Tag: politics

politics

  • Kartik Maharaj: রাজনীতিতে আসছেন ভারত সেবাশ্রম মঠের অধ্যক্ষ কার্তিক মহারাজ!  

    Kartik Maharaj: রাজনীতিতে আসছেন ভারত সেবাশ্রম মঠের অধ্যক্ষ কার্তিক মহারাজ!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ্মশ্রী পুরস্কারের জন্য নাম বিবেচিত হয়েছে তাঁর। তার পরেই রাজনীতিতে (Politics) আসার ইঙ্গিত দিলেন মুর্শিদাবাদের বেলডাঙার ভারত সেবাশ্রম মঠের অধ্যক্ষ প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ ওরফে কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj)। রবিবার বেলডাঙার আশ্রমে তিনি বলেন, “ভারতের রাজনীতির যা অবস্থা, তাতে সন্ন্যাসীদের রাজনীতিতে আসার সময় হয়েছে।” কার্তিক কোনও দলের নাম না করলেও, বলেন, “যে দল ভারতের গণতন্ত্র রক্ষা করবে, সনাতনীদের পাশে থাকবে, তাদের পাশেই থাকব।”

    কী বললেন কার্তিক মহারাজ (Kartik Maharaj)

    কার্তিক মহারাজ বলেন, “সন্ন্যাসীদের অনেকে পিছন থেকে রাজনীতি করছেন। রাজনীতি হল সব চেয়ে বড় নীতি। কিন্তু এখন রাজনীতি নোংরা হয়ে গিয়েছে। একজন বলছেন ৭০ শতাংশ। কেটে ভাগীরথীতে ভাসিয়ে দেব। একজন বলছেন সংখ্যা বাড়াও। সনাতনীদের রক্ষা করার জন্য সন্ন্যাসীদের রাজনীতিতে আসার সময় হয়েছে। তবে যে দল দেশের সংবিধান রক্ষা করবে, সনাতনীদের পাশে দাঁড়াবে, আমি তাদের পাশে থাকব।”

    ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসী

    গত বছর লোকসভা নির্বাচনের সময় উত্তপ্ত হয়েছিল মুর্শিদাবাদের শক্তিপুর এলাকা। পরে প্রচারে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই গন্ডগোলের জন্য আঙুল তুলেছিলেন বহরমপুরের ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসী স্বামী প্রদীপ্তানন্দ ওরফে কার্তিক মহারাজের দিকে। প্রসঙ্গত, এবার (Kartik Maharaj) পদ্মশ্রী দেওয়া হচ্ছে মোট ১১৩জনকে। তাঁদের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের রয়েছেন কার্তিক মহারাজ-সহ ৯ জন। পদ্ম পুরস্কার পাওয়ার খবরে কার্তিক মহারাজ বলেন, “আমি সন্ন্যাসী মানুষ। মানুষের সেবাই আমার বড় পুরস্কার। এই স্বীকৃতি দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিল।”

    এই কার্তিক মহারাজের বিরুদ্ধে সরাসরি নাম করে বিজেপির হয়ে রাজনীতি করার অভিযোগ তুলেছিলেন মমতা। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের কোনও সারবত্তা নেই বলেই অভিযোগ করেন কার্তিক মহারাজ। নির্বাচনী প্রচারে এ রাজ্যে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় তিনি অভিযোগ করেছিলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মুসলিম কট্টরপন্থীদের চাপে ভোট পেতে সাধুদের ও মহান সংগঠনগুলিকে গালিগালাজ করছেন। সাধুসন্ত সমাজকে অপমান করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে কার্তিক মহারাজ কলকাতায় বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠনের সাধু-সন্ন্যাসীদের নিয়ে খালি পায়ে মিছিল (Politics) করেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনের পরে কার্তিক মহারাজের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয় (Kartik Maharaj)।

     

  • BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিজের গড়েই ধরাশায়ী কংগ্রেস। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে দীর্ঘদিন ধরে অসমের (Assam) এই গড় ধরে রেখেছিল কংগ্রেস। বিধানসভার উপনির্বাচনে সেই গড়েই ধস নামিয়ে দিলেন বিজেপির (BJP) দীপলু রঞ্জন শর্মা। নগাঁও জেলার সামাগুড়ি কেন্দ্রে উড়ল পদ্ম-ঝান্ডা। অসমের এই অঞ্চলের একটা বড় অংশের ভোটার মুসলমান সম্প্রদায়ের। তাই তোষণের রাজনীতি করে দীর্ঘ দিন ধরে এই কেন্দ্রের রাশ ধরে রেখেছিল সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দল। সেই গড়েই কংগ্রেসকে দুরমুশ করে বিজেপির বিজয় কেতন ওড়ালেন দীপলু।  

    ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান (BJP)

