Tag: RBI

RBI

  • India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    India’s Per Capita Income: মোদি জমানায় ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয়দের মাথা পিছু আয় (India’s Per Capita Income) বেড়েছে। ন্যাশনাল স্ট্যাটিটিকস অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রায় নয় বছর সময়ে দেশের জনগণের মাথা পিছু আয়ের পরিমান জাতীয় আয়ের হিসেবে দ্বিগুন হয়েছে। মাথা পিছু জাতীয় আয় ১৫.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে এখন দাড়িয়েছে ১,৭২০০০ টাকায়। ২০১৪-২০১৫ সালে যা ছিল ৮৬,৬৪৭ টাকা।

    পর্যায়ক্রমে আয় বৃদ্ধি

    জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের (NSO) তথ্যানুসারে, মোট জাতীয় আয়ের পরিপ্রেক্ষিতে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income), ২০২২-২৩ সালে ছিল ১,৭২,০০০ টাকা। এটি তার আগের বছরের তুলনায় ১৫.৮% বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৪-১৫ সাল থেকে দ্রুত গতিতে বেড়েছে আয়। বর্তমানে গড়ে একজন ভারতীয়ের বার্ষিক আয় ১.৭২ লক্ষ টাকা। অর্থনীতিবিদদের বিশ্বাস, উপযুক্ত পুনর্বন্টন নীতির মাধ্যমে বছরে ৫%-৬%-এর মধ্যে এই মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) বৃদ্ধিকে ধরে রাখা যাবে। তবে এখনও দেশে সম্পদের অসম বন্টনের সমস্যা রয়ে গিয়েছে। আর সেটা দূর করাই মোদি সরকারের চ্যালেঞ্জ। 

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    আন্তর্জাতিক তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত ভারতের মাথাপিছু আয়ের (India’s Per Capita Income) গড় বৃদ্ধি ছিল বার্ষিক ৫.৬% করে। এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে উন্নতির ফল এটা। কোভিডের সময় মন্দা গেলেও দ্রুত কোভিডের পরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করেছে সরকার। বর্তমান মূল্যে ২০২০-২১ এবং ২০২১-২২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল যথাক্রমে ১,২৭,০৬৫ এবং ১,৪৮,৫২৪ টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকেই স্পষ্ট যে, দেশে মাথাপিছু আয় (India’s Per Capita Income) ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা পিছু আয়বৃদ্ধির বিষয়টি সমৃদ্ধির বৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হয়। তাঁরা বলছেন, মোদি সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে, যা গরিবদের সাহায্য করেছে। সরাসরি সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন অনেক মানুষ। এর মধ্যে রয়েছে জনধন অ্যাকাউন্ট, মুদ্রা লোন, খাদ্যের অধিকার কর্মসূচিতে বিনামূল্যে রেশনের মতো বিষয়।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, কত বাড়ল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফের রেপো রেট (Repo Rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। বুধবার দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানান, রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৬.৫ শতাংশ। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে টানা ছ বার রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকে এনিয়ে আলোচনাও হয়েছে। ৬ সদস্যের কমিটির ৪ জনই রেপো রেট বৃদ্ধির পক্ষে মত দেন। তার পরেই রেপো রেট ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    রেপো রেট…

    গত ডিসেম্বরেই রেপো রেট (Repo Rate) ৩৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। তার পর দু মাস কাটতে না কাটতেই ফের তা বাড়ানো হল। গত মে মাস থেকে এ নিয়ে ২২৫ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়াল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেই এই পদক্ষেপ করা হল। চলতি আর্থিক বর্ষ তথা ২০২২-২৩ সালে মুদ্রাস্ফীতির হার দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশ। তবে আগামী অর্থবর্ষে যদি বর্ষা ঠিকঠাক হয়, তাহলে মুদ্রাস্ফীতির হার ৫.৩ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    গত বছর ডিসেম্বরে মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠকের পর রেপো রেট (Repo Rate) ০.৩৫ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তার পর ফের ফেব্রুয়ারিতে মিলিত হয় মনিটরি পলিসি কমিটির। যদিও রিভার্স রেপো রেট ৩.৩৫ শতাংশই রয়েছে। উল্লেখ্য, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে হারে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে ঋণ দেয়, তাকে রেপো রেট বলা হয়। আবার বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি যে হারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে ঋণ দেয়, তাকে বলা হয় রিভার্স রেপো রেট। সাধারণত রেপো রেট বাড়লে তার সরাসরি প্রভাব এসে পড়ে ঋণ শোধের প্রক্রিয়ায়।

