Tag: record

record

  • Mobile Phone Exports: মোবাইল ফোন রফতানিতে নতুন রেকর্ড ভারতের

    Mobile Phone Exports: মোবাইল ফোন রফতানিতে নতুন রেকর্ড ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল ফোনের রফতানিতে অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে যেতে চলেছে চলতি অর্থবর্ষেই। এই প্রথম ১.৮ লক্ষ কোটি টাকার মোবাইল ফোন রফতানি করতে পারে ভারত। ভারত সেলুলার এবং ইলেকট্রনিক্স অ্যাসোসিয়েশনের (ICEA)দেওয়া রিপোর্ট থেকে মিলেছে এই তথ্য। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের মোবাইল ফোন (Mobile Phone Exports) রফতানি (Indian Exports) ২০২৫ অর্থবর্ষে ৪০% বৃদ্ধির মাধ্যমে ১.৮ লাখ কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম করতে পারে। “এই বৃদ্ধিটি গত আর্থিক বছরের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ, যেখানে রফতানি ছিল ১.২৯ লাখ কোটি টাকা এবং ২০২০-২১ অর্থবছরের পিএলআই স্কিমের সূচনার পর থেকে প্রায় ৬৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।”

    কত টাকার রফতানি 

    ভারত থেকে রফতানি (Indian Exports) হওয়া স্মার্টফোনের (Mobile Phone Exports) মধ্যে শীর্ষে রয়েছে অ্যাপলের আইফোন। তার পর স্যামসাং। রফতানি করা মোবাইলের সিংহভাগই এই দুই সংস্থার। তিনটি ভেন্ডর সংস্থার মাধ্যমে আইফোন অ্যাসেম্বল হয় ভারতে। এই তিন সংস্থার অ্যাসেম্বল করা আইফোনের ৮০ শতাংশই রফতানি হয়েছে। এর মধ্যে সবথেকে বেশি আইফোন রফতানি হয়েছে তামিলনাড়ুতে অবস্থিত ফক্সকনের ফ্যাক্টরি থেকে। কর্নাটকে অবস্থিত টাটা ইলেক্ট্রনিক্সের ফ্যাক্টরি এবং পেগাট্রনও প্রচুর আইফোন রফতানি করেছে। আইসিইএ জানিয়েছে যে, মোবাইল ফোন রফতানি ইলেকট্রনিক্স খাতে সবচেয়ে বড় প্রবৃদ্ধি চালক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের তৈরি স্মার্টফোনের একটি প্রধান বাজার। ২০২৫ অর্থবর্ষে-এর মধ্যে মোবাইল ফোন রফতানি ইতিমধ্যেই ১.৫ লাখ কোটি টাকার ওপরে পৌঁছেছে, যা পিএলআই স্কিমের সফল বাস্তবায়নের ফল।

    অবিশ্বাস্য উৎপাদন বৃদ্ধি

    প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI) স্কিমের অধীনে ভারতে স্মার্টফোনের উৎপাদন বেড়েছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে রফতানি। কেন্দ্রীয় সরকারের (Indian Exports) তথ্য অনুযায়ী, ইলেক্ট্রনিক্স ও তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে পিএলআই স্কিম অন্য সেক্টরের থেকে অনেক বেশি সফলতা পেয়েছে। ২০১৯ সালে মোবাইল রফতানিতে ভারতের স্থান ছিল ২৩। এখন সেই র‌্যাঙ্ক ৩। পিএলআই স্কিম চালুর পর থেকে ভারতের মোবাইল ফোন (Mobile Phone Exports) উৎপাদন দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে, ২০২৪ অর্থবর্ষে ২.২ লাখ কোটি টাকা থেকে ২০২৫-এ ৪.২২ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। আইসিইএ অনুমান করছে, ২০২৫ অর্থবর্ষে উৎপাদন ৫.১ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছাবে, যা ভারতকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন শক্তিতে পরিণত করবে। পিএলআই স্কিমের জেরে কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে অনেক বেশি। এর জন্য তিন লক্ষ মানুষ সরাসরি কাজ পেয়েছেন। পরোক্ষভাবে ৬ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

  • Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স সবে সাড়ে তিন পেরিয়েছে। তারই মধ্যে সাদা-কালো খোপে দাপট দেখাতে শুরু করেছে কৈখালির ছোট্ট অনীশ। কনিষ্ঠতম দাবাড়ু হিসাবে ফিডে রেটিং (Chess World Record) পেল বাংলার খুদে অনীশ সরকার। ভেঙে দিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির রেকর্ড। গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়ার ছাত্র অনীশ সরকার। এন্টালির সেন্ট জেমস স্কুলের লোয়ার নার্সারির এই পড়ুয়া। অঙ্কই তার ধ্যান-জ্ঞান। দাবার বোর্ড তার স্বপ্ন। ৩ বছরের জন্মদিনে মামা তাকে ভালবেসে দাবা উপহার দিয়েছিল। সেই দাবাই বদলে দিল ছোট মনের কল্পনা।

    কোন পথে বিশ্ব রেকর্ড

    দাবার (Chess World Record) বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, ফিডে রেটিং অর্জন করতে হলে কোনও ফিডে রেটিং প্রাপ্ত দাবাড়ুকে হারিয়ে এক পয়েন্ট পেতে হবে। তার জন্য সর্বোচ্চ ২৬ মাস সময় দেওয়া হবে, পাঁচজন দাবাড়ুর বিরুদ্ধে খেলার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে অক্টোবর মাসে তিনজনের বিরুদ্ধে খেলেই সেই লক্ষ্য পূরণ করে ফেলেছে সাড়ে তিন বছর বয়সি অনীশ। গত মাসে রাজ্য স্তরের অনূর্ধ্ব ৯ এবং অনূর্ধ্ব ১৩ দুটি বিভাগের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল অনীশ। অনূর্ধ্ব ১৩ বিভাগে একটিও ম্যাচে জিততে পারেনি সে। অনূর্ধ্ব ৯ বিভাগে খেলতে নেমেও প্রথম ম্যাচে হারতে হয়। তবে সেখান থেকে দুরন্ত কামব্যাক খুদে অনীশের। পরপর দুই ম্যাচে ফিডে রেটিংপ্রাপ্ত দাবাড়ুকে চেকমেট করে সকলকে চমকে দেয় বাংলার দাবাড়ু। দুই পয়েন্ট পেয়ে ফিডে রেটিং অর্জন করা নিশ্চিত করে ফেলে সে। মাসের প্রথম দিনেই প্রকাশিত হয়েছে নভেম্বরের ফিডে রেটিং। দেখা যাচ্ছে, ১৫৫৫ পয়েন্ট রয়েছে অনীশের নামের পাশে। এত কম বয়সে আর কোনও দাবাড়ু ফিডে রেটিং অর্জন করতে পারেনি। সর্বকনিষ্ঠ হিসাবে ফিডে রেটিং পাওয়ার বিশ্বরেকর্ড এতদিন ছিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির দখলে। গত বছরই মাত্র পাঁচ বছর বয়সে ফিডে রেটিং অর্জন করেছিল সে।

    কোচের আশা

    ছাত্রের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টার (Chess World Record) দিব্যেন্দু বড়ুয়া। প্রথমে নিজের অ্যাকাডেমিতে অনীশকে নিতেই চাননি দিব্যেন্দু। কারণ ৫ বছরের আগে তাঁর অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয় না। কিন্তু বারবার গুরুর পরীক্ষায় সফল হয় ছোট্ট অনীশ। দিব্যেন্দু বাধ্য হন তাকে সুযোগ দিতে। এখন অ্যাকাডেমিতেই দিনের ৭-৮ ঘণ্টা কাটে অনীশের। দিব্যেন্দু বললেন, “প্রথম দিন আমি পরীক্ষা নিয়েছিলাম, এখন সেই ছেলে আমাকে বিভিন্ন ঘুঁটি সাজিয়ে দিয়ে পরীক্ষা নেয়।” দিব্যেন্দু বললেন, “ও বিস্ময় বালক। মাত্র ক’মাস হয়েছে খেলছে। তাতেই বুঝিয়ে দিচ্ছে ও কতটা প্রতিভাধর। তবে ফিডে রেটিং পাওয়াটাই তো সব নয়। এখন অনেকটা পথ যাওয়া বাকি। অনীশ সেটা পারবে। ওর শেখার ইচ্ছা আছে। এখন ও জানতে চায় বিভিন্ন জিনিস। শিখতে চায়। আমাকে জিজ্ঞেস করে দাবা খেলার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন শব্দের মানে। ও হয়তো এখনই সবটা বোঝে না। কিন্তু বোঝার ইচ্ছেটা রয়েছে পুরো। দিনে সাত-আট ঘণ্টা অ্যাকাডেমিতে কাটায়। খেলা ছেড়ে উঠতে চায় না। আমি মাঝেমাঝে বাড়িতেও ডেকে নিই। আশা করছি আরও অনেক সাফল্য পাবে অনীশ।”

