Tag: rail ministry

rail ministry

  • Indian Railways: পরমাণু বিদ্যুতে গড়াবে ট্রেনের চাকা! রুশ সংস্থা তৈরি করবে পরমাণু চুল্লি, বড় উদ্যোগ রেলের

    Indian Railways: পরমাণু বিদ্যুতে গড়াবে ট্রেনের চাকা! রুশ সংস্থা তৈরি করবে পরমাণু চুল্লি, বড় উদ্যোগ রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  অদূর ভবিষ্যতে পারমাণবিক বিদ্যুতে চলবে রেল!  রেল মন্ত্রকের (Indian Railways) অধীনস্থ সংস্থা রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড (আরভিএনএল), বিশেষ কয়েকটি রেল প্রকল্পে এই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। এই উদ্দেশ্যে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনাও সেরে ফেলেছে আরভিএনএল। জানা যাচ্ছে, রেল প্রকল্পের জন্য রুশ পারমাণবিক শক্তি (Nuclear Reactor) সংস্থা ‘রসাটোম’-এর সঙ্গে কথাবার্তা চলছে ভারতীয় রেলের। এই রেল প্রকল্পগুলিতে প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রসাটোম সংস্থা ছোট পরমাণু চুল্লি বা স্মল মডিউলার রিঅ্যাকটর (SMR) নির্মাণ করবে। প্রাথমিকভাবে চারটি প্রকল্পের জন্য এই রিঅ্যাক্টর ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    এসএমআর (স্মল মডিউলার রিঅ্যাক্টর) নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা কেন?

    কিন্তু এই ধরনের এসএমআর (স্মল মডিউলার রিঅ্যাক্টর) নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা কেন? আসলে এসএমআর হল একটি উন্নত প্রযুক্তির পরমাণু চুল্লি, যা প্রতিটি ইউনিটে প্রায় ৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম। এর অন্যতম বড় সুবিধা হল, এটি স্থাপন করতে তুলনামূলকভাবে অনেক কম জায়গার প্রয়োজন হয় এবং নিরাপত্তার দিক থেকেও এটি অনেক উন্নত। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করলে রেলের মতো বৃহৎ পরিবহণ ব্যবস্থাকে কার্বনমুক্ত করার পথে বড় পদক্ষেপ হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতীয় রেলকে সম্পূর্ণভাবে কার্বন-মুক্ত করার লক্ষ্যে যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাতে এসএমআর-এর ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে (Indian Railways)।

    রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের কর্মকর্তা কী বলছেন?

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বড় বা মেগা প্রকল্পগুলিতে জ্বালানির যে বিপুল চাহিদা থাকে, তা পূরণ করতে স্বল্প জায়গার মধ্যে এসএমআর গড়ে তোলা হয়। রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের (Indian Railways) মূল লক্ষ্য হল, জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে পরমাণু শক্তির মতো বিকল্প শক্তির উৎসকে কাজে লাগানো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই এসএমআর-এর মতো প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে কেন্দ্রীয় সরকার। চলতি বছরের কেন্দ্রীয় বাজেট অধিবেশনেও এই বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। বাজেটে ‘পারমাণবিক শক্তি মিশন’-এর কথা ঘোষণা করা হয়, যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পারমাণবিক শক্তির গবেষণা, উন্নয়ন ও ব্যবহার বাড়ানো।

    লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতীয় রেলকে (Indian Railways) কার্বনমুক্ত করা

    রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, গত বৃহস্পতিবার রসাটোমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এই বিষয়ে একটি বৈঠক হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় বাজেটে (Nuclear Reactor) পরমাণু শক্তির ব্যবহারের কথা ঘোষণা করা হয়েছিল যাতে ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতীয় রেলকে কার্বনমুক্ত করা যায়। এসএমআর একটি অত্যাধুনিক পরমাণু রিঅ্যাকটর, যা প্রায় ৩০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম এবং এটি স্থাপন করতে তুলনামূলকভাবে কম জায়গার প্রয়োজন হয় বলে ওই আধিকারিক জানিয়েছেন।

    পুরো পরিকল্পনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে

    যদিও পুরো পরিকল্পনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। রাশিয়ান দূতাবাসের শীর্ষ আধিকারিকরাও ইতিমধ্যে রেল মন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। ঋষিকেশ-কর্ণপ্রয়াগ, ভানুপালি-বিলাসপুর, যবতমাল-নানদেদ এবং ইন্দোর-বুধনি, এই চারটি প্রকল্পের জন্য নিউক্লিয়ার রিঅ্যাকটর ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে। রসাটোম সংস্থা মোট ৮টি রিঅ্যাকটর তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে।

