Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Narendra Modi: ২১ গান স্যালুটের মাধ্যমে মোদিকে স্বাগত আমেরিকায়! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    Narendra Modi: ২১ গান স্যালুটের মাধ্যমে মোদিকে স্বাগত আমেরিকায়! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে আমেরিকার (US) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ দৃঢ় হয়েছে ভারতের (India)। এর অন্যতম কারিগর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোদির প্রতি আস্থা রেখে তাঁকে মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ বৈঠকে বক্তব্য রাখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আগামী ২২ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। সেখানে নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানাতে ২১ বার গান স্যালুট দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, এই স্টেট ডিনার ছাড়াও ব্যক্তিগতভাবে মোদিকে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন বাইডেন দম্পতি।

    নেপালেও মোদিকে গান স্যালুট

    এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০১৪ সালে নেপাল সফরে এভাবেই মোদিকে (Narendra Modi) স্বাগত জানানো হয়েছিল। সেবার মোদিকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা। ত্রিভূবন বিমানবন্দরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল। নেপাল সেনা বাহিনীর তরফে দেওয়া হয়েছিল ১৯ বার গান স্যালুট। জানা গিয়েছে, এই সফরে আমেরিকায় মোদিকে স্বাগত জানাতে ২১ বার গান স্যালুট দেওয়া হবে। জুনের ২১ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত মার্কিন সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলেও মোদি-ম্যাজিক দেখেছে আমেরিকা। এবার বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সময়েও নমোর ক্যারিশমা দেখতে চলেছে বিশ্ব। দুই দেশের সম্পর্ক যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা একাধিকবার স্পষ্ট করে দিয়েছে ওয়াশিংটন।

    আরও পড়ুন: প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী! মার্কিন কংগ্রেসে দুবার ভাষণ দিয়ে ইতিহাস গড়বেন মোদি

    চিনকে রুখতে ভারতই ভরসা

    প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই ভারত ও মোদি (Narendra Modi) স্তুতি শোনা যাচ্ছে শীর্ষ মার্কিন কর্তাদের মুখে। যার মধ্যে অন্যতম হোয়াইট হাউসের ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক সমন্বয়কারী পদে থাকা কার্ট ক্যাম্পবেল। এবার মোদি প্রশস্তি শোনা গেল মার্কিন নিরাপত্তা পরিষদের সমন্বয়কারী জন কারবির মুখেও। সোমবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে জন কারবি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানাতে উৎসুক আমেরিকা। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দুই দেশের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোয়াড জোটে ভারত ও আমেরিকার (US-India Relation) সম্পর্ক খুবই ভাল।” কূটনীতিকদের মতে, ইন্দো-প্যাসিফিক বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনকে রুখতে ভারতই এখন আমেরিকার ভরসা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেম (Online Games) খেলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয় বড় থেকে ছোট। অনলাইন গেমের প্রতি বাচ্চাদের আসক্তি চরম সীমায়। এবার এই বিষয় নিয়ে সচেতন হল কেন্দ্র সরকার। এবার থেকে আর ভারতে সব ধরনের অনলাইন গেম খেলা যাবে না। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর জানান, ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কেন্দ্র অনলাইন গেমিং সম্পর্কিত কাঠামো তৈরি করেছে। ব্যবহারকারীর জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে বা আসক্তির কারণ তৈরি করতে পারে এমন গেমগুলির ক্ষেত্রে অনুমোদন দেবে না কেন্দ্র সরকার।

    অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি

    রাজীব চন্দ্রশেখর আরও বলেছেন, সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা অন্য কোনও প্রযুক্তির ব্যবহারকারীদের উপর নজর রাখবে। তাঁরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়ে সেটাও সরকার দেখবে। অনলাইন গেমের (Online Games) মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করার প্রবণতাও বাড়ছে। সেই দিকে নজর রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেছেন, অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি হয়েছে। সেই কাঠামোর ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কোন কোন গেম নিষিদ্ধ করা হবে। তবে কী কী ধরনের গেম নিষিদ্ধ হবে সে ব্যাপারে স্পষ্ট কোনও ধারণা এখনই মেলেনি। 

