Tag: Recruitment scam

Recruitment scam

  • SSC Scam: তৃণমূল নেতা কুন্তলকে ১৬ কোটি টাকা তুলে দিয়েছিলেন এজেন্টরা!

    SSC Scam: তৃণমূল নেতা কুন্তলকে ১৬ কোটি টাকা তুলে দিয়েছিলেন এজেন্টরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় কেউটে বের করল ইডি (ED)! কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কুন্তল ঘোষকে (Kuntal Ghosh) ১৬ কোটি টাকা তুলে দিয়েছিলেন এজেন্টরা। ১৪ দিনের জেল হেফাজত শেষে কুন্তলকে এদিন ফের তোলা হয় আদালতে। ইডি জানায়, ১০ জন এজেন্টের বয়ান নেওয়া হয়েছে। তারা জানিয়েছে ২০০ প্রার্থীর কাছ থেকে টাকা তুলে দেওয়া হয়েছিল কুন্তলকে। মোট ১৬ কোটি টাকা দেওয়া হয় কুন্তলকে। ইডির দাবি, প্রাথমিক থেকে নবম দশম শ্রেণির ওই চাকরি প্রার্থীদের কাছ থেকে নিজের এজেন্ট মারফত টাকা নিয়েছিলেন হুগলির ওই যুব তৃণমূল নেতা। কুন্তলের ব্যাঙ্কের নথিপত্র যাচাই করে আরও এক নারীর সঙ্গে বিপুল অর্থ লেনদেনের হদিশও পেয়েছে ইডি।

    নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam)…

    ইডির আইনজীবীর দাবি, এজেন্টদের মাধ্যমে কুন্তল প্রার্থী পিছু ৮ লক্ষ টাকা (SSC Scam) করে নিয়েছিলেন। কুন্তলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি যাচাই করার পর এক মহিলাকেও তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির এক সূত্রের দাবি, ২০২০ সাল থেকে এই মহিলার সঙ্গে কুন্তলের ৫০ লক্ষ টাকা লেনদেনের হদিশ মিলেছে। ইডির আইনজীবীর আরও দাবি, শুধু প্রাইমারি নয়, আপার প্রাইমারি এবং নবম দশম শ্রেণির চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকেও টাকা তুলেছেন কুন্তল। চাকরি প্রার্থীদের থেকে সংগৃহীত ১৬ কোটির থেকে কিছু টাকা রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে যেতে পারে বলেও মনে করছেন তদন্তকারীরা। ওই টাকার পুরোটাই নগদে লেনদেন হয়েছে বলেও দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    ফের জেল হেফাজত…

    ইডি সূত্রে দাবি, কেবল চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকেই নয়, বিএড কলেজের অনুমোদনের জন্যও টাকা নেওয়া হয়েছে। তা করতে গিয়ে পার্থর পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও এক ধৃত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের প্রভাব প্রতিপত্তিকেও কাজে লাগানো হয়েছে। এদিকে, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) টাকায় অভিনেত্রী তথা তৃণমূলের এক যুব নেত্রীকে কুন্তল ফ্ল্যাট কিনে দিয়েছিলেন বলেও সূত্রের খবর। তিনটি লাগোয়া ফ্ল্যাট ভেঙে একটি বানানো হয়েছিল। ওই অভিনেত্রীকে একটি গাড়িও কিনে দিয়েছিলেন তিনি। তার পরেই রাজ্য যুব সম্পাদকের পদের শিকে ছেঁড়ে কুন্তলের ভাগ্যে। এদিন কুন্তলকে তোলা হয় ব্যাঙ্কশাল আদালতে। বিচারক তাঁকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুুন: তিহাড় জেলযাত্রা রুখতে জোড়া মামলা অনুব্রতর, লাভ হবে কি? 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • SSC Scam: আদালতের নির্দেশ মানল পর্ষদ, চাকরি বাতিল করল নবম-দশমের ৬১৮ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের

    SSC Scam: আদালতের নির্দেশ মানল পর্ষদ, চাকরি বাতিল করল নবম-দশমের ৬১৮ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে বাতিল হল ৬১৮ জনের চাকরি। আজ একথা জানিয়ে দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। আগেই নবম-দশম শ্রেণির মোট ৮০৫ জন শিক্ষককে ‘অযোগ্য’ বলে উল্লেখ করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এর পর বিচারপতির রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকেরা। কিন্তু তাঁদের কোনও চেষ্টাই সফল হল না। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বসু এদের নিয়োগ বাতিল করতে বলেছিলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে। পরে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চও সেই নির্দেশ বহাল রাখে। এর পরেই শুক্রবার সেই নির্দেশ কার্যকর করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ শুক্রবার বিকেলে জানিয়ে দিল, চাকরি যাচ্ছেই। স্কুলের নবম-দশম শ্রেণির ৬১৮ জন শিক্ষককে আর স্কুলে যেতে হবে না।

    কী ঘটেছিল?

