Tag: Ram Mandir

Ram Mandir

  • Ram Mandir: এক ছাদের তলায় শিবের মন্দির ও মাজার! পাশেই রাম মন্দির তৈরি করে হল পুজো

    Ram Mandir: এক ছাদের তলায় শিবের মন্দির ও মাজার! পাশেই রাম মন্দির তৈরি করে হল পুজো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য নজির বারাকপুরের গারুলিয়া পুরসভার ওমর আলি রোডের মন্দির মাজার মোড়। এক ছাদের তলায় রয়েছে মহাদেবের মন্দির এবং মানিক পীরের মাজার। সেই মাজারের কাছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) আদলে মন্দির তৈরি করে পুজো করলেন গারুলিয়াবাসী।

    মাজারের কাছে রাম মন্দির তৈরি করে রামের পুজো (Ram Mandir)

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিন দেশব্যাপী নানা অনুষ্ঠানে মেতেছিলেন রাজ্যের মানুষ। নদিয়ার শান্তিপুরে গির্জায় এবং মসজিদে প্রদীপ জ্বালিয়ে রামলালার জন্মদিনকে স্মরণে রাখা হয়। হিন্দুদের সঙ্গে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষও সামিল হয়েছিলেন। আর গারুলিয়ার মন্দির মাজার মোড় সম্প্রীতির বার্তা বহন করে চলেছে। জানা গিয়েছে, মহাদেবের মন্দির এবং মানিক পীরের মাজার এক ছাদের তলায় রয়েছে। একটি দরজা দিয়েই হিন্দু এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ সেখানে যান। সেই মাজারের কাছে রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রামের ছবি দিয়ে সেখানে জাঁকজমকভাবে পুজো করা হয়। পুরসভা এলাকার কয়েকশো ভক্ত রামের পুজোয় মেতে ওঠেন। স্থানীয় বাসিন্দা তারকেশ্বর রাও, ধর্মেন্দ্র সাউ বলেন, এখানে মাজার আর আমাদের শিব মন্দির একই জায়গায় রয়েছে। আর শিব মন্দিরে প্রত্যেক সোমবার নিত্যপুজো হয়। মাঝখানে রয়েছে একটি বটগাছ। যেখানে মনস্কামনা পূরণের জন্য মানুষ সুতো বাঁধেন। সেখানেই সঙ্গে হল রাম মন্দিরের পুজো। আমরা নিয়মিত এক দরজা দিয়ে সেখানে যাই। শিবের পুজো করি। আর মাজারে গিয়ে প্রার্থনা করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ।

    শিব মন্দিরে পুজোর সঙ্গে মাজারে প্রার্থনাও চলে

    সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যরা বলেন, আমরা নিয়মিত মাজারে প্রার্থনা করতে যাই। পাশেই শিব মন্দিরে হিন্দু ভাইয়েরা পুজো করেন। আর সোমবার তো অবিকল রাম মন্দির (Ram Mandir) করে সেখানে সাড়ম্বরে পুজো করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বেশ কয়েক বছর আগে একবার এখান থেকেই শুরু হয়েছিল সাম্প্রদায়িক ভেদাভেদ। তবে, তা মিটে যায়। নতুন করে অপ্রীতিকর ঘটনা আর ঘটেনি। এই সাম্প্রদায়িক মেলবন্ধন বাংলার ইতিহাস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সন্ধ্যা আরতির পর আত্রেয়ী নদীর ধারে স্বচ্ছতা অভিযানে নামলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: সন্ধ্যা আরতির পর আত্রেয়ী নদীর ধারে স্বচ্ছতা অভিযানে নামলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার সাত সকালে আত্রেয়ীর ঘাটে ঝাডু নিয়ে হাজির বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে বালুরঘাটের আত্রেয়ী নদীর ধারে এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যা আরতির অনুষ্ঠান করা হয়। বালুরঘাট শহরের বিজেপি কর্মী-সমর্থক সহ সাধারণ মানুষের ভিড় ছিল চোখ পড়ার মতো। এরকম অনুষ্ঠান কোনওদিন দেখেননি বালুরঘাটবাসী। সোমবার সন্ধ্যায় আত্রেয়ী নদীর পাড় আলোয় ঝলমল করে। হাজার হাজার সাধারণ মানুষ নদীর পাড়ে এসে প্রদীপ জ্বালিয়ে রাম নাম স্লোগান দেন। সোমবার অনুষ্ঠান শেষ হলেও আত্রেয়ী নদীর ধার পরিষ্কার করতে ভোলেননি বালুরঘাটের সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সেই কারণে এদিন সাত সকালে তিনি ঝাড়ু নিয়ে হাজির হন আত্রেয়ী নদীর ধারে। নিজে হাতেই নদীর ঘাট পরিষ্কার করেন।

