Tag: Rajbhavan

Rajbhavan

  • CV Ananda Bose: পুলিশ সরানোর নির্দেশ! রাজভবনের আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী

    CV Ananda Bose: পুলিশ সরানোর নির্দেশ! রাজভবনের আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজভবনের রেসিডেন্সিয়াল এলাকা ও গ্রাউন্ড ফ্লোর থেকে পুলিশকে সরানোর নির্দেশ। ওই এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে সিআরপিএফ। সূত্রের খবর, রাজভবনের তরফে গোটা বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জানানো হয়েছে। এমনকী রাজ্য প্রশাসনকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে বলে খবর।

    কেন এই নির্দেশ

    রাজভবন সূত্রে খবর, পুলিশের ‘সন্দেহজনক’ গতিবিধির কথা জানিয়ে বুধবারই রাজ্য প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে।  উল্লেখ্য, রাজভবনে যে এলাকায় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস থাকেন, সেখানে পুলিশি নজরদারি অভিযোগ উঠেছে। বুধবার রাতে ওই এলাকায় দুই পুলিশকর্মীকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছে, বলে খবর। সেই কারণে রাজভবনে নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকা ৫০ জন পুলিশকর্মীকে সরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলছে রাজভবন

    রাজভবনের বক্তব্য, রাজভবন চত্বর এবং একেবার নীচের তলা কলকাতা পুলিশের অধীনেই থাকবে। রাজভবনের ভিতরে অনেকগুলো ভাগ রয়েছে। এক তলায় লাইব্রেরি, দোতলায় অফিস, তিন তলায় রাজ্যপালের রেসিডেন্সিয়াল এলাকা। রাজভবনের বক্তব্য, রাজ্যপালের রেসিডেন্সিয়াল আর অফিসিয়াল এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেওয়া হোক। রাজভবন চত্বর ও অন্যান্য এলাকা কলকাতা পুলিশের নজরেই থাকবে। যে দু’জন পুলিশ কর্মীর গতিবিধি নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে, তাঁদের বিষয়ে লালবাজারে জানানো হয়েছে। কলকাতা পুলিশ কমিশনারের কাছে ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফে। লালবাজারের তরফে এখনও পর্যন্ত এর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: ‘২ হাজার কোটি টাকা পড়ে থাকলেও খরচ করতে পারছে না রাজ্য’, তোপ সুকান্তর

    রাজভবনের যে অংশে রাজ্যপাল থাকেন তার কাছে পুলিশের (Police) সন্দেহজনক গতিবিধির অভিযোগ ওঠে। আবাসিক এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলার পরেও ২ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে ঘুরে ফিরে আসার অভিযোগ করা হয়। কী উদ্দেশ্যে রাজভবনের আবাসিক এলাকায় পুলিশ, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি। দলের মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “তৃণমূলের এক মন্ত্রী রাজ্যপাল সম্পর্কে ভ্যাম্পায়ার বা সাদা হাতির মতো শব্দ ব্যবহার করেন। সেদিক থেকে নজরদাররির বিষয়টি কোনওভাবেই অস্বাভাবিক নয়।” 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: কালিয়াগঞ্জ ইস্যুতে যুবমোর্চার রাজভবন অভিযান! ধুন্ধুমার পরিস্থিতি কলকাতায়

    BJP: কালিয়াগঞ্জ ইস্যুতে যুবমোর্চার রাজভবন অভিযান! ধুন্ধুমার পরিস্থিতি কলকাতায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালিয়াগঞ্জ ইস্যুতে বিজেপির (BJP) রাজভবন অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হল কলকাতার রাজপথে। শুক্রবার বিকেলে বিজেপির যুব মোর্চার অভিযানকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল ধর্মতলা চত্বর। এদিন বিকালে বিজেপির রাজ্য দফতর মুরলীধর সেন লেন থেকে ইন্দ্রনীল খাঁয়ের নেতৃত্বে শুরু হয় বিজেপির (BJP) মিছিল। এসএন ব্যানার্জি রোড ধরে মিছিল এসে পৌঁছয় ধর্মতলায়। ডোরিনা ক্রসিং থেকে এগিয়ে রানি রাসমণি রোডে ব্যারিকেড করে মিছিল আটকায় পুলিশ। এরপরই উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশের ব্যারিকেড ধরে ধাক্কাধাক্কি করতে শুরু করেন বিজেপির যুব মোর্চার নেতা-কর্মীরা। একটা সময় ব্যারিকেড ভেঙেও ফেলেন তাঁরা। এরপরই রাস্তায় বসে পড়েন যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ-সহ বিজেপির (BJP) নেতা-কর্মীরা। রাস্তায় উল্টে ফেলে দেওয়া হয় পুলিশের ব্যারিকেড। পুলিশের সঙ্গে তাঁদের ধস্তাধস্তিও হয়। ব্যারিকেড ভাঙার পর, কয়েকজন বিজেপির কর্মী-সমর্থক ছুটে যান রাজভবনের দিকে। কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় ধর্মতলা এলাকা। উত্তরবঙ্গের বনধের উত্তেজনা কিছুটা এসে পড়ল যুবমোর্চার রাজভবন অভিযানকে ঘিরে।

    ২০২০ সালে যুবমোর্চার নবান্ন অভিযানে পুলিশি নির্যাতনের রিপোর্ট তলব করল মানবাধিকার কমিশন

    অন্যদিকে, ২০২০ সালের ৮ই অক্টোবর, ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার শান্তিপূর্ণ ‘নবান্ন চলো’ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে, জানাল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। এনিয়ে রাজ্য সরকারকে শো কজ করেছে তারা। পাশাপাশি, নির্যাতিতদের আর্থিক সাহায্য করা হল না কেন, সেই প্রশ্নও তুলেছে কমিশন। প্রসঙ্গত, ২০২০-র ৮ই অক্টোবর, বিজেপির (BJP) যুব মোর্চার নবান্ন অভিযান ঘিরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে হাওড়া ময়দান। হাওড়া ময়দানে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। সেই সময় ধস্তাধস্তি, ইটবৃষ্টি, বোমাবাজি, লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোঁড়া, রঙীন জল স্প্রে, কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় রাজপথ। কমিশনের দাবি, সেদিনের ঘটনায় বর্বরোচিত ও নৃশংস আক্রমণ করে পুলিশ। এনিয়ে রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে ৬ সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share