    আরও পড়ুন: ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা’, জেনে নিন রবিবার ভাইকে টিকা পরানোর শুভ সময়

    গর্বিত মা-বাবা

    অনীশ এতই ছোট যে চেয়ার বসে ঘুঁটিতে হাত পায় না। চেয়ারের উপর হাঁটু মুড়ে বসে দাবা খেলতে হয়। উচ্চতা কম হলেও ইতিমধ্যেই আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু হয়ে গিয়েছে তাকে নিয়ে। মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম অনীশের। বাবা স্কুলে অঙ্কের শিক্ষক। মা গৃহবধূ। অনীশকে নিয়েই সময় কাটে মায়ের। নাম প্রকাশ্যে আনতে অনিচ্ছুক তাঁরা। ছেলের কৃতিত্বে উচ্ছ্বসিত হলেও চান না তাঁদের পরিচয় জানুক সকলে। নেপথ্যে থেকেই ছেলেকে এগিয়ে দিতে চাইছেন তাঁরা। অনীশের মা-এর কথায়, “অন্য কোনও খেলনার থেকে দাবাটাই মনে হয়েছিল বেশি সুরক্ষিত। ও তো খুব ছোট, কোনও কিছু পেলেই মুখে দেওয়া অভ্যেস। দাবার ঘুঁটিগুলো বড়, তাই মুখে দিলেও গিলে ফেলতে পারবে না। সেই কারণেই দাবা নিয়ে বসিয়ে দেওয়া হত ওকে। ইউটিউব দেখে দেখে খেলা শিখত। আমি খেলতে বসলে ওর সঙ্গে পাঁচ দানও খেলতে পারি না। দাবার প্রতি এই ভালবাসা দেখেই দিব্যেন্দু বড়ুয়ার কাছে নিয়ে যাই। ওঁর হাতেই তৈরি হচ্ছে অনীশ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Kumar: স্যান্ডউইচ বিক্রেতা থেকে ট্র্যাজেডি কিং! বলিউডের বর্ণময় চরিত্র দিলীপ কুমার

    Dilip Kumar: স্যান্ডউইচ বিক্রেতা থেকে ট্র্যাজেডি কিং! বলিউডের বর্ণময় চরিত্র দিলীপ কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমিতাভ বচ্চন থেকে শাহরুখ খান। বলিউডের দাপুটে নায়কদের অনেকেরই শুরুর দিনগুলি সহজ ছিল না। বহু কষ্ট করে সোনালি জগতে নাম খোদাই করেছেন তাঁরা। যাঁর হাত ধরে এই যাত্রার শুরু তিনিই হলেন দিলীপ কুমার (Dilip Kumar)। জন্মসূত্রে নাম মহম্মদ ইউসুফ খান, মুসলিম পরিবারের ছেলে। ১৯২২ সালের ১১ ডিসেম্বর অধুনা পাকিস্তানের পেশোয়ারে জন্মগ্রহণ করেন দিলীপ কুমার। লালা গোলাম সারওয়ার খান এবং আয়েশা বেগমের ১২ সন্তানের মধ্যে অন্যতম দিলীপ।

