Tag: rahul gandhi

rahul gandhi

  • Congress President Election 2022: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন? 

    Congress President Election 2022: রাহুল গান্ধী রাজি না হলে কংগ্রেস সভাপতি পদে কে জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির (Congress Working Committee) সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় দলের সেন্ট্রাল ইলেকশন অথরিটি। ওই কমিটির সবুজ সংকেত পেলেই শুরু হয়ে যাবে দলের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (President Polls) নির্ঘণ্ট তৈরির কাজ। তবে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ওই পদে বসতে না চাইলে কী হবে, তা ভেবে ইতিমধ্যেই যোগ্য প্রার্থীর খোঁজ করতেও শুরু করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি।   

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির কাছে পরাস্ত হয় কংগ্রেস। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে পদ্ম শিবির। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে দলের ভরাডুবির দায় ঘাড়ে নিয়ে সভাপতির পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। বয়সজনিত কারণে তিনি সভাপতির পদে বসতে চান না। এর পরেও দলের একটা অংশ রাহুলকেই ওই পদে বসাতে উদ্যোগী হয়। তবে তিনি যে ওই পদে বসতে চান না তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। সেই কারণেই চলছে নির্বাচনের তোড়জোড়। পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ হবে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন পর্যন্ত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিচ্ছে জি-২৩!

    কংগ্রেসের একটি সূত্রে খবর, রাহুল নিতান্তই রাজি না হলে ওই পদে বসানো হতে পারে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে (Ashok Gehlot)। যদিও গেহলট নিজেই জানান,  রাহুলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার প্রয়োজন। তিনি সভাপতি পদে না বসলে দলীয় কর্মীদের মনোবল ভেঙে যাবে। গেহলট বাদেও আরও কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে সভাপতি পদের জন্য। এঁদের মধ্যে রয়েছেন সুশীল কুমার শিন্ডে, মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং মীরা কুমার। এঁদের মধ্যে আবার খাড়গে রাহুলের খুব কাছের। এদিকে, পুরো পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ। দলে যারা জি-২৩ নামে পরিচিত। সূত্রের খবর, তারা আপাতত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতির ওপরই ভরসা করছে।

    অন্যদিকে, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিদেশ যাচ্ছেন সোনিয়া। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশই এ খবর জানান। তাঁর সঙ্গে যাবেন রাহুল এবং প্রিয়ঙ্কাও। তবে তাঁরা ঠিক কবে যাবেন, যাবেনই বা কোথায়, তা জানানো হয়নি কংগ্রেসের তরফে। সেক্ষেত্রে ভোটের দিন এগিয়ে আনা হতে পারে বলেও কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bihar Politics: পাটনায় পালাবদলের পট তৈরি করেন সনিয়া! কবে জানেন

    Bihar Politics: পাটনায় পালাবদলের পট তৈরি করেন সনিয়া! কবে জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাটনায় পালাবদলের প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন বহুদিন আগে থেকেই। কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী যখন করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখনই তাঁকে ফোন করেন জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার। সনিয়াকে ফোন করে নীতীশ দাবি করেন, বিজেপি তাঁর দল ভাঙার চেষ্টা করছে। তাঁকে যদি কংগ্রেস সাহায্যের আশ্বাস দেয় তাহলে তিনি বিকল্প ভাবতে পারেন বলে জানিয়েছিলেন নীতীশ। সূত্রের খবর, তখনই তাঁকে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন সনিয়া। সেই মতোই তেজস্বী যাদবের সাহায্য নিয়ে রাহুলের সঙ্গে কথা বলেন নীতীশ। তৈরি হয় পালাবদলের পট।

    বিজেপির সঙ্গে বিরোধ-দূরত্বের মাঝেই কয়েকদিন আগেও কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধীকে ফোন করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। জেডিইউ নেতার হঠাৎ এই ফোনেই বিহারে নতুন জোট ও সরকার গঠনের জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরসিপি সিং আনুষ্ঠানিকভাবে জেডিইউ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরই বিজেপি-জেডিইউ জোটের অন্দরে বিরোধ আরও বাড়ে। বিজেপি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নীতীশ। বুধবার কংগ্রেস, আরজেডির সঙ্গে মিলে নতুন সরকার গঠন করে জেডিইউ।