    ওএমআর শিটে কারচুপি করে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ ছিল এই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বসু এদের নিয়োগ বাতিল করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। চাকরি বাতিল হওয়া শিক্ষকরা এই নির্দেশের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে যান। ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ বহাল রাখে। এরপর দুর্নীতির কথা স্বীকার করে নিয়ে আগেই সুপারিশ বাতিল করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। আর আজ, শুক্রবার সেই নির্দেশ কার্যকর করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। অসৎ উপায়ে চাকরি পাওয়া ৬১৮ জন শিক্ষকের নিয়োগপত্র বাতিল করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। শুক্রবার বিজ্ঞপ্তি জারি করে পর্ষদ জানিয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

    আরও পড়ুন: ৪০ নম্বর হয়ে গেল ১০! গ্রুপ-সির ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    উল্লেখ্য, এর আগেই হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ৮০৫ জনের মধ্যে তার মধ্যে ৬১৮ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। এরপর তাঁদের সুপারিশপত্র ও এবার নিয়োগপত্র বাতিল করা হল। এসএসসি এর আগে জানিয়েছিল, ৬১৮ জনের অনেকে সাদা খাতা জমা দিয়েছিলেন। আবার অনেকে পরীক্ষাতে দুই বা তিন নম্বর পেয়েছিলেন। আপাতত এই ৬১৮ জনের সুপারিশ বাতিল করা হলেও, পরে আরও অযোগ্য প্রার্থীদের সুপারিশ বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে আরও এক ‘রহস্যময়ী নারী’র খোঁজ, কে এই মহিলা, কী বললেন কুন্তল?

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে আরও এক ‘রহস্যময়ী নারী’র খোঁজ, কে এই মহিলা, কী বললেন কুন্তল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এবারে উঠে এল আরও এক রহস্যময়ী নারীর নাম। অর্পিতা, হৈমন্তীর পরে এবার সোমা। পুরো নাম সোমা চক্রবর্তী। ইডি সূত্রের খবর, নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের নথিপত্র ঘেঁটে খোঁজ মিলেছে এই সোমা চক্রবর্তীর। অভিযোগ, ২০২০ সাল থেকে এই সোমা চক্রবর্তীকেই লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন কুন্তল। এমনকী শুধু টাকা নয়, তাঁকে নাকি ফ্ল্যাট ও গাড়িও কিনে দিয়েছেন কুন্তল। ফলে এদিন সোমা চক্রবর্তীকে তলব করেছে ইডি। চলছে জেরা। অন্যদিকে কুন্তল দাবি করেছেন, সোমা নামে কোনও মহিলাকেই নাকি তিনি চেনেন না।

    কে এই সোমা চক্রবর্তী?

    ইডি সূত্রে খবর, সোমা চক্রবর্তী নামে ওই মহিলা নেল পার্লারের মালকিন। তাঁর নিউটাউনে একটি নেল পার্লার রয়েছে। কুন্তল ঘোষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট স্ক্রুটিনি করেই সোমা চক্রবর্তীর নাম সামনে আসে। তদন্তকারীদের দাবি, ২০২০ থেকে ২০২৩ সালে কুন্তল গ্রেফতারির আগে পর্যন্ত তাঁর অ্যাকাউন্টে দফায় দফায় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা লেনদেন হয়েছে। ফলে তাঁর সঙ্গে কী সম্পর্ক কুন্তলের, ঠিক কী কারণে কুন্তল ঘোষ সোমার অ্যাকাউন্টে টাকা লেনদেন করেছিলেন? শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকাই কি সোমা চক্রবর্তীর নেল পার্লারের মাধ্যমে সাদা করার চেষ্টা করা হয়েছিল? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই আজ সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি আধিকারিকরা সোমাকে ডেকে পাঠান ও জেরার মুখোমুখি হন তিনি (Recruitment Scam)।

    আরও পড়ুন: ৪০ নম্বর হয়ে গেল ১০! গ্রুপ-সির ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    কী দাবি কুন্তলের?

    অন্যদিকে আজ আদালতে পেশের সময় সোমা চক্রবর্তীকে চেনেন না বলেই দাবি করেছেন কুন্তল। সোমাকে নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কুন্তল বলেন, “আমি জানি না। আমার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই, যার সঙ্গে যোগাযোগ আছে খুঁজে দেখুন।” আজ ফের গোপাল দলপতির নামে এদিন অভিযোগ করেন কুন্তল। বলেন, “হৈমন্তীকে বাঁচানোর জন্য গোপাল নানা কথা বলেছে।” সোমাকে ফ্ল্যাট, গাড়ি কিনে দেওয়ার কথা উঠলে সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে আদালতে কুন্তল বলেন, “আমার নিজেরই ফ্ল্যাট নেই তো কাকে ফ্ল্যাট দেব।” ফলে সোমার সঙ্গে কুন্তলের কী সম্পর্ক, কোন সূত্র ধরে এই টাকার লেনদেন, সেই জবাব কুন্তলের কাছ থেকে এখনও স্পষ্টভাবে পাওয়া যায়নি (Recruitment Scam)।

    হৈমন্তীর কী দাবি?