    আত্রেয়ী নদীর ধারে স্বচ্ছতা অভিযানে নামেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    পাশাপাশি নেতাজির জন্মদিন পালন করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন দক্ষিণ দিনাজপুর বিজেপির জেলা কার্যালয়ে নেতাজির ছবিতে মাল্যদান করেন তিনি। সুকান্ত মজুমদার বলেন, সোমবার রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আমরা বালুরঘাট আত্রেয়ীর ঘাটে ১ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়েছিলাম। সেই জন্য আমি ও আমার দলীয় নেতৃত্বরা নদীর ঘাটে এসে পরিষ্কার করি। প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারতের কথা বলেন। আমরা আত্রেয়ী নদীর ধারে স্বচ্ছতা অভিযানে নেমেছি। স্বচ্ছ ঘাট করছি আমরা। এছাড়া এদিন বিজেপির জেলা কার্যালয়ে নেতাজির জন্মদিবস পালন করা হয়।

    রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠা বিজেপির লক্ষ্য

    রামকে হাতিয়ার করে ভোটে জেতা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, রাম বিজেপির হাতিয়ার না, রাম হচ্ছে বিজেপির আদর্শ, রাম হচ্ছে বিজেপির চালনা শক্তি। রামকে হাতিয়ার করার কথা তারা ভাবে, যারা রামের বিরোধী। আমরা রামকে হাতিয়ার করতে চাই না। রাম আমাদের ভেতরে আছেন, অন্তরে আছেন। সেই রামকে নিয়ে এগোতে চাই। রাম রাজ্য প্রতিষ্ঠাই হচ্ছে বিজেপির লক্ষ্য। রাম রাজ্যে কেউ বঞ্চিত হবেন না। পাশাপাশি ডিএ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ডিএ নিয়ে কর্মচারীরা যারা আন্দোলনে আছে, তাদের পাশে আমরা আছি। আমরা তাদেরকে সবরকমভাবে সাহায্য করব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Inauguration: ‘রামের আলো’ থেকে বিদ্যুৎ! ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’র ঘোষণা মোদির

    Ram Mandir Inauguration: ‘রামের আলো’ থেকে বিদ্যুৎ! ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’র ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’র (Pradhanmantri Suryodaya Yojana) আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন নরেন্দ্র মোদি। সোমবার অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পরে তাঁর ঘোষণা, সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন দিশা দেখাবে তাঁর সরকারের এই কর্মসূচি। দেশের এক কোটি নাগরিকের বাড়িতে সোলার রুফ টপ সিস্টেম (Solar Roof Top System) বসানোর কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে গরিব ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ-এর বিল কম হবে। এর পাশাপাশি শক্তি সম্পদের দিক থেকেও ভারত আত্মনির্ভর হবে।

