Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • G20 Summit: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    G20 Summit: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসে গেল বহু প্রতিক্ষিত মুহূর্ত। প্রবল প্রত্যাশার মধ্যে দিয়ে নয়াদিল্লিতে সূচনা হল দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit)। প্রথমবার এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন ভারতে বসছে। সম্মেলনের সভাপতিত্ব করছে ভারত। এই জন্য এবারের সম্মেলনকে মাথায় রেখে বিশ্বের সামনে দেশের সংস্কৃতি ও গরিমা তুলে ধরতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সম্মেলনের জন্য দিল্লির প্রগতি ময়দানে নির্মিত ভারত মণ্ডপম সভাঘর থেকে শুরু করে বিদেশি অতিথিদের আপ্যায়ন— সবকিছুতে ভারতের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করছে। এই সম্মেলনের থিম ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’। অর্থ, গোটা বিশ্ব একটিই পরিবার। 

    রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি

    আজ কড়া নিরাপত্তায় এই সম্মেলন (G20 Summit) শুরু হয়েছে। এদিন সকাল ৯টা নাগাদ ভারত মণ্ডপম-এ পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে স্বাগত জানান বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। এরপর একে একে আসতে শুরু করে বিদেশি রাষ্ট্রনেতারা। এক এক করে সভায় যোগ দিতে আসা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রপতি সিরিল রামাফোসা, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ, চিনের প্রিমিয়ার লি কিয়াং, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

     

     

    শুরুতেই বড় ঘোষণা মোদির

    এর পর সভার উদ্বোধনী বক্তব্যে (G20 Summit) মোদি বলেন, ‘‘করোনা মহামারির পরে বিশ্বে বিশ্বাসজনিত সঙ্কট তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ এই সঙ্কটকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। নিজেরা আলোচনা করে এই সঙ্কটকে কাটাতে পারি। এটাই একসঙ্গে চলার সময়।’’ একইসঙ্গে, মরক্কোয় গতকালের ভূমিকম্পে প্রাণহানির ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। এর পর বড় ঘোষণা করলেন মোদি। জি২০-র (G20 Summit 2023) স্থায়ী সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হল আফ্রিকান ইউনিয়ন। আজকে সম্মেলনের প্রথম সেশনে এই নিয়ে ঘোষণা করে গোষ্ঠীর বর্তমান সভাপতি তথা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    সম্মেলনে কী কী নিয়ে আলোচনা হবে?

    জি২০ গোষ্ঠীতে (G20 Summit) রয়েছে ১৯টি রাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এই গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলি হল— ভারত, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন। এই সম্মেলনে একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা (G20 Summit 2023)। আলোচ্য বিষয়বস্তুর তালিকায় রয়েছে— উন্নয়নশীল দেশগুলিকে ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক ঋণ কাঠামোর সংস্কার, ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণবিধি, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং খাদ্য ও পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদনের নিরাপত্তা ও তার প্রভাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মাঝামাঝি নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরের প্রথম সন্ধ্যায় নিজের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে ভারত সফরে এসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার, বাইডেনের সম্মানে নিজের ৭ লোক কল্যাণ মার্গের বাসভবনে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করলেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রেনেতার মধ্যে একপ্রস্থ দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও হল (Modi-Biden Meet)। একইসঙ্গে কয়েকটি বিরল মুহূর্তও তৈরি হল। 

    শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের মাটিতে পা রাখেন জো বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে এটাই তাঁর প্রথম ভারত সফর। দিল্লি বিমানবন্দরে নেমে সেখান থেকে মৌর্য শেরাটন হোটেল হয়ে বাইডেন পৌঁছে যান নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। সেখানে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে। আলোচ্য বিষয়বস্তুর মধ্যে যেমন ছিল জলবায়ু থেকে যুদ্ধ। তেমনই ছিল প্রতিরক্ষা থেকে প্রযুক্তি। 

