Tag: police

police

  • Panchayat Election 2023: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    Panchayat Election 2023: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে অনীহা। যদিও পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) অন্য রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ আনতে রাজি নবান্ন (Nabanna)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অন্য কয়েকটি রাজ্যের কাছ থেকে সশস্ত্র পুলিশ চেয়েছে রাজ্য সরকার। এদিকে, আজ, শনিবার থেকে রাজ্য পুলিশের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। একমাত্র জরুরি কারণেই ছুটির আবেদন বিবেচনা করা হতে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছে নবান্ন।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি

    কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই সোচ্চার হয়েছেন বিরোধীরা। শুক্রবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনে গিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস এবং সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতারা। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করানোর দাবিতে আদালতেও গিয়েছেন বিরোধীরা। তার পরেই জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীতে গররাজি হলেও, অন্য কয়েকটি রাজ্যের কাছে সশস্ত্র পুলিশ চেয়েছে রাজ্য সরকার।

    রাজ্যের বক্তব্য

    জানা গিয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনার (Panchayat Election 2023) রাজীব সিংহের সঙ্গে বৈঠক করেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য। বৈঠকে রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে সব বুথে সশস্ত্র বাহিনী দেওয়ার প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে রাজ্যের। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজনীয়তা নেই। রাজ্যের তরফে এও বলা হয়েছে, প্রয়োজনে অন্য রাজ্য থেকে বাহিনী আনা হবে। পড়শি রাজ্য বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড থেকে বাহিনী আনতে পারে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) রাজ্যে মোট বুথের সংখ্যা ৬১ হাজার ৬৩৬টি। প্রতি বুথে ২ জন করে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করলেও সব মিলিয়ে পুলিশ কর্মী প্রয়োজন ১ লক্ষ ২৩ হাজারের কিছু বেশি। সেক্ষেত্রে অন্তত ২০ হাজার অতিরিক্ত পুলিশ কর্মীর প্রয়োজন। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, তল্লাশি, ফ্লাইং স্কোয়াড, মোবাইল নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও পুলিশ কর্মীর প্রয়োজন। পুলিশ দরকার স্ট্রং-রুম রক্ষায়ও। তাই প্রয়োজন হয়তো আরও কিছুটা বাড়তে পারে। আবার সব থানা ফাঁকা করেও পুলিশ কর্মীদের ভোটের কাজে লাগানো যাবে না। সেই কারণেই বাইরে থেকে আনতে হবে বাহিনী। তা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নির্বাচনের কাজে লাগাতে চাইছে না নবান্ন। তার বদলে পুলিশ কর্মী আনার চেষ্টা করছে ভিন রাজ্য থেকে।

    ‘কেন্দ্র-ফোবিয়া’ থেকেই কী এহেন সিদ্ধান্ত রাজ্যের?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    Mayna: বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়া খুনের অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে! পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলের বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে সোমবার পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপির নেতাকর্মীরা। তাদের দাবি ছিল, অভিযোগপত্রে ৩৪ জনের নাম রয়েছে। কিন্তু তাদের অনেকেই আগ্নেয়াস্ত্র হাতে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ গ্রেফতার করছে না। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি সহ পরিবারের লোকজনও। বিজেপির পক্ষ থেকে বেশ কিছু ছবি সামনে আনা হয়েছে। তাদের অভিযোগ, যেখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে তৃণমূলের নেতৃত্ব অভিযুক্ত বেশ কয়েকজনকে নিয়ে মিটিং করছে। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না। এই ব্যাপারে বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি আশিষ মণ্ডল আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনেরও হুমকি দিয়েছেন। 

    কী অভিযোগ করলেন বিজেপির জেলা নেতা (Mayna)?

