Tag: Primary TET

Primary TET

  • Tet Scam: কলকাতা হাইকোর্টের দুই সিদ্ধান্তে চাপ বাড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের

    Tet Scam: কলকাতা হাইকোর্টের দুই সিদ্ধান্তে চাপ বাড়ল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Tet Scam) মামলায় এবার নতুন মোড়। ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট নিয়ে জটিলতার মাঝে ২০১৭ সালের প্রাথমিক টেটের উত্তরপত্র বা ওএমআর শিটের সমস্ত ডিজিটাইজড কপি তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে (High Court) নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়। মামলার পরবর্তী শুনানি ১৪ আগস্ট। সেদিন পর্ষদকে ওএমআর শিটের কপি জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  

    ওএমআর শিট নষ্টের রহস্য (Tet Scam)

    আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের টেটে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ সামনে এসেছে। টিনা মুখোপাধ্যায় নামে এক মামলাকারীর অভিযোগ, ২০১৭ সালের টেটে অকৃতকার্য হওয়ার পর তিনি পর্ষদের কাছে ওএমআর শিটের কপি চেয়ে আবেদন জানান। কিন্তু তাঁকে আসল ওএমআর শিটের বদলে একটি ফটোকপি দেওয়া হয়। অন্যদিকে (Tet Scam) মামলার আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত এবং বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ওএমআর শিটের যে কপি দেওয়া হয়েছিল। সেটি আদৌ তাঁর ছিল না বলে অভিযোগ। প্রসঙ্গত এই মামলায় আগে পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছিল, পর্ষদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওএমআর শিটের সমস্ত আসল কপি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে এবং এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল রেজুলেশনের ভিত্তিতে।

    প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে (High Court)

    অন্যদিকে ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের অনুমতি দিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্ট বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দিয়েছেন, “চলতি শিক্ষাবর্ষে ওই শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সুযোগ দিতে হবে। ২০১৪ সালের টেটের ভিত্তিতে প্রাথমিকের দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়েছিল। ২০১৬ সালের ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনেকেই ডিএলএড কোর্স না করেই চাকরি পেয়েছিলেন। পরে সিদ্ধান্ত হয়, পাঁচ বছরের মধ্যে তাঁদের প্রশিক্ষণ করিয়ে নিতে হবে। কিন্তু এতদিনেও সেই প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য পর্ষদ আগ্রহ দেখায়নি।

    আরও পড়ুন: ১০ বছরে রেজিনগরের তৃণমূল বিধায়ক কোনও কাজ করেননি, বললেন দলেরই নেতা

    পরে (Tet Scam) এ নিয়ে মামলা গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে (High Court)। রাজ্যে কয়েক হাজার এমন প্রশিক্ষণ চাকরি প্রশিক্ষণহীন শিক্ষক চাকরি করছেন। বৃহস্পতিবার সেই মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানান, প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের অনুমতি ও ব্যবস্থা ব্যবস্থা করতে হবে পর্ষদকে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের এসএসসির পর প্রকাশ্যে তৃণমূল জমানার আরও এক কেলেঙ্কারি! ২০১৪ সালের টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই রিপোর্টে ব্যাপক অনিয়মের ইঙ্গিত। সিবিআইয়ের তদন্তে প্রকাশ (Calcutta High Court), নকল ওয়েবসাইট বানিয়ে বাইরের লোক নিয়োগ করে ফেল করাদের পাশ দেখিয়ে নিয়োগ-সহ একাধিক অভিযোগ তুলেছে সিবিআই। ওই টেটে কীভাবে জালিয়াতি হয়েছে সবিস্তারে তার তথ্য সিবিআইয়ের তরফে তুলে দেওয়া হয়েছে বিচারপতি মান্থার এজলাসে।

    চার দফায় নিয়োগ (Calcutta High Court)

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের (Calcutta High Court) টেট পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে ২০১৬, ২০২০, ২০২২ এবং ২০২৪ সালে। মঙ্গলবার পর্যবেক্ষণে আদালত জানায়, এই টেট মামলার ফল যদি নেতিবাচক হয়, তাহলে এর ওপর ভিত্তি করে হওয়া সব নিয়োগ মামলা অস্তিত্ব হারাবে। আইনজীবীদের আশঙ্কা, গত চার দফায় যে প্রায় ৭০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আট সপ্তাহ পরে। তার আগে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে হলফনামা দিতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি?