    বছরের পর বছর ধরে নগাঁও কংগ্রেসের দুর্গ হিসেবেই পরিচিত ছিল। এই জেলায়ই রয়েছে সামাগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান। ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে অসমের রাজনৈতিক দৃশ্যপট বদলে গেলেও, বিজেপির উত্থান হলেও, কংগ্রেস তার এই দুর্গ ধরে রেখেছিল। এই আসন থেকে ‘হাত’ চিহ্নে যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধুবড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ রাকিবুল হুসেনও।   

    শেষ রক্ষে হয়নি

    তিনি টানা পাঁচবার সামাগুড়ির বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রাকিবুল হুসেন। এই অঞ্চলের রাজনৈতিক আখ্যান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সামাগুড়ির রাজনীতিতে তাঁর পরিবার প্রভাবশালী শক্তিও। তাঁর বাবা নুরুল হুসেন ১৯৮১ ও ১৯৯১ সালে সামাগুড়ির বিধায়ক হয়েছিলেন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ধুবড়ির সাংসদ হন রাকিবুল। গড় ধরে রাখতে রাকিবুলের ছেলে তানজিল হুসেনকে টিকিট দেয় কংগ্রেস। তাতেও শেষ রক্ষে হয়নি। তানজিলকে ২৬ হাজার ২০০ ভোটে পরাস্ত করে বিজেপি। জয়ী হন পদ্ম-প্রার্থী দীপলু রঞ্জন। প্রসঙ্গত, সামাগুড়ির মোট ভোটার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৫৪ জন।

    আরও পড়ুন: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    দীপলু (BJP) তরুণ, শিক্ষিত। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনে তাঁকেই বাজি ধরে বিজেপি। দীপলুর নাম ঘোষণা হতেই রাকিবুল কটাক্ষের সুরে বলেন দীপলু ‘বলির পাঁঠা’, যাঁকে বিজেপি অনিবার্য পরাজয়ের জন্য পাঠিয়েছে। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন দীপলুও। বলেছিলেন, সব চেয়ে কঠিন লড়াইগুলো দেওয়া হয় সব চেয়ে শক্তিশালী সৈনিককে। নগাঁও কলেজে বাণিজ্যে স্নাতক হন দীপলু। কলেজে পড়াকালীনই আরএসএসের সংস্পর্শে আসেন। অল্প বয়সে নগাঁও যোগাযোগ প্রধান হিসেবে আরএসএস তাঁকে নিয়োগ করে। ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদকও হন। সেখান থেকে বিজেপিতে। এবং শেষমেশ বিধানসভায় চলে এলেন (Assam) লড়াকু নেতা দীপলু (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra Assembly Elections 2024: মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    Maharashtra Assembly Elections 2024: মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের তীরেও মাথাব্যথার কারণ সেই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা। প্রতিনিয়ত যে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে ঝাড়খণ্ড, ধামাচাপা দিয়ে কেন্দ্রের আইওয়াশ করছে পশ্চিমবঙ্গ (অন্তত এমনই অভিযোগ বিরোধীদের), সেই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীরাই ‘এক্স ফ্যাক্টর’ মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভা নির্বাচনে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।

    কী বলছে গবেষণাপত্র (Maharashtra Assembly Elections 2024)

    সম্প্রতি টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের (টিস) একটি গবেষণায় জানা গিয়েছে, অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সংখ্যা, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে আগত মুসলমানদের সংখ্যা মুম্বইতে বাড়ছে হুহু করে। কিছু রাজনৈতিক দল তাদের ব্যবহার করছে ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে। এই গবেষণায় এও বলা হয়েছে, অনুপ্রবেশকারীরা শহরের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থাকে প্রভাবিত করছে। তারা অদক্ষ শ্রমিকের কাজ করছে। শ্রমিক সহজলভ্য হওযায় মজুরি কমছে স্থানীয়দের। প্রসঙ্গত, গবেষণাপত্রটির শিরোনাম ছিল ‘মুম্বইতে অবৈধ অভিবাসী: সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিণতি বিশ্লেষণ’।

    মুসলমানদের ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার

    যুগের পর যুগ ধরে ভারতের রাজনৈতিক দলগুলির একটা অংশ মুসলমানদের ভোটব্যাঙ্ক হিসেবেই ব্যবহার করে আসছে। এই দলগুলিই অনুপ্রবেশকারীদের ব্যবহার করছে নানা কাজে। কখনও জাল নথি বানিয়ে, কখনও আবার অন্য কোনওভাবে ওই রাজনৈতিক দলগুলি অনুপ্রবেশকারীদের মিশিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে এ দেশের মূলস্রোতে। টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের গবেষণাপত্রেও প্রায় একই কথা বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘কিছু রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে ব্যবহার করে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করতে পারে। ভোটার নিবন্ধন কারসাজির অভিযোগও উঠেছে। অনথিভুক্ত অনুপ্রবেশকারীরা জাল ভোটার আইডি সংগ্রহ করে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনে। ফলে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অখণ্ডতা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।’

