Tag: rajiv Gandhi

rajiv Gandhi

  • Sonia Gandhi: কেজিবি ও সোরোসের সঙ্গে যোগসাজশ! ভারতকে দুর্বল করার সব চেষ্টা করেন সোনিয়া গান্ধী

    Sonia Gandhi: কেজিবি ও সোরোসের সঙ্গে যোগসাজশ! ভারতকে দুর্বল করার সব চেষ্টা করেন সোনিয়া গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi) হলেন সেই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি একবার আবেগে আপ্লুত হয়ে বলেছিলেন, “আমার রাজীবকে ফিরিয়ে দাও, তাহলে আমি ফিরে যাব। যদি তাকে ফিরিয়ে দিতে না পারো, তবে আমাকে মাটির সঙ্গে মিশে যেতে দাও।” রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, বাস্তবে তিনি এমন একটি দীর্ঘমেয়াদি মিশন পরিচালনা করেছেন যা ভারতকে ভিতর (KGB Ties) থেকে গভীরভাবে দুর্বল করে দিয়েছে। রাশিয়ার কেজিবির সঙ্গে কথিত যোগসাজশ থেকে শুরু করে বিশ্ববাদী জর্জ সোরোসের সঙ্গে গভীর আঁতাত, বছরের পর বছর ধরে তাঁর কর্মকাণ্ড একটি সুপরিকল্পিত চেষ্টার ছবি তুলে ধরে—যার লক্ষ্য দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কাঠামোকে ধ্বংস করা।

    টার্নিং পয়েন্ট (Sonia Gandhi)

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০০৪ সালে ক্ষমতায় তাঁর উত্থান ভারতের ইতিহাসে একটি টার্নিং পয়েন্ট। এরপর আসে একের পর এক সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ—হিন্দু সংগঠনগুলিকে টার্গেট করা, ধর্মান্তরণকে মদত দেওয়া, জাতীয় নিরাপত্তাকে ক্ষুণ্ণ করা এবং ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপকে সহজ করা। একটি কম্প্রোমাইজড মিডিয়া ব্যবস্থা এবং গভীরভাবে প্রোথিত আমলাতান্ত্রিক নেটওয়ার্কের সমর্থনে তিনি রেখে গিয়েছেন প্রতারণা, বিভাজন ও ধ্বংসের উত্তরাধিকার। রাজীব গান্ধী হত্যার আগে কংগ্রেস পার্টি ও ভারতের শাসন ব্যবস্থার ওপর সোনিয়ার নিয়ন্ত্রণ প্রায় ছিল না বললেই চলে। ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় আসেন পিভি নরসিমহা রাও, যিনি তাঁকে সম্পূর্ণভাবে প্রান্তিক করে দিয়েছিলেন। অটল বিহারী বাজপেয়ীর শাসনকালেও (১৯৯৯–২০০৪) সোনিয়া রাজনৈতিকভাবে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু ২০০৪ সালে কংগ্রেস-নেতৃত্বাধীন ইউপিএ ক্ষমতায় আসার পর ভয়ঙ্কর সূক্ষ্মতায় প্রকাশ পেতে শুরু করে সোনিয়ার দশকের পর দশক ধরে চালানো মিশনটি।

    কেজিবি-কংগ্রেস যোগ

    ঠান্ডা লড়াইয়ের সময়ের সোভিয়েত গোয়েন্দা দলিলগুলি ইঙ্গিত দেয় যে কংগ্রেস পার্টির সঙ্গে গভীর যোগাযোগ ছিল কেজিবির। এর মধ্যে সোনিয়াও অন্তর্ভুক্ত। রিপোর্টগুলি থেকে জানা যায়, কেজিবি অফশোর অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কংগ্রেসের অ্যাকাউন্টে টাকা পাচার করত এবং রাজীব ও সোনিয়ার এই তহবিলে প্রবেশাধিকার ছিল। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন এই সংযোগকে সাময়িকভাবে থামিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু ২০০৪ সালে সোনিয়ার উত্থানের ফলে একই ধরনের বিদেশি প্রভাব ফের মাথাচাড়া দেয়। ২০০৫ সালে সোনিয়ার (Sonia Gandhi) চাপে ইউপিএ সরকার ৯৩তম সংবিধান সংশোধনী আনে, যা হিন্দু-পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিকে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনার পাশাপাশি সংখ্যালঘু-পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলিকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এটি ছিল হিন্দুত্ব থেকে দলিত ও আদিবাসীদের বিচ্ছিন্ন করার একটি কৌশলগত প্রচেষ্টা—ব্রিটিশযুগের ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল (ভাগ কর ও শাসন কর)’ পলিশিরই প্রতিধ্বনি।

