Tag: ration

ration

  • ED: রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় ফের তৎপর ইডি, তল্লাশি হাওড়ার ৩ জায়গায়

    ED: রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় ফের তৎপর ইডি, তল্লাশি হাওড়ার ৩ জায়গায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন কেলেঙ্কারি (Ration Case) মামলায় ফের তৎপর ইডি (ED)। দিন কয়েক আগেই জামিনে ছাড়া পেয়েছেন ওই মামলায় গ্রেফতার হওয়া রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তারপর বুধবার সকাল থেকেই তল্লাশি অভিযান শুরু করেছেন ইডির আধিকারিকরা। হাওড়ার অন্তত তিন জায়গায় হানা দিয়েছেন তাঁরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার নজরে রয়েছে ব্যবসায়ীদের বাড়ি এবং গোডাউনও।

    জামিনে ছাড়া পেয়েছেন জ্যোতিপ্রিয় (Ration Case)

    ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি গ্রেফতার করে তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয়কে। তার পর থেকে জেলেই ছিলেন তিনি। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি বিশেষ ইডি আদালত ৫০ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ড এবং ২৫ হাজার টাকার দুটি জামিন বন্ডে শর্তসাপেক্ষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করে। তারপর কয়েকদিন কাটতে না কাটতেই রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ফের তৎপর হল ইডি।

    হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় ইডির হানা

    এদিন সকালে ইডির দফতর থেকে বিভিন্ন দিকে বেরিয়েছে একাধিক দল। সকাল সকালই একটি দল পৌঁছে যায় হাওড়ার জগৎবল্লভপুরের দক্ষিণ সন্তোষপুরে কৃষ্ণপদ মাল নামে এক ধান ব্যবসায়ীর বাড়িতে। অন্য একটি দল হানা দেয় তাঁর গোডাউনে। এছাড়াও, হাওড়ার একটি সমবায় সমিতিতে চলছে ইডির (ED) অভিযান।

    ইডির আর একটি দল হানা দিয়েছে হাওড়ারই শ্যামপুরের সসাটিতে ব্যবসায়ী পার্থেন্দু জানার বাড়িতেও। কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনে বিভিন্ন রাইস মিলে বিক্রি করেন পার্থেন্দু। তিনি ঠিকাদারি ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত। এদিন যখন ইডির দল তাঁর বাড়িতে হানা দেয়, তখন অবশ্য বাড়িতে ছিলেন না তিনি। তাঁর পরিবার জানিয়েছে, মহাকুম্ভে গিয়েছেন পার্থেন্দু।

    ২০২০ সালে নদিয়া থেকে ৭৬২ কিলো কালোবাজারির আটা উদ্ধারকে কেন্দ্র করেই রেশন কেলেঙ্কারির তথ্য আসে পুলিশের হাতে। প্রথমে নদিয়ার তিনটি থানায় দায়ের হয় অভিযোগ। পরে অভিযোগ ওঠে, রেশনের ২০ থেকে ৪০ শতাংশ গম সরিয়ে ফেলে তাতে সরকারি ছাপ দিয়েই বিপুল টাকায় বিক্রি করা হত কালোবাজারে। এরই তদন্তভার পায় ইডি। তারপরেই গ্রেফতার করা হয় তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয়কে। গ্রেফতার (Ration Case) করা হয় বাকিবুর রহমান, শঙ্কর আঢ্য-সহ বেশ কয়েকজনকে (ED)।

  • Ration Distribution Scam: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি রেডারে আরও ৫০ খ্যাতনামা! কবে তলব?