    রেল বিকাশ নিগমের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাশিয়ার সংস্থা ৫৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পারমাণবিক চুল্লি নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছে, যা রেলওয়ে ট্রাকশনের জন্য ব্যবহৃত হবে। তিনি আরও বলেন, “যদি সবকিছু পরিকল্পনামতো এগোয়, তাহলে ঋষিকেশ-কর্ণপ্রয়াগ, ভানুপালি-বিলাসপুর, যবতমাল-নানদেদ এবং ইন্দোর-বুধনি রেললাইনের জন্য এই প্রযুক্তি বাস্তবায়িত হবে।” তিনি এও জানান, ট্রেন পরিচালনার জন্য বহু সাবস্টেশন নির্মাণ করতে হবে এবং সেইসঙ্গে ট্রান্সমিশন লাইন বসানোর প্রয়োজন হবে। প্রতিটি প্রকল্পে উল্লেখযোগ্য খরচ হবে বলেও জানিয়েছেন ওই আধিকারিক।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন

    প্রসঙ্গত, এই চারটি প্রকল্পকে নতুন রেললাইন সম্প্রসারণ ও বৃহত্তর রেল প্রকল্প হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হল ঋষিকেশ-কর্ণপ্রয়াগ রেললাইন। উল্লেখ্য, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেটে ‘পারমাণবিক শক্তি মিশন’-এর কথা বলা হয়। এই মিশনের আওতায় ছোট মডিউলার রিঅ্যাক্টর (SMR) এবং গবেষণা ও উন্নয়নের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই মিশনের জন্য ২০,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকারের লক্ষ্য, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশীয় প্রযুক্তিতে ৫টি এসএমআর নির্মাণ এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্য পূরণ হলে ভারত পারমাণবিক শক্তি মিশনে অনেকটাই এগিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

  • Indian Railways: চার নয়, ২৪ ঘণ্টা আগেই প্রকাশিত হবে সংরক্ষিত আসনের তালিকা! বড় সিদ্ধান্ত রেলের

    Indian Railways: চার নয়, ২৪ ঘণ্টা আগেই প্রকাশিত হবে সংরক্ষিত আসনের তালিকা! বড় সিদ্ধান্ত রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট রয়েছে ওয়েটিং লিস্টে৷ এতদিন পর্যন্ত, সেই টিকিট কনফার্ম হয়েছে কি না, তা জানতে ট্রেন ছাড়ার ৪ ঘণ্টা আগে চার্ট প্রিপারেশন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হত রেলযাত্রীদের (Railways Passenger Chart) ৷ কিন্তু, এবার সেই হয়রানি শেষ হওয়ার পথে৷ আর ৪ ঘণ্টা নয়, ২৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হবে ট্রেনের সংরক্ষিত আসনের তালিকা। ভারতীয় রেল (Indian Railways) সূত্রে খবর, ৪ ঘণ্টা আগে জানানোয় সাধারণ মানুষ বিকল্প ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তেন। যদি টিকিট কনফর্ম না হয়, তাহলে ওই ৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা করতে পারতেন না। এবার থেকে রেলযাত্রীদের আর সেই সমস্যায় পড়তে হবে না।

    কেন এই পদক্ষেপ

    দীর্ঘদিন ধরে যাত্রীদের অভিযোগ ছিল যে, ট্রেনের সংরক্ষিত আসনের তালিকা ৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হওয়ার কারণে তাঁরা বিকল্প ব্যবস্থা করতে (Indian Railways) সমস্যায় পড়েন। যদি টিকিট কনফর্ম না হয়, তাহলে ওই ৪ ঘণ্টার মধ্যে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এখন থেকে, ট্রেনের সংরক্ষিত আসনের তালিকা ২৪ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হবে, যা যাত্রীদের জন্য খুবই সহায়ক হতে চলেছে। ভারতীয় রেলের সূত্রে জানা গেছে, এই পরিবর্তনটি (Indian Railways) সুবিধার জন্য করা হয়েছে। যাত্রীরা এখন সহজেই টিকিট কনফর্ম না হলে বিকল্প ব্যবস্থা করতে পারবেন, কারণ তাঁদের হাতে ২৪ ঘণ্টা সময় থাকবে। বিশেষত যাত্রীদের মধ্যে যারা বিশেষ প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে ট্রাভেল করেন বা যারা শেষ মুহূর্তে টিকিট বুকিং করেন, তাঁদের জন্য এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যাত্রীদের কষ্ট কমাতে এবং যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে

    ট্রেনে (Indian Railways) সংরক্ষিত আসন নিয়ে দালাল বা টাউটদের দৌরাত্ম্য একটি ব্যাপক সমস্যা। অনেক সময় দেখা যায়, দালালের মাধ্যমে টিকিট বুকিং করা হয়, যার ফলে সাধারণ যাত্রীরা বঞ্চিত হয়। দালালেরা সাধারণত সরকারি মূল্যের চেয়ে বেশি দামে টিকিট বিক্রি করে, যা সাধারণ যাত্রীদের জন্য একটি আর্থিক বোঝা। নতুন এই সিদ্ধান্তের ফলে, যাত্রীদের হাতে আরও সময় থাকবে, যার ফলে দালালদের কার্যকলাপ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে, বলে মনে করছে রেলমন্ত্রক। প্রসঙ্গত, এর আগে দূরপাল্লার ট্রেনে সংরক্ষিত আসনের টিকিট কাটার সময়সীমা বদলেছে রেল। গত বছর ১ নভেম্বর থেকে দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট কাটার সময়সীমার ক্ষেত্রে বদল আনা হয়েছে। এর আগে আগাম টিকিট কাটার সময়সীমা শুরু হত ১২০ দিন আগে থেকেই। অর্থাৎ, যাত্রার ১২০ দিন আগে সংরক্ষিত আসনের টিকিট কাটা যেত। তবে সেই সময়সীম কমিয়ে এনেছে রেল। এখন থেকে যাত্রার ৬০ দিন আগে পর্যন্ত টিকিট কাটা যাবে।

  • Indian Railway: এবার ছুটবে বালুরঘাট-শিয়ালদা নয়া ট্রেন, রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    Indian Railway: এবার ছুটবে বালুরঘাট-শিয়ালদা নয়া ট্রেন, রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই রেলমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কথা রাখল ভারতীয় রেল। উত্তরবঙ্গ থেকে কলকাতা আসার জন্য পাওয়া গেল নতুন ট্রেন। শুক্রবারই শিয়ালদা থেকে বালুরঘাট পর্যন্ত নতুন এই ট্রেনের ঘোষণা করেছে রেল (Indian Railway)। কবে থেকে তা চালু হবে সেটা অবশ্য বলা হয়নি এখনও পর্যন্ত। তবে রেল সুত্রে জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই নতুন এই ট্রেনের মাধ্যমে উত্তরবঙ্গ থেকে মানুষদের কলকাতা আসার পথ খুলে যাবে।

    কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে ট্রেনটি?

    রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে ইতিমধ্যে ট্রেনটি (Indian Railway) ঠিক কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে? প্রতিদিনই শিয়ালদা স্টেশন থেকে নতুন এই ট্রেন ছাড়বে রাত্রি সাড়ে দশটায়। বালুরঘাট পৌঁছাবে পরের দিন ঠিক সকাল আটটায়। ভোর পাঁচটা চল্লিশ মিনিটে মালদা স্টেশনে থামবে। দক্ষিণবঙ্গে আরও স্টেশনে থামবে ট্রেনটি। যাত্রা পথে নৈহাটি, ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, নিউ ফারাক্কা, মালদা টাউন, একালাখি, গাজোল, বুনিয়াদপুর, গঙ্গারামপুর, রামপুর স্টেশনে ট্রেনটি থামবে বলে জানা গিয়েছে। বালুরঘাট পর্যন্ত ট্রেন অবশ্য সেভাবে কিছু চালু নেই। গৌড় এক্সপ্রেস ট্রেনও (Indian Railway) সরাসরি বালুরঘাট পর্যন্ত যায় না। লিঙ্ক ট্রেন হিসেবে অন্য ট্রেন যায়। অনেকে আবার বাসেও চলে যান মালদা টাউন থেকে। এতে অনেকের সময়ও খরচ হয়। কিন্তু নতুন এই ট্রেন সরাসরি বালুরঘাট থেকে কলকাতা পর্যন্ত যাতায়াত করবে। 

    কী বলছেন সুকান্ত মজুমদার?

    নতুন এই ট্রেন (Indian Railway) পাওয়ার বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বাসিন্দাদের বহুদিনের দাবি হল একটা ট্রেন। সেটা সত্যি হতে চলেছে। কলকাতা এর ফলে দক্ষিণ দিনাজপুরের মানুষদের আরও কাছে চলে আসবে বলে মন্তব্য বালুরঘাটের সাংসদের। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘বালুরঘাটের সাংসদ এবং বাসিন্দা হিসাবে আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিন বৈষ্ণবকে জানাই ধন্যবাদ।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এটা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষের জন্য একটি খুশির খবর। অবশেষে দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হল। সেই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারায় আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share