Tag: PM Narendra Modi

PM Narendra Modi

  • Narendra Modi: প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন বিরসা মুন্ডার গ্রাম, ঝাড়খন্ডে একাধিক প্রকল্পের সূচনাও করবেন মোদি

    Narendra Modi: প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন বিরসা মুন্ডার গ্রাম, ঝাড়খন্ডে একাধিক প্রকল্পের সূচনাও করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ দিনের ঝাড়খন্ড সফরে প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিরসা মুন্ডা এয়ারপোর্টে নামেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণান এবং মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। এয়ারপোর্ট থেকে নরেন্দ্র মোদি রাজভবন পর্যন্ত ১০ কিলোমিটারের পথ অতিক্রম করেন রোড শো-এর মাধ্যমে। দু’পাশে দাঁড়ানো জনগণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। আজ বুধবার অনেকগুলি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যাবেন বিরসা মুন্ডার গ্রাম। 

    ঝাড়খন্ডে একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    ঝাড়খন্ডে আজ ২৪ হাজার কোটি টাকার প্রজেক্ট-এর উদ্বোধন করবেন তিনি যা জনজাতি এলাকাগুলিতে উন্নয়নের কাজে লাগানো হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, আজই রয়েছে ‘জনজাতি গৌরব দিবস’। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) উদ্বোধন করবেন ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’র। জানা গিয়েছে, বিকশিত সংকল্প যাত্রার মাধ্যমে জনসংযোগ করবে মোদি সরকার। মানুষকে সচেতন করা হবে সরকারের বিভিন্ন রকমের প্রকল্প সম্পর্কে। বিগত ৯ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একাধিক প্রকল্প বাস্তবায়িত করেছেন। যার মধ্যে অর্থনৈতিক পরিষেবা যেমন রয়েছে, তেমনই বিদ্যুৎ সংযোগ, বাড়িতে উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছে দেওয়া, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে গরিবদের ঘর দেওয়া, রেশনের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা। এর পাশাপাশি স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে গ্রামগুলিতে শৌচাগারও স্থাপন করেছে মোদি সরকার। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার, ১৫তম ইনস্টলমেন্টে ১৮ হাজার কোটি টাকাও অনুমোদন করা হবে আনুষ্ঠানিকভাবে আজকে। এর পাশাপাশি তিনি ঝাড়খন্ড রাজ্যের জন্য ৭,২০০ কোটি টাকার একাধিক প্রকল্পের সূচনাও করবেন।

    প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন বিরসা মুন্ডার গ্রাম

    বুধবার সকালেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পরিদর্শন করবেন ভগবান বিরসা মুন্ডা মেমোরিয়াল পার্ক যা রাঁচিতে অবস্থিত। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে চড়ে যাবেন বিরসা মুন্ডার জন্মস্থান উলিহাতু গ্রামে, যা ঝাড়খন্ড রাজ্যের খুন্তি জেলাতে অবস্থিত। সেখানে ভগবান বিরসা মুন্ডার জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাবেন মোদি। ৩ বছর আগে  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর ‘মন কি বাতে’, ‘ভগবান বিরসা মুন্ডা’র দুঃসাহসিক গল্প স্মরণ করেন এবং ঘোষণা করেন, তাঁর জন্ম-জয়ন্তী, প্রতি বছর ‘জনজাতি গৌরব দিবস’ হিসাবে উদযাপন করা হবে। ‘জনজাতি গৌরব দিবস’ আজকে তৃতীয় বছরে পা দিল। স্বাধীনতার পরে প্রথম কোনও প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন বিরসার গ্রামে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Priyanka Gandhi Vadra: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ! নির্বাচন কমিশনের নোটিশ প্রিয়াঙ্কাকে

    Priyanka Gandhi Vadra: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ! নির্বাচন কমিশনের নোটিশ প্রিয়াঙ্কাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মিথ্যা বক্তব্য পেশের অভিযোগে নির্বাচন কমিশন নোটিশ জারি করল কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর বিরুদ্ধে (Priyanka Gandhi Vadra)। নির্বাচনের স্বচ্ছতাকে বজায় রাখতে এবং আদর্শ আচরণবিধি জারি রাখতেই এই শোকজ নোটিশ প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ধরানো হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে। 