    ধর্মীয় জনসংখ্যার ভারসাম্যেও পরিবর্তন

    গবেষণাপত্রে আরও বলা হয়েছে, কিছু রাজনীতিবিদ ভোটের জন্য অনুপ্রবেশকারীদের আইডি বা রেশন কার্ড তৈরি করে দেওয়ার পক্ষে। তবে এতে সমস্যা ক্রমেই বাড়ছে। কারণ রাজনীতি-চালিত অনুপ্রবেশের জেরে বাড়ছে মেরুকরণ। এটি প্রভাব ফেলতে পারে নির্বাচনী ফলে। এর ফলে গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়নমূলক ইস্যুগুলি থেকে মনোযোগ সরে যেতে পারে।গবেষণায় আরও দাবি করা হয়েছে, মুসলমান অনুপ্রবেশকারীদের উল্লেখযোগ্য প্রবাহ ধর্মীয় জনসংখ্যার ভারসাম্যেও পরিবর্তন এনেছে। যার জেরে বিশেষ করে মুম্বইয়ের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতা ও সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা। অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে শহরে অপরাধ বৃদ্ধির সম্পর্ক রয়েছে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে ওই গবেষণাপত্রে।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় ট্রাম্প জয়ী হওয়ায় লাভবান হবে ভারত, বলছে রেটিং সংস্থা মুডিজ

    প্রভাব পড়ছে জনবিন্যাসেও

    মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) কিছু এনজিও এবং ধর্মীয় সংগঠনগুলিও এই অনুপ্রবেশকারীদের নিরন্তর সাহায্য করে চলেছে। তার জেরে ঘটছে এলাকার জনসংখ্যাগত পরিবর্তন। যার প্রভাব পড়ছে আরবসাগরের তীরের রাজ্যটির অর্থনীতি এবং রাজনীতিতে। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, কঠোর নিয়মের কারণে রেজিস্টার্ড এনজিওগুলি প্রায়ই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সহায়তা করা থেকে বিরত থাকে। সেই ফাঁক পূরণ করে অবৈধ এনজিওগুলি। তার জেরেই দ্রুত বদলে যাচ্ছে শহরের জনবিন্যাস। গবেষকরা প্রায় ৩০০০ জন অনুপ্রবেশকারীর সঙ্গে কথা বলেছেন। এর মধ্যে বিধানসভা নির্বাচনের আগে ৩০০ জনের সঙ্গে কথা বলে প্রকাশ করেছেন রিপোর্টটি (Maharashtra Assembly Elections 2024)। এই তিনশোজন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ধারাভি, গোভান্ডি, মানখুর্দ, মাহিম পশ্চিম এবং আম্বেদকর নগরে।

    লোকসভা নির্বাচনে অনুপ্রবেশকারীদের প্রভাব

    চলতি বছর মে-জুন মাসে হয় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল একটি বেসরকারি সংস্থা। তারা জানিয়েছিল, মুসলমানরা মহারাষ্ট্রে বিশেষত বিজেপিকে পরাজিত করতে সংঘটিত হয়েছিল। এ রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের ফল খুবই চমকপ্রদ। এখানে বিজেপি ছাড়া অন্য দলগুলোকে সমর্থন করেছিল মুসলমানরা। ওই নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা জেতে ৭টি আসনে। পদ্ম ফোটে ৯টি কেন্দ্রে। অন্যদিকে, এনসিপি (শরদ পাওয়ার), ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস এবং শিবসেনা (ইউবিটি), যারা মুসলমান এবং কমিউনিস্টদের সমর্থন পেয়েছিল, তারা যথাক্রমে জয়লাভ করে ৮, ১৩ এবং ৯টি আসনে। এ থেকে একটা জিনিস পরিষ্কার, মহারাষ্ট্রের মুসলমানরা বিজেপি ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে থাকা রাজনৈতিক দলগুলিকেই ভোট দিয়েছিল (Maharashtra Assembly Elections 2024)। শিবসেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী দীপক কেসারকার, যিনি মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের ঘনিষ্ঠ, পরে একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। তাতে তিনি বলেছিলেন, বিজেপির বিরুদ্ধে মুসলিমদের ‘ফতোয়া’ জারি হওয়ার কারণেই শিবসেনা (ইউবিটি), ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস, এবং এনসিপি (শরদ পাওয়ার) মুম্বই ও রাজ্যের আরও বেশ কিছু অঞ্চলে বেশিরভাগ আসন জিততে পেরেছে।

