Tag: Price Hike

Price Hike

  • Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুখটানে পকেটে টান পড়তে চলেছে মধ্যবিত্তের। দাম বাড়ছে সিগারেট (Cigarettes Price Hike) সহ অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের। প্রায় ৩৫ শতাংশ দাম বাড়তে পারে সিগারেটের। কোপ পড়তে পারে বেশ কিছু পানীয়ের উপরেও। কারণ কোল্ড ড্রিঙ্কস, সিগারেট, তামাকজাত দ্রব্য-সহ শরীরের পক্ষে বিভিন্ন ক্ষতিকারক দ্রব্যের জিএসটি বাড়ানোর সুপারিশ করল মন্ত্রিগোষ্ঠী (GST Council)। আপাতত সেইসব দ্রব্যের উপরে ২৮ শতাংশ জিএসটি ধার্য করা হয়। সেটা বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।

    কবে থেকে বাড়বে দাম

    সূত্রের খবর, বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর নেতৃত্বে মন্ত্রিগোষ্ঠী যে সুপারিশ করেছে, তা নিয়ে আগামী ২১ ডিসেম্বর জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে আলোচনা করা হবে। জিএসটি বাড়ানো হবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের নেতৃত্বাধীন কাউন্সিল (GST Council)। বর্তমানে সিগারেটের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি লাগু আছে। এখন একলাফে জিএসটি ৩৫ শতাংশ বাড়লে, দাম বাড়বে অনেকটাই। বর্তমানে জিএসটি হার ৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ, এই চারটি স্তরে রয়েছে। এবার নেশার দ্রব্যের উপর নতুন করে ৩৫ শতাংশ করকাঠামো আনা হতে পারে। মন্ত্রিগোষ্ঠীর তরফে মোট ১৪৮টি পন্যের উপর ট্যাক্স পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

    জিএসটি বাড়ছে কোথায় (GST Council)

    তামাকজাত পণ্যের দাম মূলত জিএসটির উপর নির্ভর করে। কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের পর দেখা গিয়েছিল টোবাকো ট্যাক্স বাড়ানো হয়নি। ফলে কেন্দ্রীয় বাজেট অনুসারে সিগারেটের দামের (Cigarettes Price Hike) কোনও পরিবর্তন হয়নি। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জিএসটি হার যুক্ত করার জন্য জিএসটি পরিষদ গত ৯ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরি করেছে। সোমবার সেই গোষ্ঠীর তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বেশ কিছু পানীয়, সিগারেট, তামাক এবং তামাকজাত পণ্যের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ করের বদলে ৩৫ শতাংশ কর বসানো হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    জিএসটি কমছে কোথায়

    মন্ত্রিগোষ্ঠীর (GST Council) ওই বৈঠকে আরও বলা হয়েছে যে, প্যাকেটজাত পানীয় জলের (২০ লিটার বা তার বেশি) ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১০ হাজার টাকার কম দামের সাইকেলে জিএসটি ১২ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১৫ হাজার টাকার বেশি দামের জুতোতে জিএসটি ১৮  থেকে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। ২৫ হাজার টাকার বেশি দামি ঘড়ির উপর জিএসটি ১৮ থেকে বাড়িতে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। এছাড়াও, জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর (GST Council) প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এখন বীমার প্রিমিয়ামের ওপর ১৮ শতাংশ হারে জিএসটি দিতে হয়। প্রবীণদের ক্ষেত্রে সেটাও সরে যেতে পারে বলে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Onion Price Hike: পরিকল্পনা তৈরি, পেঁয়াজের দামে রাশ টানতে কোমর কষে নামছে মোদি সরকার

    Onion Price Hike: পরিকল্পনা তৈরি, পেঁয়াজের দামে রাশ টানতে কোমর কষে নামছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিমূল্য আনাজের দর। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো আগুনে-দর হয়েছে পেঁয়াজেরও (Onion Price Hike)। পেঁয়াজের দরে রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, দ্রুত দাম কমাতে সরকারি মজুত ভান্ডার থেকে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার (Modi Government)। সামনেই কয়েকটি রাজ্যে হবে বিধানসভা নির্বাচন।

    মূল্যবৃদ্ধির আঁচে লাগামে উদ্যোগ (Onion Price Hike)

    মূল্যবৃদ্ধির আঁচের জের যাতে ভোটবাক্সে না পড়ে, তাই এখনই মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টানতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্র। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মূল্যবৃদ্ধির কারণেই লোকসভা নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। এবারও যাতে তার পুনরাবৃত্তি না হয়, তাই আগেইভাগেই ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government)। সরকারি মজুত থেকে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হবে (Onion Price Hike) সরকারি সমবায় সংস্থার মাধ্যমে। সচিব নিধি খারে বলেন, “দিল্লি ও অন্যান্য বড়া শহরগুলির পাইকারি বাজারের বাফার স্টক থেকে পেঁয়াজ সরবরাহ করা শুরু করেছে কেন্দ্র। সারা দেশে ভর্তুকিযুক্ত পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে সরকার। ফলে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলেই আশা করা হচ্ছে।”

    ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ 

    সরকারি তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ২৩ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে খুচরো বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫৮ টাকা প্রতি কেজি। মুম্বইতেও একই দামে বিক্রি হয়েছে পেঁয়াজ। চেন্নাইতে বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি দুটাকা বেশি দরে। সরকার চাইছে, কেজি প্রতি ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করতে। সরকারি পরিসংখ্যান থেকেই জানা গিয়েছে, গত বছর ২৩ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ৩৮ টাকা দরে (Onion Price Hike)। এ বছর এই দিনে বিক্রি হয়েছে কোথাও ৫৮, কোথাও বা ৬০ টাকা কেজি দরে। অর্থাৎ গত এক বছরে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: “মানবতার সাফল্য নেই যুদ্ধক্ষেত্রে”, বিশ্বকে ফের শান্তি-বাণী শোনালেন মোদি

    পেঁয়াজের দামের (Onion Price Hike) লাগাম যাতে মধ্যবিত্তের হাতের বাইরে চলে না যায়, তাই গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে মোবাইল ভ্যানে করে কেজি প্রতি ৩৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করছে সরকার। মোবাইল ভ্যানের পাশাপাশি এনসিসিএফ এবং এনএএফইডির বিভিন্ন আউটলেট থেকেও ওই দরে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। এ বছর পেঁয়াজের ফলন ভালো হবে বলে আশাবাদী খারে (Modi Government)। তিনি বলেন, “আগামী মাস থেকে বাজারে পেঁয়াজ আসা শুরু হবে। ফলন নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও (Onions) কারণ নেই (Price Hike)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Price Hike: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    Price Hike: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢাল নেই, তরোয়াল নেই, নিধারাম সর্দার! এক কথায়, এই হচ্ছে রাজ্য সরকারের তৈরি টাস্ক ফোর্সের (Task Force) অবস্থা। মুখ্যমন্ত্রীর কথা মতো রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে হানা দিচ্ছেন টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। তাতে কাজও হচ্ছে। তবে, সেটা সাময়িক। টাস্ক ফোর্সের লোকজনকে দেখলেই কাঁচা আনাজের দাম (Price Hike) কমিয়ে দিচ্ছেন বিক্রেতারা। টহলদারি শেষে তাঁরা যখন ফিরে যাচ্ছেন, তার পরের দিনই ফের অগ্নিমূল্য শসা-বেগুন-সহ বিভিন্ন সবজির দাম। কোনও কোনও বাজারের ক্রেতাদের আবার অভিযোগ, টাস্ক ফোর্স বাজার ছাড়লেই যে পাঁচ-দশ টাকা দাম কমানো হয়েছিল, সেই দামই ফের নেওয়া হচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে।

    অগ্নিমূল্য কাঁচা আনাজের দাম

    সপ্তাহ দুয়েক ধরে অগ্নিমূল্য কাঁচা আনাজের দাম। ঝিঙে-ঢেঁড়শের মতো মরশুমি সবজির দামও সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে রাশ টানতে ৯ জুলাই বৈঠকে বসেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১০ দিনের মধ্যে দাম কমানোর নির্দেশ দেন তিনি। ঠিক হয়, বাজারে হানা দেবে টাস্ক ফোর্স। গড়া হয় ফোর্সও। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে হানাও দিচ্ছেন তাঁরা। তার পরেও কাঁচা আনাজের দর কমছে কই? ১৯ জুলাই, শুক্রবার শেষ হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া সেই সময়সীমা। তার মধ্যেই রাতারাতি সবজির দাম চলে আম-আদমির নাগালের মধ্যে, এমনটা ভাবতে পারছেন না বাজার বিশেষজ্ঞরাও।

    নিধিরাম সর্দার

    তাঁদের একটা বড় অংশের মতে, বাজারের এই অগ্নিমূল্যের কারণ খুচরো বিক্রেতাদের বেশি লাভের (Price Hike) চাহিদা। তাঁদের দাবি, সেই কারণেই পাইকারি বাজারের সঙ্গে খুচরো বাজারের জিনিসপত্রের দামের ফারাক বিস্তর। বাজারে হানা দিলেও, তাঁদের হাতে যে কোনও ক্ষমতাই নেই, তাঁরা যে আক্ষরিক অর্থেই ‘নিধিরাম সর্দার’, তা মেনে নিচ্ছেন টাস্ক ফোর্সের সদস্যরাও। টাস্ক ফোর্সের অন্যতম সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে বলেন, “বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করার ক্ষমতা আমাদের নেই।” অতএব, কাঁচা আনাজের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন খুচরো বিক্রেতারা। তার জেরে নিত্যদিন মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে সবজি।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস

    রবিবার একুশে জুলাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার আগে টাস্ক ফোর্স গড়ে সবজির দাম কমিয়ে ‘হিরো’ হতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে তা যে সহজ নয়, তা হাড়ে হাড়ে বুঝছেন স্বয়ং তৃণমূল নেত্রীও। কারণ টাস্ক ফোর্সের হানার জেরে দর কমলে খবর পেতেন তিনিও। শুক্রবার টাস্ক ফোর্সকে (Task Force) বেঁধে দেওয়া তাঁর সময়সীমা শেষ হলে, তিনি কী করেন, এখন সেটাই দেখার (Price Hike)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Price Hike: বাজারে টাস্ক ফোর্সের হানা, কাজ হচ্ছে কিছু, নাকি পুরোটাই ‘আইওয়াশ’?