    হিন্দু স্কুলগুলিকে দুর্বল করা

    ২০০৯ সালে শিক্ষার অধিকার আইন হিন্দু-পরিচালিত স্কুলগুলির আরও ক্ষতি করে। এটি সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিতে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর জন্য ২৫ শতাংশ সংরক্ষণের বিধান দেয়। কিন্তু সংখ্যালঘু-পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলিকে এই আইনের আওতা থেকে মুক্ত রাখা হয়। ফলস্বরূপ, বহু হিন্দু স্কুল আর্থিক সঙ্কটে পড়ে বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে খ্রিস্টান মিশনারি ও ইসলামিক প্রতিষ্ঠানগুলি বিদেশি অর্থায়ন ও রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা পেয়ে ফুলেফেঁপে ওঠে (KGB Ties)।

    রেহাই পায়নি স্কুলের প্রার্থনাও

    ২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলির প্রার্থনা থেকে ‘অসতো মা সদগময়’ বাদ দেওয়ার জন্য একটি আবেদন দাখিল করা হয়। এটিকে সোনিয়া গান্ধীর আর একটি প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হয়েছিল যাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি থেকে হিন্দু সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মুছে ফেলা যায়। ইউপিএ শাসনেই দূরদর্শনের লোগো থেকে ‘সত্যম শিবম সুন্দরম’ অপসারণ করা হয়, যা ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকের সাংস্কৃতিক চেতনাকে মুছে ফেলার একটি প্রয়াস (Sonia Gandhi)।

    হিন্দু ধর্মকে ভেতর থেকে ভাঙার চেষ্টা

    এই শিক্ষাক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞার কারণে অনেক হিন্দু সম্প্রদায়—যেমন কর্ণাটকের লিঙ্গায়েত এবং সাই ভক্ত সম্প্রদায়—স্বতন্ত্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দাবি করতে শুরু করে। এটি কংগ্রেসের কৌশলেরই একটি অংশ ছিল, যারা স্বাধীনতার পর শিখ, জৈন ও বৌদ্ধদের হিন্দু ধর্ম থেকে আলাদা করেছিল। সোনিয়ার মূল লক্ষ্য ছিল হিন্দু সমাজকে বিভক্ত করা, যাতে ধর্মান্তর ও বিদেশি প্রভাব সহজে ডানা মেলতে পারে।

    রাম সেতু এফিডেভিট: হিন্দু বিশ্বাসে আঘাত

    ২০০৭ সালে সোনিয়ার সরকার সুপ্রিম কোর্টে একটি এফিডেভিট জমা দিয়ে ঘোষণা করে যে ভগবান রাম, ভগবান হনুমান ও মা সীতা ‘কাল্পনিক চরিত্র’। তাই রাম সেতুর কোনও ধর্মীয় তাৎপর্য নেই। এটি হিন্দু বিশ্বাসের ওপর সরাসরি একটি আঘাত। কিন্তু বিজেপির প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়ে সরকার এই বক্তব্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।

    হিন্দু সন্ত্রাস’ ষড়যন্ত্র: ভুয়া শত্রু তৈরি

    ২০০৬ সালের আগে ‘হিন্দু সন্ত্রাস’ শব্দটি শোনেনি বিশ্ব। কিন্তু মালেগাঁও ও সমঝোতা এক্সপ্রেস বোমা হামলার পরে সোনিয়ার সরকার হিন্দু গোষ্ঠীকে ফাঁসানোর জন্য প্রচার শুরু করে, যাতে তাদের জঙ্গি হুমকি হিসেবে চিত্রিত করা যায়। অবশ্য আদালতে এই মিথ্যা মামলাগুলো ভেস্তে যায়। কিন্তু কংগ্রেস ইতিমধ্যেই ইসলামিস্ট জঙ্গি গোষ্ঠী ও হিন্দু সংগঠনগুলোর মধ্যে একটি মিথ্যা সমতা তৈরি করতে সফল হয় (KGB Ties)।

    সোনিয়া গান্ধী যখন থেকে ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেন, সেই পর্বে সবচেয়ে বিপজ্জনক পদক্ষেপগুলির মধ্যে একটি ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ধর্মীয় ভিত্তিতে বিভক্ত করার চেষ্টা। সাচার কমিটি রিপোর্টে সেনাবাহিনীতে মুসলিম প্রতিনিধিত্বের ‘তদন্ত’ করার সুপারিশ করা হয়, যা সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। জাতীয়তাবাদী শক্তির তীব্র প্রতিক্রিয়ায় সরকার এই পরিকল্পনা বাতিল করতে বাধ্য হয়। কিন্তু এটি কংগ্রেসের ভারতের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে দুর্বল করার ইচ্ছাকেই প্রকাশ করে (Sonia Gandhi)।