    আরও পড়ুুন: শ্রদ্ধার হাড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে আফতাব! জানেন চার্জশিটে আর কী কী তথ্য উঠে এল?

    প্রসঙ্গত, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গত মে মাস থেকে ছ বার বাড়িয়েছে রেপো রেট। সামগ্রিকভাবে এই সময়ের মধ্যে ২.৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রথমবার আরবিআই ৪ মে রেপো রেট ০.৪ শতাংশ বৃদ্ধি করে। এরপরে ৮ জুন ০.৫ শতাংশ, ৫ অগাস্ট ০.৫ শতাংশ, ৩০ সেপ্টেম্বর ০.৫ শতাংশ এবং ৭ ডিসেম্বর ০.৩৫ শতাংশ রেপো রেট বাড়িয়েছিল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bank Locker: ব্যাঙ্কে লকার সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণ হয়নি! ভয় নেই, মেয়াদ বাড়াল আরবিআই

    Bank Locker: ব্যাঙ্কে লকার সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণ হয়নি! ভয় নেই, মেয়াদ বাড়াল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কে লকার ভাড়া নেওয়া গ্রাহকদের সঙ্গে সংশোধিত চুক্তি জমা দেওয়ার সময়সীমা বৃদ্ধি করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। আরবিআই-এর নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্য়ে ব্যাঙ্কগুলিকে গ্রাহকদের সঙ্গে লকার ভাড়া দেওয়া সংক্রান্ত চুক্তি পুনর্বীকরণের প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, ১ জানুয়ারি ২০২৩ সালের মধ্যে লকার পুনর্নবীকরণ চুক্তি শেষ করতে হবে ব্যাঙ্কগুলিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিপুল সংখ্যক গ্রাহক নতুন চুক্তি রিনিউ না করার জন্য সময় সীমা আরও বাড়ানো হল ৷ 

    নতুন নির্দেশিকা

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশ অনুযায়ী, কেউ নতুন চুক্তি স্বাক্ষর না করায় যদি ব্যাঙ্ক তাঁর লকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তাহলে সেটি  তুলে নেওয়া হবে। নতুন নির্দেশিকায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ‘আরবিআই-এর নজরে এসেছে, এখনও প্রচুর সংখ্যক গ্রাহক সংশোধিত চুক্তিপত্র জমা দিতে পারেননি। বহু ক্ষেত্রেই ১ জানুয়ারির মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের কথা ব্যাঙ্কগুলি গ্রাহকদের জানাতেও পারেনি।’ নতুন নির্দেশিকায় ব্যাঙ্কগুলিকে জানানো হয়েছে, আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সব গ্রাহককে লকার ভাড়া নিয়ে সংশোধিত চুক্তি জমা দেওয়ার কথা জানিয়ে দিতে হবে।  এর পর আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭৫ শতাংশ গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি সেরে ফেলতে হবে।

    আরও পড়ুন: প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে চলেছে দেশ! ‘টেকনোলজি হাব’-এর জন্য প্রস্তুত গ্রামীণ ভারতও