    মোদির নয়া ঘোষণা

    দিল্লিতে ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’ সংক্রান্ত বৈঠকের পরে মোদি তাঁর সরকারি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘বিশ্বের সব ভক্ত সর্বদা সূর্যবংশী ভগবান শ্রীরামের আলো থেকে শক্তি পান। আজ, অযোধ্যায় প্রাণ প্রতিষ্ঠার শুভ দিবসে, আমার সংকল্প আরও দৃঢ় হয়েছে যে ভারতের জনগণের বাড়ির ছাদে তাদের নিজস্ব ‘সোলার রুফ টপ সিস্টেম’ (সৌরবিদ্যুতের প্যানেল) থাকা উচিত।’’ 

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা

    প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর এই কাজেও এনেছেন রামের ছোঁয়া। দেশবাসীকে বাড়ি বাড়ি ‘রাম-জ্যোতি’ জ্বালিয়ে স্বাগত জানানোর আর্জি রাখেন মোদি। আর দিনান্তে ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’ নিয়ে তাঁর বিশেষ বার্তা, ‘‘অযোধ্যা থেকে ফিরে আসার পর আমি প্রথম যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি তা হল, আমাদের সরকার দেশের কোটি বাড়িতে ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর লক্ষ্য নিয়ে ‘প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা’ চালু করবে। এটি শুধু দরিদ্র ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ খরচই কমাবে না, ভারতকে শক্তি উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বনির্ভর করে তুলবে।’’ সেই প্রকল্পের আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের ছবিও সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন মোদি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: শ্যামও রাখলেন, কুলও রাখলেন! তৃণমূল বিধায়কের এক হাতে দলের, অন্য হাতে রামের পতাকা

    TMC: শ্যামও রাখলেন, কুলও রাখলেন! তৃণমূল বিধায়কের এক হাতে দলের, অন্য হাতে রামের পতাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। এই স্লোগান কে সামনে রেখে এক হাতে দলীয় পতাকা আর অপর হাতে ধর্মীয় (রামের) পতাকা নিয়ে রায়গঞ্জে সংহতি যাত্রা করলেন তৃণমূল (TMC) বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    বিধায়কের এক হাতে দলীয় পতাকা, অন্যহাতে রামের পতাকা! (TMC)

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নির্দেশ মেনে সংহতি যাত্রা করেন তৃণমূল (TMC) বিধায়ক। পাশাপাশি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের প্রতিষ্ঠা দিবসও পালন করলেন তাঁরা। যদিও রায়গঞ্জের বিধায়কের  “এক হাতে দলীয় পতাকা তো অন্যহাতে ধর্মীয়(রামের) পতাকা” নিয়ে রায়গঞ্জে সংহতি যাত্রাকে মেনে নিতে পারছেন না জেলা তৃণমূল কংগ্রেসও। পাল্টা রায়গঞ্জ শহর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে সংহতি যাত্রা করা হয় রায়গঞ্জের রাজপথে। অপরদিকে, বিধায়কের এই যাত্রাকে তাদের শুভ বোধোদয় বলে মন্তব্য করেছেন রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী। বিধায়কের এই যাত্রাকে নিয়ে তৈরি হয়েছে জোর বিতর্ক।