    অন্যদিকে এই নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) নাম উঠে আসা হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় এই প্রথমবার মুখ খুললেন। তিনি বলেন, “আমি কোনও ভাবেই এই দুর্নীতর সঙ্গে জড়িত নই। জানি না, কীভাবে দুর্নীতি হয়। কোনও ধারণাই নেই আমার। আমাকে শুধু শুধু হেনস্তা করা হচ্ছে।” তাঁর দাবি, “কেউ একটা আমার নাম বলে দিল। আর সেটা যাচাই করা হল না? এই কুন্তলকে আমি তো চিনিই না।”

    আবার স্বামী গোপাল দলপতি ওরফে আরমান গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা জিজ্ঞেস করা হলে, তাঁকে চেনেন কিনা প্রশ্ন করলে সাফ বলেন, “চিনি মানে? ২০১২ সালে আমাদের বিয়ে হয়। এখন বিচ্ছেদের প্রক্রিয়া চলছে।” গোপালের নাম উঠে এসেছে নিয়োগ দুর্নীতিতে। এই প্রসঙ্গে হৈমন্তীর দাবি, “আমি সিনেমার জগত নিয়ে থাকি। গোপালবাবুর সঙ্গে যখন থাকতাম, তখনও সিনেমার জগত নিয়েই ব্যস্ত থাকতাম। উনি কাজ করতেন জানতাম। তবে, তাঁর কাজ নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। তবে আমার কাজ নিয়ে দু’জনের মধ্যে আলোচনা হত।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: ৪০ নম্বর হয়ে গেল ১০! গ্রুপ-সির ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    SSC Scam: ৪০ নম্বর হয়ে গেল ১০! গ্রুপ-সির ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ওএমআর শিট প্রকাশের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। গ্রুপ সি নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) মামলায় উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল ওএমআর শিট। সেগুলোই এবারে প্রকাশের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মোট ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র বা ওএমআর শিট প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, এর জন্য সময়ও বেঁধে দিয়েছেন বিচারপতি। ওএমআর প্রকাশ করার জন্য এক সপ্তাহ সময় পাবে এসএসসি। অর্থাৎ ৯ মার্চের মধ্যে ওই উত্তরপত্রগুলি ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। শুক্রবার এ সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন, নম্বর কারচুপি করা উত্তরপত্রগুলিকে অবিলম্বে তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-কে।

    ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র উদ্ধার

    নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার তদন্তের সময় উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ থেকে এসএসসি-র গ্রুপ সি-র (SSC Scam) পরীক্ষার ৩৪৭৮টি উত্তরপত্র বা ওএমআর শিট উদ্ধার করে সিবিআই। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে এসএসসির আইনজীবী জানান, অনেক ক্ষেত্রেই উদ্ধার হওয়া উত্তরপত্রে প্রাপ্ত নম্বর ও কমিশনের কাছে থাকা নম্বরে রয়েছে বহু ফারাক। গাজিয়াবাদের সংস্থা নাইসা এই পরীক্ষা খাতার মূল্যায়ন করেছিল। এরপরেই এই ওএমআর শিট এসএসসি-কে নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: ‘সম্পর্ক স্বাভাবিক নেই…শান্তিই মূল লক্ষ্য’, চিনা বিদেশমন্ত্রীকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    ৪০ নম্বর হয়ে গেল ১০!

    এসএসসি গ্রুপ সি দুর্নীতিতে (SSC Scam) এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সূত্রের খবর, দেখা গিয়েছে চাকরি পাওয়া এক ব্যক্তির নম্বর ওএমআর মূল্যায়নকারি সংস্থা নাইসা-র সার্ভারে ৪০। কিন্তু, কমিশনের সার্ভারে তা দেখাচ্ছে ১০! এই তথ্য দেখে রীতিমত বিস্মিত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কী ভাবে তা সম্ভব? প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এসএসসি জানিয়েছে, গ্রুপ সি নিয়োগে পরীক্ষার্থী প্রাপ্ত নম্বর আসল ওএমআর শিটে একরকম এবং কমিশনের কাছে অন্যরকমের রয়েছে। এসএসসি এ-ও জানিয়েছে এর নেপথ্যে কমিশনেরই কিছু আধিকারিকের ভূমিকা রয়েছে।

    বিস্মিত বিচারপতি কী বললেন?

    এদিন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে শুনানি চলছিল স্কুলের গ্রুপ সি কর্মী নিয়োগের মামলার (SSC Scam)। সেখানেই এসএসসির আইনজীবীর বক্তব্য শুনে বিস্মিত হন বিচারপতি। নম্বরের এত ফারাক দেখে অবিলম্বে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ওইসব উত্তরপত্র প্রকাশ্যে আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “এই দুর্নীতি নিয়ে সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য। তাঁর আমলেই এসব হয়েছে। সিবিআই চাইলে সুবীরেশ-সহ বাকিদের বারে বারে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে।” আবার কমিশন আরও জানায় যে, সিবিআই যে ৩৪৭৮টি ওএমআর শিট উদ্ধার করেছে, তার মধ্যে ৩০০টি বিকৃত করা হয়নি। এ কথা শোনার পরও বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ, আগামী ৯ মার্চের মধ্যে ৩৪৭৮টি ওএমআর শিট স্কুল সার্ভিস কমিশন কে নিজেদের সাইটে প্রকাশ করতেই হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: ‘নবম দশম নিয়োগ সুপারিশ বাতিলে এখনই স্থগিতাদেশ নয়’, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    Recruitment Scam: ‘নবম দশম নিয়োগ সুপারিশ বাতিলে এখনই স্থগিতাদেশ নয়’, জানাল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবম দশমের ৬১৮ জনের সুপারিশ পত্র বাতিলের ওপর এখনই কোন স্থগিতাদেশ দেওয়া হবে না। সাফ জানালেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু (Recruitment Scam)। বিচারপতির কথার উত্তরে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বলে, “নিয়োগপত্র প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করেছি।” 

