Tag: PM

PM

  • Imran Khan: মাথায় বুলেটপ্রুফ টুপি, কাঁধের পিছনে ব্যালিস্টিক শিল্ড, কড়া প্রহরায় আদালতে ইমরান

    Imran Khan: মাথায় বুলেটপ্রুফ টুপি, কাঁধের পিছনে ব্যালিস্টিক শিল্ড, কড়া প্রহরায় আদালতে ইমরান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরা জনসভায় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। তাই এবার আর কোনও রকম ঝুঁকি নিতে চায়নি পুলিশ। বুধবার লাহোর আদালতে তোলা হল পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan)। তাঁর মাথা থেকে কাঁধ পর্যন্ত রয়েছে গোলাকার বুলেটপ্রুফ টুপি। কাঁধের পিছনে ঝুলছে বুলেটপ্রুফ ব্যালিস্টিক শিল্ড। জানা গিয়েছে, এদিন কড়া প্রহরায় ইমরানকে নিয়ে আসা হয়েছে আদালতে। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মীরা তাঁর কাঁধের পিছনে ঝুলিয়ে রেখেছেন বুলেটপ্রুফ ব্যালিস্টিক শিল্ড। ব্যালিস্টিক শিল্ড দিয়ে ইমরান খানের চারপাশে একটি বৃত্তও তৈরি করে রাখা হয়েছে।

    ইমরান খানের (Imran Khan) অভিযোগ…

    পাকিস্তান সরকার তাঁকে হত্যা করতে চায় বলে আগে একাধিকবার দাবি করেছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Imran Khan)। পাকিস্তান পিপলস পার্টির কো-চেয়ারম্যান আসিফ আলি জারদারির বিরুদ্ধে তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তুলেছেন ইমরান। তাঁর দাবি, জারদারি তাঁকে হত্যার জন্য সন্ত্রাসবাদীদের সুপারিও দিয়েছেন। এহেন অভিযোগের আবহে ইমরানের নিরাপত্তায় কড়া প্রহরার ব্যবস্থা করায় শুরু হয়েছে জোর চর্চা। গত বছরের শেষের দিকে পাকিস্তানের এক জনসভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়া হয়। গুলি লাগে পায়ে। প্রাণে বাঁচলেও জখম হন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ দলের প্রধান। ওই ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল লাহোর।

    পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর (Imran Khan) বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে ইসলামাবাদের দুটি আদালত জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এর একটি হল তোষাখানা মামলা। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইমরান যেসব বহুমূল্য উপহার পেয়েছিলেন বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছ থেকে, সেগুলি তিনি তোষাখানায় জমা দেননি বলে অভিযোগ। ইমরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় পাক সংসদ তাঁর সদস্যপদ খারিজ করে দিয়েছে। আগামী ছ বছর নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হতে পারবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন। কিছু দিন আগে ইমরানের লাহোরের বাড়ি ঘিরে ফেলেছিল পুলিশ। সেদিন অবশ্য সমর্থকদের বাধায় ইমরানকে গ্রেফতার করা যায়নি। পরে গ্রেফতার করা হয় পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে। এদিন তোলা হয় আদালতে।

    আরও পড়ুুন: সাভারকার ইস্যুতে রাহুলকে নিশানা গডকড়ির, একহাত নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    Rakesh Jhunjhunwala: ৬০০ টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করানো জামাও কুঁচকে গিয়েছে…আক্ষেপ ভারতের বিগ বুল রাকেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছশো টাকা দিয়ে ইস্ত্রি করিয়েছেন জামা। তাও কুঁচকে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে ভারতের (India) ওয়ারেন বাফেট (Warren Buffett) রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার (Rakesh Jhunjhunwala) যে ছবি সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে, তা নিয়েই এক সময় প্রশ্ন করা হয়েছিল ভারতীয় শেয়ার মার্কেটের (Share Market) এই বিগ বুলকে (Big Bull)। তখনই তিনি জানিয়েছিলেন, ছশো টাকা দিয়ে জামা ইস্ত্রি করালেও জামার এই হাল।

    সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছে রাকেশ। ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে শেয়ার মার্কেটে এসেছিলেন। তার পর ক্রমেই পরিণত হয়েছিলেন ভারতীয় শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুলে’। কিছু দিন আগেই আকাশে ডানা মেলে তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাশা এয়ারলাইন্সের বিমান। শেয়ার বাজারের লভ্যাংশ রাকেশ বিনিয়োগ করেছিলেন একাধিক শিল্প ও বাণিজ্যে। ফোবর্স ম্যাগাজিনের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে রাকেশের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে ৫০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অ্যাপটেক লিমিটেড ও হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন রাকেশ। ছিলেন একাধিক সংস্থার ডিরেক্টরও।

    আরও পড়ুন : প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    এহেন রাকেশ যাপন করতেন অতি সাধারণ জীবন। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি। তখনই তাঁর কুঁচকানো জমার ছবি ভাইরাল হয়। তাঁকে প্রশ্ন করতেই জানা যায়, অতি সাধারণ জীবন যাপন করতেন রাকেশ। রাকেশ জানিয়েছিলেন, অফিসে কোনও খদ্দের কিংবা ক্লায়েন্ট না থাকলে  তিনি শর্টস পরেও অফিস যেতেন। নিতান্তই সাদামাটা জীবন যাপন করতেন তাঁর স্ত্রী রেখা ঝুনঝুনওয়ালাও। তিনিও যে প্রচুর সম্পত্তির মালিক, তা নিয়ে ভাবতেন না রেখা। রাকেশ বলেন, আগে যে হুইস্কি আমরা খেতাম, এখনও তাই খাই। আগের মতোই একই গাড়ি চালাই। একই খাবার খাই। ভারতের ‘ওয়ারেন বাফেট’ বলেন, আমরা মধ্যবিত্ত মানুষ। আমি যদি তাজ মনসিং হোটেলেও থাকি, তাহলেও জিজ্ঞেস করি সস্তার ব্রেকফাস্টটা কী আছে?

    রাকেশের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা অদম্য। জীবনীশক্তিতে ভরপুর। রসিক, দূরদৃষ্টি সম্পন্ন। অর্থনৈতিক বিশ্বে তিনি তাঁর বিপুল অবদান রেখে গেলেন। ভারতের অগ্রগতি নিয়ে তিনি সব সময় ভাবতেন। তাঁর প্রয়াণ দুঃখের। রাকেশের শোকস্তব্ধ পরিবারকে সমবেদনাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ দেশ, কী হবে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার স্টকের?

     

  • Bihar Politics: বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    Bihar Politics: বিজেপি-সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ, নীতীশের লক্ষ্য কি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির (BJP) সঙ্গ ত্যাগ নিছক উপলক্ষ। জনতা দল ইউনাইটেড সুপ্রিমো নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar)  লক্ষ্য কী প্রধানমন্ত্রীর (Prime Minister) কুর্সি? আপাতত এই প্রশ্নটাই ঘুরপাক খাচ্ছে বিহার (Bihar) রাজনীতির অলিন্দে। রাজনৈতিক মহলের মতে, নীতীশের বারবার ভোলবদলের জেরে এই ইঙ্গিতই মিলেছে। তাঁর দল জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) তরফেও দাবি করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সমস্ত গুণ রয়েছে নীতীশের।

    বছর পনের আগে বিহারে যাদবরাজের অবসান ঘটিয়ে প্রথমবার মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। নীতীশকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন আরজেডি নেতা শিবানন্দ তিওয়ারি। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী হলেও, প্রথম থেকেই নীতীশের পাখির চোখ প্রধানমন্ত্রিত্ব। তাই বিজেপির সঙ্গে হাত মেলালেও, বিরোধী শিবিরে নিজের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তি বজায় রাখতে সদা সচেষ্ট ছিলেন নীতীশ। যে কারণে বিজেপির সঙ্গে মনোমালিন্য হলেও, সংখ্যালঘুদের পাশ থেকে কখনওই সরে যাননি তিনি।

    আরও পড়ুন : নীতীশ ‘পরজীবী’, তোপ বিহার বিজেপির

    রাজনীতিক মহলের একাংশের মতে, নীতীশ যখন প্রথমবার এনডিএ সঙ্গ ছাড়েন, তখনও তাঁর শ্যেনদৃষ্টি ছিল প্রধানমন্ত্রীর কুর্সি। ২০১৪ সালে বিজেপি মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করায় এনডিএ ছাড়েন নীতীশ। তিনি ভেবেছিলেন, অ-কংগ্রেসি দলগুলি ভাল ফল করলে, সেই জোটের নেতা হিসেবে কংগ্রেসের সমর্থন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসবেন নীতীশ। ২০১৪ সালে বিপুল ভোটে মোদির জয় ভেঙে খান খান করে দেয় নীতীশের স্বপ্ন। অগত্যা ফের এনডিএতে ভিড়ে যান এই বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ।