    ঠিক কী অভিযোগ প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর (Priyanka Gandhi Vadra) বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে বিজেপি, যে তিনি মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মধ্যপ্রদেশের জনসভায়। বিজেপির প্রতিনিধিরা এরপরেই দ্বারস্থ হয় নির্বাচন কমিশনের কাছে। কমিশনকে গেরুয়া শিবির জানায়, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী অভিযোগ এনেছেন যে মোদি সরকার দেশের সরকারি সেক্টরগুলিকে বেসরকারিকরণ করছেন। মধ্যপ্রদেশের সনোয়ার বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভায় হাজির ছিলেন প্রিয়াঙ্কা। সেখানেই তাঁকে একথা বলতে শোনা যায়। বিজেপির মতে, এমন অভিযোগের মাধ্যমে তিনি জনগণকে বিপথে চালিত করতে চেয়েছেন এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভাবমূর্তির ক্ষতি করতে চেয়েছেন। ভারতের জাতীয় নির্বাচন কমিশন প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে (Priyanka Gandhi Vadra) তাঁর এই মন্তব্যের ব্যাখ্যা বৃহস্পতিবার রাত্রি ৮টার মধ্যে জমা দিতে বলেছে। ওই নোটিসে আরও বলা হয়েছে যে নির্বাচন কমিশন দায়বদ্ধ দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বচ্ছ ভাবে পরিচালনা করতে এবং যেকোনও রকমের মিথ্যা তথ্য থেকে নির্বাচনী প্রচারকে দূরে রাখতে।

    আরও পড়ুন: আজ জনজাতি গৌরব দিবস, জানুন বিরসা মুন্ডার ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাস

    অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও নোটিশ নির্বাচন কমিশনের 

    প্রসঙ্গত, এর আগেই দিল্লির আম আদমি পার্টির সরকারের মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ ওঠে। আম আদমি পার্টির সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে গেরুয়া শিবির। বিজেপির অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছে করা হয়েছে আম আদমি পার্টির তরফ থেকে। গত ১০ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন এর ব্যাখ্যা তলব করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের কাছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birsa Munda: আজ জনজাতি গৌরব দিবস, জানুন বিরসা মুন্ডার ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাস

    Birsa Munda: আজ জনজাতি গৌরব দিবস, জানুন বিরসা মুন্ডার ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ড রাজ্যের খুন্তি জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম উলিহাতু। মেরেকটে আড়াইশো পরিবারের বাস গ্রামে। মোট জনসংখ্যা ১,১২৬। এমন গ্রামের সংখ্যা ভারতে নেহাত কম নয়। গুনতে গেলে কয়েক লাখে থামতে হবে। তবে হঠাৎ উলিহাতু নিয়ে আলোচনা কেন? কী এমন বিশেষত্ব রয়েছে এই গ্রামে ? উত্তর হল, ছোট্ট প্রত্যন্ত এই গ্রাম এক দেশ বিখ্যাত যোদ্ধার জন্মভূমি। যাঁকে তার অনুগামীরা ‘ধরতি আবা’ বলতেন। অর্থাৎ কিনা স্বয়ং ভগবান। যাঁকে দমানোর জন্য ব্রিটিশ সেনাবাহিনীকে পর্যন্ত মাঠে নামতে হয়েছিল। তিনি মুন্ডা বিদ্রোহের অবিসংবাদী নেতা ভগবান বিরসা মুন্ডা (Birsa Munda)। মুন্ডা শব্দটি সংস্কৃত থেকে উৎপত্তি হয়েছে যার প্রকৃত অর্থ ‘গ্রাম প্রধান’।

    ১৮৭৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন বিরসা, মুখস্থ ছিল রামায়ণ-মহাভারত