    আরও পড়ুন: ‘পল্টুরাম’ হলেন ‘কাল্টুরাম’, নীতীশকে বেনজির আক্রমণ গিরিরাজের

    ২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের সময় থেকেই নীতীশ কুমার যে বিজেপির উপরে অসন্তুষ্ট ছিলেন, তা ঘনিষ্ট সূত্রেই জানা গিয়েছিল। সম্প্রতি নানা অনুষ্ঠানে তেজস্বী যাদব ও নীতীশ কুমরকে এক মঞ্চে দেখা যাওয়ায় এবং ইফতারের নিমন্ত্রণ রক্ষায় দুই নেতাই একে অপরের বাড়ি যাওয়ায় ফের একবার আরজেডি-জেডিইউয়ের কাছাকাছি আসার জল্পনা শুরু হয়েছিল। এরমধ্যে সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে কথোপকথন অগ্নিতে ঘৃতহুতির কাজ করে। ২০২০ সালের ভোটের ফল অনুযায়ী বিহারের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডি। যদি জেডিইউ ফের একবার আরজেডির সঙ্গে হাত মেলায় এবং কংগ্রেসও সেই জোটে যোগ দেয়, তবে এনডিএ সরকারের পতন অবশ্যম্ভাবী। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে বিহারের মতো বিপুল জনসংখ্যা ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে সরকার বদল হলে তা মোদি সরকারের কাছে বড় ধাক্কা হবে।

     

  • Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    Congress: সভাপতি পদে রাহুলের ‘না’, গান্ধী পরিবারের বাইরের নেতা পাচ্ছে কংগ্রেস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহের শুরুতেই কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন (Congress President Poll)। অথচ ওই পদে প্রার্থী হতে রাজি নন কংগ্রেস (Congress) নেতা তথা গান্ধী পরিবারের সদস্য রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। নিতান্তই রাহুল ওই পদে না বসলে দীর্ঘ দিন পর এবারই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসতে চলেছেন ওই পদে।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। বিপুল শক্তি নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরে বিজেপি (BJP)। ফের প্রধানমন্ত্রীর তখতে বসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর দলের জাতীয় সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন রাহুল। তার পর থেকে পদটি ফাঁকাই পড়ে রয়েছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি আর সভাপতির পদে বসতে চান না। বয়সজনিত কারণ ও মাঝেমধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি চান এবার ওই পদে বসুন অন্য কেউ।

    সূত্রের খবর, দলের একটা বড় অংশ ওই পদে রাহুলকেই চাইছিলেন। তবে ওই পদে বসতে চান না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। অবশ্য কংগ্রেসেরই একটা অংশ রাহুলকে ওই পদে ফেরাতে মরিয়া। উনিশের ভোটের পর রাহুল ইস্তফাপত্র জমা দিলেও তা গ্রহণ করা হয়নি। তবে রাহুলও সাফ জানিয়ে দেন তিনি ওই পদে থাকছেন না। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পার্টি প্রেসিডেন্ট পদে গান্ধী পরিবারেরই কাউকে বসতে হবে, এমন কথা নেই। তার পর থেকেই অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া।

    আরও পড়ুন : দায়িত্ব পেয়েই ইস্তফা গুলাম নবি আজাদের, ‘ক্ষোভের আঁচে’ বিপাকে কংগ্রেস

    রাহুল না বলে দেওয়ায় ওই পদে কাকে বসানো যায়, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। তার পরেই জল্পনা দানা বাঁধছে কয়েকটি নাম নিয়ে। এঁরা হলেন, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট, দলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল ওয়াসনিক, লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার মীরা কুমার, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। দলের একটি সূত্রের খবর, ওই পদে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরাকে বসানোর চেষ্টা করছে কংগ্রেসের একটি অংশ। তবে প্রিয়ঙ্কাও রাজি না হলে সীতারাম কেশরির পর এই প্রথম গান্ধী পরিবারের বাইরের কেউ বসবেন ওই পদে। ১৯৯৮ সালে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছিলেন কেশরি।

    আরও পড়ুন : মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রোফাইল পিকচার বদলালেন রাহুল গান্ধীও!

  • ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    ED: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁদের দেওয়া জবাবে সন্তুষ্ট নন ইডির (ED) আধিকারিকরা। তাই ফের ইডির জেরার মুখে পড়তে পারেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) এবং কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) তাঁদের ফের জেরা করা হতে পারে বলে ইডি সূত্রে খবর। তবে ঠিক কবে গান্ধী পরিবারের এই দুই সদস্যকে ফের ইডির মুখোমুখি হতে হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়িয়েছে কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য রাহুলকে তলব করেছিল ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে চালানো হয় তল্লাশিও।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন দলের কোষাধ্যক্ষ প্রয়াত মতিলাল ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে এখনও অব্দি তার স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পায়নি ইডি। সোনিয়া এবং রাহুলের জবাবেও সন্তুষ্ট নন ইডির আধিকারিকরা। সেই কারণেই ফের করা হতে পারে জেরা। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়া ও অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড যে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিয়েছিল, তার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সেটাও গান্ধীদের ফের জেরা করার একটা কারণ।

    আরও পড়ুন :ইডির দফতরে হাজির সোনিয়া, কংগ্রেস কর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল সংসদ থেকে রাস্তা

  • Priyanka-Rahul: ফের কোভিডে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, আলওয়ার সফরও বাতিল অসুস্থ রাহুলের

    Priyanka-Rahul: ফের কোভিডে আক্রান্ত প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, আলওয়ার সফরও বাতিল অসুস্থ রাহুলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কোভিডে (Covid-19) আক্রান্ত হলেন কংগ্রেস (Congress) নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভাদ্রা (Priyanka Gandhi Vadra)। বুধবার প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নিজে ট্যুইট করে তাঁর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার তিনি কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন। এর আগে গত ৩ জুন সোনিয়া গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী দু’‌জনেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি নিজেকে আইসোলেশনে রেখেছেন বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে তিনমাসের মধ্যে দ্বিতীয়বারের জন্য মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন তিনি। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ট্যুইট করে লিখেছেন, “আজ আরও একবার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি। আমি বাড়িতে আইসোলেশনে আছি এবং কোভিড নিয়ম পুরোপুরিভাবে মেনে চলছি।“

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: হাসপাতালে করোনা সংক্রমিত সোনিয়া, অবস্থা স্থিতিশীল, জানাল কংগ্রেস

    শুধুমাত্র প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নন, রাহুল গান্ধীরও শরীর খারাপ বলে জানানো হয়েছে। এই কারণে তিনি তাঁর রাজস্থানের আলওয়ার সফরও বাতিল করেছেন বলে জানা গিয়েছে। বুধবার আলওয়ারে কংগ্রেস নেতৃত্বের সংকল্প শিবিরে অংশগ্রহণ করার কথা ছিল রাহুল গান্ধীর।

    এছাড়াও আর কংগ্রেস নেতারা যেমন- যোগাযোগ বিভাগের প্রধান পবন খেরা এবং সাংসদ অভিষেক মানু সিংভি সম্প্রতি কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। দলের প্রধান সোনিয়া গান্ধীও এই বছরের জুনের শুরুতে কোভিড আক্রান্ত হন। আবার রাজ্যসভার বিরোধীদলীয় নেতা তথা কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা মল্লিকার্জুন খারগেও কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি ট্যুইট করে জানান যে, “আমি কোভিডে আক্রান্ত হয়েছি। যারা সম্প্রতি আমার সংস্পর্শে এসেছেন তাদের যত্ন নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।“

    আরও পড়ুন: জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

    [tw]


    [/tw]  

  • National Herald Case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় মতিলাল ভোরার যোগের স্বপক্ষে প্রমাণ পায়নি ইডি!

    National Herald Case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় মতিলাল ভোরার যোগের স্বপক্ষে প্রমাণ পায়নি ইডি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) নাম নিয়েছিলেন প্রয়াত কংগ্রেস নেতা মতিলাল ভোরার (Motilal Vora)। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case ) ইডির (ED) জিজ্ঞাসাবাদের মুখে ভোরার নাম নিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও (Rahul Gandhi)। তবে ওই মামলায় যাঁদের জেরা করা হয়েছে, তাঁদের কেউই কংগ্রেসের প্রয়াত কোষাধ্যক্ষ ভোরার যুক্ত থাকার পক্ষে কোনও নথিই পেশ করতে পারেননি বলে ইডি সূত্রে খবর।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়ায় কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য সাংসদ কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীকে তলব করে ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। ওই মামলায় দিন কয়েক আগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের অফিস সহ দেশের ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে তল্লাশি চালানো হয় ওই দিন।