    Ration Distribution Scam: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি রেডারে আরও ৫০ খ্যাতনামা! কবে তলব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তই নন, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় (Ration Distribution Scam) ইডির আতশকাচের তলায় রয়েছেন আরও অন্তত ৫০ জন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা (ED) সূত্রে খবর, যে ৫০ জন তাদের আতশকাচের তলায় রয়েছেন, তাঁদের কাছে ঘুরপথে গিয়েছে রেশন কেলেঙ্কারির টাকা। এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে সন্দেহভাজনদের ব্যাঙ্কের কাগজপত্র-সহ অন্যান্য নথিপত্র খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্যও তলব করা হতে পারে তাঁদের।

    ঋতুপর্ণাকে তলব ইডির

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় (Ration Distribution Scam) সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছিল অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে। যদিও বিদেশে থাকায় ওই দিন তিনি গরহাজির ছিলেন। ১৯ জুন তাঁকে ফের ইডির দফতরে যেতে বলা হয়েছে। ইডির এক আধিকারিকের দাবি, রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় ধৃত এক অভিযুক্তের সঙ্গে ঋতুপর্ণার আর্থিক লেনদেনের তথ্য হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। লেনদেনের পরিমাণ প্রায় কোটি টাকা।

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ধৃত 

    অভিনেত্রীর দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তবে বিদেশে থাকায় তিনি যে ইডির দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি, ইমেল করে সেকথা জানিয়ে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থাকে। প্রসঙ্গত, রেশন বিলি কেলেঙ্কারিকাণ্ডের (Ration Distribution Scam) তদন্তে নেমে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি। গ্রেফতার করা হয়েছে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তৃণমূলের শঙ্কর আঢ্য, রেশন সামগ্রী ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান এবং সন্দেশখালির মাফিয়া তৃণমূলের শেখ শাহজাহানকে। শাহজাহানের ঘনিষ্ঠের বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়েছে। এই বাকিবুরই ষড়যন্ত্রের চাঁই বলে অনুমান তদন্তকারীদের একাংশের।

    আর পড়ুন: উত্তর সিকিমে বন্যা পরিস্থিতি, ধসে মৃত তিন, হড়পা বানে ভাসল ৫

    এই কেলেঙ্কারির জাল গুটোতে গিয়ে ইডি জানতে পারে ঋতুপর্ণার নাম। ইডির (ED) আতশকাচের নীচে রয়েছে আরও অন্তত ৫০ জন খ্যাতনামা ব্যক্তি। ইডি সূত্রে খবর, প্রাথমিক তদন্তে কেলেঙ্কারিতে (Ration Distribution Scam) যুক্ত থাকার প্রমাণ মিললেই তলব করা হবে ওই খ্যাতনামাদের। উনিশের জুলাই মাসে একবার ইডির মুখোমুখি হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা। রোজভ্যালিকাণ্ডে সেবার জেরা করা হয়েছিল তাঁকে। আর এবার ফের তাঁকে সম্মুখীন হতে হবে ইডির তদন্তকারীদের জেরার। রোজভ্যালিকাণ্ড নয়, এবার তাঁকে জেরা করা হবে রেশন বিলি কেলেঙ্কারিকাণ্ডে। এদিকে, ঋতুপর্ণাকে তলব করা হতেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল জানিয়ে দেয়, তাদের সঙ্গে ঋতুপর্ণার কোনও যোগ নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: এত দুর্নীতিতেও শিক্ষা নেই! রেশনে কম সামগ্রী দিতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও ডিলার

    Ration Scam: এত দুর্নীতিতেও শিক্ষা নেই! রেশনে কম সামগ্রী দিতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও ডিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন সামগ্রী ওজনে কারচুপি (Ration Scam) করার অভিযোগ এবার ডিলারের বিরুদ্ধে। রেশনের চালে পোকার অভিযোগে দক্ষিণ ২৪ পরগণা যেমন তোলপাড়, ঠিক তেমনি আবার রেশন সামগ্রী ওজনে কম মেলায় ডিলারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে তীব্র উত্তেজনা ছড়ালো উত্তর ২৪ পরগণার বাগদার কানিয়াড়আ-২ নম্বর গ্রামপঞ্চায়েতের হরিনাথপুরে। এত দুর্নীতিতেও শিক্ষা নেই! রেশনে কম সামগ্রী দিতে গিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও ডিলার। অবশ্য ডিলারের বক্তব্য, পুজোর জন্য মাল কম আসছে।  

