Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Vande Bharat: রবিবার থেকে রাজ্যে ছুটবে আরও ২টি বন্দে ভারত, উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

    Vande Bharat: রবিবার থেকে রাজ্যে ছুটবে আরও ২টি বন্দে ভারত, উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বমানের সুবিধা যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য সবটাই রয়েছে বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসে। যা নিয়ে  সারা ভারতবর্ষে চর্চা চলে। এরই মধ্যে রবিবার আরও ন’টি নতুন বন্দে ভারতের (Vande Bharat) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বর্তমানে সারাদেশে ২৫টি বন্দে ভারত ট্রেন চলে। নতুন ন’টি চালু হওয়ার পর বন্দে ভারত ট্রেনের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩৪টি। যার মধ্যে বাংলাতে পাটনা-হাওড়া বন্দেভারত এবং হাওড়া-রাঁচি  রয়েছে এই তালিকায়। নতুন বন্দে ভারতগুলিকে ২৫টি নয়া ফিচার জোড়া হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন নয়া ট্রেনগুলির

    জানা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি এই ট্রেনগুলির উদ্বোধন করবেন। নয়াদিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি রবিবার ন’টি বন্দে ভারতের (Vande Bharat) উদ্বোধন করতে দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে। যে ২৫টি নতুন ফিচার যোগ করা হচ্ছে নয়া বন্দে ভারত ট্রেনগুলিতে সেগুলির মধ্য উল্লেখযোগ্য হল, ট্রেনের সিটগুলিকে আরও বেশি ঘোরানো যাবে, বসার আসনগুলি আরও আরামদায়ক হচ্ছে। কামরাগুলির সিটের রং এবার থেকে লাল থেকে বদলে নীল হয়ে যাচ্ছে, সিটের নিচে যে মোবাইল চার্জিং পয়েন্টগুলি থাকে, সেগুলিও সহজেই হাতের নাগালে পাওয়া যাবে। এর পাশাপাশি সামনে পা রাখার জায়গাটাও প্রশস্ত করা হচ্ছে। ওয়াশ বেসিনের জল যাতে ছিটকে যাত্রীদের গায়ে না লাগে সেজন্য ওয়াশ বেসিনগুলিকে আরও পর্যাপ্ত পরিমাণে গভীর করা হচ্ছে। পাশাপাশি ভোল বদলে যাচ্ছে টয়লেটগুলির।

    রাজ্যে ফের জোড়া বন্দে ভারত (Vande Bharat)

    কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব নতুন ন’টি বন্দে ভারত উদ্বোধনের (Vande Bharat) সময় ওড়িশা বা রাজস্থানে থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। রবিবার থেকেই বাংলায় পাঁচটি রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হয়ে যাচ্ছে। এর আগে, হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি এবং হাওড়া-পুরী এই তিন রুটে বন্দে ভারত ট্রেনের পরিষেবা শুরু হয়েছে। রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে পাটনা-হাওড়া এবং রাঁচি-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। জানা গিয়েছে, আপ এবং ডাউন রুটে হাওড়া-পাটনা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস যে স্টেশনগুলিতে স্টপ নেবে সেগুলি হল, আসানসোল, জসিডি, ঝাঝা, লক্ষীসরাই, মোকামা এবং পাটনা সাহিব। হাওড়া-পাটনা বন্দে ভারতের ট্রায়াল গত ৫ অগাস্ট এবং ১২ অগাস্ট সম্পন্ন হয়েছে। প্রায় ৫৩৫ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে এই বন্দে ভারত (Vande Bharat) সময় নেবে সাড়ে ৬ ঘণ্টার মতো। অন্যদিকে হাওড়া-রাঁচি রুটে বন্দে ভারত চালু করার প্রস্তুতিও একেবারে শেষ। আগামী রবিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে পরিষেবা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মহিলা সংরক্ষণ বিল মোদির ‘মাস্টারস্ট্রোক’, এক সিদ্ধান্তেই দিশেহারা বিরোধী-জোট

