Tag: Rachin Ravindra

Rachin Ravindra

  • ICC Champions Trophy: যত জারিজুরি সোশ্যাল মিডিয়াতেই! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দৌড় শেষ পাকিস্তান, বাংলাদেশের

    ICC Champions Trophy: যত জারিজুরি সোশ্যাল মিডিয়াতেই! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দৌড় শেষ পাকিস্তান, বাংলাদেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) থেকে ছুটি হয়ে গেল বাংলাদেশ এবং আয়োজক দেশ পাকিস্তানের। গ্রুপ এ থেকে ভারতের সঙ্গে সেমিফাইনালে জায়গা করে নিল নিউজিল্যান্ড। এরপর পাকিস্তান-বাংলাদেশ ম্যাচ স্রেফ নিয়মরক্ষার। আর গ্রুপের শেষ ম্যাচে রবিবার গ্রুপ সেরা হওয়ার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে ভারত ও নিউজিল্যান্ড।

    ৬ দিনেই বিদায় আয়োজকদের

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) নিয়ে উত্তেজনায় ফুটছিল পাকিস্তান। আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল তারা। ২০১৭ সালে শেষ বার এই টুর্নামেন্ট হয়েছিল। ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান উদ্বোধনী ম্যাচেই হেরেছিল নিউজিল্যান্ডের কাছে। সেখানেই খাদের কিনারায় ছিল। এরপর দুবাইয়ে ভারতের কাছে হার। পাকিস্তানের বিদায় কার্যত নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। এদিন রাওয়ালপিন্ডিতে নিউজিল্যান্ড জিততেই সরকারিভাবে টুর্নামেন্টে ছুটি হয়ে গেল পাকিস্তান ও বাংলাদেশের। টুর্নামেন্ট শুরুর মাত্র ৬ দিনের মধ্যে আয়োজক দেশ পাকিস্তানের বিদায় নিশ্চিত হওয়ায় শোকের ছায়া পাক ক্রিকেট মহলে।

    রাচীনের যাদু

    রাওয়ালপিন্ডিতে সোমবার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ড। টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কিউয়িরা। বাংলাদেশ ৫০ ওভার ব্যাট করলেও পুঁজি ছিল মাত্র ২৩৬ রান। ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন শান্ত মন্থর ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন। লোয়ার অর্ডারে অবদান রাখেন জাকের আলি ও রিশাদ হোসেন। ব্যাটিং সহায়ক পিচে ১০ ওভারে মাত্র ২৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট মাইকেল ব্রেসওয়েলের। রাওয়ালপিন্ডির পিচে ২৩৭ রানের টার্গেট নিউজিল্যান্ডের জন্য অন্তত বড় ছিল না। কিন্তু শুরুতেই ওপেনার উইল ইয়ং ও কেন উইলিয়ামসনকে ফিরিয়ে বন্য আনন্দে মেতেছিল বাংলাদেশ শিবির। ওপেনার ডেভন কনওয়ের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দেন রাচিন রবীন্দ্র। বাবা-মা দু’জনেই ভারতীয় বংশোদ্ভূত। থাকতেন বেঙ্গালুরুতে। সেই শহরে এখনও থাকেন তাঁর দাদু-দিদা। সেই রাচিন রবীন্দ্রের ব্যাটে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে উঠে গেল নিউজিল্যান্ড। এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকলেন। এদিন ১১২ রান করে আউট হন রাচীন। ততক্ষণে নিউজিল্যান্ডের জয় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বাইশ গজে নয়, পাকিস্তান, বাংলাদশের যাবতীয় জারিজুরি যে সোশ্যাল মিডিয়াতেই সীমাবদ্ধ তা-ও এদিন ফের স্পষ্ট হয়ে গেল।

  • India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনের শেষে বেঙ্গালুরুর মেঘলা আকাশের মতোই ভারতীয় শিবিরে আশা-আশঙ্কার দোলাচল। ম্যাচের এখনও দুই দিন বাকি। প্রথম ইনিংসে এখনও ভারত পিছিয়ে ১২৫ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে শুরুটা মন্দের ভালো হলেও ইতিমধ্যেই ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছে। ফিরে গিয়েছেন রোহিত-যশস্বী-কোহলি। ক্রিজে রয়েছেন সরফরাজ। ম্যাচ বাঁচাতে গেলে চতুর্থ দিন টানা ব্যাট করতে হবে ভারতকে। যা এক কথায় বেশ কঠিন।

    নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

    প্রথম ইনিংসে ৪৬ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর বোলিংয়েও হতাশ করেন যশপ্রীত বুমরাহরা। ভারতের বোলিং অ্যাটাককে নির্বিষ করে দিয়ে চারশোর উপর রান তুলে ফেলে নিউজিল্যান্ড। উল্লেখ্য, মেন ইন ব্লুর বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে এর আগে কোনওদিন প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের লিড নিতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ড ব্যাটারদের মধ্যে সর্বাধিক রান করেন রাচিন রবীন্দ্র। তিনি ১৫৭ বলে ১৩৪ রান করে আউট হন। ২০১২ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ড ২০৭ রানে লিড নিয়েছিল। ইডেনে সেই ম্যাচের পর থেকে ভারতের বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে কোনও দল ২০০ রানের উপরে লিড নিতে পারেনি। ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ড সেই কাজটাই করে দেখাল। ভারতের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ড ৩৫৬ রানে লিড নেয়। 

    লড়ছে ভারত

    ম্যাচের প্রথম দিন বৃষ্টির জন্য পুরো ভেস্তে যায়। দ্বিতীয় দিনের তিনটি সেশনেই দাপট দেখায় নিউজিল্যান্ড। এমনকী তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনেও ভারত ছিল ব্যাকফুটে। ৪০২ স্কোর তুলে প্রথম ইনিংসে ৩৫৬ রানের লিড নেয় কিউয়িরা। কার্যত কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ২৩১। এদিন শুরুটা ভালো করেছিলেন রোহিত ও যশস্বী। কিন্তু বাজে শট খেলে আউট হন যশস্বী। রোহিত অর্ধশতরান পূরণ করলেও বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি। তারপর ভারতীয় ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন বিরাট কোহলি এবং সরফরাজ খান। দুই ব্যাটারই অর্ধশতরান পূরণ করেন। প্রথম সরফরাজ খান এবং পরে বিরাট কোহলি হাফ সেঞ্চুরি করলেন। শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতীয় দলকে আপাতত লড়াইয়ে ফেরান এই জুটি। দিনেৱ শেষ বলটা খেলে নিতে পারলে অপরাজিত অবস্থায় মাঠ ছাড়তে পারতেন কোহলি, কিন্তু সেটা হল না। উইল ও’রোর্ক-র বলে আউট হলেন বিরাট। ডিআরএস নিয়েও বাঁচতে পারলেন না। দিনের শেষে সরফরাজ ৭০ রানে অপরাজিত আছেন। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা এবং কুলদীপ যাদব। জোড়া উইকেট পেয়েছেন মহম্মদ সিরাজ। একটি করে উইকেট রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং বুমরাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তৈরি! কেন নাম রাচিন, জানালেন কিউই ব্যাটারের বাবা

    ICC World Cup 2023: ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তৈরি! কেন নাম রাচিন, জানালেন কিউই ব্যাটারের বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শচিন তেন্ডুলকর এবং রাহুল দ্রাবিড়ের নামের সঙ্গে মিলিয়ে ছেলের নামকরণ করেননি, বলে জানালেন নিউ জিল্যান্ডের ভারতীয় বংশোদ্ভূত অলরাউন্ডার রাচিন রবীন্দ্রর বাবা রবি কৃষ্ণমূর্তি। এবারের বিশ্বকাপ (ICC World Cup 2023) টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন রাচিন রবীন্দ্র। নিউ জিল্যান্ডের সেমিফাইনালে ওঠার পিছনে এই ভারতীয় বংশোদ্ভুত ক্রিকেটারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 

    কেন এই নাম

    রাচিনের বাবা রবি ক্রিকেট খেলার মারাত্মক ভক্ত ছিলেন। শোনা যায়, ভারতীয় ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড় (রা) এবং সচিন তেন্ডুলকরের (চিন) নাম মিলিয়ে তিনি ছেলের নাম রাচিন করেছিলেন। তবে সম্প্রতি রাচিনের বাবা এই দাবি একেবারে খারিজ করে দেন। রবি বলেছেন, ‘‘রাচিনের জন্মের সময় আমার স্ত্রী এই নামটা প্রস্তাব করেছিলেন। আমরা ছেলের নাম নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করিনি। আমার নামটা শুনতে বেশ ভালই লেগেছিল। ছোট এবং উচ্চারণ করা সহজ। তাই আমরা রাচিন নামটাই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কয়েক বছর পর আমরা বুঝতে পেরেছিলাম সচিন এবং দ্রাবিড়ের নামের কয়েকটা অক্ষর আমাদের ছেলের নামে রয়েছে এবং সে অক্ষরগুলো দিয়েই নামটা হয়েছে। আমরা ইচ্ছাকৃত ভাবে দুই ক্রিকেটারের সঙ্গে মিলিয়ে নাম ঠিক করিনি। এটা কাকতালীয়।’’

