Tag: railways news

railways news

  • Dedicated Railway Test Track: বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা! রাজস্থানে তৈরি হচ্ছে ভারতের প্রথম “ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক’

    Dedicated Railway Test Track: বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা! রাজস্থানে তৈরি হচ্ছে ভারতের প্রথম “ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের প্রথম ডেডিকেটেড রেলওয়ে টেস্ট ট্র্যাক (Dedicated Railway Test Track) তৈরি হচ্ছে রাজস্থানে। ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই টেস্ট ট্র্যাকটি আকারে সম্পূর্ণ সোজা নয়, থাকছে অনেকগুলি বাঁক। আগামী নতুন বছর শেষ হওয়ার আগেই সম্পন্ন হবে এই ট্র্যাকের কাজ। রেলের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হবে এই ট্র্যাকের ওপর। ফলে ভবিষ্যৎ সুরক্ষা এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

    টেস্ট ট্র্যাকে একাধিক বাঁক (Dedicated Railway Test Track)

    মূলত রোলিং স্টক পরীক্ষার জন্যই এই জাতীয় টেস্ট ট্র্যাক তৈরি করা হয়। ট্র্যাকের কয়েকটি জায়গায় রয়েছে বাঁক। এসব বাঁক রাখার অর্থ, গতি না কমিয়ে বাঁকা ট্র্যাকের ওপর দিয়ে ট্রেন কীভাবে যায়, তা পরীক্ষা করা। এই ট্র্যাকের কাজ শেষ হলে তার ওপর ঘণ্টা প্রতি ২৩০ কিলোমিটার বেগে চলে এমন ট্রেনের গতি পরীক্ষা করা হবে। রেল সূত্রে খবর, ৬০ কিমি দীর্ঘ এই ট্র্যাক কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সব চেয়ে লম্বা ডেডিকেটেড টেস্ট ট্র্যাক হতে চলেছে। ট্র্যাকটি তৈরির প্রকল্প ব্যয় ৮২০ কোটি টাকা। ট্র্যাকটি তৈরি হবে দুটি পর্যায়ে। থাকবে অত্যাধুনিক সিগন্যাল-সহ সব বিষয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার।

    কী কী রয়েছে ট্র্যাকে

    ৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্র্যাকে রয়েছে সাতটি বড় সেতু, ১২৯টি ছোট সেতু এবং চারটি স্টেশন। এই স্টেশনগুলি হল, গুঢ়া, জবদিনগর, নাওয়ান এবং মিঠাদি। প্রকল্পের আওতায় ২৭ কিমি রাস্তার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। পুরো কাজ ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। উচ্চগতির রোলিং স্টক এবং অন্যান্য সামগ্রীর ব্যাপক পরীক্ষার সুবিধাগুলোও এই প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হচ্ছে। এর মধ্যে গতি পরীক্ষা, স্থিতিশীলতা, সুরক্ষা, দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ক্ষমতা, রোলিং স্টকের গুণমান ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই নির্দিষ্ট পরীক্ষা ট্র্যাকের উপাদান, সেতু, টিআরডি সরঞ্জাম, সিগন্যালিং যন্ত্রপাতি এবং ভূ-প্রযুক্তিগত স্টাডিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ট্র্যাকের (Dedicated Railway Test Track) ওপর বিভিন্ন কাঠামো যেমন সেতু, আন্ডার ব্রিজ এবং ওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “প্রকাশিত ‘সঙ্কল্পপত্র’ মহারাষ্ট্রের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন”, বললেন শাহ