    PM Narendra Modi: মহিলা সংরক্ষণ বিল মোদির ‘মাস্টারস্ট্রোক’, এক সিদ্ধান্তেই দিশেহারা বিরোধী-জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) পেশ করে কি এক ঢিলে দুই পাখি মারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)? দুই পাখির একটি হল ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির মহিলা ভোটব্যাঙ্ক নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় পাখি হল— বিরোধী-ঐক্যকে বা বলা ভাল, অধুনা ‘ইন্ডি’ জোটের ঐক্যকে খান-খান করা। নরেন্দ্র মোদির এই এক সিদ্ধান্তেই বিরোধীদের ‘রাতের ঘুম’ যে উড়ে গিয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। অন্তত এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    মঙ্গলবার, গণেশ চতুর্থীর পুণ্য-লগ্নে নতুন সংসদ ভবনের প্রথম অধিবেশনেই ‘মাস্টারস্ট্রোক’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi)। প্রথমেই মহিলা সংরক্ষণ বিল (নারী শক্তি বন্দন অধিনিয়ম বিল, ২০২৩) লোকসভায় পেশ করে মোদি সরকার। দেশের সংসদ ও রাজ্যগুলির বিধানসভায় মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সংস্থান রয়েছে এই বিলে। মহিলা সংরক্ষণ ইস্যুকে হাতিয়ার করে মোদি সরকারকে চাপে ফেলার কৌশল অবলম্বন করার কথা ভেবে আসছিল সাম্প্রতিককালে-গঠিত বিরোধীদের ‘ইন্ডি’ জোট। 

    ইস্যু হারিয়ে দিশাহীন ইন্ডি-জোট!

    কিন্তু, গত সপ্তাহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা মহিলা সংরক্ষণ বিলে অনুমোদন দেওয়ায় বিরোধীদের মুখের গ্রাস সেখানেই কেড়ে নেন নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এদিকে, ইস্যু হাত ফস্কে বেরিয়ে যাওয়ায় সেই থেকেই বিরোধীরা কার্যত দিশেহারা হয়ে পড়ে। ইন্ডি-জোট যেখানে ভেবেছিল, মোদিকে কোণঠাসা করবে, সেখানে দেখা যায়, উল্টে তারাই চাপে পড়ে গিয়েছে। কারণ, এখন মহিলা সংরক্ষণ বিলের স্বপক্ষেই যাওয়া ছাড়া তাদের কাছে অন্য কোনও পথ নেই। বিরোধীরা ভালমতোই বুঝতে পারছে, তারা যদি এখন সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করার স্বার্থে মহিলা বিলকে (Womens Reservation Bill) সমর্থন না করে, তাহলে, দেশবাসীর সামনে তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে পড়বে। অন্যদিকে, সমর্থন করলেও আখেরে লাভ হবে বিজেপি তথা এনডিএ-র। আগামী লোকসভা নির্বাচনে এর পুরো ফায়দা যে বিজেপির ঘরেই উঠবে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। এই নিয়ে ইন্ডি-জোট উভয় সঙ্কটে। যে কারণে, তারা এখন কৃতিত্বের দাবি করে বেড়াচ্ছে সব জায়গায়।

    অতীতে বিরোধিতা, এখন সমর্থন বিরোধীদের!

    নরেন্দ্র মোদি সরকারের আনা এই বিলকে সমর্থন জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিরোধী-জোটের ‘হেড অফ দ্য ফ্যামিলি’ কংগ্রেস। সমর্থনের কথা জানানো হয়েছে বিরোধী জোট-শরিক সমাজবাদী পার্টি, রাষ্ট্রীয় জনতা দল ও বহুজন সমাজ পার্টির তরফে। এমনকি, সমর্থন জানাতে সম্মত হয়েছে বিজেপির একসময়ের শরিক তথা বর্তমানে বিরোধী ধরের সদস্য নীতীশ কুমারের জেডিইউ। এখানে বিশেষ করে উল্লেখ করতে হবে প্রথম তিন শরিক দলের। কারণ, এই দলগুলিই এক সময় সংসদে পেশ হওয়া মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) নাকচ করেছিল। সেই ইতিহাসের সাক্ষী রয়েছে সদ্য-প্রাক্তন হওয়া সংসদ ভবন। এখন এই দলগুলির সামনের সারিতে একাধিক মহিলা মুখ আসায়, মনোভাবও পাল্টাতে বাধ্য হচ্ছে তারা।