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে প্রথম উইকেট বিরাটের! গ্যালারি মাতালেন অনুষ্কা

    কী বললেন রাচিন

    নামকরণ যে ভাবেই হয়ে থাক, ক্রিকেট বিশ্বে রাচিন এখন পরিচিত নাম। বিশ্বকাপের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রাচিন। লিগ পর্বে তিনটি শতরান-সহ ৫৬৫ রান এসেছে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে। বল হাতে নিয়েছেন ৫ উইকেট। কিউই ব্যাটিং সেনসেশন রাচিন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটকে বলেছেন,‘ভারতের বিরুদ্ধে হাউসফুল গ্যালারির সামনে খেলার স্বপ্ন কে না দেখে। ওয়াংখেড়েতে ওরা অপরাজিত। ওই মাঠের সঙ্গে অনেক ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে। আমরা আমাদের সেরাটা উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করব।’ রাচিনের কথায়, ‘আমরা জানি ক্রিকেটে প্রতিটা ম্যাচই যে আমরা জিতব, সেটা হতে পারে না। কিছু জয়, কিছু হার তো থাকবেই। এ বার দেখার ভারতের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে কী হয়।’ তাঁর কথায়, ‘ওয়াংখেড়েতে ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য মুখিয়ে আছি। এটা আমার স্বপ্ন।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rachin Ravindra: রাচিনের মুখে জয় শ্রী রাম! নাতির জন্য প্রার্থনা ঠাকুমার

    Rachin Ravindra: রাচিনের মুখে জয় শ্রী রাম! নাতির জন্য প্রার্থনা ঠাকুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাতির সাফল্যে যাতে কোনও নজর না লাগে তার ব্যবস্থা করলেন ঠাকুমা। সেই ভিডিও নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন ভারতের বংশোদ্ভূত নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার রাচিন রবীন্দ্র। তিনি লিখেছেন ‘জয় শ্রী রাম’। বলেছেন, ‘এমন অসাধারণ পরিবার পেয়ে আমি ধন্য। দাদু-দিদিমা হলেন ঈশ্বরের দুত, যাদের স্মৃতি ও আশীর্বাদ চিরকাল আমাদের সঙ্গে থাকবে।’

    বেঙ্গালুরুতে পৈতৃক বাড়ি রাচিনের

    চলতি বিশ্বকাপে দুরন্ত ফর্মে রয়েছেন রাচিন রবীন্দ্র। এখনও পর্যন্ত ৫৬৫ রান করে তিনিই ব্যাটারদের তালিকায় শীর্ষে। নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে জন্ম নেন রাচিন। তাঁর ভারতীয় বাব-মা কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর এবং রাহুল দ্রাবিড়ের নাম মিলিয়ে ছেলের নাম রাখেন। আসলে রাচিনের বাবা রবি কৃষ্ণমূর্তি একজন ক্রিকেট অনুরাগী এবং নিউজিল্যান্ডে যাওয়ার আগে বেঙ্গালুরুতে ক্লাব-স্তরের খেলোয়াড়ও ছিলেন। তাই ছেলেকেও ক্রিকেটার বানিয়েছেন তিনি।

    বেঙ্গালুরুতে তাঁর বাবার জন্ম। এই শহরেই থাকেন রাচিনের আত্মীয়রা। স্বাভাবিক ভাবেই বেঙ্গালুরুতে খেলতে নামলেই, কিছুটা আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটার। বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচ জয়ের পরও রাচিন জানিয়েছেন, তিনি আরও বেশি এই শহরে খেলতে চান। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচ জয়ের পর ‌পৈতৃক ভিটেতে গিয়েছিলেন রাচিন। দেখা করেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। 

    কী বললেন রাচিন

    তিনি বলেন, “বেঙ্গালুরুতে খেলতে পেরে ভাল লাগছে। অদ্ভুত একটা অনুভূতি হচ্ছে। লোকে আমার নাম ধরে চিৎকার করছে। এটা ভুলতে পারব না। ছোটবেলায় এটাই তো স্বপ্ন দেখতাম। খুব ভাল লাগছে। এক বছর আগে জানতাম না বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পাব। ছোটবেলায় ভারতে এসে আমি ক্লাব ক্রিকেটও খেলেছি। সেটা আমাকে খুবই সাহায্য করেছে। এখানে ব্যাট করতে ভাল লাগে। ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার পুরস্কার পাচ্ছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share