    শহর তৃণমূল এবং বিধায়কের উদ্যোগে পৃথক দুটি সংহতি মিছিল

    রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো সারা রাজ্যের পাশাপাশি রায়গঞ্জেও তৃণমূলের নেতৃত্বে সংহতি মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।  তবে, বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী ও শহর তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) নেতৃত্ব দুটি পৃথক মিছিলের আয়োজন করে। তবে, বিধায়কের মিছিল রায়গঞ্জের সুভাষগঞ্জ এলাকার ভিএনসি মোড় থেকে শুরু হয়ে রায়গঞ্জ এনএস রোডে অবস্থিত বিধায়কের দফতরে এসে শেষ হয়। এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। তৃণমূলের দলীয় পতাকার পাশাপাশি শ্রী রামচন্দ্রের ধর্মীয় গেরুয়া পতাকায় সুসজ্জিত এই মিছিলে গ্রাম ও শহরের প্রচুর মানুষ অংশগ্রহণ করেন। যাকে ঘিরেই তৃণমূলের দলীয় স্তরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। পাশাপাশি এদিন শহর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে অপর একটি সংহতি যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। রায়গঞ্জ পুরসভার পুর প্রশাসক তথা তৃণমূলের মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস, উপ পুরপ্রশাসক তথা জেলা সহ-সভাপতি অরিন্দম সরকার, অন্যান্য পুর কো-অর্ডিনেটর সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা পা মেলান। এ মিছিল রায়গঞ্জের বিদ্রোহী মোড়ে অবস্থিত গান্ধী মূর্তির পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে এনএস রোডে অবস্থিত নেতাজি মূর্তির সামনে এসে শেষ হয়। তবে এ মিছিলে তৃণমূলের দলীয় পতাকা ছাড়া অন্য কোনও পতাকা লক্ষ্য করা যায়নি। যদিও এই ঘটনাকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যা আরতি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যা আরতি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে গোটা দেশ জুড়ে চলছে উৎসবের মেজাজ। কোথাও অযোধ্যায় রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হয়েছে রাম মন্দির,আবার কোথাও শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। এরমধ্যে বালুরঘাট শহরের একাধিক জায়গায় রাম পুজোতে অংশগ্রহণ, কোথাও আবার খিচুড়ি রান্নাতে হাত দিতে দেখা গেল বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar)। সোমবার সকাল থেকেই প্রথমে যুবশ্রী মোড়, উত্তামশা এলাকা,পাওয়ার হাউস এলাকা সহ শহরের একাধিক জায়গায় তিনি রাম পুজোতে অংশগ্রহণ করেন। শুধু বালুরঘাট শহর নয় দিনভর জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রামপুজোতে অংশগ্রহণ করেন তিনি। পাশাপাশি বালুরঘাটে নতুন সাংসদ অফিসের উদ্বোধন করেন তিনি।

    দিনভর কর্মসূচিতে সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে গোটা দেশ জুড়ে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার প্রতিটি ব্লকেও একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে দক্ষিণ দিনাজপুর গঙ্গারামপুর কালীতলা এলাকায় যজ্ঞানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্ব। এরপর তপন করদহ এলাকায় বনার্ঢ্য র‍্যালিতে অংশগ্রহণ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। এদিন সন্ধ্যায় বালুরঘাট শহরের সদর ঘাটে আত্রেয়ী নদীর তিরে এক লক্ষ  প্রদীপ জ্বালিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের রামমূর্তির প্রবেশ ও প্রাণ প্রতিষ্ঠার উৎসব উদযাপন করা  হয়। হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় হয়েছে নদীর তিরে। সুকান্ত মজুমদার নদীর তিরে প্রদীপ প্রজ্বলন করেন। সন্ধ্যা আরতি করে রামের উদ্দেশ্যে তা নিবেদন করা হয়।

    আত্রেয়ী নদীতে লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যারতি সুকান্তর

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, দিনভর জেলায় প্রচুর মানুষ রাম জন্মভূমির এই উৎসবকে ঘিরে আনন্দে মেতেছে। জাতি,ধর্ম রাজনৈতিক উর্দ্ধে উঠে মানুষ আজকের দিনটাকে উৎযাপন করছে। এদিন আমরা বালুরঘাট সদরঘাটে এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যা আরতি করে দিনটিকে উদযাপন করলাম। শাসক দলের কর্মসূচি নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,কর্মসূচি শুধু উস্কানিমূলক কর্মসূচি। এতে প্রকৃতি হিন্দু যারা তারা কেউ যোগ দেবে না। যারা হিন্দু সেজে থাকে, যারা জালি হিন্দু তারাই যোগদান করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: কৃত্তিবাসের ভিটেতে রাম-সীতা মন্দিরে পুজোয় মাতলেন সাংসদ জগন্নাথ