    শুরুর দিনগুলো

    দিলীপ কুমারের (Dilip Kumar) বাবা ছিলেন ফলের ব্যবসায়ী। ১৯৩০ সালের শেষের দিকে, ১২ সদস্যের পরিবার নিয়ে মুম্বাইয়ে পাড়ি জমান দিলীপ কুমারের বাবা। দিলীপ কুমার নাসিকের কাছাকাছি দেওলিয়ার বার্নস স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু করেন। তবে প্রথম থেকেই তাঁর বাবার সঙ্গে বনিবনা না হওয়ার দরুণ এক দিন বাড়ি ছেড়েই বেরিয়ে পড়লেন কিশোর ইউসুফ। তাঁর ছোটবেলার বন্ধু ছিলেন রাজ কাপুর। যিনি পরবর্তীকালে হিন্দি ইন্ডাস্ট্রিতেও তাঁর সহ-অভিনেতা হন।  পেশোয়ারে যেখানে পৈতৃক বাড়ি দিলীপের, সেখানেই বাড়ি ছিল রাজের। বাড়ি ছাড়ার পর ইউসুফ ওরফে দিলীপ আসেন পুনেতে। সেখানে পৌঁছে আলাপ হল এক ক্যাফে মালিকের সঙ্গে। পাশে পেলেন এক অ্যাংলো ইন্ডিয়ান দম্পতিকে। তাঁদের সহায়তাতেই দিলীপ কুমার সেনাবাহিনী ক্লাবের কাছে স্যান্ডউইচের দোকান খুলে ফেলেন। তাঁর ব্যবসাও রমরমিয়ে চলতে শুরু করে দেয়। সেখানেই একদিন দেশাত্মবোধ নিয়ে কথা বলে ব্রিটিশদের বিপাগ ভাজন হন দিলীপ। এমনকী কয়েক মাস তাঁকে জেলও খাটতে হয়। 

    দিলীপের প্রথম তিন ছবি ফ্লপ

    বাবার ভয়ে বেনামে ছবি করতে শুরু করেন দিলীপ (Dilip Kumar)। অভিনেত্রী তথা প্রযোজক দেবিকা রানির পরামর্শেই আসল নাম পাল্টে দিলীপ কুমার করে নেন। তাঁর প্রথম ছবি ‘জোয়ার ভাঁটা’  সে ভাবে সাড়া ফেলেনি। দ্বিতীয়, তৃতীয় ছবিও নয়। নুর জাহানের সঙ্গে চতুর্থ ছবি ‘জুগনু’ বিরাট সাফল্য পায়। এর পর ‘শহিদ’, ‘মেলা’, ‘অন্দাজ’-এর মতো হিট ছবি উপহার দেন।পাঁচের দশকে সবচেয়ে বেশি সাফল্য পান দিলীপ কুমার। ‘যোগন’, ‘বাবুল’, ‘দীদার, ‘তরানা’, ‘দাগ’, ‘নয়া দওর’-এর মতো ছবি করেন। ব্যবসার নিরিখে দেশের অন্যতমন সফল ছবি দিলীপ কুমার অভিনীত  ‘মুঘল-ই-আজম’ দীর্ঘ ১৫ বছর সেরা সফল ছবির খেতাব ধরে রেখেছিল, ১৯৭৫ সালে যা ভেঙে দেয় ‘শোলে’। 

    আরও পড়ুন: টোকিও-র পর গীতাই ছিল আশ্রয়, খেলার সঙ্গে পড়াশোনাতেও উজ্জ্বল মনু

    নানা সম্মান

    দিলীপ কুমারই (Dilip Kumar) প্রথম অভিনেতা, যিনি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার জেতেন, ‘দাগ’ ছবির জন্য। ছবি পিছু ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেওয়া প্রথম অভিনেতাও (Bollywood) তিনি। সুদীর্ঘ অভিনয় জীবনে একাধিক সুন্দরী নায়িকার সঙ্গে নাম জড়ায় দিলীপ কুমারের। মধুবালার সঙ্গে সাত বছরের সম্পর্ক ছিল তাঁর। ১৯৬৬ সালে বয়সে ২২ বছরের ছোট সায়রা বানুর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন দিলীপকুমার। হিন্দকো, উর্দু, হিন্দি, পশতু, পঞ্জাবি, মারাঠি, ইংরেজি, বাংলা, গুজরাতি, ফারসি, ভোজপুরি এবং অওয়ধি ভাষায় ঝরঝর করে কথা বলতে পারতেন দিলীপ কুমার। ছবির কাজ করতে গিয়ে শিখেছিলেন সেতারও। ক্রিকেট খেলতে ভালবাসতেন। পদ্ম বিভূষণ, পদ্মভূষণ, দাদাসাহেব ফালকে-সহ দেশ-বিদেশে অজস্র সম্মান পেয়েছেন দিলীপ কুমার। বছর তিনেক আগেই ৭ জুলাই, ২০২১ অনুরাগীদের কাঁদিয়ে চিরঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছেন দেশের প্রথম সুপারস্টার দিলীপ কুমার (Dilip Kumar)। এখনও তাঁর জনপ্রিয়তার কাছে হার মানেন নবপ্রজন্মের তারকারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IPL 2024: সচিনের আইপিএল রেকর্ড ভাঙলেন সাই সুদর্শন, চেন্নাইয়ের বিপক্ষে চোখ ধাঁধানো ব্যাটিং গিলের