    ২০১৪ সালের টেটে কারচুপির অভিযোগে জনৈক রাহুল চক্রবর্তী-সহ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ ছিল, সিবিআইকে ওএমআর শিটের আসল তথ্য খুঁজতে হবে, নচেৎ বাতিল করে দেওয়া হবে ২০১৪ সালের টেট। এই মামলায় সিবিআই আগেই জানিয়েছিল, ৩০৪ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। তখনই আদালত জানিয়েছিল, তথ্যের খোঁজে প্রয়োজনে সিবিআই ফের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে গিয়ে তল্লাশি চালাতে পারবে।

    আরও পড়ুুন: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    এদিন বিচারপতি মান্থার কড়া নির্দেশ, সিবিআইকে ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বের করতে হবে। ডিজিটাল ডেটা বের করার নির্দেশও দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থাকে। ডিজিটাল ডেটা ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে। ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বের করার জন্য সিবিআইকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে যাওয়ার ছাড়পত্রও দেন বিচারপতি মান্থা। সিবিআই ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট খুঁজে আনতে পারে বলেও জানিয়ে দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, এই মামলায়ও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছিল, ওএমআর শিটের হার্ড কপি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। তবে ডিজিটাল ভার্সান সংরক্ষিত রয়েছে (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: মামলার জটে প্রাথমিকে যোগ্যদের চাকরি না হওয়ায় বিরক্ত হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: মামলার জটে প্রাথমিকে যোগ্যদের চাকরি না হওয়ায় বিরক্ত হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক মামলার জেরে প্রাথমিকে প্রকৃত যোগ্যদের চাকরি না হওয়াতে চরম বিরক্তি প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বুধবারই ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় উর্দু ভাষার প্রশ্নের ভুল সংক্রান্ত একটি মামলা ছিল। মামলাটি ওঠে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থারের এজলাসে। সেখানেই বিচারপতি রাজ্য সরকারকে একটি রিপোর্ট জমা দিতে বলেন। আগামী ১৭ এপ্রিলের মধ্যে রাজ্য সরকারকে একটি রিপোর্ট দিতে হবে।  ওই রিপোর্টে জানাতে হবে প্রাথমিক স্কুলগুলিতে রাজ্যে বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষকের সংখ্যা কত?

    বিচারপতি মান্থারের পর্যবেক্ষণ

    আদালত এদিন স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, মূলত মামলার কারণে যে সমস্ত যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ আটকে রয়েছে, তাঁদের নিয়োগ কোনওভাবে আটকে রাখা যাবে না। এদিনই প্রাথমিকের ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার মামলা শুনানিতে বিচারপতি মান্থার পর্যবেক্ষণ (Calcutta High Court) করে বলেন, ‘‘দিনের পর দিন মামলা চলছে। আর এই মামলার মধ্যে প্রকৃত যোগ্যরা নিয়োগ পাচ্ছেন না। তাঁদের নিয়োগ আটকে রাখা হচ্ছে। চাকরিতে প্রকৃত যোগ্যরা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছেন এবং এই মামলার কারণে তাঁদের বয়স চলে যাচ্ছে।’’ প্রসহ্গত নিয়োগ দুর্নীতিতে একের পর এক অনিয়মের অভিযোগ সামনে এসেছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য বর্তমানে জেলেও রয়েছেন। চাকরি প্রার্থীরা আন্দোলনও করছেন রাজপথে। এমন আবহে আদালতের এদিনের পর্যবেক্ষণ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুুন: বঙ্গে রামের দলের নয়া মুখপাত্র রাধিকা, চেনেন তাঁকে?

    আদালতের আরও পর্যবেক্ষণ

    আদালতের (Calcutta High Court) আরও পর্যবেক্ষণ, পর্ষদ এই নিয়োগ নিয়ে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করুক। তাদের অসহযোগিতাতেই নতুন নিয়োগ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে বলে মনে করে হাইকোর্ট। আদালত এদিন জানিয়েছে, কোনও সুপার নিউমেরারি পোস্টের হিসাব এই তালিকায় আনা যাবে না। বোর্ডের ওই রিপোর্ট পাওয়ার পরেই আদালত তার পরবর্তী নির্দেশ দেবে, তা জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TET: গীতাপাঠের দিনেই টেট ঘোষণা রাজ্যের, হাইকোর্টে বিজেপি