    Ram Mandir: কৃত্তিবাসের ভিটেতে রাম-সীতা মন্দিরে পুজোয় মাতলেন সাংসদ জগন্নাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার উপলক্ষে সারা দেশজুড়ে চলছে নাম যজ্ঞ। লক্ষ লক্ষ ভক্ত এদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে উপস্থিত হয়েছেন। সারা দেশের মানুষ সাড়ম্বরে পালন করছেন এই শুভ দিনটি। গোটা ভারতবর্ষের এক বিশেষ দিন। সনাতন ধর্মের সাফল্যের দিন। সোমবার শান্তিপুরের ফুলিয়ায় কৃত্তিবাস ওঝার জন্মস্থানে উপস্থিত হয়ে এমনটাই জানালেন নদিয়ার রানাঘাটের  বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। নাম সংকীর্তনের মধ্য দিয়ে মেতে ওঠেন তিনি।

    ভারতের সংস্কৃতিকে নষ্ট করছে রাষ্ট্র বিরোধী দল! (Ram Mandir)

    রামায়ণ বাংলায় রচনা করেছিলেন কৃত্তিবাস ওঝা। এদিন রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে নদিয়ার শান্তিপুরের ফুলিয়ায় কৃত্তিবাসের রামসীতা মন্দিরে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। এদিন সেই মন্দিরে হাজির হন সাংসদ সহ একাধিক বিজেপি কর্মীরা। সেখানে বিশেয পুজো হয়। বিজেপি কর্মীদের পাশাপাশি বহু ভক্ত পুজো দিতে সেই মন্দিরে সামিল হন। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বিজেপি সাংসদ হাজির হন। তিনি বলেন, গোটা দেশজুড়ে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) রামলালার জয়জয়কার হচ্ছে। রামময় জগৎ, রামময় ভারত। রাম আমাদের আত্মা, রাম আমাদের স্বরূপ। রামের যে নীতি সেই নীতিতেই চলে গোটা জগৎ। রামচন্দ্রের আদর্শ মেনেই আমরা চলি। আর ভারতের যে সংস্কৃতি যে ধর্ম তাকে নষ্ট করার জন্য  উঠে পড়ে লেগেছে এক রাষ্ট্রবিরোধী দল। এই শুভদিনে সেই নাম করছি না। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর গোটা ভারতবর্ষ এক গৌরবময় দেশ হয়ে উঠবে। আরও উন্নয়ন ঘটবে এই দেশের। রামচন্দ্র সব হিংসা দূর করে মানুষের মধ্যে শুভ বোধ জাগ্রত করবে।

    কৃষ্ণনগরে বিশেষ ষজ্ঞের আয়োজন

    এক মাস ধরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে নানান অনুষ্ঠান চলছে। এদিন মহাসাড়ম্বরে সেই শুভ দিন পালিত হচ্ছে। সারা দেশের সঙ্গে সারা রাজ্যের মানুষ রাম নামে মেতে উঠেছেন। নাম সংকীর্তন করছেন মানুষ। এদিন ফুলিয়ার কৃত্তিবাসে রাম সীতা মন্দিরে দাঁড়িয়ে সাংসদ এবং আরও বিজেপি কর্মীরা সকলে রামের নামে মেতে ওঠেন। পাশাপাশি কৃষ্ণনগরের নৃসিংহদেবতলা মন্দিরে ১০৮টি ধুনুচি এবং ১০০৮টি প্রদীপ জ্বালিয়ে বিশেষ যজ্ঞের আয়োজন করা হয়। উদ্যোক্তারা কয়েক হাজার ভক্তের জন্য ভোগের ব্যবস্থা করেন। যজ্ঞ শেষে ভোগ বিতরণ করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে তারাপীঠে হল মহাযজ্ঞ, করা হল ভোগ বিতরণ