    ১৮৭৫ সালের ১৫ নভেম্বর এক গরীব পরিবারে জন্ম হয় বিরসা মুন্ডার (Birsa Munda)। পার্থিব জীবন মাত্র ২৫ বছরের ছিল কিন্তু তিনি আজও বেঁচে রয়েছেন শোষণ, বঞ্চনা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতীক হিসেবে। জীবিত অবস্থাতেই তিনি ‘ভগবান বিরসা মুন্ডা’ নামে খ্যাতি লাভ করেন। কোটি কোটি ভারতবাসীর হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসনে তিনি আসীন। ভারতের জনজাতি এলাকাগুলিতে খ্রিস্টান মিশনারীদের ধর্মান্তকরণ ব্রিটিশ আমল থেকেই চালু রয়েছে। ছোট্ট প্রত্যন্ত গ্রামে বিরসা মুন্ডাকে খ্রিস্টান ধর্মের উপাসনা করার জন্য জোর করা হলে, তিনি গ্রামের খ্রিস্টান স্কুল ত্যাগ করেন। বিরসা মুন্ডা হিন্দুধর্মের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল ছিলেন বলে জানা যায়। নিজগৃহের বিভিন্ন দেবতার প্রতি তাঁর পরম ভক্তি ছিল। মাত্র ১৫ বছর বয়সে তিনি বৈষ্ণব ধর্মগুরু আনন্দ পাঁড়ের কাছে দীক্ষা নেন। খাদ্যাভাসে ছিলেন নিরামিষাশী। কণ্ঠস্থ ছিল রামায়ণ-মহাভারত।

    অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য সেনাবাহিনী গঠন

    ১৮৯৪ সালে ভয়াবহ খরা দেখা দিল। নির্দয় ব্রিটিশ সরকার তবুও কর সংগ্রহ করছিল সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করে। ওই বছরেই ব্রিটিশ সরকার অরণ্য আইন বলবৎ করে। অরণ্যের উপর জনজাতিদের অধিকার খর্ব হয়। এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সংকল্পবদ্ধ হন তরুণ বিরসা মুন্ডা (Birsa Munda)। স্থানীয় মানুষজনকে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে সেনাবাহিনী তৈরির কাজ শুরু করেন। ১৮৯৫ সালেই ‘কর মুক্ত’ আন্দোলন করার অপরাধে তাঁকে জেলে পাঠানো হয়। দুই বছর জেলে থাকার পরে ১৮৯৭ সালে তিনি মুক্তি পান। পুনরায় শুরু হয় বিরসা মুন্ডার নেতৃত্বে ঐতিহাসিক আন্দোলন। ছোটনাগপুরে শুরু হয় তীর ধনুক নিয়ে আন্দোলন।

    ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ

    ১৮৯৮ সালে টাঙ্গা নদীর তীরে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বিরসা মুন্ডার যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধে ব্রিটিশদের পরাজিত করতে সমর্থ হন তিনি। যুদ্ধজয়ের পর তিনি বলেন, ‘‘প্রথমবার আমরা জয়লাভ করেছি। কিন্তু এর বিরূপ প্রভাব শত শত মানুষ ভোগ করেছে। শত শত মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। এত নির্যাতনের পরেও থামেনি মানুষের সংগ্রাম।’’ ১৯০০ সালে ডোবাড়ি পাহাড়ে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ সংঘর্ষে অনেক নারী ও শিশু নিহত হন। বিরসা মুন্ডাকে ধরতে তাঁর মাথার দাম ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে ব্রিটিশ সরকার। নিরস্ত্র বিরসাকে জঙ্গলের মধ্যে ঘুমন্ত অবস্থায় গ্রেফতার করে ব্রিটিশ সরকার। কথিত আছে, কারাগারে থাকাকালীন খাবারে বিষ মিশিয়ে বিরসা মুন্ডাকে (Birsa Munda) হত্যা করা হয়‌। ১৯০০ সালের ৯ জুন স্বর্গযাত্রা করেন ভগবান বিরসা মুন্ডা।

    বিরসার জন্মদিন ‘জনজাতি গৌরব দিবস’

    ঝাড়খণ্ড, বিহার, ছত্তিসগড়, পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশাতে আজও পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ ‘বিরসা মুন্ডা’কে ‘ভগবান বিরসা মান্দা’ হিসাবে পূজা করে থাকেন। এমন একজন ঐশ্বরিক ব্যক্তিত্ব যিনি তরুণ প্রজন্মের প্রেরণার কেন্দ্র ,- যিনি ভারতের সম্পদ, তিনি ব্রাত্য থেকেছে বরাবর। তাঁর প্রাপ্য সম্মান পাননি। স্বাধীনতার পর থেকেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কয়েক বছর আগে ‘মন কি বাতে’, ‘ভগবান বিরসা মুন্ডা’র দুঃসাহসিক গল্প স্মরণ করেন এবং ঘোষণা করেন, তাঁর জন্ম-জয়ন্তী, প্রতি বছর ‘জনজাতি গৌরব দিবস’ হিসাবে উদযাপন করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: মোদি জমানায় গত ৯ বছরে নিয়োগ ৫ লক্ষ! পরিসংখ্যান পেশ ভারতীয় রেলের