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    প্রযুক্তির দৌলতে অনলাইন গেমের (Online Games) জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে। অনেকেই অনলাইন গেমের প্রতি আসক্ত হচ্ছেন। আবার এই ধরনের গেমে অংশ নিয়ে অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে এ বার অনলাইন গেম নিয়ে পদক্ষেপ করার কথা ভাবছে সরকার। মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কোন ধরনের অনলাইন গেমকে ছাড় দেওয়া হবে, তা ঠিক করতে একটি স্ব-নিয়ন্ত্রক সংস্থা তৈরি করা হবে। মন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃত্রিম মেধাকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তবে দেশের ডিজিটাল দুনিয়ার নাগরিকদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে দিকেও সরকার নজর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Guwahati-NJP Vande Bharat: বাংলার তৃতীয়! গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারতের সূচনা মোদির

    Guwahati-NJP Vande Bharat: বাংলার তৃতীয়! গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারতের সূচনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব ভারত পেল প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। সোমবার দিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Guwahati-NJP Vande Bharat) আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এর ফলে, পশ্চিমবঙ্গ পেল তার তৃতীয় বন্দে ভারত। এর আগে প্রথমে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি ও পরে পুরী-হাওড়া বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেয়েছে বাংলা।

    এদিন দুপুর ১২টা মিনিটে দিল্লি থেকে পতাকা নাড়িয়ে গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী নতুন করে ১৮২ কিমি বৈদ্যুতিকীকরণ সেকশনের পাশাপাশি অসমের লামডিঙে নব নির্মিত ডেমু/মেমু শেডেরও উদ্বোধন করেন। এই উপলক্ষে মোদি ট্যুইটারে লেখেন, অসম সহ গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের রেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে আজকের দিন গুরুত্বপূর্ণ। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ফলে মানুষের জীবন আরও সহজ হবে। একইসঙ্গে এই রাজ্যের পর্যটন ক্ষেত্রও উপকৃত হবে।

     

    কখন ছাড়বে? গন্তব্যে পৌঁছবে কখন?

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ট্রেনটি দুটি স্টেশনের মধ্যে মোট ৪১১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করবে। ট্রেনের সূচিও ঘোষণা করেছে রেল। ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি থেকে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে যাত্রা করবে। গুয়াহাটি পৌঁছবে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে। এর পরে এই ট্রেনটি গুয়াহাটি থেকে বিকাল ৪টে ৩০ মিনিটে ছাড়বে এবং প্রায় রাত ১০টা ২০ মিনিটে যাত্রীদের নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছবে। অর্থাৎ সাড়ে ৫ ঘণ্টায় ৪১১ কিমি অতিক্রম করবে আপ ও ডাউন এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। আগামী বুধবার, ৩১ মে থেকে বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু করবে গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Guwahati-NJP Vande Bharat)।

    আরও পড়ুন: কোভিড ভ্যাকসিন থেকে বন্দে ভারত! ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যের নানা ছবি

    কোন কোন স্টেশনে স্টপেজ?

    জানা গিয়েছে, গুয়াহাটি-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসটি (Guwahati-NJP Vande Bharat) অসমের কামরূপ মেট্রোপলিটান, কামরূপ রুরাল, নলবাড়ি, বরপেটা, চিরাং, কোকরাঝাড় জেলা ও উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার, নিউ কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলা হয়ে অতিক্রম করবে। ৫টি স্টেশনে থামবে ট্রেনটি। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে রওনা দিয়ে ট্রেনটি প্রথম স্টপেজ দেবে নিউ কোচবিহারে। তারপর নিউ আলিপুরদুয়ার, কোকড়াঝাড়, নিউ বঙ্গাইগাঁও এবং কামাখ্যায় থামবে। তারপর সোজা পৌঁছে যাবে গুয়াহাটি। মঙ্গলবার বাদে সপ্তাহে ৬ দিন চলবে বন্দে ভারত ট্রেন।

    কত ভাড়া হতে পারে?

    এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে (Guwahati-NJP Vande Bharat) মোট ৮ টি কামরা থাকছে। যার মধ্যে ১টি এক্সিকিউটিভ ক্লাস এবং ৫টি চেয়ার কার থাকবে। চেয়ার কারে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে গুয়াহাটির ভাড়া ৭৮৮ টাকা। এগ্‌জ়িকিউটিভ ক্লাসে ১৬১২ টাকা। তবে, এর সঙ্গে কেটারিং চার্জ ধার্য করা হবে। জানা গিয়েছে, গুয়াহাটি গামী সকালের ট্রেনে চা-জলখাবারের চার্জ ধরা হবে। অন্যদিকে, নিউ জলপাইগুড়িগামী ফিরতি ট্রেনে নৈশভোজের চার্জ ধার্য করা হবে। ফলে, এই টিকিটের দাম বেশি হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Vaishnaw: ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত! দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Ashwini Vaishnaw: ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত! দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী দু-বছরের মধ্যে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে (Largest Economy) পরিণত হতে চলেছে ভারত। শনিবার নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সরকারের ৯ বছরের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে এমনই জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। শুধু তাই নয়, তাঁর দাবি, আগামী ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত। তিনি জানান, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারত দশম স্থান থেকে পঞ্চম স্থানে চলে এসেছে। আগামী দু-বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে এবং আগামী ৬ বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। এই সংকল্প নিয়েই দেশ এগিয়ে চলেছে।

    বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ছে

    দেশবাসীকে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন সরকারের উপর আস্থা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তথ্য-প্রযুক্তি ও রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।” এদিন মোদি সরকারের ৯ বছরের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এক জাতীয় সম্মেলন হয়। সেই সম্মেলনেই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারত কিভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে উপরের দিকে উঠে এসেছে, তার ব্যাখ্যা দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানান,  বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে সরকারি স্তরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে ভারত। তা ছাড়াও ভারতের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী, ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর জোরও দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে।

    আরও পড়ুন: হিরোশিমা-সফরের স্মৃতিতে বিহ্বল! ‘মন কি বাত’-এ বীর সাভারকরকে স্মরণ মোদির

    প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্ব

    প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে সারাদেশে নতুন চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গী এবং মানসিকতার পরিবর্তন ঘটেছে বলেও জানান তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। তিনি বলেন, “আগে দরিদ্রদের শুধু ভোটব্যাঙ্ক হিসাবে দেখা হতো। ২০১৪ সাল থেকে সমাজের দরিদ্র এবং দুর্বল অংশের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন প্রকল্প আনা হয়েছে এবং তার বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সরকারি প্রকল্পগুলি একেবারে তৃণমূল স্তরে পৌঁছে দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং জনগণকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।” তাঁর মতে, বৈচিত্র্যময় অর্থনীতি, ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে সারা বিশ্বে ভারত এখন একটি শক্তিশালী বিনিয়োগ গন্তব্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NITI Aayog Meet: “রাজ্যের কোষাগার শূন্য, ধার করে খয়রাতি নয়”! রাজ্যগুলিকে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    NITI Aayog Meet: “রাজ্যের কোষাগার শূন্য, ধার করে খয়রাতি নয়”! রাজ্যগুলিকে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের রাজনীতি করতে গিয়ে রাজ্যের কোষাগারের যাতে দেউলিয়া দশা না হয়, তা নিয়ে নীতি আয়োগের (NITI Aayog Meet) পরিচালন পরিষদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সতর্ক করেছেন। মুখ্যমন্ত্রীদের তিনি বলেছেন, আর্থিক শৃঙ্খলা জরুরি। এখন ধার করে খয়রাতি করা যেতে পারে। কিন্তু ভবিষ্যতে তার ঠেলা সামলাতে হবে। তাই যে কোনও ঘোষণা করার আগে, কোনও পরিকল্পনার আগে বা কোনও কাজ করার আগে তা মাথায় রাখতে হবে।