    অভিযুক্ত ডিলার কে (Ration Scam)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কানিয়াড়আ-২ নম্বর গ্রামপঞ্চায়েতের হরিনাথপুরের রেশন ডিলারের নাম হল নিবেদিতা সাধু। তবে তাঁর ছেলে শান্তনু সাধু সবটাই দেখভাল করেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলাকায় বহুদিন ধরে রেশন সামগ্রী (Ration Scam) ওজনে কম দিচ্ছেন। আর এই অভিযোগে রেশন গ্রাহকদের মধ্যে মঙ্গলবার সকালেই তীব্র বিক্ষোভের চিত্র দেখা গেল। রেশন ডিলারের বক্তব্য, “ডিস্ট্রিবিউটর দিলেই দেবো। পুজোর জন্য গাড়ি কম। তাই রেশন সামগ্রীও কম আসছে।”

    এলাকার মানুষের অভিযোগ

    স্থানীয় (North 24 Parganas) এলাকার বাসিন্দা মশিয়ার মণ্ডল নামে একজন অভিযোগ করে বলেন, “আমি রেশনের চাল ওজনে কম পেয়েছিল। স্লিপ নিয়ে গেলে সামগ্রী কম দিয়ে স্লিপেই লিখে দেওয়া হয় পরে দেওয়া হবে। কিন্তু পরে আর কোনও সামগ্রী দেয়নি। আমার ৪ টি কার্ডে মোট সামগ্রী পাওয়ার কথা ১৯ কেজি। কিন্তু আমাকে দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১৫ কেজি।” আরেক গ্রাহক তিমির রায় বলেন, “আমার ১৯ কেজি ৭০০ গ্রাম চাল পাওয়ার কথা কিন্তু অনেক দিন ধরেই মাপে কম দেওয়া হচ্ছে। জিজ্ঞেস করলে বলা হয় কার্ড ব্লক করা আছে তাই মাল কম পাচ্ছেন। অপরে বাড়ি থেকে কার্ড নিয়ে এসে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে কার্ড ব্লক নেই। সর্বত্র মিথ্যাচার করে রেশনের (Ration Scam) মাল চুরি করা হচ্ছে।”

    রেশন দোকান কর্মীর বক্তব্য

    এই রেশন দোকানের (North 24 Parganas) কর্মী শঙ্কর কর্মকার বলেন, “আমাকে অভিযোগ করে লাভ নেই। ডিলার যেভাবে দিতে বলেন আমি রেশন (Ration Scam) সেই ভাবেই দিয়ে থাকি। ডিলার নিজেই কম দিতে বলেন যেখান, সেখানে আমি কী করবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা! তাই কি মৃত্যুভয় গ্রাস করছে জ্যোতিপ্রিয়কে?

    Ration Scam: পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা! তাই কি মৃত্যুভয় গ্রাস করছে জ্যোতিপ্রিয়কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে নিভিছে দেউটি! দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা। ক্রমেই একা হয়ে পড়ছেন রেশন কেলেঙ্কারিতে (Ration Scam) ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। দিন কয়েক আগেও যে জ্যোতিপ্রিয়কে বলতে শোনা গিয়েছিল ১৩ তারিখে দেখা হবে, রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার সেই তৃণমূল নেতাকেই দেখা গেল মৃত্যু ভয়ে সন্ত্রস্ত্র অবস্থায়।

    মৃত্যুভয়!

    রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় এদিন বলেন, “শরীর অত্যন্ত খারাপ, মৃত্যুশয্যায় প্রায়। লেফট সাইডটা প্রায় প্যারালিসিস হয়ে গিয়েছে।” সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাঁকে এও বলতে শোনা যায়, “আমি মরে যাব। অবস্থা খুব খারাপ।” তিনি যে শরীর খারাপের ‘দোহাই’ দিয়ে গ্রেফতারি এড়াতে চাইছেন, তা বলেছেন বিরোধীরা। কারণ, শুক্রবারও তৃণমূল নেত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই সতীর্থ বলেছিলেন, “আমার শরীরটা খুব খারাপ। আমার বাঁ হাত ও পা দুটিই প্রায় পক্ষাঘাতের মতো হয়ে গিয়েছে। আমি হাসাপাতালে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছি। চিকিৎসা করিয়ে ফিরে আসব।”

    ঝুলি থেকে বের হতে পারে বিড়াল

    জ্যোতিপ্রিয় শরীর খারাপ বললেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা বলছেন না। গ্রেফতার (Ration Scam) হওয়ার পরে ইডি হেফাজতের কথা শুনে যেদিন এজলাসেই প্রথম অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন মন্ত্রিমশাই, সেদিন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বেসরকারি এক হাসপাতালে। সেখানে পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই। তার পরেই তাঁকে হেফাজতে নেয় ইডি। কেন রাজ্যের মন্ত্রীকে গ্রাস করেছে মৃত্যুভয়? মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ বৃত্তে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের একটা অংশের মতে, মন্ত্রীর একের পর এক আস্থাভাজন যেভাবে মুখ খুলতে শুরু করেছেন, তাতে ঝুলি থেকে বিড়াল বের হওয়াটা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। সত্য ফাঁস হয়ে গেলে সমূহ বিপদ।

    আরও পড়ুুন: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    একের পর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি যাবতীয় কেলেঙ্কারির দায় চাপিয়ে যাচ্ছেন জ্যোতিপ্রিয়র ঘাড়ে। মন্ত্রীর প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাস সাফ জানান, যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে মন্ত্রীর নির্দেশে। মন্ত্রীর পরিচারক রামস্বরূপ শর্মা জানিয়েছেন, সাদা কাগজে তাঁকে দিয়ে সই করিয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয়র লোকজন। চালকল মালিক বাকিবুর রহমানও জানিয়েছেন, যা হয়েছে, তা মন্ত্রীর নির্দেশেই। দিন গড়ানোর পাশাপাশি জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন দলীয় নেতৃত্বের একাংশও। প্রত্যাশিতভাবেই মন্ত্রীকে গ্রাস করেছে (Ration Scam) মৃত্যুভয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: রেশনের চাল-ডাল বাজারে বিক্রি করছেন ডিস্ট্রিবিউটর, ইডি-র দ্বারস্থ গ্রাহকেরা

    Murshidabad: রেশনের চাল-ডাল বাজারে বিক্রি করছেন ডিস্ট্রিবিউটর, ইডি-র দ্বারস্থ গ্রাহকেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোলা বাজারে রেশনের চাল-ডাল বিক্রির অভিযোগ। এবার রেশন ডিস্ট্রিবিউটরের বিরুদ্ধে ইডির কাছে অভিযোগ করে চিঠি করলেন বঞ্চিত গ্রাহকেরা। অবৈধ ভাবে ওই রেশনের ডিলার কোটি কোটি টাকা ইনকাম করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad)।

    উল্লেখ্য, রাজ্যের রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে আগেই ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। একই ভাবে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল নেতা বাকিবুর রহমান, প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর শঙ্কর আঢ্য। উদ্ধার হয়েছে পাহাড় প্রমাণ সম্পত্তির হিসেব। ইতিমধ্যে সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে রেশন দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে আক্রান্ত হন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারেরা। এরপর থেকে উত্তর ২৪ পরগনা রাজনৈতিক ভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে। এবার এই রেশন দুর্নীতির কথা বলে সরব হয়েছে গ্রাহকেরেই।