    এর আগে গত বছর আগস্ট মাসে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক একটি বয়ান জারি করে সেফ ডিপোজিট লকার, সেফ কাস্টোডি আর্টিক্যাল ফেসিলিটি নিয়ে নির্দেশ জারি করেছিল ৷ বলা হয়েছিল, ১ জানুয়ারি ২০২৩ সালের মধ্য়ে লকার পুনর্নবীকরণ চুক্তি শেষ করতে হবে ব্যাঙ্কগুলিকে। কিন্তু বেশির ভাগ গ্রাহক সংশোধিত চুক্তি স্বাক্ষর না করায় সময় সীমা বাড়ানো হল ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত ৷ এবার যাতে সময়ের মধ্যে এই কাজ সম্পূর্ণ করা যায় তার জন্য ব্যাঙ্কগুলিকে সমস্ত প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    Bank Locker: লকার নিয়ে নয়া নির্দেশিকা জারি আরবিআই- এর, ১ জানুয়ারি থেকে নতুন নিয়ম লাগু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাঙ্কের লকারের (Bank Locker) নিয়মে বেশ কিছু বদল এনে নতুন নির্দেশিকা জারি করল আরবিআই। রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার জারি করা নির্দেশিকা অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে নয়া নির্দেশিকা কার্যকর হবে। নয়া নিয়ম অনুসারে এবার থেকে ব্যাঙ্কের লকারের ক্ষেত্রে নিজেদের দিক থেকে আর সব সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। ইতিমধ্যে যাঁদের লকার রয়েছে, দ্রুত তাদের তা পুনর্নবীকরণের নির্দেশ দিয়েছে আরবিআই। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করতে হবে।

    কী বলা হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়? 

    কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের নয়া নিয়ম অনুসারে, গ্রাহককে ব্যাঙ্কের সঙ্গে একটি লকার (Bank Locker) চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করতে হবে। ইতিমধ্যে এসবিআই, পিএনবি-র মতো ব্যাঙ্কগুলিতে নয়া চুক্তির নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের মধ্যে এই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করতে হবে আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে। আরবিআইয়ের নির্দেশিকা অনুযায়ী, ব্যাঙ্কগুলিকে এই নতুন নিয়মের বিষয়ে গ্রহকদের অবগত করতে প্রচার চালাতে হবে। প্রসঙ্গত, আগের মতোই সুপ্রিম কোর্ট অনুমোদিত ব্যাঙ্ক লকার চুক্তি কার্যকর থাকবে।    

    আরবিআইয়ের নয়া নির্দেশ অনুযায়ী, গ্রাহক ও ব্যাঙ্কের সুরক্ষার জন্যে স্ট্রংরুমের প্রবেশ ও বাহির পথে সিসিটিভি বসাতে হবে। কম করে ১৮০ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ ব্যাঙ্কে গচ্ছিত থাকবে। গ্রাহক যদি চুরি বা লকার (Bank Locker) সংক্রান্ত অন্য কোনও অভিযোগ তোলেন, তবে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হবে। নয়া নির্দেশে বলা হয়েছে, ভল্টে সংরক্ষিত মূল্যবান জিনিস লুটপাট হলে বা আগুন ক্ষতি হলে বা ভবনটি ধসের ভেঙে ক্ষতি হলে আমানতকারীরা ব্যাঙ্ক চার্জের ১০০ গুণ পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা ‘আক্টস অফ গড’ – এর কারণে  লকারের ক্ষতি বা সামগ্রীর ক্ষতির হলে, তার জন্যে ব্যাঙ্ক দায়ী থাকবে না। 

    এছাড়াও এবার থেকে কোনও সরকারি সংস্থা যদি গ্রাহকের লকারের (Bank Locker) সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে অথবা কোনও কারণে তা সুরক্ষিত জায়গায় সরাতে হয়, তবে ইমেল অথবা এসএমএসের মাধ্যমে তা গ্রাহককে জানাতে হবে ব্যাঙ্ককেই। আরবিআই ব্যাঙ্কগুলিকে লকার বরাদ্দের সময় একটি মেয়াদী আমানত দাবি করে। যা লকারের তিন বছরের জন্য ভাড়া হিসাবে সংগ্রহ করা হয়। তবে লকার হোল্ডারদের জন্য এই ধরনের মেয়াদী আমানত জোর করে নেওয়া যাবে না। এমনটাও বলা হয়েছে আরবিআইয়ের নির্দেশিকায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Demonetisation: “নোটবন্দি রাষ্ট্র গঠনের অঙ্গ ছিল”, আদালতে জানাল আরবিআই

