Tag: polls

polls

  • Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন হেমন্ত”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুপ্রবেশকারীদের আদিবাসী মহিলাদের বিয়ে করার অনুমতি দিচ্ছেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।” শনিবার ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডের দুমকায় এক জনসমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কাঠগড়ায় হেমন্ত (Amit Shah)

    রাজ্যের আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্যও হেমন্তকে কাঠগড়ায় তোলেন শাহ। বলেন, “হেমন্ত সোরেন আদিবাসী জনসংখ্যা হ্রাসের জন্য দায়ী। কারণ তিনি অনুপ্রবেশকারীদের ঝাড়খণ্ডে ঢুকতে এবং আদিবাসী নারীদের বিয়ে করতে দিচ্ছেন। তারা এখানকার আদিবাসী ভূমি দখল করছে, যা আমরা হতে দেব না।” বিজেপির এই প্রবীণ নেতা বলেন, “হেমন্ত সোরেন কংগ্রেসের সমর্থনে পিছনের দরজা দিয়ে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চাইছেন। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি যে বিজেপি হেমন্ত সোরেন ও রাহুল গান্ধীর এমন কোনও পরিকল্পনা সফল হতে দেবে না।”

    শাহি আশ্বাস

    রাজ্যের কোনও যুবককে যাতে চাকরির জন্য অন্যত্র যেতে না হয়, তাই বিজেপি ক্ষমতায় এলে যথেষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠার আশ্বাসও দেন তিনি (Amit Shah)। শাহ বলেন, “হেমন্ত সোরেন দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতে জড়িত ছিলেন। তবে তাঁকে ২৩ নভেম্বর বিদায় জানানো হবে। ক্ষমতার লোভ হেমন্ত সোরেনকে আরজেডি-কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বাঁধতে বাধ্য করেছিল। এরাই ঝাড়খণ্ড সৃষ্টির বিরোধিতা করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “সত্য প্রকাশিত হচ্ছে”, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ ফিল্মের প্রতিক্রিয়ায় বললেন মোদি

    মধুপুরে দেওঘর জেলায় অন্য একটি সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, “কংগ্রেস পার্টি এবং ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে চায়। ঝাড়খণ্ড ইতিমধ্যেই সংরক্ষণের জন্য ৫০ শতাংশ সীমায় পৌঁছে গিয়েছে। যদি মুসলমানদের সংরক্ষণ দিতে হয়, তবে তা তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি এবং অনগ্রসর শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা থেকে কেটে নিতে হবে। আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি, যতদিন আমাদের একজনও সাংসদ থাকবেন, ততদিন আমরা মুসলমানদের সংরক্ষণ পেতে দেব না।”

    তিনি বলেন, “এই নির্বাচন একজন বিধায়ক বা একটি দল নির্বাচিত করার জন্য নয়। এটি হেমন্ত সোরেনকে সরিয়ে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী আনার জন্য নয়। এই নির্বাচন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand Polls) নারী, যুবক এবং পিছিয়ে থাকা শ্রেণির ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভোটে জিতেই নবান্নে যাবে বিজেপি, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভোটে জিতেই নবান্নে যাবে বিজেপি, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জোর করে রাজ্য অধিকার করবে না বিজেপি (BJP)। পেছনের দরজা দিয়েও নয়। ভোটে জিতেই নবান্নে যাওয়া হবে।” বুধবার কথাগুলি বললেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার কলকাতার সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে বিজেপির বর্ধিত প্রদেশ কার্যকারিণী বৈঠকে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু। সেখানেই দলের লক্ষ্য সম্পর্কে জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    ভোট লুটের অভিযোগ (Suvendu Adhikari)

    লোকসভার পাশাপাশি বিধানসভার উপনির্বাচনেও এ রাজ্যে আশানুরূপ ফল করেনি বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের এই ফলের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “বাংলায় গণতন্ত্র ভূলুণ্ঠিত। গণতন্ত্র রক্ষা করার দায় রয়েছে। সংবিধান রক্ষা করতে হবে রাজ্যে।” নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ভোট লুট করেছে। ভোটার স্লিপ নিয়ে ভোট দিতে যাওয়া হয়েছে। এপিক দেখানো হয়নি। হিন্দুদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয়েছে। বহু জায়গায় হিন্দুরা ভোট দিতে পারেনি।” রাজ্যে উপদ্রুত আইন তৈরির দাবিও জানান শুভেন্দু। বলেন, “উপদ্রুত এলাকা আইন কার্যকর করে গুন্ডাদের ভোটের দিন বাড়িতে আটকে রাখতে চাই।”

    কী বললেন শুভেন্দু?