    আবারও একটি লোকসভা নির্বাচনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। তাই বিজেপির সঙ্গে থাকলে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তাঁকেই সন্তুষ্ট থাকতে হত মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে। তাই বিরোধী শিবিরে গ্রহণযোগ্য মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে আগেভাগেই মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়েছেন প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ। জনতা দল ইউনাইটেড নেতৃত্বের মতে, নীতিশের লক্ষ্যই হল ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধান মুখ হিসেবে নিজেকে তুলে ধরা। তাই এনডিএ ছেড়ে ইউপিএ-সঙ্গ ধরেছেন তিনি। জনতা দল ইউনাইটেডের এক শীর্ষ নেতৃত্ব বলেন, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ব্যক্তিত্ব রয়েছে নীতীশ কুমারের। তিনিই যোগ্য প্রধানমন্ত্রী হবেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সব গুণই রয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন : বিজেপি ছেড়ে আরজেডি! মুখ্যমন্ত্রী নীতীশই, জানুন কী বলছে বিহারের নয়া সমীকরণ

  • Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    Narendra Modi: মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছে তামাম ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চব্বিশে মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha)। ওই ভোটে দেশবাসী প্রধানমন্ত্রী (PM) হিসেবে ফের চাইছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi)। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। সমীক্ষার নাম ছিল মুড অফ দ্য নেশন (Mood of the Nation)। দেশের সিংহভাগ ভোটারই ফের পাঁচ বছরের জন্য চান মোদি-রাজ।

    ইউপিএ (UPA) সরকারকে হারিয়ে ২০১৪ সালে দিল্লি দখল করে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন এনডিএ (NDA)। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন নরেন্দ্র মোদি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হন অমিত শাহ। তার পর থেকে দেশের অগ্রগতি যেন অশ্বমেধের ঘোড়া। ২০১৪ পর লোকসভা নির্বাচন হয় উনিশে। ফের একবার বিরোধীদের কুপোকাত করে দিল্লির সিংহাসনে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি। তার পর দেশ জুড়ে দেখা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতি, কোভিড অতিমারি। দাম বেড়েছে জ্বালানির। তার পরেও মোদির জনপ্রিয়তায় ভাঁটা পড়েনি এতটুকুও। সি-ভোটারের সঙ্গে একটি সংবাদ সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী পদে আট বছর অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছে মোদির। তার পরেও তাঁর জনপ্রিয়তার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর কাছাকাছি কেউই নেই।

    আরও পড়ুন : দিল্লি গিয়ে সেটিং কি হল, দিদিকে কী বললেন মোদি?

    ওই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান। ৯ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে ওই পদে দেখতে চান। আর রাহুলের পিছনে রয়েছেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মাত্র ৭ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান তাঁকে।

    ওই সমীক্ষায়ই জানা গিয়েছে অংশগ্রহণকারীদের চল্লিশ শতাংশ কংগ্রেসকে ভাল বিরোধীদল হিসেবে উল্লেখ করেছে। দুর্বল তকমা দিয়েছে ৩৪ শতাংশ ভোটার। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বেই যে কংগ্রেস ঘুরে দাঁড়াবে তা বিশ্বাস করেন সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ২৩ শতাংশ মানুষ। আর ১৬ শতাংশ মানুষ ওই ভূমিকায় দেখতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহকে। গান্ধী পরিবারেরই প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরার পক্ষে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ।

    আরও পড়ুন : ২০২৪-এ প্রধানমন্ত্রী মোদি-ই! জানুন কী বললেন অমিত শাহ

    বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, কোনও একটি পদে সর্বাধিক পর পর দুটো টার্ম থাকতে পারেন কোনও একজন। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির দ্বিতীয় টার্ম চলছে। তবে তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে ফের তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী মুখ করে চব্বিশের মহারণে লড়তে পারে বিজেপি। এই সমীক্ষার ফলও তো পড়ে ফেলেছে দেশবাসীর মন!