    IPL 2024: সচিনের আইপিএল রেকর্ড ভাঙলেন সাই সুদর্শন, চেন্নাইয়ের বিপক্ষে চোখ ধাঁধানো ব্যাটিং গিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলে (IPL 2024) প্লে-অফে ওঠার আশা বাঁচিয়ে রাখার জন্য শুভমনদের মরিয়া ক্রিকেট উপহার দিল জোড়া শতরান। দুই ওপেনার শুভমন এবং সাই সুদর্শনের ব্যাট থেকে এল শতরানের ইনিংস। তৈরি হল রেকর্ডের পর রেকর্ড। ভেঙে গেল আইপিএলে ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ডও। এল আইপিএলের শততম শতরান।

    ভাঙল সচিনের রেকর্ড

    আইপিএলের (IPL 2024) চলতি মরশুমে প্লে-অফে ওঠার আশা জিইয়ে রাখতে হলে এদিন জিততেই হত গুজরাটকে (CSK vs GT)। এই ম্যাচেই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন দলের তরুণ তুর্কি সাই সুদর্শন (Sai Sudarshan)। ভেঙে ফেললেন ঋতুরাজ গায়কোয়াড় ও সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড। ৩২ বলে এদিন নিজের হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন সাই সুদর্শন। দুরন্ত ছন্দে দেখাচ্ছে তাঁকে। সিএসকের বিরুদ্ধে এই ইনিংসের সুবাদেই ভারতীয় হিসাবে এক সর্বকালীন রেকর্ড গড়ে ফেললেন তিনি। দ্রুততম ভারতীয় হিসাবে আইপিএলে হাজার রানের গণ্ডি পার করলেন তিনি। এতদিন সচিন ও রুতুরাজের ৩১ ইনিংসে হাজার রানের গণ্ডি পার করা ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে দ্রুততম ছিল। কিন্তু মাত্র ২৫ ইনিংসেই হাজার রানের গণ্ডি পার করে ফেললেন সুদর্শন। অবশ্য সর্বকালীন তালিকায় শীর্ষ রয়েছেন শন মার্শ। তিনি ২১ ইনিংসে হাজার আইপিএল রান করেছিলেন। সর্বকালীন তালিকায় ম্যাথু হেডেনের সঙ্গে যুগ্মভাবে তৃতীয় দ্রুততম হিসাবে হাজার রান করলেন গুজরাট তারকা।

    শুভমনের রেকর্ড

    আইপিএলের (IPL 2024) ইতিহাসে শততম শতরান হল শুক্রবার। গুজরাট টাইটান্স (CSK vs GT) অধিনায়ক শুভমন গিল শতরান করলেন চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে। ৫০ বলে করা তাঁর শতরান আইপিএলে শততম। একই সঙ্গে আইপিএলে নিজের চতুর্থ শতরানও করলেন শুভমন। একটা সময় দু’জনেই ৪৮ বলে ৯৬ রানে ছিলেন। তবে আগে শতরান পূর্ণ করেন গুজরাট অধিনায়ক। নিজের খেলা ৫০তম বলে চার মেরে শতরান পূর্ণ করেন শুভমন। পরে সুদর্শনও তাঁর খেলা ৫০তম বলে ছয় মেরে শতরান পূর্ণ করেন। গুজরাটের দুই ওপেনারের ব্যাটিংয়ে এমন মিল আইপিএলে দেখা যায়নি। এটি একটি বিরল রেকর্ড। গিল সেঞ্চুরিতে মেরেছেন নয়টি চার ও ছয়টি ওভার বাউন্ডারি। পাশাপাশি সুদর্শন ১০০ রান নিতে মেরেছেন পাঁচটি চার ও সাতটি ছক্কা। 

