Tag: Property

Property

  • Kalyan Banerjee: কল্যাণের অস্থাবর সম্পত্তি ২৪ কোটির বেশি, রয়েছে দুটি গাড়ি, দিল্লি-কালীঘাটে ফ্ল্যাট

    Kalyan Banerjee: কল্যাণের অস্থাবর সম্পত্তি ২৪ কোটির বেশি, রয়েছে দুটি গাড়ি, দিল্লি-কালীঘাটে ফ্ল্যাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের তিনবারের সংসদ এবং হেভি ওয়েট নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerje)। আগে একবার বিধায়কও ছিলেন। পেশায় তিনি একজন আইনজীবী। হুগলির শ্রীরামপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের এই বারের প্রার্থী হয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন তাঁরই মেয়ের প্রাক্তন জামাই কবীর শঙ্কর বোস। অপরে সিপিএমের প্রার্থী হয়েছেন সিপিএমের প্রার্থী দিপ্সীতা ধর। নিজের মনোনয়ন জমা করে এদিন কল্যাণ নিজের হলফ নামায় সম্পত্তির পরিমাণ জানিয়েছেন।

    সম্পত্তির পরিমাণ কত(Kalyan Banerje)?

    বছর সাতষট্টীর এই আইনজীবী তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ নিজের হলফ নামায় জানিয়েছেন ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষ পর্যন্ত আয়ের হিসেব জানিয়েছেন। হলফনামায় তিনি জানিয়েছেন, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তাঁর আয় ছিল ৪ কোটি ৩২ লক্ষ ৬৩ হাজার ২৬৬ টাকা। তার আগের অর্থবর্ষ অর্থাৎ ২০২১-২২ এ তাঁর আয় ছিল ৪ কোটি ৩২ লক্ষ ৩৩ হাজার ৫৪৪ টাকা। তিনি ৩ কোটি ৪৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ১২৩ টাকা আয় করেছিলেন ২০২০-২১ অর্থবর্ষে। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে তাঁর আয় ছিল ২ কোটি ১২ লক্ষ ১৬ হাজার ৩৬৯ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে তিনি ৩ কোটি ৭৯ লক্ষ ৩৭ হাজার ৮২০ টাকা আয় করেছিলেন।

    স্ত্রীর সম্পত্তির পরিমাণ কত?

    কল্যাণ নিজের হলফ নামায় স্ত্রী ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়ের আয়ের হিসাবে জানিয়েছেন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তাঁর স্ত্রীর আয় ছিল ৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৬০০ টাকা। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়ের আয় ছিল ২ লক্ষ  ৮৮ হাজার ৫৩০ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ২ লক্ষ ৬০ হাজার ২৫০ টাকা আয় করেছিলেন ছবি বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগের অর্থবর্ষে ২০১৯-২০ তে তাঁর আয় ছিল ২ লক্ষ ৬০ হাজার ২৫৪ টাকা। আর ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ২ লক্ষ ৭৫ হাজার ১২০ টাকা আয় করেছিলেন ছবিদেবী। মনোনয়ন পেশ করার সময় কল্যাণের (Kalyan Banerje) হাতে নগদ ছিল ৫০ হাজার টাকা। একাধিক ব্যাঙ্কে সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে। একই ভাবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: “পঁচাত্তরের পরেও প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই”, জনসভায় দাবি শাহের