    TET: গীতাপাঠের দিনেই টেট ঘোষণা রাজ্যের, হাইকোর্টে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ’ কর্মসূচিতে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিনই রাজ্য সরকার প্রাথমিক টেট (TET) পরীক্ষার দিন ঘোষণা করেছে। প্রসঙ্গত, এর আগের টেট পরীক্ষার দিন পাল্টে সেদিনই রাখে মমতা সরকার। প্রধানমন্ত্রী এলে যানজটের সমস্যায় পড়তে পারেন পরীক্ষার্থীরা, এই দাবি নিয়ে টেট পরীক্ষার দিন বদলের আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করল বিজেপি। মামলাটি করতে চান বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। সোমবার এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। এদিন তাতে অনুমতি দিল হাইকোর্ট। এনিয়ে দিলীপ ঘোষের বক্তব্য হল, ‘‘এ রাজ্যের শাসকদল এবং মুখ্যমন্ত্রী যে সনাতন বিরোধী, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। উনি নিজেই তাঁর নানা কাজকর্ম দিয়ে সেটা বুঝিয়ে দেন। পরীক্ষা পিছিয়ে একটি সনাতন কর্মসূচির দিনে ফেলা সেই মনোভাবেরই পরিচয়।’’

    ১০ ডিসেম্বর টেটের দিন ঘোষণা করেও কেন পিছল সরকার?

    প্রসঙ্গত, প্রথমে ১০ ডিসেম্বর প্রাইমারি টেট (TET) পরীক্ষার দিন ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার। সেই মোতাবেক প্রস্তুতিও শুরু করেছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। রীতিমতো বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয় দুপুর বারোটা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত টেট পরীক্ষা চলবে। এরপরে গত সপ্তাহের সোমবারই পর্ষদ হঠাৎ জানায় ১০ ডিসেম্বর টেট (TET) পরীক্ষা হচ্ছে না। তার পরিবর্তে তা হবে ২৪ ডিসেম্বর। তবে পরীক্ষার কোনও সময় বদল হচ্ছে না এবং তা দুপুর বারোটা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত চলবে। কিন্তু কী কারণে এই দিন বদলের সিদ্ধান্ত তা কোনওভাবেই জানানো হয়নি নতুন বিজ্ঞপ্তিতে। এতেই দানা বেঁধেছে বিতর্ক। তবে কি প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির দিন দেখে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ওইদিন টেট পরীক্ষা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তার কারণ ২৪ ডিসেম্বর যে গীতাপাঠের অনুষ্ঠান হতে চলেছে তা বিগত কয়েক মাস ধরেই সংবাদমাধ্যমের দৌলতে সবাই জানতে পেরেছেন।

    ক্ষুদ্ধ উদ্যোক্তারাও

    গীতা পাঠের দিন টেট পরীক্ষা (TET) ফেলা নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন উদ্যোক্তারা। রবিবারই এ বিষয়ে উদ্যোক্তা কমিটির সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ, ‘মাধ্যম’- কে ফোনে বলেন, ‘‘কেন এরকম করা হল, সেটা বোঝা যাচ্ছে না। আমরা তো গীতা পাঠের দিনক্ষণ অনেক আগেই স্থির করে ফেলেছিলাম।’’ কোনও কোন মহল এ নিয়ে ষড়যন্ত্রও দেখছে এবং তাঁদের মতে, ‘‘রাজ্য সরকার জেনে বুঝে ২৪ ডিসেম্বর টেট পরীক্ষার দিন ঘোষণা করল, তার কারণ এতে যদি পরীক্ষার্থীরা অসুবিধা পড়েন সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলার সুযোগ পাবে শাসক দল।’’ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছে যে চলতি বছরে টেট পরীক্ষা দিচ্ছেন ৩ লাখ ১০ হাজার পরীক্ষার্থী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীর ভুল বানানে তাজ্জব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, বাতিল করলেন নিয়োগ

    Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীর ভুল বানানে তাজ্জব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, বাতিল করলেন নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালের প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় অনিয়মের বিরুদ্ধে একের পর এক রায় দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর রায়ে স্বস্তি পেয়েছেন যোগ্য প্রার্থীরা। এদিকে সম্প্রতি, কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) নিজেকে যোগ্য বলে দাবি করেন এক চাকরিপ্রার্থী। তিনি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসের দ্বারস্ত হন। আদালতে তিনি মামলা করেন যে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় ৬টি প্রশ্ন ভুল ছিল, এই নম্বর পেলে তিনি চাকরিটা পেতেন। চাকরিপ্রার্থীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট এর নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার সেই ইন্টারভিউয়ের ভিডিও দেখে বিস্মিত হয়ে গেলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। 