    খয়রাতি নয়

    শনিবারের বৈঠকের পরে নীতি আয়োগের (NITI Aayog Meet) সিইও বি আর সুব্রমণ্যম বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নির্দিষ্ট কোনও প্রকল্পের কথা বলেননি। তবে ইঙ্গিত করেছেন। তিনি সার্বিক ভাবে নিজের মতামত জানিয়েছেন। বিদেশি রাষ্ট্রগুলিতে খয়রাতি করতে গিয়ে কী অবস্থা হয়েছে, তার উদাহরণ দিয়েছেন।’’ 

    ভিক্সিট ভারত@ ২০৪৭

    ১১ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে ছাড়াই শনিবার নীতি আয়োগের (Niti Aayog) বৈঠক হয়। নীতি আয়োগের অষ্টম গভর্নিং কাউন্সিলের এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) মূলত কেন্দ্র, রাজ্য এবং প্রশাসনিক অঞ্চলগুলিকে টিম ইন্ডিয়া হিসাবে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানালেন। একইসঙ্গে ভিক্সিট ভারত@ ২০৪৭-এর স্বপ্ন পূরণ করার আহ্বান জানালেন তিনি। এদিন দিল্লির প্রগতি ময়দানে নিউ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয় নীতি আয়োগের বৈঠক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সহ অন্যান্য গভর্নিং কাউন্সিলের প্রতিনিধিরা এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। যার মধ্যে মোট ১৯টি রাজ্য ও ৬টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রতিনিধি যোগদান করেছিলেন।

    বিশেষ দল তৈরির কথা

    নীতি আয়োগের পরিচালন পরিষদের বৈঠকে এ বার প্রধান বিষয় ছিল ‘২০৪৭-এ বিকশিত ভারত’ তথা স্বাধীনতার শতবর্ষে উন্নত দেশগুলির তালিকায় ভারতকে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী আজ বলেছেন, ‘‘এ কোনও ব্যক্তি বা কিছু লোকের আকাঙ্ক্ষা নয়। গোটা দেশের আকাঙ্ক্ষা। এ জন্য জাতীয় স্তরে পরিকল্পনার থেকেও রাজ্য ও জেলা স্তরে পরিকল্পনা তৈরি জরুরি বলে যুক্তি দিয়েছেন মোদি। প্রতিটি রাজ্যে এই পরিকল্পনা তৈরির জন্য একটি বিশেষ দল তৈরি করতে বলেছেন। জানিয়েছেন, নীতি আয়োগ এ বিষয়ে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করবে। তাতে রাজ্যের ভার লাঘব হবে। রাজ্যের পরিকল্পনার সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই জাতীয় স্তরে রূপরেখা তৈরি হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্যে প্রতিটি রাজ্যে নীতিআয়োগের ধাঁচের প্রতিষ্ঠান তৈরির লক্ষ্য নেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যগুলির ক্ষতি! নীতি আয়োগের বৈঠকে গরহাজির ৮ অ-বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী

    এদিন প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ উপলক্ষে শ্রী অন্ন যোজনার প্রকল্পের উপর জোর দেওয়ার বার্তা দেন। পাশাপাশি জল সংরক্ষণের জন্য অমৃত সরোবর প্রোগ্রামের উপর জোর দেন তিনি। পাশাপাশি পরিকাঠামোগত উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজ্যগুলিকে গতিশক্তি পোটালে সক্রিয় হওয়া এবং স্থানীয় এলাকা থেকে সামাজিক পরিকাঠামো উন্নয়নের উপর জোর দেওয়ার বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর প্রাণসংশয়! উড়ো ফোন দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রীর প্রাণসংশয়! উড়ো ফোন দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে ফোন বাজল। ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত ১০.২০ মিনিট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) প্রাণসংশয়। ফোন করে এমনই দাবি করেছিলেন এক ব্যক্তি। কাল ব্যয় করেনি পুলিশ! টেলিফোন নম্বর ট্র্যাক করা হয়।  ওই ব্যক্তির লোকেশন অনুযায়ী অবস্থান দেখে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। 