    তিনি বলেন, “বিজেপি বাংলায় অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে ২ কোটি ৩৩ লাখ ভোট পেয়েছে। তৃণমূলের জিহাদি জঙ্গিরা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ২০১৯ সালের পর বুথস্তরের সংগঠনকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।” আরও (Suvendu Adhikari) বলেন, “এক লক্ষের বেশি আমাদের বুথে বসা ছেলে পালিয়ে গিয়েছিল রাজ্য ছেড়ে। পরে আমরা তাদের রাজ্যে ফিরিয়ে এনেছি।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “আমরা নবান্ন অভিযান সফল করেছি। বিধানসভার ভিতরে-বাইরে লড়াই করেছি।”

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “আমায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট সময় দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। জানিয়ে এসেছি, কীভাবে বাংলাকে বাঁচানো যায়। ২০২৬ সালের নির্বাচনেও দেখবেন ওরা আমাকেও ভোট দিতে দেবে না। কারণ আমি হিন্দু। ভোটের দিন আমার বাড়ির সামনে পঞ্চাশ জন জিহাদি বসে থাকবে।” তিনি বলেন, “বাংলার ভয়ঙ্কর অবস্থা। ভাঙড়ে দু’টি অঞ্চলের হিন্দুকে ভোট দিতে দেয়নি শওকত মোল্লা।” শুভেন্দু বলেন, “এখনই না জাগলে পশ্চিমবঙ্গ (BJP) আর ভারতে থাকবে না (Suvendu Adhikari)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    Lok Sabha Elections 2024: “আরও বেশি করে ভোট দিন”, আবেদন মোদি, শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ২৬ এপ্রিল ভোট গ্রহণ হচ্ছে দেশের ৮৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সেবার ভোট হয়েছিল দেশের ১০২টি কেন্দ্রে। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হচ্ছে, সেগুলি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দেশের ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। প্রথম দফার মতো এবারও আরও বেশি সংখ্যক ভোটারকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের প্রত্যেক নাগরিকই যাতে ভোট দেন, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। আরও বেশি করে যাতে তরুণ ও মহিলা ভোটাররা দ্বিতীয় দফার ভোট প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করেন (Lok Sabha Elections 2024), সেই আবেদনও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী? (Lok Sabha Elections 2024)

     এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, দ্বিতীয় দফার লোকসভা নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে, সেখানকার প্রত্যেককে আবেদন জানাচ্ছি আরও বেশি করে ভোট দিন। যত বেশি ভোটার ভোট দেবেন, ততই শক্তিশালী হবে আমাদের গণতন্ত্র। আমি বিশেষ করে অনুরোধ জানাই তরুণ এবং মহিলা ভোটারদের আরও বেশি করে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে। আপনার ভোট আপনার স্বর!”

    শাহি আবেদন

    এদিন যেসব কেন্দ্রে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানকার প্রত্যেক ভোটার যাতে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেন, সেই আবেদন করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী দেশ গঠন করতেই প্রত্যেককে নির্বাচনে অংশ নিতে হবে বলেও জানান তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ দ্বিতীয় দফার লোকসভার নির্বাচন। আমি আপনাদের সবার কাছে আবেদন করছি (যাঁদের এলাকায় আজ নির্বাচন রয়েছে) পূর্ণ উদ্যমে যোগ দিন গণতন্ত্রের উৎসবে এবং ভোট দিন রেকর্ড সংখ্যক। শক্তিশালী, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে যা প্রয়োজন। শক্তিশালী ভারত গড়তে আপনার বন্ধু এবং পরিবারকেও উৎসাহিত করুন।”