    ইন্টারভিউ-এর ভিডিও 

    বিচারপতির (Calcutta High Court) প্রশ্ন, ‘‘এই যোগ্যতা নিয়ে আপনি শিক্ষকতা করবেন? আপনার আবেদন খারিজ করতে বাধ্য হচ্ছি।’’  আসলে ইন্টারভিউ-এর ভিডিওতে দেখা যায় ওই চাকরিপ্রার্থী ব্ল্যাকবোর্ডে লিখছেন, ‘‘আমরা চাষ করী আনন্দে’’, সঠিক বানান হওয়া উচিত ছিল ‘করি’। কিন্তু তিনি লিখেছেন ‘করী’। পাশাপাশি চাকরিপ্রার্থীকে পাল্টা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, ‘‘বলুনতো দুর্গা বানান কি?’’ মৌখিকভাবে প্রার্থী জানান, ‘দূর্গা’ হল সঠিক বানান। চাকরিপ্রার্থীর আবারও ভুল বানান শুনে কার্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘এই সাধারণ ছোটখাটো বানান না জানলে আপনি শিক্ষক হবেন কীভাবে?, করি বানানে ভুল হল কেন?’’ চাকরিপ্রার্থী উত্তর দেন, ‘‘আমি নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলাম অনেকদিন আগে পড়াশোনা করেছি তো তাই।’’

    বিচারপতির পাল্টা উত্তর

    বিচারপতি (Calcutta High Court) পাল্টা বলেন, ‘‘আমিও তো অনেক আগে পড়াশোনা করেছি আমারও তো ভুল হওয়ার কথা।’’ এরপরে সম্পূর্ণ ভিডিও আর দেখেননি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘আমি আর সমস্ত ভিডিওটা দেখব না। এই বিদ্যা নিয়ে স্কুলে পড়ানোর যোগ্যতা আপনার নেই! আপনার থেকে অনেক কম যোগ্য চাকরিপ্রার্থী অনিয়মের ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছে, কিন্তু আপনিও স্কুলে পড়ানোর যোগ্য নন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক টেট (Primary Tet) নিয়ে দূর্নীতির তদন্ত এখনও শেষ হয়নি । টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ থেকে, স্বজনপোষণ সহ একাধিক অভিযোগে জর্জরিত রাজ্য সরকার। সিবিআই তদন্তে জেলে রয়েছে প্রায় গোটা শিক্ষা দপ্তর। এই আবহেই নতুন করে টেট নেওয়ার ঘোষণা করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet)। পূর্ব ঘোষণা মতো এদিন টেট পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। তবে, টেট নিয়ে বিতর্ক যেন থামছে না। এবার বিবাহিত মহিলাদের শাঁখা-পলা খুলে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিরোধী দল বিজেপি। জানা গিয়েছে, দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা (Primary Tet) দিতে এসে ঢুকতে বাধা পান বিবাহিত মহিলারা। অভিযোগ, পরীক্ষা কেন্দ্রে তাদের বলা হয়, হলের ভিতর কোনও গয়না পরে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাই বিবাহের প্রতীকরূপে যে গয়নাগুলি আছে অর্থাৎ শাঁখা-পলা খুলতে হবে নয়তো পরীক্ষায় বসা যাবেনা। দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে এই ঘটনার প্রতিবাদে পরীক্ষার্থীদের একাংশ রাস্তায় নেমে পড়েন। তাঁরা বলতে থাকেন , “বাড়াবাড়ি করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet), শাঁখা পলা হিন্দু ধর্মের পবিত্রতার প্রতীক, স্বামীর মঙ্গল কামনায় প্রত্যেক হিন্দু নারী শাঁখা পলা পরে, সর্বভারতীয় স্তরে ইউপিএসসি পরীক্ষাতেও এমন নির্দেশ নেই, যত কড়াকড়ি প্রাথমিক টেটে, স্বচ্ছতা রাখতে হলে আগে তাদের নিজেদের দূর্নীতি বন্ধ করা উচিত  “।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গের বিজেপি নেতা তথা ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মণ। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে  তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, ” এই ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত, ধর্ম পালনের অধিকার মানুষের মৌলিক অধিকার, ভারতের সংবিধান, এই অধিকার প্রতিটি নাগরিককে দিয়েছে। এভাবে কারও ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করা যায়না। প্রয়োজন হলে , প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ শাঁখাপলা গুলি ভালো মত যাচাই করে নিতে পারত।” দীপকবাবু আরও জানান, ” প্রয়োজন হলে স্থানীয়ভাবে আমরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করব”। আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন। 