    বিজেপির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি

    জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রেরই পুণে অঞ্চলে ইসলামপন্থীরা বিজেপির বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছিল। মুসলমান ভোটারদের পুণে, শিরুর, বারামতি এবং মাওয়াল কেন্দ্রের জন্য যথাক্রমে কংগ্রেস, এনসিপি (শরদ পওয়ার) এবং শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে) প্রার্থীদের ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিল। ইসলামি নেতারা এই ঘোষণা করেছিল ২ মে, কন্ডওয়া অঞ্চলে কুল জামাতি তানজিম পুণে কর্তৃক আয়োজিত ‘তাকরির বাই হযরত মাওলানা সাজ্জাদ নোমানি’ অনুষ্ঠানে। বক্তৃতা দিতে গিয়ে, নোমানি বলেছিলেন যে আজকের প্রত্যেক মুসলিম ভোটারের উচিত তার সম্প্রদায়ের স্বার্থে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করা। তিনি মুসলমানদের মনে ভীতি সঞ্চার করতে গিয়ে বলেন, “যদি মোদি ক্ষমতায় আসেন, তবে সমস্ত মাজার ও মাদ্রাসা ধ্বংস করে দেওয়া হবে।” শিবসেনা (ইউবিটি) দ্বারা মুম্বইয়ে আয়োজিত ওই সমাবেশে ইসলামিক পতাকাও উত্তোলন করা হয়েছিল।

    মুসলমানদের মধ্যে প্রচার

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন হবে ২০ নভেম্বর। জানা গিয়েছে, আসন্ন নির্বাচনের প্রচারে ১৮০টির মতো এনজিও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ফিল্ডে কাজ করছে ‘সচেতনতা’ বাড়াতে। মুসলমানরা যাতে বেশি করে ভোটদান প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, সেই প্রচারও চালাচ্ছে। এই কৌশলটি লোকসভা নির্বাচনের সময় মহা বিকাশ আগাড়িকে সাহায্য করেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিবাজিনগর, মুম্বাদেবী, বাইকুল্লা এবং মালেগাঁও সেন্ট্রালের মতো মুসলিম-অধ্যুষিত এলাকায়, লোকসভা নির্বাচনের সময় ভোটারদের উপস্থিতি পার্শ্ববর্তী বিধানসভা অঞ্চলের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ছিল। এই বৃদ্ধির কারণ হিসেবে বিভিন্ন সংস্থা মুসলিম ভোটারদের উদ্বেগ এবং গত এক বছর ধরে এই সম্প্রদায়ের মধ্যে সচেতনতা (Maharashtra Assembly Elections 2024) বৃদ্ধির প্রচেষ্টার উল্লেখ করেছে।

    মহারাষ্ট্র মুসলিম সেবা সঙ্ঘ

    মহারাষ্ট্র মুসলিম সেবা সঙ্ঘ ১৮০টিরও বেশি এনজিওর সঙ্গে সহযোগিতা করেছে এবং এই প্রতিষ্ঠানগুলি মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে ভোটার নিবন্ধন ও সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করছে। সংগঠনটি রাজ্যজুড়ে মুসলিম ভোটারদের সঙ্গে বৈঠক ও তথ্য জানানো সেশনের আয়োজন করেছে। সংগঠনের নেতা ফকির মাহমুদ ঠাকুর বলেন, “এর ফলে লোকসভা নির্বাচনে ভোটের হার ৬০ শতাংশ ছাড়িয়ে গিয়েছে। যা আগের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি। আমরা মুসলিমদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যাতে তাঁরা ধর্মনিরপেক্ষ প্রার্থীদের সমর্থন করেন এবং সংবিধানের প্রতি সম্মান রেখে ভোট দেন। অন্যান্য সংগঠন ও ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার ফলে একটি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া এসেছে। রাজ্যজুড়ে (Maharashtra) ২০০টিরও বেশি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা ভোটারদের উপস্থিতি বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে (Maharashtra Assembly Elections 2024)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Narendra Modi: রাজনীতিতে যুব সমাজকে আহ্বান, ‘বিকশিত ভারত’-এর বার্তা মোদির

    Narendra Modi: রাজনীতিতে যুব সমাজকে আহ্বান, ‘বিকশিত ভারত’-এর বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দেশের তরুণদের ছাড়া গণতান্ত্রিক রাজনীতি অদ্ভুত ব্যাপার হবে।” দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রবিবার, ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে একথা জোর দিয়ে বলেছেন। একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে ‘বিকশিত ভারত’ হিসেবে নির্মাণের জন্য তরুণ-যুব শক্তির যোগদান একান্ত প্রয়োজন। দেশের ভিত্তিকে শক্তিশালী করবে আজকের যুবকরাই। তাই যুব শক্তিকে জাগরণের বার্তা দিলেন মোদি।

    তরুণদের যোগদানের মাধ্যমেই উন্নত ভারত হবে (Narendra Modi)