    ওই পোস্টে শাহ আরও লিখেছেন, “সেই সরকারকেই বেছে নিন, যারা দেশের উন্নয়নকেই গুরুত্ব দেয়, সীমান্ত সুরক্ষা নিশ্চিত করে, দেশের হৃত গরিমা ফিরিয়ে আনে এবং জাতীয় স্বার্থে শক্তিশালী সিদ্ধান্ত নেয়। আপনাদের প্রতিটি ভোটই উন্নত ভারতের ভিতকে শক্তিশালী করবে। আপনার বন্ধু ও পরিবারকে ভোট দিতে উৎসাহিত করুন (Lok Sabha Elections 2024)।”

  • Lok Sabha Polls: ফের ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে, বিজেপিতে যোগ বিহারের তিন বিধায়কের

    Lok Sabha Polls: ফের ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে, বিজেপিতে যোগ বিহারের তিন বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও ভাঙন ‘ইন্ডি’ জোটে। মঙ্গলবার কংগ্রেসের দুই ও আরজেডির এক বিধায়ক ঘোষণা করলেন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা (Lok Sabha Polls)। মহাগটবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপি শিবিরে ফিরেছেন নীতীশ কুমার। তার পর থেকে বিহারে ভাঙছে ‘ইন্ডি’ জোট। এদিন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর উপস্থিতিতে তাঁরা যোগ দেন বিজেপিতে।

    কারা যোগ দিলেন বিজেপিতে?

    এদিন যাঁরা বিজেপিতে যোগ দিলেন, তাঁরা হলেন কংগ্রেসের মুরারী গৌতম ও সিদ্ধার্থ সৌরভ। আরজেডির বিধায়ক সঙ্গীতা দেবীও হাতে তুলে নিয়েছেন গেরুয়া ঝান্ডা। মহাগটবন্ধন সরকারে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নীতীশ। সেই সরকারের মন্ত্রী ছিলেন মুরারী। আর পাটনা জেলার বিক্রম বিধানসভা কেন্দ্রের দু বারের বিধায়ক সিদ্ধার্থ। মোহানিয়া কেন্দ্রের সঙ্গীতা আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবের ঘনিষ্ঠ অনুগামী হিসেবে পরিচিত ছিলেন (Lok Sabha Polls)।

    ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা ব্যর্থ

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে বিজেপি শিবিরে ভিড়েছিলেন নীতীশ। তখনই জল্পনা ছড়িয়েছিল, কংগ্রেসের ১৯ জন বিধায়কের মধ্যে অন্তত ১০ জন হাত-সঙ্গ ছাড়তে চলেছেন। ভাঙন ঠেকাতে তড়িঘড়ি কংগ্রেস শাসিত তেলঙ্গনার একটি রিসর্টে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল বিধায়কদের। তার পরেও অবশ্য এড়ানো গেল না ভাঙন। লোকসভা নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ভাঙন তত বাড়বে বই কমবে না বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিহার বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৪৩ জন। এর মধ্যে বিজেপি, জেডি(ইউ) এবং পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রী জিতন রাম মাঝির দল এইচএএমের জোটের দখলে রয়েছে ১২৮টি আসন।

    আরও পড়ুুন: “মমতা ভোটের রাজনীতি করছেন”, সন্দেশখালিকাণ্ডে তোপ ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রীর

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁছেছিল বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ইন্ডি। জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ইন্ডির অন্দরে। কখনও প্রধানমন্ত্রী মুখ কে হবেন তা নিয়ে, কখনও আবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে জোটের কোনও এক নেতার মঞ্চ শেয়ার করা নিয়ে অশান্তি লেগেই রয়েছে। এরই মাঝে পদ্মার ভাঙনের মতো নিত্য ভাঙছে জোট। রাজনৈতিক মহলের মতে, নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, ততই বাড়তে থাকবে ভাঙন। তাই বিজেপিকে মাত দিতে গিয়ে জন্ম হয়েছিল যে জোটের, নির্বাচনের আগে সেই জোট আদৌ টেকে কিনা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন (Lok Sabha Polls)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share