    প্লে-অফের দৌড়ে টিকে গুজরাট

    জোড়া শতরানে‌ প্লে অফের লড়াইয়ে টিকে থাকল গুজরাট টাইটান্স। শুক্রবার রাতে ঘরের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৩৫ রানে হারালেন শুভমন গিলরা। প্রথমে ব্যাট করে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৩১ রান তোলে গুজরাট। জবাবে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৯৬ রানে থামে চেন্নাইয়ের ইনিংস। ১২ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের লাস্টবয় থেকে আট নম্বরে উঠে এল গুজরাট। জিইয়ে রাখল শেষ চারের আশা। অন্যদিকে হারলেও এখনও প্লে অফে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ধোনিদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mango:  একসঙ্গে বাজার মাতাবে দুই বঙ্গের আম, ফলনে রেকর্ড গড়বে মালদহ

    Mango: একসঙ্গে বাজার মাতাবে দুই বঙ্গের আম, ফলনে রেকর্ড গড়বে মালদহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রেকর্ড ফলনের আশায় দিন গুনছেন মালদহের আম (Mango) চাষিরা। অন্যবারের তুলনায় অনেক আগেই গাছে মুকুল চলে এসেছে। জেলার আম (Mango) চাষিদের পাশাপাশি উদ্যান পালন দপ্তরের আধিকারিকরাও ভালো ফলনের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের আমও একসঙ্গে বাজারে আসবে। আর ভালো ফলন হলেই এবার দামও কম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আম বাঙালির রসনা তৃপ্তির জন্য আমের জোগানে এবার কোনও ঘাটতি হবে না বলে উদ্যান পালন দপ্তরের আধিকারিকরা মনে করছেন।

    গত বারের তুলনায় এবার আমের ফলন কতটা বাড়বে? Mango

    আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে সময়ের অনেক আগেই মালদহে আম (Mango) বাগান গুলিতে গাছে মুকুল ফুটেছে। আগে মুকুল ফোটাই আম অনেক আগেই পরিপূর্ণ হয়ে পাকতে শুরু করবে বলে আম চাষিরা মনে করছেন। মূলত প্রতিবছর মালদহের আম জৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি বা শেষের দিক থেকে ব্যাপক হারে পাকতে শুরু করে। সাধারণ নিয়ম মত দক্ষিণবঙ্গের জেলা গুলিতে মুকুল আগে ফোটে। স্বাভাবিকভাবে গাছে আমও পাকে অনেক আগে। আর উত্তরবঙ্গের তুলনায় দক্ষিণবঙ্গের আম (Mango) প্রথমে বাজারে আসে। এই জেলাতেও দক্ষিণবঙ্গের আমই প্রথমদিকে বাজার দখল করে থাকে। কিন্তু, আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে এই বছর ব্যতিক্রম চিত্র ধরা পড়়েছে এই জেলায়। জেলা উদ্যান পালন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বছর সময়ের প্রায় তিন সপ্তাহ আগেই জেলার বাগান গুলিতে আমের (Mango) মুকুল ফুটে গিয়েছে। এর কারণ এই বছরের আবহাওয়ার হেরফের। শীত পড়লেও অনেক আগে ঠান্ডার আবহাওয়া কেটে গিয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষের দিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। মার্চে প্রথমদিকে তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। তাই বাগান গুলিতে আমের (Mango) মুকুল আগেই চলে এসেছে। সাধারণত ৩১ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমি জুড়ে আমের উত্পাদন করা হয়। প্রতি বছর ১০০-২০০ হেক্টর জমির পরিমাণে হেরফের হয়। গতবার এই জেলায় ২ লক্ষ ৭৮ হাজার মেট্রিক টন আমের ফলন হয়েছিল। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফলন কিছুটা মার খেয়েছিল। এবার সেই সম্ভাবনা অনেকটাই কম। জেলা উদ্যান পালন দপ্তরের এক আধিকারিক বলেন, এবছর আম গাছের পর্যাপ্ত পরিমাণ মুকুল এসেছে।  সামনে কাল বৈশাখী বা শিলাবৃষ্টি না হলে এবছর ৩ লক্ষ ৮০ হাজার মেট্রিক টন ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণত, দক্ষিণবঙ্গে আগে ফলন হয়। পরে, উত্তরবঙ্গের আম বাজারে আসে। কিন্তু, এবার আগেই মুকুল চলে আসায় ফলনও দুই বঙ্গে এক সঙ্গে হবে।

