Tag: Pneumococcal vaccine

Pneumococcal vaccine

  • Adult Vaccination: টিকাতেই কমবে রোগ? কোন ভোগান্তি কমাবে প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ?

    Adult Vaccination: টিকাতেই কমবে রোগ? কোন ভোগান্তি কমাবে প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শিশুর শরীরে একাধিক সংক্রমণের ঝুঁকি কমায় টিকা (Adult Vaccination)। তবে শিশুর পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের একাধিক সংক্রমণ মোকাবিলায় সাহায্য করে টিকা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, বার্ধক্যের একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে টিকাকরণ। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের টিকা নিয়ে সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। তাই ভোগান্তি বাড়ছে।

    টিকা কোন রোগের সহজে মোকাবিলা করে? (Adult Vaccination)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগের ভোগান্তি বাড়ছে। দেশজুড়ে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনাও বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, বয়স বাড়লে অধিকাংশ মানুষ ফুসফুসের সমস্যায় ভোগেন Old Age Suffering। অনেকেই শ্বাসকষ্ট সহ একাধিক ফুসফুসের অসুখে‌ আক্রান্ত। বায়ুদূষণ কিংবা ধুমপান, এমন নানান কারণে ফুসফুসের অসুখ দেশ জুড়ে বাড়ছে। ফুসফুস দুর্বল থাকার জেরে সহজেই ফুসফুসে জল জমার মতো জটিল রোগ দেখা দিচ্ছে। ফলে নিউমোনিয়ার মতো রোগের দাপটে মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু নিউমোনিয়ার ঝুঁকি কমায় নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন। এই টিকা দেওয়া থাকলে ফুসফুসের অসুখ হলেও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ কমে। ফলে বড় বিপদ এড়ানো যায়।

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়ার পরামর্শ ইতিমধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে দেওয়া হয়েছে। দেশজুড়ে শিশুদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু শিশুদের পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত ষাটোর্ধ্বদের এই ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরি। কারণ, অধিকাংশ বয়স্কদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের ঝুঁকি রয়েছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো এই ভ্যাকসিন নিলে বিপদ কিছুটা কমবে।

    নিউমোনিয়া রুখতে ভ্যাকসিন নেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজন ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকাকরণ (Adult Vaccination)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মেনে শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা দেওয়া হয়। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, শিশুদের পাশপাশি বয়স্কদেরও এই টিকাকরণ জরুরি। প্রত্যেক বছর ঋতু পরিবর্তনের সময়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের দাপট বাড়ে। আর তার জেরেই সর্দি-কাশি, জ্বরের ভোগান্তি বাড়ে। বয়স্কদের আরও নানান শারীরিক জটিলতা তৈরি হয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা শরীরকে দুর্বল করে দেয়। ফলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ‌ শক্তি আরও কমে যায়। এর জেরে নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ আরও বেড়ে যায়। তাই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা নেওয়া থাকলে এই ভোগান্তি কমবে।

    কাদের জন্য এই টিকা আবশ্যিক? (Adult Vaccination)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, চল্লিশোর্ধ যে কেউ এই টিকাকরণ করলে ভোগান্তি কমবে। নানান জটিল অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কমাবে। কিন্তু হাঁপানি ,ডায়াবেটিস, হৃদরোগের মতো সমস্যায় আক্রান্তদের অবশ্যই এই দুটি টিকা নেওয়া উচিত বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের। তাঁরা জানাচ্ছেন, হাঁপানি, ডায়াবেটিস বা হৃদরোগে আক্রান্তদের শরীরে যে কোনও রোগ সহজেই কাবু করে। যে কোনও ভাইরাসের দাপটও বেশি প্রভাব ফেলে। তাই তাঁদের রোগ‌ মোকাবিলা Old Age Suffering কঠিন হয়ে যায়। তাই জরুরি টিকাকরণ। এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Pneumonia: বসন্তেও চোখরাঙানি নিউমোনিয়ার! শিশুদের জন্য কি বাড়তি বিপদ? কীভাবে করবেন মোকাবিলা? 