    মহিলা ভোটাররাই বিজেপির শক্তি

    পাশাপাশি, আরেকটা চিন্তা যা বিরোধীদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিয়েছে তা হল ভোট ব্যাঙ্ক হাতছাড়া হওয়ার ভয়। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই বিল সংসদে পাশ হয়ে গেলে ভোটে সবচেয়ে লাভবান হবে বিজেপি। তাঁদের মতে, বিজেপির মহিলা ভোট ব্যাঙ্ক বিপুলভাবে ফুলে উঠবে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে পুরুষদের তুলনায় এক শতাংশ ভোট বেশি ছিল মহিলাদের। আবার মহিলা ভোটারদের বেশিরভাগ পছন্দ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে মহিলাদের ভোটদানের হার ছিল ৬৭ শতাংশ। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৩৬ শতাংশ আর কংগ্রেস পেয়েছিল ২০ শতাংশ মহিলা ভোট। পাঁচ বছর আগে, ২০১৪ সালে বিজেপিকে ভোট দিয়েছিলেন ২৯ শতাংশ মহিলা। অর্থাৎ, পাঁচ বছরে বিজেপির মহিলা ভোটব্যাঙ্ক অনেকটাই বেড়েছে। 

    নরেন্দ্র মোদির ‘গেম-চেঞ্জার’ সিদ্ধান্ত!

    আরেকটি পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ১২টি এমন রাজ্য ছিল যেখানে পুরুষদের থেকে বেশি সংখ্যক মহিলা ভোট দিয়েছিলেন। ২টো রাজ্য বাদ দিয়ে বাকি ১০টিতে বিপুল সাফল্য পেয়েছিল বিজেপি। এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে গেরুয়া শিবির মহিলাদের জন্য একাধিক পদক্ষেপ করেছে। সেই তালিকার অন্যতম ছিল তিল তালাক নিষিদ্ধ করা। এর পাশাপাশি, উজ্জ্বলা যোজনা, মহিলাদের মুদ্রা ঋণ, পোষণ প্রকল্প, বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও-এর মতো কর্মসূচি বিপুল জনপ্রিয় হয়েছে। এবার, মহিলা সংরক্ষণ বিল (Womens Reservation Bill) পাশ হলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির পক্ষে এই শতাংশের হার আরও বৃদ্ধি পাবে। আর ঠিক এই জন্যই, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) এই সিদ্ধান্তকে ‘গেম-চেঞ্জার’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, অধিবেশন শুরুর আগেই বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, অধিবেশন শুরুর আগেই বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে শুরু হল সংসদের বিশেষ সংক্ষিপ্ত অধিবেশন (Parliament Special Session)। এদিন অধিবেশনের শুরুতে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেখানে তিনি বিরোধীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। একইসঙ্গে তিনি জানিয়ে দেন, মঙ্গলবার, গণেশ চতুর্থীর পুণ্য তিথি থেকে অধিবেশন বসবে নতুন সংসদ ভবনে।

    মোদির কথায়  চন্দ্রযান ৩ এবং জি২০-র সাফল্য

    এদিন বক্তব্যের রাখতে গিয়ে মোদির (Narendra Modi) কথায় উঠে আসে চন্দ্রযান ৩ এবং জি২০-র সাফল্য। তিনি বলেন, “চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্যে শুধু ভারত নয় সারা বিশ্ব অভিভূত। দেশের মধ্যে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস দেখা যাচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী জানান, জি২০ বৈঠকের সাফল্য কোনও দল বা ব্যক্তির নয়, গোটা দেশের। জি২০ সম্মেলনে দেশের বৈচিত্রের উদ্‌যাপন হয়েছে।” জি২০ সম্মেলনের শীর্ষ বৈঠক সফল ভাবে আয়োজন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানালেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা।

    “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    সংসদের পাঁচ দিনের বিশেষ অধিবেশনকে (Parliament Special Session) ‘ছোট হলেও গুরুত্বপূর্ণ’ বলে উল্লেখ করলেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। এই প্রেক্ষিতে পুরনো কথা ভুলে বিরোধীদের এগিয়ে আসার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কথায়, “পুরনো কথা ভুলে গিয়ে নতুন করে এগিয়ে আসুন।” সংসদ ভবনে প্রবেশের আগে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা, ‘‘সংসদে ৫ দিনের বিশেষ অধিবেশন। সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে এটি একটি বড় অধিবেশন। কারণ, এই অধিবেশনে নেওয়া হবে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। ভারতকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’’ এর পাশাপাশি বিরোধীরা যাতে সময় নষ্ট না করেন, সেই কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন।”

    গণেশ চতুর্থীতে নতুন ভবনে ‘গৃহপ্রবেশ’