    উড়ো ফোন

    পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তি মত্ত অবস্থায় ওই কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ পুলিশ কন্ট্রোল রুমে (পিসিআর) একটি ফোন আসে। সেখানে ফোনের অপর প্রান্ত থেকে দাবি করা হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (Narendra Modi) মেরে ফেলা হবে। এ কথা শুনেই তৎপর হয় পুলিশ। ফোন নম্বর ট্র্যাক করে দেখা যায় ফোনটি এসেছিল করোলবাগ এলাকা থেকে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সেখানে পৌঁছে ওই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে থানায় তুলে আনে। সেই সময় তিনি মত্ত অবস্থায় ছিলেন।

    হতাশা থেকেই তামাশা! 

    পুলিশ জানিয়েছে, তারা জানতে পেরেছে ওই ব্যক্তির নাম হেমন্ত কুমার। এই ব্যক্তি কারোলবাগের রায়গড়পুরার বাসিন্দা। দিল্লির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার প্রণব তায়াল বলেন, ‘তাঁকে পুলিশ স্টেশনে আনা হয়েছে ও যৌথভাবে জেরা করা হচ্ছে।’ পুলিশ জানতে পেরেছে যে, গত ৬ বছর ধরে বেকারত্বে ভুগছেন অভিযুক্ত হেমন্ত কুমার। এছাড়াও তাঁর মদ্য পানের অভ্যাস রয়েছে। তাঁর বয়স ৪৮। বৃহস্পতিবার মদ্যপান করে তিনি পুলিশকে ফোন করে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) প্রাণসংশয়ের কথা বলেন।

    আরও পড়ুন: সোমবার অশান্ত মণিপুরে তিন দিনের সফরে যাচ্ছেন অমিত শাহ

    প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু ফাঁক ফোকড়ের ছবি উঠে এসেছে। পাঞ্জাবের পর সদ্য কর্ণাটকে বিধানসভা ভোটের প্রচারে গিয়ে একাধিকবার নিরাপত্তার ফাঁকে পড়েন মোদি (Narendra Modi)। কখনও ব্যারিকেড ভেঙে তাঁর দিকে ছুটে আসেন কেউ, আবার কখনও মোদির দিকে উড়ে আসে মোবাইল। এই পরিস্থিতিতে দিল্লিতে পুলিশ কন্ট্রোল রুমে এই ব্যক্তির ফোন আসার ঘটনায় বেশ চাঞ্চল্য ছড়ায় রাজধানীতে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অন্যরকম অভ্যর্থনা! মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী মারাপের

    PM Modi: অন্যরকম অভ্যর্থনা! মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী মারাপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বীপরাষ্ট্রে পৌঁছতেই নরেন্দ্র মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন পাপুয়া নিউ গিনির (Papua New Guinea) প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে। ভিন দেশে গিয়ে একেবারে অন্যরকম অভ্যর্থনা পেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশ্ব মঞ্চে মোদির জনপ্রিয়তা সর্বজনবিদিত। কিন্তু এই দৃ্শ্য অনন্য সম্মানের এক নজির। সাধারণত দু’টি দেশের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎপর্বে করমর্দন বা আলিঙ্গন করার ছবিই প্রকাশ্যে আসে। 