    Price Hike: বাজারে টাস্ক ফোর্সের হানা, কাজ হচ্ছে কিছু, নাকি পুরোটাই ‘আইওয়াশ’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন অনেকটা চোর-পুলিশ খেলার মতো! সবজির দাম কমাতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে হানা (Price Hike) দিচ্ছেন টাস্ক ফোর্সের (Task Force) সদস্যরা। অভিযোগ, এই হানার পর সাময়িক কমছে আনাজপাতির দাম। টাস্ক ফোর্স উধাও হলেই, পরিস্থিতি দাঁড়াচ্ছে যথা পূর্বং, তথা পরং। অতএব, মুখমন্ত্রীর নির্দেশে টাস্ক ফোর্সের অভিযান চললেও, তা যে নিতান্তই ‘আইওয়াশ’, তা বুঝতে বাকি নেই বঙ্গবাসীর।

    কী বলছেন ক্রেতারা? (Price Hike)

    ক্রেতাদের একটা বড় অংশের দাবি, যখন যে বাজারে অভিযান চলছে, সেখানে কাঁচা আনাজের দাম কমছে ৫-১০ টাকা। পরের দিনই ফের সবজি কিনতে গিয়ে দামের আঁচে হাত পোড়ার জোগাড় মধ্যবিত্তের। টাস্ক ফোর্সের অভিযানের পরেও রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে আলু বিকোচ্ছে ৩৫-৩৬ টাকা কেজি দরে। পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজি। অন্যান্য সবজির দাম ৬০ এর নীচে নামেনি। মাগ্গিগন্ডার এই বাজারে ‘সস্তা’ বলতে কেবল পটল। খেয়ে খেয়ে গা এলিয়ে যাওয়া এই সবজির দাম ৪০ টাকা কেজি। অগ্নিমূল্য দর কাঁচালঙ্কার। ১৫ থেকে ২০ টাকা শ’দরে বিকোচ্ছে এই আনাজ। রসুনের দাম ৩০০ এর আশপাশে। আদার দামও বেশ চড়া।

    আরও পড়ুন: নয়া প্রধানমন্ত্রী ওলি, কোন খাতে বইবে ভারত-নেপাল সম্পর্কের জল?

    কেন বাড়ছে দাম?

    কী কারণে দাম বাড়ছে আনাজের? খুচরো বিক্রেতাদের দাবি, তাঁরা চড়া দরে কিনছেন। তাই বিক্রি করতে হচ্ছে লাভের কড়ি হাতে রেখে। পাইকারি বিক্রেতাদের আবার দাবি, চাষিদের কাছ থেকে সবজি কিনতে হচ্ছে চড়া দরে (Price Hike)। তাই বাড়ছে দাম। আর চাষিরা দোহাই দিচ্ছেন, গরমের। তাঁদের বক্তব্য, তীব্র গরমে পচে যাচ্ছে সবজি। স্বাভাবিকভাবেই ফারাক হচ্ছে চাহিদা ও জোগানের। সেই কারণেই চড়ছে দাম। রাজনীতির কারবারিদের একাংশের ব্যাখ্যা অবশ্য অন্যরকম। তাঁদের বক্তব্য, রাজ্য সরকারের উদাসীনতায় মাথাচাড়া দিয়েছে ফড়েরাজ। লাভের গুড় খেয়ে যাচ্ছে তারাই। বিরোধীদের একটা অংশের আবার দাবি, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সময় মোটা অঙ্কের চাঁদা দিতে হয়েছে রাজ্যের শাসক দলকে। ঘুরপথে তারই শোধ তুলছেন ব্যবসায়ীরা। তার জেরেই চড়চড়িয়ে বাড়ছে আনাজের দাম।

    ‘লক্ষ্মীর ভান্ডারে’র জেরে রাজ্যে অলক্ষ্মীর প্রবেশ!

    লোকসভা নির্বাচনের আগে ভোটের ঝুলি ভরতে ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্পে একলপ্তে ৫০০ টাকা বাড়িয়ে দেয় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। তার সুফলও কুড়োয় ঘাসফুল শিবির। এ রাজ্যে আসন কমে বিজেপির। আগের ফর্মে ফিরে যায় তৃণমূল। লক্ষ্মীর ভান্ডারে ৫০০ টাকা বাড়িয়ে যে ভোট ‘কেনা’ হয়েছিল, সবজি কিনতে গিয়ে তার চেয়ে ঢের বেশি অর্থ খরচ হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ প্রান্তিক মানুষের। লক্ষ্মীর ভান্ডারে টাকা বাড়ানো, আবার মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে রাজ্য (Task Force) সরকারের উদাসীনতা, সবই কি ভোটের রাজনীতি? কেবল ক্ষমতায় টিকে থাকতেই যত (Price Hike) ফিকির! আইওয়াশ!

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

            

  • Price Hike: অগ্নিমূল্য উচ্ছে-বেগুন-পটল-আলু! সংসার চলবে কী করে, ভাবছে কি রাজ্য?