    আরও পড়ুন : দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    ইডি সূত্রে খবর, সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেসের যাঁদের ওই মামলায় জেরা করা হয়েছে, তাঁরা জানিয়েছেন কোষাধ্যক্ষ থাকায় অর্থনীতি সংক্রান্ত যা কিছু সিদ্ধান্ত তা নিতেন ভোরা। প্রসঙ্গত, সোনিয়া এবং রাহুল ছাড়াও কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, পবন বনশল এবং সুমন দুবেকে এখনও পর্যন্ত জেরা করেছে ইডি। এঁরাও প্রত্যেকেই ভোরার নাম নিয়েছেন। তবে ভোরা ছেলের দাবি, ওই ঘটনায় ভোরা কোনওভাবেই জড়িত ছিলেন না। খাড়গেকে ফের জেরা করা হবে। কারণ তিনিই একমাত্র ইয়ং ইন্ডিয়ার কর্মী। তাই তাঁকে জেরা করে সত্য উদ্ঘাটন করতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

    ইডি সূত্রে খবর, ন্যাশনাল হেরাল্ডের সঙ্গে যুক্ত ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের সঙ্গে কলকাতা ও মুম্বইয়ের একাধিক হাওয়ালার লেনদেন হত বলে অনুমান তদন্তকারীদের। ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিসে তল্লাশি চালানোর পর আরও তথ্য মিলবে বলে অনুমান ইডির। তবে ওই সংস্থার কোনও আধিকারিক উপস্থিত না থাকায় সংস্থার দফতরে এখনও তল্লাশি চালানো হয়নি। তাই আপাতত সিল করে দেওয়া হয়েছে অফিস।

    আরও পড়ুন :ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি

  • ED: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি 

    ED: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করল ইডি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) আরও সক্রিয় হল ইডি (ED)। সিল করে দেওয়া হল ইয়ং ইন্ডিয়ার (Young India) অফিস। বুধবার বিকেল থেকে কংগ্রেসের (Congress) সদর দফতর ২৪ আকবর রোড এবং ১০ নম্বর জনপথে সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) বাড়ির সামনেও মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল বাহিনী।

    বুধবার বিকেলে ইডি আধিকারিকরা ন্যাশনাল হেরাল্ড অফিসে যান। তার পরেই খবর ছড়িয়ে পড়ে বেআইনি অর্থ তছরুপের অভিযোগে ন্যাশনাল হেরাল্ডের পুরো অফিসটাই সিল করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। পরে ইডির তরফে জানানো হয়, ন্যাশনাল হেরাল্ডের পুরো দফতর সিল করা হয়নি। ওই বিল্ডিংয়ে ইয়ং ইন্ডিয়ার যে দফতর ছিল সেটা সাময়িকভাবে সিল করা হয়েছে। গত দুদিন ধরে তল্লাশির সময় ইয়ং ইন্ডিয়ার দফতরে সংস্থার পদস্থ কর্তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। সেই কারণেই চালানো হয়নি তল্লাশিও। তাই সিল করা হয়েছে অফিস। ইডি সূত্রে খবর, ইয়ং ইন্ডিয়ার আধিকারিক মল্লিকার্জুন খাড়গেকে তলব করা হয়েছে। তিনি এসে গেলেই তল্লাশি চালানো হবে এবং খুলে দেওয়া হবে সিল। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি পক্ষ হল ইয়ং ইন্ডিয়া। ইডির অভিযোগ, এই ইয়ং ইন্ডিয়ার মাধ্যমেই বেআইনিভাবে ন্যাশনাল হেরাল্ডের সম্পত্তি দখল করেছেন রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধীরা। এই সংস্থার বেশিরভাগের অংশীদার রাহুল।

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    এদিকে, অফিস সিল করে দেওয়ার পর ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিসের বাইরে লটকে দেওয়া হয় একটি নোটিশ। তাতে লেখা ইডির আগাম অনুমতি ছাড়া এটা খোলা যাবে না। ইডির এক আধিকারিক বলেন, কেবলমাত্র ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করা হয়েছে। হেরাল্ড হাউসের বাকি অফিসগুলিতে কাজ হবে আগের মতোই। এদিন কেবল ইয়ং ইন্ডিয়ার অফিস সিল করা হয়নি, কংগ্রেসের সদর দফতর ও সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতেও মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল বাহিনী। ঘটনার প্রেক্ষিতে বৈঠকে বসেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। পরে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম রমেশ এক ট্যুইটবার্তায় বলেন, দিল্লি পুলিশ এআইসিসির সদর দফতরের পথ রুদ্ধ করেছে। এটা একটা ব্যতিক্রমী ব্যাপার। তারা কেন এটা করেছে, তা রহস্যজনক।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

  • Amit Shah: কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ কংগ্রেসের, কী বললেন অমিত শাহ?