    Demonetisation: “নোটবন্দি রাষ্ট্র গঠনের অঙ্গ ছিল”, আদালতে জানাল আরবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরবিআই ও কেন্দ্রীয় সরকারকে নোটবন্দির (Demonitisation) সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত যাবতীয় নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। একই সঙ্গে এই মামলায় রায়দান স্থগিত রেখেছে বিচারপতি সৈয়দ আবদুল নাজিরের নেতৃত্বাধীন ৫ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ। এরপরেই অ্যাটর্নি জেনারেল জানিয়েছেন, যাবতীয় নথি মুখবন্ধ খামে আদালতকে দিতে হবে। এর আগে আরবিআইয়ের উদ্দেশ্যে সুপ্রিম কোর্টের তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল, নোটবন্দির প্রভাব সম্পর্কে সরকারকে অবগত করা হয়েছিল কিনা। আরবিআই কি সরকারকে জানিয়েছিল যে নোটবন্দির ফলে দেশের ৮৬ শতাংশ নোটই বাতিল হবে। এই আবহে এবার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত সংক্রান্ত নথি জমা দিতে বলে সুপ্রিম কোর্ট। নোটবন্দি সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় ৫৮টি মামলা দায়ের হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলাগুলির শুনানি চলছে। 

    আরও পড়ুন: এনজেএসি বাতিল করে শীর্ষ আদালত জনসাধারণের রায়কে উপেক্ষা করেছে, রাজ্যসভায় বললেন ধনখড়

    আদালতে সওয়াল-জবাব 

    এস আব্দুল নজিরের সাংবিধানিক বেঞ্চকে জবাবে আরবিআই এর পক্ষ থেকে আইনজীবী জয়দীপ গুপ্ত বলেন, “আড়ম্বরপূর্ণ শব্দ মনে হলেও, নোটবন্দি রাষ্ট্র গঠনের একটি বড় অংশ ছিল। অনেকের মতামত নিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর বিরূপ প্রভাব সম্পর্কেও অবগত ছিলেন আধিকারিকরা। কেউ কেউ এক মত নাও হতে পারেন। সেটাই স্বাভাবিক।”

    শুনানির সময় এক পর্যায়ে বিচারপতি বি.ভি. নাগারথনা, আইনজীবী গুপ্তকে ব্যাংক এবং এটিএম-এর বাইরে দীর্ঘ লাইনের কথা মনে করিয়ে দেন। তিনি বলেন, “গোটা দেশ অর্থাভাবে ভুগেছিল।”  

    আবেদনকারীদের পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট পি চিদাম্বরম বলেন, “প্রতিটি ব্যাংকের (Demonitisation) কেবল সীমিত নগদ টাকা ছিল, যা তাদের শাখাগুলির মধ্যে বিতরণ করতে হয়েছিল। এমন কিছু ঘটনা ঘটেছিল, ১০০ জন লোক তাদের নোট পরিবর্তন করতে পেরেছিলেন। কিন্তু ১০১তম ব্যক্তিকে ফিরে আসতে হয়েছিল ব্যাংক থেকে।”

    এর উত্তরে গুপ্ত বলেন, “কিছু কষ্ট হয়তো হয়েছে। তা প্রত্যাশিত ছিল না। কিন্তু প্রথম দিন থেকেই আমাদের সবকিছু ঠিক করা ছিল। একদিন টাকা বের করে পরের দিন রিমানিটাইজ করা সম্ভব নয়। অযথা কারও টাকা যাতে নষ্ট না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা হয়েছিল।” 

    তিনি আরও বলেন, “সকলকে একটি যুক্তিসঙ্গত সুযোগ এবং পুরোনো টাকা বদলে নেওয়ার যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়েছিল। যখনই সমস্যা দেখা দিয়েছে, নীতি পরিবর্তন করা হয়েছে। একটি কন্ট্রোল রুমও চালু ছিল।” 