    Price Hike: অগ্নিমূল্য উচ্ছে-বেগুন-পটল-আলু! সংসার চলবে কী করে, ভাবছে কি রাজ্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকালে প্রাতঃভ্রমণ সেরে বাজারে যেতেই ভয় পাচ্ছেন শহরবাসী। ভরা বর্ষায় বাজার আগুন (Price Hike)। মাছ-মাংস তো দূরে থাক, ক্রমশ আম বাঙালির নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে আনাজের দামও। সামান্য সবজি কিনতেই পকেট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। কলকাতার বাজারে (Kolkata Market) বেগুন ১৫০-২০০ টাকা কেজি, টম্যাটো ১০০, লঙ্কা ১৫০, উচ্ছে ৮০-১০০ টাকা, সজনে ডাঁটা ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৮০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা কেজিতে বিকোচ্ছে। চাল-ডালের দামও যে খুব একটা নিয়ন্ত্রণে আছে, তা নয়। 

    মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক (Price Hike)

    মাসখানেক ধরেই শহরের বাজার একেবারে আগুন (Price Hike)। বাঙালির হেঁশেলে যা যা লাগে, সবের দামই চড়া। এই পরিস্থিতিতে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বাজার কমিটির সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বৈঠকে থাকবেন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি, টাস্ক ফোর্স, পুলিশের কর্তা, বিভাগীয় মন্ত্রী, সচিবরা। কী পদক্ষেপ করা যায়, সেখানে আলোচনা করে দেখা হবে। বিরোধীদের অভিমত, প্রতিবছরই পুজোর আগে এসময় জিনিসপত্রের দাম বাড়ে। হাত ছোঁয়ানো যায় না আনাজে। এ তো সবে শুরু। পুজো যত এগিয়ে আসবে দামও ততই বাড়বে। কিন্তু কোনওবারই এ নিয়ে বিশেষ পদক্ষেপ করে না সরকার। খুচরো তথা পাইকারি বাজারে আড়তদাররা দাম বাড়াতেই থাকেন। অতিরিক্ত লাভের আশায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ায় বিক্রেতারা। সরকার উদাসীন।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারতবাসীর হিতে সময় নষ্ট না করে আপনি সিদ্ধান্ত নেন’’, মোদির প্রশংসায় পুতিন

    কেন মূল্যবৃদ্ধি

    ফসলের এই মূল্যবৃদ্ধির (Price Hike) জন্য আবহাওয়াকে দায়ী করা হচ্ছে। জুলাই মাসের মাঝামাঝি হতে চললেও, যে পরিমাণ বর্ষার প্রয়োজন ছিল, তা দেখা যায়নি। বৃষ্টি হলেও, তা পর্যাপ্ত নয়। কৃষকরা জানিয়েছেন, এই সময় যে পরিমাণ বৃষ্টি হওয়ার কথা, তা হয়নি। ফলে প্রচুর শাক-সবজি মাঠে নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ব্যবসায়ীদের মতে, পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হলে, শহরের বাজারে (Kolkata Market) দাম কমার সম্ভাবনা আপাতত নেই। এক শ্রেণি অসাধু চক্র কৃত্রিমভাবে এই সবজির দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে বলে সরকারের অভিমত। তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে। যদিও বিরোধীদের দাবি, সরকার ঠুঁটো। সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অক্ষম প্রশাসন। রাজ্যজুড়ে দুর্বৃত্ত চক্রের বাড়বাড়ান্ত, ভোটের পর তা আরও বেড়েছে।

    কার দাম কত

    আনাজের দাম:

    জ্যোতি আলু- ৩৫ টাকা। চন্দ্রমুখী আলু- ৪০ টাকা কেজি। পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকা কেজি। বেগুন- ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। পটল- ৫০ টাকা। কাঁচা লঙ্কা- ১৫০ টাকা। টমেটো- ৮০ আশি টাকা ঢেঁড়শ- ৬০ টাকা। বিন- ৩০০ টাকা। শসা- ৮০ টাকা। করোলা- ৮০ টাকা। পেঁপে- ৫০ টাকা। রসুন- ৩০০ টাকা। আদা- ২২০ থেকে ২৩০ টাকা। বিট- ৬০ টাকা। গাজর- ৬০ টাকা কেজি।

    চাল-ডাল-মশলার দাম (প্রতি কেজি):

    মিনিকেট চাল- ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। বাঁশকাঠি চাল- ৬০ টাকা। গোবিন্দভোগ চাল- ৯০ টাকা। দেরাদুন রাইস- ১২০ টাকা। আটা ও ময়দা- ৩৪ টাকা কেজি। অড়হড় ডাল- ১৮০ টাকা। মসুর ডাল- ১০০ টাকা। মুগডাল- ১০০ টাকা। ছোলার ডাল- ১০০ টাকা। সরষের তেল- ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা। সয়াবিন তেল- ১০২ টাকা। সূর্যমুখী তেল- ১২২ টাকা। বাদ যাচ্ছে না মশলাও। তাতেও লেগেছে আগুন। জিরে (আস্ত)- ৪০০ টাকা। হলুদ- ৩০০ টাকা। শুকনো লঙ্কা- ৩৫০ টাকা। চিনি- ৪৮ টাকা। ধনে- ৪০০ টাকা। পোস্ত- ১৫০০ টাকা।