    চন্দ্র-সূর্য অভিযানের সাফল্যে ভারতকে অভিনন্দন ‘পোটাস’-এর

    চন্দ্রযান ৩ মিশনে সাফল্যের জন্য ভারতকে অভিনন্দন জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট (সংক্ষেপে পোটাস)। বাইডেনের মতে, ভারত মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। পাশাপাশি ভারতের প্রথম সৌরাভিযান আদিত্য-এল১-এর সফল উৎক্ষেপণের জন্যও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাইডেন। মহাকাশ গবেষণায় একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেছে দুই দেশ। আগামী সময়ে ইসরো ও নাসা যাতে যৌথভাবে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে, সেই বিষয়েও আলোচনা হয়েছে (Modi-Biden Meet)।

    আরও কোন ইস্যুতে আলোচনা

    পাশাপাশি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার-সহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয় নরেন্দ্র মোদি ও জো বাইডেনের মধ্যে। বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে মতামত আদান-প্রদান করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সেমিকন্ডাক্টর সাপ্লাই চেন নিয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। প্রায় ঘণ্টাখানেকের মতো সময় দুজনের বৈঠক (Modi-Biden Meet) চলে। পরে, দুপক্ষের তরফে একটি যৌথ বিবৃতিও প্রকাশ করা হয়। ৬জি থেকে শুরু করে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), সব বিষয়েই সহযোগিতার বার্তা দেওয়া হয় বিবৃতিতে। 

    বিরল মুহূর্তের সাক্ষী বিশ্ব

    তবে, শুধু আলোচনা নয়। মোদি-বাইডেন সাক্ষাতে (Modi-Biden Meet) তৈরি হয়েছে এমন কিছু বিরল মুহূর্ত, যা ভারত-মার্কিন সুসম্পর্কের ইঙ্গিত দিয়েছে। একটি সময়ে দেখা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাঁধে হাত দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (G20 Summit 2023)। দু’জনকে হাসতেও দেখা গিয়েছে। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরই ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) একটি পোস্ট করেছেন তিনি। বাইডেন লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী, আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়ে ভাল লাগল। আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্ক যাতে অটুট থাকে, দুই দেশ যাতে আরও বেশি কাছাকাছি আসে, বাঁধন আরও পোক্ত হয়, সেটাই নিশ্চিত করা হবে।’’ 

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘‘ সাত লোক কল্যাণ মার্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দ বোধ করছি। আমাদের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। আমরা একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। যা ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে আর্থিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। বিশ্বের মঙ্গলের জন্য আমাদের দুই দেশের বন্ধুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই আলোচনা ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। একদিন আগেই, অর্থাৎ আজ সকাল থেকেই ভারতে আসতে শুরু করে দিয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। এদিনই দিল্লি পৌঁছলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমান। আজ বিকেলে শেখ হাসিনাকে নিজের সরকারি বাসভবনে আপ্যায়ন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে একাধিক বিষয়ে আলোচনা (G20 Summit 2023) হবে। 

    ‘ভারতের জামাই’ নাম উপভোগ করেন সুনক!

    হাসিনার বিমান দিল্লির মাটি ছোঁয়ার কিছুক্ষণ পরই ভারতে এসে পৌঁছন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটাই তার প্রথম ভারত সফর। জি২০ সম্মেলন (G20 Summit) প্রসঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সুনাক বলেন, “সম্মেলনে অংশ নেওয়া আমার জন্য বিশেষ তাৎপর্যের। আমি একটি স্পষ্ট ফোকাস নিয়ে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে চলেছি। তা হল, বিশ্ব অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরি করা।” 

    প্রসঙ্গত, নিজে ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দু হওয়ার পাশাপাশি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হলেন ভারতীয় ধনকুবের তথা ইনফোসিসের কর্ণধার নারায়নমূর্তির জামাতা। সেই দিক দিয়ে তাঁকে অনেকেই তাঁকে ‘ভারতের জামাই’ বলেও সম্বোধন করেন। এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সুনক বলেন, “আমি কোথাও দেখেছি যে আমাকে ভারতের জামাই বলে উল্লেখ করা হয়। এটা আমি বেশ উপভোগ করি।”

    আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার প্রধানের নাচ

    এর আগে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) অংশ নিতে এসে আলাদা করে নজর কাড়লেন আইএমএফ-এর প্রধান ক্রিসটালিনা জর্জিয়েভা।এদিন দিল্লি এয়ারপোর্টে অবতরন করার পর বিশেষভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো হয়। সেই সময় মঞ্চে গানের তালে নাচছিলেন কিছু মহিলা। তা দেখে কিছুটা উৎসাহিত হন। পা মেলাতে দেখাতে যায় গানের তালে। সেই ছবি ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) শেয়ার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। 

    ট্যুইটার (এক্স) হ্যান্ডলে কী জানালেন মোদি?