    বিচারপতি নাগারথনা প্রত্যুত্তরে বলেন “নোট বদল (Demonitisation) করার শেষ দিন, ২০১৬ সালের ৩১শে ডিসেম্বরও বহু লোক ৫০০-১০০০ টাকার নোট বদল করতে না পেরে ফিরে এসেছেন। কারণ ব্যাংকের বাইরে দীর্ঘ লাইন ছিল।” 

    গুপ্ত জবাবে বলেন, “সেই সময়ে ব্যাংকগুলি ২৪ ঘণ্টা কাজ করত। ব্যাংক অফিসাররা সিস্টেমটিকে সমর্থন করেছিলেন।” বিচারপতি নাগারথনা বলেন, “ব্যাংকের লাইনে দাঁড়ানো অনেক লোকই হয়তো গৃহ সহায়ক এবং দিনমজুর ছিলেন, যারা পুরোনো মুদ্রায় বেতন পেয়েছিলেন এবং দিনের পর দিন তা বদল করার অপেক্ষায় লাইনে দাঁড়িয়েছেন।”

    গুপ্ত যুক্তি দিয়ে বলেন, “পুরোনো নোটে বেতন দেওয়া অবৈধ ছিল (Demonitisation)। ৯ নভেম্বর থেকে, নতুন নোটগুলিই একমাত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।     

     

     

     

  • RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কত জানেন?

    RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রেপো রেট (Repo rate) বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। বুধবার বাড়ানো হয়েছে এই রেট। রেপো রেট বাড়ানো হয়েছে ৩৫ বেসিস পয়েন্ট। বুধবার একথা ঘোষণা করেন আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। তিনি জানান, এর ফলে রেপো রেট বৃদ্ধির হার গিয়ে দাঁড়াল ৬.২৫ শতাংশে।

    ইএমআই…

    রেপো রেট বাড়ায় গাড়ি বা গৃহঋণে ইএমআই আরও বাড়বে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বাড়তে পারে অন্যান্য ঋণের ইএমআইও। শক্তিকান্ত দাস জানান, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রেপো রেট বৃদ্ধির বিষয়ে সায় দিয়েছেন মানিটারি পলিসি কমিটির ৬ জনের মধ্যে ৫ জনই। সংখ্যাগরিষ্ঠরাই রেপো রেট বৃদ্ধির পক্ষে সায় দিয়েছেন। এর পরেই বাড়ানো হয় রেপো রেট। এনিয়ে পঞ্চমবার সুদের হার বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

    নানা কারণে সারা বিশ্বে বাড়ছে আর্থিক অস্থিরতা। এই পরিস্থিতিতে মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলা করতে গিয়ে রেপো রেট বাড়াল ভারতের সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক (RBI)। আর্থিক নীতি কমিটির বৈঠকেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে রেপো রেট বাড়ানো হয়েছিল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। যার জেরে বৃদ্ধির হার গিয়ে দাঁড়িয়েছিল ৫.৯ শতাংশে। এবার ফের একপ্রস্ত বাড়ল রেপো রেট। এর আগে মে মাসে রিজার্ভ ব্যঙ্ক রেপো রেট বাড়িয়েছিল ৪০ বেসিস পয়েন্ট। পরে জুনে ফের তা বাড়ে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। অগাস্ট এবং সেপ্টেম্বরেও রেপো রেট বেড়েছে ৫০ বেসিস পয়েন্ট করে। এর ফলে বেঞ্চমার্ক ঋণে সুদের হার চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে বেড়েছে ২.২৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স ভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি, যা আরবিআইয়ের (RBI) বেঞ্চমার্ক ঋণের হার নির্ধারণের সময় গুরুত্ব দেওয়া হয়, গত অক্টোবর মাসে তা ৬.৭ শতাংশে পৌঁছায়। খুচরো মুদ্রাস্ফীতি এ বছরের জানুয়ারি মাস থেকে আরবিআইয়ের কমফর্ট লেভেল থেকে ৬ শতাংশের ওপর রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Digital Currency: চালু  হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা, কোথায় কোথায় জানেন?