    বিজেপির তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি আশিষ মণ্ডল বলেন, আপনারা সকলেই জানেন, ময়নার (Mayna) বাকচা অঞ্চলে বুথ সভাপতি বিজয় কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে খুন করা হয়েছিল। সেখানে ৩৪ জন আসামির নাম দেওয়া হয়েছে। টিমটা ছিল ৫০ জনের মতো। তা সত্ত্বেও পুলিশ এখনও পর্যন্ত মাত্র ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। সন্ধ্যার পর পর্যন্ত ওখানকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মনোরঞ্জন হাজরার নেতৃত্বে দুধকুমার হাজরা, শশাঙ্ক মাজি, সুশান্ত মাল, আশুতোষ দাস, পঙ্কজ ভুঁইয়া সহ প্রায় ২০ জনের একটা টিম পুরো বাকচা মাতিয়ে বেড়িয়েছে। তাদের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল, বোমা ছিল, বন্দুক ছিল। তারা ধরে ধরে মানুষকে হুমকি দিয়েছে। তারা নানা জায়গা ঘুরে অঞ্চল অফিসের পাশে ফুটবল মাঠে গিয়ে জমা হয় এবং সেখান থেকে ফোন করে করে মানুষকে হুমকি দেয়। বিজেপির কয়েকজনকেও তারা হুমকি দিয়েছে। প্রকাশ্যে তারা এইভাবে এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে। আমরা পুলিশকে বারবার বলেছি, যারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করুন। আমরা আশঙ্কা প্রকাশ করছি, ফের না কোনও ক্ষতি হয়ে যায়। ৩৪ জন প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অথচ তাদের গ্রেফতার করা যাচ্ছে না? আসলে পুলিশ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই তাদের গ্রেফতার করছে না। সেই কারণেই পুলিশের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ হয়েছে। দাবি না মানা হলে বৃহত্তর আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হব আমরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    Arambagh: পথ অবরোধ তোলাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র, পুলিশের লাঠিচার্জ, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ অবরোধ তুলতে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় আরামবাগের (Arambagh) পুরশুড়ার সোদপুর এলাকা। গাছের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ তুলতে গেলে অবরোধকারীদের সঙ্গে পুলিশের বচসা হয়। অবরোধ তুলতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার জেরে সকাল থেকেই পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    জানা গেছে, সোমবার স্থানীয় সোদপুর এলাকায় একটি পুজোয় মাইক বাজানোকে কেন্দ্র করে পুরশুড়া থানার পুলিশ রাতে ওই এলাকায় হানা দিয়ে ডিজে মাইক সেটগুলি আটক করে নিয়ে যায়। এরই প্রতিবাদে মঙ্গলবার সকালে আরামবাগ (Arambagh) -কলকাতা রাজ্য সড়ক পুরশুড়ার সোদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায়  রাস্তার উপর কাঠের গুঁড়ি ফেলে পথ অবরোধ করে স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধকারীদের বক্তব্য, “নিয়ম মেনেই মাইক বাজানো হচ্ছিল। পুলিশ কোনও কারণ ছাড়াই মাইক সেট তুলে নিয়ে যায়। তাই আমরা রাস্তায় নেমে অবরোধ করেছিলাম”। এদিকে অবরোধের জেরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে অবশেষে পুরশুড়া থানার পুলিশ লাঠিচার্জ করে অবরোধকারীদের এলাকা থেকে হঠিয়ে দেয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুশান্ত বেড়া বলেন, “আরামবাগ মহকুমা জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পূজা পার্বণ চলছে। যদি এমন কিছু সরকারি নির্দেশ বা আইন থাকে তাহলে সমস্ত পুজো কমিটিগুলোকে সেই নোটিশ দেওয়া উচিত। কিছুদিন আগে পাশের এলাকাতে আরো একটি পুজো হয়েছিল, একইভাবে সেখানে বক্স বাজানো হচ্ছিল। কিন্তু সে ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসন কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এক্ষেত্রে ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে, পুজো কমিটির লোকজন বিষয়টি নিয়ে থানায় জানতে গেলে অন্য মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় তাদের। এর প্রতিবাদেই এলাকাবাসী রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানান। সেখানে পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করে। সম্পূর্ণ নিন্দনীয় ঘটনা”।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে যদিও আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, “পুলিশ প্রশাসন নিয়ম মেনেই কাজকর্ম করছে। বিষয়টি আইনি ব্যাপার। ওটা পুলিশ প্রশাসন বুঝবে। এ বিষয়ে আমার কোনও মতামত নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: পুলিশের কাছ থেকে অভিযুক্তদের ছিনতাইয়ের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলার

    Baranagar: পুলিশের কাছ থেকে অভিযুক্তদের ছিনতাইয়ের অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল কাউন্সিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাইবার প্রতারণার অভিযোগে কয়েকজন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে নিয়ে যেতে যায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পুলিশ। আর সেই অভিযুক্তদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় কয়েকজন যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর (Baranagar) পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আলমবাজার এলাকায়। পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্তরা সকলেই স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলারের ঘনিষ্ঠ।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    বরানগর (Baranagar) পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার নীলু গুপ্তার আলমবাজারের বাড়িতে ভুয়ো কল সেন্টার চালাত। ওই কল সেন্টার থেকে অনেকের সঙ্গে প্রতারণা করা হত বলে অভিযোগ। ওই কল সেন্টারের কর্মীদের বিরুদ্ধে পূর্ব মেদিনীপুরের সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করতে বরানগরের আলমবাজারে আসে। কল সেন্টারে যুবকরা কাজ করছিল। পুলিশ হানা দিয়ে সকলকে ধরে ফেলে। অভিযুক্তদের ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় কয়েকজন যুবক এসে পুলিশের কাছে থেকে অভিযুক্তদের ছিনিয়ে নেয় বলে অভিযোগ। অভিযুক্তরা সকলেই তৃণমূল কাউন্সিলারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। পুলিশের কাছে থেকে অভিযুক্তদের কেন ছিনতাই করা হল, কেউ তার উত্তর দিতে পারেনি। জানা গিয়েছে, ভুয়ো কল সেন্টারে যারা কাজ করত সকলেই এলাকারই ছেলে।

    পুলিশের কাছে থেকে অভিযুক্তদের ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় কতজনকে পুলিশ গ্রেফতার করল?

    পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পুলিশ বরানগরে (Baranagar) এসে ভুয়ো কল সেন্টারের কর্মীদের গ্রেফতার করতেই কাউন্সিলারের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ক্ষোভে ফেটে পড়ে। পুলিশের কাছ থেকে তারা ধৃতদের নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। যদিও এই ঘটনায় পুলিশ চারজনকে গ্রেফতার করে। চার অভিযুক্তকে দেখতে কাউন্সিলার থানায় যান বলে অভিযোগ। তবে, বাড়িতে ভুয়ো কল সেন্টার কেন কাউন্সিলার চালাতে দিয়েছিল, আর পুলিশি পদক্ষেপকে কেন বাধা দেওয়া হল, তা নিয়ে কেউ কোনও কথা বলেনি। বিরোধীদের অভিযোগ, ওই কাউন্সিলারের মদতেই সেখানে ভুয়ো কল সেন্টার চলত। পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় কাউন্সিলার সেটা মেনে নিতে পারেনি। তাই, কাউন্সিলার নিজের ঘনিষ্ঠদের দিয়ে অভিযুক্তদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। যদিও এই বিষয়ে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার নীলু গুপ্তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি সংবাদ মাধ্যমের সামনে মুখ খুলতে চাননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘আপনার দলকে বোমা সাপ্লাই দিত ভানু’! এগরাকাণ্ডে মমতার পদত্যাগ দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘আপনার দলকে বোমা সাপ্লাই দিত ভানু’! এগরাকাণ্ডে মমতার পদত্যাগ দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণকাণ্ডের জন্য পুলিশমন্ত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি করলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার তিনি এগরার খাদিকুল গ্রামে যান। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। তাঁদের পাশে থাকার তিনি আশ্বাস দেন। খাদিকুলে বিস্ফোরণস্থল ঘুরে দেখে বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘বগটুই থেকে এখনও পর্যন্ত যে সব ঘটনা ঘটেছে তারজন্য রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী দায়ী। তাই, পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করছি। আর এই ঘটনার এনআইএ তদন্তের দাবি জানিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেছি। দু-তিনদিনের মধ্যেই এই দাবিতেই এগরায় ২৫ হাজার কর্মী নিয়ে মহা-মিছিল করা হবে।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীকে বলি, শুধু বাজি কারখানাই নয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে আপনার পার্টিকে বোমা সাপ্লাই (সরবরাহ) করার জন্য এই কারখানা তৈরি হয়েছিল। আর আপনার পুলিশ প্রতি মাসে এখান থেকে ৫০ হাজার টাকা করে নিয়ে যেতেন।’’

