Tag: puri jagannath temple

puri jagannath temple

  • Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রত্নভাণ্ডারে (Ratna Bhandar) মজুত রয়েছে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার গয়নাগাটি (Puri Jagannath Temple)। সেই রত্নভাণ্ডার সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু হয় সেজন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ASI) কাছে অনুরোধ জানালেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই রত্নভাণ্ডার মাপজোক করে এএসআই। রত্নভাণ্ডার কী অবস্থায় রয়েছে, কী কী সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে রিপোর্ট করেছে এএসআইয়ের লোকজন। ৪৫ পাতার ওই রিপোর্ট হাতে এসেছে জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির। তার পরেই মন্দির কমিটি চাইছেন, রত্নভাণ্ডার মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত শুরু করুক এএসআই।

    কী বলছে মন্দির কমিটি (Puri Jagannath Temple)

    মন্দির পরিচালন (Puri Jagannath Temple) কমিটির তরফে মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি বলেন, “এএসআই রত্নভাণ্ডারে যে জিপিআর-জিপিএস সমীক্ষা চালিয়েছিল, তার রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। মন্দিরের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বের বিষয়টি এসজেটিএ সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। তিনি জানান, রত্নভাণ্ডারের মেঝে ও দেওয়ালের বেশ কিছু জায়গায় সমস্যা রয়েছে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ওই রিপোর্ট খতিয়ে দেখবে মন্দির কমিটির একটি দলও।”

    রত্নভাণ্ডারে মজুত প্রচুর গয়না

    পুরীর মন্দিরের তিন বিগ্রহের (Puri Jagannath Temple) প্রচুর গয়না রয়েছে। সোনা-রুপোর পাশাপাশি অনেক দামী দামী রত্ন দিয়ে তৈরি বহুমূল্য অলঙ্কারও রয়েছে। এ সবই থাকে রত্নভাণ্ডারে। স্বর্ণবেশ কিংবা অন্য কোনও বিশেষ দিনে বিগ্রহ তিনটিতে কার্যত গয়নায় মুড়ে ফেলা হয়। সেগুলি অবশ্য রত্নভাণ্ডারে থাকে না। ৪৬ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে খোলা হয়েছিল রত্নভাণ্ডারের বাইরের প্রকোষ্ঠ। দীর্ঘদিন ধরে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ না হওয়ায় দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সংস্কারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংস্কার না করলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই মন্দির কমিটির লোকজন চাইছেন দ্রুত সংস্কার করা হোক দেবতার রত্নভাণ্ডার (Ratna Bhandar)। সেই উদ্দেশ্যেই আর্জি জানানো হয়েছে এএসআইকে (Puri Jagannath Temple)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    Puri Jagannath Temple: রত্নভাণ্ডার তাড়াতাড়ি সংস্কার করা হোক, চাইছে জগন্নাথ মন্দির কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রত্নভাণ্ডারে (Ratna Bhandar) মজুত রয়েছে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার গয়নাগাটি (Puri Jagannath Temple)। সেই রত্নভাণ্ডার সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই কাজ যাতে দ্রুত শুরু হয় সেজন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ASI) কাছে অনুরোধ জানালেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই রত্নভাণ্ডার মাপজোক করে এএসআই। রত্নভাণ্ডার কী অবস্থায় রয়েছে, কী কী সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন, তা নিয়ে রিপোর্ট করেছে এএসআইয়ের লোকজন। ৪৫ পাতার ওই রিপোর্ট হাতে এসেছে জগন্নাথ মন্দির পরিচালন কমিটির। তার পরেই মন্দির কমিটি চাইছেন, রত্নভাণ্ডার মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ দ্রুত শুরু করুক এএসআই।

    কী বলছে মন্দির কমিটি (Puri Jagannath Temple)

    মন্দির পরিচালন (Puri Jagannath Temple) কমিটির তরফে মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি বলেন, “এএসআই রত্নভাণ্ডারে যে জিপিআর-জিপিএস সমীক্ষা চালিয়েছিল, তার রিপোর্ট আমরা পেয়েছি। মন্দিরের নিরাপত্তা ও স্থায়িত্বের বিষয়টি এসজেটিএ সব সময় গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। তিনি জানান, রত্নভাণ্ডারের মেঝে ও দেওয়ালের বেশ কিছু জায়গায় সমস্যা রয়েছে। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ওই রিপোর্ট খতিয়ে দেখবে মন্দির কমিটির একটি দলও।”