    মোদি (Narendra Modi) মাসিক ‘মন কি বাত’ সম্প্রচারে বলেন, “স্বাধীনতা দিবসের দিনে, এক লক্ষ যুবকের রাজনীতিতে যোগদানের আহ্বান ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে দেশে। ফলে তরুণদের যোগদানের মাধ্যমেই উন্নত ভারত এবং শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন হবে। দেশ যখন পরাধীন ছিল, সেই সময় স্বাধীনতা সংগ্রামে যুব সমাজ বিরাট ভূমিকা পালন করেছিল। এমনকী রাজনৈতিক কোনও রকম পটভূমি না থাকা সত্ত্বেও সর্বস্তরের অগণিত যুবক-যুবতী এবং সাধারণ মানুষ স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদান করেছিলেন। তাঁরা ভারতের স্বাধীনতার জন্য নিজেদের সম্পূর্ণভাবে উৎসর্গ করেছেন। আজ, ভারতকে উন্নত রাষ্ট্র বা বিকাশিত ভারত গড়তে যুব সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিকে গ্রহণ করতে হবে। আমাদের আবার সেই একই চেতনার জাগরণ ঘটাতে হবে। দেশের বিপুল সংখ্যক তরুণ-তরুণী রাজনীতিতে যোগ দিতে ইচ্ছুক, তাই তাঁদের এখন প্রয়োজন সঠিক সুযোগ এবং নির্দেশনা।”

    আরও পড়ুন: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    স্টার্ট-আপ পরিচালনায় যুবকদের বিরাট সাফল্য

    মোদি (Narendra Modi) আরও বলেন, “তরুণরা আমাকে চিঠি লিখেছেন এবং বিশেষ আহ্বানে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন। তাঁরা উল্লেখ করেছেন পারিবারিক রাজনীতির ধারা নতুন প্রতিভাকে দমন করে।” আবার অনুষ্ঠান চলাকালীন, মোদি বিভিন্ন স্পেস স্টার্ট-আপ পরিচালনা করার জন্য বেশ কয়েকজন তরুণ উদ্যোক্তার সঙ্গে বার্তালাপ করেন। সফল যুবকরা নিজেদের কাজের কথাকে তুলে ধরেন এদিন। সকলেই দেশের ক্রমবর্ধমান প্রাণবন্ত স্পেস ইকো সিস্টেমের প্রশংসা করেছেন। একইভাবে মহাকাশ নিয়ে বিভিন্ন সংস্কারের ফলে দেশের তরুণরা অনেক উপকৃত হয়েছেন। চাঁদে মহাকাশযানের সফল অবতরণের প্রথম বর্ষকে স্মরণীয় করতে ২৩ অগাস্টকে প্রথম জাতীয় মহাকাশ দিবস হিসেবে উদযাপন করেছে ভারত। এই কথাও এদিনের ভাষণে উল্লেখ করেছেন মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CS Srinivasan: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    CS Srinivasan: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ কোটি টাকার বিনিয়োগ জালিয়াতির তদন্তে এবার কেপিসিসি সেক্রেটারি সিএস শ্রীনিবাসনকে (CS Srinivasan) গ্রেফতার করল কেরল পুলিশ। আগেই এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছিল কেরলের কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসনের। আর এবার ১৩ অগাস্ট মঙ্গলবার কালাডি থেকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন তিনি। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, শ্রীনিবাসন আগাম জামিনের আবেদন দাখিল করার পরে আত্মগোপন করে ছিলেন, কিন্তু কালাডি থেকে জেলা কাইম ব্রাঞ্চ তাঁকে গ্রেফতার (Kerala Congress leader arrested) করে।   

    ঠিক কী জানা গিয়েছে? (Kerala Congress leader arrested) 

    শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) ত্রিশুর কর্পোরেশনের স্থায়ী কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। এছাড়াও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন, যে প্রতিষ্ঠানেই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর। জানা গিয়েছে, ত্রিশুরের পুনকুনমের সদর দফতরে আর্থিক সংস্থায় বিনিয়োগ করেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। তবে অভিযোগে বিনিয়োগকারীরা বলেছেন যে হেওয়ান নিধি লিমিটেড এবং হিওয়ান ফাইন্যান্সে তাদের মোটা অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঁচ বছরে টাকা দ্বিগুণ হওয়ার প্রলোভন দেওয়া হয়েছিল। তাদের মতে, কোম্পানি তাদের টাকা ফেরত না দেওয়ায় প্রায় ১৭ কোটি টাকার জালিয়াতি করেছে।  
    তাদের আরও অভিযোগ, কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) এবং সুন্দর মেননের রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পৃক্ততার উপর আস্থা রেখেই হিওয়ান ফাইন্যান্স এবং হিওয়ান নিধি কোম্পানিতে লক্ষ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন তাঁরা। তবে এখন কোম্পানি মূল অর্থ বা প্রতিশ্রুত সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। শুধু ব্যর্থই নয়, বিনিয়োগকারীদের অর্থ ফেরত দিতেও অস্বীকার করেছে ওই প্রতিষ্ঠান। পুলিশের মতে, সংস্থাটি আরবিআই নির্দেশিকা লঙ্ঘন করে সমস্ত বিনিয়োগ সংগ্রহ করেছে। 

    আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের (CS Srinivasan) 

    এই মাসের শুরুতে, ৪ অগাস্ট, ত্রিশুর ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় হিওয়ানের চেয়ারম্যান সুন্দর মেননকে গ্রেপ্তার করে। এই সংক্রান্ত মোট ১৮টি মামলা ইতিমধ্যেই নথিভুক্ত করেছে পুলিশ। প্রায় ৩০০ জন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন এবং হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই পুলিশ হিওয়ান কোম্পানি এবং এর মালিকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পদক্ষেপ নেবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তিনি জানিয়েছেন, আগের সরকারের তুলনায় এই বছর অপরাধের হার (Crime rate in UP) উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এদিন বিধানসভায় বাজেট নিয়ে আলোচনার জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”অযোধ্যায় সমাজবাদী পার্টির (এসপি) একজন কর্মী, অনগ্রসর শ্রেণির ১২ বছর বয়সি একটি মেয়েকে ধর্ষণে জড়িত বলে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমাজবাদী পার্টি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। আমি বুঝতে পারছি না এই সব কী।” 

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য (Yogi Adityanath)

    এ প্রসঙ্গে আদিত্যনাথ আরও বলেছেন, ”গতকালই হারদোইতে একজন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত সমাজবাদী পার্টির জেলা সভাপতি। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন জঘন্য অপরাধে ২৮টি মামলা রয়েছে। আমরা যদি এই ধরনের অপরাধীদের শাস্তি না দিই, তাহলে কি গলায় মালা দেব? এইসব মানুষেরা সমাজের ব্যাধি। সমাজ থেকে এদের না সরালে উত্তরপ্রদেশের অবস্থার উন্নতি করা কঠিন হয়ে পড়বে।” 

    আরও পড়ুন: মমতা রেলমন্ত্রী থাকাকালীন দুর্ঘটনা কত ছিল! পরিসংখ্যান তুলে আক্রমণ বৈষ্ণবের

    ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর তথ্য প্রকাশ (Crime rate in UP) 

    মুখ্যমন্ত্রী এই মন্তব্যের পরেই (Yogi Adityanath) ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (NCRB) তথ্য প্রকাশ করে বলেন, ”২০১৬ সালে যখন রাজ্যে সমাজবাদী পার্টির সরকার ছিল, তার তুলনায় ২০২৪ সালে ডাকাতির ঘটনা ৮৬.৪৭ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি সেই সময়ের তুলনায় বর্তমানে ছিনতাইয়ের ঘটনা ৭৮.১৭ শতাংশ, খুনের ঘটনা ৪৩.২১ শতাংশ, দাঙ্গা ৬৭.৪২ শতাংশ এবং অপহরণের ঘটনা ৭০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।” এছাড়াও আদিত্যনাথ এদিন আরও জানান, নারীদের যৌতুকের হার ১৭.৪৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ধর্ষণের ক্ষেত্রে ২৫.৩০ শতাংশ, শ্লীলতাহানির ক্ষেত্রে ১৬.৫৬ শতাংশ এবং অপহরণের ক্ষেত্রে ০.১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। 
    ফলে এ তথ্য আবারও প্রমাণ করল যে, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) আসার পর থেকে সমগ্র রাজ্যে অপরাধের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। যা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যোগী আদিত্যনাথের গর্বের অন্যতম কারণ।  
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে, তবুও একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী এলাকা ওয়েনাড় (Wayanad Landslide)। গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গিয়েছে নদীতে। নিশ্চিহ্ন হয়েছে রাস্তা। ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ঠিক যেন মৃত্যুপুরী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও একবারের জন্যও এলাকা পরিদর্শন করেননি কংগ্রেস নেতা। 

    বাতিল রাহুলের ওয়েনাড় সফর (Rahul Gandhi)

    ৩১ জুলাই বিপর্যস্ত ওয়েনাড় সফরের (Wayanad Landslide) কথা ছিল রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। কিন্তু এখনও এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে ওয়েনাড়ে। আবহাওয়ার পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। এই পরিস্থিতিতে বিমান বা কপ্টার নামতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপরেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর রাহুলের এই সফর বাতিলের পরেই শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট রাহুল গান্ধীর

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব তাঁরা ওয়েনাড়ে যাবেন। ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতির (Wayanad Landslide) উপর নজর রাখছেন তাঁরা। যাবতীয় সাহায্যের কাজও করা হবে। এই কঠিন সময়ে ওয়েনাড়ের জনগণের সঙ্গে রয়েছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে ধসের ধ্বংসলীলা (Wayanad Landslide)। কেরলের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃত্যু সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ প্রায় শতাধিক। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। সেনাবাহিনীর সঙ্গেই উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও। তবে বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ব্যহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। এরইমধ্যে ত্রাণ তৎপরতা বাড়াচ্ছে বিজেপি ও আরএসএস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ”এই ভাষণ সকলের শোনা উচিত”, জাতগণনা ইস্যুতে অনুরাগের বক্তৃতার প্রশংসা মোদির