    নবম-দশম মামলায় গতকালই রায়দান করেছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রেখেছে ডিভিশন বেঞ্চ। তারপরেই গতকাল ৬১৮ জনের সুপারিশ পত্র প্রত্যাহার করে কমিশন। আজ নতুন করে মামলা দায়ের করার অনুমতি চান ৯৫২ জনের মধ্যে বেশ কয়েকজন। যদিও দ্রুত শুনানি সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেন বিচারপতি বসু।

    উল্লেখ্য, গত ৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) নিয়ে কমিশনকে নিজেদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে অযোগ্যদের সুপারিশপত্র প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। আদালতের নির্দেশে কমিশন ৬১৮ জনের নাম ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে। কিন্তু বিচারপতি বসুর নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় চাকরিচ্যুতদের একাংশ। তবে বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ মামলায় হস্তক্ষেপ করেনি। আদালতের স্পষ্ট পর্যবেক্ষণ চাকরি থাকবে কি না তার সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। বিচারপতি সুব্রত তালুকদার স্পষ্ট জানিয়ে দেন, কোন অন্তর্বতী স্থগিতাদেশ নয় সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ে। তিনি বলেন, “কমিশনই সর্বশেষ সিদ্ধান্ত নেবে চাকরি থাকবে কিনা। ন্যাচারাল জাস্টিস কোনও স্ট্রেট জ্যাকেট হতে পারে না। OMR Sheet বিকৃতি হয়নি বা এটা তাদের নয় বলে কোন মামলাকারী বলেননি।” বুধবার ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, এসএসসি তাদের যে ১৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে অবৈধ চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি বাতিল করেছিল, তাতে হস্তক্ষেপ করতে চায় না আদালত।

    আরও পড়ুন: অযোগ্য ৬১৮ জন শিক্ষকের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করল এসএসসি

    এসএসসি (Recruitment Scam) আরও জানিয়েছে, ওই ৬১৮ জন বাদে বাকি ১৮৭ জন শিক্ষকের সুপারিশপত্র বাতিলের প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু করে দেওয়া হবে। তার আগে ওই ১৮৭ জনের ওএমআর শিটগুলি আরও এক বার হাতেকলমে যাচাই করে নিতে চায় এসএসসি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় এসএসসি নিযুক্ত ৯৫২ জন নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওএমআর শিট বা উত্তরপত্র বিকৃত করে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। আদালত ওই ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জনের চাকরির সুপারিশপত্র বাতিল করে তাঁদের বরখাস্ত করার নির্দেশ দেয় স্কুল সার্ভিস কমিশনকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Recruitment Scam: শান্তিপ্রসাদের ‘ডেরা’য় মিলল দেড় কেজি সোনা, নগদ ৫০ লক্ষ, অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা

    Recruitment Scam: শান্তিপ্রসাদের ‘ডেরা’য় মিলল দেড় কেজি সোনা, নগদ ৫০ লক্ষ, অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Recruitment Scam) গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছেন তিনি। বুধবার কলকাতার সার্ভে এলাকায় সেই শান্তিপ্রসাদ সিনহার বেনামি ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে দেড় কেজি সোনা, নগদ ৫০ লক্ষ টাকা এবং সম্পত্তির নথি। ১ হাজার ৫০০ জন চাকরিপ্রার্থীর একটি তালিকাও উদ্ধার হয়েছে ওই ফ্ল্যাট থেকে। এই শান্তিপ্রসাদ এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির আহ্বায়ক। এদিন তাঁর বেনামী ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালায় সিবিআই। তার পরেই খোঁজ মেলে বিপুল সম্পদের।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam)…

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, নিয়োগ কেলেঙ্কারির (Recruitment Scam) অন্যতম মাথা ছিলেন এই শান্তিপ্রসাদ। কোন কোন অযোগ্য প্রার্থী চাকরি পাবেন, তা চূড়ান্ত করতেন তিনিই। চাকরি বিক্রির দালালরা তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের কথা স্বীকারও করেছেন। গত বছর অগাস্টে তাঁকে গ্রেফতার করার পর দফায় দফায় জেরা করেন গোয়েন্দারা। তার পরেই ঝুলি থেকে বের হতে থাকে একের পর এক বেড়াল।