    মাছ-মাংসের দামেও আগুন

    সবজি-আনাজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাছ-মাংসের দামও চড়া। কাতলা কেজিতে ৪০০-৪৫০ টাকা, ট্যাংরা ৭০০, পাবদা ৬০০-৭০০, পমফ্রেট ৮০০ টাকা কেজি, ভেটকি ৮০০, বাগদা চিংড়ি ৮০০, গলদা চিংড়ি ৭০০-৮০০ টাকাতে বিকোচ্ছে। এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৬০০ টাকায়। ইলিশের ওজন দেড় কেজির বেশি হলে গুনতে হচ্ছে ১৮০০ টাকা। মুরগির মাংস ১৮০ টাকা থেকে বেড়ে কেজিপ্রতি হয়েছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jio-Airtel Price Hike: রিচার্জের দাম বাড়াল জিও-এয়ারটেল! কোন প্ল্যানে কত খরচ? জানুন খুঁটিনাটি

    Jio-Airtel Price Hike: রিচার্জের দাম বাড়াল জিও-এয়ারটেল! কোন প্ল্যানে কত খরচ? জানুন খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিও ও এয়ারটেল গ্রাহকদের জন্য বড় খবর। মোবাইল রিচার্জ করতে গেলে এবার অতিরিক্ত গ্যাটের কড়ি খরচ করতে হবে গ্রাহকদের। কারণ সম্প্রতি রিচার্জের দাম বাড়িয়েছে দেশের বৃহত্তম টেলিকম সংস্থা রিলায়েন্স জিও (Jio-Airtel Price Hike)। প্রিপেইড এবং পোস্টপেইড দুই রিচার্জের দামই বাড়িয়েছে রিলায়েন্স জিও। আনলিমিটেড ৫জি নিয়েও বড় ঘোষণা করেছে সংস্থা।
    তবে শুধু জিও নয় জিও-এর পর এবার এয়ারটেলও (Jio-Airtel Price Hike) রিচার্জ প্ল্যানগুলির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল। ১১ থেকে ২১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে খরচ। জানা গিয়েছে আগামী ৩ জুলাই থেকে লাগু হবে এই দাম। প্রিপেইড-পোস্টপেইড ছাড়াও, অ্যাড-অন ডেটা ভাউচার প্ল্যানগুলির দামও বাড়ানো হয়েছে। জিও-এর মতো এয়ারটেলও আনলিমিটেড ৫জি পরিষেবা দিয়ে থাকে। সেই নিয়েও বড় পদক্ষেপ নিয়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম টেলিকম সংস্থা।

    কত টাকা বাড়ল জিও রিচার্জের দাম? (Jio-Airtel Recharge Plans)

    আগে ফোন চালু রাখার জন্য নূন্যতম প্রিপেইড প্ল্যান ছিল ১৫৫ টাকা। এবার সেই প্ল্যান বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৮৯ টাকা। এই প্ল্যানে ২৮ দিন আনলিমিটেড কল এবং মোট ২ জিবি ডেটা পাওয়া যাবে। একই ভ্যালিডিটিতে দৈনিক ১ জিবি ডেটা চাইলে, খরচ করতে হবে ২৪৯ টাকা, আগে যা ছিল ২০৯ টাকা। একইসঙ্গে ২৩৯ টাকার প্ল্যানের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ২৯৯ টাকা। ২৯৯ টাকা প্ল্যানের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩৪৯ টাকা। ৩৪৯ টাকার প্ল্যান এখন ৩৯৯ টাকা। ৩৯৯ টাকার প্ল্যান এখন ৪৪৯ টাকা। দুমাসের প্রিপেইড প্ল্যানের দাম ৪৭৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৭৯ টাকা। ৫৩৩ টাকা প্ল্যানের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৭৯ টাকা। তিন মাসের সবথেকে সস্তা প্ল্যান এখন ৪৭৯ টাকা, যা আগে ছিল ৩৯৫ টাকা। ৬৬৬টাকার রিচার্জ প্ল্যানের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ৭৯৯ টাকা। ৭১৯ টাকার রিচার্জ প্ল্যানের দাম বাড়িয়ে করা হয়েছে ৮৫৯ টাকা। 

    কত টাকা বাড়ল এয়ারটেল রিচার্জের দাম? (Jio-Airtel Recharge Plans)

    বর্তমানে এয়ারটেলে নূন্যতম প্রিপেইড রিচার্জ প্ল্যানের খরচ ১৭৯ টাকা। তবে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৯৯ টাকা। ২৬৫ টাকার প্ল্যান বেড়ে হয়েছে ২৯৯ টাকা। ২৯৯ টাকার প্ল্যান বেড়ে হয়েছে ৩৪৯ টাকা। ৩৫৯ টাকা প্ল্যানের নতুন খরচ ৪০৯ টাকা। ৩৯৯ টাকা প্ল্যানের নতুন খরচ ৪৪৯ টাকা। ৪৫৫ টাকার যে প্ল্যান ছিল, তার খরচ বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৯৯ টাকা। ৪৭৯ টাকা প্ল্যানের দাম বেড়ে হয়েছে ৫৭৯ টাকা। ৫৪৯ টাকা প্ল্যানের দাম বেড়ে হয়েছে ৬৪৯ টাকা। ৭১৯ টাকা প্ল্যানের দাম বেড়ে হয়েছে ৮৫৯ টাকা। ৮৩৯ টাকা প্ল্যানের দাম বেড়ে হয়েছে ৯৭৯ টাকা। আর ১৭৯৯ টাকার প্ল্যান বেড়ে হয়েছে ১৯৯৯ টাকা।  

    আনলিমিটেড ৫জি তে কী সুযোগ থাকছে? 