    রত্নভাণ্ডারে মজুত প্রচুর গয়না

    পুরীর মন্দিরের তিন বিগ্রহের (Puri Jagannath Temple) প্রচুর গয়না রয়েছে। সোনা-রুপোর পাশাপাশি অনেক দামী দামী রত্ন দিয়ে তৈরি বহুমূল্য অলঙ্কারও রয়েছে। এ সবই থাকে রত্নভাণ্ডারে। স্বর্ণবেশ কিংবা অন্য কোনও বিশেষ দিনে বিগ্রহ তিনটিতে কার্যত গয়নায় মুড়ে ফেলা হয়। সেগুলি অবশ্য রত্নভাণ্ডারে থাকে না। ৪৬ বছর পর চলতি বছরের জুলাই মাসে খোলা হয়েছিল রত্নভাণ্ডারের বাইরের প্রকোষ্ঠ। দীর্ঘদিন ধরে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ না হওয়ায় দেখা দিয়েছে নানা সমস্যা। প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সংস্কারের। বিশেষজ্ঞদের মতে, দ্রুত সংস্কার না করলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই মন্দির কমিটির লোকজন চাইছেন দ্রুত সংস্কার করা হোক দেবতার রত্নভাণ্ডার (Ratna Bhandar)। সেই উদ্দেশ্যেই আর্জি জানানো হয়েছে এএসআইকে (Puri Jagannath Temple)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) বাইরের দেওয়ালে একাধিক ফাটল দেখা দিয়েছে বলে খবর। দেওয়ালে শ্যাওলার পুরু আস্তরণও পড়তে দেখা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া বা এএসআই) সাহায্য চেয়েছে ওড়িশার মোহন চরণ মাঝির সরকার। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের দলই এখানে এসে দেওয়ালের ফাটল মেরামত করবে।

    নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে

    পুরীতে জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple)  মূল মন্দিরের বাইরে যে পুরু দেওয়াল রয়েছে, তার নাম মেঘনাদ পচেরী। মূল মন্দিরকে সুরক্ষিত করে এই দেওয়ালই। কিন্তু সম্প্রতি এই দেওয়ালেই একাধিক ফাটল লক্ষ করা গিয়েছে। যা নিয়ে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মন্দিরের ভিতরে একটি জায়গা থেকে জগন্নাথের প্রসাদ বিক্রি করা হয়। ওই অঞ্চল থেকেই নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া, দেওয়ালে দীর্ঘ দিন ধরে জমছে শ্যাওলা। দেওয়াল ভেজা থাকায় শ্যাওলার আস্তরণ হচ্ছে পুরু। ক্ষতি হচ্ছে দেওয়ালের। ওড়িশা সরকার মনে করছে, এএসআইয়ের (Puri Jagannath Temple) অনুমতি ছাড়া জগন্নাথ মন্দিরে এমন কোনও কাজ করা হয়েছে, যার ফলেই এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। কেন এমন ফাটল তা তদন্ত করে দেখছে রাজ্যের বিজেপি সরকার।

    কী বলছেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘কেন দেওয়ালে ফাটল দেখা দিল, আমরা তদন্ত করে দেখছি। দেওয়াল মেরামতের প্রস্তুতি নিচ্ছে এএসআই। কিন্তু কেন দেওয়ালে (Puri Jagannath Temple) ফাটল দেখা দিল, আমরা খতিয়ে দেখব। আমাদের অনুমান, এএসআইয়ের অনুমতি ছাড়াই মন্দিরে (Puri) কিছু কাজ করা হয়েছিল, যার ফলে দেওয়ালের এই অবস্থা হয়েছে।’’ তিনিই জানিয়েছেন, এএসআই আপাতত অগ্রাধিকার দিয়েই দেওয়াল মেরামত করবে। আইনমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, পরিস্থিতির নেপথ্যে কোনও বেআইনি কাজ খুঁজে পেলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে ওড়িশা সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ নেই, জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারে (Ratna Bhandar) কোনও গোপন সুড়ঙ্গ বা চেম্বার নেই। শুক্রবার ঠিক এই কথাই জানালেন ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন। উল্লেখ্য, দ্বাদশ শতকে নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের মধ্যে সুড়ঙ্গ নিয়ে রহস্যের জট বেঁধেছিল। এবার তার সমাধান সূত্র পাওয়া গেল।

    শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ হবে (Ratna Bhandar)

    দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারকে (Ratna Bhandar) ঘিরে ওড়িশায় লোকমুখে নানা গল্প-গুজব তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে সঠিক সমাধানের জন্য ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের (এএসআই) পক্ষ থেকে সমীক্ষা করা হয়। সংস্থার পক্ষ থেকে একটি লেজার স্ক্যানিং করা হয়। লোক মুখে গুজব ছিল যে, ওই জায়গায় সুড়ঙ্গের মধ্যে প্রচুর ধনরত্ন সঞ্চয় করা আছে। এই সব তথ্যকে নস্যাৎ করে দিয়েছে এএসআই। আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন জানান এই বিষয়ে একটি চূড়ান্ত এবং বিশদ মূল্যায়নের উপর ভিত্তি করে শীঘ্রই সমীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

    লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ফাটল দেখা গিয়েছে

    আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বিতর্কিত রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে এএসআই-এর চলা সমীক্ষার উপর বিশেষ বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, “ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ নিয়ে দ্রুত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই সমীক্ষা এবং অনুসন্ধান চালিয়ে স্পষ্ট জানা গিয়েছে যে, ভিতরে কোনও রকম সুড়ঙ্গের অস্তিত্ব নেই। তবে লেজার স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ভিতরে অনেক ফাটলের চিত্র ধরা পড়েছে। এই সব বিষয়গুলিকে দ্রুত ঠিকঠাক করা হবে। এই রত্ন ভান্ডারের ভিতর বাইরে ক্ষয়ক্ষতির জায়গায়গুলিকে দ্রুত মেরামত করা হবে। এই গর্ভের ভিতরে থাকা মূল্যবান রত্ন, ধন এবং সামগ্রীর দ্রুত গণনার কাজ শুরু হবে। তবে গণনার সময় লক্ষ লক্ষ জগন্নাথ ভক্তের আস্থা এবং বিশ্বাসে যেন আঘাত না পড়ে, সেই দিকগুলিও নজরে রাখা হবে। মন্দিরের পবিত্রতা এবং সম্মানকে সামনে রেখে গোটা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা রাখা হবে। এই কার্তিক মাস পবিত্র মাস, এই মাসে ভগবানকে দর্শন করার জন্য প্রচুর ভক্তদের ভিড় মন্দির চত্বরে দেখা যায়। তাই আপাতত মেরামতের কাজ স্থগিত রয়েছে। আগামী জানুয়ারি থেকে একই কাজ শুরু হবে।”

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত উত্তরপ্রদেশের দুই পরিযায়ী শ্রমিক

    রথ যাত্রার পর থেকে সমীক্ষা শুরু

    উল্লেখ্য রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) নিয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করেছে। তাঁদের কাজ হবে রত্ন ভান্ডার মেরমতের কাজ দেখা, রত্ন, অলঙ্কার সহ মূল্যবান সম্পদের হিসেব রাখা। হিসেব করে রীতিমতো একটি সম্পূর্ণ তালিকা প্রস্তুত করা হবে। গত রথযাত্রা উৎসবের পর থেকে এই কাজ শুরু হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ের সমীক্ষার কাজটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর শেষ হয়েছে। সমীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায় গত ২২ সেপ্টেম্বরের থেকে শুরু হয়েছে এবং এখনও তা প্রবাহমান। এই পর্যায়ের কাজ, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আনন্দ কুমার পাণ্ডের নেতৃত্বে ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এনজিআরআই) দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ghee Used at Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে ভোগপ্রসাদের ঘি পরীক্ষা করতে চায় ওড়িশা সরকার

    Ghee Used at Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে ভোগপ্রসাদের ঘি পরীক্ষা করতে চায় ওড়িশা সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতির প্রসাদী লাড্ডু নিয়ে বিতর্কের আবহেই  পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে ভোগ রান্নায় ব্যবহৃত ঘিয়ের গুণমান পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিল ওড়িশা সরকার। সারা দেশের লক্ষ লক্ষ ভক্ত প্রতিদিন পুরীর জগন্নাথদেব দর্শন করেন। রথের সময় ছাড়াও সারা বছরই ভিড় লেগে থাকে সমুদ্রসৈকত শহরে। তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমের শ্রীবেঙ্কটেশ্বর স্বামীর লাড্ডু ভোগের ঘিয়ে পশুচর্ব ও মাছের তেল থাকার বিতর্কের পর সর্বত্র হিন্দু ভক্তদের মধ্যে এক অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হয়েছিল। সেই সন্দেহের পরিবেশ দূর করতে পুরীর মন্দিরে ব্যবহৃত ভোগের ঘি পরীক্ষা করে দেখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ।