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ঘোষণা করেন, গণেশ চতুর্থীর দিনেই নব-নির্মিত সংসদ ভবনে বসবে অধিবেশন। তিনি বলেন, ‘‘আগামী মঙ্গলবার গণেশ চতুর্থীর দিনই নতুন সংসদ ভবনে প্রবেশ করবেন সাংসদেরা। সব বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে ভারত সব স্বপ্ন এবং সঙ্কল্প পূরণ করবে।” এর পাশাপাশি তিনি জানালেন যে, পুরনো ভবন দেশের যুব সমাজের কাছে দৃষ্টান্ত হিসাবে রয়ে যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জনপ্রিয়তার শীর্ষে মোদি! পিছনে ফেললেন কোন কোন বড় নেতাদের?

    PM Modi: জনপ্রিয়তার শীর্ষে মোদি! পিছনে ফেললেন কোন কোন বড় নেতাদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মার্কিন সংস্থা ‘মর্নিং কনসাল্ট’-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে জনপ্রিয়তার নিরিখে ৭৬ % মানুষের সমর্থন রয়েছে মোদির ঝুলিতে। বিশ্বের তাবড়-তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার নিরিখে শীর্ষস্থান পেলেন তিনি। তাঁর ধারে-কাছে নেই জো বাইডেন, ঋষি সুনকের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় রাষ্ট্রনেতারা। এটা দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান উন্নীত করার নিঃস্বার্থ প্রচেষ্টা ও তাঁর প্রতি জনগণের আস্থার বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি বলে ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সমর্থন

    গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং ট্র্যাকার-এর রিপোর্ট অনুসারে, বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় নেতা হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সমর্থন জানিয়েছেন ৭৬ শতাংশ মানুষ। তাঁর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১৮ শতাংশ মানুষ। আর ৬ শতাংশ মানুষ কোনও মতামত জানাননি। জনপ্রিয় নেতা হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সুইজারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলাইন বারসেট এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর। তাঁদের প্রাপ্ত ভোট যথাক্রমে ৬৪ শতাংশ ও ৬১ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: ৫৪০০ কোটি ব্যয়ে নির্মিত ‘যশোভূমি’, রবিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কী এক বৈশিষ্ট্য?

    আর কে কোথায়

    জনপ্রিয়তার নিরিখে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ দ্য সিলভা ৪৯ শতাংশের সমর্থন পেয়ে রয়েছেন চতুর্থ স্থানে। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজ রয়েছেন পঞ্চম স্থানে। ৪৮ শতাংশের সমর্থন পেয়েছেন তিনি। ৪২ শতাংশ ভোট পেয়ে ইটালির প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন ষষ্ঠ স্থানে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পেয়েছে ৪০ শতাংশের সমর্থন। তিনি আছেন সপ্তম স্থানে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন অষ্টম স্থানে। তিনি পেয়েছেন ৩৯ শতাংশের সমর্থন। ৩৮ শতাংশের সমর্থনে আয়াল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকর নবম স্থান পেয়েছেন। দশম স্থানে রয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। পেয়েছেন ৩৭ শতাংশের সমর্থন। ঋষি সুনকের রেটিং ২৭%, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সমর্থন ২৪ শতাংশ। প্রথম দশে স্থান হয়নি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। স্থান হয়নি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক এবং ফরাসি রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রোঁ-র।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    G20 Summit: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসে গেল বহু প্রতিক্ষিত মুহূর্ত। প্রবল প্রত্যাশার মধ্যে দিয়ে নয়াদিল্লিতে সূচনা হল দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit)। প্রথমবার এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন ভারতে বসছে। সম্মেলনের সভাপতিত্ব করছে ভারত। এই জন্য এবারের সম্মেলনকে মাথায় রেখে বিশ্বের সামনে দেশের সংস্কৃতি ও গরিমা তুলে ধরতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্মেলনের জন্য দিল্লির প্রগতি ময়দানে নির্মিত ভারত মণ্ডপম সভাঘর থেকে শুরু করে বিদেশি অতিথিদের আপ্যায়ন— সবকিছুতে ভারতের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করছে। এই সম্মেলনের থিম ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’। অর্থ, গোটা বিশ্ব একটিই পরিবার। 

    রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি

    আজ কড়া নিরাপত্তায় এই সম্মেলন (G20 Summit) শুরু হয়েছে। এদিন সকাল ৯টা নাগাদ ভারত মণ্ডপম-এ পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে স্বাগত জানান বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। এরপর একে একে আসতে শুরু করে বিদেশি রাষ্ট্রনেতারা। এক এক করে সভায় যোগ দিতে আসা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি সিরিল রামাফোসা, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, চিনের প্রিমিয়ার লি কিয়াং, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

     

     

    শুরুতেই বড় ঘোষণা মোদির

    এর পর সভার উদ্বোধনী বক্তব্যে (G20 Summit) মোদি বলেন, ‘‘করোনা মহামারির পরে বিশ্বে বিশ্বাসজনিত সঙ্কট তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ এই সঙ্কটকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। নিজেরা আলোচনা করে এই সঙ্কটকে কাটাতে পারি। এটাই একসঙ্গে চলার সময়।’’ একইসঙ্গে, মরক্কোয় গতকালের ভূমিকম্পে প্রাণহানির ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। এর পর বড় ঘোষণা করলেন মোদি। জি২০-র (G20 Summit 2023) স্থায়ী সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হল আফ্রিকান ইউনিয়ন। আজকে সম্মেলনের প্রথম সেশনে এই নিয়ে ঘোষণা করে গোষ্ঠীর বর্তমান সভাপতি তথা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    সম্মেলনে কী কী নিয়ে আলোচনা হবে?

    জি২০ গোষ্ঠীতে (G20 Summit) রয়েছে ১৯টি রাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এই গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলি হল— ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন। এই সম্মেলনে একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা (G20 Summit 2023)। আলোচ্য বিষয়বস্তুর তালিকায় রয়েছে— উন্নয়নশীল দেশগুলিকে ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক ঋণ কাঠামোর সংস্কার, ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণবিধি, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং খাদ্য ও পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদনের নিরাপত্তা ও তার প্রভাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মাঝামাঝি নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরের প্রথম সন্ধ্যায় নিজের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে ভারত সফরে এসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার, বাইডেনের সম্মানে নিজের ৭ লোক কল্যাণ মার্গের বাসভবনে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করলেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রেনেতার মধ্যে একপ্রস্থ দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও হল (Modi-Biden Meet)। একইসঙ্গে কয়েকটি বিরল মুহূর্তও তৈরি হল। 

    শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের মাটিতে পা রাখেন জো বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে এটাই তাঁর প্রথম ভারত সফর। দিল্লি বিমানবন্দরে নেমে সেখান থেকে মৌর্য শেরাটন হোটেল হয়ে বাইডেন পৌঁছে যান নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। সেখানে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে। আলোচ্য বিষয়বস্তুর মধ্যে যেমন ছিল জলবায়ু থেকে যুদ্ধ। তেমনই ছিল প্রতিরক্ষা থেকে প্রযুক্তি। 

    চন্দ্র-সূর্য অভিযানের সাফল্যে ভারতকে অভিনন্দন ‘পোটাস’-এর

    চন্দ্রযান ৩ মিশনে সাফল্যের জন্য ভারতকে অভিনন্দন জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট (সংক্ষেপে পোটাস)। বাইডেনের মতে, ভারত মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। পাশাপাশি ভারতের প্রথম সৌরাভিযান আদিত্য-এল১-এর সফল উৎক্ষেপণের জন্যও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাইডেন। মহাকাশ গবেষণায় একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেছে দুই দেশ। আগামী সময়ে ইসরো ও নাসা যাতে যৌথভাবে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে, সেই বিষয়েও আলোচনা হয়েছে (Modi-Biden Meet)।

    আরও কোন ইস্যুতে আলোচনা

    পাশাপাশি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার-সহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয় নরেন্দ্র মোদি ও জো বাইডেনের মধ্যে। বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে মতামত আদান-প্রদান করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সেমিকন্ডাক্টর সাপ্লাই চেন নিয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। প্রায় ঘণ্টাখানেকের মতো সময় দুজনের বৈঠক (Modi-Biden Meet) চলে। পরে, দুপক্ষের তরফে একটি যৌথ বিবৃতিও প্রকাশ করা হয়। ৬জি থেকে শুরু করে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), সব বিষয়েই সহযোগিতার বার্তা দেওয়া হয় বিবৃতিতে। 