    Amit Shah: কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ কংগ্রেসের, কী বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালো পোশাক (Black Clothes) পরে কংগ্রেস (Congress) কর্মীদের প্রতিবাদ কর্মসূচি আসলে রামমন্দিরের (Ram Temple) বিরুদ্ধে। এদিন এমনই অভিযোগ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Saha)। শুক্রবার ৫ অগাস্ট ছিল রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানের বর্ষপূর্তি। এদিনই কালো পোশাক পরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে কংগ্রেস। তাকেই কটাক্ষ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    শুক্রবার মূল্যবৃদ্ধি, বেকারত্ব এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের ওপর জিএসটি বৃদ্ধির প্রতিবাদে দেশব্যাপী আন্দোলনে নামে কংগ্রেস। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) নেতৃত্বে কালো পোশাক পরে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা। দিল্লি থেকে আসাম, মধ্যপ্রদেশ থেকে তেলঙ্গানা সর্বত্রই কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা কালো পোশাক পরে শামিল হন বিক্ষোভ কর্মসূচিতে। খোদ দিল্লিতে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী সহ বেশ কয়েকজন কংগ্রেস সাংসদ সংসদ ভবনের সামনে প্রতিবাদ করেন। কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) সংসদের গেটের বাইরে একটি ব্যানার নিয়ে দলের মহিলা সাংসদের সঙ্গে প্রতিবাদে শামিল হন।

    আরও পড়ুন : দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    এদিন সেদিকেই ইঙ্গিত করে অমিত শাহ বলেন, কংগ্রেস কালো পোশাক পরে একটা সূক্ষ্ম বার্তা দিতে চাইছে যে তারা রাম জন্মভূমির ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানের প্রতিবাদ করছে। পাল্টা ট্যুইট করে কংগ্রেসও। দলের নেতা জয়রাম রমেশ ট্যুইট বার্তায় লেখেন, মূল্যবৃদ্ধি, জিএসটি, বেকারত্বের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক প্রতিবাদকে ঘুরিয়ে দেওয়া, বিকৃত করা এবং মেরুকরণের মরিয়া চেষ্টা করছেন অমিত শাহ। প্রতিবাদ মোক্ষম জায়গায় লেগেছে, তা নিশ্চিত।  

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই দিনেই (৫ অগাস্ট)রাম জন্মভূমির শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই রামজন্মভূমি কোটি কোটি লোকের বিশ্বাসের জায়গা। সাড়ে পাঁচশো বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা বিতর্কের মীমাংসা হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে কংগ্রেস দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। তার পরেও সমস্যার সমাধান করতে পারেনি তারা। মোদি শান্তিপূর্ণ পথে সমস্যার সমাধান করেছেন। এবং মন্দিরের শিলান্যাস করেছেন। এই দিনটি সেই পবিত্র দিন।

    আরও পড়ুন : সিএএ কবে থেকে লাগু হবে জানেন? কী বললেন অমিত শাহ?

  • National Herald Scam: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    National Herald Scam: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ১২ জায়গায় হানা ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) সংবাদপত্রের অফিসে হানা ইডির (ED)। এদিন দিল্লির (Delhi) আরও ১১টি জায়গায় হানা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। ন্যাশনাল হেরাল্ড দুর্নীতি (National Herald Scam) মামলায় ইতিমধ্যেই ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)  ও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। এবার ওই মামলায় ইডি হানা দিল দিল্লিরই ১২টা জায়গায়।

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় নাম জড়ায় কংগ্রেসের। ওই মামলায় জেরা করার জন্য সাংসদ কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীকে তলব করে ইডি। রাহুল বিদেশে থাকায় নির্ধারিত সময়ে হাজিরা দিতে পারেননি। দেশে ফিরেই অবশ্য ইডি দফতরে হাজিরা দেন রাহুল। ছ দিন ধরে পঞ্চাশ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাহুলকে। রেকর্ড করা হয় তাঁর বয়ান। ওই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয় সোনিয়াকেও। তবে করোনা সংক্রমিত হওয়ায় নির্দিষ্ট দিনে হাজিরা দিতে পারেননি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টও। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে হাজিরা দেন ইডি দফতরে। মোট তিন দফায় ন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করা হয় সোনিয়াকে। সূত্রের খবর, জিজ্ঞাসাবাদের সময় সোনিয়ার কাছে মূলত তিনটি বিষয় জানতে চাওয়া হয়। প্রথমত, ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের মাধ্যমে ন্যাশনাল হেরাল্ড অধিগ্রহণের সময় সোনিয়া ও কংগ্রেস নেতারা কাদের সঙ্গে পরামর্শ করেছিলেন? দ্বিতীয়ত, ইয়ং ইন্ডিয়া লিমিটেডের শেয়ারহোল্ডার ছিলেন সোনিয়া। ন্যাশনাল হেরাল্ডের পাওনাদারদের বকেয়া মেটাতে হবে, এটা কী তিনি জানতেন না? তৃতীয়ত, অধিগ্রহণের পর কীভাবে ন্যাশনাল হেরাল্ডের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বিলি করা হয়েছিল?