    বিশ্বাসে আঘাত নয়

    ওড়িশার বিজেপি সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জগন্নাথ মন্দিরে রান্নায় বা অন্যান্য প্রসাদ রান্নায় যে ঘি ব্যবহার করা হয়, তা পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করানো হবে। পুরীর জেলাশাসক সিদ্ধার্থ শঙ্কর বলেন, এখানে সে ধরনের কোনও অভিযোগ না সত্ত্বেও প্রশাসনের তরফে ঘিয়ের মান যাচাই করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “আমরা রাজ্যের সর্বোচ্চ দুগ্ধ সংগঠন ওমফেড-এর সঙ্গে কথা বলব ৷ মন্দিরে যে ঘি ব্যবহার করা হচ্ছে, তার মান যেন তারা বেঁধে দেয় ৷” তিনি জানান, প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে কোঠা ভোগ (দেবতাদের উৎসর্গ করা) ও ‘বারদী ভোগ’ (ভক্তদের প্রসাদ)- এ ব্যবহৃত ঘিয়ের গুণমান পরীক্ষা করা হবে। মন্দিরের এক সেবাইত দাবি করেন, এর আগে মন্দিরের প্রদীপ জ্বালানোয় যে ঘি ব্যবহার হত, তাতে নকল ঘি ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছিল। তারপরই ওই ঘি ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: এশিয়ায় তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত, বলছে সমীক্ষা

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    দেশে হিন্দুদের অন্যতম জনপ্রিয় তীর্থক্ষেত্র পুরীর জগন্নাথ মন্দির ৷ ভগবান জগন্নাথ, বলরাম এবং দেবী সুভদ্রা দর্শনে সারাবছরই ভিড় হয় পুরীতে ৷ পাশাপাশি মন্দিরের মহাপ্রসাদের চাহিদাও তুঙ্গে থাকে ৷ প্রসাদে জগন্নাথ দেবের ভোগের খিচুড়ি, ভাত, ডাল, নানারকম ভাজাভুজি, রকমারি মিষ্টির পদ বিক্রির আলাদা একটি জায়গাই রয়েছে মন্দিরের ভিতরে ৷ এই খাবারগুলি যে ঘি দিয়ে রান্না হয়, তাতে কোনও ভেজাল অর্থাৎ মাছের তেল, গরু বা শুয়োরের চর্বি জাতীয় কিছু আছে কি না, তা পরীক্ষা করে নিতে চায় পুরী প্রশাসন ৷ প্রতিদিন এই মহাপ্রসাদ কিনে খান লক্ষ লক্ষ দর্শনার্থী, পুণ্যার্থী ৷ এই প্রসাদের সঙ্গে জড়িয়ে তাঁদের বিশ্বাস, ধর্মীয় আবেগ ৷ সেই বিশ্বাস, আবেগে কোনও আঘাত যাতে না লাগে তাই এই সিদ্ধান্ত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shree Jagannath Temple: রত্ন ভান্ডারের ভিতর গোপন সুড়ঙ্গ! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে হতে পারে লেজার স্ক্যানিং

    Shree Jagannath Temple: রত্ন ভান্ডারের ভিতর গোপন সুড়ঙ্গ! পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে হতে পারে লেজার স্ক্যানিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের ভিতর কোনও গোপন সু়ড়ঙ্গ রয়েছে কিনা, তা জানতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধান চালানোর সিদ্ধান্ত নিল মন্দির (Shree Jagannath Temple) পরিচালন কমিটি। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধান কী ভাবে এগোবে, তা স্থির করতে সোমবার জরুরি বৈঠক হয় জগন্নাথ মন্দিরে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন পুরীর মহারাজা গজপতি মহারাজ দিব্যসিং দেব।

