রবেশ করছি। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন হয়েছে।” তিনি বলেন, “অতীতের মতো ভারত যা বলছে, তামাম বিশ্ব আজ তা শুনছে।” মোদি জমানায় যে কৃষকদের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমেরিকায় এক ব্যাগ ইউরিয়া সার পাওয়া যায় তিন হাজার টাকায়। ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে কৃষকদের প্রতি ব্যাগ ইউরিয়া দেওয়া হচ্ছে ৩০০ টাকায়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে দাম বাড়লেও, মোদি সরকার বীজ ও সারের দাম বাড়াতে দেয়নি। আমরা কোনও পরিস্থিতিতেই কৃষকদের সমস্যা বাড়তে দেব না।”

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলে ধাক্কা, ভোটের আগে আড়াইশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    নিজের অতীত তুলে ধরে রাজনাথ বলেন, “আমি একজন কৃষকের ছেলে, গ্রামের বাসিন্দা। কৃষকরা তাঁদের প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে মাটি থেকে সোনার ফসল ফলাতে পারেন। আমার সরকার কৃষকদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে আছে…কৃষক ও গ্রামের উন্নয়ন ছাড়া ভারতের উন্নয়ন সম্ভব নয় (Lok Sabha Elections 2024)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: উত্তরবঙ্গে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    Narendra Modi: উত্তরবঙ্গে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার শিলিগুড়ি থেকে উত্তরবঙ্গের জন্য চার হাজার পাঁচশো কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ লাগোয়া কাওয়াখালি ময়দানে প্রধানমন্ত্রী শিলিগুড়ি -রাধিকাপুর নতুন ডেমু ট্রেন চালু করার পাশাপাশি একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। সরকারি উদ্বোধন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ছিল জনসভা। বিপুল জনসমাবেশের মাঝে একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে তিনি ফের উত্তরবঙ্গবাসীর মন জয় করে নিলেন। এদিন প্রধানমন্ত্রীর কনভয় কাউখালির মাঠে পৌঁছতেই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষ তাঁকে স্বাগত জানান।

    কী কী প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী? (Narendra Modi)

    নিউ জলপাইগুড়িতে রেলের ইলেক্ট্রনিক ইন্টারলকিং সহ আমবাড়ি ফালা- আলুয়াবাড়ে শাখায় স্বয়ংক্রিয় ব্লক সিগন্যাল ব্যবস্থা, বারসোই- রাধিকাপুর শাখার বৈদ্যুতিকরণ, রানিনগর, জলপাইগুড়ি – হলদিবাড়ি শাখার বৈদ্যুতিকরণ, শিলিগুড়ি – আলুয়াবাড়ি শাখা বৈদ্যুতিকরণ,শিলিগুড়ি- সেবক- আলিপুরদুয়ার, শামুকতলা শাখার বৈদ্যুতিকরণ ও মণিগ্রাম -নিমতিতা ডবল লাইন প্রকল্প উৎসর্গ করেন জাতির উদ্দেশ্যে। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন ২৭ নম্বর জাতীয় সড়কের ওপর ঘোষপুকুর থেকে ধূপগুড়ি পর্যন্ত  চার লেন রাস্তা এবং ওই জাতীয় সড়কের ওপর ইসলামপুরে বাইপাসের।

     উজ্জীবিত উত্তরবঙ্গবাসী

    তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই জোরদার করতে এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) শুধু উত্তরবঙ্গের জন্য একগুচ্ছ সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন বিজেপিকে বাড়তি শক্তি দেবে বলেই বিজেপি নেতৃত্বের দাবি। কেননা রাজ্যে তৃণমূল সরকার আসার পর থেকে উত্তরবঙ্গের উন্নয়ন ও অবহেলা নিয়ে বিজেপি সরব হয়েছে। বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অরুণ মণ্ডল বলেন, রাজ্য সরকার বঞ্চনা করলেও কেন্দ্রের বিজেপি সরকার বিভিন্ন প্রকল্পে রাজ্যকে টাকা দিয়ে চলেছে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পে সুযোগ-সুবিধা থেকে উত্তরবঙ্গের মানুষকে বঞ্চিত করে  তৃণমূল সরকার কাটমানিতে সেই টাকা আত্মসাত করেছে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে রেল সহ কেন্দ্রের হাতে থাকা বিভিন্ন দফতরের মাধ্যমে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার উত্তরবঙ্গের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে চলেছে। এদিনের একগুচ্ছ প্রকল্প উদ্বোধন তারই অঙ্গ। শিলিগুড়ির এক বাসিন্দা মোনজ বর্মন বলেন, উত্তরবঙ্গবাসীর জন্য মোদি এত প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন তা ভাবা যায় না। আমরা উত্তরবঙ্গবাসী হিসেবে খুবই খুশি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: তৃণমূলের ‘জনগর্জন সভা’কে ‘চোরেদের বিসর্জন’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: তৃণমূলের ‘জনগর্জন সভা’কে ‘চোরেদের বিসর্জন’ বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকালই ব্রিগেডে সমাবেশের ডাক দিয়েছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এ নিয়েই তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি শাসকদলের জনগর্জন সভাকে, চোরেদের বিসর্জন সভা বলে অভিহিত করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনসভায় যোগ দিতে শনিবার বাগডোগরা বিমানবন্দরে নেমে এমন মন্তব্য করেন শুভেন্দু অধিকারী।