    নাওয়া স্টেশনে একটি দ্রুত পরীক্ষা লুপ ৩ কিলোমিটার এবং মিঠাদিতে একটি ২০ কিলোমিটারের বাঁকানো পরীক্ষা লুপ তৈরি করা হয়েছে। এই লুপগুলো বিভিন্ন ডিগ্রির বাঁকে তৈরি করা হয়েছে। খারাপ ট্র্যাকে ট্রেন কাঁপতে ও ঝাঁকুনি দিতে শুরু করে। যদি ট্র্যাক ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সেই অবস্থায় ট্রেনের গতি কী হওয়া উচিত এবং তার প্রভাব কী হবে তা পরীক্ষা করা হবে (Dedicated Railway Test Track)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Railways Re Appoint: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রেলের, অবসরপ্রাপ্তদের ২৫ হাজার পদে পুনর্নিয়োগ

    Railways Re Appoint: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ রেলের, অবসরপ্রাপ্তদের ২৫ হাজার পদে পুনর্নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মী-সঙ্কট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করছে ভারতীয় রেল! বিভিন্ন অঞ্চলে রেলওয়ে বোর্ড ২৫ হাজার পদে অবসরপ্রাপ্তদের পুনর্নিয়োগের (Railways Re Appoint) সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জানা গিয়েছে, আপাতত কর্মী-সঙ্কট (Staff Shortage) মোকাবিলায় অবসরপ্রাপ্তদের অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করে পূরণ করা হবে শূন্যপদ। পরে আস্তে আস্তে নিয়োগ হবে স্থায়ী শূন্য পদে।

    প্রার্থীর যোগ্যতামান

    যাঁদের বয়স ৬৫ বছরের কম, অথচ অবসর নিয়েছেন, তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন এই অস্থায়ী চাকরির জন্য। কর্মজীবনের মেয়াদ হবে দু’বছর। প্রয়োজনে তা বাড়ানোও হতে পারে। এই পরিকল্পনার অধীনে নিয়োগ করা হবে সুপারভাইজার থেকে ট্র্যাকম্যান পর্যন্ত বিভিন্ন পদে। রেলের সব আঞ্চলিক রেলওয়ে জেনারেল ম্যানেজারদের এই অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের শেষ পাঁচ বছরের পারফরম্যান্স রেটিংয়ের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। তাঁদের শারীরিক অবস্থাও বিবেচনা করা হবে। নির্দেশিকা অনুযায়ী, আবেদনকারীদের অবসর গ্রহণের পূর্ববর্তী পাঁচ বছরের কনফিডেন্সিয়াল রিপোর্টে ভালো গ্রেডিং থাকতে হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও সতর্কতা বা বিভাগীয় কার্যক্রমের মামলা থাকা চলবে না।

    মাসিক বেতন

    অবসরপ্রাপ্ত যে সব কর্মীদের পুনর্নিয়োগ (Railways Re Appoint) করা হবে, তাঁদের মাসিক বেতন হবে তাঁদের শেষ বেতনের সমান। অর্থাৎ যিনি যে বেতনে অবসর নিয়েছেন, তিনি সেই বেতনেই পুনর্নিযুক্ত হবেন। তবে তাঁদের বেসিক পেনশনের পরিমাণটি বাদ দেওয়া হবে। তাঁদের বেতন বৃদ্ধি হবে না, অতিরিক্ত সুবিধাও পাবেন না। যদিও যাতায়াত ও সরকারি সফরের জন্য তাঁরা ভ্রমণ ভাতা পাওয়ার অধিকারী হবেন।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার প্রস্তাবে সই উপরাজ্যপালের, ভূস্বর্গ পাচ্ছে রাজ্যের মর্যাদা!

    ইদানিং বাড়ছে রেল দুর্ঘটনা। রেলের অসমর্থিত একটি সূত্রে খবর, এজন্য খানিক হলেও দায়ী কর্মী-সঙ্কট। সেই সঙ্কট মেটাতেই আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে নিয়োগ করা হবে অবসরপ্রাপ্তদের। জানা গিয়েছে, কেবল উত্তর-পশ্চিম রেলওয়েতেই বর্তমানে ১০ হাজার শূন্যপদ রয়েছে। সব মিলিয়ে আপাতত নিয়োগ (Staff Shortage) করা হবে ২৫ হাজার শূন্য পদে (Railways Re Appoint)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিব্যি ‘ফেক নিউজ’ ছড়িয়ে যাচ্ছিলেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সাকেত গোখেল (Saket Gokhale)। বন্দে ভারত ট্রেনের স্লিপার ক্লাস নিয়ে বেমালুম মিথ্যে কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর সেই মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