    Indian Railways: মোদি জমানায় গত ৯ বছরে নিয়োগ ৫ লক্ষ! পরিসংখ্যান পেশ ভারতীয় রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বেড়েছে কর্মসংস্থান। গত ৯ বছরে ৫ লাখ নিয়োগ করেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। শুক্রবারই প্রেস বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে পূর্ব রেল। ওই প্রেস বিবৃতিতে পূর্বতন ইউপিএ সরকারের সঙ্গে তুলনাও টানা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত মনমোহন সরকার ১০ বছরে নিয়োগ করতে পেরেছিল ৪ লাখ ১১ হাজার প্রার্থীকে। অর্থাৎ কংগ্রেস জমানায় প্রতি বছর গড়ে নিয়োগ হয়েছিল ৪১ হাজার। অন্যদিকে মোদি জমানায় প্রতি বছর গড়ে নিয়োগ হয়েছে ৫২ হাজার।

    গত ১ বছরে রেলে নিয়োগ দেড় লাখ

    এর মধ্যে করোনার সময়কালে দেশে সব ধরনের নিয়োগ বন্ধ ছিল। তাই ২ বছর বাদ দিলে প্রতি বছর নিয়োগের গড় দাঁড়াচ্ছে ৬২ হাজার। যা মনমোহন জমানার থেকে অনেকটাই বেশি। শুক্রবার রেলের (Indian Railways) তরফ থেকে প্রকাশিত ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এও বলা হয়েছে, গত বছরে রেল রেকর্ড সংখ্যক নিয়োগ করতে পেরেছে। এই সংখ্যা দেড় লাখ। ৯ নভেম্বর প্রকাশিত ওই প্রেস বিবৃতিতে রেল জানিয়েছে, ৫ লাখ নিয়োগই হয়েছে স্বচ্ছভাবে। কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়নি। পশ্চিমবঙ্গের একাধিক নিয়োগ দুর্নীতি যখন সামনে আসছে, সেই আবহে রেলের স্বচ্ছ নিয়োগ কেন্দ্র সরকারের প্রতি চাকরি প্রার্থীদের আস্থা আরও দৃঢ় করল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা ভোট।

    নতুন ৫,৬০০ কিমি রেলপথ সম্প্রসারণ ১ বছরে

    রেলে এই বিপুল কর্মসংস্থান মোদি সরকারকে অ্যাডভান্টেজ দেবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। রেলের তরফে বলা হয়েছে, করোনাকালে বিশ্বের সর্বত্র আর্থিক মন্দা চললেও রেলের (Indian Railways) নিয়োগের গড় প্রতি বছর ৫০ হাজারের নিচে নামেনি। এছাড়াও  গত ১ বছরে ৫,৬০০ কিমি নতুন রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ হয়েছে বলে জানিয়েছে রেল। এর ফলে পরোক্ষভাবে ১০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: এবার গবেষণার বিষয় ‘নরেন্দ্র মোদি’! বারাণসীর মুসলিম ছাত্রী জমা দিলেন থিসিস

    Narendra Modi: এবার গবেষণার বিষয় ‘নরেন্দ্র মোদি’! বারাণসীর মুসলিম ছাত্রী জমা দিলেন থিসিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। বিদেশের রাষ্ট্রপ্রধানরাও ভূয়সী প্রশংসায় ভরিয়ে দেন তাঁকে। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে এবার রিসার্চ করলেন বারাণসীর এক গবেষক। জানা গিয়েছে, নাজমা পারভিন নামে ওই ছাত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) তাঁর পিএইচডির বিষয় হিসেবে বেছেছেন। ইতিমধ্যে শেষও হয়েছে নাজমার পিএইচডি। নরেন্দ্র মোদির উত্থান, তাঁর রাজনৈতিক জীবন এবং সংঘর্ষ এই কাহিনীই লিপিবদ্ধ রয়েছে নাজমার পিএইচডি থিসিসে। কেন নাজমা নরেন্দ্র মোদিকে পিএইচডির বিষয় হিসেবে বাছলেন? এর উত্তর গবেষক দিয়েছেন যে, নরেন্দ্র মোদির সংগ্রামী জীবন তাঁকে আকৃষ্ট করেছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসে তৃণমূলের অকাল হোলিতে বিতর্ক, শিক্ষাঙ্গনে এ কেমন রাজনীতি?