    আনলিমিটেড ৫জি পরিষেবা চালু রাখছে জিও। তবে এর জন্য দৈনিক ২ জিবি ডেটার যে প্ল্যান রয়েছে, সেগুলি রিচার্জ করতে হবে। আর এই রিচার্জ প্ল্যানের দাম শুরু ২৩৯ টাকা থেকে। অন্যদিকে এয়ারটেলে আনলিমিটেড ৫জি পরিষেবা পেতেও নূন্যতম ২৩৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে। তাহলেই বিনামূল্যে ৫জি ইন্টারনেট উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহকেরা। 

    আরও পড়ুন: বৈদেশিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে বিদেশী সামরিক কর্মীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিল ভারত

    পোস্টপেইড ও ডেটা ভাউচার  

    জিও পোস্টপেইড ৩০ জিবি প্ল্যানের দাম ২৯৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৪৯ টাকা করা হয়েছে। ৭৫ জিবি প্ল্যানের দাম ৩৯৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪১৯ টাকা করা হয়েছে। এক বছরের রিচার্জ প্ল্যান এবং অ্যাড-অন ডেটা ভাউচারের দামও বাড়িয়েছে রিলায়েন্স জিও। একইসঙ্গে এরায়টেলে এতদিন ১৯ টাকায় এক দিনের ১ জিবি ডেটা ভাউচার পাওয়া যেত। এই প্ল্যানের দাম (Jio-Airtel Price Hike) বাড়িয়ে করা হয়েছে ২২ টাকা। ২৯ টাকার ভাউচার হতে চলেছে ৩৩ টাকা এবং ৫৫ টাকার ডেটা ভাউচারের দাম বেড়ে হয়েছে ৭৭ টাকা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Milk Price: দুধের দাম বাড়াল আমূল, জানেন কত টাকা করে প্রতি প্যাকেট?

    Milk Price: দুধের দাম বাড়াল আমূল, জানেন কত টাকা করে প্রতি প্যাকেট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দাম বাড়ল দুধের (Milk Price)। আমূল (Amul) সংস্থার তরফে দুধের দাম লিটার প্রতি দুই টাকা করে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভোট মিটতেই রবিবার ঘোষণা করা হয়েছে নতুন দাম। আজ, ৩ জুন সোমবার থেকে দেশজুড়ে দুধের নতুন দাম কার্যকর হবে। দুধের পাশাপাশি দাম বাড়ানো হয়েছে দইয়েরও। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, দুধ উৎপাদন ও বন্টনের খরচের উপরে ভিত্তি করেই দুধের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, তাদের নীতি অনুযায়ী, গ্রাহক দ্বারা প্রদেয় প্রতি এক টাকার মধ্যে ৮০ পয়সা উৎপাদনকারীদেরই দিয়ে দেওয়া হয়। এই দাম বৃদ্ধির ফলে তারা উপকৃত হবেন।

    কেন বাড়ল দাম

    গুজরাট কোঅপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশনের তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, দেশজুড়ে দুধের দাম (Milk Price) লিটার প্রতি দুই টাকা করে বাড়ানো হচ্ছে। ৩ জুন থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হবে। দুধ বিক্রেতা ও ডিস্ট্রিবিউটরদের নতুন দামের তালিকা ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে। আমূল গোল্ড, আমূল শক্তি, আমূল টি স্পেশাল- সমস্ত দুধেরই দাম লিটার প্রতি দুই টাকা করে বাড়ছে।  সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর জয়েন মেহতা জানান, ৩ জুন থেকে দেশব্যাপী নতুন দাম চালু হবে। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় এই দাম বৃদ্ধি করা ছাড়া উপায় ছিল না। সংস্থার তরফ থেকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “লিটার প্রতি ২ টাকা দাম বৃদ্ধি করার অর্থ, এমআরপিতে ৩ থেকে ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা। যা কি না খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির হারের তুলনায় খুবই কম। এ-ও মনে রাখা দরকার, ২০২৩ সালে ফেব্রুয়ারি মাস থেকে দুধের দাম বৃদ্ধি করেনি আমূল। কিন্তু আনুষাঙ্গিক খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই পদক্ষেপ।”

    আরও পড়ুন: প্রচলিত শক্তি উৎসের বিকল্প হতে পারে ‘হাইড্রোজেন’! উৎপাদন বাড়ছে ভারতেও

    দাম কত হবে

    সোমবার থেকে আমূলের ৫০০ মিলিলিটারের মহিষের দুধ, আমূল গোল্ড এবং আমূল (Amul) শক্তির দাম হবে যথাক্রমে ৩৬ টাকা, ৩৩ টাকা এবং ৩০ টাকা (Milk Price)। আমূল তাজা-র ৫০০ মিলির প্যাকেটের দাম হচ্ছে ২৬ টাকা। আমূল স্ট্যান্ডার্ডের ৫০০ মিলির দাম আজ থেকে ২৯ টাকা হচ্ছে। শেষ বার আমূলের দুধের দাম বৃদ্ধি পেয়েছিল ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজারে পেঁয়াজের (Onion) দামে আগুন লেগেছে। তাই মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ খাবেন না কেবল ছুঁয়ে দেখবেন, তাই নিয়ে শোরগোল পড়েছে। মধ্যবিত্তের হেঁসেলে পেঁয়াজ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় সব্জি। কিন্তু, কিনতে গেলেই হাতে আগুনের ছ্যাঁকা লাগছে। দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজোর পর আসছে কালীপুজো-ভাইফোঁটা। তাই নভেম্বরের শুরুতেই পেঁয়াজের দাম আগের তুলানায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অবশ্য এর পিছনে অনেকে মধ্যসত্ত্বভোগী ফোড়েদের ভূমিকা আছে বলে মনে করেছেন। পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যে সাধারণ মানুষের মাথায় হাত পড়েছে। প্রশ্ন উঠছে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও।