     

  • Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি,  কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি, কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাইতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড(Chess Olympiad)। সেই উপলক্ষে টাঙানো হয়েছে বিলবোর্ড (Bill Board)। তাতে ছবি নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। এর পরেই কয়েকজন বিজেপি (BJP) কর্মী গিয়ে বিলবোর্ডে সাঁটিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এর ঠিক পরের দিনই মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) তামিলনাড়ু সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ওলিম্পিয়াডের বিলবোর্ড, পোস্টারে রাখতে হবে রাষ্ট্রপতি (President) এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি।
    কিছুদিন পরেই তামিলনাড়ুতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড। আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতা উপলক্ষে শহর ছয়লাপ মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছবি সম্বলিত পোস্টারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হওয়া সত্ত্বেও তাতে রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী ছবি ছিল না। আদালতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে যখন দেশ ব্যস্ত তখন রাষ্ট্রপতির ছবি মেলেনি। তাই পোস্টারে ছবি দেওয়া হয়নি রাষ্ট্রপতির। আর পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া হয়নি কারণ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে তাঁর ছবি ছাপার অনুমতি এসেছিল দেরিতে।

    আরও পড়ুন : শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ নবম-দশমেও, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    রাজ্য সরকারের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি মুনিশ্বর নাথ ভাণ্ডারি ও বিচারপতি এ আনন্থির ডিভিশন বেঞ্চ। তাঁরা জানান, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে জাতির গুরুত্বটাই সবার ওপরে হওয়া উচিত। যে কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সেই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের ছবি থাকে। কারণ তাঁরাই দেশের প্রতিনিধি। এটা শুধুই দেশের উন্নতির চিত্র প্রদর্শন নয়, এটা অল্প সময়ে ওই দেশের আয়োজনের ক্ষমতাও প্রমাণ করে। রাজ্য সরকার সহ প্রত্যেক সরকারের এ ব্যাপারে কাজ করা উচিত। যখন দেশ এমন এক আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে, তখন সেটা যাতে নিখুঁতভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটা যাতে আন্তর্জাতিক মহলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। জেলা প্রশাসনকে আদালত এও জানিয়ে দিয়েছে, যেসব বিজ্ঞাপনে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধামন্ত্রীর ছবি রয়েছে, তা যেন বিকৃত করা না হয়। যদি  এমন খবর আসে, তাহলে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন : রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

     

     

  • Modi: মোদির নিশানায় পরিবারতন্ত্র, অযথা বিতর্ক তৈরি বিরোধীদের কাজ

    Modi: মোদির নিশানায় পরিবারতন্ত্র, অযথা বিতর্ক তৈরি বিরোধীদের কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখে আনেননি সনিয়া অথবা রাহুল গান্ধীর নাম। মমতা কিংবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করেননি এক বারও। অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের নাম না করে ফের একবার পরিবারতন্ত্রের বিরোধিতা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার জপুরে  বিজেপির দলীয় সম্মেলনে মোদি বলেন, “যে দলগুলির ভিত্তি পরিবারতন্ত্রের উপর দাঁড়িয়ে তারা দেশের মানুষের জন্য ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। তাদের দিনের শুরু থেকে শেষ পরিবারের জন্যই তোলা থাকে। পরিবারের স্বার্থেই কাজ করেন তাঁরা। দেশের স্বার্থ তাঁদের কাছে গৌন।” দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গেলে গণতন্ত্রই শেষ কথা বলে জানান তিনি।

    বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ শাসনের আট বছর পূর্ণ হওয়াকে কেন্দ্র করে দু’দিনের এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ২০১৪ সালের পরবর্তী সময়কালকে দেশের উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সামাজিক সুরক্ষার জন্য উত্সর্গ করেন মোদি। তিনি বলেন, “২০১৪-এর পরে দেশে সরকারি কাজের ক্ষেত্রে জনগণের হারানো বিশ্বাস ফিরে এসেছে। এই আট বছর সরকার সেবা, সুশাসন এবং গরিবের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। এনডিএ আমলের এই আট বছর প্রান্তিক কৃষক থেকে শুরু করে শ্রমিক এবং মধ্যবিত্তের প্রত্যাশা পূরণের সময় ছিল।” 