    ২০১৪ সালে শুরু গবেষণা

    বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সঞ্জয় শ্রীবাস্তবের অধীনে এই পিএইচডি শুরু করেন নাজমা। সেটা ছিল ২০১৪ সাল। ৯ বছর ধরে নাজমা গবেষণা চালিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জীবনের ওপর। ২০২৩ সালের নভেম্বরে শেষ হল তাঁর গবেষণা। সংবাদমাধ্যমকে নাজমা জানিয়েছেন, তাঁর গবেষণার বিষয় হল ‘নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক নেতৃত্ব-একটি বিশ্লেষণাত্মক পাঠ’। জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন নাজমা।

    নাজমার থিসিসে ৫টি অধ্যায়

    নাজমার পাঁচটি অধ্যায় রয়েছে থিসিসে। পাঁচটি অধ্যায় হল- পরাধীন ভারতে কংগ্রেসের ক্ষমতা, ভারতের স্বাধীনতালাভ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) রাজনৈতিক জীবন, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর কাজ, বিরোধীদের অভিযোগ এবং সমালোচনার সময়কাল ও জনসমর্থন। নাজমার থিসিসে উঠে এসেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রচারক থাকাকালীন মুসলিম সমাজের প্রতি নরেন্দ্র মোদির মনোভাবও। নাজমার দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জীবন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং তা যে কোনও ব্যক্তিকে আকর্ষণ করতে পারে। তাই পিএইচডির থিসিসে তাঁকে বেছেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা পাচার কাণ্ডে ১০ রাজ্যে এনআইএ অভিযান! গ্রেফতার ৪৪, বাংলা থেকে ধৃত ৩

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: দীপাবলির আগে ভর্তুকিযুক্ত আটা, ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করছে মোদি সরকার, কোথায় কিনবেন?

    Modi Government: দীপাবলির আগে ভর্তুকিযুক্ত আটা, ডাল ও পেঁয়াজ বিক্রি করছে মোদি সরকার, কোথায় কিনবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের মোদি সরকার (Modi Government) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ভারত আটা ব্র্যান্ড’ নামের ভর্তুকিযুক্ত গমের বিক্রি শুরু করল। এই ব্র্যান্ডের অধীনে প্রতি কেজি গম ২৭.৫০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। দীপাবলির আগে দেশ জুড়ে ক্রেতাদের স্বস্তি দিতে এই সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। জানা গিয়েছে, গমের বাজারদর দেশের জায়গা অনুসারে এবং খাদ্যগুণের মান অনুসারে ৩৬ টাকা থেকে ৭০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, NAFED, NCCF এবং কেন্দ্রীয় ভাণ্ডারের মাধ্যমে ৮০০টি মোবাইল ভ্যান এবং সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য আউটলেটের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে এই ভারত আটা।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? 

    কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে ১০০টি ভ্যান উদ্বোধন করেছেন, যেগুলি থেকে ২৭.৫০ টাকা কেজিতে গম বিক্রি করছে সরকার। পীযূষ গোয়েলের মতে, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Government) প্রতিবারই হস্তক্ষেপ করেন যাতে মুদ্রাস্ফীতি সাধারণ মানুষের ওপরে প্রভাব না ফেলে। যে কারণে এর আগে সরকার সস্তায় ডাল, টম্যাটো, পেঁয়াজ বিক্রি করেছে।’’

    মিলছে ভর্তুকিযুক্ত ডাল ও পেঁয়াজ

    প্রসঙ্গত, শুধু আটা নয়, ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত ডাল’ এবং পেঁয়াজও বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত ডাল’ ৬০ টাকা প্রতি কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। কেন্দ্র সরকারের আউটলেটগুলিতে পেঁয়াজ মিলছে ২৫ টাকা কেজিতে। কয়েকমাস আগে টমেটোর মূল্যবৃদ্ধি হতে থাকায় নেপাল থেকে টমেটো আমদানি করে কেন্দ্রীয় সরকার। মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে ভর্তুকিযুক্ত মূল্যে তা পৌঁছে যায় দেশের মানুষের কাছে। খাদ্য নিরাপত্তায় মোদি সরকার কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Government) ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন যে দেশের ৮০ কোটি মানুষকে আগামী পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে রেশন দেবে সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: দেশীয় পণ্য কিনে, সেলফি তুলে ‘নমো অ্যাপে’ পাঠাতে সকলকে আবেদন মোদির