    Pneumonia: বসন্তেও চোখরাঙানি নিউমোনিয়ার! শিশুদের জন্য কি বাড়তি বিপদ? কীভাবে করবেন মোকাবিলা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শুরুতেই ফুসফুসের নানা সমস্যা দেখা দেয়। বয়স্ক থেকে শিশু, অনেকেই ফুসফুসের নানা রোগে (Pneumonia) আক্রান্ত হয়। কিন্তু চলতি বছরে শীতের শেষেও বিপদ কাটছে না। ফুসফুসের রোগে নাজেহাল অনেকেই‌। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আগাম সতর্কতা জরুরি। না হলে পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। তাই প্রয়োজন‌ বাড়তি সুরক্ষা।

    কোন বিপদের আশঙ্কা করছেন চিকিৎসক মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ থেকেই কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রার পারদ চড়তে শুরু করেছে। হঠাৎ করেই উধাও শীত। হালকা গরমের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। বসন্তের এই সময়ে বাড়ছে নিউমোনিয়ার দাপট। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, সাধারণ শীতের শুরুতে কিংবা শীত বাড়লে ফুসফুসের এই সমস্যা (Pneumonia) দেখা দেয়। কিন্তু চলতি বছরে বসন্তেও দাপট দেখাচ্ছে নিউমোনিয়া। বিশেষত শিশুদের মধ্যে এই বিপদ আরও বেশি বলেই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কলকাতার একাধিক সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে শ্বাসকষ্ট সহ একাধিক উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে বিভিন্ন বয়সের শিশুরা। যাদের অধিকাংশের বয়স পাঁচের কম। ফুসফুসের জটিল সংক্রমণ থেকেই ফুসফুসের ভিতরে এক ধরনের জল জমছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম নিউমোনিয়া।

    কেন শিশুদের জন্য বিপদ?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালে ভর্তি থাকা শিশুদের অধিকাংশের নিউমোনিক্কাল ভ্যাকসিন নেওয়া নেই। নিউমোনিয়া রুখতে সদ্যোজাতের নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন জরুরি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সচেতনতার অভাবে অভিভাবকেরা এই টিকাকরণে গুরুত্ব দেননি। যার জেরে ফুসফুসের সংক্রমণ বড় আকার নেয়। পাশপাশি বাতাসে দূষণের মাত্রা মারাত্মকভাবে বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুসফুসের যে কোনও রোগের অন্যতম কারণ বায়ুদূষণ। কলকাতা ও আশপাশের এলাকা একেবারেই পরিচ্ছন্ন নয়। বাতাস দূষিত। তাই ফুসফুসের সমস্যা বাড়ছে। যার খেসারত দিচ্ছে শিশুরা। তাছাড়া, হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের জেরে শরীরে একাধিক ভাইরাস ঘটিত সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যার প্রভাব ফুসফুসের উপরে পড়ছে (Pneumonia)। তাই বিপদ বাড়ছে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কীভাবে সন্তানকে সুস্থ রাখবেন?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো দ্রুত নিউমোক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়া জরুরি। এই টিকা দেওয়া থাকলে নিউমোনিয়ার মতো জটিল রোগের বিরুদ্ধে লড়াই কিছুটা সহজ হয়। বড় বিপদ এড়ানো যায়। পাশপাশি আবহাওয়ার এই বদলে শিশুদের বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। কোনও ভাবেই ফ্যান কিংবা এসি চালানো যাবে না। হঠাৎ গরম মনে হলেও এসির হাওয়া বিপদ বাড়াবে। কারণ, এর জেরে ভাইরাসঘটিত একাধিক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। খাবারের ক্ষেত্রেও সতর্কতা জরুরি। তরল খাবার অতিরিক্ত খাওয়ানো জরুরি। বেশি পরিমাণে জল খাওয়াতে হবে। কারণ, আবহাওয়ায় শুকনো ভাব দেখা দিচ্ছে। এর জেরে শরীরে জলের পরিমাণ যাতে না কমে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পাশপাশি তরমুজ, ড্রাগন ফ্রুটের মতো রসালো ফল এবং নানা প্রকার লেবু আরও বেশি পরিমাণে খাওয়ানো দরকার। যাতে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে ওঠে। তাতে ফুসফুসের সংক্রমণের (Pneumonia) ঝুঁকি কমবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share