    বিবৃতি প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ মামলার তদন্ত চলছিল। সেই সূত্র ধরেই এদিন তল্লাশি চালানো হয়। এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে অগাস্ট মাসে শান্তিপ্রসাদ ও অশোক সাহাকে গ্রেফতার করে সিবিআই। এঁরা দুজনেই এসএসসির প্রাক্তন উপদেষ্টা। এই মামলায় সিবিআই যে এফআইআর দায়ের করেছিল, তাতে শান্তিপ্রসাদের নাম ছিল এক নম্বরে, চার নম্বরে ছিলেন অশোক। হাইকোর্ট নিযুক্ত বাগ কমিটির রিপোর্টেও নাম ছিল শান্তিপ্রসাদ ও অশোকের।

    আরও পড়ুুন: “বিনিদ্র রাত্রি কাটাতেই হবে…”, নবম-দশমের দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি বসুর, কিন্তু কেন?

    রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী থাকাকালীন এসএসসির একটি উপদেষ্টা কমিটি গড়ে দিয়েছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ওই কমিটির মাথায় ছিলেন শান্তিপ্রসাদ। সিবিআই সূত্রে দাবি, এই উপদেষ্টা কমিটির মাধ্যমেই ভুয়ো নিয়োগের সুপারিশ করা হত।

    এদিন শান্তিপ্রসাদের বেনামী ফ্ল্যাট থেকে যে সোনা উদ্ধার হয়েছে, তার বাজার মূল্য ৭০ লক্ষ টাকা। নগদ টাকার পরিমাণ ৫০ লক্ষ। বেশ কিছু সম্পত্তির নথিও উদ্ধার হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে দেড় হাজার অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীর তালিকাও। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, এ সবের উৎস জানতে জেলে গিয়ে জেরা করা হবে শান্তিপ্রসাদকে। তাঁর আর কত বেনামী সম্পত্তি রয়েছে, জানতে চাওয়া হবে তাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর সুইসাইড নোটে নিয়োগ দুর্নীতির সূত্র! তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইকে

    Recruitment Scam: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর সুইসাইড নোটে নিয়োগ দুর্নীতির সূত্র! তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আরও একটি মামলার তদন্তের দায়িত্ব বর্তাল সিবিআইয়ের (CBI) ওপর। রাজ্যে নিয়োগ কেলেঙ্কারির (Recruitment Scam) তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার মুর্শিদাবাদের লালগোলার প্রতারিত চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যার বিষয়টিও খতিয়ে দেখবে সিবিআই। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা আগামী সাত দিনের মধ্যে তদন্তের নথি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতের বিশেষ পর্যবেক্ষণ, চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে পাওয়া সুইসাইড নোট নিয়োগ দুর্নীতির সূত্র হতে পারে। বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, প্রয়োজনে সিবিআই এই মামলায় চার্জশিটও দাখিল করতে পারবে।

    নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam)…

    প্রসঙ্গত, এই মামলায় আগেই চার্জশিট জমা দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, আত্মঘাতী চাকরিপ্রার্থী আবদুর রহমানের কাছ থেকে একটি ৯ পাতার নোট উদ্ধার হয়েছে। পুলিশের দাবি, আবদুর যে কেবল নিজেই প্রতারিত হয়েছেন, তা নয়, তিনি নিজেও জড়িয়ে পড়েছিলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে। পুলিশের চার্জশিটে তাঁর নামও রয়েছে। আবদুরের মৃত্যুর (Recruitment Scam) পর যে সুইসাইড নোটটি উদ্ধার করেছে পুলিশ, তাতে জনৈক দিবাকর কনুইয়ের নাম রয়েছে। এই দিবাকর তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে আবদুরকে দেখা করিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বলে সুইসাইড নোটে রয়েছে। এর ওপর ভিত্তি করে তারাপীঠের একটি হোটেল থেকে দিবাকরকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: “বিনিদ্র রাত্রি কাটাতেই হবে…”, নবম-দশমের দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি বসুর, কিন্তু কেন?

    লালগোলা মৃত্যু মামলায় পুলিশ যে চারজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা দিয়েছে তাতে প্রয়াত আবদুরের নামও রয়েছে। আদালতে পুলিশ জানায়, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্ট, বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে আবদুরের। বৃহত্তর ষড়যন্ত্র খুঁজে বার করার সুযোগ রয়েছে। এর আগে এই মামলায় বিচারপতির পর্যবেক্ষণ ছিল, সিবিআইয়ের বক্তব্য শুনতে হবে। কারণ লালগোলা থানা এখনও তদন্তে কোনও ত্রুটি করেনি। এসএসসি দুর্নীতির সঙ্গে এই ঘটনার যোগ রয়েছে। শুধু আত্মহত্যা নয়, কোর্ট নিয়োগ নিয়েও তদন্তের বিষয়ে তাঁরা চিন্তিত। তাই সিবিআইয়ের মতামত চায়। বিচারপতি তখনই প্রশ্ন তুলেছিলেন, সিবিআই কেন জেলে গিয়ে জেরা করছে না? বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা ওড়ানো যাচ্ছে না।