    মোদিকে প্রণাম

    পাপুয়া নিউ গিনিতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রগুলির সহযোগিতা সম্মেলনে যোগ দিতে রবিবার রাতে সেখানে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, সূর্যাস্তের পর কোনও নেতা পাপুয়া নিউ গিনিতে পৌঁছলে তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানানো হয় না। কিন্তু, প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষেত্রে সেই নিয়মের ব্যতিক্রম হল। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রে সফর করা তিনিই প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। এদিন স্থানীয় সময় রাত ১০টায় সেখানে পৌঁছন মোদি। পরে ট্যুইটারে সেকথা জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, ‘পাপুয়া নিউ গিনিতে পৌঁছেছি। প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে-কে ধন্যবাদ যে তিনি বিমানবন্দরে আমাকে স্বাগত জানাতে এসেছিলেন। বিশেষ এই অভিব্যক্তি আমি চিরকাল মনে রাখব। আমার সফর চলাকালীন এই রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক মজবুত করার চেষ্টা করব।’ প্রধানমন্ত্রীকে ১৯টি গান স্যালিউট ও গার্ড অফ অনারও দেওয়া হয়, বলে জানান বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। 

    অনাবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ

    এদিন পাপুয়া নিউ গিনিতে বসবাসকারী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তাঁকে দেখেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন অনাবাসী ভারতীয়রা। নমোকে উপহারে ভরিয়ে দেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি তুলতে রীতিমতো হুড়োহুড়ি পড়ে গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    হিরোসিমায় জি-৭ সামিট (G-7 Summit) থেকে সোজা পাপুয়া নিউ গিনি (papua New Guinea) সফরে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। প্রসঙ্গত, সোমবার ইন্ডিয়া-প্যাসিফিক আইল্যান্ডস কো-অপারেশন (FIPIC) ফোরামের তৃতীয় সামিট হবে পাপুয়া নিউ গিনিতে। পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপের সঙ্গে যৌথভাবে সেই সামিটের উদ্যোক্তা হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ১৪টি দেশের (PIC) রাষ্ট্রপ্রধান এই সামিটে অংশগ্রহণ করবেন। পাপুয়া নিউগিনি থেকে আজ, ২২ মে অর্থাৎ সোমবার অস্ট্রেলিয়া রওনা হবেন মোদি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন’বছরের মেয়াদে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে যাচ্ছেন আমেরিকা (America)। ২২ জুন তিনি আতিথেয়তা গ্রহণ করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে নৈশভোজ দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ইউএসএর হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব কারআইন জিনপিয়েরে জানান, রাষ্ট্রপতি ভবনের এবং আমেরিকান ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন রাষ্ট্রীয় যাত্রায় যাওয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অভ্যর্থনা জানাবেন। ২২ জুন একটি রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সফরের বিশেষত্ব…

    স্টেট ভিজিটের বিশেষত্ব হল, যে ব্যক্তিকে কোনও রাষ্ট্র আমন্ত্রণ জানায়, তাঁর সম্মানে নৈশভোজ দেওয়া হয়। তাঁর সফরের পুরো খরচটাই বহন করে হোস্ট বা আমন্ত্রণকারী দেশ। জানানো হয় বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মানও। অতিথির সম্মানে ২১টি তোপধ্বনি দেওয়ার রেওয়াজও রয়েছে। আমন্ত্রণকারী এবং আমন্ত্রিত দেশের সম্মানে বাজানো হয় দুই দেশেরই জাতীয় সঙ্গীত। উপহার আদানপ্রাদান করেন রাষ্ট্রপ্রধানরা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর একাধিকবার আমেরিকা গিয়েছেন মোদি। এবারই প্রথম তিনি যাচ্ছেন স্টেট ভিজিটে। হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়েছে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ ও সুরক্ষিত রাখার জন্য দুই দেশই দায়বদ্ধ। তাছাড়াও প্রতিরক্ষা, পরিবেশ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌশলগত বোঝাপড়া রয়েছে দুই দেশের।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে গৃহযুদ্ধ! তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের হুমকিতে ঘরছাড়া দলেরই পঞ্চায়েত সদস্য