    চাষিদের বক্তব্য,আগে মুকুল আসায় মালদহের আমের কোনও ক্ষতি হবে না। এতে আমাদের মতো চাষিদের অনেক সুবিধা হবে। লাভবান হবেন জেলার আম ব্যবসায়ীরা। কারণ, এক সঙ্গে গোটা রাজ্যের আম পাকতে শুরু করলে মালদহের আম সকলে কিনবেন। রেকর্ড ফলনের আশায় দিন গুনছেন জেলার চাষিরা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Games 2023: স্বপ্নপূরণ প্রধানমন্ত্রীর! এশিয়ান গেমসে শত পদক, ভারতের খেলাধুলোয় ইতিহাস 

    Asian Games 2023: স্বপ্নপূরণ প্রধানমন্ত্রীর! এশিয়ান গেমসে শত পদক, ভারতের খেলাধুলোয় ইতিহাস 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রীড়াজগতে স্বপ্নপূরণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এশিয়ান গেমসের (Asian Games 2023) স্লোগান ছিল ‘ইস্ বার ১০০ পার’। সত্যিই চলতি এশিয়ান গেমসে ১০০ পদক পেরিয়ে গেল ভারত। এটি সর্বকালীন রেকর্ড। এর আগে কোনও দিন ১০০ পদক ছোঁয়া তো দূর, তার ধারেকাছেও যেতে পারেননি অ্যাথলিটেরা। সোনা পাওয়ার ব্যাপারেও এ বার রেকর্ড হয়েছে। মোদি-জমানার আগে ক্রীড়াজগতে এই উন্নতির কথা ভাবতেও পারেনি দেশবাসী। ভারতকে খেলাধুলোর দেশ প্রমাণ করতে বদ্ধপরিকর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশ্বে দাপট দেখানোর আগে এশিয়া সেরা হয়ে ওঠার লক্ষ্য নিয়েই চলছে ভারত। এশিয়ায় ভারত যে কারও থেকে কম যায় না, সেটা বোঝানোর জন্যে এশিয়াডের থেকে ভাল মঞ্চ আর হয় না। তাই প্রচারের শুরুটা হয়েছিল এশিয়ান গেমস থেকেই। সেখানেই অভূতপূর্ব সাফল্য মিলল। 

    কবাড্ডিতে সোনা

    কবাড্ডিতে সোনা জিতে ভারতকে শততম পদক এনে দিলেন ভারতীয় মহিলা দল। চিন তাইপেকে ফাইনাল ম্যাচে ২৬-২৪ স্কোরলাইনে হারাল ভারতীয় মহিলা কবাড্ডি দল (Indian Women’s Kabaddi Team)। ভারতের শততম পদক জয়ের পরই প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ‘সব খেলোয়াড়দের আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। তাঁদের পরিশ্রমই ভারতকে এই ঐতিহাসিক মাইল ফলকে পৌঁছতে সাহায্য করেছে।’ তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী ১০ অক্টোবর ওই বিজয়ী অ্যাথলিটদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি।

    তীরন্দাজিতে সাফল্যের ধারা অব্যাহত

    এশিয়ান গেমসের (Asian Games 2023)  শেষ দিনটা দুরন্ত শুরু করেছিল ভারত মহিলাদের তিরন্দাজির কম্পাউন্ড ব্যক্তিগত বিভাগে সোনা জিতলেন জ্যোতি সুরেখা ভেন্নাম। ফাইনালে কোরিয়ার প্রতিপক্ষকে হারিয়ে সোনা জেতেন জ্যোতি। ম্যাচের ফলাফল জ্যোতি ১৪৯, এবং চিয়েউন ১৪৫। তিরন্দাজির একই ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জেতেন অদিতি স্বামী। মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যবধানে ফের একবার তিরন্দাজিতে আরেকটি সোনা এল ঘরে। কমপাউন্ড তিরন্দাজিতে পুরুষদের সিঙ্গেলসে সোনা জিতলেন ওজাস দেওতালে (Ojas Deotale)। স্বদেশীয় অভিষেক ভার্মাকেই (Abhishek Verma) ১৪৯-১৪৭ স্কোরলাইনে হারালেন তিনি। ফলে সোনার পাশাপাশি রুপোও এল ভারতের ঘরে।