    মন্দির লুট করার পাশাপাশি গির্জায় অর্থায়ন

    আরটিআই অনুসন্ধানে জানা গিয়েছে, কংগ্রেস-নেতৃত্বাধীন সরকারগুলি, বিশেষ করে কর্নাটকে, হিন্দু মন্দিরগুলি সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও শোষণের অধীনে থাকা সত্ত্বেও গির্জাগুলিতে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। এই সুস্পষ্ট বৈষম্য ধর্মান্তরকে উৎসাহিত করেছিল এবং বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত ধর্মপ্রচারকদের অবাধে সম্প্রসারণের সুযোগ করে দিয়েছিল।

    কাঞ্চির শঙ্করাচার্যের গ্রেফতারি

    ২০০৪ সালে দীপাবলির রাতে কাঞ্চির শঙ্করাচার্য জয়েন্দ্র সরস্বতীকে মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়। প্রথমে তামিলনাড়ুর জয়ললিতা সরকারের পদক্ষেপ বলে মনে করা হলেও, পরে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় জানান, এটি সোনিয়া গান্ধীর কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। কারণ? শঙ্করাচার্য ছিলেন খ্রিস্টান মিশনারিদের ধর্মান্তরণের প্রধান বাধা। সোনিয়ার দীর্ঘদিনের বিদেশি শক্তিগুলির সঙ্গে যোগসাজশ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে জর্জ সোরোস এবং ফোরাম অফ ডেমোক্র্যাটিক লিডার্স ইন এশিয়া প্যাসিফিক (এফডিএল-এপি)-এর সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসার পর (KGB Ties)।

    সোনিয়া-সোরোস যোগ

    নথিপত্র থেকে জানা গিয়েছে, সোনিয়া, রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন এবং জর্জ সোরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশনের মধ্যে গভীর যোগ ছিল। সোরোস একজন স্বঘোষিত গ্লোবালিস্ট। তিনি প্রকাশ্যে ‘মোদীকে ক্ষমতা থেকে সরানোর’ মিশন ঘোষণা করেছেন। ভারত-বিরোধী একাধিক উদ্যোগে অর্থায়নও করেছেন তিনি (Sonia Gandhi)।

    সোরোসের ওপেন সোসাইটি ফাউন্ডেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সালিল শেট্টি রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড কোরাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট, যা ক্রমাগত নরেন্দ্র মোদি-বিরোধী প্রচার চালাচ্ছে, তার ৫০ শতাংশ অর্থ আসে মার্কিন বিদেশ দফতর থেকে। সোনিয়ার রাজনৈতিক কার্যক্রম এবং পশ্চিমি ডিপ স্টেটের অ্যাজেন্ডার মধ্যে এই সরাসরি সংযোগ কোনও কাকতালীয় ঘটনা নয়—এটি ভারতকে অস্থিতিশীল করার একটি সুপরিকল্পিত বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। তাঁর কথিত কেজিবি-সংযোগ থেকে শুরু করে সোরোস-মদতপুষ্ট গ্লোবালিস্ট (KGB Ties) শক্তিগুলির সঙ্গে তাঁর গভীর আঁতাত, সোনিয়া গান্ধীর শাসনকালকে সুপরিকল্পিত বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস বলেই চিহ্নিত করে (Sonia Gandhi)।

  • World Polio Day: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, জেনে নিন পোলিও রোগ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    World Polio Day: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, জেনে নিন পোলিও রোগ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, এই দিবসটি প্রথম পালিত হয় রোটারি ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা জোনাস এডওয়ার্ড সল্কের জন্মবার্ষিকী স্মরণে।  জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক( ২৮ অক্টোবর ১৯১৪ -২৩ জুন ১৯৯৫) ছিলেন একজন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল গবেষক এবং ভাইরাসবিদ। যিনি পোলিও বা পোলিওমাইলাইটিসের বিরুদ্ধে একটি প্রথম  প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছিলেন।
    পোলিও এক ধরনের ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এটি একব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর পক্ষাঘাত পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত এই ভাইরাস  শিশুসহ কিশোরদের বেশি সংক্রমিত করে। 

    [tw]


    [/tw] 

    পোলিও রোগের লক্ষণ-

    রোগীর প্রথম দিন সামান্য সর্দি, কাশি এবং জ্বর হলেও, দিন দুই পরে থেকে মাথা ব্যাথার সাথে সাথে  ঘাড় শক্ত হতে শুরু করে। এমনকি রোগীর হাত অথবা পা অবশ হয়ে যায়।রোগী দাঁড়াতে পারে না, দাঁড়ানোর চেষ্টা করলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরে যায়।রোগীর  আক্রান্ত অঙ্গ ক্রমশ দুর্বল হয় এবং পরে স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যেতে পারে।
    ধীরে ধীরে এক বা একাধিক অঙ্গ অবশ হয়ে  যেতে শুরু করে আক্রান্ত অঙ্গের মাংসপেশী শিথিল হয়ে যায়, অনেক সময় চর্মসার হয়ে পরে । শ্বাস প্রশ্বাসের পেশী অবশ হয়ে শ্বাস বন্ধ হয়ে রোগী মারাও যেতে পারে।
    তবে সবচেয়ে মারাত্মক এই যে শতকরা ৯৫ ভাগ পোলিও আক্রান্ত রোগীর শরীরে তেমন কোন উপসর্গ দেখা যায় না।