    রেলের দাবি (Saket Gokhale)

    ট্যুইট-বার্তায় রেলমন্ত্রক সাফ জানিয়ে দিয়েছে, “প্রতি কোচের খরচকে যত কোচ তৈরি হয়েছে তাকে দিয়ে গুণ করলেই ট্রেন তৈরির খরচের সমান হয়ে যাবে। আমরা ট্রেনের কোচের সংখ্যা ১৬ থেকে বাড়িয়ে ২৪ করেছি। ট্রেনকে লম্বা করতেই এটা করা হয়েছে। মোট কোচের সংখ্যা অবশ্য একই রাখা হয়েছে।” রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর, এটা করে মন্ত্রক কনট্রাক্টের খরচ কমাতে সক্ষম হয়েছে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে কমানো হয়েছে সর্বমোট কন্ট্রাক্ট ভ্যালু বা চুুক্তি মূল্য। কারণ যেহেতু ট্রেনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে, তাই খরচের দিকটাও মাথায় রাখতে হয়েছে। বন্দে ভারত ধনীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, রেলমন্ত্রক তাও খারিজ করে দিয়েছে। মন্ত্রকের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমরা রেকর্ড সংখ্যক (১২ হাজার) নন-এসি কোচ তৈরি করেছি। রেলভ্রমণকারীদের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে (Saket Gokhale)।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    সাকেতের ‘মিথ্যার বেসাতি’

    সোমবার সকালে ট্যুইট-বার্তায় সাকেত দাবি করেন, এই ট্রেনগুলির (বন্দে ভারত) নির্মাণ ব্যয় ৫০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তিনি মোদি সরকারের পক্ষ থেকে একটি ‘কুইড প্রো কো’ দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। ট্যুইটে তাঁর দাবি, মোদি সরকার বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন তৈরির জন্য ৫৮ হাজার কোটি টাকার কনট্রাক্ট সংশোধন করেছে। যে ট্রেনের দাম আগে ২৯০ কোটি টাকা ছিল, এখন সেজন্য খরচ হবে ৪৩৬ কোটি টাকা। এটি শুধু একটি এসি কোচ সহ একটি ট্রেন, যা দরিদ্ররা বহন করতে পারে না। সাকেতের প্রশ্ন, বন্দে ভারত চুক্তিতে এই ৫০ শতাংশ খরচ বৃদ্ধির ফলে কারা উপকৃত হচ্ছে? তিনি বলেন, “প্রাথমিক চুক্তিতে ৫৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০টি বন্দে ভারত তৈরির কথা ছিল।” তার পরেই বস্তুত সাকেতকে (Saket Gokhale) ধুয়ে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: রেলে প্রচুর নিয়োগ, অতিরিক্ত ১৩ হাজার অ্যাসিস্ট্যান্ট লোকো পাইলট পদের বিজ্ঞপ্তি

    Indian Railways: রেলে প্রচুর নিয়োগ, অতিরিক্ত ১৩ হাজার অ্যাসিস্ট্যান্ট লোকো পাইলট পদের বিজ্ঞপ্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেই কর্মসংস্থানে জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১৩ হাজার অতিরিক্ত অ্যাসিস্ট্যান্ট লোকো পাইলট পদে নিয়োগ করবে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। রেলের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল মন্ত্রক। মঙ্গলবার ভারতীয় রেলের তরফে ঘোষণা করা হয়, যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে সহকারি ট্রেন চালক (রেলের পরিভাষায় লোকো পাইলট) নিয়োগের সংখ্যা তিনগুণ বাড়ানো হবে। রেলওয়ে বোর্ডের একটি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সব মিলিয়ে সহকারি ট্রেন চালক পদে নিয়োগ করা হবে ১৮ হাজার ৭৯৯ জনকে।