    Digital Currency: চালু  হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা, কোথায় কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার থেকে দেশে চালু হয়ে গিয়েছে ডিজিটাল মুদ্রা (Digital Currency)। ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে এটি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার পাইলট প্রকল্প। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) এই ডিজিটাল মুদ্রার নাম দেওয়া হয়েছে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ডিজিটাল কারেন্সি (CBDC)। ভারতের (India) মোট চারটি শহরে চালু হয়েছে এই পাইলট প্রকল্প। এই শহরগুলি হল, মুম্বই, দিল্লি, বেঙ্গালুরু এবং ভুবনেশ্বর।

    সুবিধা মিলবে ব্যাঙ্কে…

    স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক এবং আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্কের মাধ্যমে এই চারটি শহরে হবে ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন। জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্ক থেকে ডিজিটাল মুদ্রা কিনে ওয়ালেট থেকে ওয়ালেটে লেনদেন করা হবে। মনে রাখতে হবে, এই ডিজিটাল মুদ্রা পেটিএম এবং গুগল পে-র মতো মোবাইল ওয়ালেটগুলির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে না। প্রসঙ্গত, আপাতত চারটি ব্যাঙ্ক এই পাইলট প্রকল্পে যোগ দিলেও, পরে ধাপে ধাপে ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক এবং কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক এই পাইলট প্রকল্পে যোগ দেবে।

    প্রসঙ্গত, এর আগে আরবিআইয়ের তরফে ডিজিটাল মুদ্রায় (Digital Currency) লেনদেনের কোনও ব্যবস্থা ছিল না। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, শুধু মাত্র নির্দিষ্ট কিছু গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে ই-রুপি লেনদেন চালু হবে। সফল হলে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করা হবে। জানা গিয়েছে, ক্রিপ্টোকারেন্সির মতোই ই রুপি একটি ডিজিটাল টোকেন। তবে ভারতে এই ডিজিটাল রুপিকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হবে। নোট এবং খুচরো কয়েনের সমান দামেই চালু হবে ডিজিটাল রুপি।

    আরও পড়ুন: ভাঙড়ে বোমা কারখানার হদিশ, তৃণমূল না আইএসএফ কারা বানাত?

    জানা গিয়েছে, ডিজিটাল ওয়ালেটের মাধ্যমে গ্রাহকরা ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, জমা রাখা যাবে মোবাইলের ওয়ালেটেও। একজন অন্যজনকে এই ডিজিটাল টাকা পাঠাতে পারবেন। পাশাপাশি কেউ এভাবে কোনও ব্যবসায়ীকে টাকা পাঠাতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ব্যাঙ্কে নগদ টাকা জমা রাখলে যেমন সুদ পাওয়া যায়, এ ক্ষেত্রে তেমন কোনও সুদ মিলবে না। ব্যাঙ্কগুলি এই ডিজিটাল মুদ্রা (Digital Currency) আমানত রূপেও জমা রাখতে পারবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    Digital Rupee: দেশে শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির ট্রায়াল, ক্রিপ্টোকারেন্সির সঙ্গে পার্থক্য কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয়ে গেল ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) ট্রায়াল। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডিজিটাল রুপিতে প্রথম পাইলট, ২০২২ সালের ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। জানা গিয়েছে, পাইলট প্রজেক্টে (Pilot Project) অংশ নেওয়ার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে নটি ব্যাঙ্ককে (Bank)। এই ব্যাঙ্কগুলি হল, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক, আইডিএফসি ফার্স্ট ব্যাঙ্ক এবং এইচএসবিসি। আরবিআইয়ের মতে, ডিজিটাল রুপি হোলসেল আন্তঃব্যাঙ্ক বাজারের দক্ষতা আরও বাড়িয়ে তুলবে। এটি খরচও কমিয়ে আনবে।