    আন্তর্জাতিক অলিম্পিক্স সংস্থার সভাপতি পিটি ঊষা সম্প্রতি বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছেতেই ভারত আগামী দিনে খেলাধুলোয় অন্যতম শক্তি হয়ে উঠবে। তার জন্য সরকার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। ক্রীড়াবিদদের পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। বিদেশি কোচেদের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে সরকার। তিন-চার বছর আগে এটা শুরু হয়েছে। এখন একটা জায়গায় চলে এসেছে তারা। তার ফলাফলও দেখতে পাচ্ছি আমরা।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Taijul Islam: ১৪৬ বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এরকম দেখা যায়নি! জানেন কী সেই রেকর্ড?

    Taijul Islam: ১৪৬ বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এরকম দেখা যায়নি! জানেন কী সেই রেকর্ড?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড টেস্টে (Bangladesh vs Ireland Test) স্পিনার তাইজুল ইসলাম এমন এক রেকর্ড করে বসলেন, যা টেস্টের ১৪৬ বছরের ইতিহাসে কখনও হয়নি। আয়ারল্যান্ডের ব্যাটার পিটার জোসেফ মুরকে আউট করে এই রেকর্ড গড়লেন তাইজুল। মুর আগে জিম্বাবোয়ের হয়ে খেলতেন। তখনও তাঁর উইকেট নিয়েছিলেন তাইজুল। 

    দুই দেশের হয়ে খেলেছেন এমন ক্রিকেটার

    আন্তর্জাতিক ফুটবলে দুটো দেশের হয়ে খেলা ফুটবলারের সংখ্যা কিছু কম নয়। কিন্তু ক্রিকেটে এমন উদাহরণ খুব বেশি নয়। বিলি মিডউইন্টার ছিলেন প্রথম ক্রিকেটার, যিনি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৮টা টেস্ট খেলার পর ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেছিলেন ৪টে টেস্ট। মহম্মদ ইফতিকার আলি খান ইংল্যান্ডের হয়ে ৩টে টেস্ট খেলেছিলেন। ১টা সেঞ্চুরিও ছিল। পতৌদির নবাব ইফতিকার আবার ভারতের হয়ে খেলেছিলেন ৩টে টেস্ট। তিনি একমাত্র ভারতীয় ক্রিকেটার, যাঁর এমন কৃতিত্ব রয়েছে। ভারতের হয়ে টেস্ট খেলা তিন ক্রিকেটার আবার পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের হয়েও খেলেছেন। গুল মহম্মদ, আব্দুল হাফিজ কার্দার, আমির ইলাহিরা ভারতের হয়ে ক্রিকেট কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। দেশ ভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান।

    আরও পড়ুন: ৮৮ বছরে প্রয়াত হলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সেলিম দুরানি

    তাইজুলের রেকর্ড

    পিটার জোসেফ মুর ২০১৪-২০১৯ সাল পর্যন্ত খেলেছিলেন জিম্বাবোয়ের হয়ে। সেখান থেকে আয়ারল্যান্ড চলে যান। এ বার আয়ারল্যান্ডের হয়ে খেলছেন তিনি। যদিও তেমন পারফর্ম করতে পারেননি অলরাউন্ডার। দুই ইনিংসে ১ ও ১৬ করেছেন। তিনি টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ব্যাটার যিনি দুই দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার সময় একই বোলারের শিকার হলেন। ২০১৮ সালে জিম্বাবোয়ের হয়ে খেলার সময় তাইজুলের বলেই আউট হয়েছিলেন তিনি। এ বারও তাই হলেন। ঘটনাচক্রে, ৫ বছর আগে মীরপুরেই উইকেট দিয়েছিলেন তাইজুলকে। এ বারও তাই দিলেন। এরকম ঘটনা খুব একটা দেখা যায় না। তাইজুলের এই রেকর্ড কবে ভাঙবে তা-ও কেউ বলতে পারে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share