    বিপুল নিয়োগের সিদ্ধান্ত (Indian Railways)

    অবসর নেওয়ায় কমছিল ট্রেন (Indian Railways) চালক ও সহকারি ট্রেন চালকের সংখ্যা। তাই কর্মরত চালক ও সহকারি চালকদের ওপর বাড়ছিল কাজের চাপ। চালকদের ২১ শতাংশ ও সহকারি চালকদের ৮ শতাংশ পদ শূন্য রয়েছে বলে অভিযোগ রেলের বিভিন্ন সংগঠনের। তাই শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের দাবি জানাচ্ছিল তারা। চালক ও সহকারি চালকদের যাতে কাজের চাপ কমে, তাই প্রায় উনিশ হাজার পদে সহকারি চালক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল।

    বাড়ানো হল তিনগুণ

    রেল সূত্রে খবর, প্রথমে ঠিক ছিল সহকারি চালক পদে নিয়োগ করা হবে ৫ হাজার ৬৯৬ জনকে। পরে যাত্রী সুরক্ষা ও কর্মসংস্থানের বিষয়টির কথা মাথায় রেখে ঠিক হয় নিয়োগ করা হবে ১৮ হাজার ৭৯৯ জনকে। রেলের তরফে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জোনকে শূন্যপদে নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে বলা হয়েছে। রেল সূত্রে খবর, শূন্য পদ পূরণে অন্তত ছ’মাস সময় লাগবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর হবে প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা, অ্যাপটিটিউড টেস্ট এবং মেডিক্যাল পরীক্ষা। তার পরে হবে প্রশিক্ষণ পর্ব। প্রশিক্ষণ পর্ব শেষে হবে লাগানো হবে কাজে।

    আর পড়ুন: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    সহকারি চালক পদে নিয়োগের খবরে খুশির হাওয়া লোকো পাইলট মহলে। অল ইন্ডিয়া লোকো রানিং স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক ভি বালাচন্দ্রন বলেন, “রেলওয়ে বোর্ডের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। এতে যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের কাজের চাপ কমবে (Indian Railways)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত হতে চলেছে অতীত। এবার দেশের লাইফ লাইনে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) ছোটানোর ভাবনা মোদি সরকারের। ভাবনা রূপায়নের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বছর তিনেক আগেই। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেন চলবে মুম্বই থেকে গুজরাটের আমেদাবাদ পর্যন্ত।

    ইকোনমিক করিডর (Bullet Train)

    ভারতভূমে কবে ছুটবে বুলেট ট্রেন, একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সে কথা জানিয়ে দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পকে দেখতে হবে ইন্টিগ্রেটিং ইকোনমির দৃষ্টিকোণ থেকে। বুলেট ট্রেনের প্রথম করিডর হবে মুম্বই, ঠানে, ভাবি, বরোদা, সুরাট, আনন্দ ও আমেদাবাদে। এই সব জায়গার অর্থনীতি মিশে পরিণত হবে একটি অর্থনীতিতে।” মন্ত্রী বলেন, “তাই আপনি সুরাটে প্রতরাশ সেরে মুম্বইয়ে আপনার সব কাজ সেরে রাতে ফের পরিবারের কাছে চলে আসতে পারবেন।”

    টাকার সংস্থান 

    জাপানে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) চলে বহু আগে থেকেই। তার জেরে বদলে গিয়েছে সে দেশের অর্থনীতি। ভারতেও বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার আগেই অবশ্য বন্দে ভারত চালিয়ে রেলকে গতিশীল করা হয়েছে। বন্দে ভারতের সাফল্য থেকেই দ্রুত বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। বুলেট ট্রেন তৈরি করতে ১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় রেল দেবে ১০ হাজার কোটি টাকা। মহারাষ্ট্র ও গুজরাট সরকার দেবে ৫ হাজার কোটি টাকা করে। বাকি টাকা ০.১ শতাংশ সুদে ধার দিচ্ছে জাপান।

