Tag: Pragyyan

Pragyyan

  • Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মিলল সালফার! রয়েছে অক্সিজেনও, জলের খোঁজে প্রজ্ঞান

    Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মিলল সালফার! রয়েছে অক্সিজেনও, জলের খোঁজে প্রজ্ঞান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সালফার, অক্সিজেন, ক্যালসিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ধাতু ও মৌল খুঁজে পেল চন্দ্রযান ৩-র (Chandrayaan-3) রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। সেইসঙ্গে চন্দ্রপৃষ্ঠে আরও একাধিক যৌগের হদিশ মিলেছে বলে জানিয়েছে ইসরো। ট্যুইটার হ্যান্ডলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই খবর জানিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ISRO)।

    কী কী খনিজের খোঁজ মিলল

    ভারতীয় মহাকাশ সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, চাঁদের (Chandrayaan-3) দক্ষিণ মেরুর কাছে রয়েছে সালফার। নিশ্চিত করেছে রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। তারা আরও জানিয়েছে, সালফারের পাশাপাশি অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, লোহা, ক্রোমিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন, অক্সিজেনের অস্তিত্বও মিলেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। হাইড্রোজেনের খোঁজ চলছে। হাইড্রোজনের যদি সন্ধান পাওয়া যায়, তাহলে জলের উপস্থিতির বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে। মঙ্গলবার একটি বিবৃতিতে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, চন্দ্রযান ৩-র রোভার প্রজ্ঞানে ‘লেসার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’ (সংক্ষেপে LIBS) আছে। যা চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে চন্দ্রপৃষ্ঠে কী কী যৌগ আছে, সেটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে ‘লেজার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’।

    আরও পড়ুন: ফুরিয়ে আসছে আয়ু, হাতের কাজ শেষ করতে ব্যস্ত প্রজ্ঞান

    চাঁদ নিয়ে গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ

    গত ২৪ অগাস্ট ভোরে ল্যান্ডার বিক্রম থেকে নেমে এসেছিল রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। তার পর থেকে ছ’চাকা বিশিষ্ট এই যান চাঁদে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার গতি প্রজ্ঞানের। তাতেই বাজিমাত করে চলেছে সে। প্রজ্ঞানে রয়েছে ‘লেজার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’ প্রযুক্তি। এটি হল একটি বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া। যা লেজার পালসের মাধ্যমে বিভিন্ন উপকরণের গঠন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখে। বেঙ্গালুরুর ইসরোতে ইলেক্ট্রো-অপটিকস সিস্টেমের গবেষণাগারে এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছে। চাঁদের মাটিতে ছ’দিন কাটিয়েছে প্রজ্ঞান। চাঁদের (Chandrayaan-3) দক্ষিণ মেরুর কাছে যে অংশে ল্যান্ডার বিক্রম অবতরণ করেছে, আগে অন্য কোনও দেশ সেখানে মহাকাশযান পাঠাতে পারেনি। ফলে ওই এলাকাটি পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের কাছে অজানা। প্রজ্ঞান যে তথ্য পাঠাচ্ছে, তা চাঁদ নিয়ে গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, বলে জানিয়েছে ইসরো (ISRO)। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share