Tag: PMO India

PMO India

  • Train Accident: অন্ধ্রপ্রদেশে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত ১৪, আহত অন্তত ৫০

    Train Accident: অন্ধ্রপ্রদেশে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত ১৪, আহত অন্তত ৫০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জুন মাসে ওড়িশার বালাসোরের ট্রেন দুর্ঘটনার স্মৃতি এখনও মুছে যায়নি। এরই মধ্যে রবিবার অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়নগরম জেলায় ফের ঘটল ট্রেন দুর্ঘটনা (Train Accident)। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের সঙ্গে এক্সপ্রেস ট্রেনের সংঘর্ষে লাইনচ্যুত অন্তত তিনটি কোচ। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন ১৪ জন এবং আহতের সংখ্যা ৫০-এর বেশি। রেল সূত্রে খবর, কর্মীদের ভুলের জন্যই ঘটেছে এই দুর্ঘটনা। প্রাথমিক ভাবে রেল কর্তৃপক্ষের ধারণা, ‘ওভারশ্যুটিং’-এর কারণে দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। মৃতদের পরিবারের উদ্দেশে সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিহতদের পরিবারপিছু ২ লক্ষ টাকা ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ পিএমও জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী দুর্ঘটনার বিষয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে কথা বলে বিস্তারিত জেনেছেন৷

    ক্ষতিপূরণ ঘোষণা রেলের

    রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ট্যুইট করে বলেন, রেলের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনায় (Train Accident) মৃতদের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা, গুরুতর জখমদের ২ লাখ টাকা এবং সামান্য যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। এই ঘটনায় হেল্পলাইনও প্রকাশ করেছে রেল।

    ইস্ট কোস্ট রেলওয়ের তরফে হেল্পলাইন প্রকাশ করা হয়েছে। ভুবনেশ্বরের হেল্পলাইন নম্বর ০৬৭৪-২৩০১৬২৫, ২৩০১৫২৫, বিশাখাপত্তনমের হেল্পলাইন নম্বর ০৮৯১-২৮৮৫৯১৪।

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা

    জানা গিয়েছে, প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি বিশাখাপত্তনম থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের রায়গড়ার উদ্দেশে যাচ্ছিল। মাঝপথে ট্রেনের ওভারহেড তার ছিঁড়ে যাওয়ায় সেটি দাঁড়িয়ে পড়ে। তখনই ধাক্কা দেয় (Train Accident) পালাসা এক্সপ্রেস। এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিশাখাপত্তনম থেকে পালাসার দিকে যাচ্ছিল। এই সংঘর্ষের ফলে প্যাসেঞ্জার ট্রেনের তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। দ্রুত উদ্ধার কাজ শুরু হয় স্থানীয়দের সহযোগিতায়। প্রসঙ্গত, গত জুন মাসেই করমণ্ডল এক্সপ্রেসের সঙ্গে মালগাড়ির সংঘর্ষে বালাসোরে ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যান ২৮০ জন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    Rozgar Mela: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছরেরই জুন মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছিল যে, আগামী দেড় বছরে সরকারী ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি আগামী ২২ অক্টোবর রোজগার মেলার (Rozgar Mela) সূচনা করবেন। এই মেলাতেই ১০ লক্ষ সরকারী চাকরির মধ্যে ৭৫ হাজার নতুন চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন তিনি। দিওয়ালির সময় এই নিয়োগপত্র নতুন এই চাকরিপ্রার্থীদের কাছে দীপাবলীর উপহারের মতো।সকাল ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নিয়োগ অভিযান শুরু করা হবে।অনুষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্তদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    সারাদেশ থেকে নির্বাচিত নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা ৩৮টি সরকারি মন্ত্রক ও বিভাগে যোগদান করবেন। তাঁদের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নিয়োগ করা হবে। যেমন-গ্রুপ এ, গ্রুপ বি (গেজেটেড), গ্রুপ বি (নন-গেজেটেড) এবং গ্রুপ সি। আমলা স্তরে নিয়োগ ছাড়াও কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মী, সাব-ইন্সপেক্টর, কনস্টেবল, এলডিসি, স্টেনোস, পিএ, আয়কর পরিদর্শক, এমটিএস পদেও নিয়োগ করা হবে।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (PMO) এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের যুবসমাজ ও সাধারণ মানুষের উন্নতির জন্য প্রধানমন্ত্রী সর্বদাই সচেষ্ট। তাই সকলের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে তিনি বেশ আগ্রহী। দেশের যেসকল চাকরিতে আসন ফাঁকা রয়েছে, অতি দ্রুত সেই আসনগুলি পূরণ করতে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রোজগার মেলার মাধ্যমেও সেই আসনগুলি পূরণের চেষ্টা করা হবে। সরকারের প্রতিটি মন্ত্রক ও দপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, শূন্যপদ গুলিতে যেন তাড়াতাড়ি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, জুন মাসেই মানবসম্পদ দপ্তরের কাছ থেকে শূন্যপদ নিয়ে বিশদ তথ্য জানতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই তথ্য থেকে জানা যায়, দেশজুড়ে প্রায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ রয়েছে।

    তারপরেই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, দেড় বছরের মধ্যেই সমস্ত শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। সেই কারণেই রোজগার মেলার সূচনা করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিওয়ালির আগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই নতুন প্রকল্পটির ঘোষণা করবেন মোদি। 

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয় বার ক্ষমতায় ফিরে আসার জন্য এনডিএ সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিরোধীরা মনে করছেন। বেকারত্ব বর্তমানে ভারতে জ্বলন্ত সমস্যা। বিরোধীরা বার বার বেকারত্ব নিয়ে মোদী সরকারকে আক্রমণ করছে। শহরাঞ্চলে যুবকদের বেকারত্বের হার ২০ শতাংশের ওপরে চলে গিয়েছে বলে একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share