     

     

  • Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকের (Primary TET) চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ছাড়পত্র দিল না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সুপ্রিম নির্দেশের ফলে এখনই কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। জানা গিয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি ওই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ 

    গত বছরই প্রাথমিকে (Primary TET) স্কুলগুলিতে  প্রায় ১১ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করে রাজ্য। সেই মতো নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রস্তুতিও শুরু করে দেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত বছর সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে প্রশিক্ষণরত ডিএলএড প্রার্থীরা এবং ওই কোর্সের প্রথম বর্ষের উত্তীর্ণরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এ নিয়েই চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ কোর্টের দ্বারস্থ হয় (Primary TET)। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখেন। পরে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করেন। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, প্রশিক্ষণরত প্রার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনওভাবেই অংশ নিতে পারবেন না। শিক্ষক হতে গেলে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে হবে।

    ২৮ জুলাই ২০২৩ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    মামলার এক পক্ষের মত হল, ২০২০-২২ শিক্ষাবর্ষ শেষ হচ্ছে জুন মাসে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে নভেম্বর মাস থেকে। ফলে ডিএলএড প্রশিক্ষণরতদের (Primary TET) সুযোগ দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, এই সংক্রান্ত মামলায় গত বছরের ২৮ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের বেঞ্চ জানায়, আদালতের নির্দেশ ছাড়া কোনওভাবেই ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। পরবর্তীকালে মামলাটির শুনানি পিছিয়ে যেতে থাকে। চাকরিপ্রার্থীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন ২২ জানুয়ারির দিকে, দেখা যাক সেদিন এই মামলার জট কাটে নাকি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: হাইকোর্টের গুঁতোয় টনক নড়েছে, তাই কি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা টেটে?

    Primary TET: হাইকোর্টের গুঁতোয় টনক নড়েছে, তাই কি নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা টেটে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের গুঁতোয় এবার টনক নড়েছে মধ্য শিক্ষা পর্ষদের। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে হাইকোর্টে নানা সময় অপদস্থ হতে হয়েছে রাজ্যকে। তার জেরে এবার প্রাইমারি টেটে (Primary TET) কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করেছে পর্ষদ। এদিন সকাল ৬টা ৫০ মিনিট থেকেই মেট্রো চালাচ্ছে রেল। রয়েছে পর্যাপ্ত বাসের ব্যবস্থাও। পরীক্ষা কেন্দ্রে কেউ যাতে অসদ উপায় অবলম্বন করতে না পারেন সেজন্য পরীক্ষকদের পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের জন্য গুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। পরীক্ষা হলে ঢোকার আগে জেনে নিন পর্ষদের জারি করা সেই ‘ডুজ অ্যান্ড ডোন্টজ’ সম্পর্কে।

    ‘ডুজ অ্যান্ড ডোন্টজ’

    অ্যাডমিট কার্ড ছাড়া ছাপা কোনও জিনিস নিয়ে ঢোকা যাবে না পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢোকা যাবে না পেন্সিল বক্স, প্লাস্টিকের পাউচ, ক্যালকুলেটর, স্কেল, রাইটিং প্যাড, পেন ড্রাইভ, ইলেকট্রিক্যাল স্ক্যানার, কার্ড বোর্ড, জলের বোতল, মোবাইল, ইয়ার ফোন, ব্লু টুথ, মাইক্রোফোন, পেজার, হেল্থ ব্যান্ড নিয়েও। কোনও ধরনের ঘড়ি, মানি ব্যাগ, সানগ্লাস, হ্যান্ড ব্যাগ এবং সোনার গয়না নিয়েও ঢোকা যাবে না পরীক্ষা (Primary TET) কেন্দ্রে। পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে যেতে পারবেন না পরীক্ষকরাও। নির্দিষ্ট ঘরেই ফোন রাখতে হবে সবাইকে। প্রয়োজনে কথা বলতে হলে, সেখানে গিয়ে কথা বলার ক্ষেত্রে লগ বুকে তা নথিভুক্ত করতে হবে।