    Tarapith: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে তারাপীঠে হল মহাযজ্ঞ, করা হল ভোগ বিতরণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল রামলালার। আর অযোধ্যার এই রামলালাকে ঘিরে দেশজুড়ে উন্মাদনা তুঙ্গে। সারা বাংলাজুড়়ে চলছে রামপুজো। বিশেষ এই দিনটিতে বীরভূমের শক্তিপীঠ তারাপীঠেও (Tarapith) বিশেষ যজ্ঞের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারাপীঠে মা তারার মন্দির চত্বরে এদিন মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। মন্দিরের সেবাইতদের একাংশের উদ্যোগে এই ষজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে।

    ২০ কেজি ঘি, ১০৮টি প্রদীপ জ্বালিয়ে হয় মহাযজ্ঞ (Tarapith)

    রাম মন্দির উদ্বোধনে বীরভূমের তারপীঠের এক সেবাইত তন্ময় চট্টোপাধ্যায় অযোধ্যায় গিয়েছেন। তারপীঠ মন্দির (Tarapith) চত্বরে বিশেষ পুজোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। হোমের জন্য চারজন পুরোহিত রয়েছে। আর একজন রামের পুজো করছেন। অন্য একজন পুরোহিত হনুমান চালিশা পাঠ করবেন। রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে তারাপীঠে তোরণ তৈরি করা হয়েছে। মন্দিরের এক সেবাইত পুলক চট্টোপাধ্যায় বলেন, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনটিকে স্মরণে রাখতে সেবাইতরা এদিন একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করে। মন্দির চত্বরে মহাযজ্ঞের আয়োজন করা হয়। আর সেই যজ্ঞ দেখতে প্রচুর ভক্ত এদিন মন্দির চত্বরে ভিড়় করেন। জানা গিয়েছে, এ দিন সকাল এগারোটা থেকে শুরু হয় মহাযজ্ঞ। তার আগে চলছে চূড়ান্ত পর্বের প্রস্তুতি। উপস্থিত রয়েছেন তারাপীঠের সমস্ত সেবাইতরা। মহাযজ্ঞের পর দুই হাজার ভক্তকে অন্ন প্রসাদ খাওয়ানোর আয়োজন রাখা হয়েছে। এদিন এই মহাযজ্ঞের জন্য ব্যবহার করা হয় ১৫ থেকে ২০ কেজি ঘি, ১০৮ টি প্রদীপ। প্রসাদের জন্য রয়েছে কুড়ি থেকে বাইশ রকমের ফল ও নানা সামগ্রী।

    জেলায় ১৫০টি মন্দিরে বিশেষ পুজো হয়

    তারাপীঠের (Tarapith) পাশাপাশি নলহাটি, ময়ূরেশ্বর, কলেশ্বর সহ বীরভূম জেলার ১৫০টি মন্দিরে এদিন পুজো করা হয়। রামপুরহাট পুরসভার মাঠে রামের মূর্তি পুজো হয়। হোম হয়। কীর্তনের সঙ্গে শোভাযাত্রা বের হয়। ভোগ বিতরণও করা হয়। নলহাটি শহরে পাঁচটি রাম মন্দির আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে। এমনকী নলাটেশ্বরী মন্দিরকেও সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন রামের পুজোয় মাতলেন আসানসোলের মানুষ

    Asansol: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন রামের পুজোয় মাতলেন আসানসোলের মানুষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ‍্যার রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠাকে ঘিরে সেজে উঠেছে আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের ৯৯ নং ওয়ার্ডের কুলটির ভরতচক গ্রাম। সেখানে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন রামের মন্দির। সেই মন্দিরে সোমবার বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। এমনিতেই এই মন্দিরে বছরে একবার মূর্তি গড়ে পুজো করা হয়। তবে, এখন খড়ের কাঠামোতেই জাঁকজমকভাবে পুজোর আয়োজন করা হয়েছে।

    প্রাচীন মন্দিরে হয় রামের বিশেষ পুজো (Asansol)