    মোদির (PM Modi) আমেরিকা সফর এই বিষয়গুলিকে আরও জোরদার করবে বলে দাবি বাইডেন প্রশাসনের। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত ও আমেরিকার মধ্যে কূটনৈতিক অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে তুলে ধরবে এই সফর। প্রযুক্তি, বাণিজ্য, শিল্প সহ একাধিক ক্ষেত্রে, যেখানে দুই দেশেরই পারস্পরিক আগ্রহ রয়েছে, তা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সুযোগ পাবেন রাষ্ট্রনেতারা।

    আমেরিকায় ভারতের রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সিংহ সান্ধু বলেন, বাইডেনের আমন্ত্রণে মোদির (PM Modi) এই আমেরিকা সফর ঐতিহাসিক। প্রধানমন্ত্রী এবং বাইডেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবেন। এই সফর দুই দেশের প্রধানের কাছেই একটা সুবর্ণ সুযোগ।কূটনীতিকদের মতে, স্বাধীন ও মুক্ত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে নীতি সংক্রান্ত আলোচনা হতে পারে। কারণ দুই দেশের তরফেই ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০২১ সালে হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: কর্নাটকে মোদির কনভয়ে উড়ে এল মোবাইল ফোন! প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে

    Narendra Modi: কর্নাটকে মোদির কনভয়ে উড়ে এল মোবাইল ফোন! প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোড শো (Road Show) চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) কনভয় লক্ষ্য করে উড়ে এল মোবাইল ফোন। রবিবার বিকালে কর্নাটকের মাইসুরুতে (Mysuru) এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় ফের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও ফোনটি প্রধানমন্ত্রীর গায়ে লাগেনি। 

    মোদি-ময় কর্নাটক

    আগামী ১০ মে কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে রবিবার সে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। পরে রোড শো-ও করেন। মাইসুরুর ঐতিহ্যবাহী ‘পেটা’ এবং গেরুয়া সাল পরিহিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে একটি গাড়িতে করে জনতার উদ্দেশে হাত নাড়তে-নাড়তে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। রাস্তার দু-পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জনতা প্রধানমন্ত্রীর দিকে ফুল ছুড়ছিলেন। গোটা রাস্তা ভরে গিয়েছিল ফুলে। হঠাৎ করেই ফুলের সঙ্গে উড়ে আসে একটি মোবাইল ফোন। সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা রক্ষীরা মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করে এবং নিরাপত্তা আরও বাড়ান। 

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত বেলেঘাটা, পার্টি অফিসে ভাঙচুর, গুলি চালানোরও অভিযোগ

    নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন

    প্রাথমিক তদন্তের পর কর্নাটক পুলিশের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) দিকে ফোন ছোড়েন এক বিজেপি মহিলা কর্মীই। ওই মহিলার কোনও খারাপ মতলব ছিল না। স্রেফ উত্তেজনার বশে, ভুল করে ওই মহিলা মোবাইল ছোড়েন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপের (এসপিজি) সদস্যরা সেই মহিলাকে ফোন ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে দাবি পুলিশের। যখন ফোনটি মোদির পাশ দিয়ে যায় তখন তিনি হাত নাড়ছিলেন। তাঁর হাতের একেবারে পাশ দিয়ে ফোনটা বেরিয়ে গিয়ে বিশেষ গাড়ির বনেটে পড়ে। সেই বিষয়টি নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রীরও। দ্রুত এসপিজির কমান্ডোদের জানান তিনি। পুরো ঘটনার জেরে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছে। মাস কয়েক আগে এই কর্নাটকেই রোড শোয়ের সময় মোদির নিরাপত্তা বলয় ভেঙে এক ব্যক্তি ঢুকে এসেছিলেন। বছরখানেক আগে পাঞ্জাবেও মোদির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় গলদ ধরা পড়েছিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    Rozgar Mela: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনুসরণ করুন। বেকার যুবকদের পুলিশের লাঠির বাড়ি নয়, চাকরি দিন। যুবরাই দেশের ভবিষ্যৎ। বৃহস্পতিবার এনজেপি-তে রোজগার মেলা (Rozgar Mela) অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি এই আবেদনই জানালেন কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক। এদিন কাশ্মীর কলোনিতে রেলের ভিআইপি গেস্ট হাউসে এই রোজগার মেলায় মোট ২৫৬ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২১২ জন রেলের। এদিন একই সময়ে দেশের অন্যান্য স্থানেও এই রোজগার মেলার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দফতরে মোট ৭১ হাজার ৫০৬ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    পশ্চিমবঙ্গে বেকার ছেলেমেয়েদের নিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    নিশীথ প্রামাণিক বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশকে সমৃদ্ধ করতে প্রতিশ্রুতিমতো যুবদের চাকরি (Rozgar Mela) দিয়ে চলেছেন। সেখানে পশ্চিমবঙ্গে বেকার ছেলেমেয়েরা চাকরির জন্য রাস্তায় ধর্না দিচ্ছে। ন্যায্য দাবির সেই কন্ঠকে রোধ করতে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর পুলিশ দিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের পেটাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে বলবো, প্রধানমন্ত্রীর বিরোধিতা না করে তাঁকে অনুসরণ করুন। বেকার ছেলেমেয়েদের পুলিশের লাঠির বাড়ি নয়, চাকরি দিন। তাঁরাই দেশের ভবিষ্যৎ। এক প্রশ্নের উত্তরে নিশীথ প্রামাণিক বলেন, যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি না দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী চাকরি চুরি করছেন। এক যুগ ধরে এরাজ্যে সরকারি দফতরে নিয়োগ নেই, শিল্প নেই। বেকার ছেলেমেয়েরা রাস্তায় কাঁদছে। সরকারি চাকরিজীবীরা ন্যায্য ডিএ’র জন্য ধর্না দিচ্ছেন। এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকার সবদিকেই  চূড়ান্ত ব্যর্থ। আইন-শৃঙ্খলা, উন্নয়ন সবেতেই ব্যর্থ। অর্থনৈতিক দিক থেকেও বেহাল অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে এই রাজ্য। তবু এদের দুর্নীতি থেমে নেই। একের পর এক তদন্তে সরকারের মন্ত্রী থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতারা ধরা পড়ছেন। আগামীতে আরও রাঘববোয়াল ধরা পড়বে। 

    ‘খেলো ইন্ডিয়া’ নিয়ে রাজ্যকে তোপ

    রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) এক প্রশ্নের উত্তরে নিশীথ প্রামাণিক বলেন, দুঃখ লাগে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একসময় কেন্দ্রের ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়ে এরাজ্যের খেলাধুলোর উন্নয়নে কোনও উদ্যোগ নেননি। খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র তৈরির জন্য সব রাজ্যের কাছে প্রস্তাব চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল কেন্দ্র সরকার। সবাই সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে একাধিক খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র তৈরি করে ফেলেছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ কোনও প্রস্তাব পাঠায়নি, বারবার বলা সত্ত্বেও। তাই রাজ্যের অন্যান্য জায়গার মতো উত্তরবঙ্গ খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অথচ উত্তরবঙ্গে ফুটবল-ক্রিকেট, অ্যাথলেটিক্স-এর প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। এদের আত্মপ্রকাশের জন্য রাজ্য সরকার কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না। শিলিগুড়িতে ক্রিকেট স্টেডিয়ামের প্রয়োজন রয়েছে। সে ব্যাপারেও মুখ্যমন্ত্রী কোনও উদ্যোগ নিচ্ছেন না। তাঁরা যদি প্রস্তাব দেন, তাহলে কেন্দ্র সরকার শিলিগুড়িতে ক্রিকেটের জন্য স্টেডিয়াম তৈরি করে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share