    কীভাবে হবে লেজার স্ক্যানিং

    মন্দিরের (Shree Jagannath Temple) মুখ্য প্রশাসক অরবিন্দ পাধি জানান, খনন করতে হবে না, এমন পদ্ধতিতে রত্ন ভান্ডারের গোপন সুড়ঙ্গ বা কুঠুরির খোঁজ করা হবে। এই বিষয়ে রাজ্য প্রশাসন এবং ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই)-এর অনুমতি মিলেছে। তবে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের কাজ শুরুর আগে মন্দির কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন আইআইটি এবং সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সঙ্গে কথা বলা হবে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, রহস্যময় রত্নভান্ডারের ভিতরের চিত্রটি বুঝতে ‘লেজার স্ক্যানিং’ করা হতে পারে। এএসআই লেজার স্ক্যান করার জন্য একটি অত্যন্ত অত্যাধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করবে। পুরো রত্ন ভান্ডারটির সংস্কার করবে এএসআই।

    আরও পড়ুন: ভারতেই হাসিনা, বাংলাদেশের পরিস্থিতির দিকে নজর কেন্দ্রের, সর্বদল বৈঠকে জয়শঙ্কর

    প্রচলিত বিশ্বাস

    বেশ কয়েকজন সেবাইত দাবি করছেন পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Shree Jagannath Temple) রত্ন ভান্ডারের ভিতরের কক্ষে একটি গোপন সুড়ঙ্গ আছে। অনেকের ধারনা সেই সুড়ঙ্গ গিয়ে মিশেছে সাগরে। সেখানেই নাকি জগন্নাথ মন্দিরের আসল ধন-সম্পদ লুকোনো আছে। তবে, সুপারভাইজারি প্যানেলের চেয়ারম্যান, বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ জানিয়েছিলেন, এই ধরনের কোনও সুড়ঙ্গের ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। তিনি বলেছেন, “আমরা কখনই সুড়ঙ্গ তত্ত্ব বিশ্বাস করিনি। এই নিয়ে কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই। আমরা সব ধন-সম্পদ সরিয়ে ভিতরের কক্ষের দেওয়ালগুলি পরীক্ষা করে দেখেছি। কোথাও কোনও সূড়ঙ্গ পাইনি।” রত্ন ভান্ডারের ভিতর এবং বাহির ভান্ডারের আলমারি এবং সিন্দুকগুলি সরানোর বিষয়েও এদিন আলোচনা হয়। এই বিষয়ে কী বিধি মেনে চলা হবে, তার একটি খসড়া তৈরি করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ওড়িশা সরকারের কাছে পাঠিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: জগন্নাথদেবের রত্নভান্ডারের ভিতরে নাগ দেবতা! দরজা খুলে কী দেখা গেল?

    Puri Jagannath Temple: জগন্নাথদেবের রত্নভান্ডারের ভিতরে নাগ দেবতা! দরজা খুলে কী দেখা গেল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভক্তদের বিশ্বাস জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple) দুর্মূল্য রত্নরাজি আগলে রেখেছেন নাগ দেবতা। তা স্পর্শ করা সহজ সাধ্য নয়। ৪৬ বছর পর রবিবার, সেই রত্নভান্ডার (Ratna Bhandar) খোলা হয়েছিল। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারকে ঘিরে মানুষের কৌতূহল দীর্ঘদিনের। ভান্ডারে বৈদুর্যমণি, নীলকণ্ঠমণি-সহ অসংখ্য মূল্যবান রত্ন রয়েছে বলে দাবি পাণ্ডাদের। উল্টো রথের আগের দিন মাহেন্দ্রক্ষণে সেই রত্নভান্ডারে প্রবেশ করে ওড়িশা সরকারের তৈরি ১১ জন প্রতিনিধির একটি দল। রত্নভান্ডারের অন্ধকার কক্ষে কী রয়েছে তার ধারণা দিল সেই দল।

    কী জানা গেল (Puri Jagannath Temple)

    রাজ্য সরকারের তৈরি ওই প্রতিনিধি দলের সভাপতি ওড়িশা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ  জানান, ‘‘রত্নভান্ডারে যে দলটি প্রবেশ করেছিল, তাতে সাত থেকে আট জন মন্দির কমিটির সদস্যও ছিলেন। বহুদা যাত্রা শুরু হয়েছে বলে তাঁরা ব্যস্ত ছিলেন। সে কারণে আমরা ভালো করে খতিয়ে দেখার এবং সব রত্ন সরানোর সময় পাইনি। বিগ্রহের অলঙ্কার, রত্ন সরানোর জন্য অন্য একটি দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এত বছর পর যখন জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডার খোলা হল সেই সময় কোনও সাপ ওখানে ছিল না। এমনকী কোনও পোকামাকড় বা অন্য কোনও সরীসৃপও পাওয়া যায়নি ওখানে।’’ 