    এদিন সকালে আসানসোলের (Asansol) ভরতচক গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, রাম মন্দিরে রাম-সীতা-ভরত-লক্ষণ-শত্রুঘ্ন -হনুমান-জাম্বুবানের খড়ের কাঠামো রয়েছে। এই গ্রামে ১৫০ বছরের বেশি সময় ধরে রামের পুজো হয়ে আসছে। মূলত মাঘী পূর্ণিমাতে প্রতি বছর মূর্তি গড়ে আট দিন ধরে রামের পুজোর আয়োজন করা হয়। সেই সময় হাজার হাজার ভক্ত প্রতি বছর সামিল হন। তবে, এদিন ৫৫০ বছরের লড়াইয়ের শেষে অযোধ‍্যায় রামলালা ফিরেছেন। বিশাল পুজোর মাধ্যমে এদিন সেখানে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়। তাই, এই মুহূর্তকে স্মরণে রেখে পূণ্য তিথি অনুসারে ভরতচক গ্রামে প্রাচীন রাম মন্দিরেও পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। আর এদিন এই পুজোয় প্রচুর ভক্ত সামিল হন।

    ভোগ বিতরণ করা হয়

    বিজেপি অমিত গড়াই বলেন, আমাদের কাছে এই দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই, সকাল থেকেই রাম মন্দির সাজানো হয়। নিয়ম মেনে মন্দিরে খড়ের কাঠামোতেই বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়। একই সঙ্গে ভক্তদের এদিন ভোগপ্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই মতো এদিন সকাল থেকে ভোগ রান্না করা হয়। আর এদিন রামের মন্দিরে পুজো দিতে ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ে।

    শোভাযাত্রায় সামিল বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল

    রাম মন্দির উদ্বোধনের সঙ্গে আসানসোলের (Asansol) বার্ণপুরে আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে শোভাযাত্রা বের হয়। দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে তিনি নিজে খঞ্জনি বাজিয়ে নগর প্ররিক্রমা করেন। রামলালার ছবি মাথায় নিয়ে তিনি শোভাযাত্রায় পা মেলান। এদিন শোভাযাত্রায় বহু কর্মী-সমর্থক সামিল হন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনে সারা দেশ মেতে উঠেছে। মন্দিরে মন্দিরে চলছে পুজো। এই আবহের মধ্যে নদিয়ার শান্তিপুরে শুধু মন্দিরগুলিতে পুজো হচ্ছে এমন নয়, এই দিনটিকে স্মরণে রাখতে সোমবার সন্ধ্যায় মসজিদ এবং গির্জায় জ্বালানো হবে মোমবাতি এবং প্রদীপ। এমনটাই জানালেন নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের আরবান্দি-২ নম্বর পঞ্চায়েতের পাঁচপোতা পূর্বপাড়া জামে মসজিদ কমিটির অন্যতম সদস্য আশরাফ শেখ এবং শান্তিপুর ব্লকের আরবান্দি-১ নম্বর পঞ্চায়েতের চাদরা ক্যাথলিক চার্চ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জোসেফ মণ্ডল। আজকের দিনটিকে সনাতনী হিন্দু ধর্মের অত্যন্ত পবিত্র একটি দিন বলে মনে করছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে, সনাতনী হিন্দু ধর্মের পাশাপাশি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরাও যে একইভাবে আনন্দে উচ্ছ্বাসিত তা বলাই বাহুল্য।

    গীর্জা ও মসজিদে জ্বালানো হবে প্রদীপ-মোমবাতি (Ram Mandir)