    PM Modi: ”এই ভাষণ সকলের শোনা উচিত”, জাতগণনা ইস্যুতে অনুরাগের বক্তৃতার প্রশংসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জাতগণনা ইস্যুতে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে উদ্দেশ করে বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুরের মন্তব্য (Anurag Thakur Vs Rahul Gandhi) ঘিরে উত্তাল হয় লোকসভা। এবার অনুরাগ ঠাকুরের সেই মন্তব্যেরই ভরপুর সমর্থন করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। 

    প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য (PM Modi)   

    এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভায় বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুরের বক্তৃতার প্রশংসা করেছেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজমাধ্যমে সাংসদ কক্ষের সেই তর্কবিতর্কের ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন যে, ”আমার তরুণ সহকর্মীর বক্তব্য শুনুন সকলে। তিনি কত সুন্দর করে তথ্য এবং যুক্তি দিয়ে ‘ইন্ডি জোটের নোংরা রাজনীতি’ সকলের কাছে ফাঁস করে দিলেন।”   

    আগে কী বলেছিলেন অনুরাগ ঠাকুর? 

    এর আগে লোকসভায় বাজেট নিয়ে বিতর্কে রাহুল গান্ধী দাবি করেছিলেন, ‘ইন্ডি জোট’ ক্ষমতায় এলে দেশের ওবিসিদের সংখ্যা নির্ধারণে জাতগণনা করাবে। এই মন্তব্যের পরেই বিজেপি সাংসদ, প্রাক্তন মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর নাম না করেই রাহুল গান্ধীকে নিশানা করে বলেছিলেন, ”যাঁর নিজের জাতের ঠিক নেই, সে এখন গণনার কথা বলছে।” এখানেই শেষ নয়, অনুরাগ আরও কটাক্ষ (Anurag Thakur Vs Rahul Gandhi) করে বলেন যে, ” কিছু মানুষ আছে যারা হঠাৎ করে হিন্দু হয়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয় তাঁদের মহাভারত সম্বন্ধেও কম জ্ঞান আছে।” 

    আরও পড়ুন: ওয়েনাড়ে ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৩! চলছে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান

    অনুরাগ ঠাকুরের এই মন্তব্যের পরেই গোটা বিরোধী শিবির প্রতিবাদ জানায়। রাহুল নিজে উঠে বলেন, ”এ দেশে বঞ্চিত, গরিবের জন্য যে মুখ খুলেছে, তাঁকে গালিগালাজ শুনতে হয়েছে। আপনারা আমায় যত অপমান করুন, আমি ক্ষমা চাইতে বলব না। কিন্তু এই সংসদে জাতগণনা পাশ করিয়ে ছাড়ব।” এদিনের এই বাকবিতণ্ডার মধ্যে অনুরাগ ঠাকুরের কটাক্ষকেই এবার ভরপুর সমর্থন করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। 
     
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ওপার বাংলায় ভারত-বিরোধী স্লোগান! বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে নালিশ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ওপার বাংলায় ভারত-বিরোধী স্লোগান! বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে নালিশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাংলাদেশের (Bangladesh) ডেপুটি হাইকমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিজেপির বিধায়করা। কেন বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী? এ প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে যে অশান্তি চলছিল সেখানে ভারত বিরোধী স্লোগান দেওয়া হয়েছে শুধু তাই নয়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্বন্ধেও কুরুচিকর স্লোগান দেওয়া হয়েছে৷ 

    এক্স হ্যান্ডেলে কী জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ, বাংলাদেশ আন্দোলনের সময় এমন অনেক ভিডিও সামনে এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারত-বিরোধী স্লোগান দেওয়া হচ্ছে। তাঁর আরও অভিযোগ, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তো বটেই, হিন্দু ধর্মের ভাবাবেগকে আঘাত করেও স্লোগান দেওয়া হয়েছে। সেই কারণেই প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে আমরা চাইছি না। বিশেষ করে গত কয়েকদিনের ঘটনা নিয়ে। কিন্তু এই ধরনের ভারতবিরোধী, হিন্দু ভাবাবেগ বিরোধী স্লোগানের তীব্র প্রতিবাদ আমরা জানাচ্ছি। আমরা আমাদের মাতৃভূমির এমন অপমান বরদাস্ত করব না। সম্প্রতি বাংলাদেশে অশান্তির কিছু ভিডিও ক্লিপিংসে স্লোগানের ভাষা শুনে উদ্বিগ্ন বিজেপি। তেমনই চারটি ভিডিও ক্লিপিংস জমা দেওয়া হয়েছে ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে।’’