    ব্রিগেডে তৈরি হচ্ছে র‌্যাম্প, কটাক্ষ শুভেন্দুর 

    ব্রিগেডে প্রথম কোনও রাজনৈতিক দলের জনসভায় র‌্যাম্প তৈরি হয়েছে। সাধারণত যা ফ্যাশন শো’ গুলিতে দেখা যায়। ৩০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৩০০ ফুট প্রস্থের, যোগ চিহ্ন আকৃতির র‌্যাম্পে হাঁটতে দেখা যাবে তৃণমূল নেতাদের। এ নিয়ে বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি, ‘‘ওখানে ফ্যাশন শো হবে।’’ প্রসঙ্গত হাইকোর্টের নির্দেশে রবিবারই সন্দেশখালিতে জনসভা করবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এ নিয়ে নন্দীগ্রামে বিধায়কের দাবি, ‘‘সভাতে ১৫ থেকে ২০ হাজার লোক হবে এবং তাঁরা প্রত্যেকেই স্থানীয় বাসিন্দা।’’ প্রসঙ্গত, ১০ মার্চ সন্দেশখালিতে সভা করার ডাক আগেই দিয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দেয়নি। এর পরেই সন্দেশখালিতে সভা করতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। শুক্রবার বিচারপতি সেনগুপ্তের এজলাসে সেই মামলারই শুনানি ছিল। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চ জানিয়েছে, আগামী ১০ মার্চ অর্থাৎ রবিবার সন্দেশখালি গিয়ে সভা করতে পারবেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। আদালত জানিয়েছে, আগামী ১০ মার্চ ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ন্যাজাটের দক্ষিণ আক্রাতলায় সভা করতে পারবেন শুভেন্দু।

    আগামিকাল পশ্চিমবঙ্গে কোনও চুরি হবে না!

    তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘রবিবার সন্দেশখালিতে কর্মী – সমর্থকদের আনার জন্য আমরা বাস পাবো না। কারণ ওই দিন ব্রিগেডে একটা জলসা আছে। ফ্যাশন প্যারেড হবে, ব়্যাম্প তৈরি হয়েছে। ওটা শোক সভা। ওদের শেষ শোকসভা হচ্ছে। এটা জনগর্জন সভা না। এটা চোরেদের বিসর্জন সভা। কালকে সবাই জামা কাপড় বাইরে শুকাতে দিতে পারেন। গরু ছেড়ে রাখতে পারেন। কাল কোনও চোর বাড়িতে থাকবে না। কালকে পশ্চিমবঙ্গে কোনও চুরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: আজ শিলিগুড়িতে নরেন্দ্র মোদি, এগিয়ে এল জনসভার সময়

    Siliguri: আজ শিলিগুড়িতে নরেন্দ্র মোদি, এগিয়ে এল জনসভার সময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ শনিবার শিলিগুড়িতে (Siliguri) সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি মার্চ মাসে বাংলায় এটা হতে চলেছে প্রধানমন্ত্রীর চতুর্থ সভা। এর আগে আরামবাগ, কৃষ্ণনগর ও বারাসতে সভা করেছেন মোদি। তবে উত্তরবঙ্গে এটাই প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সভা হতে চলেছে। শনিবার শিলিগুড়ির কাওয়াখালির মাঠে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। উত্তরবঙ্গ বিজেপির শক্ত ঘাঁটি বলেই পরিচিত। সেখানকার একাধিক লোকসভার আসনে ইতিমধ্যে প্রার্থীও ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। প্রধানমন্ত্রীর সভা উত্তরবঙ্গের কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে বলেই মনে করছে বিজেপি।

    সভার সময় বদল

    শুক্রবার দিনভর চলেছে সভাকে সফল করার প্রস্তুতি। জানা গিয়েছে, প্রথমে বিকেল পাঁচটা নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর জনসভা হওয়ার কথা থাকলেও, পরবর্তীতে সময় এগিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, শনিবার বিকেল তিনটেয় বাগডোগরা বিমানবন্দরে (Siliguri) পা রাখবেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে সড়কপথে সাড়ে তিনটে নাগাদ তিনি সভাস্থলে পৌঁছবেন। প্রথমে সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। তারপর জনসভায় বক্তব্য রাখবেন তিনি। সভা শেষ করে ফের বাগডোগরা বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি।

    সরকারি অনুষ্ঠানে কোন কোন প্রকল্পের উদ্বোধন?