    প্রশ্ন হল, ডিজিটাল রুপি কী (Digital Rupee)? আরবিআইয়ের ওয়েবসাইটে এ প্রসঙ্গে লেখা হয়েছে, সেন্ট্রাল বোর্ড ডিজিটাল কারেন্সি হল ফিয়াট কারেন্সির সমতুল এবং ফিয়াট কারেন্সির মতো একজনের সঙ্গে অন্যজনের বিনিময়ও করা যাবে। ফিয়াট কারেন্সি হল যে মুদ্রা সবাই ব্যবহার করে, তাই। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের ব্যাখ্যা, সিবিডিসি হল লিগ্যাল টেন্ডার, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক যা ইস্যু করে ডিজিটাল ফর্মে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে, ডিজিটাল মুদ্রার ব্যবহারে লেনদেন আরও সহজ হয়ে যাবে। বিষেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল রুপিই কাগুজে নোটের সব চেয়ে শক্তিশালী ও সুবিধাজনক বিকল্প হয়ে উঠবে। মনে রাখতে হবে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের কাছে ডিজিটাল মুদ্রার (Digital Rupee) সংবিধিবদ্ধ স্বীকৃতি থাকবে। একে ই-রুপি বলা যায়। তবে কখনওই ক্রিপ্টোকারেন্সি  নয়।

    আরও পড়ুন: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    ডিজিটাল রুপির (Digital Rupee) সঙ্গে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহারের যে পার্থক্য রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে সরকারি একটি সূত্র। ওই সূত্রের মতে, ডিজিটাল রুপির ক্ষেত্রে কাগুজে মুদ্রা হাতে নয়, আপনার ফোনে থাকবে। মুদ্রা ব্যবহার করলে সেখান থেকে চলে যাবে সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে। সেখান থেকে চলে যাবে কোনও ব্যবসায়ীর কাছে। সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের ব্যালেন্স শিটে একে লায়াবিলিটিজ হিসেবে দেখানো হবে। প্রসঙ্গত, বিটকয়েন থেকে প্রাণিত হয়েই সিবিডিসির ধারণা এসেছে। তবে বিটকয়েনের সঙ্গে এর বিরাট পার্থক্য রয়েছে। সেটি হল, বিটকয়েনের লিগ্যাল টেন্ডার নেই। যা রয়েছে ডিজিটাল রুপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    RBI: ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাংক, কত হল জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিলে গেল বাজার বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যদ্বাণী! গত সপ্তাহেই তারা জানিয়েছিল, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট (REPO Rate) বাড়াতে পারে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। রেপো রেট বাড়ানো হতে পারে ৫০ বেসিস পয়েন্ট। দেশের শীর্ষ ব্যাংকের পলিসি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার পর্যন্ত। বাজার বিশেষজ্ঞদের অনুমাণ সত্যি প্রমাণ হল এদিন। শুক্রবারই রিজার্ভ ব্যাংক রেপো রেট বাড়াল ৫০ বেসিস পয়েন্ট। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অস্থির বাজারের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে বলে অর্থনীতিবিদদের একাংশের অভিমত।

    রেপো রেট হল যে হারে কোনও দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ভারতের ক্ষেত্রে রিজার্ভ ব্যাংক তহবিলের কোনও ঘাটতি হলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলিকে অর্থ ঋণ দেয়। এদিন দেশের শীর্ষ ব্যাংকের মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠক হয়। সেই বৈঠকেই সদস্যদের মধ্যে পাঁচজন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে ভোট দেন। কেবল রেপো রেট নয়, ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটিও। ৫.৬৫ শতাংশ থেকে মার্জিনাল স্ট্যান্ডিং ফেসিলিটি বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬.১৫ শতাংশ।

    আরও পড়ুন :ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    চলতি বছরে মে মাস থেকে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কী পলিসি রেট (Key Policy Rate) বাড়িয়েছে ১৪০ বেসিস পয়েন্ট। এদিন মানিটারি পলিসি কমিটির বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মোট ছ জন। এর মধ্যে রিজার্ভ ব্যাংকের তিনজন সদস্য  এবং বাইরের তিন সদস্য। তার মধ্যে পাঁচজনই ভোট দেন রেপো রেট ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর পক্ষে।