    আরও পড়ুন: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    শুভেন্দুর দাবি  

    বিষয়টি নিয়ে তিনি গত শনিবার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনারকে ই-মেইল করেন। ডেপুটি হাই কমিশনের পক্ষ থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) আমন্ত্রণ জানানো হয়। এরপর সেই মতো সোমবার বিকেলে শুভেন্দু ডেপুটি হাইকমিশনের দফতরে প্রবেশ করতে গেলে পুলিশ তাঁকে বাধা দেয় বলে অভিযোগ৷ পুলিশের সঙ্গে বচসাতেও জড়িয়ে পড়েন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা। অবশেষে তিনি ২০ জন বিজেপি বিধায়ককে সঙ্গে নিয়েই বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের অফিসে প্রবেশ করেন। এরপর ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে তিনি দাবি করেন, যারা এই ধরনের স্লোগান দিয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। বিরোধী দলনেতা জানিয়েছেন, হিন্দুদের সঞ্জীবনী মন্ত্র- ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’-কে বিকৃত করা হয়েছে। সেই ভিডিও ফুটেজও তুলে দেওয়া হয়েছে ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘দু’দুবার, আমাকে ফিজিক্যালি অ্যাসল্ট করতে চায়’, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘দু’দুবার, আমাকে ফিজিক্যালি অ্যাসল্ট করতে চায়’, বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী নির্যাতন ইস্যুতে বুধবার সকাল থেকে তপ্ত বিধানসভা (West Bengal Legislative Assembly) অধিবেশন। এরই মধ্যেই নিজের শারীরিক নির্যাতনের ভয়ঙ্কর অভিযোগ তুললেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ইতিমধ্যেই শাসকদলের বিধায়কের বিরুদ্ধে শারীরিক নিগ্রহের অভিযোগে স্পিকারকে চিঠি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগ, “বিধানসভার মধ্যেও আমরা নিরাপদ নই!”

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Suvendu Adhikari)

    বুধবার বিধানসভা অধিবেশনের শুরু থেকেই নারী নির্যাতন ও রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেন শুভেন্দু অধিকারী। পাল্টা বক্তব্য রাখেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি পাল্টা বলেন, “নারী নির্যাতন ঘটনা ঘটলে সবার আগে বাংলা প্রশাসন ব্যবস্থা নেয়। ক্রিমিন্যাল জাস্টিস কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে রাজ্যের হাত থেকে।” আর সে ইস্যুতে তপ্ত হয়ে ওঠে অধিবেশন। বিজেপি বিধায়করা স্লোগান দিতে থাকেন। পাল্টা স্লোগান দেন শাসক বিধায়করাও। প্রথম পর্বের অধিবেশন শেষ হয়। এরপর বিক্ষোভ দেখাতে দেখাতে বিধানসভার অধিবেশন কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন বিজেপি বিধায়করা। অভিযোগ, সেই সময়েই বিধানসভার ভেতরে শুভেন্দুর সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েন পূর্বস্থলীর তৃণমূল বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায়। বিরোধী দলনেতার দাবি, সেই বাগ্‌বিতণ্ডার সময়েই তাঁকে শারীরিক ভাবে হেনস্থা করেছেন। তাঁর দাবি, বিধানসভার ভিতরে ও বাইরে হেনস্থা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নেপালকে হারিয়ে ৮২ রানে ম্যাচ জিতে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

    বিরোধী দলনেতার মন্তব্য  

    এ প্রসঙ্গে এদিন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ”বিধানসভার লবিতে আমি যখন বেরোচ্ছিলাম, তখন পূর্বস্থলীর বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায় আমাকে ফিজিক্যালি অ্যাসল্ট করতে চান। বিজেপি এমএলএ-রা কেন্দ্রীয় বাহিনী পায়। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বাইরে রাখার অর্ডার রয়েছে। আমি স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলছি, লিখে পাঠাচ্ছি এখনই।” স্পিকারকে লেখা চিঠিতে বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, ‘এই নিয়ে দ্বিতীয়বার বিধানসভার মধ্যে তাঁকে শারীরিক নিগ্রহের চেষ্টা করা হল। একবার হাউসের ভিতরে করেছেন, আজকে লবিতে করলেন। আমি বিধানসভায় আক্রান্ত হয়েছি। কোনও বিজেপি বিধায়ক আক্রান্ত হলে, তার দায় স্পিকারের।” স্পিকার হিসেবে বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারেন না বলেও চিঠিতে স্পষ্টভাবে লিখেছেন শুভেন্দু। 
    একই সঙ্গে অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণের আর্জিও জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। যদিও শুভেন্দুর আনা শারীরিক নিগ্রহের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন পূর্বস্থলী উত্তরের বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share