    আরও পড়ুুন: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। একুশের নভেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ। সেই কাজ চলছে দ্রুত লয়ে। কাজ শুরুর প্রথম ছ’মাসেই এক কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৫০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরে ৮টি নদীর ওপর ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। বুলেট ট্রেনের ভাড়া বিমানের ভাড়ার চেয়ে সস্তা হতে পারে বলে জানান রেলমন্ত্রী।

    বুলেট ট্রেনের কাজে দেরি হওয়ার জন্য মহারাষ্ট্রের পূ্র্বতন মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি সরকারকে নিশানা করেন রেলমন্ত্রী। এই সরকারের প্রধান ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মন্ত্রী বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেয়নি ঠাকরে সরকার। জমি অধিগ্রহণে সমস্যা হয়েছিল (Bullet Train)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজেশনও রেলের উদ্দেশ্য। প্রতিটি মেইল (Mail), এক্সপ্রেসে (Express) টিকিটের চাহিদা কত, তা দেখতেই এই ব্যবস্থা। প্রশ্ন হল, কী এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল? আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল হল একটি সিট ক্যাপাসিটি অপটিমাইজেশন ডিসিশান সাপোর্ট। এটি করা হয়েছে কোনও একটি নির্দিষ্ট দিনে কোনও একটি ট্রেনের কত সিট এবং কোন শ্রেণি বুকিং হয়েছে, তা জানতে। ভারতীয় রেলের এক আধিকারিকের কথায়, সব ট্রেনে অ্যাকোমোডেশনের চাহিদা এক থাকে না। ট্রেন বিশেষে এটি আলাদা আলাদা হয়। কারণও আলাদা আলাদা।

    ভারতীয় রেল…

    এই কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা, অ্যাকোমোডেশন, ওরিজিন ডেস্টিনেশন পেয়ার, টাইমিং ইত্যাদি। ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা করা হত কোনও একটি ট্রেনের ইতিহাস ঘেঁটে। যে নির্দিষ্ট রুটে ট্রেনটি চলে, সেখানে যাত্রী কেমন হয়, তাঁদের চাহিদাই বা কেমন এসব খতিয়ে দেখা হত। রেলের ওই আধিকারিক জানান, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা চালু হয়ে যাওয়ায় এই কাজটিই হয়ে গেল অনায়াস। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে রেলের কর্তারা জানতে পারবেন, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের যাত্রীদের প্রোফাইল সেল। তার জেরে চাহিদা অনুযায়ী যাত্রীদের জন্য করা যাবে অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা। বিভিন্ন মরশুমে এবং ছুটির দিনগুলিতে বিভিন্ন ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বাড়ে। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে ওই ট্রেনগুলিরও একটি নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে। যার জেরে একদিকে যেমন ভারী হবে রেলের পকেট, তেমনি চাহিদা মিটবে যাত্রীদেরও।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছিল সাতটি জোনালে। এগুলি হল, ইস্টার্ন, সেন্ট্রাল, নর্দান, সাউদার্ন, সাউথ সেন্ট্রাল, ওয়েস্টার্ন এবং ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে। এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা এ পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের ২০০টি ট্রেনের ওপর। এতদিন রেলের বিভিন্ন কাজের জন্য বাইরে থেকে সফটওয়্যার আনানো হলেও, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল তৈরি করেছেন রেলের কর্মীরাই। রেলের নিজস্ব ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সেন্টার অফ রেলওয়ে ইনফর্মেশন সিস্টেমসের আর গোপালকৃষ্ণণ। টানা দু বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় শেষমেশ হয়েছে লক্ষ্যপূরণ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

LinkedIn
Share