Tag: political party

political party

  • Tea Stall: বিশৃঙ্খলা আটকাতে চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড- “নো রাজনৈতিক চর্চা” 

    Tea Stall: বিশৃঙ্খলা আটকাতে চায়ের দোকানে ঝুলল বোর্ড- “নো রাজনৈতিক চর্চা” 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই চায়ের দোকান (Tea Stall) মানেই বিভিন্ন বিষয়ে আড্ডা-তর্ক ও রাজনৈতিক চর্চার কেন্দ্র। আর এই ভোটের মরসুমে চায়ের দোকান বাঙালির কাছে যে রাজনৈতিক আলোচনার পীঠস্থান তা বলাই বাহুল্য। আর রাজনৈতিক আলোচনা (Political Discussion) মানে এক কথা দু কথায় তর্কাতর্কি বিতর্ক। আর এই বিতর্ক আটকাতেই এক অভিনব উপায় বের করেছে পূর্ব বর্ধমানের এক চা ব্যবসায়ী। 
    বর্ধমান শহরের চা দোকানের মালিক অমিত দাসের এসব রাজনৈতিক তর্কাতর্কি একেবারে নাপসন্দ। তাই চায়ের দোকানে চা খেতে খেতে আর রাজনৈতিক আলোচনা করা যাবে না, এমনই এক পোস্টার দিয়ে  দোকানের খদ্দেরদের কাছে আবেদন তাঁর।

    ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না’

    বাঙালির একটা ইস্যু পেলেই হল। ভোটের বাজারে এক কাপ চায়ে চুমুক দিয়ে রাজনৈতিক আলোচনায় (Political Discussion) চায়ের আড্ডায় ঝড় ওঠে। এক কাপ চা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চলতে পারে তর্ক বিতর্ক। তাই বিতর্ক এড়াতেই এবার তার সোজা সাপটা পদক্ষেপ। দোকানের বাইরে পোস্টার দিয়ে সাফ জানিয়েছেন, ‘এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করিবেন না।’ 
    প্রসঙ্গত, বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডের চার্চ মোড় এলাকায় চায়ের দোকান অমিতকুমার দাসের। অমিত দাসের কথায়, “সামনে ভোট। দোকানে বিভিন্ন মানুষ চা খেতে আসেন। আর তাঁদের নানা রকম আলোচনা হয়। তার মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা করতে করতে তর্ক বিতর্কও হয়। এই পোস্টারটা দেখে মানুষ যাতে একটু সচেতন হয়। চায়ের আড্ডায় কোনও বিশৃঙ্খলা যাতে না হয়।”

    এমন ঘটনা নতুন নয়

    তবে এই পোস্টারের প্রশংসা করছেন অনেকেই। ভালই ফিডব্যাক পাচ্ছেন চা দোকানের মালিক (Tea Stall) অমিত। অমিত জানায়,”চা খেতে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তিনিও বলছেন, খারাপ নয় ব্যাপারটা। চা খেতে এসে রাজনৈতিক আলোচনা থেকে ঝগড়া লেগে আরেক কাণ্ড বাধবে। তার থেকে এসব বন্ধ রাখাই ভাল।” যদিও এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও পঞ্চায়েত ভোটের সময় পূর্ব বর্ধমানেরই এক চায়ের দোকানে রাজনীতির ‘চায়ে পে চর্চা’য় আপত্তি নিয়ে পোস্টার পড়েছিল। আর এবার আবারও লোকসভা ভোটের (lok sabha vote) আগে সেই একই চিত্র দেখা গেল  অমিতকুমার দাসের চায়ের দোকানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yashwant Sinha: তৃণমূলে ফিরছেন না, নির্দল হয়েই থাকতে চান ‘হেরো’ যশবন্ত!

    Yashwant Sinha: তৃণমূলে ফিরছেন না, নির্দল হয়েই থাকতে চান ‘হেরো’ যশবন্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি আর কোনও রাজনৈতিক দলে যোগদান করব না। সাফ জানিয়ে দিলেন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে (Presidential polls) পরাজিত প্রার্থী তৃণমূলের (TMC) প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। তিনি যে নির্দল (Independent) হিসেবে থাকতে চান, তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন যশবন্ত।   

    পঞ্চদশতম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএর বাজি ছিলেন বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপি বিরোধী সতেরটি দলের সম্মিলিত প্রার্থী হন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। রাষ্ট্রপতি পদের জন্য বিরোধীরা প্রথমে যে কটি নাম নিয়ে ভেবেছিলেন, সেখানে যশবন্তের ঠাঁই হয়নি। তাঁরা এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা এবং বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল কংগ্রেসের গোপাল কৃষ্ণ গান্ধীকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। এই ত্রয়ী রাজি না হওয়ায়ই শিকে ছেঁড়ে যশবন্তের ভাগ্যে। তবে দ্রৌপদীর কাছে বিপুল ভোটে পরাস্ত হন এই প্রবীণ রাজনীতিক।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    এর পরেই জল্পনা ছড়ায়, তৃণমূলে ফিরছেন যশবন্ত। যদিও তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন যশবন্ত, তবে তিনি জোড়াফুল শিবিরে ফিরছেন না বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। যশবন্ত স্বয়ং বলেন, আমার সঙ্গে কেউ কথা বলেনি, আমিও কারও সঙ্গে বলিনি। তিনি বলেন, আর কোনও রাজনৈতিক দলে যোগদান করব না। আজীবন নির্দল হিসেবেই থাকব।

    বিজেপি ছেড়ে যশবন্ত তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন একুশের বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে। পরে তাঁকে দলের সহ সভাপতি করা হয়। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার কারণও ব্যাখ্যা করেছিলেন যশবন্ত। বলেছিলেন, বাংলাই আগামিদিনের পথ প্রদর্শক হবে। ২০২৪ সালের সরকার পরিবর্তনের লক্ষ্যেও বড় ভূমিকা পালন করবে। তাই দূর থেকে নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থাকতেই তৃণমূলে যোগদান। সেদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করেন প্রবীণ রাজনীতিক যশবন্ত। বলেন, মোদি শাহের রাজনীতি মানুষ প্রত্যাখ্যান করবে। বাজপেয়ী জমানার বিজেপির সঙ্গে যে এখনকার বিজেপির আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে, তাও মনে করিয়ে দিয়েছিলেন যশবন্ত।

    দ্রৌপদীর কাছে পরাজয়ই কি যশবন্তকে ঠেলে দিল  রাজনৈতিক সন্ন্যাসের পথে?

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

LinkedIn
Share