    পুলিশকে মাসোহারা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বাজি কারখানার মালিক কৃষ্ণপদ বাগ তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য। তাঁর বউমাকে ২০১৮ সালে ভোটে দাঁড় করিয়েছিলেন। এই বাজি কারখানার মালিক প্রতিমাসে এগরা আইসি-কে ৫০ হাজার টাকা করে পাঠাতেন। বিশ্বজিৎ নামে এক এএসআই এই টাকা নিয়ে যেতেন। সব হিসেব হবে। তোলাবাজ পুলিশের ওপর আমাদের কোনও আস্থা নেই। পুলিশ দিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হলে সমস্ত তথ্য তারা লোপাট করে দেবে। তাই, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে ন্যাশনাল ফরেনসিক টিম দিয়ে তদন্ত করতে হবে।’’

    ক্ষতিপূরণ নেওয়া নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার আড়াই লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে, সেটা ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের টাকা। প্রত্যেক নিহত ব্যক্তিদের ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।’’ এদিকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এগরায় বিস্ফোরণ হওয়া সেই বাজি কারখানার মালিক তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য

    এনআইএ-র দাবিতে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) মামলা হাইকোর্টে

    এগরায় বোমা বিস্ফোরণ কাণ্ডের ঘটনায় আগাগোড়াই এনআইএ তদন্তের দাবিতে সরব বিজেপি নেতারা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দিয়ে ইতিমধ্যেই সেই দাবির কথা জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এবার ওই একই দাবিতে হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতি পি এস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে মামলা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ফলে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার মতো এগরা কাণ্ডের জলও গড়ালো আদালতে। শুভেন্দুর আর্জি আদালতে গৃহীত হয়েছে। খুব সম্ভবত বৃহস্পতিবারই এই মামলার শুনানি হতে পারে বলে হাইকোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, বেকায়দায় পড়ে ইতিমধ্যেই এনআইএ-র দাবিতে সহমত পোষণ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ATM: এটিএম প্রতারণাকাণ্ডে মূল অভিযুক্তসহ গ্রেফতার পাঁচজন, উদ্ধার কোটি টাকা

    ATM: এটিএম প্রতারণাকাণ্ডে মূল অভিযুক্তসহ গ্রেফতার পাঁচজন, উদ্ধার কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনব কায়দায় এটিএমে (ATM) প্রতারণা করে ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছিল হুগলির চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের শ্রীরামপুর থানা এলাকায়। তদন্তে নেমে আগেই পুলিশ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছিল। এবার এই কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত দীপঙ্কর মোদককে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। একইসঙ্গে এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে শিবশঙ্কর ঠাকুর নামে এক আইনজীবীকে সোনারপুর থেকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

    ঠিক কীভাবে এটিএম (ATM) থেকে টাকা হাতিয়েছিল অভিযুক্তরা?