    কী আছে রত্ন রত্নভান্ডারে (Ratna Bhandar) 

    মন্দির ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়, রত্নভান্ডারের দুটি ভাগ, বাহির ভান্ডার ও ভিতর ভান্ডার। জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple) যা কিছু আভূষণ থাকে বাহির ভান্ডারে। আর ভিতর ভান্ডারে থাকে মূল্যবান সামগ্রী, অলঙ্কার। বছরে ১৫ দিন বাহির ভান্ডার খোলা হয়, বন্ধ থাকে ৩৫০ দিন। বহু বছর খোলা হয়নি ভিতর ভান্ডার। শোনা যায়, রত্নভান্ডারে রয়েছে অসংখ্য কাঠের সিন্দুক। সেগুলির উচ্চতা ৩ ফুট, লম্বায় ৯ ফুট। ১৯৭৮ সালের অডিট অনুযায়ী, রত্নভান্ডারে রয়েছে ১ হাজার ৩৩৩ রকমের অলঙ্কার। যার মধ্যে ৪৫৪ ধরনের খাঁটি সোনার অলঙ্কার রয়েছে। কিছু কিছু অলঙ্কারের ওজন এক কেজির বেশি। মোট সোনার অলঙ্কারের ওজন ১২ হাজার ৮৮৩ ভরি। আছে ২৯৩ রকমের রুপোর গয়না, যেগুলির ওজন ২২ হাজার ১৫৩ ভরি। 

    আরও পড়ুন: চন্দ্রযান ৩ বর্ষ পূর্তি! নতুন এক ইতিহাস রচনা ভারতের

    অলঙ্কার রয়েছে মন্দির চত্বরেই (Puri Jagannath Temple)

    শ্রী জগন্নাথ মন্দির (Puri Jagannath Temple) প্রশাসন (এসজেটিএ)-এর প্রধান অরবনিন্দা পাঢ়ি জানিয়েছেন, বাইরের রত্নকক্ষের (Ratna Bhandar) চাবি রাখা ছিল পুরীর রাজা গজপতি মহারাজের কাছে। তিনি বলেন, ‘‘তাঁর থেকে চাবি নিয়েই বাইরের রত্নকক্ষে প্রবেশ করেছি আমরা।’’ তিনি আরও জানিয়েছেন, সেখানে থাকা অলঙ্কার মন্দির চত্বরেই ‘অস্থায়ী স্ট্রং রুম’-এ রাখা হয়েছে। জেলাশাসকের উপস্থিতিতে তা সিল করে দেওয়া হয়েছে। তবে ভিতরের কক্ষে প্রবেশের জন্য ভাঙা হয় তালা। ওড়িশার বিজেপি সরকারের তরফে বলা হয়েছে, ‘‘প্রভু জগন্নাথের ইচ্ছায় ওড়িয়া অস্মিতার পরিচয় নিয়ে এগিয়ে চলেছেন ওড়িশাবাসী। এর আগে মানুষের ইচ্ছায় জগন্নাথ মন্দিরের চারটি দরজা খোলা হয়েছিল। ৪৬ বছর পর রত্নভান্ডারের দরজা খোলা হল। মানুষ যা চায়, তাই করতে বদ্ধ পরিকর সরকার।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির আশ্বাস পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার শীঘ্রই খোলা হবে। রবিবার রাজ্যের নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদ এবং বিধায়কদের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মোহন মাঝি বলেন, “প্রত্যেকের মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে রত্ন ভান্ডার কখন খোলা হবে। আমি বলতে চাই যে, রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খুব শীঘ্রই খোলা হবে এবং সেখানে রাখা পবিত্র অলংকারগুলি খতিয়ে দেখা হবে। রত্ন যদি লোপাট হয় এবং কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না।”