    PM Narendra Modi: দেশীয় পণ্য কিনে, সেলফি তুলে ‘নমো অ্যাপে’ পাঠাতে সকলকে আবেদন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগে দেশীয় পণ্য সামগ্রী কিনে তার সঙ্গে ভিডিও এবং সেলফি তুলে ‘ভোকাল ফর লোকাল’ হ্যাশট্যাগ দিয়ে ‘নমো অ্যাপে’ পোস্ট করতে দেশবাসীকে আবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বিশ্ব মহামারি করোনার সময় পর্ব থেকে স্থানীয় পণ্যদ্রব্য ব্যবহারের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন মোদি। সেই সময় থেকেই তাঁর শ্লোগান ছিল ‘আত্মনির্ভর ভারত’। স্থানীয় উৎপাদিত সামগ্রীর উপর বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিয়ে ‘ভোকাল ফর লোকালে’র ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সরকারের নানাবিধ পরিকল্পনায় বিশেষ করে ‘মন কী বাত’ অনুষ্ঠানেও এই অভিযানের কথা বলেছিলেন তিনি।

    ভিডিও পোস্ট করলেন মোদি (PM Narendra Modi)?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) নিজের এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও পোস্ট করে দীপাবলি উৎসবে আঞ্চালিক পণ্যের উপর গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন। কেবল স্থানীয় পণ্য কেনা নয়, সেই সঙ্গে পণ্য বা দোকানদারের সঙ্গে মোবাইলে ভিডিও এবং সেলফি তুলে শেয়ার করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভিডিওতে কী দেখানো হয়েছে?

    মোদির পোস্ট (PM Narendra Modi) করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, টিভি সিরিয়লে খ্যাত অভিনেত্রী রূপালি গঙ্গোপাধ্যায় দীপাবলি উৎসবে লোকাল ফর ভোকাল বিষয়কে তুলে ধরতে আবেদন করছেন। এই উৎসবের সময়ে নিজের ঘরকে বর্ণাঢ্য সাজের জন্য ব্যবহার করার পণ্য বা নিজের জামা, কাপড়, জুতো ইত্যাদি বিষয়ে সেলফি তুলে হ্যাশট্যাগ দিয়ে লোকাল ফর ভোকালের কথা বলেন। ব্যবহার করা পণ্যের নাম, বিক্রেতার নাম এবং দোকানের নাম দিয়ে ‘নমো অ্যাপে’ পোস্ট করার আবেদন করেন রূপালি।

    ডিজিটাল ইন্ডিয়ার বার্তা

    কেন্দ্রের মোদি সরকার (PM Narendra Modi) দেশবাসীকে বারবার যেমন আত্মনির্ভর ভারতের গড়ে তোলার জন্য লোকাল ফর ভোকালের কথা বলেছে, আবার সেই সঙ্গে ডিজিটাল লেনদেনের কথাও বলা হয়। মোদি দেশের অর্থনীতি এবং উৎপাদিত সামগ্রীকে বিক্রির জন্য বিশেষ ভাবে নজর দিয়েছেন। আঞ্চলিক উৎপাদনকে ডিজিটাল মাধ্যমে গ্রাম-জেলা-রাজ্য-দেশ-বিশ্ব পরিসরে এক আন্তর্জাতিক বাজারের কেন্দ্র গড়ে তুলতে আহ্বান করেছেন তিনি। আর তাই সামজিক মাধ্যমে স্থানীয় পণ্য উৎপাদন এবং ব্যবহারের কথা প্রচার ও প্রসার করেছেন বলে মনে করেছেন অনেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Food Processing: মোদি জমানায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে এসেছে ৫০ হাজার কোটি টাকার এফডিআই