    আরও পড়ুন: ভাষার মধ্যে বৈচিত্র্য দেশের গর্ব, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    দলের কর্মীদের উদ্দেশে মোদি জানান, এটা থেমে থাকার সময় নয়।  তিনি বলেন, “বিজেপির জন্যও আগামী ২৫ বছরের লক্ষ্য ঠিক করার এবং অবিরাম কাজ করে চলার সময় এটা। সারা বিশ্ব এখন বিরাট প্রত্যাশা নিয়ে ভারতের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।” দলের কর্মীদের সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই কাজ করে যেতে হবে। বিরোধীরা অনেক ছোট ছোট ঘটনাকে বড় করে দেখিয়ে বিতর্ক তৈরির চেষ্টা করবে, কিন্তু তাকে আমল দিলে চলবে না বলে জানান মোদি। তাঁর তোপ, ” বিরোধীদের লক্ষ্যই হল ছোট ঘটনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে দেশের অগ্রগতিকে ব্যাহত করা।”

    এদিন ফের পরিবারতন্ত্রকে নিশানা করে মোদি বলেন, “বংশ পরম্পরার রাজনীতি দেশের স্বার্থ সবার উপরে রাখার বদলে ‘আমি এবং আমার’ ভাবনাকে পোক্ত করে। রাজনৈতিক দুর্নীতির এটি বড় কারণ। পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি দেশের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। তা সমূলে উপড়ে ফেলা প্রয়োজন। পারিবারিক রাজনীতির পরম্পরা রক্ষা শুধু গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করে না, দুর্বলও করে দেয়।’’ বিজেপি শুরু থেকেই পরিবারতন্ত্রের বিরোধী বলে জানান মোদি। 

  • Sukanta Attacks Mamata: ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Attacks Mamata: ‘১০০ দিনের কাজের টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে’, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজে (MGNREGA) যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এবং একের পর এক তৃণমূল (TMC) নেতার পকেটে টাকা ঢুকেছে, তার জন্য অডিট হয়েছে এবং চরম দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। কেন্দ্র সরকারের অডিট টিম দেখেছে, দুর্নীতি হয়েছে। তাই টাকা বন্ধ করেছে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঞ্চনার অভিযোগের জবাব এভাবেই দিলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) বঞ্চনার অভিযোগ তুলে চিঠি লেখেন মমতা। তাঁর অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছে না, তুলে নিয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে টাকা দেওয়ার দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    কেন্দ্রীয় প্রকল্পে সব রাজ্যে  ১০০ দিনের প্রকল্পে কাজ হয়। সেই কাজ করায় বিভিন্ন রাজ্য সরকার। প্রকল্পের পুরো টাকাই দেয় কেন্দ্র। মমতার দাবি, গত চারমাস ধরে কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ওই প্রকল্পে টাকা দিচ্ছে না। সেই কারণেই বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লেখেন মমতা। চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, দেরি না করে অবিলম্বে ১০০ দিনের প্রকল্প  ও আবাস যোজনার (pm awas yojana fund) টাকা দিয়ে দিন।

    মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, কাজ শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে শ্রমিকদের মজুরি দিয়ে দেওয়ার কথা। তবে গত চার মাস ধরে ওই প্রকল্পে টাকা দেয়নি কেন্দ্র। স্বাভাবিকভাবেই মজুরি পাননি প্রকল্পে অংশ নেওয়া শ্রমিকরা। আবাস যোজনায়ও রাজ্যের পারফরমেন্স ভাল বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। প্রধানমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন, আবাস যোজনায় এ রাজ্যের পারফরমেন্স ভাল। তারপরেও ওই প্রকল্পে কেন নতুন করে বরাদ্দ হয়নি, সে প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    মমতার এই দাবির তীব্র সমালোচনা করেছে বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলের মতে, ভোট কুড়োতে নানা প্রকল্পে খয়রাতি করছে রাজ্য সরকার। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, যুবশ্রী সহ নানা প্রকল্পে জলে যাচ্ছে রাশি রাশি টাকা। প্রকৃত উপভোক্তারা টাকা পাচ্ছেন না। টাকা ঢুকছে তৃণমূল নেতাদের পকেটে। যার জেরে তৃণমূলের বহু ছোট-বড়-মেজ-সেজ নেতা রাতারাতি বড়লোক বনে গিয়েছেন।