    আবদুরের পরিবারের দাবি, আত্মঘাতী হয়েছেন ওই চাকরিপ্রার্থী। প্রাথমিকে (Recruitment Scam) চাকরির টোপ দিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৬ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তার পরেও চাকরি হয়নি তাঁর। আবদুরের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সুইসাইড নোট ও পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিশ। আদালত জানায়, আবদুরের আত্মহত্যার পর তাঁর পরিবার যে অভিযোগ করেছে তার ভিত্তিতে পুলিশি তদন্তে এখনও কোনও ফাঁক নেই। কিন্তু যেহেতু নিয়োগ দুর্নীতির গোটা তদন্তটা সিবিআই করছে, তাই তদন্তভার দেওয়া হল তাদেরই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • SSC Scam: “বিনিদ্র রাত্রি কাটাতেই হবে…”, নবম-দশমের দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি বসুর, কিন্তু কেন?

    SSC Scam: “বিনিদ্র রাত্রি কাটাতেই হবে…”, নবম-দশমের দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি বসুর, কিন্তু কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের একবার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। তিনি এদিন মামলার শুনানিতে অযোগ্যদের উদ্দেশে বলেন, “চাকরি বরখাস্তের ক্ষেত্রে আদালতের কোন তাড়াহুড়ো নেই, তবে কিছু বিনিদ্র রাত কাটাতেই হবে আপনাদের, কারণ দুর্নীতিতে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।” এদিন মামলাকারী অভিযুক্তদের আইনজীবী প্রশ্ন করেছিলেন যে, দুর্নীতি দূর করতে গিয়ে অন্য কোনও অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে না তো? আর এর উত্তরেই যোগ্য জবাব দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

    দুর্নীতিতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের আইনজীবী কী বললেন?

    ৯৫২ জন বরখাস্ত হওয়া নবম-দশমের শিক্ষকের আবেদনের মামলা ছিল বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকদের উদ্দেশে কিছু মন্তব্য করতে দেখা গেল বিচারপতি বসুকে। এদিন প্রথমেই আইজীবী প্রতীক ধর বলেন, “নিশ্চিত একটা বড় দুর্নীতি হয়েছে, আমাদের দিকে তির ছোড়া হচ্ছে। দুর্নীতির কারণে সুযোগ পেয়েছি ধরে নিলেও, যেভাবে বিধ্বস্ত হতে হচ্ছে সেটা গ্রহণযোগ্য নয়।”  আইনজীবীর দাবি, “দুর্নীতির নামে আমাদের যে তির ছোড়া হচ্ছে তাতে বিদ্ধ আমার পরিবারও। এই পদ্ধতিতে সময় লাগবে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করতে। কিন্তু তার মধ্যে আমার সন্তান স্কুলে যেতে পারবে না। দুর্নীতি দূর করতে আরেকটা অপরাধকে কোথাও প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে না তো?”

    আরও পড়ুন:নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের

    উত্তরে কী বললেন বিচারপতি বসু?

    এর জবাবে বিচারপতি বলেন, “দুর্নীতিতে আপনাদের নাম জড়িয়েছে। আমরা সেই সমাজে বসবাস করি না, যেখান থেকে এর মুক্তি মিলতে পারে। সহানুভূতি চাইবেন না।” বিচারপতি বসুর পর্যবেক্ষণ, “আজ রায় ঘোষণার দিকে সবাই তাকিয়ে। দেখা যাক তারপর কী হয়।” আগামীকাল ফের শুনানি এই মামলার।

    প্রসঙ্গত, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সোমবার তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, মাধ্যমিক শেষ হলে আরও চাকরি যেতে পারে বলে। আর মাধ্যমিক চলার মধ্যে ভুয়ো শিক্ষকদের চাকরি বাতিল করলে পরীক্ষায় তার প্রভাব পড়তে পারে। ফলে মাধ্যমিক মিটলে এ নিয়ে পদক্ষেপ করা হবে। তাই এখন এটাই দেখার যে, আগামীতে এই মামলার শুনানিতে কী রায় দেয় বিচারপতি বসু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bibhas Adikari: আশ্রম উদ্বোধনে এসেছিলেন পার্থ! টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশি-জেরার পর মুখ খুললেন বিভাস

    Bibhas Adikari: আশ্রম উদ্বোধনে এসেছিলেন পার্থ! টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশি-জেরার পর মুখ খুললেন বিভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে এসেছে নয়া মোড়! কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল এবং গোপাল দলপতি-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তিনজনের মুখেই শোনা গিয়েছে বিভাস অধিকারীর (Bibhas Adhikari) নাম।  আর এবারে তাঁকেই তলব করেছিল ইডি। আজ টানা পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশির পর বিভাস সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তাঁর ফ্ল্যাটে ইডি কিছুই পায়নি। ফ্ল্যাটে সিল করার পরই যখন ইডির কাছে কারণ জানতে চাওয়া হয়, তখন ইডি আধিকারিকরা জানান, তাদের কাছে খবর ছিল এই ফ্ল্যাটে একাধিক ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা রয়েছে। যদিও পাঁচ ঘণ্টা তল্লাশিতে কিছুই মেলেনি। বিভাস অধিকারীর দাবি, ইডি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে যা যা নথি চেয়েছে সব দেওয়া হয়েছে।

    কী কী বললেন বিভাস?