    মূল অভিযোগ কী(Murshidabad)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলের সামশেরগঞ্জ এবং ফরাক্কা ব্লকের বেশ কিছু জায়গায় গ্রাহকেরা কলকাতার ইডির স্পেশাল ডিরেক্টরকে লিখিত ভাবে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেন। তাঁরা জানান, সমাসেরগঞ্জের গোরুরহাটের সিতারা বেগম এমআর ডিসট্রিবিউটার। মূলত তাঁর কাজ দেখা শোনা করেন দুই ভাইপো ওয়াসিম হোসেন এবং হোসেন মহম্মদ কাইজার। তাঁদের কাছে মোট বরাদ্দ রেশনের ৫০ শতাংশ খাদ্যশস্য, চাল, গম এবং আটা, রঘুনাথগঞ্জের একটি চালকলে বিক্রির করে দেওয়া হচ্ছে প্রত্যেক মাসে। কেন্দ্র সরকারের পাঠানো যে রেশন সাধারণ মানুষের প্রাপ্য সামগ্রী, সেই রেশন খোলা বাজারে বিক্রি করে কোটি কোটি অবৈধ কালো টাকা আয় করেছে ডিলার। ঘটনায় সরব এলাকাবাসী।

    মোট রেশন সামগ্রীর পরিমাণ

    স্থানীয় (Murshidabad) সূত্রে মোট রেশন সামগ্রী পাচার হওয়ার পরিমাণ জানা গিয়েছে। মুর্শিদাবাদ ফুড কর্পোরেশনের গোডাউন থেকে এমআর ডিস্ট্রিবিউটর প্রতি মাসে ৬০০টি লরিতে ৬০ হাজার কুইন্টাল খাদ্য সামগ্রী তুলে থাকে। প্রতি লরিতে ১০০ কুইন্টাল খাদ্য সামগ্রী থাকে। এর মধ্যে ২০০ লরি খাদ্য সামগ্রী চালকলে বিক্রি করে আয় করা হয়েছে ৬ কোটি টাকা। রেশনের সঙ্গে প্রাথমিক স্কুলের মিড-ডে-মিলের খাদ্যও খোলা বাজারে বিক্রি করার কাজ চলছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এই বিরাট পরিমাণ বেআইনি এবং দুর্নীতির ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি তুলতেই এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Distribution Case: রেশন বিলি মামলায় শঙ্করের ভাই মলয়কে ফের তলব ইডির

    Ration Distribution Case: রেশন বিলি মামলায় শঙ্করের ভাই মলয়কে ফের তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Cas) মামলায় এবার তলব তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যের ভাই মলয়কে। মঙ্গলবার সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয় তাঁকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্করের যে সংস্থার হাতফের হয়ে রেশন কেলেঙ্কারির কালো টাকা সাদা করা হত, তার অন্যতম ডিরেক্টর ছিলেন মলয়। শুধু তাই নয়, মলয়ের স্ত্রী তানিয়া বনগাঁর মিল মালিক কালিদাস সাহার ভাগ্নি।

    আঢ্য ফোরেক্স

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। গ্রেফতার করা হয়েছে শঙ্করকেও। এবার তলব করা হয়েছে তাঁর ভাইকেও। জ্যোতিপ্রিয় ছাড়া রেশন কেলেঙ্কারির যে ২০ হাজার কোটি টাকা শঙ্কর মারফত বাংলাদেশ ও দুবাইয়ে পাচার হয়েছে, তার মধ্যে কালিদাসের টাকাও রয়েছে বলে অনুমান ইডির। তৃণমূল নেতা শঙ্করের বিদেশি মুদ্রা বিনিময় সংস্থার নাম ‘আঢ্য ফোরেক্স’। এই (Ration Distribution Cas) সংস্থার ডিরেক্টর মলয়। ‘ত্রিনয়নী ফোরেক্স প্রাইভেট লিমিটেড’ নামে শঙ্করের আরও একটি বিদেশি মুদ্রা বিনিময় সংস্থা রয়েছে। মলয়ের স্ত্রী তানিয়ার নাম রয়েছে এই সংস্থায়। শঙ্করের একটি ভুয়ো সংস্থাও ছিল। ‘অঞ্জলি আইসক্রিম প্রাইভেট লিমিটেড’ নামের ওই জাল সংস্থায় নাম ছিল সস্ত্রীক মলয়ের।