    এদিকে, এদিন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন, যে আজ তিনি তিন বিশেষ অতিথির সঙ্গে তাঁর বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (G20 Summit) সারবেন। এই তিনজন হলেন— মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী কুমার জগনাথ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মোদি লেখেন, বৈঠকগুলির মাধ্যমে এই তিন রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পর্যালোচনা করা এবং সহযোগিতাপূর্ণ উন্নয়নকে আরও শক্তিশালী করার সুযোগ মিলবে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। এর জন্য ভারতে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। শনিবার ও রবিবার, রাজধানী দিল্লি হয়ে উঠবে বিশ্বনেতাদের মিলন-প্রাঙ্গণ। এই দুদিনের সম্মলনে আলোচিত হবে একাধিক বিষয়। উত্থাপন হবে একাধিক প্রস্তাব। নেওয়া হবে একাধিক সংকল্প। তবে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যস্ত কর্মসূচি শুরু হয়ে যাচ্ছে একদিন আগেই। অর্থাৎ, আজ শুক্রবার থেকেই। সম্মেলনের ফাঁকে শুক্র থেকে রবি—এই তিনদিনে বিভিন্ন রাষ্ট্রেনতার সঙ্গে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা তাঁর। সূত্রের খবর, সম্মেলনে আগত রাষ্ট্রেনেতাদের সঙ্গে মোট ১৫টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এক কথায়, একেবারে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দিয়ে

    জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের এই সিরিজ শুরু হবে শুক্রবার বিকেলে। প্রথমেই তিনি নিজ বাসভবন, অর্থাৎ ৭ লোক কল্যাণ মার্গে (সাবেক ৭ রেস কোর্স রোড) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আপ্যায়ন করবেন। অতিথি দেশ হিসেবে জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) হাজির বাংলাদেশ। সেখানে দুই নেতার মধ্যে বৈঠকে উঠে আসবে একাধিক দ্বিপাক্ষিক আলোচ্য বিষয়। বৈঠকে বাংলাদেশি এবং ভারতীয় টাকার মাধ্যমে লেনদেন সুগম করা, কৃষি গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে তিনটি সমঝোতাপত্র সই হতে পারে। দুই পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বিদ্যুৎ এবং রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনও হতে পারে। 

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নৈশভোজে আলোচনা

    এর পর রাতে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হওয়ার কথা। চিন-ভারত সংঘাতের আবহে আজকের এই বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আশা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বহুপাক্ষিক বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, জিই জেট ইঞ্জিন এবং পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী ২ দিন ঠাসা কর্মসূচিতে পর পর বৈঠক

    আগামিকাল, জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit) প্রথম দিন। তারই ফাঁকে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজ এবং ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দ্বিতীয় দিনে, ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে দেখা করবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে। এর পর এরপরে তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইপ এর্ডোগান, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর পাশাপাশি, কোমোরস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিল ও নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (G20 Summit 2023) করবেন বলেও খবর সূত্রের। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। রাত পোহালেই শনিবার থেকে শুরু দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। প্রথমবার ভারতের সভাপতিত্বে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন হচ্ছে। বিশ্বের দরবারে ভারতের গরিমা অটূট রাখতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরাপত্তার ঘেরাটোপে দিল্লি, চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দিল্লিতে আসছেন বিদেশি রাষ্ট্রনেতা ছাড়াও প্রায় ১০ হাজার বিদেশি অতিথি। সেজে উঠেছে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে সদ্য উদ্বোধন হওয়া ভারত মণ্ডপ। এখানেই হবে মূল সম্মেলন। প্রস্তুত রয়েছে রাজধানী এলাকার অভিজাত হোটেলগুলিও। যে কারণে, দিল্লিজুড়ে এখন যুদ্ধকালীন তৎপরতা ও প্রস্তুতি। বহুস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা রাজধানী চত্বর। একেবারে, মাছি গলার জো নেই! কার্যত লকডাউনে চলে গিয়েছে রাজধানী অঞ্চল।

    জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit 2023) জন্য রাজধানী অঞ্চলের যান-চলাচলে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী লরি, অটো, ট্যাক্সি-সহ যাত্রী পরিবহণে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এমনকী, বন্ধ করা হয়েছে অনলাইন ডেলিভারি। শুধুমাত্র, মেডিক্যাল এবং জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ছাড়পত্র দেখিয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে। মেট্রো চালু থাকলেও, নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, বাণিজ্যেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য দেওয়া হয়েছে নির্দেশ। 

    সন্ধ্যায় রয়েছে জোড়া বৈঠক! আজ থেকেই কর্মসূচি শুরু মোদির

    তবে, মূল সম্মেলেন (G20 Summit) শনিবার শুরু হলেও, প্রধানমন্ত্রী মোদির কর্মসূচি শুরু হচ্ছে তার একদিন আগে থেকে, অর্থাৎ আজ শুক্রবার থেকেই। এদিন বিকেলে নিজের বাসভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা। এদিনই বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ দিল্লিতে পৌঁছচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এর পর রাতে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বিশেষ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    সন্ধ্যায় পৌঁছচ্ছেন জো বাইডেন, ঋষি সুনক, বাকিরা কে কখন আসছেন?

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit) জন্য ইতিমধ্যেই দেশে আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। কেউ আজ আসছেন, কেউ আবার আগামিকাল সকালেই আসবেন। গতকাল রাতেই ভারতে এসেছেন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন। চলে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এসেছেন আর্জেন্টনার প্রধানমন্ত্রী। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা আসছেন দুপুরে। সন্ধ্যায় এসে পৌঁছবেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন, চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট এইচএইচ শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। তবে, জার্মানি এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রপ্রধানরা আসবেন ৯ সেপ্টেম্বর। তবে, করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে পারছেন না স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেদ্রো সাঞ্চেজ। সম্মেলনে স্পেনের প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট নাদিয়া কালভিনো সান্তামারিয়া ও বিদেশমন্ত্রী জোস ম্যানুয়েল আলভারেজ।

     

    রাষ্ট্রনেতাদের অভ্যর্থনা জানানোর দায়িত্বে কারা?

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে দেশে আগত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে যাবেন অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ভিকে সিং। চিনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংকেও দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন তিনি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে অভ্যর্থনা জানাবেন কেন্দ্রীয় খাদ্য-সরবরাহ এবং ক্রেতা সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাকে অভ্যর্থনা জানাবেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী শোভা করান্ডলাজে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জার্দোশ।

    কোন রাষ্ট্রনেতা কোথায় থাকছেন?

    জি২০ (G20 Summit) সদস্য ও আমন্ত্রিত দেশ মিলিয়ে প্রায় ৩০টি দেশের রাষ্ট্রনেতা আসছেন। তাঁদের থাকারও এলাহি ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থাকবেন আইটিসি মৌর্য শেরাটন হোটেলে। মার্কিনীদের জন্য হোটেলের ৪০০টি রুম বুক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ লিফটের। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক থাকবেন শাংরি-লা হোটেলে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা থাকবেন ললিত হোটেলে। ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল মাক্রঁ থাকবেন ক্লারিজেস হোটেলে। ইম্পেরিয়াল হোটেল হতে চলেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের অস্থায়ী বাসভবন। চিনা প্রতিনিধি দল থাকবে তাজ হোটেলে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন জি২০ গোষ্ঠীর (G20 Summit) অন্যতম অ্যাজেন্ডা। সেই থিমকে মাথায় রেখে এবার ভারতে এসে বৃক্ষরোপণ করতে দেখা যাবে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ করার তালিকায় নাম রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ সহ অন্যান্য রাষ্ট্র নেতাদের। শনিবারই শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। তা চলবে রবিবার পর্যন্ত। দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে জি২০ বৈঠক (G20 Summit) শেষ হওয়ার পরেই এই বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠিত হবে। তবে এখনও পর্যন্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির স্থান হিসেবে কোনও নাম সংবাদমাধ্যমে আসেনি। এর কারণ হিসেবে নিরাপত্তাজনিত কারণ রয়েছে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কোন দেশ থেকে কী কী গাছ এল?