    প্রত্যেক ঘরেই থাকবে ঘড়ি

    পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেজন্য প্রতিটি ঘরেই জলের ব্যবস্থা থাকবে। থাকবে ঘড়িও। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগে পরীক্ষা কেন্দ্র ছাড়তে পারবেন না পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষাকেন্দ্রের গেট খুলে দেওয়া হবে সকাল সাড়ে ৯টায়ই। সংশ্লিষ্ট সকলকেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে হবে ১১টার মধ্যে। যদিও পরীক্ষা শুরু হবে ১২টা থেকে। পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার মুখে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা করা হবে সবাইকে।

    আরও পড়ুুন: “গোহত্যা হলে ভগবান আমাদের ক্ষমা করবেন না”, মন্তব্য গুজরাট হাইকোর্টের

    পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থীরা গোলাপি রংয়ের কপিটি জমা দেবেন। বাড়ি নিয়ে যাবেন ডুপ্লিকেট কপিটি (Primary TET)। এদিনই ব্রিগেডে রয়েছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠান। সেজন্য ভিড় হতে পারে রাস্তাঘাটে। তাই হাতে বেশ খানিকটা সময় নিয়েই বের হওয়াই ভালো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা, প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফোন নম্বর

    Primary TET: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা, প্রয়োজনীয় তথ্য ও ফোন নম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই প্রাইমারি টেট পরীক্ষা (Primary TET)। পরীক্ষা শুরু হবে রবিবার বেলা ১২টা থেকে। চলবে আড়াইটে পর্যন্ত। পরীক্ষায় বসবেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৫৪ জন। পরীক্ষা নেওয়া হবে ৭৭৩টি কেন্দ্রে। নিয়োগ হবে ১১ হাজার ৭৬৫টি আসনে। অ্যাডমিট কার্ড এবং পেন-পেন্সিল ছাড়া আর কিছুই নিয়ে ঢোকা যাবে না পরীক্ষা কেন্দ্রে। প্রশ্ন থাকবে ১৫০টি। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। প্রশ্ন হবে এমসিকিউ ধাঁচে। নেগেটিভ মার্কিং নেই।

    পরীক্ষার্থীদের কথা ভেবে এদিন মেট্রো চলবে সকাল ৬টা বেজে ৫০ মিনিট থেকে। দক্ষিণেশ্বর থেকে প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৭টায় (Primary TET)। এদিন সব মিলিয়ে মেট্রো চলবে ২৩৪টি। পরীক্ষার্থী ও পরীক্ষকদের জন্য হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে পর্ষদ। যে কোনও প্রয়োজনে যোগাযোগ করা যাবে। হেল্পলাইন নম্বরগুলি হল-