    জানা গিয়েছে, এদিন প্রথমে সরকারি অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী। এই অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি জংশন-রাধিকাপুর ডেমু ট্রেনের উদ্বোধন করবেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রেলের আরও আটটি বিভিন্ন প্রকল্পেরও (Siliguri) উদ্বোধন করবেন। এই মঞ্চ থেকেই প্রধানমন্ত্রী ঘোষপুকুর-ধুপগুড়ি পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা এবং ইসলামপুরে জাতীয় সড়কের বাইপাসের উদ্বোধন করবেন। আধ ঘণ্টার এই সরকারি অনুষ্ঠানের পর জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বলছেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    শুক্রবার কাওয়াখালির মাঠ পরিদর্শন করে দার্জিলিঙের সাংসদ রাজু বিস্তা বলেন, ‘‘আগামিকাল প্রধানমন্ত্রী প্রথমেই সরকারি মঞ্চ থেকে একাধিক প্রকল্পের ঘোষনা করবেন। যার মধ্যে রেলের নতুন ঘোষণা রয়েছে। শিলিগুড়ি জংশন থেকে রাধিকাপুর পর্যন্ত রেলের ঘোষণা করার কথা তাঁর। এ ছাড়াও সড়ক মন্ত্রকের নতুন প্রকল্পও ঘোষণা করার কথা। এ ভাবেই প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটির টাকার আলাদা আলাদা প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পর জনসভায় যোগ দেবেন তিনি। কর্মসূচির সময় খানিকটা এগিয়ে আনা হয়েছে। উনি দুপুর ৩টে নাগাদ বাগডোগরা বিমানবন্দরে (Siliguri) অবতরণ করবেন। সেখান থেকে সড়ক পথে কাওয়াখালি এসে পৌঁছাবেন। জনসভায় প্রায় দু’লক্ষ মানুষের সমাগম আমরা আশা করছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: নির্দেশ মোদির, ৪২ আসনের লক্ষ্যেই ঝাঁপাবে রাজ্য বিজেপি, ঘোষণা সুকান্তর

    Lok Sabha Election 2024: নির্দেশ মোদির, ৪২ আসনের লক্ষ্যেই ঝাঁপাবে রাজ্য বিজেপি, ঘোষণা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টার্গেট বদল বঙ্গ বিজেপির! সৌজন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কলকাতায় এসে মোদির সেনাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন রাজ্যের ৪২টি আসনের (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে ৩৫টি পেতেই হবে। সেই লক্ষ্য পূরণেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বাংলার বিজেপি নেতারা।

    বঙ্গ বিজেপির নয়া লক্ষ্যমাত্রা (Lok Sabha Election 2024)

    এই লক্ষ্যমাত্রাই এক লাফে বেড়ে হেয়েছে ৪২। নয়া লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন ক্যাপ্টেন নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তিনি বলেছিলেন, “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে।” এই এক মন্ত্রেই হয়েছে বাজিমাত। তার ওপর রয়েছে প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন প্রাক্তন বিধায়ক তাপস রায়। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় চাকরি ছেড়ে হাতে তুলে নিয়েছেন পদ্ম ঝান্ডা। এসবও বাড়তি অক্সিজেন জুগিয়েছে বঙ্গ বিজেপিকে। যার জেরে এ রাজ্যে বিজেপি নেতারা আস্তিন গুটিয়ে নেমে পড়েছেন রাজ্যের সবক’টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “প্রধানমন্ত্রী যেহেতু বলেছেন ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে, তাই আমরা ৩৫টি নয়, ৪২টি আসনেই জয়ের লক্ষ্যে এগোচ্ছি।” গত শনিবার কৃষ্ণনগরের সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্রাম কক্ষে গিয়েছিলেন, তখন তাঁর সঙ্গে দেখা করেছিলেন বঙ্গ বিজেপির দুই কান্ডারি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে প্রায় পনের মিনিট ধরে বৈঠক হয় এই তিন নেতার। বিজেপি সূত্রে খবর, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সামগ্রিক বিষয় নিয়ে শুভেন্দু-সুকান্তর কাছে খোঁজখবর নেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সহ অন্যান্য সমস্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন সুকান্ত-শুভেন্দু।

    আরও পড়ুুন: হামলার দিন শাহজাহানকে তিনি ফোন করেছিলেন, আগেভাগেই স্বীকার তৃণমূল বিধায়কের!

    ইতিমধ্যেই প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। ১৯৫ জনের এই তালিকায় রয়েছেন বাংলার ২০ জনও। দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকাও প্রকাশিত হবে অচিরেই। বাংলার যে আসনগুলিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হয়ে গিয়েছে, সেখানে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে দেওয়াল লিখন। শুরু হয়েছে প্রচারও।

    বিচারপতির পদ ছেড়ে আসা অভিজিৎকে তমলুকে প্রার্থী করা হতে পারে ধরে নিয়ে দেওয়াল লিখন শুরু করে দিয়েছেন বিজেপির অত্যুৎশাহীরা। বসিরহাটে ক্রিকেটার মহম্মদ শামিকেও প্রার্থী করা হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। তৃণমূল থেকে আসা তাপস রায়ও হতে পারেন পদ্ম প্রার্থী। তাই ৩৫ নয়, ৪২টি আসনই গেরুয়া ঝুলিতে পুরতে মরিয়া বঙ্গ বিজেপি (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share