    প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে গোটা বিশ্বেই জাঁকিয়ে বসেছে মুদ্রাস্ফীতি। এই যুদ্ধের প্রভাব যে বিশ্ব অর্থনীতিতে পড়বে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভাষণ দিতে গিয়ে কিছুদিন আগেই তা জানিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেটা যে নিছকই কথার কথা ছিল না, তা বোঝা গিয়েছিল মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের সুদ বৃদ্ধিতে। কেবল আমেরিকার শীর্ষ ব্যাংকই নয়, বেলাগাম মুদ্রাস্ফীতির রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যাংকগুলোও। তখনই বাজার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, চলতি সপ্তাহে রেপো রেট বাড়াতে পারে ভারতের শীর্ষ ব্যাংক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • RBI Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    RBI Repo Rate: ফের রেপো রেট বাড়াতে চলেছে রিজার্ভ ব্যাংক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে চলছে অস্থিরতা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) জেরে বিশ্ববাসীর গায়ে লেগেছে মুদ্রাস্ফীতির আঁচ। বদলে গিয়েছে ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণ। বেড়েছে উদ্বেগ-উত্তেজনা। এই যুদ্ধের প্রভাব যে বিশ্ব অর্থনীতিতে পড়বে, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভাষণ দিতে গিয়ে তা জানিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। সেটা যে নিছকই কথার কথা নয়, তা বোঝা গিয়েছিল মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের (US Federal Reserve) সুদ বৃদ্ধিতে। কেবল আমেরিকার শীর্ষ ব্যাংকই নয়, বেলাগাম মুদ্রাস্ফীতির রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ ব্যাংকগুলোও।

    বুধবার মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার বাড়িয়েছিল ০.৭৫ শতাংশ। চলতি বছরে এটা পঞ্চমতম হার বৃদ্ধি। চলতি বছর এটা শুরু হয়েছিল শূন্য থেকে। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, আগামী সপ্তাহে ভারতের শীর্ষ ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াও রেপো রেট (Repo Rate) বাড়াতে পারে। আরবিআইয়ের পলিসি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত স্থগিত রয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। তাই বাজার বিশেষজ্ঞদের ধারণা, তার পরেই রেপো রেট বাড়ানো হতে পারে ৫০ বেসিস পয়েন্ট।

    আরও পড়ুন : দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    আইসিআইসিআই সিকিউরিটিজের এক বিশ্লেষকের বিশ্বাস, রিজার্ভ ব্যাংক পলিসি রেট বাড়তে পারে আরও ০.৫ শতাংশ। এই মাসের শেষের দিকে এটা করা হতে পারে। বাকি ২৫ বেসিস পয়েন্ট বা ০.২৫ শতাংশ সুদের হার বাড়ানো হতে পারে ডিসেম্বরে। একটি বেসরকারি ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার বলেন, অল্প কয়েক দিনের মধ্যে ভারতে রেপো রেট হঠাৎ করে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশ হয়েছে। এক বাজার বিশেষজ্ঞের মতে, আমরা আশা করি, মুল্যবৃদ্ধি সামাল দিতে গিয়ে বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হতে পারে ৩৫-৫০ পয়েন্ট।

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পাশাপাশি চিন-আমেরিকার দ্বন্দ্বের (China US conflict) জেরে বদলে গিয়েছে ভূ-রাজনৈতিক সমীকরণ। বেড়েছে আন্তর্জাতিক অস্থিরতা। প্রভাব পড়েছে বাণিজ্যে। ফলে, বেড়েছে দ্রব্যমূল্য। তৈরি হয়েছে সঙ্কট। বৃদ্ধি পেয়েছে চাহিদা। এসব প্রভাব ফেলেছে ব্যাংকিং সেক্টরে। যার প্রভাব আবার আছড়ে পড়েছে সার্বিক অর্থনীতিতে। তাই বাড়ানো হতে পারে বেসিস পয়েন্ট। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, আমেরিকা যে দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে চলেছে, তা ভারতীয় স্টক মার্কেটের (Indian Stock Exchange) পক্ষে ঝুঁকির হতে পারে। কিন্তু এটা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে সুবর্ণ সুযোগ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share