    একদিনে চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট এলাকার শ্রীরামপুর, রিষড়া, উত্তরপাড়াসহ একাধিক জায়গায় ২২টি এটিএমে কয়েক কোটি টাকা ভরার কথা ছিল। একটি সংস্থাকে এই কাজের বরাত দেওয়া হয়েছিল। এই সংস্থার কর্মী হিসেবে দীপঙ্কর মোদক, সঞ্জীব পাত্ররা এটিএমে (ATM) টাকা ভরার কাজ করছিল। নিয়ম মেনে তারা ১১টি এটিএমে টাকা ভরেছিল। বাকি ১১টি এটিএমে তারা আর টাকা ভরেনি বলে অভিযোগ। এমনকী এটিএমে টাকা ভরার জন্য যে টাকা বরাদ্দ ছিল সবটাই তারা হাতিয়ে নেয় বলে অভিযোগ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, টাকার পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ হিসেব মেলাতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকার তারা হদিশ পাচ্ছিল না। ২ মে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের বিষয়টি নজরে আসে। দীপঙ্করের মাধ্যমেই এটিএমগুলিতে টাকা ভরার কথা ছিল। ফলে, ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে দীপঙ্করের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। জানা যায়, ৩ মে থেকে দীপঙ্কর রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ। পরিবারের লোকজনও তাঁর খোঁজ দিতে পারেনি। পরিবারের পক্ষ থেকেও থানায় মিসিং ডায়েরি করা হয়। তবে, ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের দীপঙ্করের রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় সন্দেহ হয়। দীপঙ্করসহ কয়েকজনের নামে ৫ মে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম সন্তু দত্ত, সঞ্জিত সরকার এবং সঞ্জিত পাত্র। এদের মধ্যে সঞ্জিত পাত্র এটিএম (ATM) এ টাকা ভরার সংস্থায় কাজ করত। বাকিরা তার বন্ধু। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে মূল অভিযুক্ত দীপঙ্করকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই ঘটনায় এক আইনজীবী জড়িত থাকার তথ্য পুলিশের হাতে আসে। ওই আইনজীবীর সঙ্গে ধৃতরা পরিকল্পনা করেই এই প্রতারণা করেছে।

    কী বললেন চন্দননগরের পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা?

    চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি (শ্রীরামপুর) অরবিন্দ আনন্দ বলেন, এটিএমে (ATM) টাকা ভরার পরিবর্তে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করার ঘটনায় প্রথমে ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তাদের কাছে থেকে ৬০ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার হওয়ার পর সবমিলিয়ে ১ কোটি ১২ লক্ষ ৩৪ হাজার ৮০০ টাকা উদ্ধার হয়েছে। ধৃত আইনজীবীর বাড়ি থেকে ২৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার হয়েছে। বাকী টাকার খোঁজে তল্লাশি চলছে। এই ঘটনায় আর কে জড়িত রয়েছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shyamnagar: অটোচালকদের দাদাগিরি! বেধড়ক মার চার সিভিক ভলান্টিয়ারকে

    Shyamnagar: অটোচালকদের দাদাগিরি! বেধড়ক মার চার সিভিক ভলান্টিয়ারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্যামনগর (Shyamnagar) স্টেশনের সামনে অটোচালকদের দাদাগিরি। আর তার জেরেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল অটো চালকদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠল এলাকা। একজন এএসআই পরিস্থিতি সামাল দিতে গেলে তাঁর ওপরও অটো চালকরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। অটো চালকদের হামলার জেরে একজন এএসআই, চারজন সিভিক ভলান্টিয়ার জখম হন। জখম সিভিকদের ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, অভিযোগ হয়েছে। হামলা চালানোর অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটে?

    এমনিতেই ২৪ নম্বর রেলগেটের কাছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। তাতে লেখা রয়েছে, ২৪ নম্বর রেল গেট থেকে চৌরঙ্গী পর্যন্ত অটো, টোটো সোজা না যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু, প্রশাসনের নির্দেশকে অমান্য করেই অটো, টোটো চলাচল করে। এনিয়ে এক অটো চালকের সঙ্গে সিভিক ভলান্টিয়ারের বচসা হয়। এমনিতেই রাস্তার ওপর অটো দাঁড় করে অটো চালকরা যাত্রী তোলেন। যাত্রী ভর্তি না হওয়া পর্যন্ত দোকানের সামনেই অটো দাঁড়িয়ে থাকে। এই বিষয় নিয়ে সিভিকরা বলতে গেলেই অটো চালকদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। অটো চালকরা দল বেঁধে এসে সিভিকদের বেধড়ক পেটায়। পরে, বিশাল পুলিশ বাহিনী এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    কী বললেন অটো চালক?