    ১০০ দিনের কাজেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে, এবং একের পর এক তৃণমূল নেতার পকেটে ঢুকেছে, তার জন্য অডিট হয়েছে এবং চরম দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। কেন্দ্র সরকারের অডিট টিম দেখেছে, দুর্নীতি হয়েছে। তাই টাকা বন্ধ করেছে।

    আরও পড়ুন : অভিষেক-জায়া রুজিরার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি দিল্লির আদালতের

     

  • Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Covid Vaccine: করোনা-রুখতে শিশুদের টিকাকরণে গতি আনতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের ঊর্ধ্বমূখী করোনার গ্রাফ। ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণ। এরমধ্যেই স্কুলও খুলে গিয়েছে। গত দু’সপ্তাহে ধীরে ধীরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোভিড সংক্রমণ বাড়ার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় সংক্রমণের শিকার হচ্ছে সেই সব বাচ্চা, যারা এখনও টিকার একটিও ডোজ় পায়নি। তাই খুদেদের টিকাকরণে গতি আনতে তৎপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রয়োজনে স্কুলগুলিতে বিশেষ টিকাকরণ শিবির আয়োজন করার পরামর্শও দেন তিনি।
    সংক্রমণের চতুর্থ ঢেউ রুখতে বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের নিয়ে করোনা-সংক্রান্ত ২৪তম বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মোদী বলেন, ‘‘ওমিক্রন ও তার উপপ্রজাতি ইউরোপে সক্রিয়। যার ফলে ওই মহাদেশের বিভিন্ন দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সংক্রমণ বাড়ছে ভারতেও।’’ প্রধানমন্ত্রীর মতে, এই সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অভিভাবকেরা। তাই যে শিশুরা টিকা পায়নি, তাদের দ্রুত টিকাকরণের উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এত দিন ৬-১২ বছর বয়সিরা টিকাকরণের আওতার বাইরে রয়ে গিয়েছিল। ওই বয়সের কারও টিকাকরণ না করেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ায় ওই বয়সিদের মধ্যে বেশি করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা করছিলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা। তাই দেরি না করে গতকালই ৬-১২ বছর বয়সিদের জন্য ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন টিকা মঞ্জুর করেছে মোদী সরকার। 
    এদিন এ প্রসঙ্গে মোদী বলেন, ‘‘পড়ুয়াদের মধ্যে টিকাকরণের হার বাড়াতে প্রয়োজনে বিদ্যালয়গুলিতে টিকাকরণ শিবির করতে হবে।’’ তিনি শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের এ বিষয়ে সচেতন করার উপরেও জোর দেন। ইতিমধ্যেই স্কুলগুলিতে চলছে ১২-১৪ বছর বয়সিদের টিকাকরণ। বর্তমানে দেশের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার ৯৬ শতাংশ টিকার অন্তত একটি ডোজ় পেয়েছেন। ১৫ বছরের বেশি বয়সি অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রায় ৮৪ শতাংশ ইতিমধ্যেই টিকার দু’টি ডোজ় পেয়ে গিয়েছে।
    বর্তমানে এ দেশে টিকাকরণের মাধ্যমে কোভিডের বিরুদ্ধে সুরক্ষাকবচকে শক্তিশালী করতে দেশের স্বাস্থ্যকর্মী, ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের পরে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রিকশান বা বুস্টার ডোজ় দেওয়া শুরু হয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষক-শিক্ষিকা বা বাড়িতে শিশুসন্তান রয়েছে এমন বাবা-মায়েদেরও প্রিকশান ডোজ় নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। নিয়মানুযায়ী, দ্বিতীয় ডোজ় নেওয়ার ন’মাস পরে প্রিকশান ডোজ় নিতে পারবেন এক ব্যক্তি। এ ছাড়া, সংক্রমণকে দ্রুত চিহ্নিতকরণ করতে সর্দি-কাশির উপসর্গ থাকলেই আরটিপিসিআর পরীক্ষা করানোর উপরে জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রিপোর্ট পজ়িটিভ এলে সেই নমুনা জিনোম পরীক্ষার জন্য পাঠানোর পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। স্বাস্থ্যকর্তাদের মতে, ওই জিনোম পরীক্ষাই বলে দেবে দেশের কোনও প্রান্তে সংক্রমণ ছড়ানোর প্রশ্নে করোনা ভাইরাসের কোন প্রজাতি সক্রিয়। যার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে সক্ষম হবে মন্ত্রক।

LinkedIn
Share