    কার্তিক বসু স্ট্রিটের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর পর তাঁর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে অস্বীকার করেন নলহাটি ২ নম্বর ব্লকের প্রাক্তন তৃণমূল সভাপতি। কোনও ঘোষণা ছাড়াই তাঁর ফ্ল্যাটটি সিল করে দেওয়া হয়েছিল। সে কারণে তিনি ইডির কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন ফ্ল্যাটটি খুলে দেওয়ার জন্য। সেই আর্জি মেনে তল্লাশি চালিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ফ্ল্যাটটি খুলে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    বিভাসের (Bibhas Adhikari) নলহাটির আশ্রমে একাধিক হেভিওয়েট নেতাদের যাতায়াত ছিল। এই প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে জেলবন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর ‘সুসম্পর্ক’ থাকার দাবি উড়িয়ে দিয়ে বিভাস (Bibhas Adhikari) বলেন, “২০১৫ সালে আশ্রম উদ্বোধনের জন্য আমরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। তিনি পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে পাঠিয়েছিলেন। তার থেকে সবাই ভাবে আমার সঙ্গে নাকি তাঁর সম্পর্ক রয়েছে। এমনকী লেনদেনও হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আমার কোনও যোগ নেই। আপনারা তাপস ছাড়া কুন্তল ঘোষ সহ যাদের কথা বলছেন, তাঁদের আমার ছবি দেখিয়ে জিজ্ঞেস করুন, আমাকে চেনে না পর্যন্ত। আমিও ওদের চিনি না।” বিভাসের দাবি, “আমি পাপী হলে শাস্তি পাব। সত্য বলে যদি কিছু থেকে থাকে, তা হলে আমার কিছু হবে না।”

    বিভাসকে তলব ইডির

    সূত্রের খবর, আজ সকাল ১১টায় বিভাসকে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছিল (Bibhas Adhikari)। কিন্তু সেখানে তাঁকে জেরা না করে মঙ্গলবার দুপুরে বিভাসকে নিয়ে যাওয়া হয় কার্তিক বোস স্ট্রিটের তাঁরই ফ্ল্যাটে। সেখানে সিল ভেঙে ভেতরে ঢোকে ইডি। বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে তল্লাশি। পাশাপাশি, বিভাসকেও সেখানে জেরা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    উত্তর কলকাতার ১৮ নম্বর কার্তিক বসু স্ট্রিটে বিভাসের ফ্ল্যাট

    সূত্রের খবর, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের গ্রেফতারির পর গত ১৫ অক্টোবর কার্তিক বোস স্ট্রিটের ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালায় ইডি। তার পর ফ্ল্যাটটি সিল করে দেয়। তখন থেকে বন্ধ ছিল ফ্ল্যাটটি। ইডি সূত্রে তখন জানা গিয়েছিল, যে ওই ফ্ল্যাটের মালিক বিভাস (Bibhas Adhikari)। বিভাস অধিকারী ‘বেঙ্গল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি ছিলেন। আর এই অ্যাসোসিয়েশনেরই অফিস এই ফ্ল্যাট। একাধিক সূত্রে দাবি করা হয়েছে, এই ফ্ল্যাটে মাঝেমাঝেই আসতেন বিভাস। নীলবাতি লাগানো গাড়ি করে সেখানে এসে পৌঁছতেন তিনি। রাতের দিকে বড় বড় ব্যাগ নিয়ে আসতেন তিনি। এছাড়াও তাঁর গাড়িতে বেশ কয়েকটি ট্রাঙ্ক তোলা হত। তাঁর সঙ্গে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষীরাও থাকতেন। ওই ফ্ল্যাটে আরও কিছু মানুষের আনাগোনা ছিল। পরে সেখানে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের বোর্ড সরিয়ে লাগানো হয় সৎসঙ্গের বোর্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: মালদায় হৈমন্তী, রয়েছেন তৃণমূল বিধায়কের ছত্রছায়ায়! বিস্ফোরক দাবি খগেন মুর্মুর

    Recruitment Scam: মালদায় হৈমন্তী, রয়েছেন তৃণমূল বিধায়কের ছত্রছায়ায়! বিস্ফোরক দাবি খগেন মুর্মুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে খোঁজ পাওয়া গেল গোপালের দ্বিতীয় স্ত্রী হৈমন্তীর! মালদায় হৈমন্তী! তাও আবার এক তৃণমূল বিধায়কের আশ্রয়ে! অন্তত এমনটাই দাবি করছেন বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। জানা গিয়েছে, তাঁর লোকসভা কেন্দ্রেই মালদার চাঁচলে একটি হোটেলে সোমবার রাতে খুব গোপনে ঢোকেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁকে নিয়ে আসেন এক তৃণমূল বিধায়ক ও তাঁর অনুগামীরা। কয়েকদিন ধরেই ‘নিখোঁজ’ হৈমন্তীকে খুঁজে পেতে মরিয়া তদন্তকারীরা। কোথায় থাকতে পারেন নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় (Recruitment Scam) উঠে আসা এই চরিত্র? এই নিয়েই যখন জোর চৰ্চা চলছে সব মহলে, তখনই হঠাৎ জানা গেল হৈমন্তী রয়েছেন মালদায়।

    অবশেষে হৈমন্তীর খোঁজ!