    বিরল মুহূর্তের সাক্ষী বিশ্ব

    তবে, শুধু আলোচনা নয়। মোদি-বাইডেন সাক্ষাতে (Modi-Biden Meet) তৈরি হয়েছে এমন কিছু বিরল মুহূর্ত, যা ভারত-মার্কিন সুসম্পর্কের ইঙ্গিত দিয়েছে। একটি সময়ে দেখা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাঁধে হাত দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (G20 Summit 2023)। দু’জনকে হাসতেও দেখা গিয়েছে। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরই ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) একটি পোস্ট করেছেন তিনি। বাইডেন লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী, আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়ে ভাল লাগল। আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্ক যাতে অটুট থাকে, দুই দেশ যাতে আরও বেশি কাছাকাছি আসে, বাঁধন আরও পোক্ত হয়, সেটাই নিশ্চিত করা হবে।’’ 

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘‘ সাত লোক কল্যাণ মার্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দ বোধ করছি। আমাদের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। আমরা একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। যা ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে আর্থিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। বিশ্বের মঙ্গলের জন্য আমাদের দুই দেশের বন্ধুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই আলোচনা ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। একদিন আগেই, অর্থাৎ আজ সকাল থেকেই ভারতে আসতে শুরু করে দিয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। এদিনই দিল্লি পৌঁছলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমান। আজ বিকেলে শেখ হাসিনাকে নিজের সরকারি বাসভবনে আপ্যায়ন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে একাধিক বিষয়ে আলোচনা (G20 Summit 2023) হবে। 

    ‘ভারতের জামাই’ নাম উপভোগ করেন সুনক!

    হাসিনার বিমান দিল্লির মাটি ছোঁয়ার কিছুক্ষণ পরই ভারতে এসে পৌঁছন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটাই তার প্রথম ভারত সফর। জি২০ সম্মেলন (G20 Summit) প্রসঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সুনাক বলেন, “সম্মেলনে অংশ নেওয়া আমার জন্য বিশেষ তাৎপর্যের। আমি একটি স্পষ্ট ফোকাস নিয়ে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে চলেছি। তা হল, বিশ্ব অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরি করা।” 

    প্রসঙ্গত, নিজে ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দু হওয়ার পাশাপাশি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হলেন ভারতীয় ধনকুবের তথা ইনফোসিসের কর্ণধার নারায়নমূর্তির জামাতা। সেই দিক দিয়ে তাঁকে অনেকেই তাঁকে ‘ভারতের জামাই’ বলেও সম্বোধন করেন। এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সুনক বলেন, “আমি কোথাও দেখেছি যে আমাকে ভারতের জামাই বলে উল্লেখ করা হয়। এটা আমি বেশ উপভোগ করি।”

    আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার প্রধানের নাচ

    এর আগে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) অংশ নিতে এসে আলাদা করে নজর কাড়লেন আইএমএফ-এর প্রধান ক্রিসটালিনা জর্জিয়েভা।এদিন দিল্লি এয়ারপোর্টে অবতরন করার পর বিশেষভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো হয়। সেই সময় মঞ্চে গানের তালে নাচছিলেন কিছু মহিলা। তা দেখে কিছুটা উৎসাহিত হন। পা মেলাতে দেখাতে যায় গানের তালে। সেই ছবি ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) শেয়ার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। 

    ট্যুইটার (এক্স) হ্যান্ডলে কী জানালেন মোদি?

    এদিকে, এদিন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন, যে আজ তিনি তিন বিশেষ অতিথির সঙ্গে তাঁর বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (G20 Summit) সারবেন। এই তিনজন হলেন— মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী কুমার জগনাথ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মোদি লেখেন, বৈঠকগুলির মাধ্যমে এই তিন রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পর্যালোচনা করা এবং সহযোগিতাপূর্ণ উন্নয়নকে আরও শক্তিশালী করার সুযোগ মিলবে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। এর জন্য ভারতে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। শনিবার ও রবিবার, রাজধানী দিল্লি হয়ে উঠবে বিশ্বনেতাদের মিলন-প্রাঙ্গণ। এই দুদিনের সম্মলনে আলোচিত হবে একাধিক বিষয়। উত্থাপন হবে একাধিক প্রস্তাব। নেওয়া হবে একাধিক সংকল্প। তবে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যস্ত কর্মসূচি শুরু হয়ে যাচ্ছে একদিন আগেই। অর্থাৎ, আজ শুক্রবার থেকেই। সম্মেলনের ফাঁকে শুক্র থেকে রবি—এই তিনদিনে বিভিন্ন রাষ্ট্রেনতার সঙ্গে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা তাঁর। সূত্রের খবর, সম্মেলনে আগত রাষ্ট্রেনেতাদের সঙ্গে মোট ১৫টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এক কথায়, একেবারে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দিয়ে

    জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের এই সিরিজ শুরু হবে শুক্রবার বিকেলে। প্রথমেই তিনি নিজ বাসভবন, অর্থাৎ ৭ লোক কল্যাণ মার্গে (সাবেক ৭ রেস কোর্স রোড) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আপ্যায়ন করবেন। অতিথি দেশ হিসেবে জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) হাজির বাংলাদেশ। সেখানে দুই নেতার মধ্যে বৈঠকে উঠে আসবে একাধিক দ্বিপাক্ষিক আলোচ্য বিষয়। বৈঠকে বাংলাদেশি এবং ভারতীয় টাকার মাধ্যমে লেনদেন সুগম করা, কৃষি গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে তিনটি সমঝোতাপত্র সই হতে পারে। দুই পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বিদ্যুৎ এবং রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনও হতে পারে। 

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নৈশভোজে আলোচনা

    এর পর রাতে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হওয়ার কথা। চিন-ভারত সংঘাতের আবহে আজকের এই বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আশা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বহুপাক্ষিক বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, জিই জেট ইঞ্জিন এবং পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী ২ দিন ঠাসা কর্মসূচিতে পর পর বৈঠক

    আগামিকাল, জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit) প্রথম দিন। তারই ফাঁকে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজ এবং ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দ্বিতীয় দিনে, ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে দেখা করবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে। এর পর এরপরে তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইপ এর্ডোগান, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর পাশাপাশি, কোমোরস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিল ও নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (G20 Summit 2023) করবেন বলেও খবর সূত্রের। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। রাত পোহালেই শনিবার থেকে শুরু দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। প্রথমবার ভারতের সভাপতিত্বে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন হচ্ছে। বিশ্বের দরবারে ভারতের গরিমা অটূট রাখতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরাপত্তার ঘেরাটোপে দিল্লি, চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দিল্লিতে আসছেন বিদেশি রাষ্ট্রনেতা ছাড়াও প্রায় ১০ হাজার বিদেশি অতিথি। সেজে উঠেছে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে সদ্য উদ্বোধন হওয়া ভারত মণ্ডপ। এখানেই হবে মূল সম্মেলন। প্রস্তুত রয়েছে রাজধানী এলাকার অভিজাত হোটেলগুলিও। যে কারণে, দিল্লিজুড়ে এখন যুদ্ধকালীন তৎপরতা ও প্রস্তুতি। বহুস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা রাজধানী চত্বর। একেবারে, মাছি গলার জো নেই! কার্যত লকডাউনে চলে গিয়েছে রাজধানী অঞ্চল।

    জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit 2023) জন্য রাজধানী অঞ্চলের যান-চলাচলে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী লরি, অটো, ট্যাক্সি-সহ যাত্রী পরিবহণে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এমনকী, বন্ধ করা হয়েছে অনলাইন ডেলিভারি। শুধুমাত্র, মেডিক্যাল এবং জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ছাড়পত্র দেখিয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে। মেট্রো চালু থাকলেও, নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, বাণিজ্যেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য দেওয়া হয়েছে নির্দেশ। 

    সন্ধ্যায় রয়েছে জোড়া বৈঠক! আজ থেকেই কর্মসূচি শুরু মোদির

    তবে, মূল সম্মেলেন (G20 Summit) শনিবার শুরু হলেও, প্রধানমন্ত্রী মোদির কর্মসূচি শুরু হচ্ছে তার একদিন আগে থেকে, অর্থাৎ আজ শুক্রবার থেকেই। এদিন বিকেলে নিজের বাসভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা। এদিনই বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ দিল্লিতে পৌঁছচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এর পর রাতে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বিশেষ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    সন্ধ্যায় পৌঁছচ্ছেন জো বাইডেন, ঋষি সুনক, বাকিরা কে কখন আসছেন?