    আরও পড়ুন : ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ম্যারাথন জেরা রাহুলকে, আজ ফের তলব

    ইডির এক আধিকারিক জানান, প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে এদিন তল্লাশি চালানো হয়। অতিরিক্ত তথ্য জোগাড় করতেই এই অভিযান চালানো হয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, এদিন তল্লাশির সময় নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া ন্যাশনাল হেরাল্ড অফিসে কেউই উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কংগ্রেস। কংগ্রেস সাংসদ উত্তর রেড্ডি বলেন, এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ছাড়া আর কিছুই নয়।

    আরও পড়ুন : পার্থ-অর্পিতার পর এবার কাকে জেরা করতে চলেছে ইডি, জানেন?

  • National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের জন্য এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) সামনে হাজির হলেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। গতকাল নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠান থাকায় ইডির কাছে হাজিরা স্থগিত রাখা হয়েছিল। একাধিকবার দিন পরিবর্তনের পর ২১ জুলাই দিল্লিতে ইডি দফতরে প্রথমবার হাজিরা দেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী। এদিন ইডি দফতর পর্যন্ত সোনিয়ার সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও। সঙ্গে ছিলেন মেয়ে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা।

    গতমাসে একই মামলায় রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। সোনিয়াকে প্রথম জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় গত সপ্তাহে। ইডি সূত্রের খবর, রাহুলের তুলনায় সোনিয়া তাদের প্রশ্নের জবাব অনেক দ্রুত দিয়েছেন। একবারও বয়ান বদল করেননি। রাহুল একাধিকবার শুধু মৌখিক বয়ান বদল করেছেন তাই-ই নয়, তিনি আইনজীবীর পরামর্শে লিখিত বয়ানও বদলান।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে দলনেত্রীকে ইডির তলবের প্রতিবাদে এদিন ফের দিল্লি সহ সারা দেশে কংগ্রেস সত্যাগ্রহ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। তারা বিভিন্ন শহরে ইডি অফিসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। দিল্লিতে কংগ্রেস রাজঘাটে গান্ধীর সমাধিস্থলে অবস্থান কর্মসূচি নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের আটকে দিয়েছে। রাহুল গান্ধী-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদকে আটক করা হয়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা সকলেই প্রায় দিল্লিতে। রাজঘাটে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন বলেন, আমরা দেশের প্রধান বিরোধী দল। আমাদের নেত্রীকে অন্যায়ভাবে ইডি ডেকে পাঠাচ্ছে। অথচ প্রতিবাদও করতে দেবে না সরকার। কেন্দ্রীয় সংস্থা সোনিয়া গান্ধীকে হেনস্থা করছেন এই অভিযোগে সংসদ চত্বরে সাংসদ অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিল করেছে কংগ্রেস কর্মীরা। এই প্রতিবাদ মিছিলের নাম দেওয়া হয়েছে সংসদ টু সড়ক। 

    আরও পড়ুন: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার আসামের যুবক

    এদিকে কংগ্রেসের এই আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে তোপ দেগেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেছেন, ‘দেশ জুড়ে যে আর্থিক দুর্নীতিতে বিরোধীরা যুক্ত তা নিয়ে তদন্ত হওয়াই উচিত।’ তিনি প্রশ্নও করেন বিরোধীদের এই বিষয়টি পছন্দ নয় বলে কি এই নিয়ে তদন্ত, জিজ্ঞাসাবাদ বন্ধ থাকবে। কংগ্রেসের প্রতিবাদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিবাদের নামে কংগ্রেস আসলে নাটক করে। রাজপথে শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ তাদের কাজ করেছে।

LinkedIn
Share