    Food Processing: মোদি জমানায় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে এসেছে ৫০ হাজার কোটি টাকার এফডিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৯ বছরে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে ৫০ হাজার কোটি টাকার এফডিআই (Food Processing) এসেছে ভারতে। তাঁর সরকারের এই বিপুল সাফল্যের কথাই এদিন দিল্লিতে তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রধানমন্ত্রী মোদির মতে, ‘‘এটা সম্ভব হয়েছে সরকারের সুনির্দিষ্ট শিল্প এবং কৃষক নীতির কারণেই।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রে গত ৯ বছরে রফতানি বেড়েছে ১৫০ শতাংশ।’’ বিগত ৯ বছরে যেটি একটি মাইলফলক বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    দিল্লিতে চলছে ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া সম্মেলন

    শুক্রবারই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি হাজির ছিলেন দিল্লির ভারত মণ্ডপমে। ‘ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া’র দ্বিতীয় সম্মেলনের (Food Processing) এদিন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তিন দিনের এই সম্মেলন শেষ হচ্ছে আগামী ৫ নভেম্বর। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক লাখ ‘সেলফ হেল্প গ্রুপ’-এর হাতে বিভিন্ন শস্যের বীজও তুলে দেন। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন ‘ফুড স্ট্রিট’-এর যা ‘ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া’র একটি অংশ। জানা গিয়েছে, এই সম্মেলনের অন্যতম উদ্দেশ্য হল বিশ্বের মঞ্চে ভারতের খাবারকে তুলে ধরা। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সাল উদযাপিত হচ্ছে ‘আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ’ হিসেবে। ২০১৭ সালেই ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়ার (Food Processing) প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তবে পরবর্তী বছরগুলিতে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ চলায়, আন্তর্জাতিক এই সম্মেলন আর অনুষ্ঠিত হয়নি। দ্বিতীয় সম্মেলন চলছে বর্তমানে দিল্লিতে।

    সম্মেলনের খুঁটিনাটি

    এদিন ভারত মণ্ডপমে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের মন্ত্রী পশুপতি কুমার পারোস। বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলকেও দেখা যায় এই অনুষ্ঠানে। বাণিজ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘মোদি সরকার সর্বদাই খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের উন্নতির জন্য কাজ করে চলেছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিগত নয় বছরে এই ক্ষেত্রে কাজের গতি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।’’ তিন দিনের এই সম্মেলনকে ভাগ করা হয়েছে ৪৮টি বিভিন্ন সত্রে। প্রতিটি সত্রে আলোচনা চলবে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ (Food Processing) শিল্পের উন্নতি, সরকারের আর্থিক সাহায্য, খাবারের গুণগত মান ইত্যাদি বিষয়ে। জানা গিয়েছে, আশিটিরও বেশি দেশের প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছেন খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কোম্পানিরগুলির সিইও-রাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Narendra Modi: ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি”, বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষে বিঁধলেন মোদি

    PM Narendra Modi: ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি”, বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষে বিঁধলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অত্যাধুনিক ট্রেন ‘নমো ভারত’কে সবুজ পতাকা দেখিয়ে আরও একটি হাই স্পিড ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এই ট্রেনের গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিমি। দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট আরআরটিএস করিডর মোট ১৭ কিমি দীর্ঘ যাত্রাপথ। শুক্রবার উদ্বোধন হলেও আগামী ২১ অক্টোবর থেকে যাত্রী পরিষেবা চালু হবে বলে জানা গেছে।

    প্রধানমন্ত্রী এদিন ট্রেনের উদ্বোধন করে বলেন, ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি’। যে প্রকল্পগুলির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়, সেগুলিকে চালু করা হয় বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শিলান্যাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে খোঁচা দিতে শোনা যায় বিরোধীদের।

    ‘নমো ভারত’ সূচনা করলেন মোদি (PM Narendra Modi)

    দেশ প্রথম সেমি হাই স্পিড ট্রেন পেল। শুক্রবার দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) এই ট্রেনের আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন। প্রাথমিক ভাবে এই ট্রেন উত্তরপ্রদেশের সাহিদাবাদ থেকে দুহাই ডিপো স্টেশন পর্যন্ত চলবে বলে জানা গেছে। প্রথম দিনেই ট্রেনে সফর করলেন মোদি। সেই সঙ্গে বাচ্চাদের সঙ্গে মজলেন খোশ মেজাজে। দিল্লি থেকে মিরাট যেতে আগে সময় লাগত দেড় ঘণ্টা, বর্তমানে এই ট্রেনের যাত্রা পথে সময় লাগবে এক ঘণ্টারও কম।

    ভাড়া কত হবে?