    পোলিও ভ্যাকসিন ভারতে চালু করা হয়েছিল সম্প্রসারিত প্রোগ্রাম (ইপিআই, 1978) এবং ইউনিভার্সাল ইমিউনাইজেশন প্রোগ্রাম (ইউআইপি, 1985) এর সহায়তায় 1995 সালের অনেক আগে।
    কিন্তু জাতীয় টিকা দিবস, যা সাধারণত পালস পোলিও ইমিউনাইজেশন প্রোগ্রাম নামে পরিচিত,তা শ্রীমতী ইন্দিরা  এবং রাজীব গান্ধীর  আমলে ভারতে 1995 সালে চালু হয়েছিল। 

    [tw]


    [/tw] 

    সবচেয়ে সাফল্যের খবর হল  জানুয়ারি ২০১১ থেকে ভারতে আর কোনো পোলিও রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি; ফলশ্রুতিতে ফেব্রুয়ারি ২০১২ সালে ভারতকে WHO এর পোলিও আক্রান্ত দেশের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়। ২০১৪ সালের মার্চে ভারতকে পোলিও মুক্ত দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ২০০৮ সালের পর মাত্র তিনটি দেশে পোলিও মহামারী দেখা গেছে: নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। ভারতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিশু পোলিও রোগে আক্রান্ত না হলেই স্বার্থক হবে আজকের বিশ্ব পোলিও দিবস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    Rajiv Gandhi Foundation: বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগ, রাজীব গান্ধীর নামাঙ্কিত দুই সংস্থার লাইসেন্স বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (Rajiv Gandhi Charitable Trust) বিরুদ্ধে বড়সড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। বাতিল করে দেওয়া হল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার লাইসেন্স। ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টে এই ব্যবস্থা নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। এই দুই সংস্থার সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গান্ধী (Gandhi) পরিবার। বৈদেশিক অনুদানে অনিয়মের অভিযোগে লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে বলে জানান এক আধিকারিক।

    ১৯৯১ সালের ২১ মে তামিলনাড়ুতে সন্ত্রাসবাদীদের ষড়যন্ত্রের বলি হন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। তাঁর স্বপ্ন পূরণে ওই বছরই প্রতিষ্ঠিত হয় রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation)। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। অন্য ট্রাস্টিদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদিকা প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। ২০০৯ সাল পর্যন্ত এই ফাউন্ডেশন স্বাস্থ্য, সাক্ষরতা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নারী ও শিশু উন্নয়ন, প্রতিবন্ধীদের সহায়তা, পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা, লাইব্রেরি ও অন্য কয়েকটি বিষয় নিয়েও কাজ করেছে। এই ফাউন্ডেশনের পাশাপাশি সোনিয়া আবার রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও মাথা। এই সংস্থার সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার সাংসদ অশোকএস গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: খাড়্গে হাতের পুতুল! রিমোট কন্ট্রোল থাকবে গান্ধী পরিবারের হাতে, দাবি বিজেপির

    সূত্রের খবর, রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (Rajiv Gandhi Foundation) ও রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্টের বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়মের তদন্তভার দেওয়া হতে পারে সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ২০২০ সালের জুন মাসে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) বিরুদ্ধে বিদেশি ফান্ডিংয়ের অভিযোগ ওঠে। তৎকালীন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ দাবি করেছিলেন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে ফান্ডিং করেছে চিন। আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে টাকা নিতে গেলে সরকারের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সেটা হয়েছিল কিনা, সে প্রশ্ন ওঠে। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত।

    রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের (Rajiv Gandhi Foundation) পাশাপাশি রাজীবের নামে আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা গড়ে উঠেছিল ২০০২ সালে। এটি হল রাজীব গান্ধী চ্যারিটেবল ট্রাস্ট। মূলত গ্রামীণ এলাকায় পিছিয়ে পড়া মানুষদের কল্যাণে কাজ করতে জন্ম হয়েছিল এই সংস্থার। অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল ইন্দিরা গান্ধী মেমরিয়াল ট্রাস্টের বিরুদ্ধেও। যদিও এই সংস্থার বিরুদ্ধে এখনও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলেই সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share