    মোদির জন্মদিনে চালু হবে সুভদ্রা যোজনা

    মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, “ওড়িশার (Odisha) অস্মিতা রক্ষার জন্য একটি নতুন ওড়িশার ভাবনা আমরা নিয়েছি। উৎকলের (ওড়িশা) ভাবমূর্তি বিকৃত করে, ওড়িশার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে যারা অপমান করেছিল, তাঁদের শাসনের অবসান ঘটেছে।” তিনি আরও বলেন, “বিজেপি সরকার ওড়িয়া অস্মিতাকে রক্ষা করতে এবং ওড়িশাকে ভারতের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করবে। ওড়িশা ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি বিকসিত রাজ্য হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির এই অঙ্গীকার করেছেন।” মাঝি আরও জোর দিয়ে বলেন, “কর্মী ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে দীর্ঘ সংগ্রামের পরে বিজেপি নিজেরাই সরকার গঠনে সফল হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে রাজ্যে বহুল আলোচিত সুভদ্রা যোজনা চালু করা হবে। এতে মহিলারা এই যোজনার অধীনে ৫০,০০০ টাকার নগদ ভাউচার পাবেন, যা বিজেপির অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল।”

    ওড়িশায় রেলে ১ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ (Odisha)

    এদিনের অনুষ্ঠানে সিএম মাঝি, দুই ডেপুটি সিএম, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং জুয়েল ওরাম, রাজ্য ইউনিট বিজেপি সভাপতি মনমোহন শ্যামল, দলের অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে ওড়িশায় ১ লক্ষ কোটি টাকার নতুন রেল প্রকল্প হবে। অতীতে কেন্দ্রের কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার এবং ওড়িশায় বিজু জনতা দল (বিজেডি) সরকার দ্বারা ওড়িশায় রেল উপেক্ষিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “বিজেপি সরকার ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সমর্থন ও নির্দেশনায় ওড়িশার (Odisha) জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কঠোর পরিশ্রম করবে। জনগণকে আশ্বাস দিচ্ছি দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Temple Ratna Bhandar: চার দ্বারের পর এবার খুলতে চলেছে জগন্নাথ ধামের রত্ন ভান্ডার, প্রকাশ্যে তারিখ

    Jagannath Temple Ratna Bhandar: চার দ্বারের পর এবার খুলতে চলেছে জগন্নাথ ধামের রত্ন ভান্ডার, প্রকাশ্যে তারিখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরী জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার (Jagannath Temple Ratna Bhandar) ৮ জুলাই খুলতে চলেছে। একথা জানিয়েছেন ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের (ASI) সার্ভে সুপার ড. ডিবি গড়নায়ক। পুরীর রত্নভান্ডারে প্রায় ১৫০ কেজি সোনার গয়না আছে। ২৫৮ কেজি রুপোর গয়না আছে। রত্নভান্ডার খোলা হলে সেদিকে নজর থাকবে গোটা দেশের।

    চার দ্বার খোলার পর এবার খুলবে রত্ন ভান্ডার  

    সম্প্রতি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের চারটি দ্বার খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি সরকার। এর পর থেকে রত্ন ভান্ডার (Jagannath Temple Ratna Bhandar) খোলার কথা সামনে আসতে থাকে। বিজেপির ঘোষণাপত্রে মন্দিরের চারটি দ্বার ও রত্নভান্ডার খোলার প্রতিশ্রুতি ছিল। ১৯৭৮ সাল থেকে রত্ন ভান্ডার খোলা হয়নি। ফলে মন্দিরের সম্পত্তির পরিমাণ সংক্রান্ত কোনও অডিট হয়নি। জানা গেছে রত্ন ভান্ডার খোলার দাবি উঠলেও চাবি হারিয়ে আওয়ার অজুহাতে রত্ন ভান্ডার খোলা এবং অডিটের চেষ্টা বিফল হয়ে যায়।

    মন্দির কমিটির বক্তব্য (Jagannath Temple Ratna Bhandar)

    জগন্নাথ ধাম মন্দির কমিটির তরফে সুদর্শন পট্টনায়েক বলেন, ‘রত্ন ভান্ডার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় কমিটি। ২০১৮ সালে পরীক্ষায় উঠে আসে রত্ন ভান্ডারে বৃষ্টির জল ঢোকা সহ একাধিক সমস্যার কথা। ছয় বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর এখনও পর্যন্ত রত্ন ভান্ডার সারাইয়ে কোনও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। অভিযোগ ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাকে (ASI) চিঠি দেওয়া সত্ত্বেও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। লেজার স্ক্যানিংয়ে রত্ন ভান্ডারে ফাটল নজরে এসেছে। মন্দির সুরক্ষার দায়িত্ব সকলের উপর বর্তায়। রত্ন ভান্ডারের মেরামতিতে ছয় বছর দেরি হওয়ার কারণ অনুসন্ধান হওয়া উচিত। আমি এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝিকে ASI, মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’ শ্রী জগন্নাথ মন্দির অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (SJTA)-এর তরফে জানানো হয়েছে, রাজ্য সরকার একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ প্রসঙ্গত, পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের চাবি হারানোর ঘটনাকে এবার ভোটপ্রচারের হাতিয়ার করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের চারটি প্রবেশদ্বারের পিছনে লুকিয়ে কোন ইতিহাস?