    রয়েছে দুটি গাড়ি

    হলফ নামায় কল্যাণ (Kaylan Banerje) জানিয়েছেন তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। একটি গাড়ি ২০২১ সালে ২২ লক্ষ ৬৭ হাজার দিয়ে কিনেছেন। অপর আরেকটি গাড়ি ৪ লাখ ৮১ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছেন। তাঁর কাছে ১৫ লক্ষ টাকার সোনা রয়েছে। স্ত্রীর কাছে রয়েছে ২৪ লক্ষ টাকার সোনা। তাঁর বাড়িতে আইনজীবী পেশার কারণে ১ কোটি টাকার বই রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। সব মিলিয়ে মোট অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ হল ২৪ কোটি ২০ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৩৫ টাকা। স্ত্রীর কাছে মোট অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ রয়েছে ২ কোটি ৭১ লক্ষ ৪১ হাজার ৫৩৬ টাকা। এছড়াও কালীঘাটে, দিল্লি এবং শ্রীরামপুরে ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর। তিনি ১৯৭৫ সালে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.কম পাশ করেছিলেন। এরপর ১৯৭৯ সালে রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি ডিগ্রি পাশ করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dawood Ibrahim: নিলাম হল দাউদের সম্পত্তি, কিনলেন শিবসেনা নেতা, তৈরি হবে সনাতনী স্কুল

    Dawood Ibrahim: নিলাম হল দাউদের সম্পত্তি, কিনলেন শিবসেনা নেতা, তৈরি হবে সনাতনী স্কুল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন হিসাবে মুম্বইয়ে রাজ করতেন, তিনি বলিউডে ছিলেন অত্যন্ত প্রভাবশালী। অন্যদিকে, ভারতের কাছে তিনি একজন জঙ্গি, অপরাধী এবং পলাতক। বর্তমানে তিনি ঠিক কোথায় রয়েছেন তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অনুমান করা হয় পাকিস্তানের করাচিতে রয়েছেন। গতকাল শুক্রবার কুখ্যাত দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) পৈতৃক সম্পত্তি নিলামে উঠেছিল। নিলামের সম্পত্তি ২ কোটি টাকায় কিনেছেন প্রাক্তন শিবসেনা নেতা।

    ২ কোটি টাকায় বিক্রি হল জমি (Dawood Ibrahim)

    এদিন দাউদের (Dawood Ibrahim) মোট ৪টি সম্পত্তির নিলাম করা হয়। তার মধ্যে জমির সর্বনিম্ন মূল্য ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার ৪৪০ টাকা। কিন্তু নিলামে সম্পত্তির মূল্য অতিক্রম করে গিয়েছে কোটি টাকায়। জানা গিয়েছে, ২ কোটি টাকায় দাউদের সম্পত্তি বিক্রি করল স্মাগলার্স অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটর্স অথরিটি (এসএএফইএমএ) এবং কিনেছেন শিবসেনার প্রাক্তন নেতা। পাশাপাশি এদিন মহারাষ্ট্রের রত্নগিরির মুম্বকে গ্রামে দাউদের পৈতৃক সম্পত্তির আরও একটি জমির নিলাম হয়েছিল। জমির পরিমাণ ছিল ১৭৩০ বর্গমিটার, ওই জমি বিক্রি হয়েছে ৩ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা। জমির মূল্য ছিল এক লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা।

    কিনে কী বললেন শিবসেনা কর্মী

    কোটি টাকায় দাউদের (Dawood Ibrahim) জমি কিনে শিবসেনার প্রাক্তন কর্তা বলেন, “ওই জমির সমীক্ষা নম্বর তাঁর ‘পয়া’ সংখ্যার সঙ্গে মিলে গিয়েছে। আর এই জন্য এত দাম দিয়ে কেনা হয়েছে। এই জমিতে একটি সনাতন স্কুল খোলা হবে।” উল্লেখ্য ২০২০ সালে তিনি দাউদের আরও একটি বাংলো কিনেছিলেন। এরপর সেখানে সনাতন ধর্ম পাঠশালা ট্রাস্ট তৈরি করেন, এবার জমি কিনে স্কুল খোলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন তিনি।