    সোমবার সকাল থেকেই অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Mandir)  দিকে নজর ছিল সকলের। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  আর বিশেষ এই দিনটিকে স্মরণে রাখতে উদ্যোগী হয়েছেন শান্তিপুরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা। এদিন সন্ধ্যায় গির্জা এবং মসজিদে মোমবাতি, প্রদীপ জ্বালানো হবে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার জন্য শুধু হিন্দু ধর্মের মানুষেরাই নয়, সংখ্যালঘু সকল সম্প্রদায়ের মানুষেরাই তাতে খুশি। আর সেই কারণেই  মন্দিরের পাশাপাশি শান্তিপুরের এই জামে মসজিদ এবং ক্যাথলিক চার্চেও জ্বলে উঠবে প্রদীপ এবং মোমবাতি। ক্যাথলিক চার্চের দায়িত্বে থাকা জোসেফ মণ্ডল বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা প্রত্যেক বাড়িতে বাড়িতে অক্ষত প্রসাদ বিতরণ করেছি। সকলকেই প্রদীপ বা মোমবাতি জ্বালানোর জন্য বলেছি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও এই দিনটিকে স্মরণ রাখতে প্রদীপ জ্বালাবে। আর গির্জাও সাজানো হয়েছে।

    জামে মসজিদ কমিটির সদস্য কী বললেন?

    জামে মসজিদ কমিটির সদস্য আশরাফ শেখ বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সমস্ত জাতিকেই শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন। আর তাতেই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মসজিদ পরিষ্কার করেছি। সকলে উদ্যোগী হয়ে এই কাজ করছেন। আমরা এদিন সকাল থেকে সমস্ত রকম প্রস্তুত গ্রহণ করেছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের রামলালার সঙ্গে কালনাতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা হবে ১৪ ফুটের রাম

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের রামলালার সঙ্গে কালনাতে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা হবে ১৪ ফুটের রাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধন নিয়ে সারা বিশ্বজুড়ে এখন চর্চা চলছে। ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে অযোধ্যায়। দেশ জুড়ে ওই দিন নানা অনুষ্ঠান হবে। এই আবহের মধ্যেই পূর্ব বর্ধমানের কালনায় ১৪ ফুটের রামচন্দ্রের মূর্তি নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। সমীর দাস নামে এক যুবকের উদ্যোগে এই মূর্তি তৈরির কাজ চলছে। ২২ জানুয়ারি জাঁকজমকভাবে পুজো করে এই মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হবে।

    ১৪ ফুটের রাম মূর্তি কেন? (Ram Mandir)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দেড় মাস আগে কালনা চড়কতলার শিল্পী জগৎ মণ্ডলকে এই মূর্তি তৈরির জন্য বরাত দেন সমীরবাবু। শিল্পী ৬ জনকে নিয়ে মূর্তি তৈরির কাজ শুরু করেন। শিল্পীর কথায়, দেড় মাস ধরে মূর্তি তৈরির কাজ চলছে। ১৪ বছর রামচন্দ্র বনবাসে ছিলেন, আর সেই কারণে ১৪ ফুটের এই রামমূর্তি তৈরি করা হয়েছে। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কালনার আরএমসি মার্কেট সংলগ্ন এলাকাতে এই রামচন্দ্রের প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। তাই, আরএমসি মার্কেট চত্বরকে সাজানো হয়েছে। সেখানে মূর্তি বসানোর জন্য বেদি তৈরি করা হয়েছে। সেখানে বিশেষ পুজোর মাধ্যমে মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে।

    মূর্তি তৈরির মূল উদ্যোক্তা কী বললেন?

    মূর্তি তৈরির মূল উদ্যোক্তা সমীর দাস বলেন, রামচন্দ্রের একনিষ্ঠ ভক্ত। তাঁর মূর্তি তৈরি করার জন্য বেশ কয়েকমাস ধরে পরিকল্পনা নিয়েছিলাম। এবার নিজের উদ্যোগে মূর্তি তৈরির জন্য এক শিল্পীকে বলি। প্রায় দেড় লক্ষ টাকা খরচ করে মূর্তি তৈরি করা হচ্ছে। প্রথমে আমার পাশে কেউ ছিল না। তবে, এখন সকলেই আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। আর এই উদ্যোগের পিছনে কোনও রাজনৈতিক দল নেই। ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমি মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেছি। প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন যজ্ঞ করা হবে। আগামীদিনে সেখানে একটি মন্দির তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share