    আরও জানা গেছে পুরী জগন্নাথ মন্দির কমিটির বৈঠকে শেষেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার হয়েছে। পুরী জগন্নাথ ধামে রথযাত্রার আগেই রত্ন ভান্ডার (Jagannath Temple Ratna Bhandar) খোলা হলে এটি বিজেপির নৈতিক জয় হবে। কারণ বিজু জনতা দলের আমলে একবারও রত্ন ভান্ডার খোলা হয়নি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদের মূল্য একলাফে বেড়ে ৩ গুণ! ভক্তমহলে অসন্তোষ

    Puri Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথদেবের মহাপ্রসাদের মূল্য একলাফে বেড়ে ৩ গুণ! ভক্তমহলে অসন্তোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর শ্রী জগন্নাথ মহাপ্রভুর (Puri Jagannath Temple) মহাপ্রসাদের দাম এক লাফে তিন গুণ বৃদ্ধি বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, অনেক দিন ধরেই মহাপ্রভুর প্রসাদের দাম বৃদ্ধি করা হবে বলে জানা যাচ্ছিল। কিন্তু এবার এই প্রসাদের দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এই নিয়ে ভক্ত মহলের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছে। তবে অধিকাংশ ভক্ত মহলে নতুন দাম নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে, বলে এমনটাই জানা গিয়েছে।

    প্রভু জগন্নাথের প্রসাদের নতুন মূল্য কত?

    পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে (Puri Jagannath Temple) প্রসাদের দাম নিয়ে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। জগন্নাথ মন্দিরে গত সপ্তাহেও মহাপ্রসাদের প্লেট পিছু দাম ছিল ১০০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে সেই প্রসাদের মূল্য হয়েছে ৩০০ টাকা। ফলে প্লেট পিছু প্রসাদের দাম বৃদ্ধি হল এক লাফে ৩ গুণ। অপর দিকে মহাপ্রভু জগন্নাথের স্পেশাল মহাপ্রসাদের মূল্য ছিল ৩০০ টাকা। এবার তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াল ৫০০ টাকা। স্পেশাল প্লেটের প্রসাদের মধ্যে থাকত ভাত, ডাল, ডালমা, বেসর, মহুরা ও সাগা।

    জগন্নাথ ভক্তের প্রতিক্রিয়া (Puri Jagannath Temple)

    জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আক্ষেপের বহিঃপ্রকাশ করেন জগন্নাথ ভক্তরা। কটক থেকে আগত এক ভক্ত বলেন, “প্রভুর প্রসাদের দাম এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে আমি আগে কখনও দেখিনি। দরিদ্র ভক্তদের পক্ষে এতো মূল্য দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করা কীভাবে সম্ভব? সবার তো আর আর্থিক অবস্থা সমান নয়। প্রসাদের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে আরও ভাবনাচিন্তা করা প্রয়োজন।” অপর দিকে জয়পুর থেকে আগত এক জগন্নাথ ভক্ত, প্রসাদের মূল্য বিষয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

    সেবায়েত সংগঠনের বক্তব্য

    জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) মহাপ্রসাদের বিষয় নজরে রাখেন মহাসুয়া নিজোগ বা সেবায়েত সংগঠন। এই সংগঠনের পক্ষ থেকে সচিব নারায়ণ মহাসুয়া বলেন, “মহাপ্রসাদের দাম বাড়ানো হয়েছে এটা ঠিক। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে প্রসাদ কিনে ভক্তদের অতিরিক্ত দামে বিক্রি করে। আর তাই এই দাম, তারাই ধার্য করেছে। তবে মন্দির কমিটিকে এই বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।” দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মন্দির সংলগ্ন পুরীর আনন্দ বাজারে মহাপ্রসাদ বিক্রির প্রবাহ স্বাভাবিক করার চেষ্টা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share