    অগ্নিমূল্য পেঁয়াজ (Onion)

    পেঁয়াজের (Onion) দাম বেশি হওয়ায় ইতিমধ্যে সব খাবারেই পেঁয়াজের ব্যবহার কমতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল, চন্দ্রকোণা সহ বিভিন্ন এলাকায় পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কিলো। বর্তমানে সেই দাম হয়েছে ৬০ টাকা। দাম নিয়ে নাজেহাল সাধারণ মানুষ।

    কেন দাম বৃদ্ধি?

    বিক্রেতাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, পেঁয়াজ (Onion) নাসিক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে সড়কপথে খড়গপুর হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বাজারগুলিতে পৌঁছায়। কিন্তু এই বছর কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রতে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায়, ফলন অনেক কম হয়েছে। আর এর ফলে জোগানের সঙ্গে চাহিদার ভারসাম্য না থাকায় মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। তবে আগে যে পরিমাণে পেঁয়াজ মজুত ছিল, তাই এখন ৬০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।

    চাষিদের বক্তব্য

    পেঁয়াজের (Onion) দাম নিয়ে চাষিরা বলছেন, পেঁয়াজের এই চড়া মূল্য বেশিদিন থাকবে না। নতুন পেঁয়াজ উঠলেই দাম আরও অনেক কমে যাবে। আগামী নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকেই দাম অনেকটাই কম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক চাষি জানিয়েছেন, “যে পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০-৪০ টাকা, বর্তমানে তার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা। অনেক মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা লাভের কারণে দাম বৃদ্ধি হয়েছে।”

    কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে পেঁয়াজের ন্যূনতম মূল্য বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬৭ টাকার আশেপাশে দাম রাখার কথা বলা হয়েছে।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Price Hike: গণেশ পুজোয় অগ্নিমূল্য ফল-ফুলের দাম, কেমন রয়েছে বাজারদর?

    Price Hike: গণেশ পুজোয় অগ্নিমূল্য ফল-ফুলের দাম, কেমন রয়েছে বাজারদর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিমূল্য বাজারের জেরে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই পকেট ফাঁকা হওয়ার জোগাড়। উপলক্ষ– বিশ্বকর্মা, রান্না পুজো ও গণেশ পুজো। এক লাফে সবুজ শাক সবজি এবং ফলমূলের বাজার অনেকটাই চড়ে গিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে কলকাতার বাজারে চড়া দরে বিকিয়েছে ফল। রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে শশা, কলা, পেয়ারা, লেবুর মতো ফল। শশার প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ৮০-১০০ টাকা। রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে আপেল, লেবুও। পাশাপাশি জামরুল, আঙুরে হাত ঠেকানো দায়।

    ফলের দাম জানেন

    আজ আবার গণেশ পুজো। তাতেও ফল তো দরকারই। দাম যা-ই হোক তা-ও কিনতে বাধ্য হচ্ছেন সকলে। এদিন কলকাতা ও শহরতলির বাজারে পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে। রীতিমতো হাতে তীব্র দামের ছ্যাঁকা দিচ্ছে জামরুল। ৪৫০- ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে জামরুল। নাসপাতি তুলনামূলক সস্তা দামে বিকোচ্ছে। নাসপাতির প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ১০০-১৫০ টাকা। ফলের খুচরো বাজারে শহরতলিতে বেদানার কেজি রয়েছে ২০০ টাকা। এছাড়া আঙুরের প্রতি কেজিতে দাম ২৫০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩০০- ৩৫০ টাকা।

    গণেশ পুজোতে ফুলের বাজারও আগুন

    বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলায় মায় শহর কলকাতা, গণেশ পুজো বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ফুলের দামও। সাধারণ গাঁদা-রজনীগন্ধার মালা স্বাভাবিকের তুলনায়  ২-৩ গুণ দরে বিকোচ্ছে। হাওড়ার ফুল ব্যবসায়ীদের মতে, উৎসবের মরশুমে এমনিতে দাম চড়া থাকে। তার ওপর গত কয়েকদিন ধরে নিম্নচাপের বৃষ্টির ফলে, ফুলের দাম আরও বেড়ে গিয়েছে। ফুলেও হাত ঠেকানো যাচ্ছে না। ১৫ টাকার মালা ২৫ টাকা, ২৫ টাকার মালা বিকোচ্ছে ৫০ টাকায়।

    আরও পড়ুুন: লেগেছে ঠোকাঠুকি, আগমনীর আগেই বিসর্জনের সুর ইন্ডি জোটে!