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit) জন্য ইতিমধ্যেই দেশে আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। কেউ আজ আসছেন, কেউ আবার আগামিকাল সকালেই আসবেন। গতকাল রাতেই ভারতে এসেছেন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন। চলে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এসেছেন আর্জেন্টনার প্রধানমন্ত্রী। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা আসছেন দুপুরে। সন্ধ্যায় এসে পৌঁছবেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন, চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট এইচএইচ শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। তবে, জার্মানি এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রপ্রধানরা আসবেন ৯ সেপ্টেম্বর। তবে, করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে পারছেন না স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেদ্রো সাঞ্চেজ। সম্মেলনে স্পেনের প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট নাদিয়া কালভিনো সান্তামারিয়া ও বিদেশমন্ত্রী জোস ম্যানুয়েল আলভারেজ।

     

    রাষ্ট্রনেতাদের অভ্যর্থনা জানানোর দায়িত্বে কারা?

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে দেশে আগত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে যাবেন অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ভিকে সিং। চিনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংকেও দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন তিনি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে অভ্যর্থনা জানাবেন কেন্দ্রীয় খাদ্য-সরবরাহ এবং ক্রেতা সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাকে অভ্যর্থনা জানাবেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী শোভা করান্ডলাজে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জার্দোশ।

    কোন রাষ্ট্রনেতা কোথায় থাকছেন?

    জি২০ (G20 Summit) সদস্য ও আমন্ত্রিত দেশ মিলিয়ে প্রায় ৩০টি দেশের রাষ্ট্রনেতা আসছেন। তাঁদের থাকারও এলাহি ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থাকবেন আইটিসি মৌর্য শেরাটন হোটেলে। মার্কিনীদের জন্য হোটেলের ৪০০টি রুম বুক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ লিফটের। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক থাকবেন শাংরি-লা হোটেলে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা থাকবেন ললিত হোটেলে। ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল মাক্রঁ থাকবেন ক্লারিজেস হোটেলে। ইম্পেরিয়াল হোটেল হতে চলেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের অস্থায়ী বাসভবন। চিনা প্রতিনিধি দল থাকবে তাজ হোটেলে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন জি২০ গোষ্ঠীর (G20 Summit) অন্যতম অ্যাজেন্ডা। সেই থিমকে মাথায় রেখে এবার ভারতে এসে বৃক্ষরোপণ করতে দেখা যাবে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ করার তালিকায় নাম রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ সহ অন্যান্য রাষ্ট্র নেতাদের। শনিবারই শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। তা চলবে রবিবার পর্যন্ত। দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে জি২০ বৈঠক (G20 Summit) শেষ হওয়ার পরেই এই বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠিত হবে। তবে এখনও পর্যন্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির স্থান হিসেবে কোনও নাম সংবাদমাধ্যমে আসেনি। এর কারণ হিসেবে নিরাপত্তাজনিত কারণ রয়েছে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কোন দেশ থেকে কী কী গাছ এল?

    জানা গিয়েছে, চারা গাছগুলি আসছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব, ইতালি, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, চিন, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা হচ্ছে চারা গাছগুলি।  ইতালি ও তুরস্ক থেকে আনা হয়েছে অলিভ গাছের চারা। বাংলাদেশ থেকে এসেছে আম গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে এসেছে তাল গাছের চারা। আবার ভারতের কাশ্মীর থেকে এসেছে চিনার গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে কতগুলো খেজুর গাছও নিয়ে আসা হয়েছে। আবার জার্মানি থেকে এসেছে উইন্টারলিন্ড গাছ। বেশ কিছু দেশকে এমনও দেখা যাচ্ছে যারা জি২০-র (G20 Summit) সদস্য নয় কিন্তু তারাও গাছের চারা পাঠিয়েছে। এই দেশগুলি হল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ওমান, মরিশাস, বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, মিশর এবং স্পেন।

    কে কোন গাছের চারা রোপণ করবেন?

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ রোপণ করবেন চিনার কাছে চারা, জানা গিয়েছে কাশ্মীর থেকে আনা হয়েছে এই গাছ। অন্যদিকে পুতিনের অনুপস্থিতিতে এই বৈঠকের যোগ দেওয়ার কথা রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রীর। তিনিও চিনার গাছের চারা রোপণ করবেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা, বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে রোপণ করতে দেখা যাবে উইলো গাছের চারা (G20 Summit)। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর রোপণ করবেন অর্জুন গাছের চারা। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share