    বিদেশে পাচার হাজার হাজার কোটি টাকা 

    ইডি জেনেছে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় জ্যোতিপ্রিয়র হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে শঙ্করের মুদ্রা বিনিময় সংস্থার মাধ্যমে। এই টাকার পরিমাণ ৯ থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে দু’ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ‘আঢ্য ফোরেক্স’ মারফত। এর আগে তিনবার ইডি তলব করেছে মলয়কে। প্রতিবারই হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন তিনি। এদিন ফের একবার তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, মলয় এদিন ইডির সমন উপেক্ষা করলে অন্য ব্যবস্থা নিতে পারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    শঙ্কর গ্রেফতার হওয়ার পরে পরেও তাঁর মেয়ে ঋতুপর্ণাকে তলব করেছিল ইডি। প্রায় ছ’ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। তবে ইডির জেরা-পর্বে তাঁকে কী কী প্রশ্ন করা হয়েছে, তা বলেননি ঋতুপর্ণা। ঋতুপর্ণার পর এবার সমন গেল তাঁর কাকু মলয়ের কাছে (Ration Distribution Cas)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rice Mill: “খাদ্য দফতরের আধিকারিকের প্রতারণায় বন্ধ হয়েছে চালকল”, বিস্ফোরক মালিক

    Rice Mill: “খাদ্য দফতরের আধিকারিকের প্রতারণায় বন্ধ হয়েছে চালকল”, বিস্ফোরক মালিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৮ সালে বন্ধ হয়ে যায় ৬০ বছরের পুরাতন চালকল (Rice Mill)। খাদ্য দফতরের আধিকারিকের প্রতারণায় চালকল বন্ধ হয়েছে বলে অভিযোগ। চালকলের মালিক জানিয়েছেন, একদিকে মূলত আর্থিক প্রতারণা এবং অপর দিকে প্রশাসনিক চাপের কারণেই চালকল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই অভিযোগে তীব্র শোরগোল হুগলির গোঘাটে।

    প্রধান অভিযোগ কী (Rice Mill)?

    ২০১৭ সালে খানাকুলের ঘোষপুর-রামপ্রসাদ সিপিসি ক্যাম্প থেকে কৃষকদের ধান কিনেছিল খাদ্য দফতর। কিন্তু সেই ধান হরগৌরী রাইস মিলের (Rice Mill) গোডাউনে পাঠায়। মিলের কম্পিউটারে ১৫০০ মেট্রিক টন ধান দেওয়া হয় বলে তথ্য লোড করা হয়েছিল। এরপর চাপ এবং ভয় দেখিয়ে বিক্রির কাগজে সই করিয়ে নেয় খাদ্য দফতরের এক আধিকারিক। এমনকী ২৫০ মেট্রিক টন চালের টাকা খাদ্য দফতর আটকে দিয়েছিল। ফলে  টাকা না পাওয়ায় বিষয় নিয়ে মিল কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা করে। আর তার ফলেই আর্থিক অভাবে রাইস মিল বন্ধ হয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে।

    চালকল মালিকের বক্তব্য

    হুগলির হরগৌরি চালকলের (Rice Mill) মালিক আশিসকুমার মণ্ডল বলেন, “পুরোপুরি খাদ্য দফতরের আধিকারিক প্রতারণা করেছে। যিনি পারচেজ অফিসার, তিনি ধান নিয়ে বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে কোনও টাকা আমরা পাইনি। অথচ ধান আমার নামে ইস্যু দেখিয়েছেন। পুলিশ নিজে চার্জশিটে লিখেছে বিষয়টি। আমাকে সিবিআইয়ের ভয় দেখিয়ে, সবকিছুতে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। খাদ্য দফতরের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। আজ বন্ধ আমাদের রাইস মিল।”

    মহাকুমা কন্ট্রোলারের বক্তব্য

    বিষয়টি নিয়ে মহকুমা কন্ট্রোলার অজিত মাইতি বলেন, “খাদ্য দফতরের ধান রাখার কোনও জায়গা নেই, যা কেনা হয় সব ধান রাইস মিলে চলে যায়। ২০১৭ সালে আমি ছিলাম না। বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। তাই মন্তব্য করব না।”