    খগেন মূর্মূর আরও বিস্ফোরক দাবি, এক তৃণমূল বিধায়কের ব্যবস্থাতেই হোটেলে ওঠেন হৈমন্তী। হৈমন্তীকে চাঁচল থেকে বিহার বা ঝাড়খণ্ড হয়ে নেপালে পাঠানোর ব্যবস্থাও করেন তৃণমূল বিধায়ক। এই গোটা বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে জানাতে চলেছে বিজেপি, এমনটাই জানা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে গেরুয়া শিবির সিবিআইয়ের দ্বারস্থ হবে বলেও জানা গিয়েছে।

    এদিন খগেন মুর্মু বলেন, “আমি হঠাৎ করে শুনলাম, আমাদের জেলার চাঁচলে, আমার লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে, ওখানে একটা হোটেলে এসেছিলেন। সেখানে তৃণমূলের বিধায়ক ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। খোঁজখবর করা হচ্ছে। ওখানে থেকে পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোতে চলে যেতে পারেন। কারণ এভাবেই তো পালিয়ে বেড়ান।”

    অন্যদিকে, সাংসদের বক্তব্যের পর সেই হোটেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা গোটা বিষয়টি অস্বীকার করলেও তাদের কথায় অসঙ্গতি ধরা পরে। হোটেলের এক কর্মীকে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় কত নম্বর রুমে ছিলেন, এই প্রশ্ন করা হলে তার উত্তরে তিনি বলেন, “আজ সব চেক আউট হয়ে গিয়েছে। কালকে ছিলেন। আজকে সব চেক আউট হয়ে গিয়েছে (Recruitment Scam)।”

    ১০৪টি সংস্থায় ৩০ কোটির লগ্নি!

    অন্যদিকে সংবাদ মাধ্যমের সামনে জোর গলায় কুন্তল বলেন (Recruitment Scam), “নিয়োগ দুর্নীতির সমস্ত টাকা গোপালের স্ত্রী হৈমন্তীর কাছে রয়েছে।” এর পরে ইডি ও সিবিআইয়ের বিশেষ নজরে গোপাল-হৈমন্তীর সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, দু’টি বণিকসভার নেটওয়ার্কের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। সেই নেটওয়ার্কে থাকা কয়েকটি সংস্থার অধিকর্তা স্বামী-স্ত্রী অর্থাৎ গোপাল-হৈমন্তী। ওই নেটওয়ার্কে দেশের অন্তত ১১টি রাজ্যে থাকা ১০৪টি সংস্থা এবার সিবিআইয়ের নজরে। যদিও ওই ১০৪টি সংস্থার মধ্যে বেশিরভাগই এই রাজ্যের। সংস্থাগুলিতে অন্তত ৩০ কোটি টাকা লগ্নি হয়েছে বলে খবর পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সংস্থাগুলির উপর নজর রাখছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও। ফলে কতগুলি সংস্থার মাধ‌্যমে নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখছেন ইডি ও সিবিআই আধিকারিকরা।

    কুন্তল টাকা পাঠিয়েছেন গোপালের অ্যাকাউন্টে

    আবার নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় (Recruitment Scam) ফের এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। জানা গিয়েছে, গোপাল দলপতিকে দফায় দফায় টাকা পাঠিয়েছে ধৃত তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষ। গোপালের ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট খতিয়ে দেখে এমটাই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, ২০১৭-র ২৪ নভেম্বর, ৫০ হাজার, ২৫ নভেম্বর, আরও ৫০ হাজার, ২৭ নভেম্বর একলক্ষ টাকা গোপালের অ্যাকাউন্টে জমা করেছিলেন কুন্তল। এরপর ২০২১-এর ২৯ অক্টোবর, কুন্তল ৭০ হাজার টাকা পাঠান গোপালের অ্যাকাউন্টে। সিবিআইয়ের দাবি, এছাড়াও, গোপাল ওরফে আরমানের অ্যাকাউন্টে লক্ষ লক্ষ নগদ টাকা জমা পড়েছে। ২০১৭-য় গোপালের আরমান ট্রেডিংয়ের অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হয় নগদ ২ লক্ষ টাকা। এরপর ২০২১-এ গোপালের দিল্লির কেজি মার্গের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে নগদ ৩ লক্ষ টাকা জমা পড়ে।

    ফলে এত বার করে গোপালকে কেন টাকা পাঠিয়েছে কুন্তল? তাহলে কি গোপাল দলপতিও কোনও ভাবে নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে? কোথা থেকে এত টাকা পেল কুন্তল? উঠছে একাধিক প্রশ্ন। এই সব কিছুই এখন সিবিআইয়ের স্ক্যানারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share