    জানা গিয়েছে, চারা গাছগুলি আসছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব, ইতালি, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, চিন, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা হচ্ছে চারা গাছগুলি।  ইতালি ও তুরস্ক থেকে আনা হয়েছে অলিভ গাছের চারা। বাংলাদেশ থেকে এসেছে আম গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে এসেছে তাল গাছের চারা। আবার ভারতের কাশ্মীর থেকে এসেছে চিনার গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে কতগুলো খেজুর গাছও নিয়ে আসা হয়েছে। আবার জার্মানি থেকে এসেছে উইন্টারলিন্ড গাছ। বেশ কিছু দেশকে এমনও দেখা যাচ্ছে যারা জি২০-র (G20 Summit) সদস্য নয় কিন্তু তারাও গাছের চারা পাঠিয়েছে। এই দেশগুলি হল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ওমান, মরিশাস, বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, মিশর এবং স্পেন।

    কে কোন গাছের চারা রোপণ করবেন?

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ রোপণ করবেন চিনার কাছে চারা, জানা গিয়েছে কাশ্মীর থেকে আনা হয়েছে এই গাছ। অন্যদিকে পুতিনের অনুপস্থিতিতে এই বৈঠকের যোগ দেওয়ার কথা রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রীর। তিনিও চিনার গাছের চারা রোপণ করবেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা, বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে রোপণ করতে দেখা যাবে উইলো গাছের চারা (G20 Summit)। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর রোপণ করবেন অর্জুন গাছের চারা। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India To Bharat: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রী! ‘প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত’ লিখলেন মোদি

    India To Bharat: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রী! ‘প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত’ লিখলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের সূত্রপাত! জি-২০ সম্মেলনের নৈশভোজের আমন্ত্রণপত্রে প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়ার বদলে প্রেসিডেন্ট অফ ভারত। রাষ্ট্রপতির পর এবার ‘ইন্ডিয়া’ মুছে ‘ভারত’ হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। প্রাইম মিনিস্টার অফ ইন্ডিয়ার বদলে তাঁর অভ্যর্থনাপত্রে লেখা প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত। সেই সরকারি নোটিফিকেশন ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র সেই সরকারি অভ্যর্থনাপত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। 

    প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত

    আগামী ৯ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জি২০ সমাবেশে অংশ নেওয়া রাষ্ট্রনেতাদের একটি নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। সেই উপলক্ষে আমন্ত্রণপত্রও যাচ্ছে নিমন্ত্রিতদের কাছে। যে আমন্ত্রণপত্র ঘিরে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতির অন্দরে। কারণ, ভারতের রাষ্ট্রপতি কাউকে কোনও চিঠি লিখলে তাতে চিরাচরিত ভাবে লেখা থাকে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়া’ কথাটি। কিন্তু জি২০ নেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর চিঠিতে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’ কথাটি লেখা হয়েছে। তবে, প্রধানমন্ত্রীর তরফে এটি সম্প্রতি লেখা হয়নি। জানা গিয়েছে, গত অগাস্ট মাসে ১৫তম ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগদান করতে প্রধানমন্ত্রী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা উড়ে গিয়েছিলেন, সে সময়ই সরকারি নোটিফিকেশনে উল্লেখ করা হয়েছিল প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত। ইন্ডিয়া’ নামটি নিয়ে একাধিক বার সরাসরি কটাক্ষ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তাতে গলা মিলিয়েছেন বিজেপির তাবড় নেতারাও।

    আরও পড়ুন: দেশের নাম বদলের জল্পনা, অমিতাভ বচ্চনের ট্যুইটে নয়া গুঞ্জন

    ভারত-নামে সমর্থন

    ভারত’-এর হয়ে ব্যাটন ধরেছেন বিজেপির একাধিক নেতা। জল্পনা চলছে আগামী ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর সংসদের বিশেষ অধিবেশনে এই নাম বদলের প্রস্তাব পেশ করতে পারে কেন্দ্র। এই মর্মে আনা হতে পারে নয়া বিলও। আর বিল পাশ হলেই রাতারাতি বদলে যেতে পারে দেশের নাম। এই বিষয়ে ট্যুইট করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তাঁর কথায়, “ভারতীয় প্রজাতন্ত্র- আমাদের সভ্যতা দৃঢ় পদক্ষেপে অমৃতকালের দিকে এগোচ্ছে দেখে আনন্দ হচ্ছে, গর্ববোধ করছি।” জি-২০ বৈঠকের আগে দেশের রাজধানী শহরে দেশের সরকারি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদেরও নোটিফিকেশনে ‘ভারত অফিসিয়ালস’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজের বাসভবনে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট কথা হয়েছে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। 

    রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা

    পিএমও-র তরফে জানানো হয়েছে, এদিন ফুল দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁদের মধ্যে একপ্রস্থ আলোচনাও হয়। যদিও ঠিক কী নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হল, তা স্পষ্ট নয়। তবে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ থেকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে ‘পাখির চোখ’ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সংঘর্ষ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপাল আলোচনা করতে পারেন বলে সূত্রের খবর। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বন্দিমুক্তির ফাইল ফেরত পাঠানো, নানা ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপালের সংঘাত তুঙ্গে। পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্বের অশান্তি নিয়ে বার বার কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্য়পাল। রাজভবন থেকে বেরিয়ে তিনি পৌঁছে গিয়েছেন গ্রাউন্ড জিরোয়। অশান্তির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে বেনজিরভাবে খুলেছেন পিস রুম। সম্প্রতি আবার দুর্নীতির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে অ্য়ান্টি করাপশন সেলও খোলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন এই বৈঠক

    এছাড়াও, মাস কয়েক আগেই অন্যান্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গ দিবসও হোক বলে দাবি তোলেন বিরোধীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস করার দাবি জানান। যদিও তার তীব্র বিরোধিতা করে রাজ্য সরকার। কিন্তু, রাজ্যের আপত্তি উপেক্ষা করেই রাজভবনে ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করেন রাজ্যপাল সি.ভি আনন্দ বোস। যা নিয়ে নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত বাধে। এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসাবে ১ বৈশাখের দিন উত্থাপন করেন। সকলের মতামত জানতে নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠকও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে রাজ্যপাল-প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য-রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তার প্রমাণ বলে দাবি কূটনীতিকদের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi at ISRO: দেশে ফিরেই প্রধানমন্ত্রী গেলেন ইসরোয়! বিক্রমের অবতরণ ক্ষেত্রের নাম  দিলেন ‘শিবশক্তি’

    Narendra Modi at ISRO: দেশে ফিরেই প্রধানমন্ত্রী গেলেন ইসরোয়! বিক্রমের অবতরণ ক্ষেত্রের নাম দিলেন ‘শিবশক্তি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফিরেই শনিবার সকালে ইসরোয় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চন্দ্রযান-৩-এর অবতরণস্থলের নাম রাখলেন ‘শিবশক্তি’। পাশাপাশি, ২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ চাঁদের যে জায়গায় ভেঙে পড়েছিল, সে জায়গারও নামকরণ করলেন তিনি। নাম দিলেন ‘তেরঙা’। চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যের জন্য ২৩ অগাস্ট দিনটিকে ‘জাতীয় মহাকাশ দিবস’ হিসাবেও ঘোষণা করেন মোদি। 

    ইসরোয় প্রধানমন্ত্রী

    দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চন্দ্রপৃষ্ঠে ভারতের সাফল্যের সাক্ষী ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখান থেকেই ইসরোর বিজ্ঞানীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপনও করেছিলেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকা ও গ্রিস সফর সেরে আজ শনিবার সকালে সোজা বেঙ্গালুরুতে পৌঁছন মোদি। বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে পৌঁছেই ট্যুইট করে তিনি লেখেন, “ইসরোর বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য আমি উন্মুখ, যাঁরা দেশকে গর্বিত করেছে।” শনিবার সকালে বিমানবন্দরের বাইরে ছিল সাধারণ মানুষের ভিড়। তাঁদের উদ্দেশে কথা বলার সময় ‘জয় বিজ্ঞান’ স্লোগান শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীর মুখে। 

    আবেগপ্রবণ মোদি

    সাফল্যের জন্য ইসরোর বিজ্ঞানীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ইসরোর বিজ্ঞানীদের ধৈর্য্য, পরিশ্রম দেশকে যে উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে, তা সাধারণ নয়। ভারতীয় বিজ্ঞানের অগ্রগতির শঙ্খনাদ শোনা যাচ্ছে।’’ চন্দ্রযান-৩ অভিযানের সাফল্য নিয়ে কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন মোদি।