    আরামবাগে মোট ১২০ টি রাইস মিল রয়েছে। বেশ কিছু মিল আর্থিক অনটনে ভুগছে। খাদ্য দফতরের প্রাক্তন মন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন ইতিমধ্যে। ফলে খাদ্য দফতরের কর্মীরা কোন উদ্দেশ্যে রাইস মিলগুলির (Rice Mill) সঙ্গে আর্থিক প্রতারণা করছে, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: রাত প্রায় জেগেই কাটালেন জ্যোতিপ্রিয়, সকাল থেকে সামলাচ্ছেন ইডির প্রশ্নবাণ

    Ration Scam: রাত প্রায় জেগেই কাটালেন জ্যোতিপ্রিয়, সকাল থেকে সামলাচ্ছেন ইডির প্রশ্নবাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-রাতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেতেই রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Ration Scam) সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়েছিল ইডি। আর মঙ্গলবার সকাল থেকেই ইডির তদন্তকারীদের প্রশ্নবাণ সামলাচ্ছেন উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতা।

    ১০ দিনের ইডি হেফাজত

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হওয়ার পর আদালতে তোলা হয়েছিল জ্যোতিপ্রিয়কে। সেখানে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের রায় শুনেই জ্ঞান হারান তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যাওয়া হয় বাইপাসের ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সোমবার রাতে ছাড়া পান তিনি। তার পর তাঁকে হেফাজতে নেয় ইডি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারির (Ration Scam) মূলে পৌঁছতে জ্যোতিপ্রিয় ও ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার কথা ভেবেছিলেন ইডির তদন্তকারীরা।

    ভেস্তে গেল ইডির পরিকল্পনা

    মন্ত্রিমশাই অসুস্থ হয়ে পড়ায় ইডির সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। কারণ ইডি হেফাজত শেষ হয়ে গিয়েছে বাকিবুরের। তদন্তকারীদের ধারণা ছিল, জ্যোতিপ্রিয় ও বাকিবুরকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করলেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে আসবে বিড়াল। তবে আপাতত তা না হওয়ায়, কীভাবে সত্যের গভীরে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করছেন তদন্তকারীরা। এদিকে, ইডি হেফাজতে মন্ত্রীকে প্রথম রাত কাটাতে হয়েছে মেঝেতে শুয়েই। মেঝেতেই তাঁকে গদি পেতে দেওয়া হয়েছিল। সেখানেই রাত কাটান উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতা।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    তবে মেঝেতে গদি পেতে দেওয়া হলেও, ঠিকঠাক ঘুম হয়নি জ্যোতিপ্রিয়র। সূত্রের খবর, রাতের বেশিরভাগ সময়টাই ঘরের মধ্যে পায়চারি করেছেন তিনি। ভোরের দিকে ক্লান্তি এলে খানিক ঘুমোন। মঙ্গলবার সাত তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে পড়েন জ্যোতিপ্রিয়। সকাল ৮টা নাগাদ খালি পেটে তিন ধরনের ওষুধ খান। কিছুক্ষণ পরে খান চিনি ছাড়া লিকার চা, সঙ্গে সুগার ফ্রি বিস্কুট এবং পাউরুটি। বেলা ১০টা নাগাদ শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ-পর্ব।

    জ্যোতিপ্রিয়কে গ্রেফতার করার আগে ইডি গ্রেফতার করেছিল বাকিবুরকে। বাকিবুরকে জেরা করতেই উঠে আসে মন্ত্রিমশাইয়ের নাম। তার আগে তল্লাশি (Ration Scam) চালানো হয় ১১টি চালকলে। তখনই জানা গিয়েছে, একাধিক শেল কোম্পানির মাধ্যমে রেশনের টাকা নয়-ছয় করা হয়েছে। ইডির দাবি, এই সব ভুয়ো কোম্পানি জ্যোতিপ্রিয় চালাতেন স্ত্রী, পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং বাকিবুরের পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share