    আগেও সম্পত্তি নিলাম হয়েছে

    গত কয়েক বছরে অন্ধকার জগতের ডন দাউদের (Dawood Ibrahim) অনেক সম্পত্তি নিলাম হয়েছে। ২০১৭, ২০২০ সালেও নিলামে উঠেছিল সম্পত্তি। দুইবারে মোট ১৭টি সম্পত্তির নিলাম হয়েছে। তার মধ্যে দাউদের বাড়ি, হোটেল, গেস্ট হাউস মিলিয়ে মোট ১১ কোটি টাকায় নিলাম উঠেছিল বলে জানা গিয়েছিল। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সম্পত্তি কেনার ক্রেতা পাওয়া যায়নি।

    প্রশাসনের অবশ্য বক্তব্য, এই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের হাতে প্রাণের ভয়ের কারণে অনেকে কিনতে বার বার পিছিয়ে গিয়েছিলেন। ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের কাছে ১৯৯৩ সালের বোমা বিস্ফোরণের মূলচক্রী ছিলেন দাউদ ইব্রাহিম। অনুমান করা হচ্ছে দাউদ এখন পাকিস্তানের করাচিতে থাকেন। যদিও পাকিস্তান সরকার তার অস্তিত্বের কথা অস্বীকার করেছে। সম্প্রতি বিষ খাইয়ে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: ডিআই ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির উৎস কী? জানতে চায় সিআইডি

    Purba Medinipur: ডিআই ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির উৎস কী? জানতে চায় সিআইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) বিদ্যালয় পরিদর্শক থাকার সময় আর্থিক দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ উঠেছিল চাপেশ্বর সর্দারের বিরুদ্ধে। এরপর তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়েছিল। সিআইডির নজর এবার এই পরিদর্শকের অফিসের অ্যাকাউন্ট বিভাগের প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির হিসেবের উপর। তদন্তের জন্য তাঁকে ডাকা হতে বলে জানা গিয়েছে। এই ব্যক্তির দেওয়া তথ্য এবং বক্তব্যের প্রেক্ষিতেই চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করে ছিল সিআইডি।

    তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে খবর (Purba Medinipur)

    সিআইডি তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে জানা গিয়েছে, চাপেশ্বরের ডান হাত ছিলেন পাঁশকুড়ার (Purba Medinipur) এই ব্যক্তি। তাঁর বিরাট সম্পত্তি কীভাবে গড়ে তুলেছেন এই নিয়ে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সামান্য অ্যাকাউন্ট বিভাগের কর্মকর্তা হয়ে কীভাবে এতো পাহাড় প্রমাণ সম্পত্তির গড়ে ফেললেন এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। উল্লেখ্য, সূত্রের আরও খবর যে চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করার আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এই কর্মীকেই ডেকে পাঠানো হয় এবং তাঁর বয়ানের উপর নির্ভর করেই সিআইডি চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করেছিল। ফলে এবার কি তাঁর পালা?

    মেচগ্রাম এলাকায় বিপুল সম্পত্তির খোঁজ

    চাপেশ্বরের পাঁশকুড়ার (Purba Medinipur) ছায়াসঙ্গী করণিকের মেচগ্রামে একাধিক সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে। এখানে রয়েছে একাধিক ফ্ল্যাট, উঁচু পাঁচিল তোলা একাধিক বাড়ি এবং আরও বেশ কিছু দোকান রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও মেচগ্রাম থেকে পাঁশকুড়া পর্যন্ত বনমালী কলেজ যাওয়ার পথে দুই পাশে প্রচুর জমির মালিক বলে জানা গিয়েছে। অবশ্য স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, প্রাক্তন করণিক এলাকায় শিক্ষকদের পছন্দের জায়গায় বদলি করার কাজ করতেন টাকার বিনিময়ে। সেই সঙ্গে মোটা টাকার বিনিময়ে চাকরিও বিক্রির কাজ করতেন তিনি। চাকরি দেওয়ার জন্য তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গেও তাঁর বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল বলে জানা গিয়েছে। এবার কি তাহলে শুধু গ্রেফতারর অপেক্ষা মাত্র? এমনটাই মনে করছেন এলাকার মানুষ।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share