    চোখে জল নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘ভারত চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে। ইসরো আমাদের দেশকে গর্বিত করেছে। আমরা চাঁদের যে জায়গায় পৌঁছেছি, সেখানে আগে কেউ পৌঁছয়নি। সারা বিশ্ব ভারতীয় প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের প্রশংসা করছে। চন্দ্রযান-৩ ভারতের না, মানবতার সাফল্য। এই অভিযান দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন রাস্তা খুলে দেবে। পৃথিবীর সমস্যা সমাধানের কাজও করবে। আমি ইসরোর সব বিজ্ঞানী, কৌশলী এবং চন্দ্রযান-৩-এর সঙ্গে যুক্ত সকলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’’

    ১ সেপ্টেম্বর থেকে চন্দ্রযান নিয়ে বড় কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে কেন্দ্র। গোটা দেশের পড়ুয়াদের তাতে অংশ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানালেন মোদি। নেক্সট জেনারেশন কম্পিউটার বানানোর কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করেন, যে দেশ প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকবে, সেই দেশ সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে থাকবে। গ্রহণের ব্যাখ্যা, অন্য গ্রহের আকার সম্পর্কে তথ্য, উপগ্রহের গতি সহ বিভিন্ন বিষয় লেখা রয়েছে ভারতেরই প্রাচীন গ্রন্থে। সে সব নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার পরে এই প্রথম ছত্তিশগড়ের বস্তারের আটটি মাওবাদী অধ্যুষিত গ্রামে তেরঙা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল মঙ্গলবার। গ্রামগুলি হল সিলগার, নালা, চিন্নাগেলুর, তিমেনার , মানহাকাল, হিরোলি, বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টেন্ডামার্কা। গোটা দেশ যখন ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে মশগুল, তখন প্রথম বার তেরঙা পতাকা উত্তোলন করল ছত্তিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত বলে পরিচিত বস্তার এলাকার এই গ্রামগুলি। কেন্দ্র সরকারের সক্রিয় চেষ্টায় ক্রমশ উন্নয়নের মুখ দেখছে পিছিয়ে পড়া এই গ্রামগুলি। স্বাধীনতা দিবসে পতাকা উত্তোলনে এদিন সামিল হন সাধারণ মানুষও।

    উন্নয়নের পথে সামিল মানুষ

    পুলিশের দাবি, এই গ্রামগুলির আশপাশে নতুন ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এতেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে মাওবাদীরা। ১৯৪৭-এর ১৫ অগাস্টের পর কেটে গিয়েছে প্রায় আট দশক। কিন্তু এত দিনে এক বারও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সুযোগ পাননি বিজাপুর জেলার চিন্নাগেলুর, তিমেনার এবং হিরোলি গ্রামের বাসিন্দারা। একই অবস্থা সুকমা জেলার বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টোন্ডামার্কা গ্রামেরও। বস্তার রেঞ্জের আইজি সুন্দররাজ জানিয়েছেন, এই গ্রামের বাসিন্দারা এবার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বার এমনটা হল। এছাড়া স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয় সুকমা জেলার পিডামেল, ডুব্বাকোনটা, সিলগের এবং কুন্দেদ গ্রামেও। 

    আরও পড়ুন: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, গ্রামগুলির খুব কাছাকাছি পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে সরকারি সুযোগসুবিধাও সরাসরি ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে। তাতে বঞ্চনার অভিযোগকে শূন্যে নামিয়ে আনা যাবে। যা মাওবাদীদের পিছনে ঠেলতে সাহায্য করবে। এর ফলে স্বাধীনতা দিবস এবং প্রজাতন্ত্র দিবসে কালো পতাকা উত্তোলনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তাঁর কথায়, ‘‘এর আগে প্রতি বছরই এমন দিনগুলিতে কালো পতাকা উত্তোলন করত মাওবাদীরা।’’ প্রসঙ্গত, মাওবাদীরা মনে করেন, দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষ এখনও পরাধীন। তাঁদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই বনেজঙ্গলে চলছে বলেও দাবি করে অধুনা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক সংগঠনটি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share