    শিলিগুড়ি – ৯৮০০৫৮৩৩০৭/৭৯০৮৪০৯১০০

    জলপাইগুড়ি – ৮১০১২৪৯৮৬৯

    আলিপুরদুয়ার – ০৩৫৬৪-৪৬৯৭৭৩

    কোচবিহার – ০৩৫৮২-২২২৪৪২

    উত্তর দিনাজপুর -১৮০০-৩৪৫-৩৩৬৭/ ০৩৫২৩-২৪৬১৫৩

    দক্ষিণ দিনাজপুর – ৭০০১৩০১০৭৭

    মালদহ – ০৩৫১২-২২১১২৩

    মুর্শিদাবাদ – ৯৯৩২০৫৪৬০৮

    নদিয়া – ৯২৩২৭৬১৫৬৮

    পুরুলিয়া – ৭৫৪৭৯৯৪৯৪৯

    বাঁকুড়া – ৯৯৩২৯৬৭৭৪৭

    বীরভূম – ৯৯৩৩৪৮৫৪০৫

    পূর্ব বর্ধমান – ৯৪৭৪১৭৩০০/৯৪৭৪১৭৩১৪৪

    পশ্চিম বর্ধমান – ৯৪৩৪৩২৩৮৩৯

    হুগলি – ৭০৩৩৯০৮৪২০

    হাওড়া – ৮৯২৬৩৩০৭৩০/৯৪৩৪৫১০২৭৯

    কলকাতা – ৬২৯১১৫২৪৭৮

    উত্তর ২৪ পরগনা – ৭৯৮০৪৬৫৬৬৪ /৯০৯৩১১৮৯০৬ / ৯৮৭৪১১১৫৬৪

    দক্ষিণ ২৪ পরগনা – ৯৪৩৩২৬৬৮৮৭/ ৯৪৭৪১৫৯৪৫৬

    পূর্ব মেদিনীপুর – ৯৪৭৫২২৪৯২৭ / ৭৩১৯২৯০২৬৩

    পশ্চিম মেদিনীপুর – ৯৫৪৭৫৭৩৭৩৬

    ঝাড়গ্রাম -০৩২২১-২৯১০১৬/৮১০১৭৪৫৪৩৭

    রবিবার একে রাস্তায় কম থাকে গাড়ি, তার ওপর এদিনই ব্রিগেডে হবে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ। সেকথা মাথায় রেখেই পর্যাপ্ত সংখ্যক বাস যাতে চলাচল করে, তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, রবিবারের এই পরীক্ষাটি হওয়ার কথা ছিল ১০ ডিসেম্বর। তার আগে ৪ তারিখে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করে পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয় ২৪ ডিসেম্বর। এই দিনেই রয়েছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আসর। উদ্যোক্তাদের দাবি, এই তারিখ ঠিক হয়েছিল ছ’ মাসেরও বেশি আগে। তার পরেও পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এই দিনেই পরীক্ষা ফেলায় দুর্ভোগ পোহাতে হতে পারে পরীক্ষার্থীদের (Primary TET)।

    আরও পড়ুুন: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার”, প্রচারের সুর বাঁধলেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Primary TET 2023: বদলে গেল সূচি! ১০ ডিসেম্বরের পরিবর্তে কবে হবে প্রাইমারি টেট?

    Primary TET 2023: বদলে গেল সূচি! ১০ ডিসেম্বরের পরিবর্তে কবে হবে প্রাইমারি টেট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল ২০২৩ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষার (Primary TET 2023) দিন। আগে ১০ ডিসেম্বর প্রাইমারি টেটের দিন ঘোষণা করেছিল পর্ষদ। সোমবার পর্ষদ জানাল, ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে না। পরিবর্তে পরীক্ষা হবে আগামী ২৪ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা থেকে দুপুর আড়াইটে পর্যন্ত। যদিও কী কারণে আচমকা টেট পরীক্ষার দিনক্ষণ বদল করা হল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। পর্ষদ সূত্রে জানানো হয়েছে, পলিসিগত কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    কারা পরীক্ষা দিতে পারবেন

    এদিন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, ‘‘আমরা এ বার বেশ কিছু নতুন পদক্ষেপ করছি যাতে পরীক্ষা একেবারে নির্বিঘ্নে হয়। তার জন্য বোর্ডের বেশ কিছুটা সময় প্রয়োজন। তাই পরীক্ষার (Primary TET 2023) দিন পিছনোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্ষদ।’’ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, বিএড যাঁরা করেছেন, তাঁরা এ বছর টেটে বসতে পারবেন না। তবে ডিএলএড-সহ প্রাথমিক শিক্ষকের অন্য প্রশিক্ষণ যাঁরা নিয়েছেন, তাঁরা টেট দিতে পারবেন। তা ছাড়া, গত বছরের টেটে যাঁরা অকৃতকার্য হয়েছিলেন, তাঁরাও নতুন করে এ বছর ফর্ম পূরণ করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: দুই প্রধানে খেলা দেশের প্রাক্তন ফুটবলার জেজে লালপেখলুয়া এখন বিধায়ক

    পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবারে কম

    উল্লেখ্য, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই প্রচুর বেনিয়মের অভিযোগ উঠে এসেছে। ২০২২ সালের টেট (Primary TET 2023) পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। ২০১৭ সালের টেটের নিয়োগও এখনও আটকে। এরই মধ্যে আবার ২০২৩ সালে নতুন করে আরও একটি টেট পরীক্ষার আয়োজন করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে খবর, গত বছরের তুলনায় এ বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে পর্ষদের তরফ থেকে ব্যাখ্যা, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে যে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছিল সেখানে ডিএলএড ও বিএড-এর সকল যোগ্য প্রার্থী আবেদন করতে পেরেছিলেন। তবে এ বছর শীর্ষ আদালতের নির্দেশে ডিএলএড উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরাই শুধু আবেদন করতে পারবেন। তাই আবেদনের সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। পর্ষদ জানিয়েছে, এ বছর ৩ লক্ষ ৯ হাজার ৫৪ জন পরীক্ষা দেবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share