    এক অটো চালক বলেন, শ্যামনগরে (Shyamnagar) রাস্তায় অটো চলাচল করা নিয়ে সিভিকের সঙ্গে বচসা বাধে। সেই সময় এক সিভিক ভলান্টিয়ার এসে এক অটো চালকের নাক ফাটিয়ে দেয়। এক সিভিক ভলান্টিয়ার ইট নিয়ে আসে। সেই ইট কেড়ে নেওয়া হয়। এরপরই দুপক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। তাতে দুপক্ষের কয়েকজন জখম হয়েছে। আর আমাদের সাতজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

    কী বললেন আক্রান্ত এএসআই?

    আক্রান্ত এএসআই বলেন, আমি শ্যামনগর (Shyamnagar) স্টেশন থেকে কিছুটা দূরে ডিউটি করছিলাম। গণ্ডগোল শুনে ছুটে আসি। এসে দেখি, অটো চালকরা সিভিকদের মারধরক করছে। একজনের মাথা ফেটে গিয়েছে। আমি ছাড়াতে গেলে আমার ওপর ওরা চড়াও হয়। আমাকে ধাক্কা মেরে রাস্তায় ওরা ফেলে দেয়। বুকে আর কোমড়ে চোট লেগেছে। মোবাইল ভেঙে গিয়েছে। অটো চালকরা আমাদের উপর দাদাগিরি করছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amritsar: ৭ দিনে ৩ বার! অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরের কাছে ফের বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ৫

    Amritsar: ৭ দিনে ৩ বার! অমৃতসরের স্বর্ণ মন্দিরের কাছে ফের বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের (Punjab) স্বর্ণ মন্দিরের (Golden Temple) কাছে আবার বিস্ফোরণ (Blast)। বুধবার মধ্য রাতে অমৃতসরে (Amritsar) স্বর্ণ মন্দিরের কাছে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। এই নিয়ে স্বর্ণ মন্দিরের কাছে গত এক সপ্তাহে তৃতীয়বার বিস্ফোরণ হল। ক্রুড বোমা (Crude Bomb) বিস্ফোরণ করানো হয়েছিল বলে অনুমান। ইতিমধ্যেই পাঁচ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, স্বর্ণ মন্দিরের কাছে অশান্তি সৃষ্টি করাই তাঁদের লক্ষ্য ছিল।

    হতাহতের খবর নেই

    পুলিশ সূত্রে খবর, রাত সওয়া ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে স্বর্ণমন্দির এলাকার শ্রী গুরু রামদাস নিবাসের কাছে বিস্ফোরণ ঘটে। হরমন্দির সাহিবের কাছে যে উদ্যান রয়েছে, তার সামনের গলিপথেই বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। তবে হতাহতের কোনও খবর নেই বলে পাঞ্জাব পুলিশ সূত্রে খবর। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় স্থানীয় পুলিশ এবং দমকল। পুলিশ স্বর্ণ মন্দির সহ গোটা এলাকা ঘিরে ফেলেছে। যে ঘরে বিস্ফোরণ হয়, সেখানে দুই ব্যক্তি ও এক মহিলা ছিলেন। তাদের ইতিমধ্যেই জেরা করা শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পিছনে বড় কোনও নাশকতার ছক ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখনও অবধি কোনও সন্ত্রাসবাদী সংগঠন এই বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করেনি বলেই জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর মুকুটে নয়া পালক! বিশ্বে প্রথম হেরিটেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি

    তদন্তে পাঞ্জাব পুলিশ

    এই প্রথম বার নয়, সাত দিনের মধ্যে পর পর তিন বার স্বর্ণ মন্দির (Amritsar) এলাকায় বিস্ফোরণ হয়েছে। চলতি বছরের ৬ মে স্বর্ণ মন্দিরের কাছে হেরিটেজ সরণিতে প্রথম বিস্ফোরণ হয়। তার ঠিক দু’দিন পর একই এলাকায় আবার বিস্ফোরণের প্রবল শব্দ পাওয়া যায়। গত ৬ মে-র বিস্ফোরণের ঘটনায় ৬ জন আহত হন। বেশ কিছু বিল্ডিংয়ের কাঁচ ভেঙে যায় বিস্ফোরণের জেরে। এর ৩০ ঘণ্টা বাদেই ফের আরেকটি বিস্ফোরণ হয়। তবে এই বিস্ফোরণের মাত্রা কিছুটা কম ছিল। ওই বিস্ফোরণে ১জন আহত হন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যায় এনআইএ-র দলও। পুলিশের দাবি, বিস্ফোরণের পর ঘটনাস্থল থেকে কিছু লিফলেট পাওয়া গিয়েছে। বোমা ফাটার পর তার অবশিষ্টাংশও উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বিস্ফোরণগুলির নেপথ্যে কার হাত রয়েছে, তা জানার জন্য তদন্ত চলছে। পাঞ্জাব পুলিশ ইতিমধ্যেই পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb: পঞ্চায়েত ভোটের আগে শাসনে উদ্ধার হল ব্যাগ ভর্তি তাজা বোমা, আতঙ্ক

    Bomb: পঞ্চায়েত ভোটের আগে শাসনে উদ্ধার হল ব্যাগ ভর্তি তাজা বোমা, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগনার শাসনে তেঘরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছেই ব্যাগ ভর্তি বোমা (Bomb) উদ্ধার হল। স্কুলের সামনে বোমা পড়ে থাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। আর কিছুদিন পরই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই শাসনের মতো জায়গায় ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ব্যাগ ভর্তি বোমা (Bomb) কোথায় রাখা ছিল?

    শাসনের সদ্যারআটি তেঘরিয়া এলাকায় রাস্তার ধারে একটি কালভার্টের নীচেই ব্যাগ ভর্তি তাজা বোমা (Bomb) দেখতে পান এলাকার বাসিন্দারা। তাঁরা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ এসে বোমা বাজেয়াপ্ত করে। পুলিশ সূত্রে খবর, ব্যাগে ৮ টি তাজা বোমা পাওয়া গিয়েছে। তবে কে বা কারা রেখে গিয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনের এলাকায় সন্ত্রাস করার জন্যই দুষ্কৃতীরা হয়তো বোমা রাখতে পারে বলেই অনুমান করা হচ্ছে। শাসনের মাটি বিভিন্ন সময় রাজনৈতিকভাবে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল বাম জমানায়। পালাবদলের পর তৃণমূল সরকার আসে। তৃণমূল কংগ্রেস আসার পর মাঝে মধ্যেই অশান্ত হয়ে ওঠে শাসনের মাটি। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই সেই শাসনেই কালভার্টের নীচে থেকে উদ্ধার হল বোমা (Bomb)। কারা কোন উদ্দেশ্যে বোমাগুলি রেখেছিল তা তদন্ত করে দেখছে শাসন থানার পুলিশ। যদিও এই বিষয়ে তৃণমূল নেতৃত্ব মুখ খুলতে রাজি হয়নি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    সামনেই পঞ্চায়েত ভোটের আগে কীভাবে এল এতগুলো তাজা বোমা (Bomb) তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিজেপি বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস মিত্র বলেন, সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। আর সেই পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল জেনে গিয়েছে, তারা এবার একটি ভোটও পাবে না। তাই যেভাবে হোক সেই পঞ্চায়েত নির্বাচন যাতে সুষ্ঠুভাবে না হয় তার জন্যই তারা বোমা (Bomb), গুলি, পিস্তল আগে থেকেই মজুত করে রাখছে। তিনি আরও বলেন, মানুষ তৃণমূল সরকারের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তাই এসব করে আর লাভ হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share