    সবজিতে হাত দেওয়া যাচ্ছে না

    সবজি বাজারেও হাত দেওয়া যাচ্ছে না। সাধারণ আলু, পটল, লাউ, বেগুনের দাম অন্য দিনের তুলনায় বেশি বলে জানাচ্ছেন ক্রেতারা। প্রয়োজনের অর্ধেক আনাজপাতি ও পুজোর উপকরণ কিনে বাড়ি ফিরতে বাধ্য হয়েছেন। সোমবার গিয়েছে বিশ্বকর্মা পুজো। আগের দিন আবার রান্না পুজো। রান্না পুজোর মূল উপকরণ চিংড়ি ও ইলিশ মাছ কিনতে গিয়ে হাত পুড়ছে খাদ্য রসিক এপার বাংলার গৃহস্থের। গত ২ দিন মাছের দরও ছিল আকাশছোঁয়া। ২০- ২২ টাকা কেজি দরে কেনা যাচ্ছে জ্যোতি আলু। পটলের কেজি রয়েছে ৬০ টাকা। তুলনামূলক সস্তা হয়েছে টমেটোও। মাত্র এক মাস আগেই টমেটোর দামে গেল গেল রব উঠেছিল। তা এখন শান্ত। ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে টমেটো। কাঁচা লঙ্কার প্রতি ১০০ গ্রামের দাম রয়েছে ১০ টাকা। এই দাম দেড় মাস আগে ছিল ২৫-৩০ টাকার আশেপাশে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Milk Price Hike: মধ্যবিত্তের মাথায় হাত, দুধের দাম বাড়াল আমুল এবং মাদার ডেয়ারি 

    Milk Price Hike: মধ্যবিত্তের মাথায় হাত, দুধের দাম বাড়াল আমুল এবং মাদার ডেয়ারি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। রোজ বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম। এর আঁচ পড়েছে মধ্যবিত্তের রান্নাঘরেও। এবার আরও খানিকটা বিপদে পড়ল মধ্যবিত্ত। অস্বস্তি বাড়িয়ে এবার দুধের দাম বাড়াল আমুল ও মাদার ডেয়ারি (Monther Dairy)। লিটার পিছু দুধের দাম বাড়ছে ২ টাকা। আগামিকাল, ১৭ আগস্ট থেকেই এই নতুন দাম লাগু হবে। প্রসঙ্গত, ৬ মাসের মধ্যে এই নিয়ে দ্বিতীয় বার দুধের দাম বাড়াল দুই সংস্থাই। 

    আরও পড়ুন: রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ দেশ, কী হবে ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার স্টকের?

    গুজরাট কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন, যেটি ‘Amul’ ব্র্যান্ড নামে দুধ এবং দুধের পণ্য বিক্রি করে। 

    মূল্যবৃদ্ধি (Price Hike) প্রসঙ্গে আমুলের তরফে জানানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ, মুম্বই, দিল্লি এনসিআর, গুজরাটের আহমেদাবাদ, সৌরাষ্ট্র এবং আরও যে সমস্ত রাজ্যে আমুলের দুধ বিক্রি হয় সর্বত্রই ১৭ আগস্ট থেকে দুধের দাম লিটার প্রতি ২ টাকা করে বাড়বে।

    আরও পড়ুন: ডিএ মামলায় রাজ্য সরকারের রিভিউ পিটিশন শেষ পর্যন্ত গ্রহণ করল আদালত

    আমুলের ঘোষণার কিছু পরেই মাদার ডেয়ারির তরফেও ঘোষণা করে জানানো হয়, লিটার প্রতি ২ টাকা করে দুধের দাম বাড়াচ্ছে তারাও। আর সেই নতুন দাম ধার্য হবে বুধবার, ১৭ আগস্ট থেকেই। সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের সঙ্গে কথা বলার সময় সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, “গত পাঁচ মাস ধরেই আনুষঙ্গিক খরচ বাড়ছিল। তাই বাধ্যত এই সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।” বর্ধিত মূল্যের হিসেবে এবার প্রতি লিটার মাদার ডেয়ারির ফুল ক্রিম মিল্কের দাম হল ৬১ টাকা , টোনড দুধের দাম ৫১ টাকা, ডাবল টোন্ড দুধ ৪৫ টাকা।

    একই কথা জানিয়েছে আমুল। সংস্থার তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুধের উৎপাদন ও বিপণনের খরচ লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে গত কয়েক মাসে। আর সেই কারণেই বাড়ানো হচ্ছে দুধের দাম। এর ফলে ৫০০ মিলিলিটার আমুল গোল্ডের দাম হবে ৩১ টাকা, প্রতি লিটার আমুল তাজা ২৫ টাকা, আমুল শক্তি ২৮ টাকা। 

    আমুল বিবৃতিতে বলেছে যে, ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে, আমাদের সদস্য ইউনিয়নগুলি কৃষকদের জন্য দাম বাড়িয়েছে। এর একটি অংশ এখন গ্রাহকদের কাছে বাড়ানো হয়েছে। রাশিয়ান-ইউক্রেন সংকটের কারণে পশু খাদ্য সহ বিশ্বব্যাপী পণ্যের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এ কারণে সারা বিশ্বে এর দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। যা দেশে সরবরাহ ও দামের ওপর প্রভাব ফেলেছে এবং দুধ উৎপাদনে নিয়োজিত কৃষকদের খরচ বেড়েছে।

LinkedIn
Share