    সূত্রে জানা গেছে, এই ট্রেনের (PM Narendra Modi) স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসের পুরো রুটের ভাড়া ৫০ টাকা। প্রিমিয়াম ক্লাসের ভাড়া শুরু ৪০ টাকা থেকে, এই ক্লাসের সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা। উল্লেখ্য যে শিশুরা ৯০ সেমির নিচে, তাদের কোনও ভাড়া লাগবে না। ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি হবে ১৮০ কিমি, কিন্তু পরীক্ষার দিন গতি ছিল ১৬০ কিমি। এই ট্রেন অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ট্রেনে বিশাল ওভারহেড স্টোরেজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে থাকছে ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধা এবং প্রত্যেক আসনের সঙ্গে চার্জিং পয়েন্ট। থাকছে বড় আসন, পা রাখার অতিরিক্ত জায়গা। থাকবে সিসিটির ব্যবস্থা। আপদকালীন দরজা থাকবে এবং সেই সঙ্গে ট্রেনের চালকের সঙ্গে কথা বলার জন্য থাকবে বিশেষ স্যুইচের ব্যবস্থা।

    কংগ্রেসের কটাক্ষ

    ট্রেনের নাম (PM Narendra Modi) নিয়ে বিরোধীরা সরব হয়েছে। কিন্তু গতকাল প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে আরআরটিএস ট্রেনগুলির নাম ‘নমো ভারত’ রাখা হবে। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “নমো স্টেডিয়ামের পর নমো ট্রেন। প্রধানমন্ত্রীর আত্মমগ্নতার সীমা নেই।” আবার পবন খেরার বক্তব্য, “ভারত রাখার কী দরকার! দেশের নাম নমো রাখলেই একেবারে মিটে যায় ঝামেলা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত? ইসরোকে লক্ষ্য বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি

    ISRO: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে ভারত? ইসরোকে লক্ষ্য বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাতে চলেছে ইসরো (ISRO)! অন্তত ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থাকে সেরকমই সময়সীমা বেঁধে দিলেন নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার গগনযান মিশন নিয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। 

    ২০৩৫ সালের মধ্যে মহাকাশে ভারতে নিজস্ব স্পেস স্টেশন

    সেখানেই বিজ্ঞানীদের জানান তিনি, ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্য নিতে হবে। তবে ঠিক তার ৫ বছর আগে ২০৩৫ সালের মধ্যে মহাকাশে ভারতে নিজস্ব স্পেস স্টেশন (ISRO) স্থাপন করার লক্ষ্যও নিতে বলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের স্পেস স্টেশনের নামকরণও মঙ্গলবার  ঠিক করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী  স্পেস স্টেশনটর নাম হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। জানা গিয়েছে, এদিনের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মঙ্গল ও শুক্র অভিযান নিয়ে যাবতীয় কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

    ইসরোর আগামী মিশনগুলি

    আগামীতে ইসরোর (ISRO) বেশ কতগুলো মিশন রয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, গগনযান-১, গগনযান-২, গগনযান-৩, শুক্রযান-১, মঙ্গলযান-২, লুনার পোলার এক্সপ্লোরেশন মিশন বা লুপেক্স। এর মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবেই উড়ে যাবে গগনযান-১, প্রথম ধাপে কোনও মানুষ অবশ্য থাকবে না গগনযানে। এটি পরীক্ষামূলক মিশন হবে। গগনযান-২ এর ক্ষেত্রে মহাকাশযানে একটি রোবটকে পাঠানো হবে। অবশেষে গগনযান-৩ তিনজন মহাকাশচারীকে পাঠানো হবে। গগনযান-১ পরীক্ষামূলকভাবে উড়ে যাবে অবশ্য দুর্গাপুজোর সপ্তমীর দিনই। ২১ অক্টোবর পাড়ি দেবে গগনযান-১। মহাকাশ থেকে পরে তা অবতরণ বঙ্গোপসাগরে। সেই মতো প্রস্তুত ভারতীয় নৌবাহিনীও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share